শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:১৩, বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট সোমবার ছিল ভারতের সংসদের বর্ষাকালীন অধিবেশনের শেষ সপ্তাহের প্রথম দিন। অধিবেশন ঘিরে ব্যস্ততা ছিল তুঙ্গে। কারণ তখনো বহু গুরুত্বপূর্ণ বিল পাস করানো বাকি ছিল। দিল্লিতে মন্ত্রী-এমপিদের দৌড়ঝাঁপ চলছিল নিয়মমাফিক। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য তিনজন সহযোগী পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর দৃষ্টি ছিল বাংলাদেশের রাজনৈতিক উত্তেজনার দিকেই। সকাল থেকেই জানা যাচ্ছিল, ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচির ডাক দিয়ে লাখ লাখ মানুষ ঢাকায় বিক্ষোভে নামতে যাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কীভাবে পরিস্থিতি সামাল দেন, সেটাই নজরে রেখেছিলেন এই তিনজন। কারণ যাই ঘটুক না কেন, এর প্রভাব ভারতের ওপর পড়বে সেটা ছিল নিশ্চিত। আর দেশের পররাষ্ট্র ও নিরাপত্তা নীতির চালিকাশক্তি এই তিনজনের হাতেই। তাদের কাছে গোয়েন্দা রিপোর্টে বলা হয়েছিল, শেখ হাসিনা চরম রাজনৈতিক চাপে থাকলেও হয়তো শেষ পর্যন্ত এই সংকটও তিনি পার করে যাবেন। ফলে কেউই আঁচ করতে পারেননি ওই দিন রাতেই শেখ হাসিনা নাটকীয়ভাবে ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় নিতে বাধ্য হবেন। খবর : বিবিসি বাংলা

কেন শেখ হাসিনা বিপদটা উতরে যাবেন বলে মনে করা হচ্ছে, তার একাধিক কারণও দেখানো হয়েছিল। এর আগের দিন ৪ আগস্ট মোদি ও হাসিনার মধ্যে হটলাইনে যে কথোপকথন হয়, সেখানেও এ ধরনের পরিস্থিতির কোনো ইঙ্গিত ছিল না। তবে দুই দেশের দুই সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত সেনাপ্রধান ভারতের জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী ও বাংলাদেশের জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান অবশ্য তার কয়েক দিন আগে থেকেই নিজেদের মধ্যে সার্বক্ষণিক যোগাযোগে ছিলেন। যদিও বাংলাদেশে ভারতীয় সেনা পাঠানোর কোনো সম্ভাবনা ছিল না, কিন্তু অন্যভাবে সাহায্য করতে ভারত প্রস্তুত ছিল এমন বার্তা দেওয়া হয়েছিল। তবু ৫ আগস্টের ঘটনাপ্রবাহের জন্য ভারত প্রস্তুত ছিল না। কারণ জীবন বাঁচাতে শেখ হাসিনাকে শেষ পর্যন্ত দেশত্যাগ করতে হবে প্রায় ধরেই নেওয়া হয়েছিল এরকম সম্ভাবনা খুব ক্ষীণ। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে চলে আসেন, আর একই সঙ্গে ভারতীয় দূতাবাসের বেশির ভাগ কর্মকর্তা ও তাদের পরিবারকে বেসরকারি ফ্লাইটে কলকাতা ও দিল্লিতে সরিয়ে নেওয়া হয়। বাংলাদেশে চলমান আন্দোলনের একটা স্পষ্ট ‘ভারতবিরোধী’ মাত্রা আছে এটা জানা থাকলেও ঢাকাতে ভারতের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের প্রধান কেন্দ্র ইন্দিরা গান্ধী কালচারাল সেন্টারে সেদিনই ভাঙচুর চালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হবে, এটাও ভারতীয় কর্মকর্তাদের কল্পনার বাইরে ছিল। সকাল থেকেই ঘটতে থাকা নাটকীয় ঘটনার জেরে দিল্লির সব হিসাব এলোমেলো হয়ে যায়।

ঢাকা থেকে দিল্লিতে পরপর দুটো ফোন : ৫ আগস্ট দুপুর ১২টার পর ঢাকা থেকে দিল্লিতে আসে পরপর দুটি ফোন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর সংসদে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। প্রথম ফোনটি আসে শেখ হাসিনার দপ্তর থেকে। শেখ হাসিনা নিজেই ফোন করেন। জয়শঙ্কর অবশ্য ভাঙেননি তিনি কার কাছে ফোন করেছিলেন, তবে প্রটোকল বলে এ ধরনের পরিস্থিতিতে সাধারণত কথা হয়ে থাকে দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যেই। ভারত ততক্ষণে জেনে যায়, সেনা ও নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকের পর শেখ হাসিনা পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এরপরই দিল্লিতে টেলিফোন করে তিনি অনুরোধ করেন, তাকে ‘তখনকার মতো’ ভারতে আসার অনুমোদন দেওয়া হোক। সেই অনুরোধে সঙ্গে সঙ্গেই ইতিবাচক সাড়া দেওয়া হয়। দ্বিতীয় ফোনটা আসে একটু পরেই, বাংলাদেশের বিমানবাহিনীর কাছ থেকে দিল্লিতে ভারতের এয়ারফোর্স কমান্ডের কাছে। শেখ হাসিনাকে বহনকারী সামরিক বিমান যাতে ভারতের নির্দিষ্ট কোনো বিমান ঘাঁটিতে অবতরণ করার অনুমতি পায়, আনুষ্ঠানিকভাবে সেই ‘ক্লিয়ারেন্স’ চেয়ে করা হয় এই দ্বিতীয় ফোনটা। সেই অনুমতিও দেওয়া হয় সঙ্গে সঙ্গেই।

বাংলাদেশি বিমানেই আসতেই হবে : বিবিসি বাংলা জানতে পারে, শেখ হাসিনার জীবন বাঁচাতে হলে তাকে দ্রুত দেশের বাইরে পাঠাতে হবে। বাংলাদেশের সেনাবাহিনী এটা বোঝার পর পরই ভারতকে অনুরোধ করেছিল যেন বিশেষ বিমান পাঠিয়ে তাকে ঢাকা থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। ভারতের রাজনৈতিক ও সামরিক নেতৃত্ব সেই অনুরোধ সরাসরি নাকচ করে দেন। তাদের অবস্থান ছিল, শেখ হাসিনাকে ভারতে আসতে হলে যদি সেটা খুব অল্প সময়ের জন্যও হয় তাহলেও তাকে বাংলাদেশের কোনো বিমানে বা হেলিকপ্টারে চেপেই আসতে হবে। হেলিকপ্টারে হলে সীমান্তের কাছাকাছি কলকাতা বা আগরতলাতে আনা যেতে পারে, সেই প্রস্তাবও দেওয়া হয়। তিনি কীসে আসবেন, সেটা চূড়ান্ত করা হলে সেই ফ্লাইটের জন্য বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে নিয়মমাফিক পূর্বানুমতি চাইতে হবে বলেও জানানো হয়। সেই অনুযায়ী বাংলাদেশ বিমানবাহিনী শেখ হাসিনা ও তার সঙ্গীদের জন্য একটি সিজে-১৩০ সামরিক ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট প্রস্তুত করে এবং সেটি দিল্লির উপকণ্ঠে গাজিয়াবাদের হিন্ডন বিমান ঘাঁটিতে নামার অনুমতি পায়। এ অবস্থান নেওয়ার কারণ একটাই, দিল্লি চায়নি পরে এ কথা বলার কোনো সুযোগ তৈরি হোক যে ভারতই বাংলাদেশ থেকে তাদের ‘বন্ধু’কে উদ্ধার করে নিয়ে এসেছে বা পালাতে সাহায্য করেছে। ফলে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের সামরিক বিমানে চেপে দিল্লির কাছে এসে নামার পর ভারত সরকারের কর্মকর্তারা বরং এই যুক্তিই দিতে পেরেছেন যে ‘আমরা নিজেরা গিয়ে উনাকে আনিনি, বাংলাদেশ সেনাই তাঁকে এখানে পৌঁছে দিয়ে গেছে!’

দিল্লিতে ছড়িয়ে পড়ে খবর : শেখ হাসিনার ঢাকা ছাড়ার খবর দুপুরের পর থেকে দিল্লিতে দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে। তিনি কোথায় যাচ্ছেন আগরতলা, দিল্লি নাকি অন্য কোথাও-তা নিয়েও চলছিল নানা জল্পনা। ভাইরাল হওয়া একটি ছবিতে দেখা যায়, শেখ হাসিনা গণভবনের হেলিপ্যাড থেকে স্যুটকেসসহ হেলিকপ্টারে উঠছেন। ছবি পৌঁছে যায় দিল্লির অনেকের মোবাইলে। তবু সংসদের ভিতরে ছিল নীরবতা। সংসদে সেদিন কোনো ওয়াকআউট বা মুলতবির ঘটনা ঘটেনি। বরং বিল ও আলোচনায় চলছিল পুরো দমে। বিকাল সাড়ে ৪টা নাগাদ লোকসভায় বিরোধী তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় আচমকাই উঠে দাঁড়িয়ে বলতে শুরু করেন, ‘আমাদের ঘরের পাশে বাংলাদেশে যে তীব্র সহিংসতা চলছে ...’।

তখন স্পিকারের চেয়ারে ছিলেন বিজেপি নেতা ও উত্তরপ্রদেশের এমপি জগদম্বিকা পাল। পশ্চিমবঙ্গের এমপিকে প্রায় সঙ্গে সঙ্গে থামিয়ে দিয়ে তিনি বলে ওঠেন, ‘সুদীপবাবু আপনি আগে নিজের দেশের পরিস্থিতি নিয়ে ভাবুন। বাংলাদেশের কথা পরে ভাবলেও চলবে।’

সভার বাইরে ততক্ষণে ট্রেজারি বেঞ্চের পক্ষ থেকে বিরোধী দলের নেতাদের আলাদা করে ডেকে নিয়ে বলা হয়েছে বাংলাদেশ পরিস্থিতি অত্যন্ত অনিশ্চিত, ফলে পার্লামেন্টে এখনই সরকারের বিবৃতির জন্য বিরোধীরা যেন চাপাচাপি না করেন। কংগ্রেসসহ সব বিরোধী দলই সরকারের এই অনুরোধ মেনে নেয়। সরকার আরও আশ্বাস দেয়, বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে পরদিন ৬ আগস্ট সকালেই পার্লামেন্টে অ্যানেক্স ভবনে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকা হবে। সংসদের অধিবেশন বসার আগেই সব দলের নেতাদের নিয়ে সেই রুদ্ধদ্বার বৈঠকে নির্ধারিত সময়েই অনুষ্ঠিত হয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর ছাড়াও প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে রাহুল গান্ধী বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ভারতের দীর্ঘ ও স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনার কথা জানতে চান। পরে জয়শঙ্কর সংসদে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে বিবৃতি দেন, শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার পেছনের পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেন।

শেখ হাসিনার চূড়ান্ত গন্তব্য নিয়ে ধোঁয়াশা : ৫ আগস্ট দুপুরে শেখ হাসিনাকে ভারতে আশ্রয় দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তখন থেকেই ভারতের উচ্চপর্যায়ের মহলে ধারণা ছিল এ আগমন কেবলই সাময়িক। মনে করা হচ্ছিল, তৃতীয় কোনো দেশে যাওয়ার আগে দিল্লিতে এটি কেবল একটি সংক্ষিপ্ত বিরতি বা ‘লে-ওভার’ মাত্র।

শেখ হাসিনা নিজেও ভারত সরকারের কাছে অনুরোধ করেছিলেন ‘তখনকার মতো’ আশ্রয় দেওয়ার জন্য। এমনকি কয়েক মাস আগেও যখন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়ালের কাছে শেখ হাসিনার ভারতে অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল, তিনিও বারবার বলে এসেছেন, এটি শুধু অস্থায়ী এবং ভারতের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার একটি ব্যবস্থা। কিন্তু ৫ আগস্ট বিকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা নামতেই দিল্লির রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক মহলে শুরু হয় তীব্র গুঞ্জন ভারত থেকে শেখ হাসিনা শেষ পর্যন্ত কোন দেশে যাচ্ছেন? সম্ভাব্য গন্তব্য তালিকায় ছিল যুক্তরাজ্য, নরওয়ে, সুইডেন ও বেলারুশের নাম। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের (নর্থ ব্লক) একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রকে সকাল থেকেই হোয়াটসঅ্যাপে একাধিকবার বার্তা পাঠায় বিবিসি বাংলা।

প্রথমে কোনো উত্তর না এলেও শেষে বিকাল সাড়ে ৪টায় অবশেষে তার কাছ থেকে উত্তর আসে : ‘দিল্লি জাস্ট একটা লে-ওভার। যাচ্ছেন আপনাদের দেশেই [যুক্তরাজ্য]!’ তখন শেখ হাসিনা ছিলেন বাংলাদেশের কূটনৈতিক পাসপোর্টধারী এবং তার বোন শেখ রেহানা যুক্তরাজ্যের দ্বৈত নাগরিক। সুতরাং ভারতীয় কর্তৃপক্ষ ধরেই নিয়েছিল, রাতেই তারা লন্ডনের উদ্দেশে রওনা হবেন। কিন্তু ব্রিটিশ সরকার সেই অনুমতি দেয়নি। দিল্লিতে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনারের মাধ্যমে স্যার কিয়ার স্টারমারের নতুন সরকার ভারতকে জানায়, শেখ হাসিনাকে আপাতত যুক্তরাজ্যে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া যাচ্ছে না।

এ কারণে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সি-১৩০ সামরিক পরিবহন বিমানটি হিন্ডন বিমান ঘাঁটিতে অপেক্ষমাণ রাখা হয়। ধারণা ছিল, তিনি অন্য কোনো দেশে পাড়ি দিচ্ছেন বলেই এটি ঢাকায় ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু পরদিন ৬ আগস্ট সকাল ১০টার দিকে স্পষ্ট হয়ে যায়, তৃতীয় দেশে গমন এখনই হচ্ছে না। তখন বিমানটিকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা করার নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে তখনো দিল্লিতে থাকা শেখ হাসিনা ও তার সফরসঙ্গীদের অবস্থান যে সাময়িক নয়, সেই ধারণা দৃঢ় হতে আরও কিছুদিন সময় লাগে।

প্রণব মুখার্জির জায়গায় এখন অজিত ডোভাল : ঘটনাবহুল ৫ আগস্ট সন্ধ্যা থেকেই ভারতে শেখ হাসিনার অঘোষিত অভিভাবকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল। শেখ হাসিনার সঙ্গে তার ব্যক্তিগত যোগাযোগ বহু পুরোনো এবং গত এক দশকে তিনি একাধিকবার ঢাকায় গোপন ও প্রকাশ্য সফর করেছেন। হিন্ডন বিমান ঘাঁটিতে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে স্বাগত জানানোর দায়িত্বও ছিল তার ওপর। প্রধানমন্ত্রী মোদির বিশেষ দূত হিসেবে ডোভালই সেদিন সন্ধ্যায় তাদের অভ্যর্থনা জানান। পরবর্তী এক বছর ধরে শেখ হাসিনা কোথায় বা কীভাবে থাকবেন, তার নিরাপত্তার কী ব্যবস্থা হবে, তিনি হাতে গোনা বা বাছাই করা কোন কোন ব্যক্তির সঙ্গে কোথায় কীভাবে দেখা করবেন- তার প্রায় সবটাই এখন নির্ধারিত হচ্ছে অজিত ডোভালের তত্ত্বাবধানে। যখনই কোনো হাইপ্রোফাইল রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ভারতে আশ্রয় নেন, তাদের জন্য নিরাপত্তা সংস্থাগুলো প্রাথমিকভাবে একটি ‘ডি-ব্রিফিং সেশন’ পরিচালনা করে থাকে। ষাটের দশকে দালাই লামার ক্ষেত্রেও এমনই ব্যবস্থা নিয়েছিল ভারত।

শেখ হাসিনার ক্ষেত্রেও এমন বেশ কয়েকটি সেশন আয়োজন করা হয়, যার কয়েকটিতে ডোভাল নিজে উপস্থিত ছিলেন। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার পর শেখ হাসিনা যখন পরিবারসহ ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ছিলেন, তখন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর নির্দেশে কংগ্রেস নেতা প্রণব মুখার্জি ছিলেন তার ব্যক্তিগত অভিভাবকের মতো। সেই সম্পর্ক এতটাই ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠে যে, শেখ হাসিনা প্রণব মুখার্জিকে ‘কাকাবাবু’ বলেই সম্বোধন করতেন। ভারতের নিরাপত্তা মহলে এখন এমন কথাই ঘুরছে-ঠিক যেভাবে সেই সময় প্রণব মুখার্জি শেখ হাসিনার দেখভালের দায়িত্ব নিয়েছিলেন, এখন সেই ভূমিকাতেই অবতীর্ণ হয়েছেন অজিত ডোভাল।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে ই-পেপার সাবস্ক্রিপশন করবেন
যেভাবে ই-পেপার সাবস্ক্রিপশন করবেন
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানুষের ঢল
বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানুষের ঢল
ব্যালট বাক্সের সুরক্ষায় ৫০ লাখ তালা কিনবে ইসি
ব্যালট বাক্সের সুরক্ষায় ৫০ লাখ তালা কিনবে ইসি
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
গণতন্ত্রের পথে হবে ঐক্যের বাংলাদেশ
গণতন্ত্রের পথে হবে ঐক্যের বাংলাদেশ
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
পরিপূর্ণ গণতন্ত্র আনতে হবে
পরিপূর্ণ গণতন্ত্র আনতে হবে
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
সর্বশেষ খবর
মাগুরায় নানা আয়োজনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত
মাগুরায় নানা আয়োজনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
টাঙ্গাইলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুবিতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালিত
কুবিতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে বিএনপির বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাহালুতে বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশে জনস্রোত
কাহালুতে বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশে জনস্রোত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের কবর জিয়ারত ও দোয়া
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের কবর জিয়ারত ও দোয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে জুলাই শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের সম্মিলন
পটুয়াখালীতে জুলাই শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের সম্মিলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর নামে কর্নার স্থাপন
শাবিপ্রবিতে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর নামে কর্নার স্থাপন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দিনব্যাপী কর্মসূচি
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দিনব্যাপী কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিজয় র‍্যালী
লক্ষ্মীপুরে গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিজয় র‍্যালী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা, কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও মুনাজাত
ঝালকাঠিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা, কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও মুনাজাত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শহীদদের স্মরণে কুরআন খতম ও বিজয় র‍্যালি
শ্রীপুরে শহীদদের স্মরণে কুরআন খতম ও বিজয় র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির বিজয় র‍্যালি
সোনারগাঁয়ে বিএনপির বিজয় র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’
‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রক্ষায় ‘মঞ্চ ৭১’-এর আত্মপ্রকাশ
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রক্ষায় ‘মঞ্চ ৭১’-এর আত্মপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ‘জুলাই শহীদ ফুটবল’ টুর্নামেন্ট শুরু
পঞ্চগড়ে ‘জুলাই শহীদ ফুটবল’ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও
দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্টোকস খেললে ওভাল টেস্ট জিতত ইংল্যান্ড: দাবি মাইকেল ভনের
স্টোকস খেললে ওভাল টেস্ট জিতত ইংল্যান্ড: দাবি মাইকেল ভনের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জন-আকাঙ্খা পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে : কাদের গনি চৌধুরী
জন-আকাঙ্খা পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে : কাদের গনি চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে সাড়ে ছয় হাজার প্রধান শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে'
'প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে সাড়ে ছয় হাজার প্রধান শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছর পর বড় পর্দায় আসছে দেব-শুভশ্রী
১০ বছর পর বড় পর্দায় আসছে দেব-শুভশ্রী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃক্ষরোপণ
জুলাই শহীদদের স্মরণে চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃক্ষরোপণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম দিনেই ই-রিটার্ন জমা দিলেন ১০ হাজারের বেশি করদাতা
প্রথম দিনেই ই-রিটার্ন জমা দিলেন ১০ হাজারের বেশি করদাতা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
শাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করছে বিএনপি: আমীর খসরু
গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করছে বিএনপি: আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে শোক শ্রদ্ধায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
চট্টগ্রামে শোক শ্রদ্ধায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চবিতে জুলাই অভ্যুত্থান দিবসের আলোচনা সভা, শহীদ ফরহাদের স্মৃতিচারণ
চবিতে জুলাই অভ্যুত্থান দিবসের আলোচনা সভা, শহীদ ফরহাদের স্মৃতিচারণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে কেউ চক্রান্তের জাল বুনলে জনগণ প্রতিহত করবে : প্রিন্স
নতুন করে কেউ চক্রান্তের জাল বুনলে জনগণ প্রতিহত করবে : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?
ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর
‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা
গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন
দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের
অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল
জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল
উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০
ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা
অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি
কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম
ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ
ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ
পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা
গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা

নগর জীবন

ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার

খবর

খড়ের গুদামে বৃদ্ধের ডোবায় যুবকের লাশ
খড়ের গুদামে বৃদ্ধের ডোবায় যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

মুমূর্ষু শিশুকে কোস্টগার্ডের জরুরি চিকিৎসাসেবা
মুমূর্ষু শিশুকে কোস্টগার্ডের জরুরি চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই
ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই

খবর

সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

দেশগ্রাম

১৭ যাত্রী নিয়ে ভাঙ্গা স্টেশন ছাড়ে ৬৭৬ আসনের ট্রেন
১৭ যাত্রী নিয়ে ভাঙ্গা স্টেশন ছাড়ে ৬৭৬ আসনের ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল ক্লিয়ারেন্স তৈরি চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার, কারাদণ্ড
জাল ক্লিয়ারেন্স তৈরি চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার, কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভের মুখে নামাল বিশ্ববিদ্যালয়
বিক্ষোভের মুখে নামাল বিশ্ববিদ্যালয়

খবর

আশুগঞ্জ এসিল্যান্ডকে এনসিপি নেতাদের হুমকি, থানায় জিডি
আশুগঞ্জ এসিল্যান্ডকে এনসিপি নেতাদের হুমকি, থানায় জিডি

খবর

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ‘আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়’ নিয়ে আলোচনা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ‘আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়’ নিয়ে আলোচনা

দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথে হবে ঐক্যের বাংলাদেশ
গণতন্ত্রের পথে হবে ঐক্যের বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার বিদেশি রাষ্ট্রগুলোর
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার বিদেশি রাষ্ট্রগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা