শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৪, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৯

ডাইভিংয়ে রেকর্ড গড়তে গিয়ে মরতে বসেছিলেন ডুবুরি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডাইভিংয়ে রেকর্ড গড়তে গিয়ে মরতে বসেছিলেন ডুবুরি

"মানুষ আমাকে জিজ্ঞাসা করে: 'আপনি কি ডাইভিং ছাড়া জীবন কল্পনা করতে পারেন?' আমি তাদের বলি: 'আপনি কি না খেয়ে বেঁচে থাকা কল্পনা করতে পারেন?' "

মাছের মতো পানিতে বিচরণ করে বেড়ানো হার্বার্ট নিচের জন্ম ল্যান্ড লক বা চারপাশে ভূমি বেষ্টিত দেশ অস্ট্রিয়ায়।

তিনি একজন বিশ্ব রেকর্ডধারী মুক্ত ডুবুরি বা ফ্রি ডাইভার , যিনি ডুব দেয়ার সময় নিজের সঙ্গে প্রচলিত শ্বাস প্রশ্বাসের কোনও সরঞ্জাম রাখেন না।

তিনি একটানা নয় মিনিটের জন্য তাঁর শ্বাস ধরে রাখতে পারেন এবং তার রেকর্ড ডাইভটি ২৫৩ মিটারের চেয়েও গভীর ছিল, উদাহরণস্বরূপ, ইংলিশ চ্যানেলের চাইতেও গভীরে গিয়েছিলেন তিনি।

ইংলিশ চ্যানেলের সর্বোচ্চ গভীরতা ১৭৪ মিটার

নিচ বিবিসিকে জানিয়েছেন ডাইভিংয়ের প্রতি তার এই গভীর আসক্তি সম্পর্কে - এবং কীভাবে ‌এই আসক্তির কারণে তিনি তার জীবন প্রায় হারাতে বসেছিলেন।

সীমাহীন
ফ্রি ডাইভিংয়ের সবচেয়ে গভীর এবং চরম নিয়মকে "সীমাহীন" বলা হয়, যার মাধ্যমে ডুবুরিকে একটি ওজনযুক্ত স্লেজের মধ্যে চেপে পানির নীচে নামানো হয়।

পরে ডুবুরি বোয়েন্সি ডিভাইসের মাধ্যমে ওপরে উঠে আসেন।

পেশাদার ডাইভারদের জন্যও এই পদ্ধতিটি অত্যন্ত বিপজ্জনক বলে মনে করা হয় এবং এজন্য বেশ কয়েকজন ডাইভারকে জীবন দিতে হয়েছে।

নিচের মতো ডাইভারের জন্য এটি হল ধৈর্য এবং সাহস এই দুইয়ের দুর্দান্ত পরীক্ষা।

তবে নিচ এই চ্যালেঞ্জ উপভোগ করতেন এবং এর জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে তার প্রয়োজন হয়েছে দীর্ঘ বছরের প্রশিক্ষণ ও প্রতিযোগিতা।

বিভিন্ন কৌশলের মাধ্যমে, তিনি তার ফুসফুসের ক্ষমতা ১৪ লিটার পর্যন্ত বাড়িয়েছেন বলে জানা গেছে - যেখানে কিনা একজন সাধারণ মানুষের ফুসফুসের ক্ষমতা গড়ে ছয় লিটার থাকে।

২০০৭ সালের জুনে নিচ এক নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়তে ২১৪ মিটার নিচে নেমেছিলেন।

২০১২ সালে, তিনি আরও গভীরে যান, গ্রিসের সান্টোরিনীর কাছে তিনি ২৫৩ মিটার পর্যন্ত পানির গভীরে যান, যেটা ৭০-তলা আকাশচুম্বী অট্টালিকার প্রায় সমান।

সেবার তার প্রায় জীবন যাওয়ার দশা হয়েছিল, বিবিসি'র কাছে তিনি বর্ণনা করেছিলেন সেই অভিজ্ঞতা।

বড় একটা ডুব দেয়া
"আমি চোখ বন্ধ করে ছিলাম এবং আমার চারপাশের কিছুই লক্ষ্য করিনি। সেখানে বাইরের পৃথিবীর অস্তিত্ব ছিল না।"

পানির নীচে ১৫ মিটার যাওয়ার পর তিনি নিজের সমস্ত বায়ু ইকুএক্সে অপসারণ করা বন্ধ করে দেন।

ইকুএক্স হল ইকুয়ালাইজেশন এক্সটেনশন টুল, এটি বিশাল আকারের প্লাস্টিকের বোতলের মতো বস্তু, যার ওপরে একটি নল জুড়ে দেয়া থাকে -এবং নীচে একটি ছিদ্র থাকে।

গভীরে ডুব দেয়ার সময় অর্থাৎ ডিপ ডাইভের সময় তিনি তার শরীরে চাপ সমান করার জন্য নিজেই এই এই সরঞ্জামটি তৈরি করেছিলেন - এটি বানাতে কোন ধরণের ভুল বা ব্যর্থতা থাকলে কানের পর্দা ফেটে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে।

"ক্রমশ নীচে নামার সাথে সাথে আমি এই বায়ু চুমুক দিয়ে দিয়ে শ্বাস প্রশ্বাস নিচ্ছিলাম। গভীরে যাওয়ার সমস্যা হল আপনি আপনার ফুসফুস থেকে আর কোন বাতাস পাবেন না।

আপনি আর শ্বাস নেয়ার সমান শ্বাস ছাড়তে পারবেন না। তবে, আমি যখন এই বোতলগুলিতে বাতাস দেই তখন আমি অনেক গভীরেও সেই বাতাস গ্রহণ করতে পারি।

ইকিউএক্সে নিঃশ্বাসের মাধ্যমে আমার সমস্ত বায়ু ছাড়তে প্রায় আধ মিনিট সময় লাগে। এরপর পুরো খালি ফুসফুস নিয়ে পানির নীচে নামা অব্যাহত থাকে।"

২৫০ মিটার গভীরতায় মানুষের দেহের চাপ প্রচণ্ড বেড়ে যায়। ফুসফুস সংকুচিত হয়ে লেবুর আকারের সমান হয়ে যায়।

ডাইভারের বাহু এবং পা থেকে রক্ত সরে যেতে থাকে। এ সময় বুকের দিকে মনোযোগ দিতে হয়। যেন বুকের গহ্বর ভেঙ্গে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করা যায়।

তবু হার্বার্ট নিচ তার নিজের রেকর্ডটি ভাঙতে ২৫৩ মিটার গভীরে নামেন।

তবে উঠে আসার সময় নানা সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে।

ফেরার পথে তিনি নাইট্রোজেন নারকোসিস নামক একটি নিস্তেজ অবস্থায় চলে যান।

অতিরিক্ত চাপের কারণে কিছু গ্যাসের প্রভাবে এই অনুভূতিহীন অবস্থা দেখা দেয়।

নারকোসিসকে কখনও কখনও "মার্টিনি এফেক্ট" বলা হয় - ডুবুরিরা যত গভীর যান, তারা ততোই 'মাতাল' বা আচ্ছন্ন অনুভব করতে থাকেন।

মাতাল লাগছে
"আপনি যখন স্কুবা ডাইভ করবেন বা গভীরে ফ্রি ডাইভ করবেন তখন আপনি নাইট্রোজেন নারকোসিসের স্বাদ পাবেন।

আপনার নিজেকে মাতাল মনে হবে। এই মাদকতা আর শিথিলতার সংমিশ্রনে আমি ৮০ মিটার গভীরে ঘুমিয়ে পড়ি। ২৬ মিটার গভীরে উদ্ধারকারী ডাইভাররা আমাকে খুঁজে পান।"

বাতাসের অভাবের কারণে নিচ মারা গেছে এমন আশঙ্কা করা হচ্ছিল।

সুরক্ষা দলটি তাকে এক মিনিটের প্রয়োজনীয় ডিকম্প্রেশন স্টপের জন্য গভীরে ফেলে না রেখে যতো দ্রুত সম্ভব ওপরে তুলে আনেন।

ওপরে উঠতে থাকার এক পর্যায়ে নিচ জেগে উঠেছিলেন এবং ভূপৃষ্ঠে পৌঁছানোর পরে তিনি জানতেন যে তার কী করতে হবে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তিপূর্ণ পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে সমঝোতা নয়: ইরান
শান্তিপূর্ণ পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে সমঝোতা নয়: ইরান
আমিরাতে কিন্ডারগার্টেন থেকেই এআই শিক্ষার উদ্যোগ
আমিরাতে কিন্ডারগার্টেন থেকেই এআই শিক্ষার উদ্যোগ
মার্কিন শুল্কচাপের কাছে নতিস্বীকার করলে পরিণতি আরও ভয়াবহ হবে: সাবেক থাই মন্ত্রী
মার্কিন শুল্কচাপের কাছে নতিস্বীকার করলে পরিণতি আরও ভয়াবহ হবে: সাবেক থাই মন্ত্রী
তাইওয়ানে ৫.৯ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত
তাইওয়ানে ৫.৯ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিরসনে মধ্যস্থতার প্রস্তাব রাশিয়ার
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিরসনে মধ্যস্থতার প্রস্তাব রাশিয়ার
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
মাফিয়াদের দমনে মেক্সিকোতে সেনা পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প
মাফিয়াদের দমনে মেক্সিকোতে সেনা পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প
সত্যিই কি ট্রাম্পের ভয়ে পালিয়ে ইউরোপে যাচ্ছেন মার্কিনিরা?
সত্যিই কি ট্রাম্পের ভয়ে পালিয়ে ইউরোপে যাচ্ছেন মার্কিনিরা?
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রীর মালয়েশিয়া সফর স্থগিত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রীর মালয়েশিয়া সফর স্থগিত
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সীমান্তে বিএসএফের ‘ফিল্ড হেডকোয়ার্টার’ করবে ভারত
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সীমান্তে বিএসএফের ‘ফিল্ড হেডকোয়ার্টার’ করবে ভারত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
সর্বশেষ খবর
শান্তিপূর্ণ পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে সমঝোতা নয়: ইরান
শান্তিপূর্ণ পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে সমঝোতা নয়: ইরান

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বেইলি রোডে বহুতল ভবনে আগুন
বেইলি রোডে বহুতল ভবনে আগুন

৫১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আখাউড়ায় শিশু ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
আখাউড়ায় শিশু ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সব হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচারের দাবিতে রংপুরে ছাত্রশিবিরের মানববন্ধন
সব হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচারের দাবিতে রংপুরে ছাত্রশিবিরের মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে ভর্তি আরও ৪৯ ডেঙ্গু রোগী
হাসপাতালে ভর্তি আরও ৪৯ ডেঙ্গু রোগী

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

অধিনায়ক হিসেবে নিশ্চিত নন রোহিত, ইংল্যান্ড সফরে ভারতের নেতৃত্বে কে?
অধিনায়ক হিসেবে নিশ্চিত নন রোহিত, ইংল্যান্ড সফরে ভারতের নেতৃত্বে কে?

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও কমেছে সিএসইতে
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও কমেছে সিএসইতে

৩২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

আমিরাতে কিন্ডারগার্টেন থেকেই এআই শিক্ষার উদ্যোগ
আমিরাতে কিন্ডারগার্টেন থেকেই এআই শিক্ষার উদ্যোগ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন শুল্কচাপের কাছে নতিস্বীকার করলে পরিণতি আরও ভয়াবহ হবে: সাবেক থাই মন্ত্রী
মার্কিন শুল্কচাপের কাছে নতিস্বীকার করলে পরিণতি আরও ভয়াবহ হবে: সাবেক থাই মন্ত্রী

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানে ৫.৯ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত
তাইওয়ানে ৫.৯ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ৪
চকরিয়ায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ৪

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ সিরিজের সূচি প্রকাশ করলো শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশ সিরিজের সূচি প্রকাশ করলো শ্রীলঙ্কা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেকনাফে দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে দুই মাদক কারবারি আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার এক্সপ্রেসওয়েতে উঠতে পারবে মোটরসাইকেল ও সিএনজি
মঙ্গলবার এক্সপ্রেসওয়েতে উঠতে পারবে মোটরসাইকেল ও সিএনজি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুগন্ধি লালসোনাইলের গোলাপি ঢেউ দোল খাচ্ছে প্রকৃতিতে
সুগন্ধি লালসোনাইলের গোলাপি ঢেউ দোল খাচ্ছে প্রকৃতিতে

৫৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: ইউজিসি চেয়ারম্যান
কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: ইউজিসি চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ ৬ ডাকাত গ্রেফতার
চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ ৬ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচনে ছয় জনের প্রার্থীতা বাতিল
বগুড়া মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচনে ছয় জনের প্রার্থীতা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য খাতের সমস্যাগুলো বহুদিনের সমস্যা: প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্য খাতের সমস্যাগুলো বহুদিনের সমস্যা: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ঢাকায় বাতাসের গুণগতমান যাচাইয়ে অত্যাধুনিক যন্ত্র বসানো হবে’
‘ঢাকায় বাতাসের গুণগতমান যাচাইয়ে অত্যাধুনিক যন্ত্র বসানো হবে’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাগুরার আলোচিত শিশু ধর্ষণ-হত্যা মামলার ৬ষ্ঠ দিন সাক্ষ্য গ্রহণ
মাগুরার আলোচিত শিশু ধর্ষণ-হত্যা মামলার ৬ষ্ঠ দিন সাক্ষ্য গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিরসনে মধ্যস্থতার প্রস্তাব রাশিয়ার
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিরসনে মধ্যস্থতার প্রস্তাব রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে আধিপত্য নিয়ে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
হবিগঞ্জে আধিপত্য নিয়ে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, হিথ্রোতে জড়ো হচ্ছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, হিথ্রোতে জড়ো হচ্ছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগ আমলে লাইসেন্স পাওয়া গণমাধ্যমের বিষয়ে তদন্ত হবে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে লাইসেন্স পাওয়া গণমাধ্যমের বিষয়ে তদন্ত হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর
বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ
গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ
১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ