শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫২, রবিবার, ০১ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

''সিএএ'' কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেবে না বরং দেবে: অমিত শাহ

কলকাতা শহর জুড়ে বিক্ষোভ
দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
''সিএএ'' কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেবে না বরং দেবে: অমিত শাহ

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যনার্জি শত চেষ্টা করলেও বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে আসা সংখ্যালঘু শরণার্থীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া আটকাতে পারবেন না বলে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছেন ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাঁর অভিমত সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার জন্য নয় বরং এই আইনে নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। রবিবার কলকাতার শহীদ মিনার ময়দানে সিএএ’এর সমর্থনে অনুষ্ঠিত এক জনসভা থেকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী একথা বলেন। 

গত ডিসেম্বরে ভারতের সংসদে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন পাস হওয়ার পর এই প্রথম কলকাতা সফর করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কংগ্রেস, তৃণমূল, সিপিআইএম'সহ বিরোধী দলগুলোর দাবি ধর্মের ভিত্তিতে করা এই নতুন নাগরিকত্ব আইন তারা কোনোভাবেই মানবে না। আইন প্রত্যাহারের দাবিও জানিয়েছে বিরোধীরা। তবে এই আইন নিয়ে সবচেয়ে বেশি সরব হয়েছেন মমতা ব্যনার্জি। তিনি পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন কোনভাবেই এ রাজ্যে তা চালু করা হবে না। এমনকি নতুন এই নাগরিকত্ব আইন এর প্রতিবাদে পশ্চিমবঙ্গসহ দিলি­, কর্নাটক, মেঘালয়, আসামসহ গোটা দেশে বিক্ষোভ, প্রতিবাদের আগুন ছড়িয়ে পড়ে। তাতে একাধিক মানুষের মত্যু হয়েছে। এমন এক পরিপ্রেক্ষিতেই এদিন কলকাতায় এসে সিএএ নিয়ে সাধারণ মানুষের মন থেকে বিভ্রান্তি দূর করতে শহীদ মিনারের মঞ্চকে বেছে নেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। 

অমিত শাহ বলেন, ‘এই বাংলায় লাখ লাখ মানুষের কাছে একটা সমস্যা বড় হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তা হল শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়া হচ্ছিলো না। মমতা ব্যনার্জি যখন বিরোধী দলনেতা ছিলেন তখন উনি নিজেই এই সমস্যা তুলে ধরেছিলেন সংসদে। কিন্তু রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পরই পাল্টে গেলেন। ভোট ব্যাংকের রাজনীতি শুরু হয়ে গেল। আর যখন নরেন্দ্র মোদি সিএএ নিয়ে আসল তখন কংগ্রেস, সিপিআইএম, মমতা সকলেই তার বিরোধিতা শুরু করে দিল। তারা সকলেই সংখ্যালঘু মুসলিম ভাই-বোনেদের ভয় দেখাতে লাগলো-যে তাদের নাগরিকত্ব চলে যাবে। কিন্তু আমি এই কলকাতা থেকে সব সংখ্যালঘু ভাই-বোনেদের বলতে চাই যে সিএএ’এর ফলে আপনাদের নাগরিকত্ব কখনোই যাবে না। এটা নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন। নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার আইন নয়। কিন্তু বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে যেসব কোটি কোটি হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি, খ্রিস্টান ভাই-বোনেরা নির্যাতিত হয়েছেন; ধর্ষিতা হয়েছেন; ধর্ম পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছেন; প্রাণের ভয়ে ভারতে আসা সেই সব মানুষদের গত ৭০ বছর ধরে নাগরিকত্ব নেই। ওদের কি নাগরিকত্ব দেওয়া উচিত? মোদিজি সিএএ নিয়ে এসেছেন, কোটি কোটি বাঙালিদের নাগরিকত্ব দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু মমতা দিদি এর বিরোধিতা করছে। বাংলার মধ্যে সংঘর্ষ বাধিয়ে দিয়েছে। ট্রেন, রেল স্টেশনে অগ্নিসংযোগ ঘটানো হয়েছে। আমি মমতা দিদির কাছে জানতে চাই যে উনি কেন বিরোধিতা করছে? দলিত, মতুয়া ভাই-বোনেদের উনি নিজের মনে করেন না, উনার কাছেই অনুপ্রবেশকারীরাই বেশি আপন।’ 

এ সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্পষ্ট করে জানিয়ে দেন, ‘আপনার (মমতা) যাই মনে হোক না কেন? ৭০ বছর ধরে যে ভাই-বোনেরা এখানে এসেছেন-আমরা ওদের নাগরিকত্ব দেবো, সম্মান দেবো। মমতা দিদি যতই চেষ্টা করুক না কেন, তিনি কোনভাবেই আমাদের আটকাতে পারবেন না।’ 

নাগরিকত্ব পেতে শরণার্থীদের কোন নথি দিতে হবে না বলেও এদিন স্পষ্ট করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আপনাদের কোথাও যেতে হবে না। হিন্দুসহ যত সংখ্যালঘু মানুষ ভারতে এসেছেন-কেন্দ্রের বিজেপি সরকার তাদের সকলকে নাগরিকত্ব দেবে। 

এদিনের সভা থেকে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার অবনতির অভিযোগ তুলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। বোমা বিস্ফোরণ, তোলাবাজি, সিন্ডিকেট, খুন, দুর্নীতি, সন্ত্রাস রাজ্যজুড়ে বেড়েই চলেছে। একমাত্র বিজেপিই এই অপশাসন দূর করতে পারে। বিজেপি ক্ষমতায় এলে সকলকে এক এক করে কারাগারে প্রেরণ করা হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’ 
তাঁর অভিমত, ‘মমতার শাসনে বাংলা সব দিক থেকে পিছিয়ে গেছে। উন্নয়নের নিরিখে বাংলা অনেক পিছিয়ে। রাজ্যের প্রতি পাঁচজনের একজন দারিদ্র্য সীমার নিচে চলে যাচ্ছে। রাজ্যের শতকরা ৭০ ভাগ কৃষক ঋণগ্রস্ত। মোদিজি কৃষকদের কল্যাণে রুপি পাঠানোর চেষ্টা করেছেন কিন্তু কৃষকদের কাছে তা পৌঁচ্ছাছে না। আজ বাংলার মাথায় ৩ লাখ ৭৫ হাজার কোটি রুপির ঋণের বোঝা রয়েছে।’ 

আগামী একুশে বিধানসভার নির্বাচনে বিজেপিকে ক্ষমতায় আনার আহ্বান জানিয়ে অমিত শাহ বলেন, ‘মমতা দিদির নেতৃত্বে আজ সোনার বাংলা তেরি হচ্ছে না। বিজেপির হাতে বাংলার কামান দিয়ে দিলে পাঁচ বছরের মধ্যে আমরা সোনার বাংলা তৈরি করে দেবো।’ আসন্ন বিধানসভার ভোটে এ রাজ্যে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে বিজেপি সরকার গঠন করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। 

এদিনের সভা থেকে রাজ্যের প্রায় পাঁচ কোটি ভোটারের মধ্যে পৌঁছতে ‘আর নয় অন্যায়’ অভিযান কর্মসূচির শুভ সূচনাও করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলার মানুষের কাছে আর্জি জানাবো তারা যেন এই কর্মসূচির সাথে একাত্ম হয় এবং অপশাসন থেকে সকলকে মুক্তি করে। মানুষ আর অন্যায় সহ্য করবে না। বিজেপি কর্মীরা বাংলার মানুষের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সব রুখে দেবে। তাঁর দাবি, এই স্লোগানের মধ্যে দিয়েই বাংলায় পরিবর্তন আসবে। কোন রাজপুত এর হাতে বাংলার শাসনভার যাবে না।’
  
জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার নিয়ে মোদি সরকারের প্রশংসা করে তিনি বলেন, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় ‘এক দেশ-এক আইন’এর  যে স্বপ্ন দেখেছিলেন মোদি সেই স্বপ্ন পূরণের পথে এগিয়ে চলেছেন। কিন্তু মমতা দিদির মতো কয়েকজন সংসদে এই ধারা বিলোপের বিরোধিতা করেছেন।
অল্প কিছুদিনের মধ্যে অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু হবে বলেও এদিন আশ্বাস দেন অমিত শাহ। তিনি বলেন, ‘অযোধ্যায় রামের জন্মভূমিতে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য ৫০০ বছর আমরা লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু আর কিছু দিনের মধ্যে অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরি হয়ে যাবে। নরেন্দ্র মোদি ট্রাস্ট তৈরি করে অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরির পথ প্রশস্ত করেছেন।’ 

অমিত শাহ ছাড়া এদিনের সভায় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়, দেবশ্রী চৌধুরী, দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, কেন্দ্রীয় নেতা মুকুল রায়, কৈলাস বিজয়বর্গীয়, রাহুল সিনহা, সাংসদ লকেট চ্যাটার্জি, অর্জুন সিং, সৌমিত্র খাঁ, সুভাষ সরকার প্রমুখ।

শহীদ মিনারে সভার আগে এদিন সকালে রাজারহাটে এনএসজি'এর একটি নতুন ভবনের উদ্বোধন করেন। সেখানে এনএসজি'এর মহড়াতেও উপস্থিত ছিলেন তিনি। ওই অনুষ্ঠান থেকে নিরাপত্তাবাহিনীর পরিবারের সদস্যদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কল্যাণে মোদি সরকার কাজ করবে বলে আশ্বাস দেওয়ার পাশাপাশি বাহিনীর প্রশংসা করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, ‘নিরাপত্তার দিক থেকে ভারত আজ অনেকটাই শক্তিশালী। ভারতের আগে একমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করেছিল। কিন্তু মোদি সরকারের নেতৃত্বে ভারতও আজ অন্যের সীমানায় গিয়ে জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করে দিয়ে আসতে সক্ষম। মোদি সরকারের আমলেই সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ও এয়ার স্ট্রাইক হয়েছে।’ 

এই ভবনের উদ্বোধন এর পরেই তিনি চলে যান শহীদ মিনারে। সেখানে জনসভা শেষ করে তিনি বিকালে যান কালীঘাট মন্দিরে পূজা দিতে। প্রায় আধা ঘণ্টার মতো সময় তিনি উপস্থিত ছিলেন কালীঘাট মন্দিরের গর্ভগৃহে। 

এদিন সকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কলকাতায় পা রাখতেই বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভে সামিল হন বাম, কংগ্রেস কর্মী সমর্থকরা। অমিত শাহকে উদ্দেশ্যে করে কোথাও কালো পতাকা, কালো বেলুন আবার কোথাও গো ব্যাক স্লোগান দেওয়া হয়। কলকাতা বিমানবন্দর ১ নম্বর গেট, পার্ক সার্কাস, কৈখালী,  গড়িয়াহাট, শ্যামবাজার, যাদবপুর, সন্তোষপুরে প্রতিবাদ মিছিল করে বাম-কংগ্রেস। ধর্মতলায় পুলিশের ব্যারিকেড ঠেলে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয় বিক্ষোভকারীদের।  

এদিকে অমিত শাহের কলকাতায় পৌঁছনোর কয়েক ঘণ্টা আগে সমাজে বৈষম্য নিয়ে প্রশ্ন তোলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। রবিবার সকালে টুইট করে মমতা লেখেন, ‘আজ @ জাতিসংঘ# জিরো বৈষম্য দিবসে ভারতের বুকে যেভাবে বৈষম্যের রাজনীতি ছড়িয়ে পড়ছে তা দেখে আমি খুব কষ্ট পাই। আসুন আমরা আমাদের সমাজ থেকে সকল ধরনের বর্ণ, ধর্ম, জাতি বিভাজন উপরে দেওয়ার অঙ্গীকার করি। আমরা কখনই কোন প্রকার বৈষম্যের পক্ষে দাঁড়াবো না।’  

বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
সর্বশেষ খবর
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কারখানায় আগুন
চট্টগ্রামে কারখানায় আগুন

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত

২৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বাউবির উপাচার্যের ঢাকাস্থ বিভিন্ন এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন
বাউবির উপাচার্যের ঢাকাস্থ বিভিন্ন এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা
কলাপাড়ায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা
অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে
সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক
বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার
লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা