শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৮, সোমবার, ০৪ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

আইএস যেভাবে 'ব্রেইনওয়াশ' করে

মুশফিকুল হক মুকিত
অনলাইন ভার্সন
আইএস যেভাবে 'ব্রেইনওয়াশ' করে

অ্যালেক্স, ২৩ বছর বয়সী নারী। পেশায় বাচ্চাদের স্কুল শিক্ষক। উত্তেজনায়, ভয়ে কাঁপছিল সে। ঠিক যেদিন সে টুইটারে তার  লোমহর্ষ ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হওয়ার কাহিনী তুলে ধরেছেন তার ফলোয়ারদের কাছে।

কিছুদিন পর, আলেক্স নতুন একটা দলের সদস্যদের খুব কাছাকাছি অনলাইনে ভিড়তে শুরু করে দেয়। সেই দলের লোকজনদের মাঝে এত প্রাণচাঞ্চল্য, এত উৎসাহ, উদ্দীপনা আগে কখনো কোন দলে দেখা যায়নি। যারা তাকে 'ইসলাম কি' এই বিষয়ে জ্ঞানদান করে চলছিল। তারা তাকে জানিয়েছিল, ইসলামিক স্টেট সম্পর্কে। এছাড়া জানিয়েছিল, কিভাবে মহান আল্লাহর আইনে সিরিয়া-ইরাকের মত সব দেশ গড়ে উঠেছে।

সেই দলের মাঝে ফয়সাল ছিল অনেক বেশি দায়িত্ববান। অ্যালেক্সের সাথে আঠার মতো লেগে থাকতে লাগলো। রাতদিন টুইটার, ইমেইল, স্কাইপে প্রতিনিয়মিত যোগাযোগ রাখছে ফয়সাল। অক্লান্ত সহযোগিতা করে চলছিল আলেক্সকে পাক্কা ইসলামিক হওয়ার উদ্দেশে।  

ওয়াশিংটন সিটিতে আলেক্স তার দাদীকে জানাল পাঁচ মাইল দূরে একটা মসজিদ আছে। তখন তার দাদী একটু অন্যমনস্ক হয়ে গেল। তার দাদী একমাত্র মুসলিম হিসেবে তাকেই দেখল যে কিভাবে অনলাইনে আরেকজনের সাথে সাক্ষাৎ করে। তার দাদী তাকে অনুপ্রাণিত করল। তার আদর্শের পছন্দকে সম্মান দিল। তার সাথে তর্কে লিপ্ত হল। তার দাদী তাকে সতর্ক করে জানিয়েছিল, মুসলমানরা আমেরিকায় নির্যাতিত। তিনি এও জানিয়ে দিয়েছিলেন, 'তোমাকে কিন্তু সন্ত্রাসী হিসেবে বিবেচনা করতে পারে।'

তার দাদী তাকে মাঝে মাঝে চার্চেও যেতে বললো।  তাদের দুই জনের মধ্যে কথাগুলো গোপন ছিল যা তার পরিবারের অন্য কেউ জানত না। চার্চে গেলেও অ্যালেক্স নীল কভারে মোড়া আইফোনের হেড ফোন কানে লাগিয়ে আইসিসের (আইএস) রণসংগীত শুনত। কিভাবে আইসিস (আইএস) যোদ্ধার জীবন এত বর্ণাঢ্যময় হয়ে উঠে চার্চে বসে ভাবত সে।    
        
আলেক্স বলেন, “আমি অনুভব করতে লাগলাম আমি বোধহয় প্রভু এবং ক্রিশ্চিয়ানিটির সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করছি।” অ্যালেক্সের আলাদা ছদ্মনাম যখন অনলাইনে ব্যবহার করত তখন তার মনে হতো সে বিশ্বাসঘাতকতা করছে না তো। আলেক্স বলেন, “কিন্তু তখন এমন উত্তেজনায় ছিলাম। তখন আমার অনেক নতুন বন্ধু গড়ে উঠলো।”

যদিও তখন ইসলামিক স্টেটের  আদর্শ নিয়ে পশ্চিমা বিশ্বে তীব্র নিন্দার ঝড় বইতে শুরু করল। পশ্চিমা দেশ  থেকেও অনেককে তাদের দলে ভেড়ালো। আইসিসের দলে ভেড়ানো লোকদের পশ্চিমাদের প্রোপাগাণ্ডাতে পাত্তা দিতে মানা করে দিল ।
এই বছরের জানুয়ারিতে, কমপক্ষে ১০০ আমেরিকানকে প্রশিক্ষণ দেয়া হল। ইরাক ও সিরিয়া জিহাদি গ্রুপে যোগ দিলো। তাদের মাঝে,  পশ্চিমা দেশ থেকেও আরও ৪০০০ লোক তাদের দলে যোগ দিলো।  

সোশ্যাল মিডিয়াতে আইসিস তাদের লোকদের দলে ভেড়াতে শুরু করল। তাদের সংখ্যা বাড়তে লাগলো চম্পকপ্রদভাবে। সামাজিক গণমাধ্যমে ২৪ ঘণ্টা সেই সন্ত্রাসী কার্যক্রমের অপারেশন চলতে থাকে। যার ফলশ্রুতিতে, অনেক আইসিস স্বেচ্ছাসেবী ও সমর্থক আইসিসের খবর ছড়িয়ে দেওয়ার কাজে লিপ্ত থাকত।     

অ্যালেক্সের অনলাইন গ্রুপটি জড়িত ছিল ডজনখানেক ফেইক একাউন্টের সাথে। আর কিছু মানুষের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করা হতো যারা আইসিসের সাথে আছে। আলেক্সের গ্রুপটি প্রায় ছয় মাস এক হাজার ঘণ্টা ধরে কাজ করেছিল। আইসিস তাদেরকে অর্থ দিত। চকলেট দিত। তাদের কাজে ভূয়সী প্রশংসা করত। আইসিসের সংখ্যা বৃদ্ধিতে আরও নিজেকে কাজে লাগাতে বলা হত।  একজন ক্রিশ্চিয়ান হিসেবে অ্যালেক্সকে অনেক পুরস্কৃত করা হয়েছিল। তাকে আইসিসে ভেড়ানোর উদ্দেশে। অ্যালেক্সও নিজেকে সপে দিয়েছিলেন আরও কত উদার ভাবে আইসিসের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করা যায় ।

নিঃসঙ্গরা বিপথে যায় যেভাবে: অ্যালেক্স শহরের খুব কাছেই থাকত। তার দাদা দাদীরা চাইত নিরিবিলি পরিবেশে থাকতে। কিন্তু অ্যালেক্স চাইত কোনো দলের মাঝে থাকতে। তাদের কাছেই অ্যালেক্স ছোট থেকেই বেড়ে উঠেছে । তার বয়স যখন সবে ১১ বছর। তার মা অতিরিক্ত ড্রাগ সেবনে আসক্ত। তাকে রাখা হয়েছিল পূনর্বাসনকেন্দ্রে ।    

হঠাৎ তার ফোন ১৯ আগস্ট সিএনএন লাইভ এলার্টে কেঁপে উঠল। জেমস ফয়েলি নামে এক আমেরিকান সাংবাদিকের মাথা কেটে ফেলা হয়েছে । তা সম্প্রচার করছে । আইসিস নামে যে কিছু আছে আগে জানা ছিল না অ্যালেক্সের ।
সেই দুর্বিষহ হত্যার দৃশ্যে মনে গেঁথে গেল। অতি আগ্রহের সাথে আরও বেশি আইসিস সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হলো অ্যালেক্স । টুইটারে প্রবেশ করে দেখতে চাইল আইসিস সম্পর্কে আর কি জানা যায়।

“ আমি এমন কাউকে খুঁজছিলাম তাঁরা কি করে তা জানার জন্য। কেন তাঁরা এসব কাজ করে বোঝার চেষ্টা করছিলাম । অনলাইনে তাদের খুঁজে পাওয়া তেমন কঠিন কাজ ছিল না।”
 
অ্যালেক্স সেই মুহূর্তে ঘাবড়ে গেল। যিনি কি না আইসিসের কর্মকাণ্ডের জন্য চিহ্নিত সেই ব্যক্তি অ্যালেক্সের প্রশ্নের জবাব দেয় । “তাঁরা যখন দেখল আমি আইসিস সম্পর্কে জানার জন্য অনেক বেশি কৌতূহলী। তখন তারা খুব বিনয়ের সাথে আচরণ করতে লাগল। তারা জানতে চাইল আমার সম্পর্কে। আমার পরিবার সম্পর্কে। আমি কোথায় আছি। আমি জীবনে কি করতে চাই।”

সেই ব্যক্তির সাথে পরিচয়ের এক পর্যায়ে অ্যালেক্সকে জানানো হলো, তিনি  আইসিসের একজন যোদ্ধা মনজের হামাদ। সিরিয়ার কাছাকাছি দামেস্কে থাকেন । ধীরে ধীরে তাঁরা অনালাইনে চ্যাট করতে লাগলেন । ইসলাম সম্পর্কে ধারণা দিতে লাগলেন । আইফোনে 'ইসলাম হাব' নামে আপ্লিকেশনটি ডাঊনলোড করতে বলেন মনজের হামাদ। প্রতিদিন হাদিস সম্পর্কে নোটিফিকেশন আপডেট দেয় । মনজের অ্যালেক্সের কথা মন দিয়ে শুনতো । দিনের প্রায় সময় তখন অনলাইনে থাকত অ্যালেক্স । সারাদিন আইফোন কেবল মেসেজ, নোটিফিকেশন আপডেট হতে লাগলো। অ্যালেক্স কৌশলে মাঝে মাঝে জানতে চাইতো কিভাবে জিহাদিরা গলা কেটে  মানুষ হত্যা করে । কিন্তু অ্যালেক্সের মনে তখন আইসিসের প্রভাব এমনভাবে মোহবিষ্ট করতে লাগল। তখন  নিজের মনে একটা ধারণা তৈরি হয়ে গেলো যে এগুলো মিডিয়ার সৃষ্টি ।   
 
অ্যালেক্স আল্লাহ, যীশু, বহু ঈশ্বরে বিশ্বাসীদের নিয়ে পড়াশোনা শুরু করলো । চার্চের ফাদারের সাথে ক্রিচিয়ান প্রিনিসিপাল নিয়ে কথা হলো । তর্ক বাধলো ।    
 
কলেজ ছেড়ে দেয়ার পর , অ্যালেক্স কিছুদিন ডে কেয়ারে কাজ করল। শর্ত ভঙ্গের কারণে চাকরি ছেড়ে দিল অ্যালেক্স । ফয়সালের সাথে অনলাইন কথোপকথনে এক মোহনীয় কথার জাদুর ফাদে পরে যায় । অ্যালেক্সের মনে গেঁথে যায় কথাগুলো । ক্রিসমাস ডে যতই কাছে আসতে লাগল অ্যালেক্স নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারল না। ফয়সাল তাকে কলেমা পড়ায় - আল্লাহ ছাড়া আর কোন ইলাহ নাই । মুহাম্মদ আল্লাহর রাসুল ।  ধর্মান্তরিত হয়ে অ্যালেক্স হয়ে যান শাহাদা । টুইটারে যখন টুইট করে তখন অনেকে বিশ্বাস করতে পারে নি । হিজাব পরতে আরম্ভ করে । ফয়সাল ও তার কিছু সহযোগীকে পরিচয় করিয়ে দেয় । আজকে থেকে তাঁরা ভাই বোন। ধর্মান্তরিত শাহাদা টুইট করে, “ অনেকে মনে করছেন আমি স্পাই হিসেবে কাজ করছি। আমি বলতে চাই আমি ৯২% নির্ভেজাল সত্য আমি ২৮ ডিসেম্বর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছি । এখন থেকে আমার নাম শাহেদা । ”       

পরিবারের চাপ: অ্যালেক্সের দাদীমা খুব ভোরে উঠে দেখে অ্যালেক্স জেগে আছে। ঘুমায়নি। সেই মার্চ মাস থেকে দাদুর সাথে তর্ক বাধতে শুরু হয়। একদিন খুব সকালে অ্যালেক্সে দাদীমা আইসিসের সদস্যদের সাথে অনালিনে মুখোমুখি হওয়ার চেষ্টা করেন। যে অ্যালেক্সকে নিয়োগ দিয়েছে আইসিসে। অনেক চেষ্টা চালালো আইসিসের কারো সাথে যোগাযোগ করার সম্ভব হয় নি। তারপর, অ্যালেক্সের কম্পিউটার, ট্যাব, ফোন জব্দ করল দাদীমা। আইসিস আবার তার দাদীমা সাথে কোন এক ভাবে যোগাযোগ করলো। দাদীমা কে সালাম দিল। দাদীমা প্রতি উত্তরে জানালো, “ অ্যালেক্সকে আমাদের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ। তোমরা কি করে মনে করলে নিশ্চিত বিপদ জেনে এমনাবস্থায় আমি অ্যালেক্সকে তোমাদের কাছে তুলে দিব। কি মনে করো তুমি নিজেকে ? যেখানে , ২৪ বছর ক্রিসচিয়ান আদর্শে অ্যালেক্সকে গড়ে তুলেছি সেখানে তুমি তাকে ব্রেইন ওয়াশ করে তোমাদের দলে ভেড়াতে চাইছো ।”
 
ফয়সাল কিছুক্ষণ পর উত্তর দিল, “ আমি বুঝতে পেরেছি আপনি উগ্র মুসলিম বোঝাতে কি বলতে চাইছেন । আমার অনুরধ রইল ফক্স চ্যানেলের নিউজকে বিশ্বাস করবেন না । আমরা সন্ত্রাসবাদে বিশ্বাস করি না । আমরা এমন কোন কাজ করি না যা আমার বন্ধুদের জন্য ক্ষতিকর কিংবা অবৈধ।”

অ্যালেক্সের দাদী মা অ্যালেক্সের টুঁইটার, ইমেইল , স্কাইপের পাসওয়ার্ড চাইলে বাধ্যে হন দাদীকে দিতে । অ্যালেক্সের দাদীমা  অ্যালেক্সের সব সামাজিক  মাধ্যমের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলেন ।  অ্যালেক্সের বাসায় এফবিআই এর গোয়েন্দা বিভাগের লোকজন এসে অ্যালেক্সের সকল চ্যাটের তথ্য ডাউনলোড করে নিরাপত্তার বিশ্লেষণের জন্য নিয়ে যাওয়া হয় সেন্টারে । অ্যালেক্সের দাদীমা অ্যালেক্সকে নিয়ে ভ্যাকেশনে বের হন । তারপর , বেশ অনেক মাস সামাজিক মাধ্যম ছেড়ে সব কিছু থেকে দূরে ছিল অ্যালেক্স । ব্রেইন ওয়াশ হয়ে যাওয়া অ্যালেক্স আবারো  নিরাপদ জীবনযাপনে অভ্যস্ত হয়ে উঠল।  

(নিউ ইয়র্ক টাইমস অবলম্বনে অনূদিত )

 


বিডি প্রতিদিন/ ৪ জুলাই ২০১৬/হিমেল-০৫

এই বিভাগের আরও খবর
৮ বছরের ছাত্রীকে হত্যা, দক্ষিণ কোরিয়ার শিক্ষিকার আজীবন কারাদণ্ড
৮ বছরের ছাত্রীকে হত্যা, দক্ষিণ কোরিয়ার শিক্ষিকার আজীবন কারাদণ্ড
কেন ডুরান্ড লাইন অস্বীকার করছে আফগানিস্তান?
কেন ডুরান্ড লাইন অস্বীকার করছে আফগানিস্তান?
ল্যুভর জাদুঘরে সিনেমাটিক চুরি, ৪ মিনিটে উধাও বহুমূল্যের ৮ রত্নালঙ্কার
ল্যুভর জাদুঘরে সিনেমাটিক চুরি, ৪ মিনিটে উধাও বহুমূল্যের ৮ রত্নালঙ্কার
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
মহাকাশে 'হাইপারস্পেকট্রাল' স্যাটেলাইট সফলভাবে উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
মহাকাশে 'হাইপারস্পেকট্রাল' স্যাটেলাইট সফলভাবে উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি
রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি
ভুল রায়ে ৪৩ বছর কারাভোগ, এবার ভারতে নির্বাসন
ভুল রায়ে ৪৩ বছর কারাভোগ, এবার ভারতে নির্বাসন
মাইক দিয়ে মানসিক ভয় দেখাচ্ছে থাই বাহিনী, জাতিসংঘে চিঠি কম্বোডিয়ার
মাইক দিয়ে মানসিক ভয় দেখাচ্ছে থাই বাহিনী, জাতিসংঘে চিঠি কম্বোডিয়ার
বলিভিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো পাজ
বলিভিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো পাজ
মিনি ট্রাক খাদে পড়ে ৮ জন নিহত
মিনি ট্রাক খাদে পড়ে ৮ জন নিহত
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ৬২ লাখ ভিডিও সরাল টিকটক
বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ৬২ লাখ ভিডিও সরাল টিকটক

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরে আমদানি পণ্য খালাসের কার্যক্রম শুরু
বিমানবন্দরে আমদানি পণ্য খালাসের কার্যক্রম শুরু

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পর্যটকদের টার্গেট করে ছিনতাই করেন তারা
পর্যটকদের টার্গেট করে ছিনতাই করেন তারা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের মতবিনিময় সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের মতবিনিময় সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিউর-বারাকাতসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দুদকের
আতিউর-বারাকাতসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দুদকের

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৮ বছরের ছাত্রীকে হত্যা, দক্ষিণ কোরিয়ার শিক্ষিকার আজীবন কারাদণ্ড
৮ বছরের ছাত্রীকে হত্যা, দক্ষিণ কোরিয়ার শিক্ষিকার আজীবন কারাদণ্ড

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাবিপ্রবিতে পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি
হাবিপ্রবিতে পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি গ্রেফতার
রংপুরে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন ডুরান্ড লাইন অস্বীকার করছে আফগানিস্তান?
কেন ডুরান্ড লাইন অস্বীকার করছে আফগানিস্তান?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ কারণে পর্যটকদের পছন্দের শীর্ষে ইতালি
পাঁচ কারণে পর্যটকদের পছন্দের শীর্ষে ইতালি

১৮ মিনিট আগে | পর্যটন

রাজধানী পল্লবীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৪
রাজধানী পল্লবীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৪

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহান বিজয় দিবসে নানা সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা
মহান বিজয় দিবসে নানা সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালী বিভাগ চেয়ে গ্রিসে প্রবাসীদের সভা
নোয়াখালী বিভাগ চেয়ে গ্রিসে প্রবাসীদের সভা

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

শুরুতেই লঙ্কান শিবিরে মারুফার আঘাত
শুরুতেই লঙ্কান শিবিরে মারুফার আঘাত

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘মরদেহগুলো এতটাই বিকৃত ছিল, নিজের ছেলেকেই চিনতে পারিনি’
‘মরদেহগুলো এতটাই বিকৃত ছিল, নিজের ছেলেকেই চিনতে পারিনি’

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৪০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সেমির লড়াইয়ে টিকে থাকতে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
সেমির লড়াইয়ে টিকে থাকতে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে সিনেমাটিক চুরি, ৪ মিনিটে উধাও বহুমূল্যের ৮ রত্নালঙ্কার
ল্যুভর জাদুঘরে সিনেমাটিক চুরি, ৪ মিনিটে উধাও বহুমূল্যের ৮ রত্নালঙ্কার

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির দায়ে কসাইকে জরিমানা
রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির দায়ে কসাইকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজের ফি দিতে বেরিয়ে আর ঘরে ফেরা হলো না জিহাদের
কলেজের ফি দিতে বেরিয়ে আর ঘরে ফেরা হলো না জিহাদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে 'হাইপারস্পেকট্রাল' স্যাটেলাইট সফলভাবে উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
মহাকাশে 'হাইপারস্পেকট্রাল' স্যাটেলাইট সফলভাবে উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু
লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস