শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৯, শুক্রবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৫

এনসিপিতে নানামুখী অস্বস্তি

শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
প্রিন্ট ভার্সন
এনসিপিতে নানামুখী অস্বস্তি

জুলাই গণ অভ্যুত্থান থেকে গড়ে ওঠা বিপ্লবীদের রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ভিতর বেশ কয়েকটি ইস্যুতে অস্বস্তি তৈরি হয়েছে। জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে দলটির নেতা-কর্মীদের মধ্যে মৌলিক মতপার্থক্য দেখা দিয়েছে। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়েও দেখা দিয়েছে অস্বস্তি। এসব অস্বস্তিকে উসকে দিয়েছে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তির দিনে দলটির শীর্ষস্থানীয় পাঁচ নেতার কক্সবাজার সফর। ঐতিহাসিক এই দিনে তাদের আকস্মিক সফর রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে দলীয় ভাবমূর্তির ওপর। শীর্ষ পর্যায়ের এই নেতারা দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেননি বলে মনে করেন দলের নেতা-কর্মীরা। এ ঘটনায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সশরীরে উপস্থিত হয়ে দলের আহ্বায়ক ও সদস্যসচিবের কাছে লিখিত ব্যাখ্যা চাওয়া হয় তাদের কাছে। গতকাল দলের যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দীন সিফাত জানান, শোকজ নোটিসের পরিপ্রেক্ষিতে শোকজের জবাব নেতারা যথাসময়ে আহ্বায়ক ও সদস্যসচিব     বরাবর প্রদান করেছেন। এ-সংক্রান্ত বিষয়ে আহ্বায়ক ও সদস্যসচিব পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। এদিকে দলীয় শোকজ নোটিসের লিখিত জবাব গতকাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দিয়েছেন দলের মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ও দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তবে পোস্ট করার কিছুক্ষণের মধ্যেই হাসনাত আবদুল্লাহ তার পোস্টটি সরিয়ে ফেলেন। গণ অভ্যুত্থান দিবসে কক্সবাজারে ঘুরতে যাওয়া ‘অসম্পূর্ণ জুলাই ঘোষণাপত্রের প্রতি আমার নীরব প্রতিবাদ’ এমনটি জানিয়ে হাসনাত আবদুল্লাহ লেখেন, ‘ঘোষণাপত্রের চূড়ান্ত খসড়ায় এমন কিছু উপাদান দেখি, যা অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। যেমন ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে সংবিধান সংস্কারের জন্য জনগণ পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের ওপর দায়িত্ব অর্পণের অভিপ্রায় প্রকাশ করেছে। এ দাবিটি অসত্য এবং সংবিধানে মৌলিক পরিবর্তন আনার পথে একটি বড় অন্তরায়। আমরা শুরু থেকেই দাবি করে আসছি, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে, যা রাষ্ট্রের কাঠামোতে মৌলিক পরিবর্তন আনবে এবং ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ঘটাবে।’

হাসনাত দাবি করেন, ৪ আগস্ট সন্ধ্যায় তিনি জানতে পারেন আন্দোলনের আহত এবং নেতৃত্বদানকারীদের অনেককেই ওই দিনের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এটিকে শুধু রাজনৈতিক নয়, নৈতিক ব্যর্থতা বলে মনে করেন তিনি। এর পরিপ্রেক্ষিতেই ব্যক্তিগতভাবে এ অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন এবং কক্সবাজার চলে যান। সফরকালীন অবসরের গুরুত্বপূর্ণ সময়টিতে পূর্বে গৃহীত সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা, সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো বোঝার চেষ্টা এবং পরবর্তী করণীয় নিয়ে চিন্তা করছেন বলেও জানান হাসনাত। তাদের ঘুরতে যাওয়াকে কেন্দ্র করে জারি করা শোকজ নোটিস নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন হাসনাত। এ প্রসঙ্গে হাসনাত মনে করেন, পার্টির উচিত ছিল তাদের ব্যক্তিগত সফরকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে গুজবে পরিণত করার জন্য গোয়েন্দা সংস্থা ও অসৎ মিডিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। তার পরিবর্তে পার্টি এমন ভাষায় দলীয় নেতাদের বিরুদ্ধে শোকজ প্রকাশ করেছে, যা মিথ্যা অভিযোগ ও ষড়যন্ত্রতত্ত্বকে উসকে দিয়েছে। তার বিরুদ্ধে জারি করা শোকজ ‘বিধিবহির্ভূত’ এমন দাবি করে হাসনাত বলেছেন, ‘যে কোনো রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানে শোকজ করতে হয় গঠনতন্ত্রের কোনো নির্দিষ্ট ধারা লঙ্ঘনের কারণে। আমাকে দেওয়া শোকজে এমন কিছুর উল্লেখ নেই, কারণ আমি পার্টির কোনো আইন লঙ্ঘন করিনি।’ এদিকে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী তার শোকজ নোটিসের জবাবে লিখেছেন, ‘শোকজ নোটিসটি বাস্তবভিত্তিক নয়। ঘুরতে যাওয়া অপরাধ নয়। কারণ ইতিহাস কেবল মিটিংয়ে নয়, অনেক সময় নির্জন চিন্তার ঘরে বা সাগরের পাড়েও জন্ম নেয়।’ তিনি লিখেছেন, ‘আমার এই সফরের লক্ষ্য ছিল রাজনীতির ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা নিয়ে একান্তে চিন্তাভাবনা করা। সাগরের পাড়ে বসে আমি গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণ অভ্যুত্থান, নাগরিক কমিটি, নাগরিক পার্টির কাঠামো, ভবিষ্যৎ গণপরিষদ এবং একটি নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে। আমি এটিকে কোনো অপরাধ মনে করি না।’ এদিকে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়েও অস্বস্তি তৈরি হয়েছে দলটির ভিতর। এনসিপি গঠনের পর যে কটি ইস্যু নিয়ে দলটি রাজনীতি করেছে সেগুলোর সমাধান না করেই অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে শুরু করায় এ অস্বস্তি তৈরি হয়েছে। নির্বাচনের আগে সংস্কার ও বিচার কার্যক্রম দৃশ্যমান করা, প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা এবং নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে দলটি। এসব দাবি পূরণ হলে আসছে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে আপত্তি নেই এনসিপির। দলটি একই সঙ্গে দাবি জানিয়েছে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করে তা বাস্তবায়ন করার। জুলাই সনদের বাস্তবায়নের দায়িত্ব দলটি পরবর্তী নির্বাচিত সংসদের হাতে ছেড়ে দিতে রাজি নয়। তবে আগামী সংসদ নির্বাচন- গণপরিষদ নির্বাচন আকারে আয়োজন করা হলে তবেই দলটি নির্বাচনে অংশ নেবে বলে জানিয়েছেন দলটির শীর্ষ নেতারা। এর অন্যথা হলে নির্বাচন বর্জনের দিকে যেতে পারে দলটি।

দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জুলাই গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে গড়ে উঠেছে এনসিপি। আমরা আবার নতুন করে কোনো স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থার কবলে পড়তে চাই না। বর্তমান সরকার গঠিত হয়েছে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রণয়নের লক্ষ্যকে সামনে রেখে। এ লক্ষ্য অর্জন অসম্পূর্ণ রেখে তড়িঘড়ি নির্বাচন আয়োজন করা হলে আমরা নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হব।

এই বিভাগের আরও খবর
মাঝ আকাশ থেকে ফিরল বিমানের আবুধাবি ফ্লাইট
মাঝ আকাশ থেকে ফিরল বিমানের আবুধাবি ফ্লাইট
কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা
কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা
কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা
কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ
কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ
জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক
আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক
কিছু বন্ধু আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছেন
কিছু বন্ধু আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছেন
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে সরকার ব্যর্থ
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে সরকার ব্যর্থ
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
সর্বশেষ খবর
স্কটল্যান্ডে শুরু স্পাইডারম্যানের নতুন সিনেমার শুটিং
স্কটল্যান্ডে শুরু স্পাইডারম্যানের নতুন সিনেমার শুটিং

এই মাত্র | শোবিজ

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশজুড়ে ঝরবে বজ্রবৃষ্টি
আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশজুড়ে ঝরবে বজ্রবৃষ্টি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজে পরীক্ষায় পাস করলো শুধু লিডসের পিচ
ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজে পরীক্ষায় পাস করলো শুধু লিডসের পিচ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কত ফলোয়ারে মিলবে ইনস্টাগ্রামে লাইভ করার অনুমতি?
কত ফলোয়ারে মিলবে ইনস্টাগ্রামে লাইভ করার অনুমতি?

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুপ থাকা কেন জরুরি?
চুপ থাকা কেন জরুরি?

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে এলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে: সিইসি
নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে এলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে: সিইসি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভবিষ্যতে কি–বোর্ড ও মাউস ছাড়াই চলবে কম্পিউটার, জানাল মাইক্রোসফট
ভবিষ্যতে কি–বোর্ড ও মাউস ছাড়াই চলবে কম্পিউটার, জানাল মাইক্রোসফট

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গোসাইরহাটে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
গোসাইরহাটে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিএমপি কমিশনারের নামে ফেসবুকে ভুয়া অ্যাকাউন্ট, সতর্ক পুলিশের
সিএমপি কমিশনারের নামে ফেসবুকে ভুয়া অ্যাকাউন্ট, সতর্ক পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই ব্রাজিলিয়ানের গোলে লেভারকুসেনকে হারালো চেলসি
দুই ব্রাজিলিয়ানের গোলে লেভারকুসেনকে হারালো চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ
চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে ফেরার পাঁচ মাসের মধ্যে নাসা ছাড়লেন মহাকাশচারী
পৃথিবীতে ফেরার পাঁচ মাসের মধ্যে নাসা ছাড়লেন মহাকাশচারী

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অটোরিকশায় বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
অটোরিকশায় বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদকচক্র ভাঙতে সহায়তা করলো কথা বলা তোতা পাখি
মাদকচক্র ভাঙতে সহায়তা করলো কথা বলা তোতা পাখি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ দলের ম্যাচের টিকিট বিক্রি শুরু
অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ দলের ম্যাচের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে প্রাণ গেল শিশুর
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে প্রাণ গেল শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্মার্টফোন দীর্ঘদিন ভালো রাখতে যা করবেন
স্মার্টফোন দীর্ঘদিন ভালো রাখতে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পেয়ারা পাতায় লুকিয়ে আছে অনেক ঔষধি গুনাগুন
পেয়ারা পাতায় লুকিয়ে আছে অনেক ঔষধি গুনাগুন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জয় দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
জয় দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম‍্যাচ নিষিদ্ধ ফ্লিক, সঙ্গে জরিমানা ২০ হাজার ইউরো
এক ম‍্যাচ নিষিদ্ধ ফ্লিক, সঙ্গে জরিমানা ২০ হাজার ইউরো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজেকে খুঁজে ফেরার গল্পে ‘ঘোমটা’
নিজেকে খুঁজে ফেরার গল্পে ‘ঘোমটা’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ
এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’
‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট
দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী
কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ
জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি
অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির হলগুলোতে কমিটি ঘোষণা ছাত্রদলের
ঢাবির হলগুলোতে কমিটি ঘোষণা ছাত্রদলের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান
গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌর প্যানেলে অনুদানের ৭ বিলিয়ন ডলার বাতিলের পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের
সৌর প্যানেলে অনুদানের ৭ বিলিয়ন ডলার বাতিলের পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির মাঠের বল যেভাবে বিএনপির কোর্টে
রাজনীতির মাঠের বল যেভাবে বিএনপির কোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্রাইম জোন গাজীপুর
ক্রাইম জোন গাজীপুর

প্রথম পৃষ্ঠা

জোটে মনোযোগী বিএনপি
জোটে মনোযোগী বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী

নগর জীবন

ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা
ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস

পরিবেশ ও জীবন

আয়নাঘরের উদ্ভাবক
আয়নাঘরের উদ্ভাবক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা
হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা

নগর জীবন

বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম
বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা
ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা

শোবিজ

পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল
পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট
ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়
রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়

নগর জীবন

ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়
আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন পর্যন্ত টিকে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ
নির্বাচন পর্যন্ত টিকে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে
ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে

মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী
শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা
কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা
৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা

নগর জীবন

এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

নগর জীবন

কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ
কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক
আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫
ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫

নগর জীবন

কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা
কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা