শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০১, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

বিবিসির বাংলার প্রতিবেদন

টাকার জন্য বন্ধুদের দিয়ে স্ত্রী-সন্তানকে বছরের পর বছর ধর্ষণ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
টাকার জন্য বন্ধুদের দিয়ে স্ত্রী-সন্তানকে বছরের পর বছর ধর্ষণ

দক্ষিণ ভারতের একটি এলাকায় স্ত্রী ও শিশু সন্তানকে দিয়ে পতিতা ব্যবসার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় শিশুটি পিতাসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, শিশুকে যৌন উদ্দেশ্যে ব্যবহার এবং যৌন হামলার অভিযোগ আনা হয়েছে। তাদের সবার জামিন আবেদন নাকচ করে দিয়েছে আদালত।

নারীদের সহায়তা করা একটি সংস্থার কাউন্সিলরদের ১২ বছর বয়সের এই মেয়েটি জানিয়েছে, দু'বছর ধরে প্রতি সপ্তাহান্তে ধর্ষণ করা হয়েছে তাকে। এই ধর্ষণকারীদের অনেকেই তার বাবার পরিচিত। অপরিচিতও কেউ কেউ।

ঘটনা শুরু হয়েছিল তার বাবা বাসায় বন্ধুদের মদ খেতে ডাকার মাধ্যমে, বলছে মেয়েটি। মাতাল সেই মানুষগুলো তার বাবা-মায়ের সামনেই তাকে নিয়ে মজা করতো এবং স্পর্শ করতো। অনেক সময় কোন কোন পুরুষ তাদের এক কামরার বাসায় মায়ের সঙ্গে ঢুকে যেন হারিয়ে যেতো। একদিন মেয়েটি মনে করে বলছে, তার পিতা তাকে সেই কামরায় একজন পুরুষের সঙ্গে জোর করে ঢুকিয়ে দেয় এবং এরপর বাইরে থেকে দরজা আটকে দেয়।

পুরুষটি তাকে ধর্ষণ করে। অচিরেই তার শৈশব একটা দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়। তার বাবা নানা পুরুষকে ফোন করতো, মেয়ের সঙ্গে থাকার জন্য তাদের সময়ের বুকিং দিতো এবং সেসব পুরুষের কাছ থেকে অর্থ নিতো। কাউন্সিলররা মনে করছেন, এরপর থেকে মেয়েটিকে অন্তত ৩০ জন পুরুষ ধর্ষণ করেছে।

গত ২০ সেপ্টেম্বর একজন শিক্ষকের কাছ থেকে তথ্য পেয়ে শিশু কল্যাণ কর্মকর্তারা মেয়েটিকে তার বিদ্যালয় থেকে উদ্ধার করে একটি আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসে। শিশু কল্যাণ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ডাক্তারি পরীক্ষায় সে ধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া যায়।

পুলিশ মেয়েটির পিতার পরিচিত আরও পাঁচজন ব্যক্তিকে খুঁজছে, যাদের বিরুদ্ধে মেয়েটিকে ধর্ষণ এবং যৌন নিপীড়নের অভিযোগ রয়েছে।

পরিবারটির পরিচিত ২৫ জন ব্যক্তির একটি নাম ও ছবি দিয়ে একটি তালিকা তৈরি করে মেয়েটিকে দেখাচ্ছেন তদন্তকারীরা।

''আমার কারো চেহারা মনে পড়ে না। সবার চেহারাই ঝাপসা,'' তদন্তকারীদের সে বলেছে।

দক্ষিণ ভারতের একটি বর্ধিষ্ণু শহরে বসবাস করতো পরিবারটি। এই শহরটি, উঁচু পাহাড়, পরিষ্কার ঘরবাড়ি আর স্বচ্ছ নদীর জন্য পরিচিত।

সেপ্টেম্বরের একদিন, মেয়েটি যে এলাকায় থাকতো তার কাছাকাছি কয়েকজন শিক্ষকের কাছ থেকে কিছু তথ্য পায় স্কুল কর্তৃপক্ষ।

''পরিবারটির মধ্যে কিছু যেন ঝামেলা আছে এবং তার বাড়িতে কিছু একটা চলছে। মেয়েটির সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করা উচিত,'' তারা বললো।

এরপর স্কুল কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিকভাবে নারীদের একটি সহায়তা গ্রুপ থেকে একজন কাউন্সিলরকে ডেকে পাঠালেন। পরদিন সকালে এলেন ওই কাউন্সিলর। শিক্ষকদের কক্ষে মুখোমুখি বসলেন তারা। ওপর তলায় বসে ছিলেন শিশুটির মা, তিনি তখনও জানেন না কি ঘটতে চলেছে। তিনি জানেন, এটি ছিল স্রেফ একটি রুটিন অভিভাবক-শিক্ষক বৈঠক। কাউন্সিলর মেয়েটিকে বললেন, ''তোমার পরিবার আর জীবন সম্পর্কে আমাকে সব খুলে বলো।''

তারা চার ঘণ্টা ধরে কথা বললেন। মেয়েটি বললো যে, বাড়িতে তার কঠিন সময় যাচ্ছে, কারণ তার পিতার কোন চাকরি নেই। বাড়ি ভাড়া না দিতে পারার কারণে যেকোনো সময় তাদের বের করে দেয়া হতে পারে, জানিয়ে সে কাঁদতে শুরু করলো।

এরপরে সে নিরব হয়ে গেল। কাউন্সিলর তাকে তার স্কুলের জেন্ডার ক্লাসের কথা বোঝালেন এবং বললেন যে কীভাবে অহরহ শিশুদের নিপীড়নের ঘটনা ঘটছে। কথার মাঝেই মেয়েটি বলে উঠলো, ''আমার বাড়িতেও এ রকম কিছু ঘটছে। আমার বাবা আমার মাকে নিপীড়ন করছে।''

কাউন্সিলর জানতে চাইলেন, সে আরও বিস্তারিত বলতে পারে কিনা। মেয়েটি বললো, সে একবার একজন ব্যক্তির দ্বারা হামলার শিকার হয়েছে, যে আসলে তার মায়ের জন্য এসেছিল। তার মা ওই ব্যক্তিকে সাবধান করে দেন। 

কিন্তু এরপর সে যখন স্কুলে থাকে, তখন অনেক ব্যক্তি তাকে তার মায়ের সঙ্গে দেখা করতে আসে।আরো বেশি বেশি পুরুষ আসতে শুরু করে তাদের বাড়িতে। রাতে মদ খাওয়ার পর তারা তাকেও যৌন নিপীড়ন করতে শুরু করে।

কাউন্সিলর জানতে চান, জন্মনিরোধ সম্পর্কে সে কিছু জানে কিনা, যাতে গর্ভধারণ বা রোগব্যাধি থেকে সে নিরাপদ থাকতে পারে। ''না, না, আমরা কনডম ব্যবহার করি,'' মেয়েটি জানায়।

এই প্রথমবারর মতো সে স্বীকার করে, পুরো আলাপ আলোচনার প্রায় অর্ধেক সময়ে এসে, সে জানায় যে, তার সঙ্গে যৌনমিলন করা হচ্ছে। এরপরে শৈশব হারিয়ে যাওয়ার ভয়াবহ এক কাহিনী বর্ণনা করতে শুরু করে মেয়েটি।

''পুরুষরা এসে আমার মাকে বেডরুমে নিয়ে যেতো। আমি মনে করতাম এটাই স্বাভাবিক। এরপরে আমার বাবা আমাকেও একজন অচেনা ব্যক্তির সঙ্গে একটি কক্ষে ঠেলে দেয়,'' সে বলে।

অনেক সময় তার পিতা তাকে নগ্ন ছবি তুলতে বাধ্য করতো এবং সেগুলো নানা ব্যক্তির কাছে পাঠানো হতো, যারা তার কাছে আসতো। 

এ বছরের শুরুর দিকে তার বাবা-মা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে কারণ প্রায় তিনমাস ধরে তার মাসিক হচ্ছিল না। তারা তাকে একজন চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যায়, যিনি একটি আলট্রাসাউন্ড পরীক্ষা করাতে বলেন এবং কিছু ওষুধপত্র দেন। 

এই সময়ে এসে কাউন্সিলর নিশ্চিত হন যে, মেয়েটি ধারাবাহিক ধর্ষণের শিকার হয়েছে। তিনি শিশু কল্যাণ কর্মকর্তাদের ডেকে পাঠান এবং মেয়েটিকে জানান যে, তাকে একটি আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তাকে সে সময় শান্ত দেখাচ্ছিল।

শিক্ষকদের সঙ্গে মিটিং শেষ করে বেরিয়ে এসে তার মা দেখতে পান, তার মেয়েকে একটি গাড়িতে তোলা হচ্ছে এবং তিনি চিৎকার শুরু করেন। 

''কীভাবে তোমরা আমার মেয়েকে অন্যত্র নিয়ে যাচ্ছ?'' কাউন্সিলর তাকে জানান যে, তারা মেয়েটিকে নিয়ে যাচ্ছেন কারণ তার কিছু 'আবেগজনিত সমস্যা রয়েছে' এবং এজন্য তাকে কাউন্সেলিং করতে হবে।

''আমার অনুমতি ছাড়া আমার মেয়েকে কাউন্সেলিং করার আপনি কে?'' এর মধ্যেই মেয়েটিকে নিয়ে গাড়িটি আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে রওনা দিয়ে দিয়েছে। পরবর্তী দুই মাস সে সেখানে অন্য মেয়েদের সঙ্গে একত্রে বসবাস করছে, যাদের সবাই যৌন নিপীড়নের শিকার।

শিশুদের যৌন নিপীড়নের লজ্জাজনক রেকর্ড রয়েছে ভারতের। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, বেশিরভাগ নিপীড়নের ঘটনাগুলো ঘটে ভুক্তভোগী মেয়েটির পরিচিত লোকজন, আত্মীয়স্বজন, প্রতিবেশী, চাকরিদাতাদের মাধ্যমে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, সর্বশেষ যে বছরের তথ্য পাওয়া যায়, সেই ২০১৭ সালে ভারতে ১০,২২১টি মেয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে কর্মকর্তাদের কাছে তথ্য রয়েছে। দেশটিতে শিশুদের ওপর অপরাধের ঘটনা সম্প্রতি বেশ ব্যাপক হারে বেড়েছে।

কাউন্সিলররা বলছেন, এই মেয়েটির মতো ভয়াবহ ঘটনা এবারই প্রথম নয়। যে আশ্রয়কেন্দ্রে মেয়েটি এখন রয়েছে, সেখানে এমন তিনটি মেয়ে রয়েছে, যারা তাদের পিতার কাছেই যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে।

একজন কাউন্সিলর বলেছেন, তিনি গর্ভবতী ১৫ বছর বয়সী একটি মেয়েকে একবার সরিয়ে আনতে সহায়তা করেছিলেন-যাকে তার পরীক্ষার কক্ষেই তার পিতা ধর্ষণ করেছেন।

'বাচ্চা জন্মের পর তাকে ত্যাগ করার জন্য যখন আমরা মেয়েটিকে বলি, সে বলেছে, কেন আমি শিশুটিকে ত্যাগ করবো? এটা আমার পিতার সন্তান। আমি তাকে বড় করে তুলবো,'' কাউন্সিলর জানান।

যে মেয়েটির কথা এই লেখায় বলা হচ্ছে, আশ্রয়কেন্দ্রে আসার পর সে প্রথম দুইদিন টানা ঘুমিয়ে কাটিয়েছে। এরপর সে হিজিবিজি লিখতে শুরু করে দেয়ালে। সে সেখানে লেখে যে, তার আম্মাকে সে কতটা ভালোবাসে।

তার মা বলেছে, তার মেয়ে (যৌন নির্যাতনের) গল্প বানিয়েছে কারণ, ''সে আমাদের সঙ্গে ঝগড়া করেছে এবং আমাদের একটা শিক্ষা দিতে চেয়েছে।''

তিনি বলেন, একটা সময়ে তাদের অবস্থা এতোটা খারাপ ছিল না। তার স্বামী কখনো কখনো প্রতিদিন তার কাজ থেকে এক হাজার রূপিও উপার্জন করতেন।

এখন তিনি একটি খালি বাড়িতে একা বাস করছেন- তার স্বামী কারাগারে বিচার শুরু হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে, তার মেয়ে একটি আশ্রয়কেন্দ্রে।

মেয়েটির মা বিবিসিকে বলছেন, ''আমি একজন যত্নশীল মা, আমাকে তার দরকার আছে।''

বাড়িটির দেয়ালে নানা ধরণের ছবি আঁকা রয়েছে। মেয়ের অনুপস্থিতিতে এসব ছবিই যেন তার স্মৃতি ধরে রেখেছে। ''সে দেয়ালে হিজিবিজি ছবি আঁকতে পছন্দ করতো। সে শুধু এটাই করতো।'' যোগ করেন তার মা।

''বন্ধুরা, আমি যদি মন খুলে আমার অন্তরের অনুভূতি প্রকাশ করতে পারতাম, তাহলে সেটা নিজের জন্যই একটা অর্জন হতো,'' একটি কাগজে লিখে একটি দরজায় সেঁটে রেখেছে মেয়েটি।

বিবিসির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, কয়েকমাস আগে মা আর মেয়ের মধ্যে একটা ঝগড়া হয়। স্কুল থেকে ফেরার পথে মেয়েটি কিছু নীল রঙের পেন্সিল নিয়ে আসে, একটি পাম গাছ ও চিমনিসহ একটি বাড়ির ছবি আঁকে, যার সামনের দরজায় ধোঁয়া বের হচ্ছে। এই বয়সী অনেক মেয়েই তাদের কল্পনা থেকে এ রকম ছবি আঁকতে পারে। এরপর সে তাড়াতাড়ি দরজার নিচে একটা কথা লিখে বেরিয়ে যায়। মেয়েটি লিখেছিল, '' সরি আম্মা।''

বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত
সর্বশেষ খবর
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

৩৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই
আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন
ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন

রকমারি লাইফ স্টাইল