শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৮, সোমবার, ০৪ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

আইএস যেভাবে 'ব্রেইনওয়াশ' করে

মুশফিকুল হক মুকিত
অনলাইন ভার্সন
আইএস যেভাবে 'ব্রেইনওয়াশ' করে

অ্যালেক্স, ২৩ বছর বয়সী নারী। পেশায় বাচ্চাদের স্কুল শিক্ষক। উত্তেজনায়, ভয়ে কাঁপছিল সে। ঠিক যেদিন সে টুইটারে তার  লোমহর্ষ ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হওয়ার কাহিনী তুলে ধরেছেন তার ফলোয়ারদের কাছে।

কিছুদিন পর, আলেক্স নতুন একটা দলের সদস্যদের খুব কাছাকাছি অনলাইনে ভিড়তে শুরু করে দেয়। সেই দলের লোকজনদের মাঝে এত প্রাণচাঞ্চল্য, এত উৎসাহ, উদ্দীপনা আগে কখনো কোন দলে দেখা যায়নি। যারা তাকে 'ইসলাম কি' এই বিষয়ে জ্ঞানদান করে চলছিল। তারা তাকে জানিয়েছিল, ইসলামিক স্টেট সম্পর্কে। এছাড়া জানিয়েছিল, কিভাবে মহান আল্লাহর আইনে সিরিয়া-ইরাকের মত সব দেশ গড়ে উঠেছে।

সেই দলের মাঝে ফয়সাল ছিল অনেক বেশি দায়িত্ববান। অ্যালেক্সের সাথে আঠার মতো লেগে থাকতে লাগলো। রাতদিন টুইটার, ইমেইল, স্কাইপে প্রতিনিয়মিত যোগাযোগ রাখছে ফয়সাল। অক্লান্ত সহযোগিতা করে চলছিল আলেক্সকে পাক্কা ইসলামিক হওয়ার উদ্দেশে।  

ওয়াশিংটন সিটিতে আলেক্স তার দাদীকে জানাল পাঁচ মাইল দূরে একটা মসজিদ আছে। তখন তার দাদী একটু অন্যমনস্ক হয়ে গেল। তার দাদী একমাত্র মুসলিম হিসেবে তাকেই দেখল যে কিভাবে অনলাইনে আরেকজনের সাথে সাক্ষাৎ করে। তার দাদী তাকে অনুপ্রাণিত করল। তার আদর্শের পছন্দকে সম্মান দিল। তার সাথে তর্কে লিপ্ত হল। তার দাদী তাকে সতর্ক করে জানিয়েছিল, মুসলমানরা আমেরিকায় নির্যাতিত। তিনি এও জানিয়ে দিয়েছিলেন, 'তোমাকে কিন্তু সন্ত্রাসী হিসেবে বিবেচনা করতে পারে।'

তার দাদী তাকে মাঝে মাঝে চার্চেও যেতে বললো।  তাদের দুই জনের মধ্যে কথাগুলো গোপন ছিল যা তার পরিবারের অন্য কেউ জানত না। চার্চে গেলেও অ্যালেক্স নীল কভারে মোড়া আইফোনের হেড ফোন কানে লাগিয়ে আইসিসের (আইএস) রণসংগীত শুনত। কিভাবে আইসিস (আইএস) যোদ্ধার জীবন এত বর্ণাঢ্যময় হয়ে উঠে চার্চে বসে ভাবত সে।    
        
আলেক্স বলেন, “আমি অনুভব করতে লাগলাম আমি বোধহয় প্রভু এবং ক্রিশ্চিয়ানিটির সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করছি।” অ্যালেক্সের আলাদা ছদ্মনাম যখন অনলাইনে ব্যবহার করত তখন তার মনে হতো সে বিশ্বাসঘাতকতা করছে না তো। আলেক্স বলেন, “কিন্তু তখন এমন উত্তেজনায় ছিলাম। তখন আমার অনেক নতুন বন্ধু গড়ে উঠলো।”

যদিও তখন ইসলামিক স্টেটের  আদর্শ নিয়ে পশ্চিমা বিশ্বে তীব্র নিন্দার ঝড় বইতে শুরু করল। পশ্চিমা দেশ  থেকেও অনেককে তাদের দলে ভেড়ালো। আইসিসের দলে ভেড়ানো লোকদের পশ্চিমাদের প্রোপাগাণ্ডাতে পাত্তা দিতে মানা করে দিল ।
এই বছরের জানুয়ারিতে, কমপক্ষে ১০০ আমেরিকানকে প্রশিক্ষণ দেয়া হল। ইরাক ও সিরিয়া জিহাদি গ্রুপে যোগ দিলো। তাদের মাঝে,  পশ্চিমা দেশ থেকেও আরও ৪০০০ লোক তাদের দলে যোগ দিলো।  

সোশ্যাল মিডিয়াতে আইসিস তাদের লোকদের দলে ভেড়াতে শুরু করল। তাদের সংখ্যা বাড়তে লাগলো চম্পকপ্রদভাবে। সামাজিক গণমাধ্যমে ২৪ ঘণ্টা সেই সন্ত্রাসী কার্যক্রমের অপারেশন চলতে থাকে। যার ফলশ্রুতিতে, অনেক আইসিস স্বেচ্ছাসেবী ও সমর্থক আইসিসের খবর ছড়িয়ে দেওয়ার কাজে লিপ্ত থাকত।     

অ্যালেক্সের অনলাইন গ্রুপটি জড়িত ছিল ডজনখানেক ফেইক একাউন্টের সাথে। আর কিছু মানুষের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করা হতো যারা আইসিসের সাথে আছে। আলেক্সের গ্রুপটি প্রায় ছয় মাস এক হাজার ঘণ্টা ধরে কাজ করেছিল। আইসিস তাদেরকে অর্থ দিত। চকলেট দিত। তাদের কাজে ভূয়সী প্রশংসা করত। আইসিসের সংখ্যা বৃদ্ধিতে আরও নিজেকে কাজে লাগাতে বলা হত।  একজন ক্রিশ্চিয়ান হিসেবে অ্যালেক্সকে অনেক পুরস্কৃত করা হয়েছিল। তাকে আইসিসে ভেড়ানোর উদ্দেশে। অ্যালেক্সও নিজেকে সপে দিয়েছিলেন আরও কত উদার ভাবে আইসিসের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করা যায় ।

নিঃসঙ্গরা বিপথে যায় যেভাবে: অ্যালেক্স শহরের খুব কাছেই থাকত। তার দাদা দাদীরা চাইত নিরিবিলি পরিবেশে থাকতে। কিন্তু অ্যালেক্স চাইত কোনো দলের মাঝে থাকতে। তাদের কাছেই অ্যালেক্স ছোট থেকেই বেড়ে উঠেছে । তার বয়স যখন সবে ১১ বছর। তার মা অতিরিক্ত ড্রাগ সেবনে আসক্ত। তাকে রাখা হয়েছিল পূনর্বাসনকেন্দ্রে ।    

হঠাৎ তার ফোন ১৯ আগস্ট সিএনএন লাইভ এলার্টে কেঁপে উঠল। জেমস ফয়েলি নামে এক আমেরিকান সাংবাদিকের মাথা কেটে ফেলা হয়েছে । তা সম্প্রচার করছে । আইসিস নামে যে কিছু আছে আগে জানা ছিল না অ্যালেক্সের ।
সেই দুর্বিষহ হত্যার দৃশ্যে মনে গেঁথে গেল। অতি আগ্রহের সাথে আরও বেশি আইসিস সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হলো অ্যালেক্স । টুইটারে প্রবেশ করে দেখতে চাইল আইসিস সম্পর্কে আর কি জানা যায়।

“ আমি এমন কাউকে খুঁজছিলাম তাঁরা কি করে তা জানার জন্য। কেন তাঁরা এসব কাজ করে বোঝার চেষ্টা করছিলাম । অনলাইনে তাদের খুঁজে পাওয়া তেমন কঠিন কাজ ছিল না।”
 
অ্যালেক্স সেই মুহূর্তে ঘাবড়ে গেল। যিনি কি না আইসিসের কর্মকাণ্ডের জন্য চিহ্নিত সেই ব্যক্তি অ্যালেক্সের প্রশ্নের জবাব দেয় । “তাঁরা যখন দেখল আমি আইসিস সম্পর্কে জানার জন্য অনেক বেশি কৌতূহলী। তখন তারা খুব বিনয়ের সাথে আচরণ করতে লাগল। তারা জানতে চাইল আমার সম্পর্কে। আমার পরিবার সম্পর্কে। আমি কোথায় আছি। আমি জীবনে কি করতে চাই।”

সেই ব্যক্তির সাথে পরিচয়ের এক পর্যায়ে অ্যালেক্সকে জানানো হলো, তিনি  আইসিসের একজন যোদ্ধা মনজের হামাদ। সিরিয়ার কাছাকাছি দামেস্কে থাকেন । ধীরে ধীরে তাঁরা অনালাইনে চ্যাট করতে লাগলেন । ইসলাম সম্পর্কে ধারণা দিতে লাগলেন । আইফোনে 'ইসলাম হাব' নামে আপ্লিকেশনটি ডাঊনলোড করতে বলেন মনজের হামাদ। প্রতিদিন হাদিস সম্পর্কে নোটিফিকেশন আপডেট দেয় । মনজের অ্যালেক্সের কথা মন দিয়ে শুনতো । দিনের প্রায় সময় তখন অনলাইনে থাকত অ্যালেক্স । সারাদিন আইফোন কেবল মেসেজ, নোটিফিকেশন আপডেট হতে লাগলো। অ্যালেক্স কৌশলে মাঝে মাঝে জানতে চাইতো কিভাবে জিহাদিরা গলা কেটে  মানুষ হত্যা করে । কিন্তু অ্যালেক্সের মনে তখন আইসিসের প্রভাব এমনভাবে মোহবিষ্ট করতে লাগল। তখন  নিজের মনে একটা ধারণা তৈরি হয়ে গেলো যে এগুলো মিডিয়ার সৃষ্টি ।   
 
অ্যালেক্স আল্লাহ, যীশু, বহু ঈশ্বরে বিশ্বাসীদের নিয়ে পড়াশোনা শুরু করলো । চার্চের ফাদারের সাথে ক্রিচিয়ান প্রিনিসিপাল নিয়ে কথা হলো । তর্ক বাধলো ।    
 
কলেজ ছেড়ে দেয়ার পর , অ্যালেক্স কিছুদিন ডে কেয়ারে কাজ করল। শর্ত ভঙ্গের কারণে চাকরি ছেড়ে দিল অ্যালেক্স । ফয়সালের সাথে অনলাইন কথোপকথনে এক মোহনীয় কথার জাদুর ফাদে পরে যায় । অ্যালেক্সের মনে গেঁথে যায় কথাগুলো । ক্রিসমাস ডে যতই কাছে আসতে লাগল অ্যালেক্স নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারল না। ফয়সাল তাকে কলেমা পড়ায় - আল্লাহ ছাড়া আর কোন ইলাহ নাই । মুহাম্মদ আল্লাহর রাসুল ।  ধর্মান্তরিত হয়ে অ্যালেক্স হয়ে যান শাহাদা । টুইটারে যখন টুইট করে তখন অনেকে বিশ্বাস করতে পারে নি । হিজাব পরতে আরম্ভ করে । ফয়সাল ও তার কিছু সহযোগীকে পরিচয় করিয়ে দেয় । আজকে থেকে তাঁরা ভাই বোন। ধর্মান্তরিত শাহাদা টুইট করে, “ অনেকে মনে করছেন আমি স্পাই হিসেবে কাজ করছি। আমি বলতে চাই আমি ৯২% নির্ভেজাল সত্য আমি ২৮ ডিসেম্বর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছি । এখন থেকে আমার নাম শাহেদা । ”       

পরিবারের চাপ: অ্যালেক্সের দাদীমা খুব ভোরে উঠে দেখে অ্যালেক্স জেগে আছে। ঘুমায়নি। সেই মার্চ মাস থেকে দাদুর সাথে তর্ক বাধতে শুরু হয়। একদিন খুব সকালে অ্যালেক্সে দাদীমা আইসিসের সদস্যদের সাথে অনালিনে মুখোমুখি হওয়ার চেষ্টা করেন। যে অ্যালেক্সকে নিয়োগ দিয়েছে আইসিসে। অনেক চেষ্টা চালালো আইসিসের কারো সাথে যোগাযোগ করার সম্ভব হয় নি। তারপর, অ্যালেক্সের কম্পিউটার, ট্যাব, ফোন জব্দ করল দাদীমা। আইসিস আবার তার দাদীমা সাথে কোন এক ভাবে যোগাযোগ করলো। দাদীমা কে সালাম দিল। দাদীমা প্রতি উত্তরে জানালো, “ অ্যালেক্সকে আমাদের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ। তোমরা কি করে মনে করলে নিশ্চিত বিপদ জেনে এমনাবস্থায় আমি অ্যালেক্সকে তোমাদের কাছে তুলে দিব। কি মনে করো তুমি নিজেকে ? যেখানে , ২৪ বছর ক্রিসচিয়ান আদর্শে অ্যালেক্সকে গড়ে তুলেছি সেখানে তুমি তাকে ব্রেইন ওয়াশ করে তোমাদের দলে ভেড়াতে চাইছো ।”
 
ফয়সাল কিছুক্ষণ পর উত্তর দিল, “ আমি বুঝতে পেরেছি আপনি উগ্র মুসলিম বোঝাতে কি বলতে চাইছেন । আমার অনুরধ রইল ফক্স চ্যানেলের নিউজকে বিশ্বাস করবেন না । আমরা সন্ত্রাসবাদে বিশ্বাস করি না । আমরা এমন কোন কাজ করি না যা আমার বন্ধুদের জন্য ক্ষতিকর কিংবা অবৈধ।”

অ্যালেক্সের দাদী মা অ্যালেক্সের টুঁইটার, ইমেইল , স্কাইপের পাসওয়ার্ড চাইলে বাধ্যে হন দাদীকে দিতে । অ্যালেক্সের দাদীমা  অ্যালেক্সের সব সামাজিক  মাধ্যমের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলেন ।  অ্যালেক্সের বাসায় এফবিআই এর গোয়েন্দা বিভাগের লোকজন এসে অ্যালেক্সের সকল চ্যাটের তথ্য ডাউনলোড করে নিরাপত্তার বিশ্লেষণের জন্য নিয়ে যাওয়া হয় সেন্টারে । অ্যালেক্সের দাদীমা অ্যালেক্সকে নিয়ে ভ্যাকেশনে বের হন । তারপর , বেশ অনেক মাস সামাজিক মাধ্যম ছেড়ে সব কিছু থেকে দূরে ছিল অ্যালেক্স । ব্রেইন ওয়াশ হয়ে যাওয়া অ্যালেক্স আবারো  নিরাপদ জীবনযাপনে অভ্যস্ত হয়ে উঠল।  

(নিউ ইয়র্ক টাইমস অবলম্বনে অনূদিত )

 


বিডি প্রতিদিন/ ৪ জুলাই ২০১৬/হিমেল-০৫

এই বিভাগের আরও খবর
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
জাপানে সামরিক প্লেন বিধ্বস্ত
জাপানে সামরিক প্লেন বিধ্বস্ত
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
পর্নগ্রাফি ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করছে যুক্তরাষ্ট্র?
পর্নগ্রাফি ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করছে যুক্তরাষ্ট্র?
দোহায় ট্রাম্প ও কাতারের আমিরের সাথে দেখা করবেন মুকেশ আম্বানি
দোহায় ট্রাম্প ও কাতারের আমিরের সাথে দেখা করবেন মুকেশ আম্বানি
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত
সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা
মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা

পূর্ব-পশ্চিম