শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৫, বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

২৬ অক্টোবর পাকিস্তানের 'কালো দিবস'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
২৬ অক্টোবর পাকিস্তানের 'কালো দিবস'

ইতিহাসে তথ্য বিকৃতি নতুন কিছু নয়। বরং মাঝে মাঝেই প্রকৃত সত্য লেখা হয় না ইতিহাস বইয়ের পাতায়। এটা হয় কখনও বা ঐতিহাসিকদের অজ্ঞানতার কারণে। প্রকৃত সত্য তাদের নাগালে এসে না পৌঁছানোর জন্য তারা ভুল করে ফেলেন। আবার ককনও বা ইচ্ছাকৃতভাবেই আসল ইতিহাসকে লুকিয়ে রাখতে এটা করা হয়। কিন্তু সত্য কখনও মাটিচাপা থাকে না। এটাও ইতিহাসেরই শিক্ষা।
প্রকৃত সত্য উদঘাটিত হবেই। আর সত্য উদঘাটিত হলে নতুন করে লেখা উচিত ইতিহাস। আর সেটা না হলে তো তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে প্রতারণা করা হবে। তারা জানতে পারবে না প্রকৃত ইতিহাস। ভুল ধারণাগুলো তাদের মনেও থেকে যাবে। তাই প্রকৃত সত্য প্রকাশ পেলে সেটা তুলে ধরা উচিত সঠিকভাবে।

ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরের তরুণদের দিকে তাকালে এটা যে কত জরুরি সেটা বোঝা যায়। দশকের পর দশক ধরে ভুল তথ্য আর মিথ্যা প্রচার করে পাকিস্তান কাশ্মীরী তরুণদের মন বিষিয়ে দিয়েছে। এখনও অনেকের কাছেই গোপন রয়েছে কাশ্মীরের আসল ইতিহাস। এখন সময় এসেছে জম্মু ও কাশ্মীরের তরুণদরে সামনে প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার। ইতিহাসের আলোকে দাঁড়িয়ে তারাই পারবে নিজেদের ভবিষ্যত ঠিক করতে। আসল সত্য জানলে নিজেরা সমৃদ্ধ হবে নিজেদের মাতৃভূমি সম্পর্কে। ভাঙবে ভুল ধারণা। তাই প্রকৃত সত্যি তাদের সামনে তুলে ধরা বিশেষ জরুরি।

প্রতি বছর পাকিস্তান ২৬ অক্টোবর 'ব্ল্যাক ডে' বা কালো দিবস হিসেবে পালন করে। পাকিস্তানের জন্মলগ্ন থেকে আট মাসের যুদ্ধে ভারতের কাছে পরাজয়ের স্মৃতি আগলে তারা আজও পালন করে চলেছে কালো দিবস। ১৯৪৭-৪৮-এর সেই যুদ্ধেও শোচনীয়ভাবে পরাস্ত হয়েছিল পাকিস্তান।
সেনা সদস্যদের পাশাপাশি তাদের সাহায্য করতে গিয়ে বহু উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ, পাকিস্তান-সন্ত্রাসবাদীরাও সেই যুদ্ধে প্রাণ হারায়। দিনটিতে পাকিস্তান তাদের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে। সেইসঙ্গে নিজেদের ব্যর্থতার কথাটিও সকলকে মনে করিয়ে দিতে চায়। বড় বেদনার তাদের এই পরাজয়ও। ১৯৪৭ সালের ২২ অক্টোবর কাশ্মীর আক্রমণের পরিণতি যে ভালো হয়নি সেটা ভালোই বোঝেন পাকিস্তানের সর্বস্তরের মানুষ। তবু সেই পরাজয়ের স্মৃতিকে উস্কে দিয়ে আজও চলছে ভারত-বিদ্বেষ বাড়ানোর চেষ্টা। চলছে মিথ্যা প্রচারও।

কালো দিবসে পাকিস্তান শোক প্রকাশ করে নিজেদের দেশের নিহত সেনা ও অন্যান্যদের প্রতি। কিন্তু ভুলেও কাশ্মীর উপত্যকায় নিহত হাজারো মানুষের প্রতি বিন্দুমাত্র শ্রদ্ধা কখনও জানায়নি তারা। আসলে কাশ্মীরের প্রতি বিন্দুমাত্র ভালোবাসা তাদের নেই। রয়েছে শুধু অশান্তি বাধানোর বিষ। তাই পাকিস্তানি হানাদারদের হাতে হাজার হাজার কাশ্মীরী সেদিন প্রাণ হারালেও আজও নিরব ইসলামাবাদ। সে দিনের নিহতদের মধ্যে বহু মুসলিম থাকলেও তাদের নিয়ে পাকিস্তানি সরকার বা জঙ্গি সংগঠনগুলো আজও কোনও মন্তব্য করেনি। বরং এখনও কাশ্মীরি মুসলিমদের হত্যা করতে জঙ্গিদের মদদ দিয়ে চলেছে পাকিস্তানি-সেনারা। মুসলিমদের প্রতি পাকিস্তানের কোনও দরদই প্রকাশ পায়নি। হিন্দু-মুসলিম-শিখসহ সকল সম্প্রদায়ের মানুষকেই সেদিন কোতল করেছিল পাকিস্তানিরা। বারামুলা শহরেই পাকিস্তানি-হানাদারদের হাতে প্রাণ হারান ১৪ হাজার মানুষ। ধর্ষিতা হয়েছিলেন বহু কাশ্মীরী নারী।

বর্বরতার চরম সীমায় পৌঁছেছিল সেদিন পাকিস্তানি-হানাদারেররা। অথচ আজও পাকিস্তান সেই ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেনি। হাজার হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করার পরও পাকিস্তানি-নাগরিকেরা কখনও দুঃখ প্রকাশ করেনি। এমনকী, বহু নারী ধর্ষিতা হলেও নিরব পাকিস্তানের তথাকথিত মানবতাবাদীরাও। নিজেদের ব্যর্থতা নিয়েই তাদের যতো মাথাব্যাথা। অথচ তাদের কারণে কাশ্মীরের বহু মানুষ প্রাণ হারালেন, পাকিস্তানি আদিবাসীদের বর্বরতার শিকার হলেন বহু কাশ্মীরি মুসলিম। বহু নারী হারালেন তাদের সম্ভ্রম, তাদের ইজ্জত। অথচ পাকিস্তানিরা সে বিষয়ে আজও নিরব। কাশ্মীর নিয়ে এতো কথা বললেও পাকিস্তানি হামলাবাজদের সেদিনের নৃশংসতাকে নিয়ে টুঁ শব্দটিও করতে নারাজ ইসলামাবাদ।

কিন্তু সত্য কখনও ধামাচাপা থাকে না। পাকিস্তানি ফৌজি কর্তার বয়ানেই উঠে এলো প্রকৃত সত্য। গোটা দুনিয়ার সামনে আজ স্পষ্ট, সেদিন বর্বরতার চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছেছিল পাকিস্তান। কাশ্মীরেও যে তারা গণহত্যা চালিয়েছে তা সেই ঘটনার স্বাক্ষী, খোদ পাকিস্তানি সেনাকর্তাই তারই বইতে তুলে ধরেছেন। পাকিস্তান-সেনার অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আকবর খান তার লেখা বইতে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেছেন কাশ্মীর আক্রমণের যাবতীয় কৌশল ও ঘটনা প্রবাহ। আর এই আক্রমণ যে পাকিস্তানি রাষ্ট্রনায়কদের নির্দেশেই সেনাবাহিনী করেছিল, সেটাও জেনারেল সাহেবের বর্ণনায় স্পষ্ট।

পাকিস্তানের হতাশা ও ষড়যন্ত্র সবই উঠে এসেছে বইটিতে। কাশ্মীর পেতে মরিয়া দেশটি অত্যাচার ও বর্বরতার সমস্ত রাস্তাই সেদিন ব্যবহার করেছিল। মহারাজা হরিসিং-এর কাছ থেকে কাশ্মীর ছিনিয়ে নিতে সেখানকার বাসিন্দাদের ওপর শুরু হয়েছিল ভয়ঙ্কর অত্যাচার। পাকিস্তানি হানাদারেরাই মহারাজ হরি সিংকে বাধ্য করেছিল ভারতীয় সেনা সাহায্য নিতে।

কাশ্মীরের মানুষকে বাঁচাতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর সহায়তা ছাড়া সেদিন আর কোনও পথই ছিল না তার সামনে। এরপরই তো কাশ্মীর ভারতভুক্তি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। আন্তর্জাতিকভাবেই সেই চুক্তি স্বীকৃত। তারপর থেকেই কাশ্মীর ভারতের অংশ হিসেবে গোটা দুনিয়াতেই স্বীকৃত। কারণ এই অন্তর্ভুক্তি প্রক্রিয়াটিতে অক্ষরে অক্ষরে পালিত হয় ভারতের স্বাধীনতা আইন, ১৯৪৭। মেজর জেনারেল (অব.) আকবর খান তার বইটিতে এসব বিষয়ও অবতারণ করেছেন। বহু প্রকৃত সত্য উঠে এসেছে পাকিস্তানি সেনাকর্তার কলামে।

'রেইডার্স ইন কাশ্মীর' বা 'কাশ্মীরের হামলাকারী' বইটিতে আকবর তুলে ধরেছেন পাকিস্তানি জন নেতারা কীভাবে সেনাকে ব্যবহার করেছিল সেদিন। তাদের একটাই লক্ষ্য ছিল, কাশ্মীর দখল। তারজন্য সেখানকার মানুষদের খুন বা ধর্ষণ করতেও পিছপা হয়নি সেনারা। ওপর মহলের নির্দেশই ছিল, কাশ্মীর চাইই। তারজন্য যা খুশি তাই করো। মহারাজার ওপর চাপ বাড়াতে পাকিস্তানি-বাহিনীর যাবতীয় কৌশল উঠে এসেছে বইটিতে। মহারাজ বাধ্য হয়েছিলেন ভারতের সাহায্য নিতে। অবশ্য মহারা হরি সিং প্রথম থেকেই চেয়েছিলেন স্বাধীন কাশ্মীর অথবা ভারতে যোগদান। কিন্তু পাকিস্তানে সঙ্গে কখনওই য়েতে চাননি তিনি। কিন্তু পাকিস্তানি রাজনৈতিক শক্তি সেনাকে কাজে লাগিয়ে দখল করতে চেয়েছে কাশ্মীর।

কাশ্মীরে পাকিস্তানি হানার ইতিহাস অবশ্য সকলেরই জানা। এর স্বপক্ষে বহু তার প্রমাণও রয়েছে। ঐতিহাসিকরা আগেও বহুবার তুলে ধরেছেন সেই তথ্য। কিন্তু পাকিস্তানি রাজনৈতিক জগতের সঙ্গে সেনাদের সম্মিলিত এই আক্রমণের ছক এবং নরসংহারের বিস্তারিত তথ্য সে দেশেরই একজন সেনাকর্তার লেখায় এর আগে সেভাবে উঠে আসেনি। কাশ্মীরি জনগণের ওপর নেতাদের নির্দেশে পাকিস্তান-সেনা ও তাদের মদদকারী পাঠান বা অন্যান্য জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ যে বর্বরতার পরিচয় সেদিন দিয়েছে, সেটিও উঠে এসেছে বইটিতে।

পুরোটাই হয়েছে, পাকিস্তানি রাষ্ট্রনায়কদের ইচ্ছায়। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহসহ পাকিস্তানের নেতারা সকলেই জানতেন কাশ্মীরের সেই ভয়ঙ্কর সেনা-সন্ত্রাসের ঘটনা। আকবরের বই থেকে স্পষ্ট, তাদের মদদেই হয়েছে সেনা-সন্ত্রাস। মহারাজা হরি সিং ও কাশ্মীরের বাসিন্দাদের আতঙ্কিত করে তোলাই ছিল পাকিস্তানের কৌশল। সেই কৌশলের কারণে প্রাণ দিতে হয়েছে হাজারো কাশ্মীরি যুবককে সেদিন। নারীরা অনেকেই হয়েছিলেন ধর্ষিতা।

রাজনৈতিক নেতৃত্বের নির্দেশেই পাকিস্তানি সেনারা সেই দুইদিন বেআইনিভাবে কাশ্মীর আক্রমণ করে। মহারাজা হরি সিংকে বাধ্য করে ভারতের অঙ্গরাজ্য হিসেবে কাশ্মীরের যোগদানে। আসলে জন্মলগ্ন থেকে পাকিস্তানি নেতাদের আরও ক্ষমতা, আরও এলাকা এবং আরও প্রভাব-প্রতিপত্তির নেশা গ্রাস করেছিল। নেতাদের সেই লোভের কারণেই কাশ্মীর আক্রমণ করতে বাধ্য হয় পাকিস্তানি-সেনা। আর তার পরিণামে হার মানতে হয় ভারতের কাছে। আসলে নিজেদের স্বার্থেই পাকিস্তানি রাষ্ট্রনায়করা শুরু থেকে ব্যবহার করেছে 'জম্মু কাশ্মীর ইস্যু'।
জম্মু বা কাশ্মীরের প্রতি তাদের বিন্দুমাত্র মাত্র ভালোবাসা কখনওই প্রকাশ পায়নি। তাই ১৯৪৭-এর ৮ মাস যুদ্ধে কাশ্মীরের মাটিতে মানবাধিকারকে লুন্ঠিত করেছে পাকিস্তানি-সেনারা। উন্মত্ত হয়ে উঠেছিল মানুষ খুনে। নির্বিচারে কাশ্মীরিদের হত্যা করে।

ধর্ষিতা হন কাশ্মীরি মা-বোনেরা। আর সবটাই হয়েছিল নেতাদের প্রত্যক্ষ ইন্ধনে। আজও সেই ধারাই চলছে উপত্যকায়। ফলে আকবরের বইটি অত্যন্ত সময়োপোগী। কাশ্মীরের তরুণদের অনেক ভুল ধারণাই লোপ পেতে পারে।  দেরিতে হলেও পাকিস্তানি সেনাকর্তার লেখা 'রেইডার্স ইন কাশ্মীর' হামলাকারীদের চিনতে অনেককেই সাহায্য করবে। বইটি অনলাইনে পিডিএফ ফরম্যাটেও পাওয়া যাচ্ছে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়