শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৫, বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

প্রথম ১০০ দিনে যেসব বিষয়ে নজর দিতে চান বাইডেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
প্রথম ১০০ দিনে যেসব বিষয়ে নজর দিতে চান বাইডেন

জো বাইডেন তার ৫০ বছরের রাজনৈতিক জীবনে এই মুহূর্তটি অর্জনের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে গেছেন। কিন্তু ক্ষমতায় বসার প্রথম দিন থেকেই তিনি যে কী বিশাল চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন, তা হয়ত তিনি কখনও প্রত্যাশাও করেননি। কী সেই চ্যালেঞ্জগুলো?

প্রথম দশ দিনেই তিনি বেশ কিছু নির্বাহী আদেশ জারির কাজ শুরু করছেন।

এগুলো হল প্রেসিডেন্টের ক্ষমতাবলে জারি করা নির্বাহী আদেশ, যার জন্য কংগ্রেসের অনুমোদনের প্রয়োজন হয় না।

এই তালিকায় সবার উপরে আছে দুটি বিষয়। এক- বিতর্কিত ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা বাতিলের বিষয়। তার পূর্বসূরী ডোনাল্ড ট্রাম্প নিরাপত্তা হুমকির কারণ দেখিয়ে প্রধানত যেসব মুসলিম দেশ থেকে আমেরিকায় ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন, সেগুলো প্রত্যাহার। 

আর দ্বিতীয়টি হল প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে আবার যোগদান।

করোনা মোকাবেলায় আমেরিকানদের মাস্ক পরানো

আমেরিকায় করোনাভাইরাসে এ পর্যন্ত মারা গেছে ৪ লাখের বেশি মানুষ। এই মহামারী এবং দেশটিতে এর সূদুরপ্রসারী প্রভাব মোকাবেলা নতুন প্রশাসনের অগ্রাধিকারের তালিকায় সবার উপরে থাকবে।

বাইডেন বলেছেন, “আমাদের প্রশাসনের জন্য এটা অন্যতম সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লড়াই” এবং তিনি ক্ষমতা গ্রহণের পর সাথে সাথেই কোভিড মোকাবেলায় তার কৌশল বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

তার প্রথম একটি পদক্ষেপ হবে দেশব্যাপী কেন্দ্রীয় সরকারের সমস্ত ভবনে এবং আন্তঃরাজ্য ভ্রমণের সময় মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করে নির্বাহী আদেশ জারি করা।

তবে বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের গভর্নর যারা এতদিন পর্যন্ত বাধ্যতামূলক মাস্ক পরার বিরোধিতা করে এসেছেন, তারা যে হঠাৎ করে তাদের মনোভাব বদলাবেন এমন কোনও নিশ্চয়তা নেই। আর সারাদেশে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করার জন্য আদেশ জারি করার কোনও আইনগত পথ প্রেসিডেন্টের ক্ষমতায় কার্যত দেওয়া নেই।

তবে প্রথম দিনে জারি করা নির্বাহী আদেশে তিনি ফেডারেল অফিসগুলোতে মাস্ক ও সামাজিক দূরত্ব বাধ্যতামূলক করার নির্দেশ দিয়েছেন।

বাইডেন এই সীমাবদ্ধতা মেনে নিয়েছেন বলেই মনে হচ্ছে এবং তিনি বলেছেন তিনি গর্ভনরদের মত বদলাতে রাজি করনোর জন্য ব্যক্তিগতভাবে চেষ্টা করবেন।

গভর্নররা যদি তার কথা না মানেন, তাহলে মেয়র এবং পৌর এলাকার কর্মকর্তাদের প্রতি এ ব্যাপারে উদ্যোগ নেবার আহ্বান তিনি জানাবেন বলে অঙ্গীকার করেছেন। তবে সেটা কীভাবে কার্যকর করা হবে সে বিষয়ে কিছু এখনও বলা হয়নি।

১০০ দিনে ১০০ মিলিয়ন ডোজ টিকা

বাইডেন টিকাদান প্রক্রিয়ায় গতি সঞ্চার করতে চান। তার চূড়ান্ত লক্ষ্য হল তার ক্ষমতায় প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে ১০ কোটি মানুষকে করোনার টিকার অন্তত প্রথম ডোজ দিয়ে দেয়া।

টিকা কর্মসূচি দ্রুততার সাথে করার একটা পরিকল্পনা হল যত ভ্যাকসিন তৈরি আছে তার একটা অংশ দ্বিতীয় ডোজের জন্য মজুত রাখার বদলে, পুরোটাই একসাথে ছেড়ে দেওয়া।

এছাড়াও দ্রুত কোভিড পরীক্ষা ব্যবস্থা চালু ও তা উন্নত করতে এবং জাতীয় স্তরে চিকিৎসা সরঞ্জাম, ওষুধ, এবং পিপিই’র সরবরাহ ব্যবস্থা কার্যকর রাখার জন্যও তিনি নির্বাহী পদক্ষেপ নেবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় আবার যোগদান

আমেরিকার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে বেরিয়ে যাবার সিদ্ধান্ত নাকচ করে দেবার প্রতিশ্রুতিও তার কার্যতালিকায় রয়েছে।

এ ব্যাপারে নির্বাহী আদেশ এরই মধ্যে জারি করেছেন তিনি

গ্রীষ্মে ট্রাম্প ঘোষণা করেছিলেন আমেরিকা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। তার অভিযোগ ছিল চীনে এই ভাইরাস প্রথম ধরা পড়ার পর সংস্থাটি কোভিডের বিস্তার ঠেকাতে এবং সংস্থায় “জরুরিভাবে প্রয়োজনীয় সংস্কার” আনতে ব্যর্থ হয়েছে।

অর্থনৈতিক পদক্ষেপ: ভাড়াটে ও বাড়ির মালিকদের জন্য ছাড়

বাইডেনের প্রশাসনিক টিমের সদস্যরা বলেছেন বাসা ভাড়া না দিতে পারার জন্য ভাড়াটিয়াকে উচ্ছেদ বা বাড়ি কেনার বন্ধকের অর্থ পরিশোধ করতে না পারলে বাড়ি বাজেয়াপ্ত করার প্রক্রিয়া বন্ধ রাখার মেয়াদ আরও বাড়ানোর পরিকল্পনা বাইডেনের রয়েছে। মহামারী শুরু হবার পর এই স্থগিতাদেশ জারি করা হয়েছিল।

এছাড়াও সরকারের কেন্দ্রীয় তহবিল থেকে শিক্ষার্থীদের দেওয়া ঋণের কিস্তি সুদসহ পরিশোধের প্রক্রিয়াও এখন বন্ধ রাখা হয়েছে। সেটিও চালু রাখতে চান বাইডেন।

বাইডেনের টিম আরও জানাচ্ছে “শ্রমজীবী পরিবারগুলোকে অর্থনৈতিক সুবিধা দেবার ব্যাপারেও অবিলম্বে পদক্ষেপ গ্রহণের” জন্য ক্যাবিনেট সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে তিনি নির্দেশ দেবেন এমন পরিকল্পনা রয়েছে।
১.৯ ট্রিলিয়ন ডলার করোনাভাইরাস অর্থনীতি
করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে বিপর্যস্ত আমেরিকান অর্থনীতি পুনরুজ্জীবনের জন্য গত সপ্তাহে বাইডেন ১.৯ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনৈতিক প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন এবং বলেছেন যে “মানুষের দুঃসহ মাত্রার দুঃখকষ্ট যে একটা সংকটময় পরিস্থিতে পৌঁছেছে,তা পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে এবং এখন নষ্ট করার মত সময় হাতে নেই”।

এই প্যাকেজ কংগ্রেস অনুমোদন করলে তা অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ভূমিকা রাখবে বলে বাইডেন মনে করছেন। স্কুল নিরাপদে খোলার জন্যও এই প্যাকেজে অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। মি. বাইডেন তার প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে নিরাপদ পরিবেশে স্কুল আবার চালু করতে আগ্রহী।

গত ডিসেম্বরে কংগ্রেস ৯০০ বিলিয়ন ডলারের যে আর্থিক প্যাকেজ অনুমোদন করেছিল এটা তার ওপর বাড়তি প্রণোদনা প্যাকেজ।

রিপাবলিকান আইন প্রণেতারা এই বিলের কিছু অংশের বিরোধিতা করতে পারেন এমন সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ মহামারীর প্রভাব সামাল দিতে আমেরিকা যে ঋণ নিয়েছে তার বোঝা এর ফলে আরও বাড়বে। পরিকল্পিত এই বিল পাশ হতে হলে বাইডেনের জন্য রিপাবলিকানদের সমর্থনের প্রয়োজন হবে।

কংগ্রেসের উভয় কক্ষেরই নিয়ন্ত্রণ এখন ডেমোক্র্যাটদের হাতে, কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠতা খুবই অল্প ব্যবধানের।

ট্রাম্পের কর সুবিধা বাতিল

বাইডেন তার অর্থনৈতিক পুনরুজ্জীবন পরিকল্পনায় শুধু কোভিড মোকাবেলার জন্য অর্থ সহায়তার প্রস্তাবই রাখেননি। ট্রাম্প যে কর ছাড় দিয়েছেন তা বাতিল করার প্রতিশ্রুতিও তিনি দিয়েছেন।

ট্রাম্প তার ক্ষমতার প্রথম দিকে ২০১৭ সালে যে কর ছাড় অনুমোদন করেন, বাইডেনের টিম বলছে সেটা শুধু ধনী আমেরিকানদের পকেট ভারী করেছে। ছোটখাট ব্যবসায়ীরা এই ছাড়ের সুবিধা মোটেও পাননি, এই সুবিধা ভোগ করেছেন বড় বড় ব্যবসায়ীরা।

বাইডেন ব্যবসায়ে বিদেশ থেকে অর্জিত অর্থের ওপরও কর বসানোর পরিকল্পনা দিয়েছেন। তার নতুন কর নীতিকেও কংগ্রেসের অনুমোদন পেতে হবে।

প্যারিস চুক্তিতে ফিরে যাওয়া

বাইডেন বলেছেন ক্ষমতা গ্রহণ করার পর প্রথম দিনই তিনি প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে আমেরিকাকে আবার ফিরিয়ে নিয়েছেন। এই চুক্তিতে বিশ্ব নেতারা পৃথিবীর তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের নিচে রাখার অঙ্গীকার করেছিলেন, যেটা ছিল শিল্পায়নের আগের বিশ্বের তাপমাত্রা। তারা অঙ্গীকার করেছিলেন সম্ভব হলে তাপমাত্রা তারা ১.৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে নামিয়ে আনার চেষ্টা করবেন।

ট্রাম্প ২০১৫ সালে সম্পাদিত ওই চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসেন। আমেরিকা ওই চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসা বিশ্বের প্রথম দেশ।

বাইডেন বলেছেন তাপমাত্রা বৃদ্ধি ঠেকানোর জন্য আমেরিকা তার উদ্যোগ আরও বাড়াবে এবং প্রেসিডেন্ট পদে তার প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে তিনি বিশ্ব জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করবেন।

তিনি বলেছেনক, ২০৫০ সালের মধ্যে আমেরিকার কার্বন নিঃসরণের মাত্রা যাতে শূণ্যে নামিয়ে আনা যায় তার জন্য এ বছরই তিনি আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেবেন।

অন্য পরিবেশবান্ধব পরিকল্পনা

কানাডার আলবার্টা প্রদেশ থেকে মনটানা আর সাউথ ডাকোটার মধ্যে দিয়ে টেক্সাস পর্যন্ত তেলের পাইপলাইন বসানোর এক বিতর্কিত প্রকল্পও তিনি ক্ষমতা হাতে নেওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই বাতিল করে দেবেন এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন। কিস্টোন এক্সএল নামে তেল ও গ্যাস পাইপলাইন বসানোর এই প্রকল্পের কাজ এগিয়ে নেবার জন্য ২০১৭ সালে একটি নির্বাহী আদেশে মি. ট্রাম্প সই করার পর থেকে বিরোধীরা এর প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করে আসছেন গত কয়েক বছর ধরে।

যানবাহনের কার্বন নিঃসরণের মাত্রা শিথিল করে ট্রাম্প প্রশাসন যে আইন পাশ করেছিল সেটি নিয়েও নতুন করে চিন্তাভাবনার কথা বলেছেন মি. বাইডেন। তিনি বলেছেন গাড়ি ও ভারী যানবাহনের কার্বন নির্গমনের ক্ষেত্রে শিগগিরি কঠোর বিধিনিষেধ আনা হবে।

তেল ও গ্যাস থেকে মিথেন দূষণের মাত্রা নিয়ে মি. বাইডেন প্রশাসন কঠোর বিধিনিষেধ জারির পরিকল্পনা করছে এবং তেল ও গ্যাস ক্ষেত্র ইজারা দেবার ব্যাপারেও নীতির পরিবর্তন তার প্রশাসন আনতে যাচ্ছে।

অভিবাসন নীতি: ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা বাতিল

জানুয়ারি ২০১৭ সালে ক্ষমতা গ্রহণ করার মাত্র সাতদিনের মাথায় ট্রাম্প কিছু দেশ থেকে আমেরিকায় ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। ট্রাম্পের যেসব নীতি দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথমেই বাতিল করেছেন বাইডেন।

সাতটি মূলত মুসলিম প্রধান দেশ থেকে আমেরিকায় ভ্রমণের ওপর এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়, পরে আদালতে এই বিধান চ্যালেঞ্জ করে মামলা চলার পর তালিকায় কিছু রদবদল করা হয়।

এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় ছিল ইরান, লিবিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া, ইয়েমেন, ভেনেজুয়েলা এবং উত্তর কোরিয়া।

নাগরিকত্ব প্রদান

অভিবাসন নীতির ক্ষেত্রে বাইডেনের আরেকটি বড় প্রতিশ্রুতি হল তিনি দায়িত্ব নেবার পর প্রথম দিকেই কংগ্রেসে একটি বিল উত্থাপন করবেন, যার মাধ্যমে নথিবিহীন এক কোটি দশ লাখের ওপর অভিবাসীকে নাগরিকত্ব দেবার পথ প্রশস্ত হবে।

নির্বাচনী প্রচারণার শেষ দিকে বাইডেন ঘোষণা করেছেন যে আমেরিকার দক্ষিণ সীমান্তে যে ৫৪৫ জন অভিবাসী শিশু তাদের বাবা-মায়েদের থেকে আলাদা হয়ে গেছে তাদের একত্র করার জন্য তিনি একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করবেন।

সীমান্ত প্রাচীর নির্মাণ রদ

ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট মেয়াদের আরেকটি বহুল আলোচিত প্রকল্প - আমেরিকা আর মেক্সিকোর মাঝখানে দেয়াল তোলা- সেই নির্মাণ কাজও বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মি. বাইডেন। নির্বাচনী প্রচারণার সময় তিনি বলেছেন এই প্রকল্প “অর্থের অপচয়” এবং “যেখানে প্রকৃত হুমকি মোকাবেলায় অর্থের প্রয়োজন এই প্রকল্পের কারণে সেসব ক্ষেত্রে অর্থ ব্যয় করা সম্ভব হচ্ছে না”। শপথ নেওয়ার পরপরই জারি করা নির্বাহী আদেশে তিনি এই প্রকল্পের অর্থায়ন বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন।

বাইডেন প্রশাসন বলেছে সীমান্তে প্রাচীর নির্মাণের বদলে অভিবাসনের বৈধতা যাচাইয়ের কর্মসূচি গড়ে তোলার জন্য তারা কেন্দ্রীয় তহবিল বরাদ্দ করতে আগ্রহী।

বর্ণবাদ ও ফৌজদারি বিচারে সংস্কার

কোভিড, অর্থনীতি এবং জলবায়ুর পর চতুর্থ স্থানে রয়েছে বর্ণবাদের সমস্যা। বাইডেন বলেছেন তিনি দ্রুত এই সমস্যা মোকাবেলার কাজ শুরু করবেন।

আবাসন, স্বাস্থ্যসেবাসহ যেসব ক্ষেত্রে বর্ণবৈষম্য প্রকট সেসব ক্ষেত্রকে তিনি অগ্রাধিকার দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

প্রথম ১০০ কার্যদিবসের মধ্যে বাইডেন পুলিশ বিভাগের সংস্কারের প্রক্রিয়া শুরু করতে চান। এ লক্ষ্যে তিনি পুলিশের কার্যকলাপের ওপর নজরদারির জন্য জাতীয় পর্যায়ে একটি সংস্থা গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তবে এই পরিকল্পনা সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।

এলজিবিটি সুরক্ষা

এলজিবিটি সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষদের সুরক্ষার অঙ্গীকার করেছেন বাইডেন। তিনি বলেছেন হিজড়া, তৃতীয় লিঙ্গ ও সমকামীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা বন্ধে তিনি তহবিল বরাদ্দ করবেন। তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের সামরিক বাহিনীতে যোগ দেবার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা তিনি প্রত্যাহার করবেন এবং স্কুলে ট্রান্সজেন্ডার সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীদের প্রতি আচরণের ক্ষেত্রে বৈষম্য বন্ধে নির্দেশাবলী জারি করবেন। এ বিষয়ক নির্বাহী আদেশও তিনি এই মধ্যে জারি করেছেন।

আমেরিকান মিত্রদের প্রতি আশ্বাস

নতুন প্রেসিডেন্ট বলেছেন আমেরিকার মিত্র দেশগুলোর সাথে তিনি দ্রুত যোগাযোগ করবেন, বিশেষ করে যাদের সাথে গতকয়েক বছরে আমেরিকার সম্পর্ক নষ্ট হয়েছে এবং “আমেরিকা তাদের পেছনে রয়েছে” এই প্রতিশ্রুতি তাদের দেবেন।

বাইডেন বলেছেন আমেরিকা “আবার বিশ্বে নেতৃত্ব দেবার জন্য যে তৈরি সেটা তাকে প্রমাণ করতে হবে, শুধু ক্ষমতার দৃষ্টান্ত দেখিয়ে নয়, বরং দৃষ্টান্ত দিয়ে ক্ষমতাকে প্রমাণ করতে হবে।”

তিনি বলেছেন, ওভাল অফিসে তার প্রথম কার্যদিবসে তিনি নেটো জোটের সাথে যোগাযোগ করবেন এবং এই বার্তা দেবেন যে “আমরা আবার ফিরে এসেছি এবং আমাদের ওপর আবার আপনারা ভরসা রাখতে পারেন।”

ট্রাম্পই প্রথম প্রেসিডেন্ট নন, যিনি নেটোর অন্যান্য সদস্য দেশকে প্রতিরক্ষা খাতে আরও অর্থ ব্যয়ের জন্য চাপ দিয়েছেন। কিন্তু ট্রাম্প বিভিন্ন সময়ে বারবার নেটোকে হুমকি দিয়েছেন অন্য সদস্যরা যথেষ্ট অর্থ না দিলে আমেরিকা এই জোট থেকে বেরিয়ে যাবে। বাইডেন এখন সেই ক্ষত সারিয়ে তোলার চেষ্টা করবেন।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা