শসায় আছে ইরেপসিন। এই এনজাইমটি প্রোটিনের মধ্যে ভাঙন ধরিয়ে আত্তীকরণে সাহায্য করে। শসার মধ্যে থাকা অ্যান্টিপ্যারাসাইটিক ক্ষুদ্রান্ত্র ও বৃহদন্ত্রের সুস্বাস্থ্য রক্ষা করে। এর মধ্যে বি সিক্স, ফোলেট, ভিটামিন কে, ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, রাইবোফ্লাভিন, আয়রন, ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক প্রভৃতি ঠাসা থাকে। শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় রাখতেও শসার জুড়ি নেই। শসা শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রাকে কমিয়ে দেয়। ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষাতেও উপকারী ভূমিকা গ্রহণ করে। শসার মধ্যে পানি ও উপকারী উপাদান থাকে। এতটা পানির পরিমাণ থাকার জন্য কোলনের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে অত্যন্ত ভালো। কোষ্ঠবদ্ধতার সমস্যাতেও শসা খুবই ভালো।