শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৭, সোমবার, ০২ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাসের ‘ভারতীয় ভার্সন’ দিল্লির সহিংসতা : অরুন্ধতী রায়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনাভাইরাসের ‘ভারতীয় ভার্সন’ দিল্লির সহিংসতা : অরুন্ধতী রায়

নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) ও জাতীয় নাগরিকপঞ্জি-কে (এনআরসি) ঘিরে গতকয়েক দিন ধরে  উত্তপ্ত দিল্লি। আর সহিংসতায় এ পর্যন্ত ৪৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন আড়াইশ জনের বেশি মানুষ। এই সহিংসতা নিয়ে মুখ খুললেন ভারতের প্রখ্যাত লেখক, মানবাধিকারকর্মী ও বুদ্ধিজীবী অরুন্ধতী রায়।

রবিবার নয়াদিল্লির জন্তর মন্তরে এক নাগরিক সমাবেশে বক্তব্য রাখেন এই বুদ্ধিজীবী। ওই সমাবেশে তার বক্তব্যের সংক্ষিপ্ত অংশ তুলে ধরা হলো।

অরুন্ধতী দিল্লির সহিংসতাকে করোনাভাইরাসের ‘ভারতীয় ভার্সন’ মন্তব্য করে বলেন, 'আজ আমরা এমন জায়গায় দাঁড়িয়ে আছি, যেখান থেকে খানিকটা দূরে চারদিন আগে ফ্যাসিবাদী গুন্ডারা সশস্ত্র ও খুনে হামলা চালিয়েছে শ্রমজীবী মুসলিমদের জনপদে। ক্ষমতাসীন নেতাদের উসকানিমূলক বক্তব্য, পুলিশের সক্রিয় সহযোগিতা, গণমাধ্যমের বিশাল একটি অংশের সার্বক্ষণিক সহযোগিতার আশ্বাস এবং এই অপরাধযজ্ঞে আদালতও বাধা দেবে না— এমন বিশ্বাস থেকেই তারা এ ধরনের তাণ্ডব চালিয়েছে।

দোকানপাট, ঘরবাড়ি, মসজিদ, যানবাহন- সব পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। পুরো এলাকা বিপর্যস্ত।হাসপাতালগুলো আহত ও সংকটাপন্ন মানুষে ভর্তি। মর্গ ভরে গেছে লাশে। দু’পক্ষের মানুষ মরলেও সংঘাত যে ‘জয় শ্রী রাম’ স্লোগানধারী গুন্ডারা শুরু করেছে তাতে কারও সন্দেহ নেই এবং এটা যে ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রযন্ত্রের সমর্থনে হয়েছে তাও স্পষ্ট। এটাকে আসলে কেবল হিন্দু-মুসলিম সহিংসতা বলা যায় না। ফ্যাসিবাদী ও ফ্যাসিবাদবিরোধীদের মধ্যে যে লড়াই চলছে, তার প্রকাশ এটি। ফ্যাসিবাদীদের প্রধান ‘শত্রু’ হিসেবেই মুসলিমরা এর শিকার হয়েছে। এটাকে সহিংসতা বলা, বাম বনাম ডানের লড়াই বলাও বিপজ্জনক এবং বিভ্রান্তিকর।

আমরা সবাই ভিডিও ফুটেজে দেখেছি, কীভাবে পুলিশ নীরব থেকেছে এবং কোনো কোনো সময় সহিংসতাকারীদের সঙ্গে মিলে কীভাবে বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করেছে। আমরা দেখেছি, কীভাবে নিজেদের অপরাধ লুকাতে তারা সিসিটিভি ক্যামেরা ভেঙে দিয়েছে। আমরা দেখেছি, কীভাবে পুলিশ আধমরা মুসলিম ছেলেদের নির্দয়ভাবে পেটাতে পেটাতে জাতীয় সংগীত গাইতে বাধ্য করেছে। সেই ছেলেদের একজন যে মারাও গেছে, আমরা সেটাও জানি। নিহত, আহত এবং নিঃস্ব, হিন্দু হোক বা মুসলিম, সবাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শাসনের ‘ভিকটিম’ (শিকার), যার ফ্যাসিবাদের মুখোশ খসে পড়েছে জাতির সামনে। আসলে ১৮ বছর আগে এক রাজ্যে সপ্তাহব্যাপী গণহত্যার মূল হোতা যিনি ছিলেন, তার জন্য এটা নতুন কিছু নয়।

গতকাল উত্তর দিল্লিতে নতুন করে আর কোনো প্রাণহানি না ঘটলেও কেন্দ্রীয় দিল্লিতে এক সমাবেশে আমরা শুনলাম স্লোগান দেয়া হচ্ছে, ‘দেশ কে গাদ্দারো কো গুলি মারো সালো কো’ (দেশদ্রোহীদের গুলি মারো)।

স্লোগান দিল্লির বিধানসভা নির্বাচনকে ঘিরে যিনি সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করেছেন এবং যাকে এই সহিংসতার উসকানিদাতা হিসেবে অভিযুক্ত করা হচ্ছে, বিজেপির সেই নেতা কপিল মিশ্রর বিরুদ্ধে পুলিশ কোনো পদক্ষেপ না নেয়ায় হাইকোর্টের বিচারপতি মুরালিধরন ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন। আর এই ক্ষোভ প্রকাশ করতেই তাকে বদলি করা হয়। সুতরাং রাষ্ট্রযন্ত্র তার চেহারা আর লুকাতে পারলো না। বিচারপতিদের নিয়ে এভাবে খেলা এটাই প্রথম নয়। গুজরাট সহিংসতার পরও ৯৬ মুসলিমকে নিধনে দোষীসাব্যস্ত বাবু বজরঙ্গিকে ছাড়াতে আমরা নানা নাটকীয়তা দেখেছি। ইউটিউবে সার্চ দিলেই ‘নরেন্দ্র ভাই’র সেসব কীর্তি মিলবে।

নির্বাচনের পর এ ধরনের গণহত্যা হতে পারে বলে আমাদের পূর্ব-অভিজ্ঞতা আছে। ভোট আদায়ের জন্য এটা বর্বরতম প্রচারণার অংশ হয়ে উঠেছে। দিল্লির বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি-আরএসএসের জোটের ভরাডুবির পর এই গণহত্যা চালানো হলো। অর্থাৎ এটি ভোট না দেয়া দিল্লিবাসীকে শাস্তি। একইসঙ্গে আসন্ন বিহারের বিধানসভা নির্বাচনের আগে সংখ্যালঘু ভোটারদের প্রতি তাদের সতর্কবার্তা।

সবকিছুই রেকর্ড হচ্ছে। সবকিছুই এখন সবাই দেখতে পারছে এবং শুনতে পারছে। বিজেপি নেতা কপিল মিশ্র, পর্বেশ বার্মা, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, এমনকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজে কী ধরনের উসকানিমূলক বক্তব্য রেখেছেন তা-ও মুঠোফোনের এক ক্লিকেই মিলছে।

এ সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন স্পষ্টতই মুসলিমবিদ্বেষী এবং অনেকক্ষেত্রে ভারতীয়-বিরোধী। মানুষের সব অধিকার নির্ভর করে তার নাগরিকত্বের ওপর। আপনি যখন তার নাগরিকত্বকেই প্রশ্নের মুখে ফেলে দেবেন, তখন তার সন্তানের অধিকার, তার ভোটের অধিকার, তার ভূমির অধিকার, সব অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে যায়। এই অনিশ্চয়তার মধ্যেই ফেলে দেয়া হয়েছে ভারতবর্ষকে।

সিএএ-এনআরসি-এনপিআরের মূল উদ্দেশ্য হলো ভারতের মানুষকে বিভাজন এবং তাদের অস্থিরতার মধ্যে ফেলা। এটা শুধু ভারতে নয়, গোটা উপমহাদেশে প্রভাব ফেলবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ যে লাখ লাখ মানুষকে ‘বাংলাদেশি উইপোকা’ বলে দাবি করেছেন, সেই মানুষদের বন্দিশালায়ও আটকে রাখা যাবে না, তাদের প্রত্যাবাসিতও করা যাবে না। বরং এ ধরনের ‘টার্ম’ ব্যবহার করে এবং এ ধরনের পরিহাসমূলক চিন্তা থেকে যা করা হচ্ছে, তার মাধ্যমে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে বসবাসরত লাখ লাখ হিন্দুকে বিপদের মুখে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। নয়াদিল্লির এমন ধর্মান্ধতার নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার শিকার হতে পারে তারা।

সংবিধান লঙ্ঘন করে কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা (স্বায়ত্তশাসন) কেড়ে নেয়ার ২১০তম দিন আজ। তিন সাবেক মুখ্যমন্ত্রীসহ হাজারও কাশ্মীরীকে জেলে নিক্ষেপ করা হয়েছে। ৭০ লাখ মানুষকে ইন্টারনেট-সেবা থেকে বঞ্চিত রাখা হয়েছে, যা তাদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি দিল্লির দাঙ্গাকবলিত এলাকার রাস্তাগুলো শ্রীনগরের রাস্তার মতো দেখা যায়। সেদিন কাশ্মীরী শিশুরা সাত মাসের মধ্যে প্রথম স্কুলে যায়। কিন্তু যখন আপনার সবকিছুরই টুঁটি চেপে ধরা হবে, তখন স্কুলে যাওয়ার কোনো অর্থ থাকে?

যে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র সংবিধান দ্বারা পরিচালিত হয় না এবং যার প্রতিষ্ঠানগুলো অন্তঃসারশূন্য হয়ে যায়, সেটি কেবল একটি সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্রই (সংখ্যাগরিষ্ঠের কর্তৃত্ববাদ) হতে পারে। সংবিধানের কোনো অংশের সঙ্গে অথবা গোটা সংবিধানের সঙ্গেও আপনার মত-দ্বিমত থাকতে পারে, কিন্তু এটি যেন একেবারেই নেই, সেভাবে এই সরকারের মতো কর্মকাণ্ড চালানোর অর্থ আপনি গণতন্ত্রকে পুরোপুরি নিঃশেষ করে দিচ্ছেন। সম্ভবত এটাই তাদের লক্ষ্য। এটাই করোনাভাইরাসের আমাদের ভার্সন। আমরা আসলে অসুস্থ।

কোনো দিক থেকে কেউ হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে না। কোনো প্রভাবশালী বিদেশি রাষ্ট্রও নয়, জাতিসংঘও নয়। এমনকি ভোটে জিততে চাওয়া কোনো রাজনৈতিক দলও নৈতিক অবস্থান নিতে পারে না, কারণ এখানে গোড়াতেই গলদ। পুরো সিস্টেম ভেঙে পড়েছে।

এখন আমাদের দরকার এমন মানুষ যারা অনেকের চোখে খারাপ হয়ে যেতে প্রস্তুত। যারা বিপদেও লড়াইয়ে প্রস্তুত। যারা সত্য বলতে প্রস্তুত। আমাদের দরকার সাহসী সাংবাদিক, সাহসী আইনজীবী, সাহসী শিল্পী, মেধাবী ও সাহসী লেখক, কবি, সংগীতজ্ঞ, চিত্রকর ও নির্মাতা। আমাদের অনেক কাজ বাকি, আমাদের বিশ্বজয় করতে হবে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
সর্বশেষ খবর
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কারখানায় আগুন
চট্টগ্রামে কারখানায় আগুন

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত

২৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বাউবির উপাচার্যের ঢাকাস্থ বিভিন্ন এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন
বাউবির উপাচার্যের ঢাকাস্থ বিভিন্ন এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা
কলাপাড়ায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা
অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে
সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক
বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার
লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা