শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৮, সোমবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৩

চিকিৎসায় স্ট্রোক ভালো হয়

ডা. হুমায়ুন কবীর হিমু
অনলাইন ভার্সন
চিকিৎসায় স্ট্রোক ভালো হয়

স্ট্রোক মস্তিষ্কের একটি অসুখ। মস্তিষ্কের রক্তনালীর রোগ এটি। স্ট্রোক দু ধরনের। 

১. ইসকেমিক স্ট্রোক
২. হেমোরেজিক স্ট্রোক

ইসকেমিক স্ট্রোক- মস্তিষ্কের রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাধলে মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল কমে যায়। ফলে মস্তিষ্কের কোষ নষ্ট হয়ে যায়। শুরুতে কোষগুলো রক্ত চলাচল কমে গেলেও বেঁচে থাকতে পারে। একটা নিদিষ্ট সময় পর কোষগুলো মারা যায়। একে বলে কোর। কোরের চার পাশে মস্তিষ্কের বেশকিছু অংশেও রক্ত কমে যায়। একে বলে প্যানামব্রা। যদি প্যানামব্রা অংশে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করা যায় তাহলে স্ট্রোকের ভয়াবহতা অনেকটা কমানো যায়।

অনেকে মনে করেন স্ট্রোকের কোনো চিকিৎসা নেই। স্ট্রোক হলে পঙ্গুত্বই নিয়তি। এটা মেনে নেন সবাই। কিন্তু স্ট্রোক এখন বিনা চিকিৎসার রোগ নয়। স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা আছে। স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা বিশ্বব্যাপী হচ্ছে।

স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা 

হার্ট অ্যাটাক হলে আমরা রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নেই। হৃদপিণ্ডের রক্তনালীতে রক্ত জমে গেলে হৃদপিণ্ডে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। ফলে হৃদপিণ্ডের মাংসপেশি নষ্ট হয়ে যায়। একেই বলে হার্ট অ্যাটাক। হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত নিশ্চিত হওয়ার পর চিকিৎসক হার্টের রক্তনালীতে জমাটবাধা রক্ত গলিয়ে ফেলতে এক ধরনের ওষুধ শিরাপথে দিয়ে থাকেন। একে বলে স্ট্রেপ্টোটোকাইনেজ।

একই রকমভাবে মস্তিষ্কের রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাঁধলে জমাট বাঁধা রক্ত গলিয়ে ফেলতে এক ধরনের ওষুধ ব্যবহার করা হয়। মস্তিষ্কের স্ট্রোকে যে ওষুধ ব্যবহার করা হয় তাকে বলে এল্টিপ্লেজ।

কীভাবে কাজ করে

রক্তলানীতে রক্ত জমাট বাঁধার কিছু ধাপ আছে। রক্তনালীতে চর্বি জমা হয়ে তা সংকুচিত হয়ে যায়। চর্বি জমা অংশে রক্তনালীর ভেতরে ফেটে যায়। এ কারণে রক্তনালীর কোষ যাকে এন্ডোথেলিয়াম বলে তা বের হয়ে আসে। ক্ষত হওয়া এন্ডোথেলিয়ামে রক্তের কণিকা প্লাটিলেট জমা হয়। প্লাটিলেট কিছু কেমিকেল নিঃসরণ করে। পরবর্তীতে ফিব্রিনোজেন নামক প্রোটিন। এটি নিস্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। কিছু রিয়েকশনের মাধ্যমে তা ফিব্রিনে পরিবর্তিত হয়। এটি জালিকা তৈরি করে। এ জালিকায় রক্তের কোষগুলো জমাট বাঁধে। একে বলে থ্রোম্বাস। ফলে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। এল্টিপ্লেজকে বলা হয় এন্টিথ্রম্বোলাইটিক। এর আর একটি নাম হলো টিস্যু প্লাজমিনোজেন একটিভেটর। রক্তে আরেকটি পদার্থ থাকে, যার নাম প্লাজমিনোজেন। এটি নিস্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। প্লাজমিনোজেন সক্রিয় হয়ে প্লাজমিনে পরিণত হয়। প্লাজমিন কাঁচির মতো কাজ করে। এটি ফিব্রিনকে ভেঙে ফেলে। ফলে ফিব্রিনের জালিকা আর থাকে না। জালিকা না থাকায় রক্তকণিকাগুলো জমাট হয়ে থ্রোম্বাস করতে পারে না। মানে বন্ধ হওয়া রক্তনালী খুলে যায়। তো এল্টিপ্লেজের কাজটা কী? এল্টিপ্লেজ প্লাজমিনোজেনকে প্লাজমিনে পরিবর্তন করে ফিব্রিন জালিকা ভেঙে দেয়।

কাদের আধুনিক চিকিৎসা করা যায়

অনেকে প্রশ্ন করেন সব স্ট্রোক করা রোগীকে কি আধুনিক চিকিৎসা দেওয়া যায়? আমরা বলি যাদের মাথায় রক্তক্ষরণ হয় তাদের তো এল্টিপ্লেজ ইনজেকশন দেওয়া যায় না। আর যাদের রক্তনালী রক্ত জমে বন্ধ হয়ে যায় যাকে ইস্কেমিক স্ট্রোক বলে। তাদের দেওয়া যায়। আবার সব ইস্কেমিক স্ট্রোক রোগীকে এ চিকিৎসা দেওয়া যায় না। তো কাদের দেওয়া যায়? উত্তরে আমরা বলি-
১. যাদের ইস্কেমিক স্ট্রোক হয় এবং উপসর্গ দেখা দেওয়ার সাড়ে চার ঘণ্টার মধ্যে যদি হাসপাতালে আসেন তাহলে দেওয়া যায়। 
২. অনেকের ক্ষেত্রে ঘুমের মধ্যে স্ট্রোক হয়। তাদের তো সময় মাপা সম্ভব হয় না। তাদের ক্ষেত্রে এমআরআই পরীক্ষা করে দেখতে হয় এ চিকিৎসা দেওয়া যাবে কি না। যদি এমআরআই পরীক্ষা সন্তোষজনক হয় তাহলে এ চিকিৎসা দেওয়া যায়।
৩. বয়স ১৮ বছরের বেশি হতে হবে।

কাদের ক্ষেত্রে এ চিকিৎসা করা যায় না

১. উচ্চ রক্তচাপ ১৮৫/১১০ মিলিমিটার মার্কারির বেশি হলে। তবে রক্তচাপ কমানোর ওষুধ প্রয়োগ করে রক্তচাপ এ মাত্রার নিচে নামিয়ে আনতে পারলে আধুনিক চিকিৎসা দেওয়া যায়।
২. রক্তের রোগ থাকলে।
৩. মাথায় গত ৩ মাসের মধ্যে আঘাত পেলে।
৪. গত ৩ মাসের মধ্যে ইস্কেমিক স্ট্রোক হলে।
৫. ৩ মাসের মধ্যে মস্তিকে বা স্পাইনাল ক্যানেলে অপারেশন হলে।
৬. মস্তিষ্কের ক্যান্সার হলে।
৭. পূর্ববর্তী যেকোনো সময়ে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হলে।
৮. খাদ্যনালীতে ক্যান্সার বা গত ২১ দিনের মধ্যে রক্তক্ষরণ হলে।
৯. শরীরের যেকোনো অংশে রক্তক্ষরণ হতে থাকলে।
১০. ২৪-৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধে ওষুধ যেমন হেপারিন বা লো-মলিকুলার ওয়েট হেপারিন নিলে।
১১. প্লাটিলেটের সংখ্যা ১ লাখের কম হলে।
১২. সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হলে
১৩. সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কের এক-তৃতীয়াংশের বেশি অংশে রক্ত চলাচলে কমে স্ট্রোক হলে।
সেসব কারণ থাকলে আইভি থ্রোম্বোলাইসিস করা সম্ভব হয় না, তা যদি আপনার রোগীর থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসককে জানাবেন।

কীভাবে শরীরে দেওয়া হয়

স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা দেওয়া বেশ সহজ। স্ট্রোকের সাড়ে ৪ ঘণ্টার মধ্যে যেসব হাসপাতালে এ চিকিৎসা করার ব্যবস্থা আছে সেসব হাসপাতালে আসতে হবে। একজন নিউরোলজিস্ট পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়ার পর আইভি থ্রোম্বলাইসিসের সিদ্ধান্ত দেবেন। আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা হয় শিরাপথে। ওষুধের প্যাকেটে দুটো বোতল থাকে। এর একটিতে এল্টিপ্লেজ ও অন্যটিতে মিশ্রণ তৈরি করার জন্য তরল পদার্থ থাকে। দুটো বোতলের মধ্যে সংমিশ্রণ করার জন্য একটি নিডল বা সুচ থাকে। এ সুচটি প্রথমে এল্টিপ্লেজ রাখা বোতলে প্রবেশ করাতে হয়। এরপর সুচের অপরপ্রান্ত মিশ্রণ তৈরি করার তরলের মধ্যে প্রবেশ করানো হয়। তরল রাখা বোতলটি এল্টিপ্লেজ রাখা বোতলের ওপর উল্টে রাখা হয়। ফলে তরল নিডলের ছিদ্র দিয়ে এল্টিপ্লেজ বোতলের মধ্যে চলে আসে। এবার বোতলটি ঝাকিয়ে মিশ্রণ তৈরি করা হয়। 
মিশ্রণ তৈরি সম্পন্ন হলে ওষুধ শিরাপথে প্রবেশ করা হয়। এটি করা হয় ২ ভাগে। আক্রান্ত ব্যক্তির ওজনকে ০.৯ দিয়ে গুণ করলে যে পরিমাণ হয় সে পরিমাণ (মিলিগ্রাম) ওষুধ শিরাপথে একবারে দিয়ে দিতে হয়। বাকি ওষুধ ১ ঘণ্টা ধরে দিতে হয়। 

কতটা কার্যকর

১৯৯৬ সালে এফডিএ স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা হিসেবে অনুমোদন দেয়। তখন থেকেই বিশ্বব্যাপী স্ট্রোকের চিকিৎসা হিসেবে আইভি থ্রোম্বলাইসিস ব্যবহার করা হচ্ছে। আধুনিক এ চিকিৎসার ফলাফল কিন্তু বেশ আশাব্যঞ্জক। গবেষণায় দেখা গেছে, এ চিকিৎসা পাওয়া রোগীদের ৭০ শতাংশের উন্নতি হয়। আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা হয়েছে তিন মাস পর তাদের ৫০ শতাংশ ব্যক্তি নিজের কাজ নিজেই করতে পারেন, ১৫ শতাংশ অন্যের কিছু সাহায্য দরকার হয়, ১৫ শতাংশ অন্যের ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল হন ও ২০ শতাংশ মারা যান। 

কাজেই প্রায় ৭০ শতাংশ ব্যক্তি স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন। এ সংখ্যা কিন্তু অনেক বেশি। স্ট্রোকের চিকিৎসা নেই তা কিন্তু আর ঠিক নয়। স্ট্রোক হলেই যে অন্যের ওপর বোঝা হবেন তাও ঠিক না।

জটিলতা কী

যে কোনো চিকিৎসায় কিছু জটিলতা থাকে। তা মেনে নিয়েই চিকিৎসা করতে হয়। আইভি থ্রোম্বলাইসিস চিকিৎসাও কিছু জটিলতা হতে পারে তবে তা বেশ কম। জটিলতার মধ্যে বেশি মারাত্মক হলো মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ। আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা রোগীর যদি মাথাব্যথা বেড়ে যায়, রক্তচাপ বেড়ে যায়, অজ্ঞান হয়ে যায়, এক পাশে দুর্বলতা বেড়ে যায় তাহলে রক্তক্ষরণ হয়েছে বলে ধরণা করা হয়। এমনটি হলে ওষুধ বন্ধ করে দ্রুত সিটিস্ক্যান করাতে হয়। রক্তক্ষরণ হলে চিকিৎসক সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবেন। সাধারণত ২-৬% রোগীর রক্তক্ষরণ হতে পারে।

এছাড়া শরীরের অন্যান্য অঙ্গে রক্তক্ষরণ হতে পারে। এল্টিপ্লেজ ওষুধ হাইপারসেনসিটিভিটি থেকে হতে পারে এনজিএডিমা। এতে ঠোঁট, মুখ ফুলে যেতে পারে। ১.৫-২.৫ শতাংশ রোগীর এ সমস্যা হতে পারে। চিকিৎসায় এটি ভালো হয়। জটিলতা কিছু থাকলেও আইভি থ্রোম্বলাইসিসের উপকারিতার জটিলতার চেয়ে অনেক বেশি।

খরচ কেমন

স্ট্রোকের অত্যাধুনিক চিকিৎসার খরচ কিন্তু খুব বেশি না। যে ওষুধ ব্যবহার করা হয় তা ৫০ হাজার টাকা মাত্র। সরকারি হাসপাতালে এর বাইরে খরচ বেশি নেই। বেসরকারি হাসপাতাল হলে কিছু খরচ বাড়বে।

আমাদের দেশে কি সম্ভব

১৯৯৬ সালে আমেরিকার এফডিএ আইভি থ্রোম্বলাইসিসের জন্য এল্টিপ্লেজকে অনুমোদন দেয়। স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা দেওয়ার ব্যাপারে তারা খুব তৎপর। আইভি থ্রোম্বলাইসিস করার জন্য রোগীকে হাসপাতালে আসার জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। উন্নতদেশগুলোতে অত্যাধুনিক অ্যাম্বুলেন্স আছে। এসব অ্যাম্বুলেন্সে সিটিস্ক্যান করার ব্যবস্থা আছে। কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করা হয়। অল্প সময়ের মধ্যে অত্যাধুনিক অ্যাম্বুলেন্স রোগীর বাসায় চলে যায়। অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যে সিটিস্ক্যান করে যদি দেখা যায় মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়নি এবং ইস্কেমিক স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন তাহলে অ্যাম্বুলেন্সেই আইভি থ্রোম্বলাইসিস করার জন্য এল্টিপ্লেজ ইনজেকশন দেওয়া হয়। ইনজেকশন চলা অবস্থায় রোগীকে হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এত সুবিধার পরও ইস্কেমিক স্ট্রোকের মাত্র ২-৫% রোগীকে অত্যাধুনিক চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয়।

আমাদের দেশের জন্য খুব আনন্দের খবর হলো আমাদের দেশেও কিন্তু অত্যাধুনিক চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। গত ৩-৪ বছর থেকে দেশেই এ চিকিৎসা হচ্ছে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস (নিনস), আগারগাঁও, ঢাকায় নিয়মিতভাবে আইভি থ্রোম্বলাইসিস হচ্ছে। এখানে শুধু স্ট্রোক রোগীদের জন্য ১০০ বেডের আলাদা ইউনিট আছে। এটি এশিয়ার মধ্যে বৃহত্তম। এখানে এ পর্যন্ত প্রায় ২০০ রোগীর আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা হয়েছে। স্ট্রোক আক্রান্ত রোগীর তুলনায় এ সংখ্যা একেবারেই নগণ্য। তারপরও আমাদের জন্য এ সংখ্যা অনেক বেশিই। সিএমএইচ, বিএসএমএমইউতে কিছু আইভি থ্রোম্বলাইসিস হয়েছে। ঢাকার বাইরে সিলেটের বেসরকারি হাসপাতালে এ চিকিৎসা হচ্ছে।

জনপ্রিয় করার উপায় কী

দেশে স্ট্রোকের অত্যাধুনিক চিকিৎসা অল্প পরিমাণে হলেও হচ্ছে। কিন্তু আরও বাড়ানো প্রয়োজন। আইভি থ্রোম্বলাইসিসের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সময়। সাড়ে চার ঘণ্টার মধ্যে না এলে এ চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়। আমাদের দেশে যানজট ভয়াবহ। যানজটের কারণে রোগীরা সঠিক সময়ে আসতে পারেন না। এজন্য আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা যায় এমন হাসপাতালের সংখ্যা বাড়াতে হবে। এলাকাভিত্তিক করলে সুবিধা। এ চিকিৎসা শুধু ঢাকা কেন্দ্রিক না করে অন্তত বিভাগীয় শহরগুলোতে চালু করার ব্যবস্থা করা। বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে আইভি থ্রোম্বলাইসিস করার ব্যবস্থা চালু করতে হবে।

স্ট্রোক নিয়ে সচেতনতা বাড়ানো প্রয়োজন। এখনোও আমাদের বেশিরভাগ লোকই মনে করেন স্ট্রোক হার্টের রোগ। ফলে স্ট্রোকে আক্রান্তদের হার্টের চিকিৎসা হয় এমন হাসপাতালে নিয়ে যান। স্ট্রোক মস্তিষ্কের রোগ। স্ট্রোক করলে মস্তিষ্কের চিকিৎসা হয় এমন হাসপাতালে দ্রুত নিতে হবে। অকারণে সময় নষ্ট করা যাবে না।

লেখক : ডা. হুমায়ুন কবীর হিমু, সহকারী অধ্যাপক, ইন্টারভেনশনাল নিউরোলজি বিভাগ, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
আরও ৫ জনের করোনা শনাক্ত
আরও ৫ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে বাড়ির সদস্যদের বেঁধে ডাকাতি, ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে বাড়ির সদস্যদের বেঁধে ডাকাতি, ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ

২৭ মিনিট আগে | পর্যটন

‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক
‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার হানা!
সিলেটে করোনার হানা!

৪০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কচুর লতি চাষ করে চার তরুণের বাজিমাত
কচুর লতি চাষ করে চার তরুণের বাজিমাত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
ঝিনাইদহে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে
স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২
নেত্রকোনায় ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত
ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় উই’র উদ্যোগে নারীদের ঈদ পুনর্মিলনী
মালয়েশিয়ায় উই’র উদ্যোগে নারীদের ঈদ পুনর্মিলনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর
কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় তক্ষক পাচারকালে আটক ১২
নেত্রকোনায় তক্ষক পাচারকালে আটক ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় চরমপন্থী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি
কুষ্টিয়ায় চরমপন্থী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক সেনাসদস্যের মৃত্যু, বাসে আগুন দিল বিক্ষুব্ধ জনতা
সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক সেনাসদস্যের মৃত্যু, বাসে আগুন দিল বিক্ষুব্ধ জনতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন
ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক
ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত চীনের
ইরানের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় আসামিকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাহত ২ পুলিশ সদস্য
বগুড়ায় আসামিকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাহত ২ পুলিশ সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে
আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন