শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১৫, মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

হার্ট অ্যাটাক : প্রাণ বাঁচাতে তাৎক্ষণিক ও দীর্ঘস্থায়ী পদক্ষেপ জরুরি

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
হার্ট অ্যাটাক : প্রাণ বাঁচাতে তাৎক্ষণিক ও দীর্ঘস্থায়ী পদক্ষেপ জরুরি

আমাদের সমস্ত দিন করোনার তাণ্ডবে ঢাকা পড়ে গেছে। গত দেড়টি বছর ঘরের বাইরে ভালো করে শ্বাস নিতে পারি না। ঘরের ভেতরে যদিও শ্বাস নিতে পারি কিন্তু অচেনা ত্রাস এসে দম বন্ধ করে দেবার হুমকি দিয়ে চলেছে। করোনার এই দ্বিমুখী আক্রমণে অন্যান্য রোগব্যাধি দৃশ্যের অন্তরালে চলে গেছে। সবাই আমরা ভেবে বসে আছি যে, ঘাতক ব্যাধিরা আপাতত ছুটি নিয়েছে। আসলে তা মোটেই ঠিক না। ঘাতকব্যাধিরা দল বেঁধে নীরবে তাদের কাজ করে যাচ্ছে। তাই সবাইকে বলবো এদিকেও পর্যাপ্ত সজাগ দৃষ্টি রাখতে।

ভোর ছটায় সিসিইউ থেকে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানালেন যে, চল্লিশ বছরের এক যুবক ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক নিয়ে যশোর থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স করে আমার অধীনে ভর্তি হয়েছেন। বুকে ব্যথা অনুভব করবার পর যশোর শহরের একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞকে দেখালে তিনি একটি হাসপাতালে ভর্তি করে গত দুদিন ধরে চিকিৎসা দিচ্ছেন। কিন্তু পরিস্থিতির অবনতি হতে থাকলে রোগীর আত্মীয়স্বজন উন্নত চিকিৎসার আশায় ঢাকায় নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেন।

আমার হাসপাতালটি একটি বিশেষায়িত টারশিয়ারি কার্ডিয়াক হাসপাতাল হওয়ায় দিনরাত ২৪ ঘণ্টা একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ কনসালটেন্ট কর্তব্যরত থাকেন। ফলে যেকোনো জরুরি সঙ্কটজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হলেও তাঁরা সহজে ম্যানেজ করতে সক্ষম।

আজকের কর্তব্যরত বিশেষজ্ঞ ডা. জগলুল কবীর রোগীকে দেখে সহজেই বুঝতে পারলেন যে, রোগীর অবস্থা সংকটাপন্ন। প্রেসার নেমে গেছে, হার্টবিট তিরিশের নিচে। তিনি আমাকে ফোন করে দেরি না করে ওটি-তে নিয়ে অস্থায়ী পেসমেকার লাগিয়ে দিলেন। কিন্তু কোনো লাভ হচ্ছে না। বারবার হার্টের তাল কেটে (arrhythmia) যাচ্ছে। বার কয়েক বৈদ্যুতিক শক দেয়া হয়ে গেছে। গলায় নল ঢুকিয়ে লাইফ সাপোর্ট স্থাপন করা হয়েছে।

আমি এন৯৫ এর কষ্টদায়ক মাস্ক পরে দ্রুত হাসপাতাল অভিমুখে রওনা দিলাম। সিসিইউ-তে পৌঁছে বুঝলাম যে, আমার হাতে করবার মতো আর কিছু বাকি নেই। চল্লিশ বছরের সুঠাম দেহের অধিকারী একটি যুবক জীবনমৃত্যুর কঠিন সুতোয় ঝুলে আছে। পাশে তাঁর আতঙ্কিত স্ত্রী আর হরিণশাবকের মত ভীতবিহ্বল তাঁদের  কিশোরী মেয়েটি!  একদিকে একটি অসম্পূর্ণ জীবনের নিরুদ্দেশ যাত্রা আর পেছনে দাঁড়িয়ে দুটি অসমাপ্ত জীবনের বাকরুদ্ধ হাহাকার!

যশোর থেকে নিয়ে আসা ইসিজি, রক্তের পরীক্ষার রিপোর্ট সব নিরীক্ষা করলাম। বুকে ব্যথা অনুভূত হবার অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের চেম্বারে যান। ডাক্তার সাহেব ইসিজি করে বুঝতে পারেন, ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক (Acute STEMI Anterior) । অর্থাৎ রোগীর হার্টের একটি মেজর রক্তনালী রক্তের দলা জমে বন্ধ হয়ে গেছে।

প্রশ্ন হলো বন্ধ হওয়া রক্তনালীর চিকিৎসা কী? উত্তর খুব সহজ। বন্ধ হওয়া রক্তনালী খুলে দিতে হবে। কীভাবে খুলতে হবে? উত্তর হলো : দুটো উপায় আছে।

১। জরুরি অ্যানজিওগ্রাম করে রক্তের দলা সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করে বেলুন এবং রিং ( primary angioplasty) এর সাহায্যে রক্তের দলা দ্রুত অপসারণ করা। হার্ট অ্যাটাকের এটিই হল সবচেয়ে আধুনিক স্বীকৃত উপায়। এর সফলতার হার শতকরা ৯৫ ভাগের  বেশি। কিন্তু এটি করতে হলে রাউন্ড দ্য ক্লক বিশেষজ্ঞ টিম এবং বিশেষায়িত কার্ডিয়াক হাসপাতাল দরকার। আমরা জানি যে, যশোরে সেটি এই মুহূর্তে নেই। কিন্তু কাছাকাছি দেড় ঘণ্টার দূরত্বে খুলনা শহরে সেটি আছে। রোগী সামর্থ্যবান। সুতরাং তাঁকে সেখানে রেফার করা যেত। কিন্তু পাঠানো হয়নি। তাহলে যশোরে বিকল্প চিকিৎসা কী ছিল? সেটি কি দেয়া হয়েছিল? না হয়নি।

২। এবার জানবো দ্বিতীয় বিকল্প আধুনিক চিকিৎসা কী? উত্তর হলো জমে যাওয়া রক্তের দলা গলিয়ে ফেলবার শক্তিশালী ওষুধ পাওয়া যায়। রক্তের দলা বা thrombus গলাবার ওষুধকে thrombolytic বলা হয়। সবচেয়ে সস্তা এবং সহজলভ্য হলো Streptokinase যা দেশের প্রায় অধিকাংশ জেলায় পাওয়া যায়। বুকে ব্যথা হবার ১২ ঘণ্টার মধ্যে দিতে পারলে ফল পাওয়া যায়। যত তাড়াতাড়ি দেয়া যাবে তত ভালো ফল পাওয়া যাবে। এটি একটি জীবনরক্ষাকারী মহৌষধ। শতকরা প্রায় ৬৫ থেকে ৭০ ভাগ ক্ষেত্রে এটি সফল। এরচেয়েও অধিক শক্তিশালী হলো Tenectiplase যা শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ সফল। কিন্তু এটির দাম বেশি, তাই সবজেলায় পাওয়াও দুস্কর। তবে যশোর তো একটি অগ্রসর শহর । এয়ারপোর্ট আছে, চকচকে বিপনীবিতান, ধনবান লোকদের বসবাস। কিন্তু আধুনিক চিকিৎসাটা নিশ্চিত করবার কেউ নেই । 

কী করা উচিত?
১। প্রত্যেক জেলা শহরে আধুনিক চিকিৎসার কেন্দ্র গড়ে তুলতে হবে। অন্তত ১০ শয্যার সিসিইউ এবং ১০ শয্যার আইসিইউ সরকারের তত্ত্বাবধানে গড়ে তুলতে হবে। প্রত্যেক জেলা শহরে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের পদ রয়েছে। সেগুলোতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জনবল নিয়োগ দিতে হবে। জীবনরক্ষাকারী Streptokinase injection  বিনামূল্যে সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। 
২। প্রত্যেক বিভাগীয় শহরে জরুরি অ্যানজিওপ্লাস্টি বা রিং বসাবার মতো যোগ্য ওটি এবং লোকবল নিয়োগ দিতে হবে। ২৪ ঘণ্টা হার্ট টিম প্রস্তুত রাখতে হবে। 
৩। প্রত্যেক বিভাগীয় শহরে ওপেন হার্ট সার্জারি করবার মতো ওটি তৈরি এবং দক্ষ জনবল নিয়োগ দিতে হবে। 
৩। হার্ট অ্যাটাকের দুই ঘণ্টার মধ্যে কোনো কেন্দ্রে (যেমন-খুলনায় ) জরুরি অ্যানজিওপ্লাস্টি সম্পন্ন করা সম্ভবপর হলে সেখানে রেফার করতে হবে। তা সম্ভব না হলে injection Streptokinase দিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রিং ( Stenting) বসানো যায় এমন কেন্দ্রে পাঠাতে হবে। 
মনে রাখতে হবে হার্ট অ্যাটাক হলো এক নম্বর মরণব্যাধি । যত মৃত্যু হয় তার মধ্যে সর্বোচ্চ হলো হার্ট অ্যাটাকজনিত। এখানে মুখ্য নিয়ামক হলো সময়। ১২ ঘণ্টা পার হলে আর লাভ হবে না।

 

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হসপিটাল, ধানমন্ডি, ঢাকা

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
সর্বশেষ খবর
গুলিস্তানে সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১১ ইউনিট
গুলিস্তানে সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১১ ইউনিট

এই মাত্র | নগর জীবন

কলকাতা থেকে ফিরে গ্রেফতার কুমিল্লার ছাত্রলীগ সভাপতি রাফি
কলকাতা থেকে ফিরে গ্রেফতার কুমিল্লার ছাত্রলীগ সভাপতি রাফি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘উসকানির’ প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার কাছাকাছি দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
‘উসকানির’ প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার কাছাকাছি দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ‘বিরক্তিকর’: ট্রাম্প
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ‘বিরক্তিকর’: ট্রাম্প

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়

৫৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ

৫৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শনে যাবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শনে যাবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরে যাচ্ছেন মেসি, খেলতে পারেন ক্রিকেট ম্যাচ
ভারত সফরে যাচ্ছেন মেসি, খেলতে পারেন ক্রিকেট ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চকরিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
চকরিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ সেপ্টেম্বর ইন্টার‌ন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টির নিলাম
৩০ সেপ্টেম্বর ইন্টার‌ন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টির নিলাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন
ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী
মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব
দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস
রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড
জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন
রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা