শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১১, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা

ফোন আলাপ ফরেনসিক বিশ্লেষণ করে আলজাজিরার প্রতিবেদন, নিহত ১৪০০ আহত ২০ হাজার
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা

গত বছর আওয়ামী সরকারের নীতির বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় বিক্ষোভকারীদের ওপর ‘প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের প্রকাশ্যে নির্দেশ’ দিয়েছিলেন বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই সময় বিক্ষোভকারীদের যেখানেই পাওয়া যাবে, সেখানেই গুলি করার নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার অনুসন্ধানী ইউনিট (আই-ইউনিট)-এর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। শেখ হাসিনার গোপন ফোনালাপের একাধিক কল রেকর্ডিংয়ের ফরেনসিক বিশ্লেষণ করে গতকাল প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে আলজাজিরা।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টানা ১৫ বছর বাংলাদেশের ক্ষমতায় থাকা শেখ হাসিনা শিক্ষার্থীদের ব্যাপক বিক্ষোভ-প্রতিবাদের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান। হাসিনার পালিয়ে যাওয়ার আগে কয়েক সপ্তাহ ধরে চলা রক্তক্ষয়ী বিক্ষোভ ও সরকারের দমনপীড়নে প্রায় ১ হাজার ৪০০ জন নিহত এবং ২০ হাজারের বেশি মানুষ আহত হন বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি)। আলজাজিরার ইনভেস্টিগেটিভ ইউনিট (আই-ইউনিট) শেখ হাসিনার ফাঁস হওয়া ফোনালাপের অডিও ফরেনসিক বিশেষজ্ঞদের দিয়ে পরীক্ষা করে দেখেছে। এতে শেখ হাসিনার ওই অডিও যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে তৈরি করা নয়, সেটি নিশ্চিত হয়েছে আই-ইউনিট। এই পরীক্ষায় ভয়েস-ম্যাচিংয়ের মাধ্যমে ফোনালাপের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদেরও শনাক্ত করা হয়েছে। গত বছরের ১৮ জুলাই জাতীয় টেলিযোগাযোগ নজরদারি কেন্দ্র (এনটিএমসি) শেখ হাসিনার একটি ফোনালাপ রেকর্ড করে। এই কল রেকর্ডে শেখ হাসিনা তার এক সহযোগীকে বলেন, নিরাপত্তা বাহিনীকে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছেন তিনি। শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইতোমধ্যে আমার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আমি পুরোপুরি প্রকাশ্যে আদেশ দিয়েছি। এখন তারা প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করবে, যেখানেই পাবে গুলি চালাবে। এটা নির্দেশ দিয়েছি। এ পর্যন্ত আমি তাদের থামিয়ে রেখেছিলাম... আমি শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিয়ে ভেবেছিলাম।’ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও আত্মীয় শেখ ফজলে নূর তাপসের সঙ্গে ওই ফোনালাপে বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে হেলিকপ্টার ব্যবহারের কথাও বলেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘যেখানেই জমায়েত দেখা যাবে, ওপর থেকে (হেলিকপ্টার ব্যবহার), এখন তো ওপর থেকেই হচ্ছে-কয়েক জায়গায় শুরু হয়ে গেছে। কিছু বিক্ষোভকারী সরে গেছে।’ বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী ওই সময় বিক্ষোভকারীদের ওপর আকাশ থেকে গুলি চালানোর বিষয়টি অস্বীকার করলেও রাজধানীর পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শাবির শরীফ আলজাজিরার আই-ইউনিটকে বলেন, ‘হেলিকপ্টার থেকে আমাদের হাসপাতালের প্রবেশপথ লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। তিনি বলেন, ‘আন্দোলনকারী আহত শিক্ষার্থীদের শরীরে গুলির অস্বাভাবিক ক্ষত দেখা গেছে। নিরাপত্তা বাহিনীর ছোড়া গুলি বিক্ষোভকারীদের কাঁধে অথবা বুকে ঢুকে যায় এবং সেগুলো শরীরেই থেকে গেছে। সেই সময় আমরা এই ধরনের অনেক রোগী পেয়েছিলাম।’ তবে শিক্ষার্থীদের ওপর কী ধরনের গুলি ব্যবহার করা হয়েছিল, তা নিশ্চিত হতে পারেনি আলজাজিরা।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আন্দোলনের সময় এসব ফোনালাপ রেকর্ড করেছে শেখ হাসিনার নজরদারি সংস্থা এনটিএমসি। এই সংস্থাটি এর আগেও কেবল বিরোধী নেতাদের নয়, বরং হাসিনার রাজনৈতিক মিত্রদের ওপরও নজরদারি চালিয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, শেখ হাসিনা জানতেন তার কথোপকথন রেকর্ড হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘অনেক সময় অপর পক্ষ বলত, এই বিষয়ে ফোনে না বলাই ভালো। জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলতেন, ‘হ্যাঁ, আমি জানি, আমি জানি, রেকর্ড হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা নেই।’ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘তিনি (হাসিনা) অন্যদের জন্য গভীর গর্ত খুঁড়েছিলেন। এখন সেই গর্তে তিনি নিজেই পড়ে গেছেন।’ আলজাজিরার হাতে আসা আরেকটি গোপন ফোনালাপে শেখ হাসিনার অর্থনৈতিক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানকে রংপুরে নিহত আবু সাঈদের ময়নাতদন্তের রিপোর্টের বিষয়ে পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে চাপ দিতে শোনা যায়।

 ফোনে তিনি বলেন, ‘ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পেতে এত দেরি কেন হচ্ছে? কে লুকোচুরি খেলছে? রংপুর মেডিকেল?’ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. রাজিবুল ইসলাম আলজাজিরাকে বলেন, পুলিশ তাকে পাঁচবার ময়নাতদন্ত রিপোর্ট বদলাতে বাধ্য করে, যাতে একাধিক গুলির ক্ষত থাকার তথ্য না থাকে। তিনি বলেন, ‘তারা এমন রিপোর্ট চাইছিল যাতে লেখা থাকে, আবু সাঈদ ভাই পাথর নিক্ষেপে আহত হয়ে মারা গেছেন... কিন্তু তিনি পুলিশের গুলিতেই মারা গেছেন।’

এদিকে আলজাজিরাকে দেওয়া এক বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের একজন মুখপাত্র বলেছেন, শেখ হাসিনা কখনো প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের কথা বলেননি এবং নিরাপত্তা বাহিনীকে গুলি চালানোর নির্দেশও দেননি। তিনি বলেন, ‘এই ফোনালাপ খণ্ডিতভাবে নতুবা বিকৃত করে প্রচার করা হয়েছে অথবা দুটিই করা হয়েছে।’ আবু সাঈদের মৃত্যুর তদন্তে সরকার ‘গভীর আন্তরিকতা’ দেখিয়েছে বলেও ওই বিবৃতিতে বলা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে
ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে
ইউপিডিএফ ও জেএসএস সংঘর্ষে চারজন নিহত
ইউপিডিএফ ও জেএসএস সংঘর্ষে চারজন নিহত
ধর্মীয় উসকানিমূলক সহিংসতা বাড়ছে
ধর্মীয় উসকানিমূলক সহিংসতা বাড়ছে
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমার পূর্বাভাস এডিবির
জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমার পূর্বাভাস এডিবির
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
প্রতিবাদের ভাষা গ্রাফিতি
প্রতিবাদের ভাষা গ্রাফিতি
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
সর্বশেষ খবর
অ্যানফিল্ডে জোতার ভাস্কর্য স্থাপন করবে লিভারপুল
অ্যানফিল্ডে জোতার ভাস্কর্য স্থাপন করবে লিভারপুল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা
১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জেডআরএফ বোর্ড অফ ডিরেক্টরস-এর ৬ষ্ঠ সভা অনুষ্ঠিত
জেডআরএফ বোর্ড অফ ডিরেক্টরস-এর ৬ষ্ঠ সভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল
এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুটবল মাঠে ঢুকে পড়ল যাত্রীবাহী বাস; নিহত ১, আহত ৫
ফুটবল মাঠে ঢুকে পড়ল যাত্রীবাহী বাস; নিহত ১, আহত ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত
চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের একদিন পর নদীতে মিলল শিশুর লাশ
নিখোঁজের একদিন পর নদীতে মিলল শিশুর লাশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে ‘জুলাই আন্দোলনের’ চেতনায় সমাজ গঠনের শপথ
ফটিকছড়িতে ‘জুলাই আন্দোলনের’ চেতনায় সমাজ গঠনের শপথ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫
চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনা নিহত সায়মা আক্তারের বাড়িতে আব্দুল আউয়াল মিন্টু
মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনা নিহত সায়মা আক্তারের বাড়িতে আব্দুল আউয়াল মিন্টু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, পানিবন্দি হাজারো মানুষ
ভোলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, পানিবন্দি হাজারো মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে ঢাবিতে প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন আগামীকাল
জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে ঢাবিতে প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন আগামীকাল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা
এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাকৃবিতে সমাপনী ও সনদ প্রদান অনুষ্ঠান
গাকৃবিতে সমাপনী ও সনদ প্রদান অনুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘মানুষের কাছে পরিষ্কার করতে হবে আমরা কীভাবে আগামীর বাংলাদেশ গড়বো’
‘মানুষের কাছে পরিষ্কার করতে হবে আমরা কীভাবে আগামীর বাংলাদেশ গড়বো’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখাউড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত বিএনপি নেতার মৃত্যু
আখাউড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত বিএনপি নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবিশ্বাস্য লড়াইয়ে শেষ হাসি হেসে চ্যাম্পিয়ন নিউজিল্যান্ড
অবিশ্বাস্য লড়াইয়ে শেষ হাসি হেসে চ্যাম্পিয়ন নিউজিল্যান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিঝুমদ্বীপের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ভাঙনের মুখে ৫ শতাধিক বাড়িঘর
নিঝুমদ্বীপের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ভাঙনের মুখে ৫ শতাধিক বাড়িঘর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'আগামী নির্বাচনে নারীর অংশগ্রহণ বাড়বে'
'আগামী নির্বাচনে নারীর অংশগ্রহণ বাড়বে'

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগি রেখেই ছেড়ে গেল কক্সবাজার এক্সপ্রেস, তারপর...
বগি রেখেই ছেড়ে গেল কক্সবাজার এক্সপ্রেস, তারপর...

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংসদ নির্বাচনে ভোট কেন্দ্রে শক্তিশালী উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে : হেলাল
সংসদ নির্বাচনে ভোট কেন্দ্রে শক্তিশালী উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে : হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের প্রতিবাদ সমাবেশ
জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের প্রতিবাদ সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিশুশ্রম নিরসনে বেশি প্রাধান্য দিবে: মির্জা ফখরুল
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিশুশ্রম নিরসনে বেশি প্রাধান্য দিবে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান রুখে দাঁড়াবার এক মহাকাব্য : সংস্কৃতি উপদেষ্টা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান রুখে দাঁড়াবার এক মহাকাব্য : সংস্কৃতি উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের শিক্ষিকা মাসুকা বেগম নিপুর মৃত্যুতে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শোকসভা ও দোয়া মাহফিল
মাইলস্টোনের শিক্ষিকা মাসুকা বেগম নিপুর মৃত্যুতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শোকসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে
যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫
চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার
বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ
তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার
এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বদেশ প্রোপার্টিজের অবৈধ বালু ভরাট বন্ধে রাজউকের নির্দেশনা
স্বদেশ প্রোপার্টিজের অবৈধ বালু ভরাট বন্ধে রাজউকের নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনাহারে দিন পার করছে গাজার এক তৃতীয়াংশ মানুষ: জাতিসংঘ
অনাহারে দিন পার করছে গাজার এক তৃতীয়াংশ মানুষ: জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত সুন্দরবন, ক্ষতির আশঙ্কা নেই
নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত সুন্দরবন, ক্ষতির আশঙ্কা নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেড়েছে ঘুষের রেট
বেড়েছে ঘুষের রেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল

মাঠে ময়দানে

টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার

সম্পাদকীয়

সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র যখন জমিদার
মেয়র যখন জমিদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ
সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ

নগর জীবন

জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত
জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত

মাঠে ময়দানে

মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু
মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু

শোবিজ

কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া
কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া

শোবিজ

নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না
পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না

নগর জীবন

ঈশিতার রুপোর ঝলক
ঈশিতার রুপোর ঝলক

শোবিজ

বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা
বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা
থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা

শোবিজ

বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি
বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি

নগর জীবন

নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক
নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে চায় ব্রাজিল
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে চায় ব্রাজিল

নগর জীবন

পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিবাদের ভাষা গ্রাফিতি
প্রতিবাদের ভাষা গ্রাফিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়

খবর

এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা
এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ
কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এইচ-১বি ভিসা ও সিটিজেনশিপ পরীক্ষা আরও কঠিন
এইচ-১বি ভিসা ও সিটিজেনশিপ পরীক্ষা আরও কঠিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের হাতে ভাই খুন, মা ছেলে গ্রেপ্তার
ভাইয়ের হাতে ভাই খুন, মা ছেলে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে দুধ দিয়ে গোসল করে ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে দুধ দিয়ে গোসল করে ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা