শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

ভাত দেবার মুরোদ নেই, কিল দেবার গোঁসাই- বহুলপ্রচলিত ও জনপ্রিয় এই খনার বচনটি যেন এখন এ দেশের মানুষের অনুভূতি। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্র্বর্তী সরকার এ দেশের মানুষকে ন্যূনতম অর্থনৈতিক সহায়তা দিতে পারছে না। বেকারত্ব, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, টানাপোড়েনে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ। বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল ভিত্তি হলো বেসরকারি খাত। অথচ এই বেসরকারি খাতকে গলা টিপে হত্যা করার আয়োজন চলছে। ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, ৭১-এ বুদ্ধিজীবী হত্যার মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদের। একের পর এক হয়রানি, মিথ্যা মামলা এবং নানারকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে দেশের বিনিয়োগকারী, শিল্পোদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে। দুদক, বাংলাদেশ ব্যাংক, মব সন্ত্রাসীরা যেন একযোগে অর্থনীতি ধ্বংসের খেলায় মেতে উঠেছে। সরকার ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরি করতে পারছে না, ব্যবসায়ীদের সহায়তা দিতে পারছে না, কিন্তু ব্যবসায়ীদের ওপর আক্রমণে যেন অতিউৎসাহ এই সরকারের কোনো কোনো মহলের। বাংলাদেশ এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য সবচেয়ে দুরূহ দেশগুলোর একটি। জ্বালানিসংকটে কলকারখানাগুলোর ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। অনেক শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে আছে। ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদহারের কারণে ব্যবসায়ীরা হিসাব মেলাতে পারছেন না। ডলারসংকট আমদানিতে একটি ভয়ংকর প্রভাব ফেলছে। পণ্যের কাঁচামাল আমদানি করতে গিয়ে ব্যবসায়ীরা কপালে হাত দিচ্ছেন। লাভ তো দূরের কথা, ব্যবসার মূলধন টিকিয়ে রাখাই কঠিন হয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক যেন পণ করেছে, যে কোনো মূল্যে বাংলাদেশের বেসরকারি খাত, ব্যবসা-বাণিজ্য ধ্বংস করা হবে। দুদক যেন ব্যবসায়ীদের হয়রানি করার প্রতিষ্ঠানে পরিণত হচ্ছে। হত্যা মামলা, বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ- এসব সাঁড়াশি আক্রমণে দিশাহারা ব্যবসায়ী, শিল্পপতিরা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বিদেশি দাতাদের পরামর্শক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। দেশের অর্থনীতির চেয়ে তিনি দাতাদের ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে প্রাধান্য দেন। দাতাদের খুশি করার যে তিন দশকের মানসিকতা সেখান থেকে তিনি বেরোতে পারেননি। সারাক্ষণই চিন্তা করেন কীভাবে তিনি আইএমএফকে খুশি করবেন, বিশ্বব্যাংককে খুশি করবেন, অন্যান্য দাতাদের খুশি করবেন। এটি করতে গিয়ে তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ব্যাংক এমন সব নীতি-পদক্ষেপ গ্রহণ করছে, যে নীতি পদক্ষেপগুলো দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করছে। দেশের স্বার্থ নয়, তিনি দেখছেন আইএমএফের স্বার্থ।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কাঠামো দাঁড়িয়ে আছে বেসরকারি খাতের ওপর। দেশের অর্থনীতির ৯৪ শতাংশ অবদান বেসরকারি খাতের। বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ এবং তাদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির কারণেই দেশের অর্থনীতিতে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু এ সরকার গত ১০ মাসে যেন বেসরকারি খাতকে ধ্বংস করতেই বেশি আগ্রহী। সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর শুরু হয় মব ভায়োলেন্স। একের পর এক বিভিন্ন শিল্পকারখানায় আগুন লাগানো হয়। সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে হামলা করে, শিল্পপ্রতিষ্ঠান দখল করে নেওয়ার ঘটনা ঘটে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মালিকরা কারখানা বন্ধ করে দেন। অনেক মালিক সর্বস্ব হারান।

গত সোমবার সিপিডি বিগত ছয় মাসের যে অর্থনৈতিক চিত্রের তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে বলা হয়েছে যে, ছয় মাসে ২১ লাখ লোক চাকরি হারিয়েছেন। যার মধ্যে শতকরা ৮৬ শতাংশই নারী। সিপিডির এ তথ্য ভয়ংকর। এ তথ্য থেকে বোঝা যায় যে, আমাদের শিল্পকারখানাগুলোর কী অবস্থা। মাসের পর মাস কারখানা বন্ধ রাখতে হয়েছে। ফলে উৎপাদনহীন অবস্থায় তারা ব্যাংক ঋণের কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে পারেনি। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক যেন অন্ধ। তারা বাংলাদেশের বাস্তবতা জানে না। ঋণখেলাপি হলেই ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে তারা নানান রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। ফলে ব্যবসায়ীরা সহজেই ঋণখেলাপি হচ্ছেন। উৎপাদন চালিয়ে নেওয়ার মতো পুঁজিও নেই অনেকের। একদিকে কারখানা চলছে না, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করতে পারছেন না, সে ব্যবসায়ী বেতন দেবেন কীভাবে? তখন আবার শ্রম মন্ত্রণালয় হুংকার দিচ্ছে বেতন-ভাতা ঠিকমতো পরিশোধ না করতে পারলে তাদের জেলে ঢোকানো হবে। কী অদ্ভুত কথা! ব্যবসা নেই, ডলারের উচ্চমূল্যের কারণে পণ্য আমদানি করতে পারছে না। নিরাপত্তাহীনতার কারণে কারখানা বন্ধ। জ্বালানিসংকটের জন্য কারখানা অচল। উৎপাদন না হওয়ায় ব্যাংকের ঋণের কিস্তি পরিশোধ পর্যন্ত করতে পারছেন না, সেখানে একজন শিল্পোদ্যোক্তা বেতন দেবেন কীভাবে? বেতন না দিলে জেলে নেওয়ার হুমকি পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেসরকারি উদ্যোক্তারা সংকটে পড়লে সরকার পাশে দাঁড়ায়, সহায়তা দেয়, দেয় প্রণোদনা। মার্কিন বোয়িং প্রায় দেউলিয়া হতে চলেছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট কাতারে গিয়ে বোয়িং কেনার জন্য ইতিহাসের বৃহত্তম চুক্তি করলেন। অর্থনৈতিক মন্দার সময় বারাক ওবামা দেউলিয়া প্রায় কোম্পানিগুলোর বড় অঙ্কের সহায়তা দিয়ে বাঁচান। অথচ এ দেশে বেসরকারি খাত যেন সরকারের শক্র। তাকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারাই ভালো। বাংলাদেশ যেন এখন সেই পরিস্থিতির দ্বারপ্রান্তে এসেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকে কোনো ফাইল গেলে ৪-৫ মাস আটকে থাকছে। ব্যবসায়ীরা চাতক পাখির মতো অপেক্ষা করেন। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে বাস্তবতা বিবেচনা করে ঋণের কিস্তির সমন্বয় করার কোনো উদ্যোগ নেই। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর শুধু আগ্রহী আইএমএফ এবং দাতাদের নিয়ে। দাতাদের সন্তুষ্ট করাই যেন তার একমাত্র কাজ। দাতাদের সন্তুষ্ট করতে গিয়ে তিনি পুরো অর্থনীতিতে একটা তালগোল পাকিয়ে ফেলেছেন। বিশেষ করে এনবিআর বিভক্তি করার সিদ্ধান্ত আমাদের অভ্যন্তরীণ আয়ের ক্ষেত্রে একটি ভয়ংকর সমস্যা তৈরি করবে। এ সংকট এখনো মেটেনি। এমনিতেই অভ্যন্তরীণ আয় কমেছে বহুগুণ। সামনে আমরা কি তাহলে ভিক্ষার টাকায় চলব?

আইএমএফকে খুশি করতে তিনি ডলারের মূল্য নির্ধারণের দায়িত্ব বাজারের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন। এর ফলে সামনের দিনগুলোতে যে কী ভয়াবহ পরিস্থিতি হবে সেটি হয়তো কেউ জানেন না। ডলারের মূল্য যদি ২০০ টাকা হয়ে যায়, তাহলে কাঁচামাল আমদানি করা ব্যবসায়ীদের জন্য অসম্ভব হয়ে যাবে এবং প্রতিযোগিতামূলক বাজারে তারা টিকে থাকতে পারবেন না।

আমাদের কারখানাগুলো চলার ক্ষেত্রে জ্বালানি একটা গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। কিন্তু তীব্র জ্বালানিসংকটে ভুগছে সব শিল্পকারখানা। আর এ নিয়ে শিল্পকারখানাগুলোর মালিকরা আর্তনাদ করছেন। কিন্তু শিল্পমালিকদের কান্না শুনবে কে?

৫ আগস্টের পর থেকে ব্যবসায়ীদের টার্গেট করা হয়েছে। ব্যবসায়ীদের হয়রানি করা যেন এ সরকারের কারও কারও অন্যতম মিশনে পরিণত হয়েছে। তারা এমন সব কাণ্ড-কারখানা করছেন, যাতে ব্যবসায়ীরা তাদের কাজকর্ম, ব্যবসা-বাণিজ্য গুটিয়ে ফেলেন। কথায় কথায় দুদক থেকে চিঠি দেওয়া হচ্ছে। চিঠি দিয়ে তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। সম্পদের হিসাব চাওয়ার নামে তা ফলাও করে প্রকাশ করে মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার করা হচ্ছে। দিনের পর দিন বিএফআইইউ তদন্তের নামে ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানগুলোর অ্যাকাউন্ট জব্দ করে রেখেছে। এসব অ্যাকাউন্ট জব্দের ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে শুধু আতঙ্কই সৃষ্টি হয়নি, এক ভয়াবহ অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে। একটা শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে তাকে যদি ব্যবসা করতে বলা হয় সেটা তার পক্ষে কীভাবে করা সম্ভব? কিন্তু এটি হচ্ছে বাংলাদেশের বাস্তবতা।

বাংলাদেশে বেসরকারি খাত যে আজকে এ জায়গায় এসেছে, অনেক বড় বড় শিল্প পরিবার তৈরি হয়েছে, যারা আন্তর্জাতিকভাবে সুনাম অর্জন করেছে। বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতা করছে। এটার জন্য কোনো সরকারের অবদান খুবই কম। বেসরকারি উদ্যোক্তারা তাদের নিজস্ব মেধা, বুদ্ধি, ত্যাগ তিতিক্ষা, শ্রম ঘামে তারা এ জায়গায় পৌঁছেছেন। তাদের এ মেধা, শ্রমই বাংলাদেশকে আজকের জায়গায় নিয়ে এসেছে। অথচ আজকে বেসরকারি খাতের বিরুদ্ধে এক পরিকল্পিত যুদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। যারা এ যুদ্ধ ঘোষণাকারী, তারা ষড়যন্ত্রকারী। তারা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করতে চায়। বিদেশিদের হাতে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে তুলে দিতে চায়। বাংলাদেশকে আবার ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে চায়। পৃথিবীর যেসব দেশ বিদেশি ঋণনির্ভর অর্থনৈতিক গড়তে চেয়েছে তারা পঙ্গু হয়ে গেছে। নিঃশেষ হয়ে গেছে। আইএমএফের পরামর্শ যেসব দেশ শুনেছে, তাদের বেশির ভাগই দেউলিয়া হয়ে গেছে। বাংলাদেশও পারবে না। আর তাই দেশীয় শিল্পকারখানাগুলোকে গলা টিপে ধরে যদি কেউ বিদেশি ঋণ দিয়ে দেশ চালাতে চান তাহলে তিনি আসলে একজন রাষ্ট্রদ্রোহী। বাংলাদেশের কাঁধে আবার ভিক্ষার ঝুলি দেওয়ার নীলনকশার বাস্তবায়ন চলছে এখন প্রকাশ্যে।

এই বিভাগের আরও খবর
দুরন্ত জয়ে সিরিজে সমতা
দুরন্ত জয়ে সিরিজে সমতা
উদার গণতান্ত্রিক দল বিএনপি, সবাইকে নিয়ে রাষ্ট্র গড়তে চাই
উদার গণতান্ত্রিক দল বিএনপি, সবাইকে নিয়ে রাষ্ট্র গড়তে চাই
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি
নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি
আরও দুই বিষয়ে ঐকমত্য
আরও দুই বিষয়ে ঐকমত্য
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
মাহাথির মোহাম্মদ হাসপাতালে
মাহাথির মোহাম্মদ হাসপাতালে
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
সর্বশেষ খবর
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মার্কিন শুল্ক আলোচনার বাস্তবসম্মত সমাধানের আহ্বান জার্মানির
মার্কিন শুল্ক আলোচনার বাস্তবসম্মত সমাধানের আহ্বান জার্মানির

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ হেরে বাংলাদেশের প্রশংসায় লঙ্কান অধিনায়ক
ম্যাচ হেরে বাংলাদেশের প্রশংসায় লঙ্কান অধিনায়ক

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের গির্জায় সশস্ত্র হামলায় দুই নারী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রের গির্জায় সশস্ত্র হামলায় দুই নারী নিহত

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্রাইম জোন তিন সিটি
ক্রাইম জোন তিন সিটি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার
পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বান্দরবানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ নারীর মৃত্যু
বান্দরবানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ নারীর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৭ বছর পর গানে ফিরলেন আমির খান
২৭ বছর পর গানে ফিরলেন আমির খান

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে : মির্জা ফখরুল

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় গোষ্ঠীগত সংঘর্ষে নিহত ৩০, আহত শতাধিক
সিরিয়ায় গোষ্ঠীগত সংঘর্ষে নিহত ৩০, আহত শতাধিক

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশন মাস্টারের ভুলে যাত্রী রেখে চলে গেলো চট্টলা এক্সপ্রেস!
স্টেশন মাস্টারের ভুলে যাত্রী রেখে চলে গেলো চট্টলা এক্সপ্রেস!

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ভূমিকা নিয়ে আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ভূমিকা নিয়ে আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের নিষ্প্রভ দিনে দুবাইয়ের বড় হার
সাকিবের নিষ্প্রভ দিনে দুবাইয়ের বড় হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যা: বিচার শুরুর আদেশ আজ
চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যা: বিচার শুরুর আদেশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটবট জেমিনিতে এলো নতুন ফিচার
চ্যাটবট জেমিনিতে এলো নতুন ফিচার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় প্রাণহানির সংখ্যা ছাড়াল ১০০
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় প্রাণহানির সংখ্যা ছাড়াল ১০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বিএনপির ‘মনিটরিং সেল’
বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বিএনপির ‘মনিটরিং সেল’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড
দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলের লাগামহীন বর্বরতা, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৮ হাজার
গাজায় ইসরায়েলের লাগামহীন বর্বরতা, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৮ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পানির জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ৬ শিশুকে হত্যা করলো ইসরায়েল
পানির জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ৬ শিশুকে হত্যা করলো ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা