শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৬

যুক্তরাষ্ট্রের এয়ারপোর্টে নিরাপত্তায় মারাত্মক ঘাটতি

নিউইয়র্ক থেকে এনআরবি নিউজ:
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রের এয়ারপোর্টে নিরাপত্তায় মারাত্মক ঘাটতি

বাংলাদেশের এয়ারপোর্টের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন মার্কিন প্রশাসনের সামনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রধান এয়ারপোর্টের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ব্যাপক দুর্বলতা ও ক্রুটির তথ্য ফাঁস করলো নিউইয়র্ক টাইমস। শুধু তাই নয়, মার্কিন কংগ্রেস থেকে বারবার তাগিদ দেয়ার পরও ঢেলে সাজানো হয়নি এয়ারপোর্ট অতিক্রমকারীদের সঠিক তথ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা। এ কারণে বিভিন্ন ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর কতজন নির্দিষ্ট সময়ে ফিরে যাচ্ছেন সে তথ্য নেই প্রশাসনের কাছে। নিউইয়র্ক টাইমসের দীর্ঘ অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের পর অনেকে প্রশ্ন রেখেছেন এ সংবাদদাতার কাছে যে, নিজেদের এয়ারপোর্টকে এখনও নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বেষ্টনিতে আনতে পারেনি মার্কিন কর্তৃপক্ষ। অথচ তারা বাংলাদেশের এয়ারপোর্টের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে নাক গলাচ্ছে এবং মোটা ফি’র বিনিময়ে প্রয়োজনীয় সহায়তার হাত বাড়িয়েছে। ‘নিজের চরকায় তেল দিয়ে অন্যের ব্যাপারে খবরদারি করতে যাওয়া উচিত’ এমন অপ্রিয় সত্যও উচ্চারিত হচ্ছে সচেতন প্রবাসীদের কণ্ঠে। 

গত সপ্তাহে প্রকাশিত ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, হরিবল অবস্থা যুক্তরাষ্ট্রের এয়ারপোর্ট এবং সীমান্তের নিরাপত্তায়। সিদ্ধান্ত আছে কিন্তু তার বাস্তবায়ন নেই। বাস্তবায়িত করার নির্দেশ রয়েছে এয়ারলাইন্সগুলোর ওপর, আর্থিক কারণে তারা সেটি করছে না। এরফলে সন্ত্রাসীদের যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকে পড়ার ঝুঁকি রয়েই গেছে। ‘ভিসার সময় অতিবাহিত হবার পর কতজন বিদেশি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছে সে তথ্য মার্কিন প্রশাসনে নেই’ শিরোনামের অনুসন্ধানী এই প্রতিবেদনে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক সহকারী মন্ত্রী (অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি) এলেন বারসিনের কাছে নর্থ ক্যারলিনার রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান মার্ক মিডোজের কথোপকথনের উদ্ধৃতি দিয়ে আরও বলা হয়েছে, ট্যুরিস্ট, শিক্ষা, আইটি সেক্টরে চাকরিসহ নন-ইমিগ্র্যান্ট ক্যাটাগরির ভিসা প্রদানে যে সব ঘাটতি রয়েছে তার পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা ব্যবস্থারই দুর্বলতার বহিপ্রকাশ ঘটছে। গত ডিসেম্বরে ক্যালিফোর্নিয়ায় সানবার্নার্ডিনোতে তাসফিন মালিক (২৯) এবং তার স্বামী সাঈদ রিজোয়ান ফারুক (২৮) এর নির্বিচার গুলিতে ১৪ জনের প্রাণহানী ঘটেছে। গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ২২ জন। তাসফিন এবং ফারুকও মারা গেছেন পুলিশের গুলিতে। তারা উভয়েই পাকিস্তানী বংশোদ্ভূত। ফারুক যুক্তরাষ্ট্রের জন্মগত সিটিজেন ছিলেন। দু’বছর আগে সউদি আরব সফরের সময় তাসফিনের সাথে সম্পর্ক হয়। এরপর তারা বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হন সউদিতেই। পরবর্তীতে তাসফিন ফিরে যান পাকিস্তানে মা-বাবার দেশে। সেখান থেকে তার স্বামীর স্পন্সরে কে-১ ক্যাটাগরির ভিসায় দ্রুত যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন তাসফিন। তাদের একটি সন্তানও হয়েছে এরইমধ্যে। তাসফিন ভিসার নিয়ম লংঘন না করলেও এখন অনেকে বলাবলি করছেন যে, ভিসা প্রদানের আগে বিস্তারিত খতিয়ে না দেখার কারণেই তার মত উগ্রপন্থি সহজেই যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের ভিসা পেতে সক্ষম হয়। 

২০ বছর আগে কংগ্রেসে পাশ হওয়া একটি আইন অনুযায়ী নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে আগতদের গতিবিধি মনিটরিংয়ের একটি প্রক্রিয়া অবলম্বনের নির্দেশ রয়েছে। বিশেষ করে ভিসার মেয়ার শেষ হবার পরও কেউ যদি অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করেন তাহলে সে তথ্য প্রশাসনের গোচরে থাকার জন্যেই এ পন্থা অবলম্বনের নির্দেশ দেয়া হয়। এমনি অবস্থায় ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরে সন্ত্রাসী হামলার পরিপ্রেক্ষিতে এয়ারপোর্টসমূহে বিশেষ একটি ব্যবস্থা অবলম্বন করা হয়। এর মাধ্যমে কারা যুক্তরাষ্ট্রে আসছেন এবং ফিরে যাচ্ছেন তার তথ্য সংরক্ষিত হতো। ৯/১১ কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী এ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছিল। সে সময় থেকে ফেডারেল প্রশাসন বিপুল অর্থ ব্যয় করেছে এ খাতে। যদিও এখন পর্যন্ত সঠিক কোন তথ্য প্রশাসনের কাছে পাওয়া যাচ্ছে না ভিসার আইন লংঘনকারিদের ব্যাপারে। প্রয়োজনীয় অর্থের অভাবে যথাযথ প্রক্রিয়া অবলম্বন করা সম্ভব হচ্ছে না বলে প্রশাসনের উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা নিউইয়র্ক টাইমসের কাছে স্বীকার করেছেন। সঠিক তথ্য সংগ্রহের জন্যে প্রয়োজনীয় টেকনোলজির সংকটের কথাও উল্লেখ করেছেন কর্মকর্তারা। কোন কোন কর্মকর্তা মনে করছেন যে, উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন ব্যক্তিরা এইচ-১ এবং উচ্চ শিক্ষার জন্যে আগত মেধাবি ছাত্ররাই সচরাচর ভিসার আইন লংঘন করছেন। 

১৯৯৭ সালের একটি পরিসংখ্যানের উদ্ধৃতি দিয়ে অনেক কর্মকর্তা বলে থাকেন যে, নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় আগতদের ৪০% সময় মতো ফিরে যাচ্ছে না। এভাবে প্রায় ৪৪ লাখ বিদেশি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন অবৈধ ইমিগ্র্যান্ট হিসেবে। এই সংখ্যাসহ মোট এক কোটি ১০ লাখ অবৈধ ইমিগ্র্যান্ট রয়েছেন দুই দশকের অধিক সময় যাবত। রিপাবলিকান পার্টি থেকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে আগ্রহী সিনেটর মার্ক রুবিয়ো এবং ট্রেড ক্রুজেরও একই ধারণা। যদিও এ সংখ্যারও সুস্পষ্ট কোন ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না বলে নিউইয়র্ক টাইমসের ঐ রিপোর্টে মন্তব্য করা হয়েছে। 

উল্লেখ্য, বিধি থাকা সত্ত্বেও ১৯৯৪ সালের পর ভিসার আইন লংঘনকারীদের বিস্তারিত তথ্য কংগ্রেসে পেশ করেছি ফেডারেল প্রশাসন। ২০১৩ সালের প্রথম দিকে তদানীন্তন হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রী জ্যানেট নেপোলিটন কংগ্রেসের শুনানিতে অংশ নিয়ে বলেছিলেন যে, ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হবার পরও যারা অবস্থান করছেন তাদের বিস্তারিত তথ্য ঐ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই কংগ্রেসে পেশ করবেন। কিন্তু সেটি এখন পর্যন্ত ঘটেনি। ফরেন ভিসা প্রোগ্রামের ওপর সর্বশেষ কংগ্রেসনাল শুনানিতে অংশ নিয়ে এলেন বারসিন বলেছেন যে, আগামী ৬ মাসের মধ্যে যাবতীয় তথ্য তৈরি করা সম্ভব হবে। 

ফেডারেল প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন এমন কয়েকজন কর্মকর্তা এবং কংগ্রেসের সিনিয়র সদস্যগণের অনেকের ধারণা, নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসা ইস্যুর ক্ষেত্রে যে ফাঁক-ফোকর রয়েছে তার মধ্য দিয়ে জঙ্গিরা খুব সহজেই যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে পারে। তারা মনে করেন, নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসাধারিদের ছবি, টিপসইসহ অন্যান্য তথ্য সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে সংরক্ষণ করা হয় না। এ পদ্ধতি তথা বায়োমেট্রিক পদ্ধতি অবলম্বন করা হলে নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসাধারীরা যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগের সময় একটি তালিকার আওতায় থাকবে। আর এভাবেই জানা সম্ভব হবে, কারা বেআইনিভাবে অবস্থান করছে। ইউরোপ, এশিয়া এবং আফ্রিকার ৩০টি দেশের সীমান্ত এবং এয়ারপোর্টে বায়ো-মেট্রিক পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। 

জর্জ বুশের আমলে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনকারী এবং বর্তমানে ওয়াশিংটনভিত্তিক এবং থিঙ্কট্যাংকের ইমিগ্রেশন পলিসিবিষয়ক পরিচালক কারডিন্যাল ব্রাউন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এয়ারপোর্ট এবং সীমান্ত পথের কোথাও এমন কোন ব্যবস্থা নেই যার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র থেকে যারা চলে যাচ্ছেন তাদের হদিস উদঘাটিত হতে পারে। এখনও আমরা তা করতে পারি। তবে এজন্যে বিশাল কর্মযজ্ঞ চালাতে হবে। 

অনুসন্ধানকালে জানা যায়, ২০০৪ সালে কংগ্রেসে একটি বিল পাশ হয়েছিল। সে অনুযায়ী এয়ারপোর্ট এবং সীমান্ত ফাঁড়িসমূহে বিশেষ প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটানোর কথা। কিন্তু সে ব্যাপারে কোন উদ্যোগ পরিলক্ষিত না হওয়ায় ২০০৭ সালে পুণরায় মন্ত্রণালয়কে তাগিদ দেয় মার্কিন কংগ্রেস। এ সময় তাদেরকে সময় ধার্য করে দেয়া হয় ২০০৯ সাল পর্যন্ত। সে সময়ের মধ্যে মাত্র কয়েকটি এয়ারপোর্ট ও সীমান্ত ফাঁড়িতে ওই ব্যবস্থা চালু করা হয় একটি পাইলট প্রকল্পে নামে। 

২০১৩ সালে গভর্ণমেন্ট একাউন্টেবিলিটি অফিস থেকে বলা হয় যে, হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টে ১০ লক্ষাধিক ব্যক্তির নাম তৈরি হয়েছে যাদের সাথে সন্ত্রাসীদের কোন মিল নেই। এবং তারা অনায়াসে যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ করেছেন। ২০১৩ সালে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্ট একটি হিসাব প্রস্তুত করেছিল যে, সমস্ত এয়ারপোর্ট এবং এয়ারলাইন্সের ৩ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করতে হবে নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে আসা এবং ফিরে যাবার বিস্তারিত তথ্য সংরক্ষণের জন্যে। ২০০৮ সালে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি  ডিপার্টমেন্ট থেকে এয়ারপোর্টগুলোতে নির্দেশ জারি করা হয়েছিল সমস্ত তথ্য সংগ্রহের জন্যে। কিন্তু এয়ারলাইন্সগুলো সেটি করতে অপারগতা প্রকাশ করেছে আর্থিক কারণে। 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৪ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা