শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২২, বুধবার, ২৬ মে, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

আকাশে বিমান অপহরণের প্রথম হোতা ছিল ফ্রান্স, তারপর ইসরায়েল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আকাশে বিমান অপহরণের প্রথম হোতা ছিল ফ্রান্স, তারপর ইসরায়েল

১৯৫৬ সালে মাঝ আকাশে ভিন্ন একটি দেশের যাত্রী বিমানের সাথে দস্যুর মত আচরণ প্রথম করেছিল ফ্রান্স। আলজেরিয়ার স্বাধীনতা আন্দোলনের কয়েকজন নেতাকে আটক করতে ফ্রান্স যুদ্ধবিমান পাঠিয়ে জোর করে একটি যাত্রীবাহী বিমানকে অবতরণ করিয়েছিল।

১৯৫৬ সালে ২২ অক্টোবর আলজেরিয়ার স্বাধীনতাকামী এফএলএন-এর পাঁচজন নেতা-যাদের মধ্যে স্বাধীন আলজেরিয়ার প্রথম প্রেসিডেন্ট নেতা আহমেদ বেন বেল্লাও ছিলেন। আঞ্চলিক একটি সম্মেলনে যোগ দিতে তিনি একটি যাত্রীবাহী বিমানে চড়ে মরক্কোর রাজধানী রাবাত থেকে তিউনিসিয়ার রাজধানী তিউনিসে যাচ্ছিলেন।

ফরাসী গোয়েন্দা বিভাগ খবরটি জেনে গিয়েছিল। যুদ্ধবিমান পাঠিয়ে মাঝ আকাশে মরক্কোর বিমানটিকে জোর করে আলজেরিয়ার একটি সামরিক বিমান ঘাঁটিতে নামানো হয়।

আলজেরিয়া তখন ফরাসী উপনিবেশ। আলজেরীয় রাজনীতিকদের ধরতে বিমান অপহরণের এই ঘটনায় প্রচণ্ড রেগে গিয়েছিল মরক্কো এবং তিউনিসিয়া। ফ্রান্সের কোনো শাস্তি তাতে হয়নি।

লেবানিজ বিমান ইসরায়েলে অবতরণ

যুদ্ধবিমান পাঠিয়ে জোর করে একটি যাত্রীবাহী বিমানকে অবতরণ করার দ্বিতীয় বড় ঘটনাটির হোতা ছিল ইসরায়েল।

১৯৭৩ সালের ১১ অগাস্ট লেবাননের বইরুত বিমানবন্দর থেকে ইরাকি এয়ারলাইন্সের ভাড়া একটি লেবানিজ বিমান ৮১ জন যাত্রী নিয়ে ওড়ার কিছুক্ষণ পরই ইসরায়েলের দুটো যুদ্ধবিমান লেবাননের আকাশ সীমায় বিমানটিকে জোর করে ইসরায়েলি শহর হাইফার কাছে একটি সামরিক বিমান ঘাঁটিতে অবতরণ করায়।

ইসরায়েল খোলাখুলি বলেছিল ফিলিস্তিনি গেরিলা নেতা জর্জ হাবাশকে ধরার জন্য তারা এটি করেছে। তৎকালীন প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোশে দায়ান বলেন, সশস্ত্র ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী পপুলার ফ্রন্ট ফর দি লিবারেশন অব প্যালেস্টাইন (পিএফএফপি) নেতা জর্জ হাবাশকে ধরতে বইরুত থেকে বাগদাদগামী বিমানটিকে হাইফাতে নামানো হয়েছিল।

তবে জর্জ হাবাশকে ইসরায়েল পায়নি, কারণ ওই বিমানে তার বাগদাদ যাওয়ার কথা থাকলেও তিনি এবং তার ডেপুটি সালাহ সালাহ শেষ মুহূর্তে যাত্রা বাতিল করেছিলেন যে খবর ইসরায়েলিরা তখনও পায়নি।

ইরাকি এয়ারওয়েজের মূল বিমানটি বৈরুতে পৌঁছতে দেরি হওয়ায় লেবানিজ বিমানটি ভাড়া করা হয়-যে ঘটনায় হাবাশ হয়তো সন্দিহান হয়ে পড়েছিলেন। বিমানের লেবানিজ ক্যাপ্টেন জর্জ মাত্তা ইসরায়েলিদের নির্দেশ মেনে বিমানটি হাইফার বিমান ঘাঁটিতে নামান। অবতরণের পর বন্দুকের মুখে বিমানের ৭৪ জন যাত্রী এবং সাতজন ক্রুকে নামিয়ে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। দুই ঘণ্টা পর বিমান ও সেটির যাত্রীদের আবারো ওড়ার অনুমতি দেয় ইসরায়েল।

পরে যাত্রীরা সাংবাদিকদের জানান, বিমানের ভেতর তল্লাশির সময় ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের কাছে কিছু নামের তালিকা এবং ছবি ছিল।

যাত্রীদের ভেতরে ছিলেন ইরাকি পরিকল্পনা মন্ত্রী জাওয়াদ হাশেম। তিনি পরে বলেন, ইসরায়েলি গোয়েন্দারা জানতে চাইছিল যাত্রীদের মধ্যে কোনো ফিলিস্তিনি রয়েছে কিনা। “তারা আমাকেও জিজ্ঞেস করেছিল আমি কোনো গেরিলা কিনা।’

ওই বিমানে যাত্রীদের সিংহভাগই ছিলেন লেবানিজ এবং ইরাকি। ঘটনায় প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হয়েছিল বিশেষ করে লেবানন।

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তারা ‘বিমান দস্যুতার‘ অভিযোগ আনে। ইসরায়েলের ওপর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপের দাবি জানায়। লেবাননের তথ্যমন্ত্রী ফাহমি শাহিন তখন বলেছিলেন নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্যের সাথে এর প্রতিকার নিয়ে তারা কথা বলছেন।

ঘটনার পরদিনই বৈরুতে সমস্ত বিদেশী রাষ্ট্রদূতদের উদ্দেশ্যে লেবানন সরকারের পক্ষ থেকে একটি প্রতিবাদ লিপি পাঠানো হয়েছিল যেখানে বলা হয়, “গতরাতে যেভাবে একটি যাত্রী-বিমান ইসরায়েল জোর করে অবতরণ করিয়েছে সেটি “কোনা রাষ্ট্রের আচরণ নয়, বরঞ্চ গুন্ডাগিরি।’’

ইসরায়েলকে বয়কট করার জন্য আন্তর্জাতিক সিভিল এভিয়েশনের কাছে আবেদন করে লেবানন।

যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন সরকার ইরাকি এয়ারলাইন্সের ভাড়া করা লেবানিজ বিমানটিকে জোর করে অবতরণের কঠোর নিন্দা করেছিল। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে বলেছিলেন, বিমানটিকে জোর করে নামিয়ে লেবাননের সার্বভৌমত্ব এবং আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করা হয়েছে।

বলিভিয়ার প্রেসিডেন্টের ফ্লাইট ‘অপহরণ’

লেবানিজ বিমান জবরদস্তি করে অবতরণ করানোর ঘটনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সে সময় ঘনিষ্ঠ মিত্র ইসরায়েলের নিন্দা করলেও ২০১৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধেই বলিভিয়ার প্রেসিডেন্টকে বহনকারী একটি বিমান অন্য দেশে অবতরণে বাধ্য করা এবং তার ভেতর তল্লাশির অভিযোগ ওঠে।

২০১৩ সালের ২ জুলাই বলিভিয়ার সরকার জাতিসংঘের কাছে অভিযোগ করে যে তাদের প্রেসিডেন্ট এভো মোরালেসকে ‘অপহরণ‘ করতে তাকে বহনকারী বিমানটিকে জোর করে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় অবতরণ করা হয়েছে। প্রচণ্ড হৈচৈ হয়েছিল প্রায় আট বছর আগের বিরল ওই ঘটনা নিয়ে।

বারাক ওবামা তখন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট এবং তার প্রশাসনকেই এর জন্য দায়ী করে বলিভিয়া এবং তার প্রতিবেশীরা। বলিভিয়ার প্রেসিডেন্ট দেশে ফিরছিলেন মস্কোতে জ্বালানি গ্যাস রপ্তানিকারকদের এক সম্মেলন শেষ করে।

আগের দিন পহেলা জুলাই (২০১৩ সাল) তিনি রুশ টিভি চ্যানেল আরটিতে একটি সাক্ষাৎকারে ইঙ্গিত দেন শিয়ায় আশ্রয় নেয়া আমেরিকান সাংবাদিক এডওয়ার্ড স্নেডেনকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিতে তার দেশ প্রস্তুত।

পরের দিন যখন প্রেসিডেন্ট মোরালেসের ডাসল্ট ফ্যালকন ৯০০ বিমান রাশিয়ার নুকোভা বিমানবন্দর থেকে উড়ে পোল্যান্ড এবং চেক রিপাবলিকের ওপর দিয়ে উড়ে যখন অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় জরুরি অবতরণ করে তখন তা নিয়ে বিস্ময় তৈরি হয়।

বলিভিয়ার সরকারের পক্ষ থেকে তখন বলা হয় যে ফ্রান্স, স্পেন, পর্তুগাল এবং ইতালি তাদের আকাশ-সীমায় তাদের প্রেসিডেন্টের বিমানটিকে ঢুকতে দিতে অস্বীকার করায় বিপদে পড়ে গিয়েছিলেন পাইলট। বিমানটির গতিপথ বার বার বদলাতে গিয়ে জ্বালানি তেলের স্বল্পতা তৈরি হয়। পরে বিমানটিকে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনার বিমানবন্দরে নামে।

বলিভিয়া পরে অভিযোগ করে, পরিকল্পনা করেই বিমানটিকে ভিয়েনায় নামতে বাধ্য করা হয়েছিল।

অস্ট্রিয়ার তৎকালীন ডেপুটি চ্যান্সেলর মাইকেল স্পিনডেলেগার বলেছিলেন, বলিভিয়ার বিমানটির ভেতরে ঢুকে পুলিশ তল্লাশি চালিয়েছিল। খুবই স্পষ্ট ছিল যে অস্ট্রিয়ার পুলিশ সেদিন স্নোনেডেনের খোঁজ করেছিল।

ফ্রান্স, স্পেন এবং ইতালি সেদিন তাৎক্ষণিক-ভাবে বলিভিয়ার বিমানটিকে তাদের আকাশ সীমায় ঢুকতে না দেয়ার কারণ হিসেবে ‘কারিগরি’ সমস্যার যুক্তি দিয়েছিল। কিন্তু বলিভিয়া সবসময় বলেছে ওগুলো ছিল ষড়যন্ত্রের অংশ।

পরে স্পেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসে গার্সিয়া মারগারো স্বীকার করেছিলেন তাদেরকে বলা হয়েছিল বলিভিয়ার বিমানে এডওয়ার্ড স্নেডেন রয়েছেন, কিন্তু তাদেরকে এই তথ্য দিয়েছিল তা তিনি প্রকাশ করেননি।

বিমানবন্দরে প্রেসিডেন্ট মোরালেসের সাথে দেখা করতে গিয়েছিলেন সে সময়কার অস্ট্রিয়ান প্রেসিডেন্ট হেইঞ্জ ফিশার। বিমানটির ভেতরে বসে তারা একসাথে নাস্তা করেছিলেন। এডওয়ার্ড স্নেডেন বিমানে নেই তা নিশ্চিত করার পর বিমানটিকে যাত্রা শুরুর অনুমতি দেওয়া হয়।

বলিভিয়া এবং দক্ষিণ আমেরিকার আরো ছটি দেশ-আর্জেন্টিনা, কিউবা, ইকুয়েডর, নিকারাগুয়া, উরুগুয়ে এবং ভেনিজুয়েলা-জাতিসংঘের কাছে আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদ জানায়।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
কাতারে আরও হামলার ইঙ্গিত ইসরায়েলি মন্ত্রীর
কাতারে আরও হামলার ইঙ্গিত ইসরায়েলি মন্ত্রীর
সর্বশেষ খবর
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার
গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫
ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ
‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ

নগর জীবন

নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ

নগর জীবন

ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের
ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের

নগর জীবন

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ১
কুষ্টিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ১

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫
ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫

দেশগ্রাম

পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি
পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ উদ্ধার
গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের
গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের

দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ট্যাপেন্টাডলসহ বাবা-ছেলে গ্রেপ্তার
ট্যাপেন্টাডলসহ বাবা-ছেলে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

দেড় কোটি টাকার অবৈধ জাল ধ্বংস
দেড় কোটি টাকার অবৈধ জাল ধ্বংস

দেশগ্রাম