শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৫, বুধবার, ০৬ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

যে ৭টি কারণে আইএসের মায়াজালে তরুণ-তরুণীরা

মুশফিকুল হক মুকিত
Not defined
অনলাইন ভার্সন
 যে ৭টি কারণে আইএসের মায়াজালে তরুণ-তরুণীরা

বিশ্বের শান্তি প্রিয় মানুষেরা জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট তথা আইএস ইস্যুতে এখন খুবই উদ্বিগ্ন। প্রিয়জনরা যেমন ভীত, তেমনি শঙ্কিত তরুণ-তরুণীরাও। শঙ্কার ভয় বাসা বুনেছে সর্বস্তরে। শাসক ও শাসিতরা রাজনৈতিক ময়দানে যতই বিধ্বংসী হোক ‘সন্ত্রাস ও আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ’ এই প্রশ্নে তারা আপোষহীন। সকলের মনে একটা ভয়ঙ্কর বিভীষিকাময় প্রশ্ন! কেন মানুষ আইএস যোগ দেয়? কি লোভনীয়তা লুকিয়ে আছে আইএসে? কি করে আইএস?  

ইসলামিক রাষ্ট্র ইরাক ও সিরিয়ার নামের প্রথম আদ্যক্ষর নিয়ে আইএসআইএস দলটি গড়ে ওঠে। তখন ইরাক ও সিরিয়া ছিল তাদের কর্তৃত্বে। সংগঠনটির আরবি নামের সংক্ষিপ্ত রূপ ‘ডায়েস’। তাদের ক্ষমতার লক্ষ্য ইরাক, সিরিয়া, প্যালেস্টাইন, লেবাননসহ পূর্বদিকের দেশগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেয়া। পরবর্তীতে এশিয়া, আফ্রিকা এবং ইউরোপে তাদের অবস্থান বিস্তৃত করে।  

পরিসংখ্যানে চমকপ্রদ তথ্যে পাওয়া গেছে, তা হল-আইএসে কেবল জন্ম থেকে মুসলমান এমন মানুষ নয়, বরং ধর্মান্তরিত মুসলমানের সংখ্যাই বেশী। যাদের পূর্ববর্তী ধর্ম ছিল ইহুদি, ক্রিশ্চিয়ান, অ্যাথিস্ট। সম্প্রতি শিক্ষিত-অশিক্ষিত নারী পুরুষের প্রায় ২৫ শতাংশ আইএস এর সদস্য ফ্রান্স থেকে যোগ দিয়েছে।   

যে ৭টি কারণে আইএসের মায়াজালে তরুণ-তরুণীরা:      

১. সামাজিক গণমাধ্যমে ভুয়সী প্রচারণা ও প্রপাগান্ডা : সামাজিক গণমাধ্যমে আইএস এর আলাদা মিডিয়া উইং আছে। খুবই বিচক্ষণতার সাথে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে থাকে সৃজনশীলতার পরিচয় দিয়ে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে তারা তাদের সদস্য সংগ্রহ করে থাকে। ভয়ংকর ও দুর্বিষহ ধারণা মানুষের মাঝে জন্ম দেয়া তাদের উদ্দেশ্যে। যেভাবে ২০০৯ সালে পাকিস্তানের সোয়াত উপত্যাকায় তালেবানরা সংগঠিত হয়েছিল। বিভিন্ন মিডিয়ার প্রচারণা ও প্রপাগান্ডা আইএসকে আরও উজ্জীবিত করে তোলে। মিডিয়া তার টিআরপি নিয়ে ভাবে। আর এইসব দলগুলো তখন লাভ করে প্রসারতায়।               

২. আইডেন্টিটি ক্রাইসিস: তরুণরা কৌতূহলী। তাদের কৌতূহলের শেষ নেই। কেউ নামে ধার্মিক। তারা ধর্মে-কর্ম থেকে দূরে থাকেন। ধর্ম সম্পর্কে তাদের মনের মত উপযুক্ত উত্তর খুঁজেন। সাধারণ উত্তর হলেও এরা তৃপ্ত থাকেন সেই উত্তরে। তারপরেও, সেই উত্তরের পিঠে তারা পাল্টা প্রশ্ন তুলে ধরেন না। কিন্ত এর মাঝে আরেক প্রকার তরুণ আছে। যারা উত্তর খুঁজে বেড়ান। সাধারণ উত্তর এদের মন জয় করে নিতে পারে না। আরও গ্রহণযোগ্যে উত্তর এদের চাই। আরও নিখুঁত উত্তরের পিছে খুঁজে চলেন। সেই সংশয়ে তারা মনের অজান্তে জড়িয়ে পড়েন। ভ্রান্ত পথে পা বাড়ান। বিশেজ্ঞরা মনে করেন, ইন্টারনেট জেনারশনরা যা দেখে তাই বিশ্বাস করে। এরা হল ইন্টারনেটের প্রথম জেনারেশনের 'গিনিপিগ'। এরা যে ধর্মটা ধারণ করে, মিডিয়ার সাথে যখন বাস্তবতার মিল খুঁজে পায় না। তখন তারা হারিয়ে ফেলে তাদের বিশ্বাস। তাদের নিজস্বতা। বিশ্বাসের সাথে যখন বাস্তবতার মিল নেই, তখন তাদের অনেকে ভোগেন আবার অস্তিত্ব সংকটে। তখন জড়িয়ে পড়েন কোন উগ্রপন্থী দলে।    

৩. একাকীত্বতা ও চরম হতাশা: তরুণরা বেশী প্রভাবিত হয় কাছের মানুষ দ্বারা। পারিবারিক যোগাযোগ ও একক পরিবারের সন্তানরা বেশী একাকীত্বে থাকে। একটা রুম। প্লে স্টেশন। গেইমস। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি বা টকিং টমের মত গেম সাধারণ, তবে বিধ্বংসী অ্যাপসগুলো দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলে মানব মনে। কাজের চাপ, সামাজিক, পারিবারিক, ব্যাক্তিগত ও অন্যান্য বৈরি মানসিক হতাশা থেকে মুক্তি চায়। জীবনে চায় অ্যাডভেঞ্চার। নতুন কিছু করতে চায়। কোন কিছু না পারার যন্ত্রণা দেয়। সেই হতাশার সুযোগ নেয় চারপাশে ছড়িয়ে থাকা দুষ্ট মনের মানুষগুলো। সত্য উদাহরণের আলোকে, “ ... দেখো ছেলে তুমি খারাপদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে। আমাদের চমৎকার দেশটাতে চলে আসো। এখানে তুমি অনেক সুন্দরী রমণী পাবে। তোমার দাস হয়ে থাকবে। তোমাকে সেবা করার জন্য অপেক্ষা করছে। কেন ঘরে বসে আছো। তোমাকে যারা চাকর বানাতে চায়, কেন তাদের চাকর হয়ে থাকবে। আমাদের সাথে এসো। জীবনে বৈচিত্র্য পাবে। হিরোর মত বাঁচো। যেখানে আছে সুন্দরী রমণী। সুস্বাদু খাবার। সবার উপরে থাকবে তোমার ইচ্ছার প্রাধান্য। অর্থনৈতিক সচ্ছলতা। আর অনৈতিক কোন কাজ আমরা তো করি না।” মেয়েদের ক্ষেত্রেও ঠিক এমনি করে প্রলোভন দেখানো হয়ে থাকে।             

৪. উপযুক্ত কাজের অভাব : বিশ্বের সব দেশেই বাড়ছে শিক্ষিত বেকারত্বের সংখ্যা। যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও কাজের অভাব দেখা যাচ্ছে। স্বাচ্ছন্দ্যেময় জীবনের বড্ড অভাব। অর্থনৈতিক মুক্তি মিলছে না। মিলছে না দৈনন্দিন জীবনের খরচ। নিজের স্বপ্ন পূরণে ব্যর্থ অনেকে বেকার যুবক। সামাজিকভাবে তুলনা করে নিজেকে আরও ছোট মনে করতে থাকে নিজেকে। তখন এসে ভুল পথে পা বাড়ায় শিক্ষিত, মেধাবী তরুণ তরুণীরা। অনেকে তাদের সৃজনশীলতার মূল্য দেয় না। ঝরে পরে সে সব মেধাবীরা। আন্তর্জাতিক অপরাধ সংস্থা দেখেছে গ্রীস, ফ্রান্স, ইউরোপ থেকে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীতে যোগদানের প্রবণতা বেড়েছে। দর্শনশাস্ত্রে আছে, মেধাবীরা শয়তান হলে, তা হয় ভয়ঙ্কর।        

৫. বৈশ্বিক ক্রোধ ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা : বিশ্বে একটা ক্রোধ প্রজাতি গড়ে উঠছে। এরা মনে করেন, নিজে যা করবেন তাই ঠিক। আপনি যেমনটা চান তাই অন্যকে করতে হবে। আপনার বিপরীতে কেউ কিছু করতে পারবে না। আপনি যখন আরেকজনের ব্যাক্তি স্বাধীনতাকে খর্ব করবেন। তখন বেড়ে উঠবে ক্রোধ। জেগে উঠবে প্রতিহিংসা। ধর্ম নিয়ে অনেকে কটু কথা, তীব্র, তিক্ত কথা বলেন। অনেকে ধর্মকে হেয় করেন। বৈষম্য, তুচ্ছ, তাচ্ছিল্য করেন। অনেকে এর বিপরীত কথা বলতে গিয়ে আরও বেশী মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন। প্রতিশোধ নেয়ার জন্য আস্থা হিসেবে খুঁজে পান নিষিদ্ধ সংগঠনের। আর তখন ভুল করে ফেলেন তারা। বিচ্ছিন্ন সংগঠনগুলোর অর্থনৈতিক শক্তির বলয় বেশ সবল। আকর্ষণীয় অর্থনৈতিক নিরাপত্তা দেখে অনেক সুন্দরী রমণী, তরুণ, তরুণী এদের দলে আসছে। এরাও নিজ দলে ভিড়িয়ে নিচ্ছে যে কোন উপায়ে। এই সংগঠনের নিয়ন্ত্রণে আছে ব্যাংক। এরা তেল বিক্রি করে অর্থ আয় করে। জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায় করে। অর্থ যোগানের আছে আরও অভিনব উৎস। আর তাই মধ্যপ্রাচ্যে, ইউরোপের বিভ্রান্ত মানুষের এত প্রবল আগ্রহ আইএস যোগদানের জন্য।         

৬. উদ্দেশ্যহীন জীবন: আইএস দল কোন মিশনে যাওয়ার আগে তাদের ক্যাপটোগেন পিল খাইয়ে নেয়া হয়। যার ফলে কোন স্বাভাবিক মানবিক চেতনা কাজ করে না। এরা নিজেদের বাক-স্বাধীনতার মুক্তির আলোকে পথ খোঁজ করেন। ধংস করে তা অর্জন করতে চান। ইউরোপের ভঙ্গুর অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, মধ্য প্রাচ্যের অবিরাম যুদ্ধ, দাঙ্গার ও মূল কারণ এই দলে যোগ দেয়ার। অনেকের জীবনে বেঁচে থাকার আশা যেখানে মূল্যহীন। তাদের দিক ভ্রান্ত করে বিচ্ছিন্ন গোষ্ঠীদের দলে ভিড়িয়ে আনা আরও বেশী সহজ।   হতাশা এসব ছেলেদের পথভ্রষ্টের অন্যতম কারণ। পারিবারিক অশান্তি, মতের অমিল এমনকি কখনও কখনও প্রেম ভালোবাসায় ব্যর্থ হওয়ার পর অনেকেই হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েন। এ সুযোগে বন্ধু বান্ধবের প্রলোভনে নাম লেখায় মাদকের মত মৃত্যুপুরীতে। ধীরে ধীরে মাদকের কাছে হার মানতে থাকে এ ধরণের ছেলেদের সব চাহিদা ও জীবনের অন্যান্য চাওয়া পাওয়া। হতাশা কাটাতে যে মাদকের আশ্রয়ে শান্তি খুঁজতে চায় এসব তরুণদের সেই মাদকই তরাণ্বিত করে বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠিগুলোকে কাছে ডাকতে। অনেক পরিবারের অভিভাবকগণ নিজেদের ব্যবসা বাণিজ্য বা অন্যান্য কাজে এত বেশি ব্যস্ত থাকেন যে, সন্তানদের খোঁজ খবর রাখার সুযোগ পান না। ফলে এসব পরিবারের সন্তানরা বাবা-মায়ের অবাধ্য হয়ে উঠতে পারে এবং সন্তানরা অভিভাবকদের অজান্তেই দুষ্ট চক্রের কবলে পড়ে ক্রমে মাদকাসক্ত হতে পারে।  

৭. মাদক: বেসরকারী স্কুল বা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া অনেক ছাত্র মাদকের মায়াজালে জড়িয়ে পড়ছে। একটা পর্যায়ে টাকা পয়সা ঘাটতি হওয়ায় ভিন্ন পথে পা বাড়াতেও পিছপা হচ্ছেন না তারা। এ সুযোগে অক্টোপাসের মত জাল বিস্তার করে জঙ্গিগোষ্ঠীগুলো। প্রথমে বিভিন্ন মেসেজ ও ফেইসবুক চ্যাটের মাধ্যমে এসব তরুণদের উৎসাহিত করে। হতাশা কাটাতে নিজেরাই তাদের মাদকের ব্যবস্থা করে। এমনকি করে কাউন্সিলিং। একটা পর্যায়ে মাদকের দাস হয়ে পরে তরুণরা। তখন জঙ্গিরাও মোটিভেট করে এসব তরুণদের। অর্থাৎ সেই মাদকই তাদের জঙ্গি হওয়ার পথকে মসৃণ করে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
জাপানে সামরিক প্লেন বিধ্বস্ত
জাপানে সামরিক প্লেন বিধ্বস্ত
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
পর্নগ্রাফি ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করছে যুক্তরাষ্ট্র?
পর্নগ্রাফি ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করছে যুক্তরাষ্ট্র?
দোহায় ট্রাম্প ও কাতারের আমিরের সাথে দেখা করবেন মুকেশ আম্বানি
দোহায় ট্রাম্প ও কাতারের আমিরের সাথে দেখা করবেন মুকেশ আম্বানি
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত
সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা
মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা

পূর্ব-পশ্চিম