শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০৮, বুধবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২১

নাতাঞ্জে হামলার পর কতটা সফল হতে পারে ইরানের পরমাণু চুক্তি আলোচনা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নাতাঞ্জে হামলার পর কতটা সফল হতে পারে ইরানের পরমাণু চুক্তি আলোচনা

ইরানের পরমাণু কার্যক্রম নিয়ে ২০১৫ সালের চুক্তিতে আমেরিকা ও ইরানকে আবার ফিরিয়ে নেয়ার লক্ষ্যে অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় বুধবার যে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক শুরু হয়েছে, তার ওপর এখন কালো ছায়া বিস্তার করে রেখেছে ইরান আর ইসরায়েলের মধ্যে চলা প্রচ্ছন্ন যুদ্ধ।

ইরানে নাতাঞ্জের কাছে দেশটির গুরুত্বপূর্ণ পরমাণু কেন্দ্রে নাশকতামূলক হামলার ঘটনার তিন দিন পর এই আলোচনা শুরু হল। ওই কেন্দ্রে একটি বিস্ফোরণে গোটা কেন্দ্রের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

হামলার ফলে অজ্ঞাত সংখ্যক অত্যাধুনিক সেন্ট্রিফিউজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই সেন্ট্রিফিউজগুলো খুবই আধুনিক ও উন্নত মানের যন্ত্র যেগুলো দিয়ে ইউরেনিয়াম পরিশোধন করে তা পারমাণবিক অস্ত্রে ব্যবহারের উপযোগী করা হয়। এই ঘটনায় কেন্দ্রটি বর্তমানে অকার্যকর হয়ে পড়েছে।

ঘটনার একদিন আগে, প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি ওই কেন্দ্রে একটি সেন্ট্রিফিউজ তৈরির কারখানার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। এটির উদ্দেশ্য ছিল খুব দ্রুত কাজ করতে সক্ষম এমন সেন্ট্রিফিউজ যন্ত্র তৈরি করা। পুরনো সেন্ট্রিফিউজ কারখানাটি গত বছর জুলাই মাসে অজ্ঞাত "শত্রুরা" রহস্যজনকভাবে উড়িয়ে দিয়েছিল।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তিতে ফিরে গেলে সেটা তার দেশের জন্য অস্তিত্বের সঙ্কট হয়ে দাঁড়াবে।

ইরান ইসরায়েলকে তার চির শত্রু বলে মনে করে।

গত সপ্তাহে ইহুদী হত্যার বার্ষিকী উপলক্ষে হলোকস্ট স্মরণ দিবসের প্রাক্কালে এক ভাষণে মি. নেতানিয়াহু বলেন, ইসরায়েল তার নিজের ক্ষমতা দিয়ে তার দেশকে রক্ষা করবে।

ইরানের পরমাণু কেন্দ্রে সর্ব-সাম্প্রতিক নাশকতার হামলাকে ইরান "পারমাণিক সন্ত্রাস" বলে বর্ণনা করেছে এবং এর জন্য দায়ী করেছে ইসরায়েলকে।

ভিয়েনার বৈঠকে এই ঘটনা সব পক্ষকে মনে করিয়ে দিচ্ছে যে, বিষয়টা অত্যন্ত জরুরি এবং এই আলোচনার ফলাফল যেটাই হোক, তাতে শুধু ইরান সন্তুষ্ট হলেই হবে না, আমেরিকা, বিশ্বের অন্যান্য শক্তিধর দেশকেও সন্তুষ্ট হতে হবে আর সেইসঙ্গে ইসরায়েল এবং ইরানের প্রতিবেশি দেশগুলোকেও পাশে পেতে হবে।

ইরান এই আলোচনায় দর কষাকষির একটা হাতিয়ার হিসাবে তাদের পরমাণু কর্মসূচি দ্রুত প্রসারিত করার যে কৌশল নিয়ে এগোচ্ছিল নাতাঞ্জের এই হামলা তাতে একটা ধাক্কা মেরেছে।

ইরান পারমাণবিক সঙ্কট: মূল বিষয়গুলো

বিশ্বের শক্তিধর দেশগুলো ইরানকে বিশ্বাস করে না: কিছু দেশ মনে করে ইরান পরমাণু শক্তি অর্জন করতে চায় কারণ তারা পারমাণবিক বোমা তৈরিতে আগ্রহী। ইরান সেটা অস্বীকার করে।

ফলে একটা চুক্তি হয়: ২০১৫ সালে ইরান এবং ছয়টি দেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তিতে সম্মত হয়। এই চুক্তি অনুযায়ী ইরান তাদের কিছু পরমাণু কার্যক্রম বন্ধ করবে। তার পরিবর্তে ইরানের ওপর চাপানো কড়া শাস্তিমূলক নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হবে। এসব নিষেধাজ্ঞা দেশটির অর্থনীতি ধ্বংস করছিল।
   
এখন সমস্যা কোথায়? আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই চুক্তি থেকে আমেরিকাকে প্রত্যাহার করে নেয়ার পর ইরান নিষিদ্ধ এইসব পারমাণবিক কার্যক্রম আবার চালু করে এবং ইরানের ওপর আবার নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই চুক্তিতে আবার ফিরে আসতে চান, কিন্তু দুই পক্ষই চাইছে, অন্য পক্ষকে আগে এগোতে হবে।

নাতাঞ্জের নাশকতার ঘটনার পর ইরান ঘোষণা করেছে যে তারা ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেবে।

তারা ইউরেনিয়াম পরিশোধন করে তার বিশুদ্ধতা ৬০% শতাংশ পর্যন্ত উন্নীত করবে, যা পরিশোধনের খুবই চড়া মাত্রা। পারমাণবিক বোমা তৈরি করতে হলে ইউরেনিয়ামকে ৯০% বিশুদ্ধ করতে হয়।

এই প্রক্রিয়ায় সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম তার আরও কাছাকাছি পৌঁছালেও ইরান বলেছে তারা সেটা করতে চাইছে না।

কিন্তু ইরানের এই ঘোষণায় ভিয়েনার আলোচনা ঝুঁকির মুখে পড়তে পারে। কারণ ইরান সেটা করলে পারমাণবিক কার্যক্রম বিস্তারের বড় রকমের ঝুঁকি তৈরি হবে, যেটা এমনকী ইরানের মিত্র দেশ চীন এবং রাশিয়াও মেনে নেবে না।

ভিয়েনার বৈঠকের লক্ষ্য হল ২০১৫ সালের চুক্তির শর্তগুলো মানতে ইরান এবং আমেরিকাকে আবার রাজি করানো।

ঐ চুক্তি অনুযায়ী ইরানকে তার পারমাণবিক সক্ষমতা বাড়ানোর কর্মসূচি বন্ধ করতে হবে, এবং আমেরিকাকে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে, যার ফলে ইরানের অর্থনীতির চাকা থেমে গেছে।

ইরানের প্রায় সাড়ে আট কোটি মানুষ এই স্থবির অর্থনীতির চাপে কঠিন অবস্থার মুখে পড়েছে।

আন্তর্জাতিক কূটনীতি

আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে আলোচনা হচ্ছে পরোক্ষভাবে। ইইউর সভাপতিত্বে এই বৈঠক হচ্ছে এবং এই আলোচনায় আছে ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি, রাশিয়া এবং চীন। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লাহ আলি খামেনেইর কঠোর নির্দেশ আছে আমেরিকার সাথে মুখোমুখি বৈঠক করা যাবে না।

ইরান ও আমেরিকার প্রতিনিধিরা আছেন একই রাস্তার ওপরে দুটি আলাদা হোটেলে। তাদের হোটেলের দূরত্ব প্রায় ১০০ মিটার। ইইউ-র পররাষ্ট্র নীতি বিষয়ক উপ প্রধান দুই পক্ষের মধ্যে কূটনৈতিক আলোচনা চালাচালি করছেন।

আমেরিকান কর্মকর্তারা বলছেন, এক পক্ষের বার্তা আরেক পক্ষের কাছে এভাবে পৌঁছে দেয়ার কারণে মূল্যবান সময় নষ্ট হচ্ছে। আমেরিকা মুখোমুখি আলোচনার পক্ষে।
মূল সমস্যা

গত সপ্তাহে সব পক্ষই বিশেষজ্ঞদের নিয়ে দুটি ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করতে রাজি হয়, যে কমিটি ঠিক করবে ২০১৫ সালে সম্পাদিত চুক্তি মেনে চলতে সম্মত হবার জন্য যুক্তরাষ্ট্র এবং ইরানকে ঠিক কী কী করতে হবে।

সাবেক আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৮ সালে এই চুক্তি থেকে আমেরিকাকে প্রত্যাহার করে নেন এবং এর পর থেকে ইরান এই চুক্তির বিভিন্ন শর্ত লংঘন শুরু করে।

প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন বলেছে তারা এই চুক্তিতে ফিরতে আগ্রহী এবং এই চুক্তির আওতায় ইরানকে তার পরমাণু কার্যকলাপ সীমিত করার ব্যাপারে যেসব শর্ত দেয়া হয়েছিল, ইরান সেগুলো পুরোপুরি মানতে শুরু করলে এ সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞাগুলো আমেরিকা তুলে নেবে।

কিন্তু ইরানের বক্তব্য হল, যেটা বলেছেন দেশটির সর্বোচ্চ নেতা যে, আমেরিকা সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে সেটা সত্যায়িত করার পরই তারা এই চুক্তির শর্তগুলো মানতে রাজি হবে।

নিষেধাজ্ঞা নিয়ে দুই পক্ষ

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই চুক্তি থেকে সরে আসার পর ইরানের ওপর দেড় হাজারের বেশি নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে, যার বেশিরভাগই পারমাণবিক কার্যক্রম সংক্রান্ত।

তবে এসব নিষেধাজ্ঞার একটা উল্লেখযোগ্য সংখ্যা সন্ত্রাসী কার্যকলাপ থেকে মানবাধিকার লংঘন, প্রতিবেশি দেশগুলোর মিলিশিয়াদের প্রতি ইরানের সমর্থন এবং ইরানের ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদন ও পরীক্ষার সাথে যুক্ত।

ইরান জোর দিয়ে বলছে বিভিন্ন শিরোনামে আমেরিকা এসব নিষেধাজ্ঞা জারি করলেও এর অধিকাংশই তাদের পরমাণু কর্মসূচির সাথে সংশ্লিষ্ট এবং সেগুলো বাতিল করতে হবে।

ইরান চুক্তির শর্ত লংঘন করছে বলে যে অভিযোগ রয়েছে, সে সম্পর্কে প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি বলেছেন এগুলোর ব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণে কোন সময়ই লাগবে না।

তিনি বলেছেন এগুলো ঠিক করতে কিছু স্ক্রু একটু ঢিলা করতে হবে, কিছু স্ক্রু আরেকটু শক্ত করতে হবে!

তবে বিষয়টা যে এর থেকে অনেকটাই বেশি জটিল, সেটা স্পষ্ট। ইরানের অ্যাটমিক এনার্জি অরগানাইজেশনের প্রধান আলী আকবর সালেহি বলেছেন প্রক্রিয়াকে শর্ত মোতাবেক করতে দুই থেকে তিন মাস সময় লাগবে।

'চূড়ান্ত সময়সীমা' ফুরিয়ে আসছে?

এর পরে রয়েছে ২০১৫ সালে এই চুক্তি সই করার ছয় বছর পর এখনও তা আগের মতই সার্বিকভাবে কার্যকর রয়েছে কিনা । জাতিসংঘ আণবিক শক্তি সংস্থা আইএইএ বলছে গত ছয় বছরে অনেক কিছু ঘটে গেছে।

"আমার মনে হয় না তারা বলবে- ঠিক আছে আগের চুক্তিতে ফেরা যাক্। কারণ আগের পরিস্থিতি বদলেছে," বলছেন আইএইএর মহাপরিচালক রাফায়েল গ্রসি।

গত দুই বছরে ইরান উন্নত মানের নতুন সেন্ট্রিফিউজ যন্ত্র তৈরি করেছে, সেগুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখেছে এবং সেগুলো কেন্দ্রে বসিয়েছে। ২০১৫ সালের চুক্তিতে যেসব সীমাবদ্ধতার শর্ত বেধে দেয়া হয়েছিল, এর ফলে সেই অঙ্ক এখন বদলে গেছে।

তেহরান এবং ওয়াশিংটনে মনে করা হচ্ছে ইরানে নতুন যে সরকার ক্ষমতায় আসতে যাচ্ছে তার সাথে এই পারমাণবিক চুক্তির বিষয়ে সমাধান আরও অনেক বেশি কঠিন হবে।

বর্তমান প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি যেভাবে দ্রুততার সাথে ভিয়েনার আলোচনায় ইরানের অংশগ্রহণে উৎসাহ দেখিয়েছেন তাতে উদ্বিগ্ন তেহরানের কট্টরপন্থীরা। তারা বলছেন, প্রেসিডেন্ট রুহানি ইরানের পারমাণবিক অর্জনকে আবার বিক্রি করে দিতে চলেছেন।

তবে ভিয়েনার এই আলোচনা প্রক্রিয়া শুরুর আগে প্রেসিডেন্ট রুহানি স্পষ্ট বলেছেন যে, তার দেশের ওপর আমেরিকার জারি করা নিষেধাজ্ঞাগুলো তুলে নেয়াকে আগামী চার মাসে তারা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেবেন।

তার সরকার ক্ষমতায় আছে আরও চার মাস। ইরানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ১৮ই জুন অনুষ্ঠিত হবার কথা এবং নতুন সরকারের হাতে প্রেসিডেন্ট রুহানি ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন ৫ই অগাস্ট নাগাদ।

ফলে এই আলোচনাকে ফলপ্রসূ করার জন্য একটা মনস্তাত্ত্বিক চাপ বাড়ছে।

আসন্ন নির্বাচনে কট্টরপন্থী একজন প্রেসিডেন্ট ক্ষমতায় আসবেন এমন লক্ষণ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।

ঠিক ২০১৫ সালের মতই রেভুল্যশনারি গার্ডের মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ সাবেক বা বর্তমান কোন প্রার্থী ইরানের আগামী প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আফগানিস্তান সীমান্তে পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ২০
আফগানিস্তান সীমান্তে পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ২০
দিল্লি পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র
দিল্লি পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে ৫ জনের প্রাণহানি
ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে ৫ জনের প্রাণহানি
লালকেল্লা বিস্ফোরণ: বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও নেপাল সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা
লালকেল্লা বিস্ফোরণ: বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও নেপাল সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
আমি ট্রাম্পকে ভয় পাই না: জেলেনস্কি
আমি ট্রাম্পকে ভয় পাই না: জেলেনস্কি
ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় ৩১ বন্দি নিহত
ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় ৩১ বন্দি নিহত
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
গাদ্দাফি অর্থ কেলেঙ্কারি: ২০ দিনেই কারামুক্ত ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
গাদ্দাফি অর্থ কেলেঙ্কারি: ২০ দিনেই কারামুক্ত ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
কম্বোডিয়ার সঙ্গে ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া শান্তি চুক্তি স্থগিত করলো থাইল্যান্ড
কম্বোডিয়ার সঙ্গে ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া শান্তি চুক্তি স্থগিত করলো থাইল্যান্ড
যে কারণে বিবিসির বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
যে কারণে বিবিসির বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তান সীমান্তে পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ২০
আফগানিস্তান সীমান্তে পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ২০

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র
দিল্লি পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পেসার নাসিম শাহর বাড়িতে দুর্বৃত্তদের গুলি
পাকিস্তানি পেসার নাসিম শাহর বাড়িতে দুর্বৃত্তদের গুলি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে ৫ জনের প্রাণহানি
ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে ৫ জনের প্রাণহানি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালকেল্লা বিস্ফোরণ: বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও নেপাল সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা
লালকেল্লা বিস্ফোরণ: বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও নেপাল সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে ১০ম দিনের আপিল শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে ১০ম দিনের আপিল শুনানি শুরু

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আবু সাঈদ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আজ ১১তম দিনের সাক্ষ্য
আবু সাঈদ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আজ ১১তম দিনের সাক্ষ্য

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি ট্রাম্পকে ভয় পাই না: জেলেনস্কি
আমি ট্রাম্পকে ভয় পাই না: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর যেসব স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলো ডিএমপি
রাজধানীর যেসব স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলো ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংকটে সক্ষমতা হারাচ্ছেন করদাতারা
সংকটে সক্ষমতা হারাচ্ছেন করদাতারা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে যারা
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনডোর প্ল্যান্টের উপকারিতা
ইনডোর প্ল্যান্টের উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জটিল ঘূর্ণিপাকে রাজনীতি
জটিল ঘূর্ণিপাকে রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজিপুরে ধানের শীষের পক্ষে প্রচারণা মিছিল
কাজিপুরে ধানের শীষের পক্ষে প্রচারণা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, ঢাকার বাতাসও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, ঢাকার বাতাসও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় ৩১ বন্দি নিহত
ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় ৩১ বন্দি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনোয়ার ও সম্পাদক মমিন নির্বাচিত
নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনোয়ার ও সম্পাদক মমিন নির্বাচিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাদ্দাফি অর্থ কেলেঙ্কারি: ২০ দিনেই কারামুক্ত ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
গাদ্দাফি অর্থ কেলেঙ্কারি: ২০ দিনেই কারামুক্ত ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেঁতুলিয়ায় শীতের অনুভূতি বাড়ছে
তেঁতুলিয়ায় শীতের অনুভূতি বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কম্বোডিয়ার সঙ্গে ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া শান্তি চুক্তি স্থগিত করলো থাইল্যান্ড
কম্বোডিয়ার সঙ্গে ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া শান্তি চুক্তি স্থগিত করলো থাইল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমৃত্যু হাটহাজারীবাসীর পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
আমৃত্যু হাটহাজারীবাসীর পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ : ব্যারিস্টার মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়