শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১০, সোমবার, ১৭ মে, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

গাজায় এবার কী লক্ষ্য অর্জন করতে চাইছে ইসরায়েল?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাজায় এবার কী লক্ষ্য অর্জন করতে চাইছে ইসরায়েল?

গাজায় গত সোমবার থেকে যে ভয়াবহ মাত্রায় বিমান হামলা ইসরায়েল করছে তার নজির বিরল।

গাজার বিবিসির একজন সংবাদদাতা বলছেন, বহু ইসরায়েলি হামলার প্রত্যক্ষদর্শী তিনি, কিন্তু এমন ভয়ঙ্কর হামলা আগে কখনও দেখেননি। রুশদি আবুলাউফ টুইট করেছেন, “গাজার সর্বত্র বিস্ফোরণ হচ্ছে। কোথায় বোমা পড়ল যোগাযোগ করে তার খোঁজ নেওয়া আর সম্ভব হচ্ছে না।”

ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর দেওয়া হিসাবেই শনিবার পর্যন্ত গাজার ৬৫০টি টার্গেটে বিমান হামলা হয়েছে। অর্থাৎ সোমবার থেকে গড়ে প্রতিদিন একশ’ থেকে দেড়শ’ বার ইসরায়েলি যুদ্ধ বিমান গাজায় উড়ে গিয়ে বোমা ফেলছে। সেইসাথে চলছে সীমান্ত থেকে দূরপাল্লার কামানের গোলা।

গাজায় স্বাস্থ্য বিভাগের দেওয়া হিসাবে মৃত্যুর সংখ্যা প্রায় দুইশ’র কাছ্কাছি, যার মধ্যে ৫২টি শিশু। ফলে, গাজার মত অত্যন্ত ঘনবসতি একটি এলাকায় নির্বিচারে বোমা হামলা নিয়ে জাতিসংঘসহ বহু দেশ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে।

কিন্তু এখনও এসব নিয়ে ভ্রুক্ষেপ নেই ইসরায়েলের। প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু এখনও বলছেন, “যতদিন প্রয়োজন গাজায় বিমান হামলা চলবে। এমনকি গাজায় স্থলবাহিনী ঢোকানোর সম্ভাবনাও নাকচ করছে না ইসরায়েল।

প্রশ্ন হচ্ছে, ঠিক কোন প্রয়োজনের কথা বলছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী? গাজায় এ দফার এই সামরিক অভিযান থেকে কোন উদ্দেশ্য হাসিল করতে চাইছে ইসরায়েল?

ইসরায়েলের নিরাপত্তা বিষয়ক গবেষণা সংস্থা জেরুজালেম ইন্সটিটিউট অব স্ট্রাটেজিক অ্যান্ড সিকিউরিটি‘র (জেআইএসএস) গবেষক ড. জনাথন স্পায়ার বলেন, হামাসের ছোড়া রকেটের জবাব দিচ্ছে ইসরায়েল এবং এমন একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে যাতে হামাস ভবিষ্যতে এমন সাহস না দেখায়।

“আমি মনে করি ইসরায়েল হামাসের রকেট নিক্ষেপের জবাবই দিচ্ছে। হামাসকে এমন একটি বার্তা দিতে চাইছে যে ভবিষ্যতে যেন এমন সাহস তারা না দেখায়। এছাড়া, গোপন জটিল কোনো উদ্দেশ্য ইসরায়েলের আছে বলে মনে হয় না।”

ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দেওয়া হিসাবে হামাস গত সাতদিনে গাজা থেকে তেল আবিবসহ ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে প্রায় তিন হাজারের মত রকেট নিক্ষেপ  করেছে, যার আঘাতে মারা গেছে দশজন।

রবিবার ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বলেছে, তারা গাজায় হামাসের শীর্ষ নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ারকে টার্গেট করে এবং তার বাড়িতে বোমা হামলা চালানো হয়। দাবি করা হয়েছে গত ক’দিনে হামাসের গুরুত্বপূর্ণ বেশ কজন নেতা মারা গেছেন।

ইসরায়েল কি তাহলে গাজা থেকে হামাসকে উৎখাত করতে চাইছে?

ড. স্পায়ার বলেন, তিনি মনে করেন না এই দফায় ইসরায়েলের তেমন কোনো লক্ষ্য রয়েছে। সামরিকভাবে সেটা হয়তো ইসরায়েলের পক্ষে সম্ভব, কিন্তু তার জন্য যে মূল্য দিতে হতে পারে ইসরায়েল তার জন্য প্রস্তুত নয়।

তিনি বলেন, “প্রথম কথা, হামাসকে গাজা থেকে সরাতে ইসরায়েলকে দীর্ঘ সময়ের জন্য ব্যাপক মাত্রায় স্থল অভিযান চালাতে হতে পারে। তার অর্থ বহু প্রাণহানির আশঙ্কা, ইসরায়েলি নাগরিকের প্রাণহানি ইসরায়েলে খুবই স্পর্শকাতর একটি বিষয়, রাজনীতিকরা সেই ঝুঁকি নিতে চান না।

তাছাড়া, ড. স্পায়ার বলেন, হামাসকে সরিয়ে দিলে গাজায় নিয়ন্ত্রণ কার হাতে যাবে তা নিয়ে ইসরায়েল উদ্বিগ্ন। ইসরায়েল নিজে আবারও গাজার সরাসরি নিয়ন্ত্রণ নিতে কোনাভাবেই চায় না।

অনেক পর্যবেক্ষকই বিশ্বাস করেন, হামাসকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া ইসরায়েলের রাজনৈতিক স্বার্থেরও পরিপন্থী, কারণ হামাসের কারণেই ফিলিস্তিনিরা রাজনৈতিকভাবে এবং ভৌগলিকভাবে দ্বিধাবিভক্ত রয়েছে, যা রাজনৈতিকভাবে ইসরায়েলকে সুবিধা দিচ্ছে।

ইসরায়েলের ‘ঘাস চাঁছা’ কৌশল

ইসরায়েলের প্রখ্যাত রাজনৈতিক এবং নিরাপত্তা বিশ্লেষক অধ্যাপক এফরাইম ইনবার মনে করেন ইসরায়েল এই বাস্তবতা মেনে নিয়েছে যে হামাস বা লেবাননের শিয়া মিলিশিয়া গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ’র মত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে সামরিক শক্তি প্রয়োগ করে নিশ্চিহ্ন করা হয়তো সম্ভব নয়, এবং সে কারণে ইসরায়েল এসব গোষ্ঠীর ব্যাপারে, তার ভাষায়, ‘মোয়িং দি গ্রাস‘ অর্থাৎ “ঘাস চেঁছে রাখার” কৌশল অনুসরণ করছে।

২০০২ সালে ফিলিস্তিনিদের দ্বিতীয় ইন্তিফাদা, ২০০৬ সালে হিজবুল্লাহ’র সাথে যুদ্ধ এবং ২০০৬ এবং ২০০৮ সালে গাজায় হামাসের সাথে লড়াইয়ের ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষণ করে ২০১৩ সালে তার এক গবেষণাপত্রে অধ্যপক ইনবার লেখেন - “ইসরায়েল মেনে নিয়েছে এসব সশস্ত্র গোষ্ঠীর সাথে তাদের লড়াই হবে দীর্ঘ এবং জটিল। সামরিক শক্তি নিয়ে পূর্ণাঙ্গ এবং নিশ্চিত বিজয় সম্ভব নয়। ফলে মাঝেমধ্যে তীব্র শক্তি প্রয়োগ করে এসব শত্রুদের শক্তি কিছুটা খর্ব করার কৌশল তারা নিয়েছে যাতে কিছুদিনের জন্য তারা ঠাণ্ডা থাকবে, ইসরায়েলের ওপর হামলা করতে ভয় পাবে এবং সীমান্ত কিছুদিন ঠাণ্ডা থাকবে।”

ড স্পায়ারও মনে করেন, ইসরায়েল এবারও হামাসের ব্যাপারে সেই নীতিই অনুসরণ করছে এবং কিছুদিনের মধ্যেই হয়তো এ দফার অভিযান বন্ধ হবে। “ইতিমধ্যেই যুদ্ধবিরতি নিয়ে মধ্যস্থতার কথা উঠছে। আমেরিকা বলছে, মিশর বলছে। আমার মনে হয় আর খুব বেশিদিন এই অভিযান চলবে না।”

তিনি মনে করেন, ইসরায়েলি সরকার ও সেনাবাহিনী বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য অর্জনের দাবি করবে।

“এরই মধ্যে তারা সেই দাবি তুলতে শুরু করেছে। সেনাবাহিনী বলছে গাজায় হামাসের টানেল নেটওয়ার্কের ব্যাপক ক্ষতি করা সম্ভব হয়েছে। হামাসের গোয়েন্দা তৎপরতার কেন্দ্র ছিল যে ভবনটি সেটি ধ্বংস করে দেওযা হয়েছে... আগামী ৭২ ঘণ্টায় আমরা আরও এমন বেশ কিছু সাফল্যের দাবি শুনবো।”

তবে, তিনি মনে করেন, প্রকৃতপক্ষে হামাসের শক্তি কতটুক কমবে, হামাস কতদিন রকেট ছোঁড়া থেকে নিবৃত থাকেবে তা বলা সম্ভব নয়।

“আসল লড়াইয়ের পর শুরু হবে সাফল্য ব্যর্থতা নিয়ে পরস্পরবিরোধী ব্যাখ্যার লড়াই। আপনি হামাসের পক্ষ থেকে ভিন্ন ব্যাখ্যা শুনবেন। তারা বলবে ইসরায়েল কিছুই করতে পারেনি।”

ইসরায়েলের অভ্যন্তরে হামাসের প্রভাব

গাজায় দিনের পর দিন বোমাবর্ষণ এবং বেসামরিক লোকজনের প্রাণহানি নিয়ে মুসলিম বিশ্বের ক্ষোভ এবং অস্বস্তি বাড়ছে।

সৌদি আরবের জেদ্দায় রবিবার ইসলামি ঐক্য জোট বা ওআইসির একটি জরুরি বৈঠক হচ্ছে। আল আকসা মসজিদ চত্বরে ইসরায়েলি পুলিশের হামলা এবং তারপর গাজায় প্রাণহানির জেরে ‘আব্রাহাম চুক্তি’ নামে পরিচিত যে শান্তিচুক্তি কয়েকটি আরব দেশের সাথে ইসরায়েলের হয়েছে সেটি চাপের মধ্যে পড়বে বলে মনে করেন বিবিসির নিরাপত্তা বিষয়ক সংবাদদাতা ফ্রাঙ্ক গার্ডনার। মধ্যপ্রাচ্যের আরও অনেক বিশ্লেষকই সেই সম্ভাবনার কথা বলেছেন।

তবে ড. জনাথন স্পায়ার মনে করেন, আব্রাহাম চুক্তি ধসে পড়বে সে সম্ভাবনা তিনি এখনই দেখছেন না কারণ, তার মতে, “ওই চুক্তির সাথে আরব ওই দেশগুলোর নিজেদের অনেক স্বার্থ জড়িয়ে রয়েছে।”

তিনি মনে করেন, ইসরায়েলের এখন প্রধান উদ্বেগ জাফা, আকর এবং লোদের মত আরব অধ্যুষিত বিভিন্ন শহরে চলা দাঙ্গা, যে ঘটনাকে গৃহযুদ্ধের হুমকি বলে বর্ণনা করেছেন ইসরায়েলি প্রেসিডেন্ট।

ড. স্পায়ার বলেন, “এই দফার এই সংঘাতে যেটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা তা হল হামাস এই প্রথম ইসরায়েলের ভেতর আরব জনগোষ্ঠীকে খেপিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে। এটি এবার হামাসের বড় একটি কৌশলগত অর্জন এবং ইসরায়েলের বড় মাথাব্যথার কারণ।”

তিনি বলেন, অভ্যন্তরীণ এই পরিস্থিতি ঠাণ্ডা করতেই ইসরায়েল হয়তো এখন যত দ্রুত সম্ভব গাজায় অভিযান বন্ধের তাড়না অনুভব করছে।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
লেবাননে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
লেবাননে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি মেয়রসহ চারজনকে আটক করল ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি মেয়রসহ চারজনকে আটক করল ইসরায়েল
ঘনিষ্ঠ মিত্র চার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা, বামপন্থীদের দুষছেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ মিত্র চার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা, বামপন্থীদের দুষছেন ট্রাম্প
১৯ মাস পর রাজা চার্লসের সঙ্গে প্রিন্স হ্যারির সাক্ষাৎ
১৯ মাস পর রাজা চার্লসের সঙ্গে প্রিন্স হ্যারির সাক্ষাৎ
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের প্রাণহানি
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের প্রাণহানি
ফিনল্যান্ডের কাছে বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র
ফিনল্যান্ডের কাছে বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
ইয়েমেনে ইসারয়েলের হামলা, নিহত বেড়ে ৩৫
ইয়েমেনে ইসারয়েলের হামলা, নিহত বেড়ে ৩৫
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
সর্বশেষ খবর
ডেঙ্গুতে ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৫৮৬
ডেঙ্গুতে ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৫৮৬

৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম গড়বো : চসিক মেয়র
১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম গড়বো : চসিক মেয়র

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অতিরিক্ত ডিআইজি ও এসপি পদমর্যাদার ১৪ কর্মকর্তাকে বদলি
অতিরিক্ত ডিআইজি ও এসপি পদমর্যাদার ১৪ কর্মকর্তাকে বদলি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নীলফামারীতে দুর্নীতি প্রতিরোধ প্রতিযোগিতায় পুরস্কৃত ১৫ শিক্ষার্থী
নীলফামারীতে দুর্নীতি প্রতিরোধ প্রতিযোগিতায় পুরস্কৃত ১৫ শিক্ষার্থী

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে : ডা. জাহিদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিমানবাহিনীর বিশেষ ফ্লাইটে দেশে ফিরলো জাতীয় ফুটবল দল
বিমানবাহিনীর বিশেষ ফ্লাইটে দেশে ফিরলো জাতীয় ফুটবল দল

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম
জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় অভিভাবক সমাবেশ
গাইবান্ধায় অভিভাবক সমাবেশ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
লেবাননে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ ও কিশোর ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অন্ধ ও কিশোর ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নাঙ্গলকোটে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ইমাম ও যুবদল নেতার মৃত্যু
নাঙ্গলকোটে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ইমাম ও যুবদল নেতার মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে: প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে: প্রেস সচিব

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাঙামাটির মাইনিমুখ বাজারে আগুন: পুড়েছে ৭টি দোকান ঘর
রাঙামাটির মাইনিমুখ বাজারে আগুন: পুড়েছে ৭টি দোকান ঘর

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্মোচিত হল আইফোন ১৭ সিরিজ, নতুন ঘড়ি, ইয়ারবাড ও অ্যাপস
উন্মোচিত হল আইফোন ১৭ সিরিজ, নতুন ঘড়ি, ইয়ারবাড ও অ্যাপস

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নিউ সাউথ ওয়েলস সরকারের মন্ত্রীর সঙ্গে খাদ্য উপদেষ্টার বৈঠক
নিউ সাউথ ওয়েলস সরকারের মন্ত্রীর সঙ্গে খাদ্য উপদেষ্টার বৈঠক

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দেখা মিললো বিরল পরিযায়ী খয়রাপাখ পাপিয়া পাখির
দেখা মিললো বিরল পরিযায়ী খয়রাপাখ পাপিয়া পাখির

৪৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিয়ের প্রতিবাদ করায় বাবার ছুরিকাঘাতে ছেলের মৃত্যু
বিয়ের প্রতিবাদ করায় বাবার ছুরিকাঘাতে ছেলের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাধ্যমিকে ‘ইসলাম শিক্ষা’ আবশ্যিক করার দাবিতে দিনাজপুরে স্মারকলিপি প্রদান
মাধ্যমিকে ‘ইসলাম শিক্ষা’ আবশ্যিক করার দাবিতে দিনাজপুরে স্মারকলিপি প্রদান

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ঐতিহ্যবাহী গাদন খেলা দেখতে মানুষের ভিড়
কুষ্টিয়ায় ঐতিহ্যবাহী গাদন খেলা দেখতে মানুষের ভিড়

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
হবিগঞ্জে ৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চানখাঁরপুল হত্যা মামলায় ১৩ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
চানখাঁরপুল হত্যা মামলায় ১৩ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মেয়রসহ চারজনকে আটক করল ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি মেয়রসহ চারজনকে আটক করল ইসরায়েল

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা ছাত্রকে গুলি : মামলায় অভিযোগ গঠন মঙ্গলবার
কার্নিশে ঝুলে থাকা ছাত্রকে গুলি : মামলায় অভিযোগ গঠন মঙ্গলবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খানসামায় মাদকসেবীর ৪ মাসের কারাদণ্ড
খানসামায় মাদকসেবীর ৪ মাসের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে অচল বাগেরহাট
সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে অচল বাগেরহাট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ মিত্র চার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা, বামপন্থীদের দুষছেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ মিত্র চার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা, বামপন্থীদের দুষছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বীরগঞ্জের ৪ ইউনিয়ন বাল্যবিবাহ ও ১ ইউনিয়ন শিশুশ্রম মুক্ত ঘোষণা
বীরগঞ্জের ৪ ইউনিয়ন বাল্যবিবাহ ও ১ ইউনিয়ন শিশুশ্রম মুক্ত ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীর পাহাড়ে যৌথ অভিযানে ১০ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার
মহেশখালীর পাহাড়ে যৌথ অভিযানে ১০ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম