শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩২, রবিবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

জমিদারের ছেলে হয়েও স্থাবর-অস্থাবর সবই বিলিয়ে দিয়েছেন বাবা আমতে

শাশ্বতী সান্যাল
অনলাইন ভার্সন
জমিদারের ছেলে হয়েও স্থাবর-অস্থাবর সবই বিলিয়ে দিয়েছেন বাবা আমতে

ভারতের স্বাধীনতার ঠিক একবছরের মাথায় স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে গাছের নীচে খুললেন দীন-দরিদ্রদের জন্য দাতব্য হাসপাতাল। মাত্র ১৪ টাকা মূলধন আর ৬ জন রুগীকে নিয়ে খোলা সেই হাসপাতাল বড় হতে হতে আজ ২৫০ একরের একটা গ্রামের রূপ নিয়েছে। স্বনির্ভর সেই গ্রাম ‘আনন্দবন’ আজ দেশ-বিদেশের গরীব কুষ্ঠ রোগীদের পুনর্বাসনের কেন্দ্রও।

পিতৃদত্ত নাম মুরলীধর দেবীদাস আমতে। কিন্তু সে নাম কবে যে বদলে গেছে লোকের মুখে মুখে। দুঃখী, আতুর, অসুস্থ, সর্বহারা মানুষ তাকে ডাকতেন ‘বাবা’ বলে। আর ডাকবে না-ই বা কেন! জমিদারের ছেলে হয়েও দেশের মানুষের কাজে স্থাবর-অস্থাবর সবই বিলিয়ে দিয়েছেন দুহাতে। মোটাসুতোর খাটো ধুতি আর ফতুয়া পরে কাটিয়েছেন আজীবন। হ্যাঁ, কথা হচ্ছে ‘আনন্দবন’এর প্রতিষ্ঠাতা বাবা আমতে‘কে নিয়ে। ১৯১৪ সালে মহারাষ্ট্রের এক ধনী, ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ‘বাবা’ আমতে। তার বাবা দেবীদাস আমতে ছিলেন ইংরেজ সরকারের রেভিনিউ ডিপার্টমেন্টের অফিসার। সেই পরাধীন ভারতে প্রায় সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মেছিল দেবীদাসের বড় ছেলে। নাম রাখা হল মুরলীধর, ডাকনাম ‘বাবা’।
 
মুরলীধর বেড়ে উঠেছেন বড় আশ্চর্য এক সময়ে। সারা দেশ তখন ছটফট করছে পরাধীনতার গ্লানি থেকে মুক্তি পেতে। গান্ধীজির ডাকে উত্তাল হয়ে উঠেছে আসমুদ্রহিমাচল। ছোটোবেলা থেকেই গান্ধীজির ভাবাদর্শে নিজেকে ভাসিয়ে দিয়েছিলেন মূরলীধর। খুব কাছ থেকে দেখা গ্রামীণ জীবন তাকে শিখিয়েছিল অনেককিছু। এ দেশে শ্রেণি বৈষম্যের চেহারা যে কতখানি ভয়ানক হতে পারে, তার আঁচ পেয়েছিলেন তিনি। একটু বড় হয়ে কিছুটা পরিবারের চাপেই আইন নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন। প্রথম থেকেই মেধাবী ছাত্র, বিদেশ থেকে ওকালতি পাশ করে এসে মাত্র ২০ বছর বয়সেই উকিল হিসাবে সুখ্যাতি অর্জন করেন মুরলীধর আমতে। জমিদার বাড়ির বড় ছেলে, ছেলেবেলা থেকেই দক্ষ ছিলেন শিকারী, রেসিং, ঘোড়ায় চড়ায়। কমবয়েসে একাহাতে ভাল্লুকও মেরেছেন। খুব প্রিয় ছিল একটি রেসিং কার। আগাগোড়া চিতার চামড়া দিয়ে মোড়া ছয় আসনবিশিষ্ট সেই বিশেষ গাড়িটার দাম ছিল তখনকার দিনেই কয়েক লাখ টাকা। আভিজাত্যে মোড়া এই স্বচ্ছল জীবনে থেকেও এক আশ্চর্য দরদি মন ছিল মুরলীধর আমতে’র। আইন চর্চার পাশাপাশি ঐ বয়সেই জড়িয়ে পড়লেন স্বাধীনতা সংগ্রামের কাজে। কারাগারে বন্দি ভারতীয় বিপ্লবী ও স্বাধীনতা কর্মীদের হয়ে বিনা পয়সায় ব্রিটিশ প্রভুদের বিরুদ্ধে কেস লড়তেন আমতে। বিশেষ করে ‘ভারত ছাড়ো আন্দোলন’এ যারা কারাবরণ করেছিল, স্বেচ্ছায় তাদের পক্ষের উকিল হিসাবে কাজ করতেন।গান্ধীজির আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে সেসময় খাদি পড়া শুরু করেন তিনি। নিজের হাতে চরকা চালিয়ে সুতো কেটে তৈরি করতেন নিজের পোশাক। ব্রিটিশ সৈন্যদের অশ্লীল কৌতুক থেকে সেসময় একটি মেয়েকে রক্ষা করেন মুরলীধর আমতে। সে খবর পৌঁছয় সোজা গান্ধীজির কানে। এ ঘটনার পরেই আমতের সাহসিকতায় মুগ্ধ গান্ধিজি তার নতুন নাম দেন ‘অভয় সাধক’। কাছাকাছি এই সময় কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত এক ব্যক্তির সঙ্গে আলাপ হয় মুরলীধরের। সেই কুষ্ঠরোগীর ক্ষয়ে যাওয়া পচা শরীর আর অবর্ণনীয় দুঃখদুর্দশা দেখে মনে মনে ভীষণ কষ্ট পেয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, কুষ্ঠরোগীদের প্রতি সমাজের ব্যবহার, তাদের জন্তু-জানোয়ারের মতো দূরছাই করার মানসিকতা দেখেও স্তম্ভিত হয়েছিলেন তিনি। তার মনে হয়েছিল, কুষ্ঠ শুধু একজন মানুষের শরীরেই বাস করে না, কুষ্ঠ ছড়িয়ে আছে এ সমাজের মনের মধ্যেও।

কারও কুষ্ঠ ধরা পড়লে তার নিজের লোকজন, আত্মীয়স্বজন তাকে ঘেন্না করতে শুরু করে। দেবতার অভিশাপ বলে দূর দূর করে তাড়িয়ে দেয় তাকে। অথচ অসুস্থ মানুষটার প্রতি আরও বেশি সহৃদয় হওয়ার প্রয়োজন ছিল তাদেরই। দরকার ছিল আরও স্নেহ, মমতা, পরিচর্যা। পরবর্তীকালে এ প্রসঙ্গেই তিনি বলেছিলেন- “অঙ্গহানিই একমাত্র ভয়ংকর দিক নয়, কুষ্ঠ মানুষের মন থেকে দয়া আর করুণা অনুভব করার শক্তিটা মেরে ফেলে, সেটাই আসল অসুখ।” কুষ্ঠ রোগীদের চিকিৎসার জন্য তিন-তিনখানা আশ্রম খোলেন তিনি। সেখানে দাতব্য ওষুধপত্রের পাশাপাশি থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাও মিলত।

বাবা আমতে সেই বিরল মানুষদের একজন, যিনি নিজের সারাটা জীবন উৎসর্গ করেছেন সমাজসেবার কাজে। গান্ধীজির আদর্শে ভরসা রেখে লড়ে গেছেন রাজনৈতিক অন্যায়, অস্বচ্ছতা আর দুর্নীতির বিরুদ্ধে। ৭২ বছর বয়সে তিনি কন্যাকুমারী থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত পায়ে হেঁটে ঘুরেছেন, যোগাযোগ গড়ে তুলেছেন সাধারণ মানুষের মধ্যে। অসুস্থ শরীর নিয়েও ‘ভারত জোড়ো অভিযান’এ অংশ নেন তিনি, হেঁটে যান ৩০০০ মাইলেরও বেশি দূরত্ব। শেষ বয়সে এসে ১৯৯০ সাল নাগাদ মেধা পাটেকরের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন নর্মদা বাঁচাও আন্দোলনেও।মানবতার পক্ষে তার আজীবন লড়াইয়ের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭১ সালে পদ্মশ্রী পুরস্কারে সম্মানিত হন বাবা আমতে। ১৯৮৫তে রামন ম্যাগসেসে পুরস্কার এবং ১৯৮৬তে  পদ্মবিভূষণ সম্মাননা পান তিনি। ১৯৮৮ সালে মানবাধিকার ক্ষেত্রে জাতিসংঘ পুরস্কার এবং ১৯৯৯ সালে গান্ধী শান্তি পুরস্কারে সম্মানিত হন। বলা হয়, এক নোবেল ছাড়া সরকারি-বেসরকারি প্রায় সমস্ত বড় সম্মানেই সম্মানিত হয়েছেন তিনি। ২০০৮ সালে নিজের হাতে তৈরি আনন্দবনেই শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন গান্ধীজির এই শেষ অনুগামী। আজ ‘বাবা’ নেই, কিন্তু তার জীবনবোধ রয়ে গেছে। তর দেখানো পথেই এগিয়ে চলেছেন তার দুই ছেলে ও পরিবার।

সূত্র: দ্য ওয়াল

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
সর্বশেষ খবর
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

এই মাত্র | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

২১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন