শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৫, রবিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স কী, কীভাবে বুঝবেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স কী, কীভাবে বুঝবেন?

বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যখাতে নতুন এক অশনি সংকেত অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স। অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল ড্রাগ এমন এক ধরনের ওষুধ যা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমিত রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে। এই ওষুধ মানুষ বা পশুর দেহে প্রয়োগ করলে এটি শরীরের ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে বা এর বংশবিস্তার রোধের মাধ্যমে রোগ নিরাময় করে। তাই ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে অ্যান্টিবায়োটিককে চিকিৎসা বিজ্ঞানের এক আশীর্বাদ বলা যায়।

কিন্তু সেই অ্যান্টিবায়োটিক সঠিক উপায়ে প্রয়োগ না করলে হিতে বিপরীত হতে পারে।

অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স কী?

যদি কারও শরীরে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণজনিত রোগ হয় এবং সেই রোগ নিরাময়ে কেউ যদি চিকিৎসকের পরামর্শমত সঠিক পরিমাণে এবং পর্যাপ্ত সময় ধরে অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ না করেন তাহলে ব্যাকটেরিয়াগুলো পুরোপুরি ধ্বংস না হয়ে উল্টো আরও শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে।

তখন এই ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে ওই অ্যান্টিবায়োটিক পরে আর কাজ করে না।

অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগের পরেও ব্যাকটেরিয়ার এই টিকে থাকার ক্ষমতা অর্জনকে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বলা হয়।

বাংলাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে সাধারণ রোগ নিয়ে চিকিৎসা নেয়া অনেক মানুষের মধ্যে এই অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স দেখা দিয়েছে। এর ফলে রোগীর আগে যে অ্যান্টিবায়োটিকে রোগ সারতো, এখন আর সেটি কাজ করছে না। না হলে অত্যন্ত উচ্চ মাত্রার অ্যান্টিবায়োটিক দিতে হচ্ছে।

এভাবে মানুষের শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা ক্রমে হ্রাস পাচ্ছে বলে জানান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক তৌফিক আহমেদ।

অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্সের কারণ কী?

বিশ্বে নতুন অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি হতে যে সময় লাগে ওই সময়ের মধ্যেই কয়েকগুণ বেশি হারে বাড়ছে অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স। যার ফলে অদূর ভবিষ্যতে সামান্য হাঁচি-কাশি-জ্বরেও মানুষের মৃত্যু-ঝুঁকি হতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে আহমেদ বলেন, অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্সের সবচেয়ে বড় কারণ হল সাম্প্রতিক সময়ে অত্যধিক মাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার। অনেকেই জ্বর, মাথাব্যথা হলেই চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করেন। আবার অনেকে চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিবায়োটিক নিলেও সেটার পূর্ণ কোর্স সম্পন্ন করেন না।

কয়েকটি খাবার পর ভালো বোধ করলেই ছেড়ে দেন। ফলে ওই ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে অ্যান্টিবায়োটিকের আর কোন প্রভাব থাকে না বলে জানিয়েছেন আহমেদ।

প্রকৃতি পরিবেশ থেকে হতে পারে অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স

আবার অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ম করে খাওয়া সত্ত্বেও শিশুরাও অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্সের শিকার হতে পারেন। এর কারণ প্রকৃতি-পরিবেশে অ্যান্টিবায়োটিকের বিস্তার। ইদানীং মাছ, হাঁস, মুরগি বা গরুকে অ্যান্টিবায়োটিক-যুক্ত খাবার দেয়া হয়। আবার শাকসবজির উৎপাদনেও ব্যবহার হয় অ্যান্টিবায়োটিক। ফলে এসব প্রাণীর কাঁচা মাংসের সংস্পর্শে এলে, আধা-সেদ্ধ অবস্থায় খেলে অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স তৈরি হওয়ার আশঙ্কা থাকে, বলছেন আহমেদ।

অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্সের পরীক্ষা

কিন্তু কোন ব্যক্তি অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্ট কিনা সেটা বুঝতে কালচার অ্যান্ড সেন্সিটিভিটি পরীক্ষা করানো হয়।

এ ব্যাপারে সহযোগী অধ্যাপক তৌফিক আহমেদ বলেন, রোগীর রোগের ধরণ বুঝে এক বা একাধিক নমুনা সংগ্রহ করা হয়। সাধারণত, রোগীর রক্ত, প্রস্রাব, কফ, লালা না হলে পুঁজ থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। সাধারণত জ্বর বা টাইফয়েডের লক্ষণ দেখা দিয়ে রক্ত পরীক্ষা করা হয়, ইউরিন ইনফেকশন, কিডনি জটিলতা হলে প্রস্রাবের নমুনা, ফুসফুস জনিত রোগ হলে লালা বা কফ আবার শরীরের কোথাও ফোঁড়া হলে- সেখান থেকে পুঁজের নমুনা নিয়ে পরীক্ষা করা হয় বলে জাননা তৌফিক আহমেদ।

ল্যাবে মাইক্রোবায়োলজিস্টরা সেই নমুনা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। সেখানকার ব্যাকটেরিয়ার উপর বিভিন্ন প্রকার অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে দেখা হয় যে, সেই অ্যান্টিবায়োটিক ব্যাকটেরিয়াগুলোকে মেরে ফেলতে কিংবা এর বংশবিস্তার আটকাতে সক্ষম কি না।

এজন্য ল্যাবে গোলাকার চাকতি বা পেট্রি ডিশের ওপর ওই ব্যাকটেরিয়ার নমুনা কিছু দূর পর পর নেয়া হয়। সেই নমুনাগুলোর মাঝখানে ব্যাকটেরিয়ার কিছু খাবার বা কালচার মিডিয়াম দেয়া হয় যেন ব্যাকটেরিয়াগুলো দ্রুত বেড়ে ওঠে।

এরপর বেড়ে ওঠা ব্যাকটেরিয়ার একেকটির ভাগের ওপর একেক ধরণের অ্যান্টিবায়োটিক দেয়া হয়। তখন যদি দেখা যায় অ্যান্টিবায়োটিকের প্রভাবে ব্যাকটেরিয়া মারা যাচ্ছে বা বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে তাহলে সেই ওষুধের পাশে লেখা হয় ইংরেজি অক্ষর ‘এস’ বা সেনসিটিভ।

যদি ব্যাকটেরিয়া মারতে না পারে তখন লেখা হয় ইংরেজি অক্ষর ‘আর’ বা রেসিস্টান্ট অর্থাৎ এই অ্যান্টিবায়োটিকটি ব্যাকটেরিয়া মারতে সক্ষম নয়। এটি ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী। আবার ব্যাকটেরিয়াগুলোর বৃদ্ধি কমে গেলে লেখা হবে “আই” বা ‘ইন্টারমিডিয়েট’। অর্থাৎ এই ওষুধটি বেশি ডোজে কাজ করতে পারে।

নমুনা দেয়ার পর রিপোর্ট হাতে পেতে ৭২ ঘণ্টার মতো সময় লাগতে পারে। সেই রিপোর্টের ফলাফলের প্রেক্ষিতে চিকিৎসক সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন রোগীকে কোন অ্যান্টিবায়োটিক কেমন মাত্রায় দিতে হবে।

আহমেদ তার ক্যারিয়ারে এমন অনেক রিপোর্ট হাতে পেয়েছেন যেখানে একজন রোগী ২০/২৫টি অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্ট অর্থাৎ কোন অ্যান্টিবায়োটিক কোনটি কাজ করবে না। বা সাধারণ রোগের ক্ষেত্রেও শুধু হাই পাওয়ারের ওষুধ কাজ করছে। তবে কোনো রোগী যদি আগেই অ্যান্টিবায়োটিক খেয়ে ফেলেন তাহলে ব্যাকটেরিয়া বিশেষ পদ্ধতিতে আইসোলেট করে পরীক্ষা করা হয় বলে জানান তিনি।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
শিশুর দেহে ‘মৃত’ হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন: চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য
শিশুর দেহে ‘মৃত’ হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন: চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই, প্রতিযোগিতামূলক অবস্থায় থাকব : বাণিজ্য উপদেষ্টা
রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই, প্রতিযোগিতামূলক অবস্থায় থাকব : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে শুরু হয়েছে বৃক্ষ মেলা
বরিশালে শুরু হয়েছে বৃক্ষ মেলা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছবি তোলাকে কেন্দ্র করে মেজাজ হারালেন রিয়া
ছবি তোলাকে কেন্দ্র করে মেজাজ হারালেন রিয়া

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক কারবারির বাড়িতে মিলল সাড়ে ৩ হাজার ইয়াবা ও ৫৩ লাখ টাকা
মাদক কারবারির বাড়িতে মিলল সাড়ে ৩ হাজার ইয়াবা ও ৫৩ লাখ টাকা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা দুই জয়ের পর হারল বাংলাদেশের যুবারা
টানা দুই জয়ের পর হারল বাংলাদেশের যুবারা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১২ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা
ঢাকাসহ ১২ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে বিনোদন পার্কে ভেঙে পড়লো রাইড, আহত ২৩
সৌদি আরবে বিনোদন পার্কে ভেঙে পড়লো রাইড, আহত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়ায় পুতিনের ‘শাসন পরিবর্তনের’ আহ্বান জেলেনস্কির
রাশিয়ায় পুতিনের ‘শাসন পরিবর্তনের’ আহ্বান জেলেনস্কির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিউলের জালে বার্সেলোনার গোল উৎসব
সিউলের জালে বার্সেলোনার গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরে নির্বাচন সামনে রেখে মিয়ানমারে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন
ডিসেম্বরে নির্বাচন সামনে রেখে মিয়ানমারে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে ৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
সারা দেশে ৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ পর্যায়ে ভূমি কর্মকর্তাদের পদবী পরিবর্তনের উদ্যোগ
মাঠ পর্যায়ে ভূমি কর্মকর্তাদের পদবী পরিবর্তনের উদ্যোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম
আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম

শোবিজ

সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ

নগর জীবন

শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ
শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা