শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৯, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:৫৭, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

শিশুদের হার্টের রোগ কাওয়াসাকি ডিজিজ

ডা. ইমনুল ইসলাম ইমন
অনলাইন ভার্সন
শিশুদের হার্টের রোগ কাওয়াসাকি ডিজিজ

শিশুদের বিভিন্ন রকমের হার্টের অসুবিধার কথা শুনেছি যেমন শিশুদের জন্মগত হার্টের অসুখ, শিশুদের বাতজ্বরজনিত হার্টের অসুখ। বর্তমানে বাতজ্বরজনিত হার্টের অসুখ অনেকাংশেই কমে এসেছে। কিন্তু আমরা বেশ কিছুদিন ধরে নতুন একটা হার্টের অসুখ দেখতে পারছি। যা দিন দিন বেশি করে শনাক্ত করতে পারছি। শিশুদের নতুন এই রোগটির নাম কাওয়াসাকি ডিজিজ। 

জাপানি এক চিকিৎসক ডা. তমিসাকু কাওয়াসাকি ১৯৬৭ সালে সর্ব প্রথম এই রোগ শনাক্ত করেন। এবং পরবর্তীতে উনি একটি জার্নালে এই রোগ সম্পর্কে তার বিস্তারিত তুলে ধরেন। কাওয়াসাকি ডিজিজ এই রোগটি আসলে একটি রক্ত নালির রোগ। এবং এটি একটি বিরল রোগ। কিন্তু বর্তমানে শিশুদের জন্মগত হার্টের রোগ, বাতজ্বরজনিত হার্টের রোগ এর পরেই এই রোগটির স্থান বলে পরিগণিত হয়েছে। 

আমরা দেখতে পাচ্ছি আমাদের চারপাশে দিনদিন এই রোগটির রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। সাধারণত ৫ বছরের নিচের শিশুদের দুই-তিন বছরের মধ্যে এই রোগটি বেশি আক্রান্ত হতে দেখা যায়। এই রোগে সাধারণত ছেলে শিশুরায় বেশি আক্রান্ত হয়। 

এই রোগের বিস্তারের একটা সময়কাল আছে। সাধারণত শীতের শেষে ও বসন্তের সময় কালে এই রোগটি আমরা বেশি শনাক্ত করতে পারি। এই রোগটি একটি বিশেষ বয়সের রোগ এবং একটি বিশেষ সময়ে দেখতে পাওয়া যায়। 

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই রোগটির দেখা যায় তবে এসিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে এটি বেশি মাত্রায় দেখা যায়। যেমন জাপানে এই রোগটি সব থেকে বেশি পরিমাণে দেখা যায়, তার পরে তায়ওয়ান কোরিয়াতেও এই রোগটি দেখতে পায়া যায়। পাশাপাশি আমরা যদি উন্নতবিশ্বে ইউরোপ আমেরিকার দিকে তাকায় সেখানেই এই রোগটি বেশ ব্যাপক হারে শনাক্ত হচ্ছে। 

রোগটির কারণ কী 

কারণ হিসাবে যে বিষয়টি আসছে সেটা হচ্ছে শরীরের প্রোটিন ব্যবস্থার দুর্বলতার কারণে এই রোগটি হয়ে থাকে। কখনো কখনো কোন কোন জীবাণুর প্রভাবের কারণেও এই রোগটি দেখা যায়। এবং একই সঙ্গে জেনেটিক কারণেও এই রোগটিতে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। 

কীভাবে এই রোগটি শনাক্ত করা যায়

এই রোগটির মূল বিষয় হচ্ছে অবশ্যই শরীরে জ্বর থাকবে, জ্বর ০৫ দিনের বেশি স্থায়ী হবে এবং আরও কিছু লক্ষন সুষ্পষ্টভাবে প্রকাশ পেলেই আমরা মনে করতে পারি শিশুটি হয়তোবা কাওয়াসাকি ডিজিজে আক্রান্ত হতে যাচ্ছে। আমরা যদি উপর থেকে দেখি, জ্বরের সাথে প্রথমেই যে জিনিসটি দেখব তা হলো তার চোখগুলো লালচে হয়ে গেছে, তবে সেখানে কোনো পুঁজ থাকবে না। ঠোঁটগুলো লাল, ফাঁটা ফাঁটা, জিহ্বাটাও বেশ লালচে দেখা যায়। এবং এত লালচে যে দেখলে মনে হবে যেন স্ট্রবেরির মতো। 

গলার পেছনটা বেশ লালচে হয়ে দগদগে হয়ে থাকে। একই সঙ্গে গলার চারপাশে যে লসিকা গ্রন্থিগুলো আছে সেগুলো একটু ফুলে যেতে দেখব। যে কোনো এক সাইট, ডান অথবা বাম সাইট বেশ ফুলে থাকে। যেটার সাইজ প্রায় ১.৫ সেন্টিমিটারের বেশি হতে পারে। শরীরজুড়ে এক ধরনের ফুসকুটি বা র‌্যাশ বামরা বুকে পেটে হাতে দেখতে পাব। তার হাত পাগুলো একটু ফোলা ফোলা বেশ লালচে হয়ে দেখা যায়। 

আমরা এই বিরল রোগটি নিয়ে কেন কথা বলছি। আমরা কিন্তু শুরুতেই বলেছি বর্তমানে শিশুদের এটি অন্যতম একটি হার্টের রোগ। হার্টের কী ধরনের জটিলতা করে যার কারণে এই রোগ সম্পর্কে আমাদের সম্মুখ ধারণা থাকা প্রয়োজন। আমরা আগেই বলেছি, এটা একটা রক্তনালির রোগ। হার্টের যে করোনারি রক্তনালি আছে, সেই রক্তনালিগুলো ফুলেফেঁপে গিয়ে ছিঁড়ে যেতে পারে, অনেক সময় রক্ত প্রবাহে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে। যার কারনে হার্টের মধ্যে বিভিন্ন রকমেন প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। 

পাশাপাশি হার্টের যে বিভিন্ন মাংসপেশি আছে যেমন আমরা বলি পেরিকাডায়টিস। হার্টের বাইরের যে আবরণ এখানেও কিন্তু ফুলে যেয়ে পানি জমতে পারে, আমরা বলি মায়োকাডাইটিস হার্টের যে বিভিন্ন মাংসপেশি সেখানেও আক্রান্ত করে নাড়ির যে গতি আছে সেখানে নাড়ির গতির অসমঞ্জস্যতা তৈরি করে। আমরা এটাকে বলি এরিগনা তৈরি করে। হার্টের যে একদম ভিতরের লেয়ার, আমরা বলি এন্ডোকার্ডায়টিস, সেখানে যে বিভিন্ন ভাল্ব থাকে সেখানেও সে বিভিন্ন রকমের প্রদাহের কারণ সৃষ্টি করে। হার্টের এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে সে প্রভাব বিস্তার করে না। হার্টের পাশাপাশি শরীরের বিভিন্ন অংশেও এর প্রভাব বিস্তার করতে দেখা যায়। 

এই রোগের চিকিৎসা কি বা কিভাবে শনাক্ত করব

এই রোগের যে লক্ষণগুলো আমরা আগেই বলেছি সেগুলো যদি কারও শরীরে এই লক্ষনগুলো প্রকাশ পায় তাহলে কিন্তু আমরা সহজেই এই রোগটি শনাক্ত করতে পাব। এই রোগের জন্য কিছু প্রয়োজনীয় পরীক্ষা নিরিক্ষা আছে যে পরীক্ষা নিরিক্ষাগুলো করে আমরা জানতে পারি যেয এই রোগটি অন্য কোনো ইনফেকশন না অন্য কোন ভাইরাস জনিত রোগ না সেটা আমরা পৃথক করতে পারবো। তারপরে সেক্ষেত্রে আমরা জরুরিভাবে আমরা হার্টের ইকো পরীক্ষা করে তার করোনারী ভেসেল, হার্টের বিভিন্ন যে লেয়ারগুলো আমরা আলোচনা করলাম সেগুলো আক্রান্ত হয়েছে কিনা সে বিষয়ে আমরা পরিপূর্ণ ধারনা পেতে পারবো। 

এই রোগের চিকিৎসা পদ্ধতি 

এই রোগের চিকিৎসা পদ্ধতি বেশ ব্যয়বহুল। চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যয় বহুল হলেও এই রোগের চিকিৎসার বিকল্প কোন পদ্ধতি নাই যেটা। এই দাদী ওষুধটার নাম হচ্ছে ইন্টার ভেনাস ইমিউনোগ্লোবুলিন। এই ওষুধটি একবারই প্রযোগ করা হয় এবং এতে করে সারা জীবনের জন্য এই রোগটি তার মধ্যে থেকে ভালো হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা শতকরা ৯০ ভাগের বেশি। 

কোনও কোনও ক্ষেত্রে দেখা যায় যে এই দামী ওষুধ দেওয়ার পরেও রোগটি তার শরীরে থেকে যায়। তখন দ্বিতীয় ক্ষেত্রে কটিড স্টেরয়েড ইঞ্জেকশন এবং কিছু কিছু বায়োলজিক্যাল ওষুধ প্রচলিত আছে যেগুলো দিলে আমাদের শিশু পুরোপুরি ভাবে পরিত্রাণ পেতে পারে। চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যয় বহুল হলেও আমরা বারবার বলছি এই রোগটি আমাদের শিশুদের বাকি জীবনজুড়ে হার্টের বিভিন্ন রকম অসুবিধা ও জটিলতা নিয়ে জীবন পার করবে। তাই এই রোগটি শনাক্ত হলে আমাদের শিশুদের এই ওষুধ দিয়েই আমাদের পরিত্রাণ পেতে হবে। 

এই রোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল তার একটি সুনির্দিষ্ট সময় কাল ধরে এই রোগের জন্য ফলোআপ করতে হবে। এই ফলোআপের উদ্দেশ্য হলো এই রোগের কারনে তার হৃদযন্ত্রের কারনে কোন জটিলতা রেখে গেল কিনা সেটা পর্যবেক্ষণ করা। সেই পর্যবেক্ষণ কাল আমাদের প্রায় এক বছরজুড়ে ফলোআপ করতে হবে এবং ফলোআপ শেষে যে বিষয়টা আসবে সেটা হলো সে সম্পূর্ণভাবে ভালো হয়ে গেছে। 

এই চিকিৎসার কারণে তার প্রাত্যহিক জীবনে কোনো ব্যত্যয় হবে না, তার স্কুল, তার লেখাপড়া, খেলাধুলাই কোনো অসুবিধা হবে না। কিছু টিকা দেওয়ার ব্যাপারে প্রতিবন্ধকতা থাকে সেটা আপনার চিকিৎসকই আপনাকে অবহিত করবেন যে কি কি টিকা কতদিন পর্যন্ত দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন। এত সময় আমরা কাওয়াসাকি রোগ সম্পর্কে জানলাম। যা বর্তমানে শিশুদের হার্টের একটি অন্যতম রোগ হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে এবং দিন দিন শনাক্তের হারও বাড়ছে। 

যদিও এই রোগের চিকিৎসা অত্যান্ত ব্যয় বহুল। কিন্তু এই রোগের চিকিৎসার ফলে শিশুটি হৃদযন্ত্রজনিত জটিলতা থেকে বেঁচে থাকবে এবং তার পরবর্তী জীবন সে স্বাচ্ছন্দ্যে পার করতে পারবে। সুতরাং এই রোগটি সম্পর্কে সচেতন থাকি, সতর্ক হয় এবং দ্রত শনাক্ত করতে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয় এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নেয়। 

লেখক : শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ, বিভাগীয় প্রধান, আলোক হাসপাতাল লিমিটেড, মিরপুর, ঢাকা। হটলাইন: ১০৬৭২


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
দেশে আরও ২১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২১ জনের করোনা শনাক্ত
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
২৪ ঘণ্টায় করোনায় তিনজনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৯
২৪ ঘণ্টায় করোনায় তিনজনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৯
প্লান্টার ফাসাইটিস কী
প্লান্টার ফাসাইটিস কী
করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হলে
শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হলে
রক্তচাপ নিয়ে কিছু কথা
রক্তচাপ নিয়ে কিছু কথা
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
দেশে আরও ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
করোনা: চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৬ জন
করোনা: চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৬ জন
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল
ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি
বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা
অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী
কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ
আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা
নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ
তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন
সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট
ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া
মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার
ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা
বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল
রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণে শ্বশুরের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণে শ্বশুরের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন
গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে রাতে বায়ার্নের মুখোমুখি বেনফিকা
ক্লাব বিশ্বকাপে রাতে বায়ার্নের মুখোমুখি বেনফিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে পৃথক বাসের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১
এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে পৃথক বাসের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অবস্থান
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছয় দফা দাবিতে বড়াইগ্রামে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান
ছয় দফা দাবিতে বড়াইগ্রামে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ট্রাকচাপায় স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী হাসপাতালে
কুমিল্লায় ট্রাকচাপায় স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী হাসপাতালে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু সংশোধনে শুধু রাজনৈতিক নয়, একাডেমিক নিয়েও ভাবতে হবে : উমামা ফাতেমা
ডাকসু সংশোধনে শুধু রাজনৈতিক নয়, একাডেমিক নিয়েও ভাবতে হবে : উমামা ফাতেমা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক
খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক

দেশগ্রাম

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ট্রাম্পের পক্ষে রুলিং সুপ্রিম কোর্টের
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ট্রাম্পের পক্ষে রুলিং সুপ্রিম কোর্টের

পূর্ব-পশ্চিম

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

গাজায় নিহত ছাড়াল ৫৬ হাজার
গাজায় নিহত ছাড়াল ৫৬ হাজার

পূর্ব-পশ্চিম

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

কিয়েভে শিশুসহ নিহত ১০
কিয়েভে শিশুসহ নিহত ১০

পূর্ব-পশ্চিম

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

ইসরায়েলের আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী : কাতার
ইসরায়েলের আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী : কাতার

পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের আরও ছয় গুপ্তচর আটক করল ইরান
মোসাদের আরও ছয় গুপ্তচর আটক করল ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের প্রথম গোলদাতা নিকোলা আনেলকা
ক্লাব বিশ্বকাপের প্রথম গোলদাতা নিকোলা আনেলকা

মাঠে ময়দানে

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

সংঘাত বন্ধে পদক্ষেপ নিতে হবে : মমতা
সংঘাত বন্ধে পদক্ষেপ নিতে হবে : মমতা

পূর্ব-পশ্চিম