শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৮, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

৯/১১ হামলার আগাম হুঁশিয়ারি কেউ কানে তোলেনি কেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
৯/১১ হামলার আগাম হুঁশিয়ারি কেউ কানে তোলেনি কেন?

২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ঘটেছিল এক ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা। সেদিন আল-কায়েদার সন্ত্রাসীরা চারটি বিমান ছিনতাই করে। দুটি বিমান দিয়ে আঘাত করা হয় নিউইয়র্কের বিশ্ববাণিজ্য কেন্দ্রের টুইন টাওয়ারে, একটি আঘাত করে ওয়াশিংটনের পেন্টাগনে, আরেকটি বিধ্বস্ত হয় একটি মাঠে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সংঘটিত সবচেয়ে বড় এই সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হয় প্রায় ৩ হাজার মানুষ।

ভয়াবহ এই হামলা স্তম্ভিত করে দিয়েছিল গোটা বিশ্বকে। ঘটনাটি ছিল যেন অকল্পনীয়, এবং কী করে সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে এমন একটা আক্রমণ ঘটে যেতে পারলো - কেউই যেন তা ভাবতে পারছিলেন না।

কিন্তু বাস্তবতা হলো, কেউ কেউ এ হামলার কথা আগেই আঁচ করতে পেরেছিলেন।

অনেক আগেই সতর্ক করা হয়েছিল: ‘বড় মাপের আক্রমণ’ হতে যাচ্ছে

তার অনেক আগে থেকেই পুরো বছরজুড়ে মার্কিন কর্তৃপক্ষকে বারবার সতর্ক করে দেওয়া হচ্ছিল যে আমেরিকায় যেকোনও মুহূর্তে একটা সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে।

সিআইএ, এফবিআই, মার্কিন কংগ্রেস কমিশন- সবাই এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিল। এমনকি এমন সতর্কবাণীও দেওয়া হয়েছিল যে উড়ন্ত বিমান দিয়ে উঁচু ভবনে আঘাত করা হতে পারে।

কংগ্রেসের কমিশন বারবার সরকারকে বোঝানোর চেষ্টা করছিল যেন তারা এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়। ওই কমিশনের তখনকার প্রধান ছিলেন সিনেটর গ্যারি হার্ট।

বিবিসির লুইস হিদালগোকে সেই কাহিনি বলেছেন মি. হার্ট।

২০০১ সালের গ্রীষ্মকালজুড়েই আসছিল সেই সব সতর্কবাণী। একটি বড় আকারের সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে এবং সে আক্রমণ ঘটতে পারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতেই।

“আমার মনে হয় না আমি বা অন্য কেউ এটা চিহ্নিত করতে পেরেছিলাম যেকোনও দিক থেকে আক্রমণটা আসতে পারে, কিন্তু আমরা পুরোপুরি নিশ্চিত ছিলাম যে আমাদের ওপর কোনও একটা হামলা হতে যাচ্ছে এবং তা বেশ শিগগিরই হতে যাচ্ছে।”

গ্যারি হার্ট সে সময় ছিলেন সাবেক ডেমোক্র্যাট সেনেটর, এবং নিরাপত্তা সংক্রান্ত একটি কংগ্রেস কমিশনের প্রধান। ১৯৮৮ সালে তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হবার জন্য মনোনয়ন পাবার লড়াইয়েও ছিলেন।

নিরাপত্তা ঝুঁকির ওপর আগাম রিপোর্ট

১১ সেপ্টেম্বর হামলার আট মাস আগে গ্যারি হার্ট এবং রিপাবলিকান ওয়ারেন রাডম্যান একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছিলেন- যার বিষয় ছিল ‘নতুন শতাব্দীতে আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা ঝুঁকিগুলো কি ধরনের হবে’- এবং রিপোর্টটি তৈরি হয়েছিল আড়াই বছর ধরে তদন্তের পর।

এ জন্য কমিশন ২০টি দেশের শতাধিক লোকের সাক্ষ্যগ্রহণ করেছিল এবং এটাই ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আমেরিকার নিরাপত্তার ওপর সবচেয়ে বিশদ পর্যালোচনা। পররাষ্ট্রনীতি এবং নিরাপত্তা বিষয়ে আমেরিকার শ্রেষ্ঠ বিশেষজ্ঞদের সমাবেশ ঘটেছিল এই কমিশনে। তারা যে সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছিলেন তা ছিল খুবই গুরুতর।

“কমিশনের ১১ জন সদস্য সব তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে উপলব্ধি করেন- আমেরিকানরা একটা স্পষ্ট এবং বিদ্যমান ঝুঁকির সম্মুখীন যে, দেশের মাটিতেই আমরা মারা যাবো, এবং সম্ভবত বড় সংখ্যায়।”

‘এরকম কিছু ঘটবে না’

কিভাবে এই সতর্কবাণীকে দেখা হয়েছিল? লুইস হিদালগো প্রশ্ন করেছিলেন মি. হার্টকে।

“ওই রিপোর্ট জমা দিয়ে আমরা একটা সংবাদ সম্মেলন করেছিলাম। আমাদের উপস্থাপনার মাঝামাঝি একজন সাংবাদিক উঠে দাঁড়ালেন এবং সেখান থেকে চলে গেলেন। তাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল যে তিনি চলে যাচ্ছেন কেন? জবাবে সাংবাদিকটি বললেন, এগুলোর কোনওটাই আসলে ঘটবে না।

“তিনি ছিলেন নিউইয়র্ক টাইমসের একজন সিনিয়র রিপোর্টার। কাজেই বলা যায়, মিডিয়াতে আমাদের বক্তব্য প্রায় আসেইনি।”

হোয়াইট হাউসের প্রতিক্রিয়াও এর চেয়ে খুব একটা ভালো ছিল না।

“এই কমিশনটি গঠন করেছিলেন প্রেসিডেন্ট ক্লিনটন। তবে ২০০১ সালের জানুয়ারি নাগাদ যখন এই রিপোর্টটি বের হয়, তখন হোয়াইট হাউসে নতুন প্রেসিডেন্ট এসেছেন - রিপাব্লিকান জর্জ বুশ তার মাত্র ১১ দিন আগে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন।”

গ্যারি হার্টদের ভাবনা হয়তো তাই ছিল যে নতুন প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব নেবার প্রায় সাথে সাথেই তাদের রিপোর্টটি হাতে পাবেন।

“হ্যাঁ ঠিক তাই। আমাদের ম্যান্ডেট ছিল যে নতুন প্রেসিডেন্টের হাতে রিপোর্টটি তুলে দেওয়া। দুর্ভাগ্যজনকভাবে তিনি আমাদের সাথে দেখা করেননি। তখন আমরা ভাইস প্রেসিডেন্ট রিচার্ড চেনির সাথে দেখা করার চেষ্টা করলাম, কিন্তু তাও সম্ভব হলো না।

তবে আমরা পররাষ্ট্রমন্ত্রী কলিন পাওয়েল, প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডোনাল্ড রামসফেল্ড, এবং প্রেসিডেন্ট বুশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা কন্ডোলিজা রাইসের সাথে দেখা করতে পেরেছিলাম।”

“আমার মনে হয় দুই মন্ত্রী রিপোর্টটাকে বেশ আগ্রহের সাথেই নিয়েছিলেন, আমাদেরকে কিছু প্রশ্নও জিজ্ঞেস করলেন তারা। ডোনাল্ড রামসফেল্ড একটি হলুদ রঙের নোটবই বের করে বেশ কিছু নোট নিলেন। কিন্তু এটার ব্যাপারে যে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া সেটা কিন্তু হয়নি।”

বুশ প্রশাসন পরে বলেছিল যে কোনও সতর্কবাণীর ভিত্তিতে পদক্ষেপ নেওয়া খুবই কঠিন কারণ এতে সুনির্দিষ্ট কিছু ছিল না।

‘মধ্যপ্রাচ্যের কিছু লোক বিমান ওড়ানো শিখতে এসেছে’

কমিশন এরকম কোনও ইঙ্গিত দেয়নি যে, বিমান হাইজ্যাক করে তা দিয়ে আক্রমণ চালানো হতে পারে।

কিন্তু সেরকম কিছু সতর্কবাণী এসেছিল সে বছর গ্রীষ্মকালে। তাতে কিন্তু বিমানের কথাটা ছিল।

২০০১ সালের জুলাই মাসে, আরিজোনা অঙ্গরাজ্যের ফিনিক্সের একজন এফবিআই কর্মকর্তা একটা মেমো পাঠালেন যা এখন বিখ্যাত দলিলে পরিণত হয়েছে।

এতে তিনি কিছু ঘটনার কথা উল্লেখ করে বললেন- এর তদন্ত করা হোক।

তিনি বললেন, মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসা কয়েকজন লোক স্থানীয় কিছু পাইলট ট্রেনিং কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছে।

এর পরের মাসে দু’হাজার মাইল দূরের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যে স্থানীয় এফবিআই এজেন্টরা জাকারিয়াস মুসাভি নামে একজন ফরাসী নাগরিককে গ্রেফতার করে।

তিনি একটি স্থানীয় ফ্লাইং স্কুলে এসে বোইং সেভেন ফোর সেভেন বিমান চালনা শিখতে চেয়েছিলেন। যদিও তার বিমান চালনার তেমন কোনও অভিজ্ঞতাই ছিল না।

এফবিআইয়ের আইনজীবী কলিন রাউলিকে গভীর রাতে ফোন করে এই গ্রেফতারের কথা জানানো হলো।

“আমাদের সক্রিয় তত্বাবধানকারীদের একজন ফোন করে বললেন, তিনি সদ্য পাওয়া কিছু তথ্য নিয়ে আমাদের সাথে আলোচনা করতে চান।”

তাকে বলা হলো কর্মকর্তারা মুসাভির জিনিসপত্র এবং কম্পিউটারে কি আছে তা অনুসন্ধান করার জন্য কর্তৃপক্ষের অনুমতি প্রয়োজন এবং সে ব্যাপারে তিনি সহায়তা করতে পারেন কিনা।

এফবিআইয়ের কর্তাব্যক্তিরা এ আবেদনের প্রক্রিয়া থামিয়ে দিলেন।

‘উড়ন্ত বিমান দিয়ে উঁচু ভবনে আঘাত?’

২০০৫ সালে বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কলিন রাউলি বর্ণনা করেছিলেন- কী হয়েছিল সে সময়।

“এফবিআইএর হেডকোয়ার্টারে কর্মকর্তার সাথে যুক্তিতর্ক করার সময় আমাদের একজন সুপারভাইজার সত্যি সত্যি বলেছিলেন, ‘আপনি কি জানেন না যে এই ব্যক্তিটি সেই ধরনের লোক যারা উড়ন্ত বিমান দিয়ে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে আঘাত হানতে পারে?”

জবাবে বলা হলো: এরকম কিছু ঘটবে না।”

এই জাকারিয়াস মুসাভিই পরে, ১১ সেপ্টেম্বরের আক্রমণ চালিয়ে মার্কিন নাগরিকদের হত্যার ষড়যন্ত্র করার দোষ স্বীকার করেন।

‘কেউ কল্পনাই করতে পারেননি এমন কিছু হতে পারে’

কলিন রাউলি বলছিলেন, তাদের সতর্কবাণীগুলো যে উপেক্ষিত হয়েছিল তার একটা কারণ ছিল এই যে- নাইন ইলেভেনের আক্রমণের আগে প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে কেউই কল্পনাই করতে পারতেন না যে এরকম মাত্রার সন্ত্রাসী আক্রমণ আমেরিকায় হতে পারে।

কিন্তু সিআইএ-র ভেতরে কিন্তু সতর্ক সংকেত ঠিকই বেজে উঠেছিল।

২০০১ সালে সিআইএর প্রধান ছিলেন জর্জ টেনেট। আর কাউন্টার টেররিজমের প্রধান ছিলেন কোফার ব্ল্যাক। ১১ সেপ্টেম্বরের আক্রমণের ১৪ বছর পর সিবিএস টিভির শোটাইমকে দেওয়া এক বিরল সাক্ষাৎকারে জর্জ টেনেট বলেন, সেই গ্রীষ্মকালে তাদের হাতে এমন সব জোরালো এবং নতুন প্রমাণ এসেছিল- যাতে বোঝা যায় যে আল-কায়েদা খুব শিগগিরই আমেরিকায় আক্রমণ চালাবে।

“শুধু যে লাল সতর্কবার্তাই ছিল তাই নয়, বরং বাস্তব পরিকল্পনা তখন তৈরি হচ্ছিল।”

একথা বলেছিলেন সিআইএ’র আলকায়েদা সংক্রান্ত ইউনিটের প্রধান রিচ ব্লি।

“জুলাই মাসের শেষ দিক, আমরা বসে ছিলাম সম্মেলন কক্ষে। আমরা শুধু এ বিষয়গুলো চিন্তা করছিলাম, চেষ্টা করছিলাম আন্দাজ করতে যে এই আক্রমণটা ঠিক কিভাবে চালানো হতে পারে।”

“রিচ ব্লি আমাদের সবার দিকে তাকালো এবং বললো: ওরা আসছে ঠিক এখানেই। আমরা কয়েক মুহুর্তের জন্য একেবারে নিরব হয়ে গেলাম, সেসময় ঘরে একটা পিন পড়লেও আপনি শুনতে পেতেন।

‘আল-কায়েদা চায় তারা আমেরিকাকে ধ্বংস করে দেবে।’

জর্জ টেনেট এবং কোফার ব্ল্যাক ওই টিভির অনুষ্ঠানে বললেন, তারা হোয়াইট হাউসে কন্ডোলিজা রাইসকে ফোন করলেন।

“আমি বললাম- কন্ডি, আমি তোমার সাথে দেখা করতে আসছি। এক্ষুণি আসছি।

“এই আক্রমণ হবে ইংরেজিতে যাকে বলে স্পেকটাকুলার - যা দেখে লোকে চমকে যাবে এবং একটি নয়, হয়তো একাধিক আক্রমণ হবে। আল-কায়েদা চায় তারা আমেরিকাকে ধ্বংস করে দেবে।”

“আমি বললাম, আমাদের এখনই যুদ্ধ প্রস্তুতির অবস্থায় যেতে হবে।”

কন্ডোলিজা রাইস পরে বলেছিলেন, তিনি এমন কোনও রিপোর্ট পাননি যাতে বলা হয়েছিল যে আক্রমণের অস্ত্র হিসে বিমান ব্যবহৃত হতে পারে। আর, মার্কিন প্রশাসন তখন প্রতিদিনই নানারকম হুঁশিয়ারি পাচ্ছিল।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ বলেছিলেন তিনি এমন কোনও গোয়েন্দা দলিলপত্র দেখেননি যাতে আমেরিকার মাটিতে সুনির্দিষ্টভাবে কোনও হামলার ভবিষ্যদ্বাণী হয়েছিল।

অবশ্য পরে আবার এই হোয়াইট হাউসই নিশ্চিত করেছিল যে- ২০০১ সালের ৬ আগস্ট প্রেসিডেন্টকে যে দৈনিক ব্রিফ দেওয়া হয়েছিল তার শিরোনামই ছিল ‘বিন-লাদেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে আঘাত হানতে বদ্ধপরিকর’।

কমিশন ভেঙে দেওয়ার পরও গ্যারি হার্ট এবং তার সহযোগীরা সেই গ্রীষ্মে সতর্কবাণী দেওয়া অব্যাহত রেখেছিলেন।

“আমাদের মনে হচ্ছিল বিপদ যেন আরো কাছে চলে এসেছে। আমি গভীরভাবে চিন্তিত ছিলাম। আমি তখন বিভিন্ন নাগরিক সংগঠন বা বিশ্ববিদ্যালয়ে কথা বলছি, সাক্ষাতকার দিচ্ছি।”

কিন্তু এটাও তো ঠিক যে তারা সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলতে পারেননি যে কোথায় বা কখন এরকম আক্রমণ হবে, বা এতে বিমান ব্যবহৃত হবে কিনা।

“সেটা তো তখন আমাদের জানার কোন উপায় ছিল না। কিন্তু আমি কানাডার মন্ট্রিয়েলে বিমান যোগাযোগ সংক্রান্ত একটি আন্তর্জাতিক সমিতির অনুষ্ঠানে ভাষণ দিয়েছিলাম। তার পর দিন কানাডার পত্রিকায় শিরোনাম হয়- ‘আমেরিকায় সন্ত্রাসী আক্রমণ হতে যাচ্ছে, বললেন হার্ট।’

এর দু-একদিনের মধ্যেই কন্ডোলিজা রাইসের সাথে গ্যারি হার্টের আরেকটি বৈঠক হলো। তাকে কি বলেছিলেন তিনি?

“আমি বলেছিলাম দয়া করে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার জন্য পদক্ষেপ নিন। আমাদের ওপর আক্রমণ হতে যাচ্ছে। সেটা ছিল সেপ্টেম্বরের ৬ তারিখ। আমাদের মধ্যে আগে থেকেই পরিচয় ছিল। কন্ডোলিজা রাইস বললেন, ঠিক আছে আমি ভাইস প্রেসিডেন্টের সাথে কথা বলব। দেখা যাক আমাদের পরিকল্পনাগুলো দ্রুততর করা যায় কিনা। তার পাঁচ দিন পরই আক্রমণ হলো- তিন হাজার লোক মারা গেল।

১১ সেপ্টেম্বরের আক্রমণের এক বছর পর এর তদন্ত করার জন্য একটি দ্বিদলীয় কমিশন গঠিত হয়েছিল। ২০০৪ সালে তাদের প্রতিবেদনে বলেছিল যে- এ আক্রমণ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে নীতি, ব্যবস্থাপনা সক্ষমতা এবং চিন্তার ব্যর্থতা ছিল। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো যে ভাবে কাজকরে তার ক্ষেত্রেব্যাপক পরিবর্তন আনারও সুপারিশ করা হয়।

এই রিপোর্ট প্রকাশের এক মাস আগে সিআইএ প্রধান জর্জ টেনেট পদত্যাগ করেন।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৩ হাজার
গাজায় নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৩ হাজার
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত
মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত
পুতিনের ওপর চাপ সৃষ্টি করার সময় এসেছে: যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পুতিনের ওপর চাপ সৃষ্টি করার সময় এসেছে: যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
নাকবা দিবসে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১১৫ ফিলিস্তিনি
নাকবা দিবসে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১১৫ ফিলিস্তিনি
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
সর্বশেষ খবর
বনানীতে গাড়ির ধাক্কায় অজ্ঞাতপরিচয় নারী নিহত
বনানীতে গাড়ির ধাক্কায় অজ্ঞাতপরিচয় নারী নিহত

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

গাজায় নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৩ হাজার
গাজায় নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৩ হাজার

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা তৃতীয় দিন রাজপথে জবি শিক্ষার্থীরা
টানা তৃতীয় দিন রাজপথে জবি শিক্ষার্থীরা

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি
বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

‘আত্মতৃপ্তি নিয়েই টেস্ট ছেড়েছে কোহলি’
‘আত্মতৃপ্তি নিয়েই টেস্ট ছেড়েছে কোহলি’

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে সূচক ৫ বছরে সর্বনিম্ন
শেয়ারবাজারে সূচক ৫ বছরে সর্বনিম্ন

৩৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না
স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীনগর বাজারে অগ্নিকাণ্ড
শ্রীনগর বাজারে অগ্নিকাণ্ড

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংর্ঘষে স্কুল শিক্ষক নিহত
টাঙ্গাইলে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংর্ঘষে স্কুল শিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদচ্যুত ব্রাজিলের ফুটবল প্রধান
পদচ্যুত ব্রাজিলের ফুটবল প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে মেস থেকে কলেজ ছাত্রের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে মেস থেকে কলেজ ছাত্রের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত
মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
গোপালগঞ্জে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবে মাঠে ফিরছেন তাসকিন?
কবে মাঠে ফিরছেন তাসকিন?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘মেধাসম্পন্ন জাতি গড়তে সুষম ও বৈচিত্র্যপূর্ণ খাদ্যাভাস গড়ে তুলতে হবে’
‘মেধাসম্পন্ন জাতি গড়তে সুষম ও বৈচিত্র্যপূর্ণ খাদ্যাভাস গড়ে তুলতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা
ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না
আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পুতিনের ওপর চাপ সৃষ্টি করার সময় এসেছে: যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পুতিনের ওপর চাপ সৃষ্টি করার সময় এসেছে: যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাকবা দিবসে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১১৫ ফিলিস্তিনি
নাকবা দিবসে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১১৫ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্তন্যদান বিষয়ে ইসলামের বিধান
স্তন্যদান বিষয়ে ইসলামের বিধান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের বর্ণনায় শয়তানকে উল্কা নিক্ষেপ ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা
কোরআনের বর্ণনায় শয়তানকে উল্কা নিক্ষেপ ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে
জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই খালাতো ভাইয়ের মৃত্যু
লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই খালাতো ভাইয়ের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি
আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট
কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট

শোবিজ

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার
সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার

মাঠে ময়দানে

বুবলী একাই ১০০
বুবলী একাই ১০০

শোবিজ

সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়
সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়

মাঠে ময়দানে

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাস্কেটবল কোচ আমির
এবার বাস্কেটবল কোচ আমির

শোবিজ

মোহামেডানের অন্যরকম ম্যাচ
মোহামেডানের অন্যরকম ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা