শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৬, মঙ্গলবার, ০৯ জুন, ২০২০ আপডেট:

ঘুম হারাম মন্ত্রী থেকে প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত

পাকিস্তানের রাজনীতিতে ঝড় তোলা কে এই মার্কিন সুন্দরী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাকিস্তানের রাজনীতিতে ঝড় তোলা কে এই মার্কিন সুন্দরী?

একের পর এক রাজনীতিবিদের বিরুদ্ধে বিস্ফারক মন্তব্য করে চলেছেন এই সুন্দরী। মন্ত্রী থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রী কাউকে বাদ দিচ্ছেন না, রীতিমতো ঘুম হারাম করে দিয়েছেন পাকিস্তানের রাজনীতিবিদদের। দেশটির রাজনীতিতে ঝড় তোলা ওই নারীর নাম সিনথিয়া ডি রিচি। তিনি আলোচিত মার্কিন নারী সাংবাদিক ও একজন ব্লগার। গত ২৮ মে সিনথিয়া অভিযোগ করেন, বেনজির ভুট্টোর স্বামী আসিফ আলি জারদারির সঙ্গে যেসব নারীর সম্পর্ক ছিল, নিজের রক্ষীদের সেইসব নারীদের ধর্ষণ করার নির্দেশ দিতেন বেনজির। সিনথিয়া এক দশকের বেশি সময় পাকিস্তানে বাস করছেন।

এর পর থেকে বিষয়টি জটিল আকার নিতে শুরু করে, এবং পাকিস্তান পিপলস পার্টির শীর্ষ নেতৃত্ব বিষয়টিতে জড়াতে থাকেন। শনিবার সিনথিয়া রিচি অভিযোগ করেন প্রাক্তন মন্ত্রী রেহমান মালিক তাঁকে ধর্ষণ করেছেন এবং প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি ও আরেক মন্ত্রী তাঁর শ্লীলতাহানি করেছেন। মালিক ও গিলানি উভয়েই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। সিন্ধ প্রদেশের শাসক দল পিপিপি, ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে ব্যাপক পরাজয়ের পর এ ঘটনায় ফের ধাক্কা খেয়েছে এবং দাবি করেছে, ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সিকে দিয়ে রিচির বিরুদ্ধে তদন্ত করা হোক এবং পাকিস্তানে তাঁর বসবাসের শর্ত খতিয়ে দেখা হোক।

পাকিস্তান সংসদের উচ্চকক্ষ সেনেটে পিপিপি’র প্রতিনিধি শেরি রহমান টুইটারে পোস্ট করে বলেছেন, “আমি সাধারণত এ ধরনের নোংরা ঘাঁটি না, কিন্তু এসব মানহানিকর, জঘন্য অপবাদ সম্পূর্ণ মিথ্যানির্ভর। মহিলাদের অধিকার নিয়ে সদাসচেতন একজন শহিদ প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে এ ধরনের নোংরামি এই বট-চালিত হ্যান্ডেলের লেখকের পক্ষেই অবমাননাকর, তার বেশি কিছু নয়।”  করোনাবাইরাসের ব্যাপক সংক্রমণ নিয়ে পাকিস্তান ভুগলেও বেশ কিছু পাকিস্তানি সিন্থিয়া রিচিকে নিয়ে মেতে উঠেছেন। পিপিপি’র বহু বিরোধী এই মুহূর্ত উপভোগ করছেন বটে, কিন্তু সমসংখ্যক মানুষ প্রশ্ন তুলেছেন, কে এই সিন্থিয়া রিচি?

কে এই সিনথিয়া রিচি?
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের পক্ষ থেকে তাঁকে একগুচ্ছ প্রশ্নের তালিকা পাঠানো হয়েছিল, কিন্তু তিনি জানিয়েছেন এ সপ্তাহে আসন্ন লাইভ টেলি ইন্টারভিউতে সমস্ত প্রশ্নের জবাব মিলবে। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুসারে যা বোঝা যাচ্ছে তা হল তিনি প্রায় এক দশক ধরে পাকিস্তানে রয়েছেন। তাঁকে একজন ব্লগার, ফিল্মমেকার ও সোশাল মিডিয়া উৎসাহী বলে বর্ণনা করা হয়েছে।

তার ফেসবুক পেজে লেখা রয়েছে তিনি লুইজিয়ানার বাসিন্দা, লুইজিয়ানা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে তার মাস্টার্স ডিগ্রি ও হাউস্টন স্কুল অফ ল, পেপারডাইন ইউনিভার্সিটি ও জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি থেকে মাস কমিউনিকেশন, ক্রিমিনাল জাস্টিস, কনফ্লিক্ট রেজলিউশন, ক্লিনিকাল অ্যান্ড বিহেভিয়ারাল সাইকোলজি ও স্ট্র্যাটেজিক পাবলিক রিলেশনে স্নাতক স্তরের ট্রেনিং রয়েছে। তাঁর বায়োডেটায় বলা হয়েছে তিনি ফিল্মমেকিং সংস্থা ডিফারেন্ট লেনস প্রোডাকশনের সঙ্গে যুক্ত। এই সংস্থা ফেসবুক পেজে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে সোয়াট উপত্যকার ছোট ভিডিও রয়েছে।

ইন্টারনেট সার্চ করে রিচির ব্লগের হদিশ মেলেনি, এবং যদিও তিনি গত দশ বছর ধরে বলে আসছেন যে তিনি তথ্যচিত্র বানাচ্ছেন, সেটা সম্ভবত তিনি এখনও বানিয়ে উঠতে পারেননি। পাকিস্তানি ম্যাগাজিন থেক্সপাটে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রিচি বলেছিলেন ২০১০ সালে সে দেশে বন্যার সময় থেকে তিনি পাকিস্তান যাচ্ছেন। তিনি বলেছিলেন, তার যাতায়াতের খরচ জোগান পাকিস্তানি আমেরিকানরা।

ওই পত্রিকায় সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, তাকে বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বক্তৃতা দেওয়ার আমন্ত্রণ জানানো হলে তিনি শ্রোতাদের পাকিস্তানের ইমেজ সম্পর্কে চমকে দিতে ভালবাসেন। তিনি বলেন, আমেরিকান সংবাদমাধ্যম পাকিস্তান সম্পর্কে অতীব নেতিবাচক।

সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীকে তিনি বলেন, “পাকিস্তানিরা আমাকে বলেছেন তোমার মত মানুষ আমাদের প্রয়োজন যাতে মানুষ জানতে পারে আমরা কেমন, আমাদের সংস্কৃতি, আমাদের বিশ্বাস কী রকম… যখন লোকে আমাকে জিজ্ঞাসা করে আমি কেন পাকিস্তানকে বেছে নিলাম, তখন আমি উত্তর দিই আমি পাকিস্তানকে বাছিনি, পাকিস্তানই আমাকে বেছে নিয়েছে।”

তবে পাকিস্তানের কেউ কেউ তার সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন। সোশাল মিডিয়ায় তাঁরা বলেছিলেন ভদ্রমহিলা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা ব্যক্তি এবং তারা প্রশ্ন তুলেছিলেন, কীভাবে তিনি বছরের পর বছর পাকিস্তানে থাকার ভিসা পেয়ে যান, এবং সেই সব জায়গায় যাওয়ার অধিকার পেয়ে যান যেখানকার ক্লিয়ারেন্স দিয়ে থাকে পাকিস্তান শাসনকারী সামরিক প্রতিষ্ঠান।

তার ফেসবুক পেজে দেখা যাচ্ছে তিনি কাশ্মীর নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে লবিইংয়ে সক্রিয়। কেউ কেউ মনে করেন তিনি সিয়ার চর যার পাকিস্তানের নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানের গভীরে যোগাযোগ রয়েছে। অন্যরা মনে করেন, তিনি পাক মিলিটারির হয়ে কাজ করছেন এবং এই টুইট অসামরিক রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে, বিশেষ করে পিপিপি-র বিরুদ্ধে তাদের সাম্প্রতিকতম আঘাত।

সাংবাদিক, ভারত-পাক শান্তিকর্মী তথা মানবাধিকার কর্মী বীণা সারওয়ার বলেন, “আমি জানি না উনি সর্বসমক্ষে যা বলছেন তেমন অভিজ্ঞতা ওর হয়েছে কি না। এ ব্যাপারে তদন্ত হওয়া উচিত। তবে উনি এমন সময়ে এই অভিযোগ এনেছেন যার ফলে এখন দেশ মূল যে বিপদের সামনে রয়েছে সেই স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির সংকট থেকে দৃষ্টি সরে গেল।” পিপিপি নেতৃত্বাধীন সিন্ধ সরকার সংক্রমণ আটকাতে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকার যার চরম বিরোধিতা করছে।

পাকিস্তানি সামরিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক আয়েষা সিদ্দিকি বলেন, “এই ধরনের অভিযোগ রাজনৈতিক দলগুলির উপর চাপ সৃষ্টি করে, তাদের জনসমক্ষে সম্মানহানি ঘটে, সম্ভবত প্রশাসনিক অভাবঅভিযোগের মত বিষয় থেকে নজর ঘোরাতে এরকম করা হয়ে থাকে।” পাকিস্তানে এখন প্রায় ১ লাখ কোভিড পজিটিভ কেস রয়েছে, মারা গিয়েছেন ২০০০ জন। এমনটাও কাকতালীয় হতে পারে যে অভিযোগ এমন সময়ে এসেছে যখন সবে দশম জাতীয় অর্থ কমিশন গঠিত হয়েছে। কোভিড উত্তর পাকিস্তানে চারটি প্রদেশের পক্ষে চরম গুরুত্বপূর্ণ হবে অর্থের বরাদ্দ।

পিপিপি ১০ বছর আগে ক্ষমতায় এসে প্রদেশগুলির মধ্যে সম্পদবণ্টনে বদল এনেছিল যা বর্তমান সরকার বদল আনার চেষ্টা করলেও তা প্রতিরোধ করেছে একই সঙ্গে সংবিধানে প্রগতিশীল অষ্টাদশ সংশোধনী বাতিলের বর্তমান সরকারের চেষ্টাও আটকিয়েছে। রিচি পাকিস্তান তহাফুজ মুভমেন্ট (পিটিএম)কেও টেনে এনেছেন। এই গোষ্ঠী খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে ব্যাপক জনসমর্থনপুষ্ট, বিশেষ করে পাকিস্তানে আফগান নীতির ভৌগোলিক কেন্দ্র দক্ষিণ ও উত্তর ওয়াজিরিস্তানে।

পিপিপি-র তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের পর তদন্তকারী সংস্থাকে দেওয়া এক চিঠির উল্লেখ করে তিনি বলেন, তিনি পিপিপি-র সঙ্গে পিটিএম-এর যোগাযোগ নিয়ে তদন্ত করছেন। পিটিএম জিহাদি গোষ্ঠীগুলিকে কাজে লাগিয়ে পাকিস্তানের  ছায়াযুদ্ধের কট্টর সমালোচক। রাজনৈতিক দল হিসেবে দু বছর মাত্র বয়স হলেও এরাই একমাত্র সংগঠিত রাজনৈতিক শক্তি যারা পাক সেনাবাহিনীকে খোলাখুলি চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে।

পিটিএমের সদস্য সমর্থকরা রিচির স্বার্থ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। নিজের উল্লিখিত তথাকথিচ চিঠিতে রিচি বলেছেন তিনি সরকার ও পাকিস্তান সেনার সঙ্গে যুক্ত বেশ কিছু সংস্থার সঙ্গে “নিবিড়ভাবে যুক্ত” থেকে কাজ করেছেন, “যেমন কাউন্টার টেররিজম বিভাগ, খাইবারপাখতুনওয়ারার মহিলা কম্যান্ডো, হাইওয়ে ও মোটরওয়ে পুলিশ, মিলিটারি, নাকটা প্রভৃতি”।

সিদ্দিকার কথায় বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। “ভারতে যখন ভারতের নীতি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ অ্যাকাডেমিক কাজ হচ্ছে তখন পাকিস্তানকে তাদের ভাবমূর্তির জন্য এইরকম অদ্ভুত পথের আশ্রয় নিতে হচ্ছে এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। এ থেকে বোঝা যায় যে ক্ষমতাসীনদের পাকিস্তানিদের উপর কোনও ভরসা নেই, তার চেয়ে তাঁরা বিদেশি সন্দেহজনক চরিত্রের উপর বেশি ভরসা করেন।”

এরই মধ্যে পরিচিত টেলিভিশন সেলিব্রিটি আলি সালিম দাবি করেছেন  ইমরান খান যে রিচিকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন, সে কথা রিচি নিজেই তাকে জানিয়েছেন। রিচি এর জবাব দিতে গিয়ে বলেছেন, আলি সালিমের নেশা করার ইতিহাস সুবিদিত এবং এখন তাঁর স্বাস্থ্য ভাল নেই। যুদ্ধ চলছে মূলত টুইটারেই। সেখানে রিচির সমর্থকরা যেকোনও প্রশ্নকারীকে দেশদ্রোহী ও পাকিস্তান বিরোধী বলে দাগিয়ে দিচ্ছে এবং রিচিবিরোধীরা তাঁর ভিসা, কাজ ও কে তাঁকে অর্থ জোগাচ্ছে সে নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।

মানবাধিকার কর্মী মারভি সিরমেদ রিচিকে নিয়ে স্লাট শেমিং করতে নিষেধ করেছেন। তিনি বলেছেন, “আমাদের বন্ধুরা কেন ওকে গাল দিচ্ছেন, অপমান করছেন, যখন আমরা সকলেই জানি যে কে ওঁকে নিয়োগ করেছেন? উনি পাকিস্তানে হয়ত তাদেরই হাতে পণবন্দী। প্লিজ কখনও মহিলাদের স্লাট শেমিং করবেন না। কখনও না।”

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
পাকিস্তানে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৫
পাকিস্তানে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৫
ইন্দোনেশিয়ায় সহিংস বিক্ষোভের পর নিরাপত্তা জোরদার
ইন্দোনেশিয়ায় সহিংস বিক্ষোভের পর নিরাপত্তা জোরদার
নামিবিয়ায় পুলিশ ভ্যান ও কারাগার বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১৬
নামিবিয়ায় পুলিশ ভ্যান ও কারাগার বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১৬
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো
সিডনিতে রুশ কনস্যুলেটের গেটে গাড়ি ধাক্কা, একজন গ্রেপ্তার
সিডনিতে রুশ কনস্যুলেটের গেটে গাড়ি ধাক্কা, একজন গ্রেপ্তার
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় একদিনে আরও ৭৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় একদিনে আরও ৭৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প
ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প
আফগানিস্তানে মধ্যরাতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, ২০ জনের বেশি নিহত
আফগানিস্তানে মধ্যরাতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, ২০ জনের বেশি নিহত
গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান
গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
বিক্ষোভের মুখে চীন সফর বাতিল করলেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট
বিক্ষোভের মুখে চীন সফর বাতিল করলেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট
সর্বশেষ খবর
যশোরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গাছের চারা বিতরণ
যশোরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গাছের চারা বিতরণ

৫৪ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শরীরে ঘুমের ঘাটতি জানান দেয় যেসব লক্ষণ
শরীরে ঘুমের ঘাটতি জানান দেয় যেসব লক্ষণ

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি
কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা ও লিফলেট বিতরণ
হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা ও লিফলেট বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইনডোর প্ল্যান্টের যত্নে ৫ নিয়ম
ইনডোর প্ল্যান্টের যত্নে ৫ নিয়ম

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৫
পাকিস্তানে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৫

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ঢাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ এক দিন কমলো
ডাকসু নির্বাচন : ঢাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ এক দিন কমলো

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে দুই থানার ওসি বদলি
টঙ্গীতে দুই থানার ওসি বদলি

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চবি’র সব পরীক্ষা স্থগিত
৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চবি’র সব পরীক্ষা স্থগিত

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেইরি উন্নয়ন বোর্ড গঠনে প্রজ্ঞাপন জারি
ডেইরি উন্নয়ন বোর্ড গঠনে প্রজ্ঞাপন জারি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরগুনায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
বরগুনায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুইদিন বাড়লো রাকসুর মনোনয়ন বিতরণ
দুইদিন বাড়লো রাকসুর মনোনয়ন বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মঙ্গলবার আরও সাত দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
মঙ্গলবার আরও সাত দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বন্ড’ ফ্র্যাঞ্চাইজিতে ফিরতে আপত্তি নেই ব্রসনানের
‘বন্ড’ ফ্র্যাঞ্চাইজিতে ফিরতে আপত্তি নেই ব্রসনানের

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

কানাডার কুইবেকে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
কানাডার কুইবেকে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

ভিসা জালিয়াতদের বিরুদ্ধে মার্কিন দূতাবাসের স্পষ্ট বার্তা
ভিসা জালিয়াতদের বিরুদ্ধে মার্কিন দূতাবাসের স্পষ্ট বার্তা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে রেললাইনে অজ্ঞাত নারীর খণ্ড-বিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার
মুন্সিগঞ্জে রেললাইনে অজ্ঞাত নারীর খণ্ড-বিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে ডেঙ্গুতে সারা দেশে ৩৯ জনের মৃত্যু
আগস্টে ডেঙ্গুতে সারা দেশে ৩৯ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’
‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মানুষ-হাতির সহাবস্থান নিশ্চিতে দ্রুততম সময়ে ক্ষতিপূরণ দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হবে : উপদেষ্টা
মানুষ-হাতির সহাবস্থান নিশ্চিতে দ্রুততম সময়ে ক্ষতিপূরণ দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হবে : উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় সহিংস বিক্ষোভের পর নিরাপত্তা জোরদার
ইন্দোনেশিয়ায় সহিংস বিক্ষোভের পর নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কে দুর্ঘটনায় অটোচালক নিহত
ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কে দুর্ঘটনায় অটোচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কার প্রক্রিয়ায় সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সংস্কার প্রক্রিয়ায় সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়িতে অপহৃত শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক দুই
খাগড়াছড়িতে অপহৃত শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক দুই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমামের ব্যাটে আট ম্যাচে চার সেঞ্চুরিসহ তিন ফিফটি
ইমামের ব্যাটে আট ম্যাচে চার সেঞ্চুরিসহ তিন ফিফটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যান্টাসটিক ফিল্ম ফ্যাস্টিভালে বাংলাদেশের 'লোক'
ফ্যান্টাসটিক ফিল্ম ফ্যাস্টিভালে বাংলাদেশের 'লোক'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চবিতে থাকছে ১৪৪ ধারা জারি
চবিতে থাকছে ১৪৪ ধারা জারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৩ বছর পর জয় পেল ১৬০ বছরের পুরোনো ক্লাব
৪৩ বছর পর জয় পেল ১৬০ বছরের পুরোনো ক্লাব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর ব্যাংকে চাকরি, এখন ফুটপাতে করছেন ভিক্ষা
১৪ বছর ব্যাংকে চাকরি, এখন ফুটপাতে করছেন ভিক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামদা দিয়ে কুপিয়ে ছাদ থেকে দুই শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল 'স্থানীয়রা', উত্তপ্ত চবি
রামদা দিয়ে কুপিয়ে ছাদ থেকে দুই শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল 'স্থানীয়রা', উত্তপ্ত চবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে কাঁদিয়ে বাংলাদেশের জয়
ভারতকে কাঁদিয়ে বাংলাদেশের জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জাতীয় পার্টির ভেতর দিয়ে আওয়ামী লীগকে ফেরানোর পরিকল্পনা চলছে’
‘জাতীয় পার্টির ভেতর দিয়ে আওয়ামী লীগকে ফেরানোর পরিকল্পনা চলছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নত প্রযুক্তির স্যাটেলাইট উন্মোচন করল ইরান
উন্নত প্রযুক্তির স্যাটেলাইট উন্মোচন করল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ
হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চবি এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি
চবি এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূর্বাচলে হচ্ছে চার নতুন থানা
পূর্বাচলে হচ্ছে চার নতুন থানা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ
গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যমুনায় এনসিপির প্রতিনিধি দল
যমুনায় এনসিপির প্রতিনিধি দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল
আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক : বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক : বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে চীন সফর বাতিল করলেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট
বিক্ষোভের মুখে চীন সফর বাতিল করলেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিই একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে: মির্জা ফখরুল
বিএনপিই একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংস্কার একটি জীবন্ত প্রক্রিয়া, যা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে : প্রধান বিচারপতি
সংস্কার একটি জীবন্ত প্রক্রিয়া, যা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে : প্রধান বিচারপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপি নেতারা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপি নেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত চায় এনসিপি
জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত চায় এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগস্টের ৩০ দিনে এলো ২৭ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
আগস্টের ৩০ দিনে এলো ২৭ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত পাওয়ায় গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিল যুবক
প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত পাওয়ায় গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিল যুবক

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ
বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিয়ের পরদিনই নববধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, স্বামী কারাগারে
বিয়ের পরদিনই নববধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, স্বামী কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি ছাত্রলীগের সেক্রেটারি সৈকত আবারও রিমান্ডে
ঢাবি ছাত্রলীগের সেক্রেটারি সৈকত আবারও রিমান্ডে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি

সম্পাদকীয়

মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়
রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!
ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও
স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ
পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল
বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল

নগর জীবন

রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা
রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের
জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে
গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

আবার খুলছে সুন্দরবন
আবার খুলছে সুন্দরবন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ
৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা

সম্পাদকীয়

হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই
হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী
জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী

নগর জীবন

শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম
শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত
দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার
বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার

দেশগ্রাম

ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন
ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন

নগর জীবন

দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ
দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ

নগর জীবন

অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান
১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ
আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ
ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর
কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে দুই ভাইকে দেখতে এসে গাঁজাসহ আটক অপর ভাই
কারাগারে দুই ভাইকে দেখতে এসে গাঁজাসহ আটক অপর ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা