শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৫, বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

২৬ অক্টোবর পাকিস্তানের 'কালো দিবস'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
২৬ অক্টোবর পাকিস্তানের 'কালো দিবস'

ইতিহাসে তথ্য বিকৃতি নতুন কিছু নয়। বরং মাঝে মাঝেই প্রকৃত সত্য লেখা হয় না ইতিহাস বইয়ের পাতায়। এটা হয় কখনও বা ঐতিহাসিকদের অজ্ঞানতার কারণে। প্রকৃত সত্য তাদের নাগালে এসে না পৌঁছানোর জন্য তারা ভুল করে ফেলেন। আবার ককনও বা ইচ্ছাকৃতভাবেই আসল ইতিহাসকে লুকিয়ে রাখতে এটা করা হয়। কিন্তু সত্য কখনও মাটিচাপা থাকে না। এটাও ইতিহাসেরই শিক্ষা।
প্রকৃত সত্য উদঘাটিত হবেই। আর সত্য উদঘাটিত হলে নতুন করে লেখা উচিত ইতিহাস। আর সেটা না হলে তো তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে প্রতারণা করা হবে। তারা জানতে পারবে না প্রকৃত ইতিহাস। ভুল ধারণাগুলো তাদের মনেও থেকে যাবে। তাই প্রকৃত সত্য প্রকাশ পেলে সেটা তুলে ধরা উচিত সঠিকভাবে।

ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরের তরুণদের দিকে তাকালে এটা যে কত জরুরি সেটা বোঝা যায়। দশকের পর দশক ধরে ভুল তথ্য আর মিথ্যা প্রচার করে পাকিস্তান কাশ্মীরী তরুণদের মন বিষিয়ে দিয়েছে। এখনও অনেকের কাছেই গোপন রয়েছে কাশ্মীরের আসল ইতিহাস। এখন সময় এসেছে জম্মু ও কাশ্মীরের তরুণদরে সামনে প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার। ইতিহাসের আলোকে দাঁড়িয়ে তারাই পারবে নিজেদের ভবিষ্যত ঠিক করতে। আসল সত্য জানলে নিজেরা সমৃদ্ধ হবে নিজেদের মাতৃভূমি সম্পর্কে। ভাঙবে ভুল ধারণা। তাই প্রকৃত সত্যি তাদের সামনে তুলে ধরা বিশেষ জরুরি।

প্রতি বছর পাকিস্তান ২৬ অক্টোবর 'ব্ল্যাক ডে' বা কালো দিবস হিসেবে পালন করে। পাকিস্তানের জন্মলগ্ন থেকে আট মাসের যুদ্ধে ভারতের কাছে পরাজয়ের স্মৃতি আগলে তারা আজও পালন করে চলেছে কালো দিবস। ১৯৪৭-৪৮-এর সেই যুদ্ধেও শোচনীয়ভাবে পরাস্ত হয়েছিল পাকিস্তান।
সেনা সদস্যদের পাশাপাশি তাদের সাহায্য করতে গিয়ে বহু উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ, পাকিস্তান-সন্ত্রাসবাদীরাও সেই যুদ্ধে প্রাণ হারায়। দিনটিতে পাকিস্তান তাদের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে। সেইসঙ্গে নিজেদের ব্যর্থতার কথাটিও সকলকে মনে করিয়ে দিতে চায়। বড় বেদনার তাদের এই পরাজয়ও। ১৯৪৭ সালের ২২ অক্টোবর কাশ্মীর আক্রমণের পরিণতি যে ভালো হয়নি সেটা ভালোই বোঝেন পাকিস্তানের সর্বস্তরের মানুষ। তবু সেই পরাজয়ের স্মৃতিকে উস্কে দিয়ে আজও চলছে ভারত-বিদ্বেষ বাড়ানোর চেষ্টা। চলছে মিথ্যা প্রচারও।

কালো দিবসে পাকিস্তান শোক প্রকাশ করে নিজেদের দেশের নিহত সেনা ও অন্যান্যদের প্রতি। কিন্তু ভুলেও কাশ্মীর উপত্যকায় নিহত হাজারো মানুষের প্রতি বিন্দুমাত্র শ্রদ্ধা কখনও জানায়নি তারা। আসলে কাশ্মীরের প্রতি বিন্দুমাত্র ভালোবাসা তাদের নেই। রয়েছে শুধু অশান্তি বাধানোর বিষ। তাই পাকিস্তানি হানাদারদের হাতে হাজার হাজার কাশ্মীরী সেদিন প্রাণ হারালেও আজও নিরব ইসলামাবাদ। সে দিনের নিহতদের মধ্যে বহু মুসলিম থাকলেও তাদের নিয়ে পাকিস্তানি সরকার বা জঙ্গি সংগঠনগুলো আজও কোনও মন্তব্য করেনি। বরং এখনও কাশ্মীরি মুসলিমদের হত্যা করতে জঙ্গিদের মদদ দিয়ে চলেছে পাকিস্তানি-সেনারা। মুসলিমদের প্রতি পাকিস্তানের কোনও দরদই প্রকাশ পায়নি। হিন্দু-মুসলিম-শিখসহ সকল সম্প্রদায়ের মানুষকেই সেদিন কোতল করেছিল পাকিস্তানিরা। বারামুলা শহরেই পাকিস্তানি-হানাদারদের হাতে প্রাণ হারান ১৪ হাজার মানুষ। ধর্ষিতা হয়েছিলেন বহু কাশ্মীরী নারী।

বর্বরতার চরম সীমায় পৌঁছেছিল সেদিন পাকিস্তানি-হানাদারেররা। অথচ আজও পাকিস্তান সেই ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেনি। হাজার হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করার পরও পাকিস্তানি-নাগরিকেরা কখনও দুঃখ প্রকাশ করেনি। এমনকী, বহু নারী ধর্ষিতা হলেও নিরব পাকিস্তানের তথাকথিত মানবতাবাদীরাও। নিজেদের ব্যর্থতা নিয়েই তাদের যতো মাথাব্যাথা। অথচ তাদের কারণে কাশ্মীরের বহু মানুষ প্রাণ হারালেন, পাকিস্তানি আদিবাসীদের বর্বরতার শিকার হলেন বহু কাশ্মীরি মুসলিম। বহু নারী হারালেন তাদের সম্ভ্রম, তাদের ইজ্জত। অথচ পাকিস্তানিরা সে বিষয়ে আজও নিরব। কাশ্মীর নিয়ে এতো কথা বললেও পাকিস্তানি হামলাবাজদের সেদিনের নৃশংসতাকে নিয়ে টুঁ শব্দটিও করতে নারাজ ইসলামাবাদ।

কিন্তু সত্য কখনও ধামাচাপা থাকে না। পাকিস্তানি ফৌজি কর্তার বয়ানেই উঠে এলো প্রকৃত সত্য। গোটা দুনিয়ার সামনে আজ স্পষ্ট, সেদিন বর্বরতার চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছেছিল পাকিস্তান। কাশ্মীরেও যে তারা গণহত্যা চালিয়েছে তা সেই ঘটনার স্বাক্ষী, খোদ পাকিস্তানি সেনাকর্তাই তারই বইতে তুলে ধরেছেন। পাকিস্তান-সেনার অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আকবর খান তার লেখা বইতে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেছেন কাশ্মীর আক্রমণের যাবতীয় কৌশল ও ঘটনা প্রবাহ। আর এই আক্রমণ যে পাকিস্তানি রাষ্ট্রনায়কদের নির্দেশেই সেনাবাহিনী করেছিল, সেটাও জেনারেল সাহেবের বর্ণনায় স্পষ্ট।

পাকিস্তানের হতাশা ও ষড়যন্ত্র সবই উঠে এসেছে বইটিতে। কাশ্মীর পেতে মরিয়া দেশটি অত্যাচার ও বর্বরতার সমস্ত রাস্তাই সেদিন ব্যবহার করেছিল। মহারাজা হরিসিং-এর কাছ থেকে কাশ্মীর ছিনিয়ে নিতে সেখানকার বাসিন্দাদের ওপর শুরু হয়েছিল ভয়ঙ্কর অত্যাচার। পাকিস্তানি হানাদারেরাই মহারাজ হরি সিংকে বাধ্য করেছিল ভারতীয় সেনা সাহায্য নিতে।

কাশ্মীরের মানুষকে বাঁচাতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর সহায়তা ছাড়া সেদিন আর কোনও পথই ছিল না তার সামনে। এরপরই তো কাশ্মীর ভারতভুক্তি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। আন্তর্জাতিকভাবেই সেই চুক্তি স্বীকৃত। তারপর থেকেই কাশ্মীর ভারতের অংশ হিসেবে গোটা দুনিয়াতেই স্বীকৃত। কারণ এই অন্তর্ভুক্তি প্রক্রিয়াটিতে অক্ষরে অক্ষরে পালিত হয় ভারতের স্বাধীনতা আইন, ১৯৪৭। মেজর জেনারেল (অব.) আকবর খান তার বইটিতে এসব বিষয়ও অবতারণ করেছেন। বহু প্রকৃত সত্য উঠে এসেছে পাকিস্তানি সেনাকর্তার কলামে।

'রেইডার্স ইন কাশ্মীর' বা 'কাশ্মীরের হামলাকারী' বইটিতে আকবর তুলে ধরেছেন পাকিস্তানি জন নেতারা কীভাবে সেনাকে ব্যবহার করেছিল সেদিন। তাদের একটাই লক্ষ্য ছিল, কাশ্মীর দখল। তারজন্য সেখানকার মানুষদের খুন বা ধর্ষণ করতেও পিছপা হয়নি সেনারা। ওপর মহলের নির্দেশই ছিল, কাশ্মীর চাইই। তারজন্য যা খুশি তাই করো। মহারাজার ওপর চাপ বাড়াতে পাকিস্তানি-বাহিনীর যাবতীয় কৌশল উঠে এসেছে বইটিতে। মহারাজ বাধ্য হয়েছিলেন ভারতের সাহায্য নিতে। অবশ্য মহারা হরি সিং প্রথম থেকেই চেয়েছিলেন স্বাধীন কাশ্মীর অথবা ভারতে যোগদান। কিন্তু পাকিস্তানে সঙ্গে কখনওই য়েতে চাননি তিনি। কিন্তু পাকিস্তানি রাজনৈতিক শক্তি সেনাকে কাজে লাগিয়ে দখল করতে চেয়েছে কাশ্মীর।

কাশ্মীরে পাকিস্তানি হানার ইতিহাস অবশ্য সকলেরই জানা। এর স্বপক্ষে বহু তার প্রমাণও রয়েছে। ঐতিহাসিকরা আগেও বহুবার তুলে ধরেছেন সেই তথ্য। কিন্তু পাকিস্তানি রাজনৈতিক জগতের সঙ্গে সেনাদের সম্মিলিত এই আক্রমণের ছক এবং নরসংহারের বিস্তারিত তথ্য সে দেশেরই একজন সেনাকর্তার লেখায় এর আগে সেভাবে উঠে আসেনি। কাশ্মীরি জনগণের ওপর নেতাদের নির্দেশে পাকিস্তান-সেনা ও তাদের মদদকারী পাঠান বা অন্যান্য জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ যে বর্বরতার পরিচয় সেদিন দিয়েছে, সেটিও উঠে এসেছে বইটিতে।

পুরোটাই হয়েছে, পাকিস্তানি রাষ্ট্রনায়কদের ইচ্ছায়। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহসহ পাকিস্তানের নেতারা সকলেই জানতেন কাশ্মীরের সেই ভয়ঙ্কর সেনা-সন্ত্রাসের ঘটনা। আকবরের বই থেকে স্পষ্ট, তাদের মদদেই হয়েছে সেনা-সন্ত্রাস। মহারাজা হরি সিং ও কাশ্মীরের বাসিন্দাদের আতঙ্কিত করে তোলাই ছিল পাকিস্তানের কৌশল। সেই কৌশলের কারণে প্রাণ দিতে হয়েছে হাজারো কাশ্মীরি যুবককে সেদিন। নারীরা অনেকেই হয়েছিলেন ধর্ষিতা।

রাজনৈতিক নেতৃত্বের নির্দেশেই পাকিস্তানি সেনারা সেই দুইদিন বেআইনিভাবে কাশ্মীর আক্রমণ করে। মহারাজা হরি সিংকে বাধ্য করে ভারতের অঙ্গরাজ্য হিসেবে কাশ্মীরের যোগদানে। আসলে জন্মলগ্ন থেকে পাকিস্তানি নেতাদের আরও ক্ষমতা, আরও এলাকা এবং আরও প্রভাব-প্রতিপত্তির নেশা গ্রাস করেছিল। নেতাদের সেই লোভের কারণেই কাশ্মীর আক্রমণ করতে বাধ্য হয় পাকিস্তানি-সেনা। আর তার পরিণামে হার মানতে হয় ভারতের কাছে। আসলে নিজেদের স্বার্থেই পাকিস্তানি রাষ্ট্রনায়করা শুরু থেকে ব্যবহার করেছে 'জম্মু কাশ্মীর ইস্যু'।
জম্মু বা কাশ্মীরের প্রতি তাদের বিন্দুমাত্র মাত্র ভালোবাসা কখনওই প্রকাশ পায়নি। তাই ১৯৪৭-এর ৮ মাস যুদ্ধে কাশ্মীরের মাটিতে মানবাধিকারকে লুন্ঠিত করেছে পাকিস্তানি-সেনারা। উন্মত্ত হয়ে উঠেছিল মানুষ খুনে। নির্বিচারে কাশ্মীরিদের হত্যা করে।

ধর্ষিতা হন কাশ্মীরি মা-বোনেরা। আর সবটাই হয়েছিল নেতাদের প্রত্যক্ষ ইন্ধনে। আজও সেই ধারাই চলছে উপত্যকায়। ফলে আকবরের বইটি অত্যন্ত সময়োপোগী। কাশ্মীরের তরুণদের অনেক ভুল ধারণাই লোপ পেতে পারে।  দেরিতে হলেও পাকিস্তানি সেনাকর্তার লেখা 'রেইডার্স ইন কাশ্মীর' হামলাকারীদের চিনতে অনেককেই সাহায্য করবে। বইটি অনলাইনে পিডিএফ ফরম্যাটেও পাওয়া যাচ্ছে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল
লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল
যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প
যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে
সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু
সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’
‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’
সর্বশেষ খবর
লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু
বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার
কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক

১২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ
মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা
ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী

৪৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪

৫০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'
নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী
ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ
গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ
সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র
বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু
ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম