শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৯, শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০২৫

সবার আগে দেশ

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
সবার আগে দেশ

জুলাই বিপ্লবের পর সবার প্রত্যাশা ছিল এক নতুন বাংলাদেশের, যে বাংলাদেশ হবে ঐক্যের, বৈষম্যমুক্তির। স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতার বাংলাদেশ, দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ। যেখানে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমন করা হবে না। সহিংসতা, সন্ত্রাস রাজনীতির সুস্থ ধারাকে গ্রাস করবে না। একে অন্যকে নিঃশেষ করে দেওয়ার ঘৃণ্য প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হবে না। আমরা এমন একটা বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, যে বাংলাদেশে সব রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সৌভ্রাত্র থাকবে, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ থাকবে। তারা একে অন্যের সঙ্গে নানারকম রাজনৈতিক মতাদর্শের বিরোধিতা করবে, কিন্তু সেটা সুস্থ, সুন্দর প্রক্রিয়ায়। রাজনীতিতে শিষ্টাচার, সৃজনশীলতা এবং পরস্পরের প্রতি সম্মান প্রতিষ্ঠিত হবে। যেটা গত ১৫ বছরে নির্বাসিত ছিল। সেরকম একটা বাংলাদেশের স্বপ্ন বুকে ধারণ করে ছাত্র-জনতা লড়াই করেছিল। এই লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি নতুন বাংলাদেশের সূচনা হয়েছে। আর এই নতুন বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ করে, এক বছর আগে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশ হবে একটি পরিবার। এখানে আমরা একে অন্যের ভাই, কেউ কারও শত্রু না।’ আমরা সবাই মিলে বাংলাদেশ গড়ব। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও একই ধরনের প্রত্যয় আমরা লক্ষ্য করেছিলাম। সব রাজনৈতিক দলগুলো বলেছিল, যে কোনো মূল্যে তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। সবার আগে দেশ, দেশের প্রশ্নে বিভেদ রাখা চলবে না। কিন্তু যতদিন যাচ্ছে, বিশেষ করে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের এক বছর পর আমরা দেখতে পাচ্ছি রাজনীতির আকাশে বিভেদের ঘনঘটা। এ বিভেদ এখন প্রতিহিংসায় রূপ নিচ্ছে। ছোটখাটো ইস্যু নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একে অন্যকে আক্রমণ করছে, নানারকম কুৎসিত বাক্যবাণে রাজনীতির মাঠ এখন কলুষিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। শুধু রাজনীতি না, সর্বত্র আমরা দেখছি এক ধরনের চোর-পুলিশ খেলা চলছে। কে ফ্যাসিবাদের দালাল ছিল কে, কে সুবিধাভোগী ইত্যাদি খোঁজার নামে যেন বাংলাদেশকে নতুন করে বিভক্ত করার চেষ্টা চলছে। একটা কথা মনে রাখতে হবে, আমরা যতক্ষণ বিভেদের রাজনীতি করব, ততক্ষণ জুলাই বিপ্লব সফল হবে না। বাংলাদেশ এগোতে পারবে না। দেশের বেশির ভাগ মানুষ কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলের চিন্তাভাবনাকে লালন করেন না। তারা দেশকে ভালোবাসেন, দেশের জন্য কাজ করেন। যিনি সরকারে থাকেন তার নির্দেশ তাকে মানতে হয়। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে একপক্ষ অন্যপক্ষকে নানা রকম ট্যাগ লাগিয়ে ঘায়েল করার চেষ্টা করছে। বিশেষ করে যখন নির্বাচনের সময় সামনে এসেছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভেদ যেন প্রকট আকার ধারণ করেছে। ছোট ছোট বিষয় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে বিভেদ দেখা দিচ্ছে, তা বাংলাদেশের অগ্রগতি এবং অগ্রযাত্রাকেই বাধাগ্রস্ত করবে। গণতন্ত্রের উত্তরণকে করবে জটিল। প্রধান উপদেষ্টা জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টে জাতির সামনে উপস্থাপন করেছেন। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এ নিয়ে মতবিরোধ ছিল মতপার্থক্য ছিল, কিন্তু তারপরও তারা সবাই এটা মেনে নিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঘোষণা করেছিলেন, আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হবে। এই ঘোষণার পর প্রাথমিকভাবে রাজনৈতিক দলগুলো ইতিবাচকভাবে সাড়া দিয়েছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে নির্বাচন নিয়ে নানামুখী তৎপরতা। এই তৎপরতার কারণ আমরা সবাই জানি। কে, কেন, কী উদ্দেশে রাজনীতির বিভক্ত সৃষ্টি করছে তা সাধারণ জনগণের অজানা নয়। আমরা দেখেছি এনসিপি নির্বাচনের ব্যাপারে নানারকম শর্ত আরোপ করছে। বিচার বা সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কোনো বিভেদ নেই। কিন্তু বিচার প্রক্রিয়া এমন একটি বিষয়, যাকে জোর করে চাপিয়ে দেওয়া যায় না। এটি স্বচ্ছ এবং স্বাভাবিক প্রক্রিয়া হওয়া উচিত। এই বিচার প্রক্রিয়া যেন নিরপেক্ষ হয়, সেটি নিশ্চিত করতে হবে। কারণ গোটা বিশ্ব এই বিচার দেখছে। এই বিচারে যদি কোনোরকম তাড়াহুড়া বা প্রহসন হয় সেটি জুলাই বিপ্লবকেই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করবে। এনসিপি নির্বাচনের ব্যাপারে নেতিবাচক অবস্থান কেন নিয়েছে, তা বুঝতে আমাদের মতো সাধারণ নাগরিকদের কষ্ট হওয়ার কথা নয়। কারণ তাদের সংগঠন এখনো গোছাতে পারেনি। সদ্য ভূমিষ্ঠ এই রাজনৈতিক সংগঠনটি এখন নানা রকম সংকটে জর্জরিত। দলের নেতা-কর্মীদেরকে নানা অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হচ্ছে। আবার এই নোটিস প্রত্যাহারও করে নেওয়া হচ্ছে নানা চাপে। দলের ভিতর নানা রকম অসন্তোষ, ক্ষোভ দানা বেঁধে উঠছে। যে বিপুল জনসমর্থন নিয়ে ছাত্ররা জুলাই বিপ্লব সংগঠিত করেছিল, সেই জনসমর্থনে এখন ভাটার টান। এটি হতেই পারে। রাজনীতিতে জোয়ার ভাটা থাকবেই, কিন্তু মনে রাখতে হবে এনসিপি শুধু নিজেদের স্বার্থের জন্য যদি নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার জন্য আন্দোলন শুরু করে, সেটি হবে জাতির জন্য দুর্ভাগ্য। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বলেছিলেন, ‘ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়।’ দেশের স্বার্থ সবার আগে। দেশটাকে আমাদের সবাইকে ভালোবাসতে হবে। দেশের স্বার্থে কাজ করতে হবে। আমরা বিশ্বাস করতে চাই এনসিপি যে জুলাই বিপ্লব সংগঠিত করেছিল, সেই জুলাই বিপ্লব নিজেদের স্বার্থের জন্য করেনি, নিজেরা ধনী হওয়ার জন্য করেনি বা পদ-পদবির জন্য করেননি। তারা করেছিলেন দেশ মাতৃকাকে মুক্ত করার জন্য। আর সেজন্যই দেশের স্বার্থ দেখে তারা রাজনীতিতে নতুন বিভক্তি উসকে দেবেন না বলেই আমরা বিশ্বাস করি। জামায়াত পিআর পদ্ধতির ব্যাপারে হঠাৎ করেই সোচ্চার হয়েছে। জুলাই বিপ্লবের পর জামায়াতকে পিআর পদ্ধতির ব্যাপারে সোচ্চার দেখা যায়নি। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ এই পিআর পদ্ধতি বোঝেই না। সম্প্রতি একটি জরিপে দেখা গেছে ‘দেশের ৮০ ভাগ নাগরিকের পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই। তাহলে জামায়াত কেন পিআর পদ্ধতি নিয়ে হুলস্থূল করছে।’ এখানেও দেশের স্বার্থের চেয়ে দলীয় স্বার্থ বড় হয়ে উঠেছে। কারণ সারা দেশে জামায়াতের কর্মী সমর্থকরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছেন। জামায়াত মনে করে আসনভিত্তিক নির্বাচন হলে সারা দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা জামায়াতের ভোটগুলো তাদের সুবিধা দেবে না। নির্দিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় তাদের ভোটাররা ভোট দিলেও তাদের জন্য নির্বাচনে ভালো ফলাফল করা কষ্টসাধ্য হবে। কিন্তু যদি আনুপাতিক হারে আসন বণ্টন হয়, তাহলে সেক্ষেত্রে ভোটের অবস্থানে তারা এই মুহূর্তে দ্বিতীয় বা তৃতীয় অবস্থানে থাকবে। সংসদে ভালো আসন পাবে, ভোটের হারের ভিত্তিতে। তাই শুধু নিজের স্বার্থ রক্ষার জন্য তারা পিআর পদ্ধতি নিয়ে জেদ করছে। এ নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে ন্যূনতম সচেতনতা নেই, তাই এখনই পিআর পদ্ধতি কি চাপিয়ে দেওয়া ঠিক হবে?

জামায়াত তার রাজনৈতিক কর্মসূচির মধ্যে পিআর পদ্ধতি রাখতেই পারে। পিআর পদ্ধতি নিয়ে জনমত সৃষ্টি করতে পারে। ভোটের মাঠে তারা এই পিআর পদ্ধতির পক্ষে গিয়ে প্রচারণাও করতে পারে। জনগণ যদি মনে করে তারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে, তাহলে তারা জামায়াতকে ভোট দেবে। আর যদি জনগণ মনে করে যে, এই পদ্ধতি তাদের বোধগম্য নয়, তাহলে তারা সেই পদ্ধতিকে প্রত্যাখ্যান করবে। বিষয়টি জোর করে চাপিয়ে না দিয়ে জনগণের ওপর ছেড়ে দেওয়াটাই সবচেয়ে সঠিক কাজ বলে আমি মনে করি। কারণ জুলাই বিপ্লবে জামায়াতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। এই বিপ্লবের অন্যতম রূপকার জামায়াত। কাজেই আমরা বিশ্বাস করতে চাই জামায়াত দেশের স্বার্থে এবং জনগণের স্বার্থ সবার আগে দেখবে।

দেশে একটি গণতান্ত্রিক উত্তরণ প্রয়োজন। একটি অন্তর্বর্তী অনির্বাচিত সরকারের এক বছর পূর্ণ হয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একমাত্র এই সরকারের আস্থার প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছেন। এই সরকারের উপদেষ্টাম লীকে নিয়ে নানারকম বিতর্ক তৈরি হচ্ছে। অনেকের যোগ্যতা এবং কর্মতৎপরতা নিয়ে জনমনে অনেক প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার যে সব ব্যক্তিবর্গকে বিভিন্ন পদে নিয়োগ দিয়েছেন, সে সব ব্যক্তিবর্গের যোগ্যতা এবং কাজের ধরন নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। প্রতিদিন বিভিন্ন উপদেষ্টা, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সম্পর্কে নানা রকম বিতর্ক উঠছে। কারও কারও হানি ট্র্যাপের খবর বাংলাদেশের মানুষকে হতবাক, বিস্মিত করছে। মানুষ ক্রমশ হতাশ হচ্ছে। এরকম অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া দরকার। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। দেশের অর্থনীতির অবস্থা ভালো না। একটি অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে সুদূর প্রসারী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা গ্রহণ করা সম্ভব নয়। ব্যাংকগুলো আর্থিক সংকটে ভুগছে। নতুন কর্মসংস্থান নাই। ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ হওয়ার উপক্রম। ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে চলছে ‘ব্লেইম গেম’। কে ফ্যাসিবাদের দোসর, কে বিএনপি, কে আওয়ামী লীগ খোঁজা হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করেন দেশের স্বার্থে, দেশকে এগিয়ে নিতে, কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য তারা তাদের মেধা-মনন উজাড় করে দেন। রাজনৈতিক দলগুলো যদি এই বাস্তবতা অনুধাবন না করেন, তাহলে সেটি হবে দুঃখজনক। এভাবে সর্বক্ষেত্রেই বিভক্তি এবং প্রতিহিংসার উন্মত্ততা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই প্রতিহিংসা এবং বিভেদ থেকে মুক্ত হতে হবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, গত বুধবার বলেছেন, ‘প্রতিহিংসা আর বিভেদ মুক্ত বাংলাদেশ নির্মাণ করতে হবে।’ একটি সুশাসনের জবাবদিহিতার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়ে আমাদেরকে কাজ করতে হবে। আর সেই কাজ করার জন্য অবশ্যই একটা নির্বাচন প্রয়োজন। নির্বাচনে কে জয়ী হবে, কে পরাজিত হবে সেটি মুখ্য বিষয় নয়। সেটা জনগণ নির্ধারণ করবে। কিন্তু দেশে একটি নির্বাচন হতেই হবে। কারণ সবার আগে দেশ। আমরা যদি এই দেশকে ভালোবাসি তাহলে আমাদের বিভেদ ভুলে আমরা একটি নতুন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে ঐক্যবদ্ধ হব। আমাদের মনে রাখতে হবে ঐক্যই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতীয় ঐক্য গঠনে কয়েকটি দল ক্ষুদ্র স্বার্থের পরিচয় দিচ্ছে : প্রিন্স
জাতীয় ঐক্য গঠনে কয়েকটি দল ক্ষুদ্র স্বার্থের পরিচয় দিচ্ছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ
সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ
পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন