শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, বুধবার, ১০ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

কেন ডায়ানার সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে মেগানকে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন ডায়ানার সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে মেগানকে?

আমেরিকার টকশো উপস্থাপক অপরা উইনফ্রে’র সাথে ডিউক ও ডাচেস অব সাসেক্স প্রিন্স হ্যারি ও মেগান মার্কেলের বিস্ফোরক সাক্ষাৎকার বেশ কিছু কারণে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

এর মধ্যে একটা কারণ হল প্রিন্স হ্যারি এই সাক্ষাৎকারে বহুবার তার মা প্রিন্সেস ডায়ানার নাম উল্লেখ করেছেন।

মেগান মার্কেলও বলেছেন ব্রিটিশ রাজপরিবারে বিয়ে করার পর তার ওপর চাপ নিয়ে তিনি কথা বলেছিলেন ডায়ানার বন্ধুদের সাথে, “কারণ... ওই পরিবারের ভেতরে থাকাটা আসলে যে কীরকম চাপের তা আর কে বুঝতে পারতো?”

ব্রিটিশ রাজপরিবারে এই দুই নারীর অভিজ্ঞতার মধ্যে মিল টানা হচ্ছে।

প্রিন্স হ্যারি বলেছেন, তার আশঙ্কা হয়েছিল “ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি হচ্ছে”। এরপর তিনি এবং মেগান রাজপরিবারের ঊর্ধ্বতন সদস্য হিসেবে তাদের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন।

ব্রিটেনের ট্যাবলয়েড কাগজগুলো তার মা প্রিন্সেস ডায়ানার প্রতি যে ধরনের আচরণ করেছিল, সেই কাগজগুলো তার স্ত্রী মেগানের প্রতিও যে একইধরনের আচরণ করেছে সেকথাও হ্যারি উল্লেখ করেছেন। যদিও একথা তিনি আগেও বলেছেন।

সংবাদমাধ্যমে ডায়ানা ও মেগান

প্রিন্সেস ডায়ানা পৃথিবীতে সবচেয়ে বিখ্যাত নারীদের অন্যতম এবং প্রায়ই তাকে নিয়ে সংবাদপত্রে লেখালেখি হয়েছে। এসব লেখায় এসেছে তার দাতব্য কাজকর্ম এবং পাশাপাশি তার ব্যক্তিগত জীবনের নানা শিরোনাম হয়ে ওঠা ঘটনা।

“রাজপরিবারে তিনি সবচেয়ে আলোচিত ব্যক্তি, তার জায়গা কেউ নিতে পারেনি। বিশ্বজুড়ে তার ব্যাপক পরিচিতি ও স্বীকৃতি, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তিনি বিশাল জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব,” বিবিসি রেডিও ওয়ানের নিউজবিট অনুষ্ঠানকে বলেছেন রাজপরিবার বিষয়ে লেখিকা কেটি নিকল।

তবে কেটি একথাও বলেছেন, ডায়ানাকে নিয়ে সবসময়ই যে ইতিবাচক খবর হয়েছে তেমনটা নয়।

“সংবাদমাধ্যমে ডায়ানাকে সমালোচনার মুখেও পড়তে হয়েছে। ডায়ানা যেহেতু বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন, তাই ছবিশিকারী প্যাপারাৎজিরা প্রিন্স উইলিয়াম আর হ্যারিকেও অনবরত তাড়া করে বেড়াত।”

সাংবাদিক জেমস ব্রুকসও একই ধরনের মন্তব্য করেছেন।

“কোনও কোনও সময় সংবাদমাধ্যমের সাথে ডায়ানার খুবই ভাল সম্পর্ক দেখা যেত, তারা তার সাথে খুবই ভাল আচরণ করত, তার পক্ষ নিয়ে কথা বলত। আবার অনেক সময় ডায়ানার মিডিয়ার বিরুদ্ধে অতিরিক্ত নাক গলানোর অভিযোগ করতেন। একটা মিশ্র সম্পর্ক ছিল।”

জীবনের শেষ বছরগুলোতে ডায়ানা নিজেই সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। যার থেকে কেউ কেউ মন্তব্য করতেন যে ডায়ানা প্রচারণা চাইছেন এবং তার ব্যাপার সামনে আনার জন্য সংবাদমাধ্যমে উৎসাহ দিচ্ছেন।

অন্যদিকে মেগান রাজপরিবারের বৌ হয়ে আসার পর তার ব্যক্তিগত ব্লগ বন্ধ করে দেন এবং উইনফ্রে’র সাথে এই সাক্ষাৎকারের আগে তিনি যা বলেছেন তার অধিকাংশই ছিল তার দাতব্য কাজকর্মকে ঘিরে।

তবে কেটি নিকল বলছেন কেউ কেউ মনে করছেন মেগান এবং হ্যারি পরস্পরবিরোধী কিছু কথা বলেছেন।

শান্তিপূর্ণ জীবন?
জানুয়ারি ২০২০ সালে হ্যারি ও মেগান দম্পতি জানান, রাজপরিবারের ঊর্ধ্বতন সদস্য হিসেবে তাদের দায়িত্ব থেকে তারা সরে দাঁড়াচ্ছেন। তারা কানাডায় চলে যান, সেখান থেকে ক্যালিফোর্নিয়ায়। সম্প্রতি তারা ঘোষণা করেন যে তারা ব্রিটিশ রাজপিরবারের সদস্য হিসেবে আর যুক্তরাজ্যে ফিরবেন না।

তবে কেটি নিকল বলছেন “আমেরিকায় যাবার পর সেখানে তাদের জীবন সম্পর্কে এই দম্পতি অনেক বিস্তারিত খবর দিয়েছেন এই সাক্ষাৎকারে। যুক্তরাজ্যে তাদের জীবন সম্পর্কে তারা কখনই এত খোলামেলা কথা বলেননি।”

রাজপরিবারের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর পর এই দম্পতি স্পটিফাইতে পডকাস্ট শুরু করেছেন, নেটফ্লিক্সের সঙ্গে একটি চুক্তিতে তারা সই করেছেন এবং জেমস কর্ডেন এবং অপরা উইনফ্রেকে তারা সাক্ষাৎকার দিয়েছেন।

“এই দম্পতি শান্তিপূর্ণ জীবন চেয়েছেন বলেই সেখানে চলে গেছেন এমন কথাও কেউ কেউ বলেছেন। তাদের প্রশ্ন ‘নাহলে কেন তারা জেমস কর্ডেন এবং অপরা উইনফ্রেকে সাক্ষাৎকার দিয়ে তাদের ছেলে সম্পর্কে এত বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরলেন?” বলছেন কেটি নিকল।

“তবে ব্রিটেনে থাকতে না যাওয়া এবং সংবাদমাধ্যমকে এড়ানোই যে তাদের দেশত্যাগের সত্যি কারণ, তা অনেক মানুষই বিশ্বাস করছেন না। তারা হ্যারি ও মেগান সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারেননি যা তারা এখন জানছেন।”

হ্যারি উইনফ্রেকে বলেছেন নেটফ্লিক্স এবং স্পটিফাইয়ের সাথে চুক্তি করা তাদের পরিকল্পনায় কখনই ছিল না। কিন্তু তার পরিবার ২০২০ সালের গোড়ায় তাদের “সবরকম অর্থ দেওয়া পুরো বন্ধ করে দেয়।”

প্রিন্সেস ডায়ানার মৃত্যু ও প্যাপারাৎজি

“যেখানেই তিনি গেছেন তার প্রতিটি পদক্ষেপের খবর দিতে বিশাল সংখ্যক সাংবাদিক ও আলোকচিত্রী তার পেছন পেছন সেখানে গেছেন,” বলছেন জেমস ব্রুকস।

জেমস মনে করেন সংবাদমাধ্যমের ব্যাপারে হ্যারির মতামতের সাথে জড়িয়ে আছে তার মা প্রিন্সেস ডায়ানার মৃত্যুর ঘটনা।

“মিডিয়া সম্পর্কে হ্যারি আর উইলিয়ামের দৃষ্টিভঙ্গি তাদের মায়ের মৃত্যুর কারণে কলুষিত হয়ে গেছে। কারণ তাদের চোখে প্যাপারাৎজিরা (ছবি শিকারী) তার জীবন অনবরত উত্যক্ত করে তুলেছিল,” তিনি বলেন।

প্যারিসে এক সুড়ঙ্গ পথের মধ্যে ৩১ আগস্ট ১৯৯৭ সালে গাড়ি দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মারা যান ডায়ানা। হ্যারির বয়স তখন মাত্র ১২।

গাড়ির চালক হেনরি পল মদ্যপান করে গাড়ি চালাচ্ছিলেন এবং মোটরবাইকে তাদের গাড়ির পিছু ধাওয়া করছিল প্যাপারাৎজিরা।

পরে তদন্তে প্রমাণিত হয় গাড়ি চালক ও প্যাপারাৎজিদের “সম্পূর্ণ গাফিলতির” কারণে অবৈধ মৃত্যুর শিকার হয়েছিলেন ডায়ানা।

বিবিসির একটি তথ্যচিত্রে ২০১৭ সালে প্রিন্স হ্যারি তার মায়ের মৃত্যুর পেছনে এই ছবিশিকারীদের ভূমিকা নিয়ে কথা বলেছিলেন।

“সবচেয়ে কঠিন ছিল এটা মেনে নেওয়া যে, যে লোকগুলো তার ছবি তোলার জন্য সুড়ঙ্গের ভেতর ওভাবে তার গাড়িকে ধাওয়া করেছিল, তারাই গাড়ির পেছনের সিটে মা মারা যাচ্ছেন সেই ছবিগুলো তুলেছিল,” তিনি বলেছিলেন।

নেগেটিভ কভারেজ

কেটি নিকল বলছেন, প্রিন্স হ্যারি ২০১৯ সালের অক্টোবরে একটি বিবৃতি দেওয়ার পরেও তার ধারণা “প্যাপারাৎজিরা যেভাবে ডায়ানাকে তাড়া করে ফিরত তারা সেভাবে মেগানের পেছনে হয়ত লাগেনি।”

তবে তিনি মনে করেন মেগানকে বারবার সমালোচনা করে খবর লেখা নিয়ে হ্যারি স্পষ্টতই বিরক্ত হয়ে উঠেছিলেন।

“যেসব সাংবাদিক সারাক্ষণ তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে নেতিবাচক মনোভাব তৈরিতে ইন্ধন দিচ্ছেন তিনি (হ্যারি) তাদের সমালোচনা করেছেন।

“অর্থ খরচ নিয়ে অসংখ্য নেতিবাচক কাহিনি লেখা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে তাদের বাসা মেরামতের পেছনে জনসাধারণের করের অর্থ খরচ করার কাহিনী।”

হ্যারি ও মেগান দম্পতি এ বাবদ খরচ করা ২৪ লাখ পাউন্ড পরে ফিরিয়ে দেন।

“ডাচেস অব সাসেক্স-এর ডিজাইনার পোশাকের ব্যয় নিয়েও লেখা হয়েছে। এসব পোশাকের পেছনে কয়েক লাখ অর্থ ব্যয় করা হয়েছে।

“তাদের বিয়ে নিয়েও আলাদা অনেক কাহিনি ছাপা হয়েছে। মেগান তাদের বিবাহ স্থল সেন্ট জর্জেস গির্জাকক্ষের বাতাসে সুগন্ধি (এয়ার ফ্রেশনার) ছড়াতে চেয়েছিলেন এমন গুজব তোলা হয়েছে, বিয়ের সময় মাথার টায়রা নিয়ে মেগান মেজাজ দেখিয়েছিলেন এমন গুজবও লেখা হয়েছে। প্রিন্স উইলিয়ামের কন্যা প্রিন্সেস শার্লটের বিয়ের অনুষ্ঠানে পরার পোশাক নিয়ে কেট (উইলিয়ামের স্ত্রী) ও মেগানের মধ্যে মতান্তর ও মনোমালিন্য নিয়ে গুজব ছাপা হয়েছে।”

মেগান উইনফ্রেকে বলেছেন, শার্লটের পোশাক নিয়ে তিনি কেট-কে কাঁদাননি, বরং সেখানে উল্টোটাই ঘটেছিল।

“বিয়েতে ফুল নিয়ে যেসব মেয়েরা মেগানের সাথে থাকবেন, তাদের পোশাক নিয়ে বিয়ের কয়েকদিন আগে কেট অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন। যার জন্য আমি কেঁদেছিলাম,” বলেন মেগান। পরে কেট এই ঘটনার জন্য দুঃখপ্রকাশ করেন এবং ফুল ও একটা নোট আমাকে দেন ব্যাপারটা মিটমাট করার জন্য।

মেগান সাক্ষাৎকারে বলেন কেট “একজন ভাল মানুষ” এবং তিনি আশা করেছিলেন এই মিথ্যা কাহিনি কেট নিজেই সংশোধন করার উদ্যোগ নেবেন।


‘জনগণের নজরে থাকা তার জন্য নতুন নয়’

কেউ কেউ বলছেন মেগানের সাথে প্রিন্সেস ডায়ানার তফাত হল মেগান মানুষের নজর থেকে মুখ লুকিয়ে থাকার মত মেয়ে নন। হ্যারিকে বিয়ে করার আগে তিনি একজন তারকা ছিলেন।

কিন্তু এদের সাথে একমত নন কেটি নিকল।

“তিনি বিয়ের আগে তারকা জীবনে অভ্যস্ত ছিলেন ঠিকই, কিন্তু রাজপরিবারের সদস্য থাকার সাথে তার তুলনা চলে না।

“হ্যাঁ- তিনি তারকা ছিলেন, কিন্তু তিনি অ্যাঞ্জেলিনা জলি বা নিকোল কিডম্যানের মত প্রথম সারির অভিনেত্রী ছিলেন না। মেগান নিজেই সেটা স্বীকার করেছেন। তার প্রতিটি পদক্ষেপের বিচার করা হচ্ছে, লোকে তার প্রতিটি পদক্ষেপ মাপছে, এমন অভিজ্ঞতা তার কখনই হয়নি।”

তিনি বলেন, “আমি মনে করি রাজপরিবারের অন্যান্য সদস্যদের যেভাবে খুঁটিয়ে বিচার করা হয়, মেগানকেও ঠিক ততটাই বিচার করা হয়েছে। লোকে এখন ভুলে গেছে, কিন্তু ডাচেস অব কেম্ব্রিজ কেটকে নিয়েও প্রথমদিকে ট্যাবলয়েড পত্রিকায় সমালোচনা করা হয়েছিল।”

কেটি বলছেন, সমস্যা হল হ্যারি ও মেগান সম্পর্কে মানুষের আগ্রহ প্রচুর। কিন্তু সেই আগ্রহ মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে কিনা, যা বলা হচ্ছে তা কতটা গ্রহণযোগ্য সমস্যাটা সেখানেই।

“সংবাদমাধ্যম রাজপরিবারের সদস্যদের নিয়ে খবর করবে, সেটা তাদের কাজ। কিন্তু সেটা ন্যায্য ও বস্তুনিষ্ঠ হতে হবে, এবং হতে হবে নিরপেক্ষ।”

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৯ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৯ ফিলিস্তিনি
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি
রাশিয়ার ওপর বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
রাশিয়ার ওপর বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ
বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ
বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
সর্বশেষ খবর
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮
চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

আনারপুরায় কাগজকলে আগুন
আনারপুরায় কাগজকলে আগুন

নগর জীবন

শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ
রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ

পূর্ব-পশ্চিম

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার
ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে
কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে

নগর জীবন