শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৯, সোমবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২২

মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি

মাত্র ২৫ বছর বয়স তার। ফুটফুটে সহজ সরল নির্দোষ মুখশ্রী। শ্বাসকষ্ট নিয়েই চেম্বারে ঢুকল। মাত্র ছয় দিন আগে সিজারিয়ান অপারেশন করে প্রথম বাচ্চার মা হয়েছে সে। তার মায়ের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেল গর্ভাবস্থার শেষদিকে শ্বাসকষ্ট নিয়ে অন্য একটি হাসপাতালে ভর্তিও হয়েছিল। প্রাথমিক চিকিৎসায় উন্নতি হওয়ায় ছুটি নিয়ে বাড়ি চলে যায়। শারীরিক পরীক্ষায় দেখা গেল পায়ে পানি, দ্রুত হার্ট বিট, রক্তচাপ খুব কম। আমি তাকে দ্রুত সিসিইউতে ভর্তি হতে বললাম। বেডসাইড ইকো করে দেখা গেল তার হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা খুবই কম, মাত্র ২৫ ভাগ। প্রেসার বাড়ানোর জন্য ইনজেকশন দেওয়ার ব্যবস্থা করলাম। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এটি হলো পেরিপার্টাম কার্ডিওমায়োপ্যাথি। প্রতি এক হাজার প্রেগন্যান্সিতে একজন এ রোগে আক্রান্ত হন। প্রেগন্যান্সির শেষ মাস এবং বাচ্চা প্রসবের পরবর্তী পাঁচ মাস পর্যন্ত এ রোগ হতে পারে।

সমস্যা কোথায় : হার্ট হলো শরীরের কেন্দ্রীয় সেচ মেশিন বা পাম্পিং অরগান। সমস্ত শরীরে অক্সিজেন ও খাদ্য পৌঁছে দেওয়াই তার কাজ। পাশাপাশি সমস্ত শরীর থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড বয়ে নিয়ে ফুসফুসে পৌঁছে দেওয়াও গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এ কাজগুলো করতে হার্টের দরকার শক্তিশালী এক বিশেষ বৈশিষ্ট্যের মাংসপেশি। এ মাংসপেশি অক্সিজেনসমৃদ্ধ রক্তকে শক্তি প্রয়োগ করে সারা শরীরে পৌঁছে দেয় এবং রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে ভূমিকা পালন করে। কার্ডিওমায়োপ্যাথি রোগে ঠিক এ মাংসপেশিগুলো আক্রান্ত হয়। মাংসপেশি দুর্বল হয়ে পাম্পিং ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। ফলে প্রেসার কমে যায়। রোগী সহজে হাঁপিয়ে ওঠে, কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়, শ্বাসকষ্ট হয়, স্বাভাবিক জীবনযাপন ব্যাহত হয়।

রোগের কারণ কী : রোগের কারণ জানা থাকলে চিকিৎসা যথার্থ এবং সহজ হয়। যেমন- যক্ষ্মার যখন কোনো কারণ জানা ছিল না তখন উপসর্গভিত্তিক চিকিৎসা: যেমন- হাওয়া বদল করা, পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ ইত্যাদি উপদেশ দেওয়া হতো। তবে সব রোগীই আগে-পরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ত। কিন্তু যখন জানা গেল যে, যক্ষ্মা একটি জীবাণুর সংক্রমণের কারণে হয় তখন বিজ্ঞানীরা উঠেপড়ে লেগে গেলেন এর জীবাণুনাশক ওষুধ আবিষ্কারে। আমরা এখন জানি যে, সঠিক চিকিৎসা পেলে যক্ষ্মা আরোগ্যযোগ্য রোগ। কিন্তু পেরিপার্টাম কার্ডিওমায়োপ্যাথির সঠিক কারণটি আমরা এখনো জানি না। নানান তত্ত্ব এবং মতামত অবশ্য আছে। তবে এখনো কোনোটির চূড়ান্ত সুরাহা হয়নি। কোনো কোনো তত্ত্ব অনুযায়ী বাচ্চা গর্ভাশয়ে থাকাকালীন বাচ্চার দেহের বিরুদ্ধে মায়ের রক্তে এক ধরনের বিষাক্ত কেমিক্যাল বা অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। এ কেমিক্যাল বাচ্চার শরীরে প্রবেশ করতে পারে না এবং তার কোনো ক্ষতিও করে না। কিন্তু তা মায়ের হার্টকে টার্গেট করে এবং হার্টের মাংসপেশির প্রদাহ সৃষ্টি করে মাংসপেশিগুলোকে দুর্বল করে দেয়। এ তত্ত্বের সঙ্গে বাতজ্বর থেকে হার্টের ভাল্ব নষ্ট হওয়ার বৈজ্ঞানিক বাস্তবতার মিল রয়েছে।

চিকিৎসা কী : এখানে মনে রাখা দরকার, হৃৎপিণ্ডের মাংসপেশি দুর্বল হওয়ার আরও কারণ রয়েছে। যেমন হার্টের নিজস্ব রক্তনালিতে চর্বি জমে বা ব্লক হয়ে মাংসপেশি ধ্বংস হতে পারে। সেক্ষেত্রে ওষুধ প্রয়োগ ও রিং বা বাইপাস অপারেশনের মাধ্যমে ব্লক অপসারণ করে চিকিৎসা দিলে হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। হার্টের ভাল্ব নষ্ট হয়েও হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। সেক্ষেত্রে বেলুন করে বা অপারেশনের মাধ্যমে ভাল্ব প্রতিস্থাপন করে চিকিৎসা করলে পাম্পিং ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এছাড়া বিভিন্ন জীবাণুর আক্রমণেও তীব্র প্রদাহ সৃষ্টি হয়ে মাংসপেশি দুর্বল হতে পারে। সে ক্ষেত্রে যথাযথ অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। কিন্তু মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথির ক্ষেত্রে চিকিৎসা কী হবে? এর তো কোনো সুনির্দিষ্ট কারণই জানা নেই এখন পর্যন্ত।

তাই উপসর্গভিত্তিক চিকিৎসাই এখন পর্যন্ত ভরসা : ১। রোগীর শারীরিক বিশ্রাম খুবই জরুরি। ২। প্রেসার কমে গেলে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে প্রেসার বাড়ানোর ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে। ৩। তরল বা লিকুইড গ্রহণ কমিয়ে নির্দিষ্ট করে দিতে হবে। ৪। শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত পানি ডাইউরেটিকসের মাধ্যমে বের করে দিতে হবে। ৫। প্রেসার মোটামুটি বজায় থাকলে RAAS Blockers ,MR Blockers জাতীয় ওষুধ দিলে পাম্পিং ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ৬। নতুন ওষুধ vabradine, ARNI ইত্যাদি প্রয়োগে ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে। ৭। Digoxin প্রয়োগে রোগীর উপসর্গভিত্তিক উন্নতি হতে পারে। ৮। যেসব রোগীর পাম্পিং ক্ষমতা খুব কম তাদের শিরায় রক্ত জমাট বাঁধতে পারে বা ব্রেন স্ট্রোক করতে পারে। রক্তজমাট বিরোধী ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে।

কোনো স্থায়ী সমাধান : মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথির এক-তৃতীয়াংশ রোগী সম্পূর্ণ রোগমুক্ত হয়। সুতরাং তাদের প্রাথমিক সাপোর্টিভ চিকিৎসাটা নিশ্চিত করতে হবে। অন্য এক-তৃতীয়াংশ রোগী দীর্ঘস্থায়ী হার্ট ফেইলুরে চলে যায়। ভালো হয়, খারাপ হয় এভাবে চলতে থাকে। যথাযথ ওষুধ প্রয়োগ ভালো থাকার পূর্বশর্ত। বাকি একতৃতীয়াংশ রোগীর জন্য দুঃসংবাদ! এরা দ্রুত খারাপ হয়ে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হতে থাকে। চিকিৎসা দেওয়া সত্ত্বেও উপসর্গ শুরুর ছয় মাসের মধ্যে যথেষ্ট উন্নতি না হলে বুঝতে হবে এরা এ গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত। তাদের বাঁচনোর একমাত্র উপায় হার্ট প্রতিস্থাপন বা ট্রান্সপ্লান্ট করা। তাই এ বিষয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট ও সিসিইউ ইনচার্জ, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল।

এই বিভাগের আরও খবর
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
শিশুর দেহে ‘মৃত’ হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন: চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য
শিশুর দেহে ‘মৃত’ হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন: চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
জামায়াত আমিরের বাইপাস সার্জারি শনিবার, দোয়া কামনা
জামায়াত আমিরের বাইপাস সার্জারি শনিবার, দোয়া কামনা

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই, প্রতিযোগিতামূলক অবস্থায় থাকব : বাণিজ্য উপদেষ্টা
রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই, প্রতিযোগিতামূলক অবস্থায় থাকব : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে শুরু হয়েছে বৃক্ষ মেলা
বরিশালে শুরু হয়েছে বৃক্ষ মেলা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছবি তোলাকে কেন্দ্র করে মেজাজ হারালেন রিয়া
ছবি তোলাকে কেন্দ্র করে মেজাজ হারালেন রিয়া

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক কারবারির বাড়িতে মিলল সাড়ে ৩ হাজার ইয়াবা ও ৫৩ লাখ টাকা
মাদক কারবারির বাড়িতে মিলল সাড়ে ৩ হাজার ইয়াবা ও ৫৩ লাখ টাকা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা দুই জয়ের পর হারল বাংলাদেশের যুবারা
টানা দুই জয়ের পর হারল বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১২ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা
ঢাকাসহ ১২ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে বিনোদন পার্কে ভেঙে পড়লো রাইড, আহত ২৩
সৌদি আরবে বিনোদন পার্কে ভেঙে পড়লো রাইড, আহত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়ায় পুতিনের ‘শাসন পরিবর্তনের’ আহ্বান জেলেনস্কির
রাশিয়ায় পুতিনের ‘শাসন পরিবর্তনের’ আহ্বান জেলেনস্কির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিউলের জালে বার্সেলোনার গোল উৎসব
সিউলের জালে বার্সেলোনার গোল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরে নির্বাচন সামনে রেখে মিয়ানমারে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন
ডিসেম্বরে নির্বাচন সামনে রেখে মিয়ানমারে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে ৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
সারা দেশে ৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে ভূমি কর্মকর্তাদের পদবী পরিবর্তনের উদ্যোগ
মাঠ পর্যায়ে ভূমি কর্মকর্তাদের পদবী পরিবর্তনের উদ্যোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম
আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম

শোবিজ

সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা