শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৮, সোমবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৩

চিকিৎসায় স্ট্রোক ভালো হয়

ডা. হুমায়ুন কবীর হিমু
অনলাইন ভার্সন
চিকিৎসায় স্ট্রোক ভালো হয়

স্ট্রোক মস্তিষ্কের একটি অসুখ। মস্তিষ্কের রক্তনালীর রোগ এটি। স্ট্রোক দু ধরনের। 

১. ইসকেমিক স্ট্রোক
২. হেমোরেজিক স্ট্রোক

ইসকেমিক স্ট্রোক- মস্তিষ্কের রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাধলে মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল কমে যায়। ফলে মস্তিষ্কের কোষ নষ্ট হয়ে যায়। শুরুতে কোষগুলো রক্ত চলাচল কমে গেলেও বেঁচে থাকতে পারে। একটা নিদিষ্ট সময় পর কোষগুলো মারা যায়। একে বলে কোর। কোরের চার পাশে মস্তিষ্কের বেশকিছু অংশেও রক্ত কমে যায়। একে বলে প্যানামব্রা। যদি প্যানামব্রা অংশে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করা যায় তাহলে স্ট্রোকের ভয়াবহতা অনেকটা কমানো যায়।

অনেকে মনে করেন স্ট্রোকের কোনো চিকিৎসা নেই। স্ট্রোক হলে পঙ্গুত্বই নিয়তি। এটা মেনে নেন সবাই। কিন্তু স্ট্রোক এখন বিনা চিকিৎসার রোগ নয়। স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা আছে। স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা বিশ্বব্যাপী হচ্ছে।

স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা 

হার্ট অ্যাটাক হলে আমরা রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নেই। হৃদপিণ্ডের রক্তনালীতে রক্ত জমে গেলে হৃদপিণ্ডে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। ফলে হৃদপিণ্ডের মাংসপেশি নষ্ট হয়ে যায়। একেই বলে হার্ট অ্যাটাক। হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত নিশ্চিত হওয়ার পর চিকিৎসক হার্টের রক্তনালীতে জমাটবাধা রক্ত গলিয়ে ফেলতে এক ধরনের ওষুধ শিরাপথে দিয়ে থাকেন। একে বলে স্ট্রেপ্টোটোকাইনেজ।

একই রকমভাবে মস্তিষ্কের রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাঁধলে জমাট বাঁধা রক্ত গলিয়ে ফেলতে এক ধরনের ওষুধ ব্যবহার করা হয়। মস্তিষ্কের স্ট্রোকে যে ওষুধ ব্যবহার করা হয় তাকে বলে এল্টিপ্লেজ।

কীভাবে কাজ করে

রক্তলানীতে রক্ত জমাট বাঁধার কিছু ধাপ আছে। রক্তনালীতে চর্বি জমা হয়ে তা সংকুচিত হয়ে যায়। চর্বি জমা অংশে রক্তনালীর ভেতরে ফেটে যায়। এ কারণে রক্তনালীর কোষ যাকে এন্ডোথেলিয়াম বলে তা বের হয়ে আসে। ক্ষত হওয়া এন্ডোথেলিয়ামে রক্তের কণিকা প্লাটিলেট জমা হয়। প্লাটিলেট কিছু কেমিকেল নিঃসরণ করে। পরবর্তীতে ফিব্রিনোজেন নামক প্রোটিন। এটি নিস্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। কিছু রিয়েকশনের মাধ্যমে তা ফিব্রিনে পরিবর্তিত হয়। এটি জালিকা তৈরি করে। এ জালিকায় রক্তের কোষগুলো জমাট বাঁধে। একে বলে থ্রোম্বাস। ফলে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। এল্টিপ্লেজকে বলা হয় এন্টিথ্রম্বোলাইটিক। এর আর একটি নাম হলো টিস্যু প্লাজমিনোজেন একটিভেটর। রক্তে আরেকটি পদার্থ থাকে, যার নাম প্লাজমিনোজেন। এটি নিস্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। প্লাজমিনোজেন সক্রিয় হয়ে প্লাজমিনে পরিণত হয়। প্লাজমিন কাঁচির মতো কাজ করে। এটি ফিব্রিনকে ভেঙে ফেলে। ফলে ফিব্রিনের জালিকা আর থাকে না। জালিকা না থাকায় রক্তকণিকাগুলো জমাট হয়ে থ্রোম্বাস করতে পারে না। মানে বন্ধ হওয়া রক্তনালী খুলে যায়। তো এল্টিপ্লেজের কাজটা কী? এল্টিপ্লেজ প্লাজমিনোজেনকে প্লাজমিনে পরিবর্তন করে ফিব্রিন জালিকা ভেঙে দেয়।

কাদের আধুনিক চিকিৎসা করা যায়

অনেকে প্রশ্ন করেন সব স্ট্রোক করা রোগীকে কি আধুনিক চিকিৎসা দেওয়া যায়? আমরা বলি যাদের মাথায় রক্তক্ষরণ হয় তাদের তো এল্টিপ্লেজ ইনজেকশন দেওয়া যায় না। আর যাদের রক্তনালী রক্ত জমে বন্ধ হয়ে যায় যাকে ইস্কেমিক স্ট্রোক বলে। তাদের দেওয়া যায়। আবার সব ইস্কেমিক স্ট্রোক রোগীকে এ চিকিৎসা দেওয়া যায় না। তো কাদের দেওয়া যায়? উত্তরে আমরা বলি-
১. যাদের ইস্কেমিক স্ট্রোক হয় এবং উপসর্গ দেখা দেওয়ার সাড়ে চার ঘণ্টার মধ্যে যদি হাসপাতালে আসেন তাহলে দেওয়া যায়। 
২. অনেকের ক্ষেত্রে ঘুমের মধ্যে স্ট্রোক হয়। তাদের তো সময় মাপা সম্ভব হয় না। তাদের ক্ষেত্রে এমআরআই পরীক্ষা করে দেখতে হয় এ চিকিৎসা দেওয়া যাবে কি না। যদি এমআরআই পরীক্ষা সন্তোষজনক হয় তাহলে এ চিকিৎসা দেওয়া যায়।
৩. বয়স ১৮ বছরের বেশি হতে হবে।

কাদের ক্ষেত্রে এ চিকিৎসা করা যায় না

১. উচ্চ রক্তচাপ ১৮৫/১১০ মিলিমিটার মার্কারির বেশি হলে। তবে রক্তচাপ কমানোর ওষুধ প্রয়োগ করে রক্তচাপ এ মাত্রার নিচে নামিয়ে আনতে পারলে আধুনিক চিকিৎসা দেওয়া যায়।
২. রক্তের রোগ থাকলে।
৩. মাথায় গত ৩ মাসের মধ্যে আঘাত পেলে।
৪. গত ৩ মাসের মধ্যে ইস্কেমিক স্ট্রোক হলে।
৫. ৩ মাসের মধ্যে মস্তিকে বা স্পাইনাল ক্যানেলে অপারেশন হলে।
৬. মস্তিষ্কের ক্যান্সার হলে।
৭. পূর্ববর্তী যেকোনো সময়ে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হলে।
৮. খাদ্যনালীতে ক্যান্সার বা গত ২১ দিনের মধ্যে রক্তক্ষরণ হলে।
৯. শরীরের যেকোনো অংশে রক্তক্ষরণ হতে থাকলে।
১০. ২৪-৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধে ওষুধ যেমন হেপারিন বা লো-মলিকুলার ওয়েট হেপারিন নিলে।
১১. প্লাটিলেটের সংখ্যা ১ লাখের কম হলে।
১২. সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হলে
১৩. সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কের এক-তৃতীয়াংশের বেশি অংশে রক্ত চলাচলে কমে স্ট্রোক হলে।
সেসব কারণ থাকলে আইভি থ্রোম্বোলাইসিস করা সম্ভব হয় না, তা যদি আপনার রোগীর থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসককে জানাবেন।

কীভাবে শরীরে দেওয়া হয়

স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা দেওয়া বেশ সহজ। স্ট্রোকের সাড়ে ৪ ঘণ্টার মধ্যে যেসব হাসপাতালে এ চিকিৎসা করার ব্যবস্থা আছে সেসব হাসপাতালে আসতে হবে। একজন নিউরোলজিস্ট পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়ার পর আইভি থ্রোম্বলাইসিসের সিদ্ধান্ত দেবেন। আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা হয় শিরাপথে। ওষুধের প্যাকেটে দুটো বোতল থাকে। এর একটিতে এল্টিপ্লেজ ও অন্যটিতে মিশ্রণ তৈরি করার জন্য তরল পদার্থ থাকে। দুটো বোতলের মধ্যে সংমিশ্রণ করার জন্য একটি নিডল বা সুচ থাকে। এ সুচটি প্রথমে এল্টিপ্লেজ রাখা বোতলে প্রবেশ করাতে হয়। এরপর সুচের অপরপ্রান্ত মিশ্রণ তৈরি করার তরলের মধ্যে প্রবেশ করানো হয়। তরল রাখা বোতলটি এল্টিপ্লেজ রাখা বোতলের ওপর উল্টে রাখা হয়। ফলে তরল নিডলের ছিদ্র দিয়ে এল্টিপ্লেজ বোতলের মধ্যে চলে আসে। এবার বোতলটি ঝাকিয়ে মিশ্রণ তৈরি করা হয়। 
মিশ্রণ তৈরি সম্পন্ন হলে ওষুধ শিরাপথে প্রবেশ করা হয়। এটি করা হয় ২ ভাগে। আক্রান্ত ব্যক্তির ওজনকে ০.৯ দিয়ে গুণ করলে যে পরিমাণ হয় সে পরিমাণ (মিলিগ্রাম) ওষুধ শিরাপথে একবারে দিয়ে দিতে হয়। বাকি ওষুধ ১ ঘণ্টা ধরে দিতে হয়। 

কতটা কার্যকর

১৯৯৬ সালে এফডিএ স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা হিসেবে অনুমোদন দেয়। তখন থেকেই বিশ্বব্যাপী স্ট্রোকের চিকিৎসা হিসেবে আইভি থ্রোম্বলাইসিস ব্যবহার করা হচ্ছে। আধুনিক এ চিকিৎসার ফলাফল কিন্তু বেশ আশাব্যঞ্জক। গবেষণায় দেখা গেছে, এ চিকিৎসা পাওয়া রোগীদের ৭০ শতাংশের উন্নতি হয়। আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা হয়েছে তিন মাস পর তাদের ৫০ শতাংশ ব্যক্তি নিজের কাজ নিজেই করতে পারেন, ১৫ শতাংশ অন্যের কিছু সাহায্য দরকার হয়, ১৫ শতাংশ অন্যের ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল হন ও ২০ শতাংশ মারা যান। 

কাজেই প্রায় ৭০ শতাংশ ব্যক্তি স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন। এ সংখ্যা কিন্তু অনেক বেশি। স্ট্রোকের চিকিৎসা নেই তা কিন্তু আর ঠিক নয়। স্ট্রোক হলেই যে অন্যের ওপর বোঝা হবেন তাও ঠিক না।

জটিলতা কী

যে কোনো চিকিৎসায় কিছু জটিলতা থাকে। তা মেনে নিয়েই চিকিৎসা করতে হয়। আইভি থ্রোম্বলাইসিস চিকিৎসাও কিছু জটিলতা হতে পারে তবে তা বেশ কম। জটিলতার মধ্যে বেশি মারাত্মক হলো মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ। আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা রোগীর যদি মাথাব্যথা বেড়ে যায়, রক্তচাপ বেড়ে যায়, অজ্ঞান হয়ে যায়, এক পাশে দুর্বলতা বেড়ে যায় তাহলে রক্তক্ষরণ হয়েছে বলে ধরণা করা হয়। এমনটি হলে ওষুধ বন্ধ করে দ্রুত সিটিস্ক্যান করাতে হয়। রক্তক্ষরণ হলে চিকিৎসক সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবেন। সাধারণত ২-৬% রোগীর রক্তক্ষরণ হতে পারে।

এছাড়া শরীরের অন্যান্য অঙ্গে রক্তক্ষরণ হতে পারে। এল্টিপ্লেজ ওষুধ হাইপারসেনসিটিভিটি থেকে হতে পারে এনজিএডিমা। এতে ঠোঁট, মুখ ফুলে যেতে পারে। ১.৫-২.৫ শতাংশ রোগীর এ সমস্যা হতে পারে। চিকিৎসায় এটি ভালো হয়। জটিলতা কিছু থাকলেও আইভি থ্রোম্বলাইসিসের উপকারিতার জটিলতার চেয়ে অনেক বেশি।

খরচ কেমন

স্ট্রোকের অত্যাধুনিক চিকিৎসার খরচ কিন্তু খুব বেশি না। যে ওষুধ ব্যবহার করা হয় তা ৫০ হাজার টাকা মাত্র। সরকারি হাসপাতালে এর বাইরে খরচ বেশি নেই। বেসরকারি হাসপাতাল হলে কিছু খরচ বাড়বে।

আমাদের দেশে কি সম্ভব

১৯৯৬ সালে আমেরিকার এফডিএ আইভি থ্রোম্বলাইসিসের জন্য এল্টিপ্লেজকে অনুমোদন দেয়। স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা দেওয়ার ব্যাপারে তারা খুব তৎপর। আইভি থ্রোম্বলাইসিস করার জন্য রোগীকে হাসপাতালে আসার জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। উন্নতদেশগুলোতে অত্যাধুনিক অ্যাম্বুলেন্স আছে। এসব অ্যাম্বুলেন্সে সিটিস্ক্যান করার ব্যবস্থা আছে। কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করা হয়। অল্প সময়ের মধ্যে অত্যাধুনিক অ্যাম্বুলেন্স রোগীর বাসায় চলে যায়। অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যে সিটিস্ক্যান করে যদি দেখা যায় মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়নি এবং ইস্কেমিক স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন তাহলে অ্যাম্বুলেন্সেই আইভি থ্রোম্বলাইসিস করার জন্য এল্টিপ্লেজ ইনজেকশন দেওয়া হয়। ইনজেকশন চলা অবস্থায় রোগীকে হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এত সুবিধার পরও ইস্কেমিক স্ট্রোকের মাত্র ২-৫% রোগীকে অত্যাধুনিক চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয়।

আমাদের দেশের জন্য খুব আনন্দের খবর হলো আমাদের দেশেও কিন্তু অত্যাধুনিক চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। গত ৩-৪ বছর থেকে দেশেই এ চিকিৎসা হচ্ছে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস (নিনস), আগারগাঁও, ঢাকায় নিয়মিতভাবে আইভি থ্রোম্বলাইসিস হচ্ছে। এখানে শুধু স্ট্রোক রোগীদের জন্য ১০০ বেডের আলাদা ইউনিট আছে। এটি এশিয়ার মধ্যে বৃহত্তম। এখানে এ পর্যন্ত প্রায় ২০০ রোগীর আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা হয়েছে। স্ট্রোক আক্রান্ত রোগীর তুলনায় এ সংখ্যা একেবারেই নগণ্য। তারপরও আমাদের জন্য এ সংখ্যা অনেক বেশিই। সিএমএইচ, বিএসএমএমইউতে কিছু আইভি থ্রোম্বলাইসিস হয়েছে। ঢাকার বাইরে সিলেটের বেসরকারি হাসপাতালে এ চিকিৎসা হচ্ছে।

জনপ্রিয় করার উপায় কী

দেশে স্ট্রোকের অত্যাধুনিক চিকিৎসা অল্প পরিমাণে হলেও হচ্ছে। কিন্তু আরও বাড়ানো প্রয়োজন। আইভি থ্রোম্বলাইসিসের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সময়। সাড়ে চার ঘণ্টার মধ্যে না এলে এ চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়। আমাদের দেশে যানজট ভয়াবহ। যানজটের কারণে রোগীরা সঠিক সময়ে আসতে পারেন না। এজন্য আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা যায় এমন হাসপাতালের সংখ্যা বাড়াতে হবে। এলাকাভিত্তিক করলে সুবিধা। এ চিকিৎসা শুধু ঢাকা কেন্দ্রিক না করে অন্তত বিভাগীয় শহরগুলোতে চালু করার ব্যবস্থা করা। বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে আইভি থ্রোম্বলাইসিস করার ব্যবস্থা চালু করতে হবে।

স্ট্রোক নিয়ে সচেতনতা বাড়ানো প্রয়োজন। এখনোও আমাদের বেশিরভাগ লোকই মনে করেন স্ট্রোক হার্টের রোগ। ফলে স্ট্রোকে আক্রান্তদের হার্টের চিকিৎসা হয় এমন হাসপাতালে নিয়ে যান। স্ট্রোক মস্তিষ্কের রোগ। স্ট্রোক করলে মস্তিষ্কের চিকিৎসা হয় এমন হাসপাতালে দ্রুত নিতে হবে। অকারণে সময় নষ্ট করা যাবে না।

লেখক : ডা. হুমায়ুন কবীর হিমু, সহকারী অধ্যাপক, ইন্টারভেনশনাল নিউরোলজি বিভাগ, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
শিশুর দেহে ‘মৃত’ হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন: চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য
শিশুর দেহে ‘মৃত’ হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন: চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ভাসমান লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় ভাসমান লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে ২০০ মিলিয়ন ডলারে বলরুম নির্মাণের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
হোয়াইট হাউসে ২০০ মিলিয়ন ডলারে বলরুম নির্মাণের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ৩০ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ
টেকনাফে ৩০ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলিও ঠেকাতে পারে এমন কাঠ উদ্ভাবন
গুলিও ঠেকাতে পারে এমন কাঠ উদ্ভাবন

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যে ব্যর্থতার অভিযোগে কানাডার ওপর কঠোর ট্রাম্প
যে ব্যর্থতার অভিযোগে কানাডার ওপর কঠোর ট্রাম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরের শাপলা বিলে নৌকা ডুবে দুই বন্ধুর মৃত্যু
গাজীপুরের শাপলা বিলে নৌকা ডুবে দুই বন্ধুর মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার আওয়ামী লীগ নেতা চাঁপাইনবাবগঞ্জে আটক
নেত্রকোনার আওয়ামী লীগ নেতা চাঁপাইনবাবগঞ্জে আটক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমর্থকদের অসদাচরণে পিএসজিকে জরিমানা
সমর্থকদের অসদাচরণে পিএসজিকে জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ হবে দেড় লক্ষাধিক বিনালেবু-১ চারা
শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ হবে দেড় লক্ষাধিক বিনালেবু-১ চারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারের বৃত্তে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
হারের বৃত্তে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গলায় ফাঁস, মুখ বাঁধা—সিংড়ায় অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
গলায় ফাঁস, মুখ বাঁধা—সিংড়ায় অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারিবারিক বিরোধে যুবককে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা
পারিবারিক বিরোধে যুবককে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে ভয়াবহ বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩০ জনের মৃত্যু
চীনে ভয়াবহ বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন ব্রাজিলের পাকেতা
স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন ব্রাজিলের পাকেতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হিথ্রো বিমানবন্দর সম্প্রসারণে ৪৯ বিলিয়ন পাউন্ড বিনিয়োগ পরিকল্পনা
হিথ্রো বিমানবন্দর সম্প্রসারণে ৪৯ বিলিয়ন পাউন্ড বিনিয়োগ পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেড় লক্ষাধিক বিনালেবু-১ চারা পাবেন শিক্ষার্থীরা
দেড় লক্ষাধিক বিনালেবু-১ চারা পাবেন শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইনিংস হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে
ইনিংস হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বদরুদ্দীন উমর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বদরুদ্দীন উমর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা ও উন্নয়নে যৌথ উপলব্ধির প্রয়োজন : সেনাপ্রধান
জাতীয় নিরাপত্তা ও উন্নয়নে যৌথ উপলব্ধির প্রয়োজন : সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উগ্রবাদ যাতে না বাড়ে সজাগ থাকতে হবে
উগ্রবাদ যাতে না বাড়ে সজাগ থাকতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের বাইপাস সার্জারি শনিবার, দোয়া কামনা
জামায়াত আমিরের বাইপাস সার্জারি শনিবার, দোয়া কামনা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে ভূমি কর্মকর্তাদের পদবী পরিবর্তনের উদ্যোগ
মাঠ পর্যায়ে ভূমি কর্মকর্তাদের পদবী পরিবর্তনের উদ্যোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি
পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে