শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৬

যুক্তরাষ্ট্রের এয়ারপোর্টে নিরাপত্তায় মারাত্মক ঘাটতি

নিউইয়র্ক থেকে এনআরবি নিউজ:
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রের এয়ারপোর্টে নিরাপত্তায় মারাত্মক ঘাটতি

বাংলাদেশের এয়ারপোর্টের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন মার্কিন প্রশাসনের সামনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রধান এয়ারপোর্টের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ব্যাপক দুর্বলতা ও ক্রুটির তথ্য ফাঁস করলো নিউইয়র্ক টাইমস। শুধু তাই নয়, মার্কিন কংগ্রেস থেকে বারবার তাগিদ দেয়ার পরও ঢেলে সাজানো হয়নি এয়ারপোর্ট অতিক্রমকারীদের সঠিক তথ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা। এ কারণে বিভিন্ন ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর কতজন নির্দিষ্ট সময়ে ফিরে যাচ্ছেন সে তথ্য নেই প্রশাসনের কাছে। নিউইয়র্ক টাইমসের দীর্ঘ অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের পর অনেকে প্রশ্ন রেখেছেন এ সংবাদদাতার কাছে যে, নিজেদের এয়ারপোর্টকে এখনও নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বেষ্টনিতে আনতে পারেনি মার্কিন কর্তৃপক্ষ। অথচ তারা বাংলাদেশের এয়ারপোর্টের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে নাক গলাচ্ছে এবং মোটা ফি’র বিনিময়ে প্রয়োজনীয় সহায়তার হাত বাড়িয়েছে। ‘নিজের চরকায় তেল দিয়ে অন্যের ব্যাপারে খবরদারি করতে যাওয়া উচিত’ এমন অপ্রিয় সত্যও উচ্চারিত হচ্ছে সচেতন প্রবাসীদের কণ্ঠে। 

গত সপ্তাহে প্রকাশিত ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, হরিবল অবস্থা যুক্তরাষ্ট্রের এয়ারপোর্ট এবং সীমান্তের নিরাপত্তায়। সিদ্ধান্ত আছে কিন্তু তার বাস্তবায়ন নেই। বাস্তবায়িত করার নির্দেশ রয়েছে এয়ারলাইন্সগুলোর ওপর, আর্থিক কারণে তারা সেটি করছে না। এরফলে সন্ত্রাসীদের যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকে পড়ার ঝুঁকি রয়েই গেছে। ‘ভিসার সময় অতিবাহিত হবার পর কতজন বিদেশি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছে সে তথ্য মার্কিন প্রশাসনে নেই’ শিরোনামের অনুসন্ধানী এই প্রতিবেদনে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক সহকারী মন্ত্রী (অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি) এলেন বারসিনের কাছে নর্থ ক্যারলিনার রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান মার্ক মিডোজের কথোপকথনের উদ্ধৃতি দিয়ে আরও বলা হয়েছে, ট্যুরিস্ট, শিক্ষা, আইটি সেক্টরে চাকরিসহ নন-ইমিগ্র্যান্ট ক্যাটাগরির ভিসা প্রদানে যে সব ঘাটতি রয়েছে তার পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা ব্যবস্থারই দুর্বলতার বহিপ্রকাশ ঘটছে। গত ডিসেম্বরে ক্যালিফোর্নিয়ায় সানবার্নার্ডিনোতে তাসফিন মালিক (২৯) এবং তার স্বামী সাঈদ রিজোয়ান ফারুক (২৮) এর নির্বিচার গুলিতে ১৪ জনের প্রাণহানী ঘটেছে। গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ২২ জন। তাসফিন এবং ফারুকও মারা গেছেন পুলিশের গুলিতে। তারা উভয়েই পাকিস্তানী বংশোদ্ভূত। ফারুক যুক্তরাষ্ট্রের জন্মগত সিটিজেন ছিলেন। দু’বছর আগে সউদি আরব সফরের সময় তাসফিনের সাথে সম্পর্ক হয়। এরপর তারা বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হন সউদিতেই। পরবর্তীতে তাসফিন ফিরে যান পাকিস্তানে মা-বাবার দেশে। সেখান থেকে তার স্বামীর স্পন্সরে কে-১ ক্যাটাগরির ভিসায় দ্রুত যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন তাসফিন। তাদের একটি সন্তানও হয়েছে এরইমধ্যে। তাসফিন ভিসার নিয়ম লংঘন না করলেও এখন অনেকে বলাবলি করছেন যে, ভিসা প্রদানের আগে বিস্তারিত খতিয়ে না দেখার কারণেই তার মত উগ্রপন্থি সহজেই যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের ভিসা পেতে সক্ষম হয়। 

২০ বছর আগে কংগ্রেসে পাশ হওয়া একটি আইন অনুযায়ী নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে আগতদের গতিবিধি মনিটরিংয়ের একটি প্রক্রিয়া অবলম্বনের নির্দেশ রয়েছে। বিশেষ করে ভিসার মেয়ার শেষ হবার পরও কেউ যদি অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করেন তাহলে সে তথ্য প্রশাসনের গোচরে থাকার জন্যেই এ পন্থা অবলম্বনের নির্দেশ দেয়া হয়। এমনি অবস্থায় ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরে সন্ত্রাসী হামলার পরিপ্রেক্ষিতে এয়ারপোর্টসমূহে বিশেষ একটি ব্যবস্থা অবলম্বন করা হয়। এর মাধ্যমে কারা যুক্তরাষ্ট্রে আসছেন এবং ফিরে যাচ্ছেন তার তথ্য সংরক্ষিত হতো। ৯/১১ কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী এ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছিল। সে সময় থেকে ফেডারেল প্রশাসন বিপুল অর্থ ব্যয় করেছে এ খাতে। যদিও এখন পর্যন্ত সঠিক কোন তথ্য প্রশাসনের কাছে পাওয়া যাচ্ছে না ভিসার আইন লংঘনকারিদের ব্যাপারে। প্রয়োজনীয় অর্থের অভাবে যথাযথ প্রক্রিয়া অবলম্বন করা সম্ভব হচ্ছে না বলে প্রশাসনের উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা নিউইয়র্ক টাইমসের কাছে স্বীকার করেছেন। সঠিক তথ্য সংগ্রহের জন্যে প্রয়োজনীয় টেকনোলজির সংকটের কথাও উল্লেখ করেছেন কর্মকর্তারা। কোন কোন কর্মকর্তা মনে করছেন যে, উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন ব্যক্তিরা এইচ-১ এবং উচ্চ শিক্ষার জন্যে আগত মেধাবি ছাত্ররাই সচরাচর ভিসার আইন লংঘন করছেন। 

১৯৯৭ সালের একটি পরিসংখ্যানের উদ্ধৃতি দিয়ে অনেক কর্মকর্তা বলে থাকেন যে, নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় আগতদের ৪০% সময় মতো ফিরে যাচ্ছে না। এভাবে প্রায় ৪৪ লাখ বিদেশি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন অবৈধ ইমিগ্র্যান্ট হিসেবে। এই সংখ্যাসহ মোট এক কোটি ১০ লাখ অবৈধ ইমিগ্র্যান্ট রয়েছেন দুই দশকের অধিক সময় যাবত। রিপাবলিকান পার্টি থেকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে আগ্রহী সিনেটর মার্ক রুবিয়ো এবং ট্রেড ক্রুজেরও একই ধারণা। যদিও এ সংখ্যারও সুস্পষ্ট কোন ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না বলে নিউইয়র্ক টাইমসের ঐ রিপোর্টে মন্তব্য করা হয়েছে। 

উল্লেখ্য, বিধি থাকা সত্ত্বেও ১৯৯৪ সালের পর ভিসার আইন লংঘনকারীদের বিস্তারিত তথ্য কংগ্রেসে পেশ করেছি ফেডারেল প্রশাসন। ২০১৩ সালের প্রথম দিকে তদানীন্তন হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রী জ্যানেট নেপোলিটন কংগ্রেসের শুনানিতে অংশ নিয়ে বলেছিলেন যে, ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হবার পরও যারা অবস্থান করছেন তাদের বিস্তারিত তথ্য ঐ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই কংগ্রেসে পেশ করবেন। কিন্তু সেটি এখন পর্যন্ত ঘটেনি। ফরেন ভিসা প্রোগ্রামের ওপর সর্বশেষ কংগ্রেসনাল শুনানিতে অংশ নিয়ে এলেন বারসিন বলেছেন যে, আগামী ৬ মাসের মধ্যে যাবতীয় তথ্য তৈরি করা সম্ভব হবে। 

ফেডারেল প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন এমন কয়েকজন কর্মকর্তা এবং কংগ্রেসের সিনিয়র সদস্যগণের অনেকের ধারণা, নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসা ইস্যুর ক্ষেত্রে যে ফাঁক-ফোকর রয়েছে তার মধ্য দিয়ে জঙ্গিরা খুব সহজেই যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে পারে। তারা মনে করেন, নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসাধারিদের ছবি, টিপসইসহ অন্যান্য তথ্য সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে সংরক্ষণ করা হয় না। এ পদ্ধতি তথা বায়োমেট্রিক পদ্ধতি অবলম্বন করা হলে নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসাধারীরা যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগের সময় একটি তালিকার আওতায় থাকবে। আর এভাবেই জানা সম্ভব হবে, কারা বেআইনিভাবে অবস্থান করছে। ইউরোপ, এশিয়া এবং আফ্রিকার ৩০টি দেশের সীমান্ত এবং এয়ারপোর্টে বায়ো-মেট্রিক পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। 

জর্জ বুশের আমলে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনকারী এবং বর্তমানে ওয়াশিংটনভিত্তিক এবং থিঙ্কট্যাংকের ইমিগ্রেশন পলিসিবিষয়ক পরিচালক কারডিন্যাল ব্রাউন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এয়ারপোর্ট এবং সীমান্ত পথের কোথাও এমন কোন ব্যবস্থা নেই যার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র থেকে যারা চলে যাচ্ছেন তাদের হদিস উদঘাটিত হতে পারে। এখনও আমরা তা করতে পারি। তবে এজন্যে বিশাল কর্মযজ্ঞ চালাতে হবে। 

অনুসন্ধানকালে জানা যায়, ২০০৪ সালে কংগ্রেসে একটি বিল পাশ হয়েছিল। সে অনুযায়ী এয়ারপোর্ট এবং সীমান্ত ফাঁড়িসমূহে বিশেষ প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটানোর কথা। কিন্তু সে ব্যাপারে কোন উদ্যোগ পরিলক্ষিত না হওয়ায় ২০০৭ সালে পুণরায় মন্ত্রণালয়কে তাগিদ দেয় মার্কিন কংগ্রেস। এ সময় তাদেরকে সময় ধার্য করে দেয়া হয় ২০০৯ সাল পর্যন্ত। সে সময়ের মধ্যে মাত্র কয়েকটি এয়ারপোর্ট ও সীমান্ত ফাঁড়িতে ওই ব্যবস্থা চালু করা হয় একটি পাইলট প্রকল্পে নামে। 

২০১৩ সালে গভর্ণমেন্ট একাউন্টেবিলিটি অফিস থেকে বলা হয় যে, হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টে ১০ লক্ষাধিক ব্যক্তির নাম তৈরি হয়েছে যাদের সাথে সন্ত্রাসীদের কোন মিল নেই। এবং তারা অনায়াসে যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ করেছেন। ২০১৩ সালে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্ট একটি হিসাব প্রস্তুত করেছিল যে, সমস্ত এয়ারপোর্ট এবং এয়ারলাইন্সের ৩ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করতে হবে নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে আসা এবং ফিরে যাবার বিস্তারিত তথ্য সংরক্ষণের জন্যে। ২০০৮ সালে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি  ডিপার্টমেন্ট থেকে এয়ারপোর্টগুলোতে নির্দেশ জারি করা হয়েছিল সমস্ত তথ্য সংগ্রহের জন্যে। কিন্তু এয়ারলাইন্সগুলো সেটি করতে অপারগতা প্রকাশ করেছে আর্থিক কারণে। 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৪ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো
দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
সর্বশেষ খবর
হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা
হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা
‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ
জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের
আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ
মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো
দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী
চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা
মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ঘোষিত তারিখে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
সরকার ঘোষিত তারিখে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর
আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর

দেশগ্রাম

কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির
কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির

পূর্ব-পশ্চিম