শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৬

যুক্তরাষ্ট্রের এয়ারপোর্টে নিরাপত্তায় মারাত্মক ঘাটতি

নিউইয়র্ক থেকে এনআরবি নিউজ:
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রের এয়ারপোর্টে নিরাপত্তায় মারাত্মক ঘাটতি

বাংলাদেশের এয়ারপোর্টের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন মার্কিন প্রশাসনের সামনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রধান এয়ারপোর্টের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ব্যাপক দুর্বলতা ও ক্রুটির তথ্য ফাঁস করলো নিউইয়র্ক টাইমস। শুধু তাই নয়, মার্কিন কংগ্রেস থেকে বারবার তাগিদ দেয়ার পরও ঢেলে সাজানো হয়নি এয়ারপোর্ট অতিক্রমকারীদের সঠিক তথ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা। এ কারণে বিভিন্ন ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর কতজন নির্দিষ্ট সময়ে ফিরে যাচ্ছেন সে তথ্য নেই প্রশাসনের কাছে। নিউইয়র্ক টাইমসের দীর্ঘ অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের পর অনেকে প্রশ্ন রেখেছেন এ সংবাদদাতার কাছে যে, নিজেদের এয়ারপোর্টকে এখনও নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বেষ্টনিতে আনতে পারেনি মার্কিন কর্তৃপক্ষ। অথচ তারা বাংলাদেশের এয়ারপোর্টের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে নাক গলাচ্ছে এবং মোটা ফি’র বিনিময়ে প্রয়োজনীয় সহায়তার হাত বাড়িয়েছে। ‘নিজের চরকায় তেল দিয়ে অন্যের ব্যাপারে খবরদারি করতে যাওয়া উচিত’ এমন অপ্রিয় সত্যও উচ্চারিত হচ্ছে সচেতন প্রবাসীদের কণ্ঠে। 

গত সপ্তাহে প্রকাশিত ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, হরিবল অবস্থা যুক্তরাষ্ট্রের এয়ারপোর্ট এবং সীমান্তের নিরাপত্তায়। সিদ্ধান্ত আছে কিন্তু তার বাস্তবায়ন নেই। বাস্তবায়িত করার নির্দেশ রয়েছে এয়ারলাইন্সগুলোর ওপর, আর্থিক কারণে তারা সেটি করছে না। এরফলে সন্ত্রাসীদের যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকে পড়ার ঝুঁকি রয়েই গেছে। ‘ভিসার সময় অতিবাহিত হবার পর কতজন বিদেশি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছে সে তথ্য মার্কিন প্রশাসনে নেই’ শিরোনামের অনুসন্ধানী এই প্রতিবেদনে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক সহকারী মন্ত্রী (অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি) এলেন বারসিনের কাছে নর্থ ক্যারলিনার রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান মার্ক মিডোজের কথোপকথনের উদ্ধৃতি দিয়ে আরও বলা হয়েছে, ট্যুরিস্ট, শিক্ষা, আইটি সেক্টরে চাকরিসহ নন-ইমিগ্র্যান্ট ক্যাটাগরির ভিসা প্রদানে যে সব ঘাটতি রয়েছে তার পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা ব্যবস্থারই দুর্বলতার বহিপ্রকাশ ঘটছে। গত ডিসেম্বরে ক্যালিফোর্নিয়ায় সানবার্নার্ডিনোতে তাসফিন মালিক (২৯) এবং তার স্বামী সাঈদ রিজোয়ান ফারুক (২৮) এর নির্বিচার গুলিতে ১৪ জনের প্রাণহানী ঘটেছে। গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ২২ জন। তাসফিন এবং ফারুকও মারা গেছেন পুলিশের গুলিতে। তারা উভয়েই পাকিস্তানী বংশোদ্ভূত। ফারুক যুক্তরাষ্ট্রের জন্মগত সিটিজেন ছিলেন। দু’বছর আগে সউদি আরব সফরের সময় তাসফিনের সাথে সম্পর্ক হয়। এরপর তারা বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হন সউদিতেই। পরবর্তীতে তাসফিন ফিরে যান পাকিস্তানে মা-বাবার দেশে। সেখান থেকে তার স্বামীর স্পন্সরে কে-১ ক্যাটাগরির ভিসায় দ্রুত যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন তাসফিন। তাদের একটি সন্তানও হয়েছে এরইমধ্যে। তাসফিন ভিসার নিয়ম লংঘন না করলেও এখন অনেকে বলাবলি করছেন যে, ভিসা প্রদানের আগে বিস্তারিত খতিয়ে না দেখার কারণেই তার মত উগ্রপন্থি সহজেই যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের ভিসা পেতে সক্ষম হয়। 

২০ বছর আগে কংগ্রেসে পাশ হওয়া একটি আইন অনুযায়ী নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে আগতদের গতিবিধি মনিটরিংয়ের একটি প্রক্রিয়া অবলম্বনের নির্দেশ রয়েছে। বিশেষ করে ভিসার মেয়ার শেষ হবার পরও কেউ যদি অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করেন তাহলে সে তথ্য প্রশাসনের গোচরে থাকার জন্যেই এ পন্থা অবলম্বনের নির্দেশ দেয়া হয়। এমনি অবস্থায় ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরে সন্ত্রাসী হামলার পরিপ্রেক্ষিতে এয়ারপোর্টসমূহে বিশেষ একটি ব্যবস্থা অবলম্বন করা হয়। এর মাধ্যমে কারা যুক্তরাষ্ট্রে আসছেন এবং ফিরে যাচ্ছেন তার তথ্য সংরক্ষিত হতো। ৯/১১ কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী এ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছিল। সে সময় থেকে ফেডারেল প্রশাসন বিপুল অর্থ ব্যয় করেছে এ খাতে। যদিও এখন পর্যন্ত সঠিক কোন তথ্য প্রশাসনের কাছে পাওয়া যাচ্ছে না ভিসার আইন লংঘনকারিদের ব্যাপারে। প্রয়োজনীয় অর্থের অভাবে যথাযথ প্রক্রিয়া অবলম্বন করা সম্ভব হচ্ছে না বলে প্রশাসনের উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা নিউইয়র্ক টাইমসের কাছে স্বীকার করেছেন। সঠিক তথ্য সংগ্রহের জন্যে প্রয়োজনীয় টেকনোলজির সংকটের কথাও উল্লেখ করেছেন কর্মকর্তারা। কোন কোন কর্মকর্তা মনে করছেন যে, উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন ব্যক্তিরা এইচ-১ এবং উচ্চ শিক্ষার জন্যে আগত মেধাবি ছাত্ররাই সচরাচর ভিসার আইন লংঘন করছেন। 

১৯৯৭ সালের একটি পরিসংখ্যানের উদ্ধৃতি দিয়ে অনেক কর্মকর্তা বলে থাকেন যে, নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় আগতদের ৪০% সময় মতো ফিরে যাচ্ছে না। এভাবে প্রায় ৪৪ লাখ বিদেশি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন অবৈধ ইমিগ্র্যান্ট হিসেবে। এই সংখ্যাসহ মোট এক কোটি ১০ লাখ অবৈধ ইমিগ্র্যান্ট রয়েছেন দুই দশকের অধিক সময় যাবত। রিপাবলিকান পার্টি থেকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে আগ্রহী সিনেটর মার্ক রুবিয়ো এবং ট্রেড ক্রুজেরও একই ধারণা। যদিও এ সংখ্যারও সুস্পষ্ট কোন ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না বলে নিউইয়র্ক টাইমসের ঐ রিপোর্টে মন্তব্য করা হয়েছে। 

উল্লেখ্য, বিধি থাকা সত্ত্বেও ১৯৯৪ সালের পর ভিসার আইন লংঘনকারীদের বিস্তারিত তথ্য কংগ্রেসে পেশ করেছি ফেডারেল প্রশাসন। ২০১৩ সালের প্রথম দিকে তদানীন্তন হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রী জ্যানেট নেপোলিটন কংগ্রেসের শুনানিতে অংশ নিয়ে বলেছিলেন যে, ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হবার পরও যারা অবস্থান করছেন তাদের বিস্তারিত তথ্য ঐ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই কংগ্রেসে পেশ করবেন। কিন্তু সেটি এখন পর্যন্ত ঘটেনি। ফরেন ভিসা প্রোগ্রামের ওপর সর্বশেষ কংগ্রেসনাল শুনানিতে অংশ নিয়ে এলেন বারসিন বলেছেন যে, আগামী ৬ মাসের মধ্যে যাবতীয় তথ্য তৈরি করা সম্ভব হবে। 

ফেডারেল প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন এমন কয়েকজন কর্মকর্তা এবং কংগ্রেসের সিনিয়র সদস্যগণের অনেকের ধারণা, নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসা ইস্যুর ক্ষেত্রে যে ফাঁক-ফোকর রয়েছে তার মধ্য দিয়ে জঙ্গিরা খুব সহজেই যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে পারে। তারা মনে করেন, নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসাধারিদের ছবি, টিপসইসহ অন্যান্য তথ্য সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে সংরক্ষণ করা হয় না। এ পদ্ধতি তথা বায়োমেট্রিক পদ্ধতি অবলম্বন করা হলে নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসাধারীরা যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগের সময় একটি তালিকার আওতায় থাকবে। আর এভাবেই জানা সম্ভব হবে, কারা বেআইনিভাবে অবস্থান করছে। ইউরোপ, এশিয়া এবং আফ্রিকার ৩০টি দেশের সীমান্ত এবং এয়ারপোর্টে বায়ো-মেট্রিক পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। 

জর্জ বুশের আমলে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনকারী এবং বর্তমানে ওয়াশিংটনভিত্তিক এবং থিঙ্কট্যাংকের ইমিগ্রেশন পলিসিবিষয়ক পরিচালক কারডিন্যাল ব্রাউন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এয়ারপোর্ট এবং সীমান্ত পথের কোথাও এমন কোন ব্যবস্থা নেই যার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র থেকে যারা চলে যাচ্ছেন তাদের হদিস উদঘাটিত হতে পারে। এখনও আমরা তা করতে পারি। তবে এজন্যে বিশাল কর্মযজ্ঞ চালাতে হবে। 

অনুসন্ধানকালে জানা যায়, ২০০৪ সালে কংগ্রেসে একটি বিল পাশ হয়েছিল। সে অনুযায়ী এয়ারপোর্ট এবং সীমান্ত ফাঁড়িসমূহে বিশেষ প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটানোর কথা। কিন্তু সে ব্যাপারে কোন উদ্যোগ পরিলক্ষিত না হওয়ায় ২০০৭ সালে পুণরায় মন্ত্রণালয়কে তাগিদ দেয় মার্কিন কংগ্রেস। এ সময় তাদেরকে সময় ধার্য করে দেয়া হয় ২০০৯ সাল পর্যন্ত। সে সময়ের মধ্যে মাত্র কয়েকটি এয়ারপোর্ট ও সীমান্ত ফাঁড়িতে ওই ব্যবস্থা চালু করা হয় একটি পাইলট প্রকল্পে নামে। 

২০১৩ সালে গভর্ণমেন্ট একাউন্টেবিলিটি অফিস থেকে বলা হয় যে, হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টে ১০ লক্ষাধিক ব্যক্তির নাম তৈরি হয়েছে যাদের সাথে সন্ত্রাসীদের কোন মিল নেই। এবং তারা অনায়াসে যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ করেছেন। ২০১৩ সালে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্ট একটি হিসাব প্রস্তুত করেছিল যে, সমস্ত এয়ারপোর্ট এবং এয়ারলাইন্সের ৩ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করতে হবে নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে আসা এবং ফিরে যাবার বিস্তারিত তথ্য সংরক্ষণের জন্যে। ২০০৮ সালে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি  ডিপার্টমেন্ট থেকে এয়ারপোর্টগুলোতে নির্দেশ জারি করা হয়েছিল সমস্ত তথ্য সংগ্রহের জন্যে। কিন্তু এয়ারলাইন্সগুলো সেটি করতে অপারগতা প্রকাশ করেছে আর্থিক কারণে। 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৪ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
সর্বশেষ খবর
গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে
দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে

২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ
গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ট্রাক্টর চাপায় আপন দুই বোন নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক্টর চাপায় আপন দুই বোন নিহত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব
রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি
প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম
বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান
আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার
রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস
৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের
ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়
মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার
কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে

সম্পাদকীয়

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর