শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫২, রবিবার, ০১ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

''সিএএ'' কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেবে না বরং দেবে: অমিত শাহ

কলকাতা শহর জুড়ে বিক্ষোভ
দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
''সিএএ'' কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেবে না বরং দেবে: অমিত শাহ

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যনার্জি শত চেষ্টা করলেও বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে আসা সংখ্যালঘু শরণার্থীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া আটকাতে পারবেন না বলে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছেন ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাঁর অভিমত সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার জন্য নয় বরং এই আইনে নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। রবিবার কলকাতার শহীদ মিনার ময়দানে সিএএ’এর সমর্থনে অনুষ্ঠিত এক জনসভা থেকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী একথা বলেন। 

গত ডিসেম্বরে ভারতের সংসদে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন পাস হওয়ার পর এই প্রথম কলকাতা সফর করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কংগ্রেস, তৃণমূল, সিপিআইএম'সহ বিরোধী দলগুলোর দাবি ধর্মের ভিত্তিতে করা এই নতুন নাগরিকত্ব আইন তারা কোনোভাবেই মানবে না। আইন প্রত্যাহারের দাবিও জানিয়েছে বিরোধীরা। তবে এই আইন নিয়ে সবচেয়ে বেশি সরব হয়েছেন মমতা ব্যনার্জি। তিনি পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন কোনভাবেই এ রাজ্যে তা চালু করা হবে না। এমনকি নতুন এই নাগরিকত্ব আইন এর প্রতিবাদে পশ্চিমবঙ্গসহ দিলি­, কর্নাটক, মেঘালয়, আসামসহ গোটা দেশে বিক্ষোভ, প্রতিবাদের আগুন ছড়িয়ে পড়ে। তাতে একাধিক মানুষের মত্যু হয়েছে। এমন এক পরিপ্রেক্ষিতেই এদিন কলকাতায় এসে সিএএ নিয়ে সাধারণ মানুষের মন থেকে বিভ্রান্তি দূর করতে শহীদ মিনারের মঞ্চকে বেছে নেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। 

অমিত শাহ বলেন, ‘এই বাংলায় লাখ লাখ মানুষের কাছে একটা সমস্যা বড় হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তা হল শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়া হচ্ছিলো না। মমতা ব্যনার্জি যখন বিরোধী দলনেতা ছিলেন তখন উনি নিজেই এই সমস্যা তুলে ধরেছিলেন সংসদে। কিন্তু রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পরই পাল্টে গেলেন। ভোট ব্যাংকের রাজনীতি শুরু হয়ে গেল। আর যখন নরেন্দ্র মোদি সিএএ নিয়ে আসল তখন কংগ্রেস, সিপিআইএম, মমতা সকলেই তার বিরোধিতা শুরু করে দিল। তারা সকলেই সংখ্যালঘু মুসলিম ভাই-বোনেদের ভয় দেখাতে লাগলো-যে তাদের নাগরিকত্ব চলে যাবে। কিন্তু আমি এই কলকাতা থেকে সব সংখ্যালঘু ভাই-বোনেদের বলতে চাই যে সিএএ’এর ফলে আপনাদের নাগরিকত্ব কখনোই যাবে না। এটা নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন। নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার আইন নয়। কিন্তু বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে যেসব কোটি কোটি হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি, খ্রিস্টান ভাই-বোনেরা নির্যাতিত হয়েছেন; ধর্ষিতা হয়েছেন; ধর্ম পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছেন; প্রাণের ভয়ে ভারতে আসা সেই সব মানুষদের গত ৭০ বছর ধরে নাগরিকত্ব নেই। ওদের কি নাগরিকত্ব দেওয়া উচিত? মোদিজি সিএএ নিয়ে এসেছেন, কোটি কোটি বাঙালিদের নাগরিকত্ব দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু মমতা দিদি এর বিরোধিতা করছে। বাংলার মধ্যে সংঘর্ষ বাধিয়ে দিয়েছে। ট্রেন, রেল স্টেশনে অগ্নিসংযোগ ঘটানো হয়েছে। আমি মমতা দিদির কাছে জানতে চাই যে উনি কেন বিরোধিতা করছে? দলিত, মতুয়া ভাই-বোনেদের উনি নিজের মনে করেন না, উনার কাছেই অনুপ্রবেশকারীরাই বেশি আপন।’ 

এ সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্পষ্ট করে জানিয়ে দেন, ‘আপনার (মমতা) যাই মনে হোক না কেন? ৭০ বছর ধরে যে ভাই-বোনেরা এখানে এসেছেন-আমরা ওদের নাগরিকত্ব দেবো, সম্মান দেবো। মমতা দিদি যতই চেষ্টা করুক না কেন, তিনি কোনভাবেই আমাদের আটকাতে পারবেন না।’ 

নাগরিকত্ব পেতে শরণার্থীদের কোন নথি দিতে হবে না বলেও এদিন স্পষ্ট করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আপনাদের কোথাও যেতে হবে না। হিন্দুসহ যত সংখ্যালঘু মানুষ ভারতে এসেছেন-কেন্দ্রের বিজেপি সরকার তাদের সকলকে নাগরিকত্ব দেবে। 

এদিনের সভা থেকে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার অবনতির অভিযোগ তুলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। বোমা বিস্ফোরণ, তোলাবাজি, সিন্ডিকেট, খুন, দুর্নীতি, সন্ত্রাস রাজ্যজুড়ে বেড়েই চলেছে। একমাত্র বিজেপিই এই অপশাসন দূর করতে পারে। বিজেপি ক্ষমতায় এলে সকলকে এক এক করে কারাগারে প্রেরণ করা হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’ 
তাঁর অভিমত, ‘মমতার শাসনে বাংলা সব দিক থেকে পিছিয়ে গেছে। উন্নয়নের নিরিখে বাংলা অনেক পিছিয়ে। রাজ্যের প্রতি পাঁচজনের একজন দারিদ্র্য সীমার নিচে চলে যাচ্ছে। রাজ্যের শতকরা ৭০ ভাগ কৃষক ঋণগ্রস্ত। মোদিজি কৃষকদের কল্যাণে রুপি পাঠানোর চেষ্টা করেছেন কিন্তু কৃষকদের কাছে তা পৌঁচ্ছাছে না। আজ বাংলার মাথায় ৩ লাখ ৭৫ হাজার কোটি রুপির ঋণের বোঝা রয়েছে।’ 

আগামী একুশে বিধানসভার নির্বাচনে বিজেপিকে ক্ষমতায় আনার আহ্বান জানিয়ে অমিত শাহ বলেন, ‘মমতা দিদির নেতৃত্বে আজ সোনার বাংলা তেরি হচ্ছে না। বিজেপির হাতে বাংলার কামান দিয়ে দিলে পাঁচ বছরের মধ্যে আমরা সোনার বাংলা তৈরি করে দেবো।’ আসন্ন বিধানসভার ভোটে এ রাজ্যে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে বিজেপি সরকার গঠন করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। 

এদিনের সভা থেকে রাজ্যের প্রায় পাঁচ কোটি ভোটারের মধ্যে পৌঁছতে ‘আর নয় অন্যায়’ অভিযান কর্মসূচির শুভ সূচনাও করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলার মানুষের কাছে আর্জি জানাবো তারা যেন এই কর্মসূচির সাথে একাত্ম হয় এবং অপশাসন থেকে সকলকে মুক্তি করে। মানুষ আর অন্যায় সহ্য করবে না। বিজেপি কর্মীরা বাংলার মানুষের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সব রুখে দেবে। তাঁর দাবি, এই স্লোগানের মধ্যে দিয়েই বাংলায় পরিবর্তন আসবে। কোন রাজপুত এর হাতে বাংলার শাসনভার যাবে না।’
  
জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার নিয়ে মোদি সরকারের প্রশংসা করে তিনি বলেন, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় ‘এক দেশ-এক আইন’এর  যে স্বপ্ন দেখেছিলেন মোদি সেই স্বপ্ন পূরণের পথে এগিয়ে চলেছেন। কিন্তু মমতা দিদির মতো কয়েকজন সংসদে এই ধারা বিলোপের বিরোধিতা করেছেন।
অল্প কিছুদিনের মধ্যে অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু হবে বলেও এদিন আশ্বাস দেন অমিত শাহ। তিনি বলেন, ‘অযোধ্যায় রামের জন্মভূমিতে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য ৫০০ বছর আমরা লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু আর কিছু দিনের মধ্যে অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরি হয়ে যাবে। নরেন্দ্র মোদি ট্রাস্ট তৈরি করে অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরির পথ প্রশস্ত করেছেন।’ 

অমিত শাহ ছাড়া এদিনের সভায় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়, দেবশ্রী চৌধুরী, দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, কেন্দ্রীয় নেতা মুকুল রায়, কৈলাস বিজয়বর্গীয়, রাহুল সিনহা, সাংসদ লকেট চ্যাটার্জি, অর্জুন সিং, সৌমিত্র খাঁ, সুভাষ সরকার প্রমুখ।

শহীদ মিনারে সভার আগে এদিন সকালে রাজারহাটে এনএসজি'এর একটি নতুন ভবনের উদ্বোধন করেন। সেখানে এনএসজি'এর মহড়াতেও উপস্থিত ছিলেন তিনি। ওই অনুষ্ঠান থেকে নিরাপত্তাবাহিনীর পরিবারের সদস্যদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কল্যাণে মোদি সরকার কাজ করবে বলে আশ্বাস দেওয়ার পাশাপাশি বাহিনীর প্রশংসা করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, ‘নিরাপত্তার দিক থেকে ভারত আজ অনেকটাই শক্তিশালী। ভারতের আগে একমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করেছিল। কিন্তু মোদি সরকারের নেতৃত্বে ভারতও আজ অন্যের সীমানায় গিয়ে জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করে দিয়ে আসতে সক্ষম। মোদি সরকারের আমলেই সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ও এয়ার স্ট্রাইক হয়েছে।’ 

এই ভবনের উদ্বোধন এর পরেই তিনি চলে যান শহীদ মিনারে। সেখানে জনসভা শেষ করে তিনি বিকালে যান কালীঘাট মন্দিরে পূজা দিতে। প্রায় আধা ঘণ্টার মতো সময় তিনি উপস্থিত ছিলেন কালীঘাট মন্দিরের গর্ভগৃহে। 

এদিন সকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কলকাতায় পা রাখতেই বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভে সামিল হন বাম, কংগ্রেস কর্মী সমর্থকরা। অমিত শাহকে উদ্দেশ্যে করে কোথাও কালো পতাকা, কালো বেলুন আবার কোথাও গো ব্যাক স্লোগান দেওয়া হয়। কলকাতা বিমানবন্দর ১ নম্বর গেট, পার্ক সার্কাস, কৈখালী,  গড়িয়াহাট, শ্যামবাজার, যাদবপুর, সন্তোষপুরে প্রতিবাদ মিছিল করে বাম-কংগ্রেস। ধর্মতলায় পুলিশের ব্যারিকেড ঠেলে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয় বিক্ষোভকারীদের।  

এদিকে অমিত শাহের কলকাতায় পৌঁছনোর কয়েক ঘণ্টা আগে সমাজে বৈষম্য নিয়ে প্রশ্ন তোলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। রবিবার সকালে টুইট করে মমতা লেখেন, ‘আজ @ জাতিসংঘ# জিরো বৈষম্য দিবসে ভারতের বুকে যেভাবে বৈষম্যের রাজনীতি ছড়িয়ে পড়ছে তা দেখে আমি খুব কষ্ট পাই। আসুন আমরা আমাদের সমাজ থেকে সকল ধরনের বর্ণ, ধর্ম, জাতি বিভাজন উপরে দেওয়ার অঙ্গীকার করি। আমরা কখনই কোন প্রকার বৈষম্যের পক্ষে দাঁড়াবো না।’  

বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
সৌদি আরবে ১৫ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
সৌদি আরবে ১৫ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার তিন বাংলাদেশি
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার তিন বাংলাদেশি
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
কিয়েভে একযোগে ২৭৩ ড্রোন হামলা
কিয়েভে একযোগে ২৭৩ ড্রোন হামলা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫
২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫
সর্বশেষ খবর
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৩ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

৬ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’
‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর
গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত
৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত

দেশগ্রাম