শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৮, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

৯/১১ হামলার আগাম হুঁশিয়ারি কেউ কানে তোলেনি কেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
৯/১১ হামলার আগাম হুঁশিয়ারি কেউ কানে তোলেনি কেন?

২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ঘটেছিল এক ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা। সেদিন আল-কায়েদার সন্ত্রাসীরা চারটি বিমান ছিনতাই করে। দুটি বিমান দিয়ে আঘাত করা হয় নিউইয়র্কের বিশ্ববাণিজ্য কেন্দ্রের টুইন টাওয়ারে, একটি আঘাত করে ওয়াশিংটনের পেন্টাগনে, আরেকটি বিধ্বস্ত হয় একটি মাঠে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সংঘটিত সবচেয়ে বড় এই সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হয় প্রায় ৩ হাজার মানুষ।

ভয়াবহ এই হামলা স্তম্ভিত করে দিয়েছিল গোটা বিশ্বকে। ঘটনাটি ছিল যেন অকল্পনীয়, এবং কী করে সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে এমন একটা আক্রমণ ঘটে যেতে পারলো - কেউই যেন তা ভাবতে পারছিলেন না।

কিন্তু বাস্তবতা হলো, কেউ কেউ এ হামলার কথা আগেই আঁচ করতে পেরেছিলেন।

অনেক আগেই সতর্ক করা হয়েছিল: ‘বড় মাপের আক্রমণ’ হতে যাচ্ছে

তার অনেক আগে থেকেই পুরো বছরজুড়ে মার্কিন কর্তৃপক্ষকে বারবার সতর্ক করে দেওয়া হচ্ছিল যে আমেরিকায় যেকোনও মুহূর্তে একটা সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে।

সিআইএ, এফবিআই, মার্কিন কংগ্রেস কমিশন- সবাই এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিল। এমনকি এমন সতর্কবাণীও দেওয়া হয়েছিল যে উড়ন্ত বিমান দিয়ে উঁচু ভবনে আঘাত করা হতে পারে।

কংগ্রেসের কমিশন বারবার সরকারকে বোঝানোর চেষ্টা করছিল যেন তারা এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়। ওই কমিশনের তখনকার প্রধান ছিলেন সিনেটর গ্যারি হার্ট।

বিবিসির লুইস হিদালগোকে সেই কাহিনি বলেছেন মি. হার্ট।

২০০১ সালের গ্রীষ্মকালজুড়েই আসছিল সেই সব সতর্কবাণী। একটি বড় আকারের সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে এবং সে আক্রমণ ঘটতে পারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতেই।

“আমার মনে হয় না আমি বা অন্য কেউ এটা চিহ্নিত করতে পেরেছিলাম যেকোনও দিক থেকে আক্রমণটা আসতে পারে, কিন্তু আমরা পুরোপুরি নিশ্চিত ছিলাম যে আমাদের ওপর কোনও একটা হামলা হতে যাচ্ছে এবং তা বেশ শিগগিরই হতে যাচ্ছে।”

গ্যারি হার্ট সে সময় ছিলেন সাবেক ডেমোক্র্যাট সেনেটর, এবং নিরাপত্তা সংক্রান্ত একটি কংগ্রেস কমিশনের প্রধান। ১৯৮৮ সালে তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হবার জন্য মনোনয়ন পাবার লড়াইয়েও ছিলেন।

নিরাপত্তা ঝুঁকির ওপর আগাম রিপোর্ট

১১ সেপ্টেম্বর হামলার আট মাস আগে গ্যারি হার্ট এবং রিপাবলিকান ওয়ারেন রাডম্যান একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছিলেন- যার বিষয় ছিল ‘নতুন শতাব্দীতে আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা ঝুঁকিগুলো কি ধরনের হবে’- এবং রিপোর্টটি তৈরি হয়েছিল আড়াই বছর ধরে তদন্তের পর।

এ জন্য কমিশন ২০টি দেশের শতাধিক লোকের সাক্ষ্যগ্রহণ করেছিল এবং এটাই ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আমেরিকার নিরাপত্তার ওপর সবচেয়ে বিশদ পর্যালোচনা। পররাষ্ট্রনীতি এবং নিরাপত্তা বিষয়ে আমেরিকার শ্রেষ্ঠ বিশেষজ্ঞদের সমাবেশ ঘটেছিল এই কমিশনে। তারা যে সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছিলেন তা ছিল খুবই গুরুতর।

“কমিশনের ১১ জন সদস্য সব তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে উপলব্ধি করেন- আমেরিকানরা একটা স্পষ্ট এবং বিদ্যমান ঝুঁকির সম্মুখীন যে, দেশের মাটিতেই আমরা মারা যাবো, এবং সম্ভবত বড় সংখ্যায়।”

‘এরকম কিছু ঘটবে না’

কিভাবে এই সতর্কবাণীকে দেখা হয়েছিল? লুইস হিদালগো প্রশ্ন করেছিলেন মি. হার্টকে।

“ওই রিপোর্ট জমা দিয়ে আমরা একটা সংবাদ সম্মেলন করেছিলাম। আমাদের উপস্থাপনার মাঝামাঝি একজন সাংবাদিক উঠে দাঁড়ালেন এবং সেখান থেকে চলে গেলেন। তাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল যে তিনি চলে যাচ্ছেন কেন? জবাবে সাংবাদিকটি বললেন, এগুলোর কোনওটাই আসলে ঘটবে না।

“তিনি ছিলেন নিউইয়র্ক টাইমসের একজন সিনিয়র রিপোর্টার। কাজেই বলা যায়, মিডিয়াতে আমাদের বক্তব্য প্রায় আসেইনি।”

হোয়াইট হাউসের প্রতিক্রিয়াও এর চেয়ে খুব একটা ভালো ছিল না।

“এই কমিশনটি গঠন করেছিলেন প্রেসিডেন্ট ক্লিনটন। তবে ২০০১ সালের জানুয়ারি নাগাদ যখন এই রিপোর্টটি বের হয়, তখন হোয়াইট হাউসে নতুন প্রেসিডেন্ট এসেছেন - রিপাব্লিকান জর্জ বুশ তার মাত্র ১১ দিন আগে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন।”

গ্যারি হার্টদের ভাবনা হয়তো তাই ছিল যে নতুন প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব নেবার প্রায় সাথে সাথেই তাদের রিপোর্টটি হাতে পাবেন।

“হ্যাঁ ঠিক তাই। আমাদের ম্যান্ডেট ছিল যে নতুন প্রেসিডেন্টের হাতে রিপোর্টটি তুলে দেওয়া। দুর্ভাগ্যজনকভাবে তিনি আমাদের সাথে দেখা করেননি। তখন আমরা ভাইস প্রেসিডেন্ট রিচার্ড চেনির সাথে দেখা করার চেষ্টা করলাম, কিন্তু তাও সম্ভব হলো না।

তবে আমরা পররাষ্ট্রমন্ত্রী কলিন পাওয়েল, প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডোনাল্ড রামসফেল্ড, এবং প্রেসিডেন্ট বুশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা কন্ডোলিজা রাইসের সাথে দেখা করতে পেরেছিলাম।”

“আমার মনে হয় দুই মন্ত্রী রিপোর্টটাকে বেশ আগ্রহের সাথেই নিয়েছিলেন, আমাদেরকে কিছু প্রশ্নও জিজ্ঞেস করলেন তারা। ডোনাল্ড রামসফেল্ড একটি হলুদ রঙের নোটবই বের করে বেশ কিছু নোট নিলেন। কিন্তু এটার ব্যাপারে যে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া সেটা কিন্তু হয়নি।”

বুশ প্রশাসন পরে বলেছিল যে কোনও সতর্কবাণীর ভিত্তিতে পদক্ষেপ নেওয়া খুবই কঠিন কারণ এতে সুনির্দিষ্ট কিছু ছিল না।

‘মধ্যপ্রাচ্যের কিছু লোক বিমান ওড়ানো শিখতে এসেছে’

কমিশন এরকম কোনও ইঙ্গিত দেয়নি যে, বিমান হাইজ্যাক করে তা দিয়ে আক্রমণ চালানো হতে পারে।

কিন্তু সেরকম কিছু সতর্কবাণী এসেছিল সে বছর গ্রীষ্মকালে। তাতে কিন্তু বিমানের কথাটা ছিল।

২০০১ সালের জুলাই মাসে, আরিজোনা অঙ্গরাজ্যের ফিনিক্সের একজন এফবিআই কর্মকর্তা একটা মেমো পাঠালেন যা এখন বিখ্যাত দলিলে পরিণত হয়েছে।

এতে তিনি কিছু ঘটনার কথা উল্লেখ করে বললেন- এর তদন্ত করা হোক।

তিনি বললেন, মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসা কয়েকজন লোক স্থানীয় কিছু পাইলট ট্রেনিং কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছে।

এর পরের মাসে দু’হাজার মাইল দূরের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যে স্থানীয় এফবিআই এজেন্টরা জাকারিয়াস মুসাভি নামে একজন ফরাসী নাগরিককে গ্রেফতার করে।

তিনি একটি স্থানীয় ফ্লাইং স্কুলে এসে বোইং সেভেন ফোর সেভেন বিমান চালনা শিখতে চেয়েছিলেন। যদিও তার বিমান চালনার তেমন কোনও অভিজ্ঞতাই ছিল না।

এফবিআইয়ের আইনজীবী কলিন রাউলিকে গভীর রাতে ফোন করে এই গ্রেফতারের কথা জানানো হলো।

“আমাদের সক্রিয় তত্বাবধানকারীদের একজন ফোন করে বললেন, তিনি সদ্য পাওয়া কিছু তথ্য নিয়ে আমাদের সাথে আলোচনা করতে চান।”

তাকে বলা হলো কর্মকর্তারা মুসাভির জিনিসপত্র এবং কম্পিউটারে কি আছে তা অনুসন্ধান করার জন্য কর্তৃপক্ষের অনুমতি প্রয়োজন এবং সে ব্যাপারে তিনি সহায়তা করতে পারেন কিনা।

এফবিআইয়ের কর্তাব্যক্তিরা এ আবেদনের প্রক্রিয়া থামিয়ে দিলেন।

‘উড়ন্ত বিমান দিয়ে উঁচু ভবনে আঘাত?’

২০০৫ সালে বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কলিন রাউলি বর্ণনা করেছিলেন- কী হয়েছিল সে সময়।

“এফবিআইএর হেডকোয়ার্টারে কর্মকর্তার সাথে যুক্তিতর্ক করার সময় আমাদের একজন সুপারভাইজার সত্যি সত্যি বলেছিলেন, ‘আপনি কি জানেন না যে এই ব্যক্তিটি সেই ধরনের লোক যারা উড়ন্ত বিমান দিয়ে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে আঘাত হানতে পারে?”

জবাবে বলা হলো: এরকম কিছু ঘটবে না।”

এই জাকারিয়াস মুসাভিই পরে, ১১ সেপ্টেম্বরের আক্রমণ চালিয়ে মার্কিন নাগরিকদের হত্যার ষড়যন্ত্র করার দোষ স্বীকার করেন।

‘কেউ কল্পনাই করতে পারেননি এমন কিছু হতে পারে’

কলিন রাউলি বলছিলেন, তাদের সতর্কবাণীগুলো যে উপেক্ষিত হয়েছিল তার একটা কারণ ছিল এই যে- নাইন ইলেভেনের আক্রমণের আগে প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে কেউই কল্পনাই করতে পারতেন না যে এরকম মাত্রার সন্ত্রাসী আক্রমণ আমেরিকায় হতে পারে।

কিন্তু সিআইএ-র ভেতরে কিন্তু সতর্ক সংকেত ঠিকই বেজে উঠেছিল।

২০০১ সালে সিআইএর প্রধান ছিলেন জর্জ টেনেট। আর কাউন্টার টেররিজমের প্রধান ছিলেন কোফার ব্ল্যাক। ১১ সেপ্টেম্বরের আক্রমণের ১৪ বছর পর সিবিএস টিভির শোটাইমকে দেওয়া এক বিরল সাক্ষাৎকারে জর্জ টেনেট বলেন, সেই গ্রীষ্মকালে তাদের হাতে এমন সব জোরালো এবং নতুন প্রমাণ এসেছিল- যাতে বোঝা যায় যে আল-কায়েদা খুব শিগগিরই আমেরিকায় আক্রমণ চালাবে।

“শুধু যে লাল সতর্কবার্তাই ছিল তাই নয়, বরং বাস্তব পরিকল্পনা তখন তৈরি হচ্ছিল।”

একথা বলেছিলেন সিআইএ’র আলকায়েদা সংক্রান্ত ইউনিটের প্রধান রিচ ব্লি।

“জুলাই মাসের শেষ দিক, আমরা বসে ছিলাম সম্মেলন কক্ষে। আমরা শুধু এ বিষয়গুলো চিন্তা করছিলাম, চেষ্টা করছিলাম আন্দাজ করতে যে এই আক্রমণটা ঠিক কিভাবে চালানো হতে পারে।”

“রিচ ব্লি আমাদের সবার দিকে তাকালো এবং বললো: ওরা আসছে ঠিক এখানেই। আমরা কয়েক মুহুর্তের জন্য একেবারে নিরব হয়ে গেলাম, সেসময় ঘরে একটা পিন পড়লেও আপনি শুনতে পেতেন।

‘আল-কায়েদা চায় তারা আমেরিকাকে ধ্বংস করে দেবে।’

জর্জ টেনেট এবং কোফার ব্ল্যাক ওই টিভির অনুষ্ঠানে বললেন, তারা হোয়াইট হাউসে কন্ডোলিজা রাইসকে ফোন করলেন।

“আমি বললাম- কন্ডি, আমি তোমার সাথে দেখা করতে আসছি। এক্ষুণি আসছি।

“এই আক্রমণ হবে ইংরেজিতে যাকে বলে স্পেকটাকুলার - যা দেখে লোকে চমকে যাবে এবং একটি নয়, হয়তো একাধিক আক্রমণ হবে। আল-কায়েদা চায় তারা আমেরিকাকে ধ্বংস করে দেবে।”

“আমি বললাম, আমাদের এখনই যুদ্ধ প্রস্তুতির অবস্থায় যেতে হবে।”

কন্ডোলিজা রাইস পরে বলেছিলেন, তিনি এমন কোনও রিপোর্ট পাননি যাতে বলা হয়েছিল যে আক্রমণের অস্ত্র হিসে বিমান ব্যবহৃত হতে পারে। আর, মার্কিন প্রশাসন তখন প্রতিদিনই নানারকম হুঁশিয়ারি পাচ্ছিল।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ বলেছিলেন তিনি এমন কোনও গোয়েন্দা দলিলপত্র দেখেননি যাতে আমেরিকার মাটিতে সুনির্দিষ্টভাবে কোনও হামলার ভবিষ্যদ্বাণী হয়েছিল।

অবশ্য পরে আবার এই হোয়াইট হাউসই নিশ্চিত করেছিল যে- ২০০১ সালের ৬ আগস্ট প্রেসিডেন্টকে যে দৈনিক ব্রিফ দেওয়া হয়েছিল তার শিরোনামই ছিল ‘বিন-লাদেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে আঘাত হানতে বদ্ধপরিকর’।

কমিশন ভেঙে দেওয়ার পরও গ্যারি হার্ট এবং তার সহযোগীরা সেই গ্রীষ্মে সতর্কবাণী দেওয়া অব্যাহত রেখেছিলেন।

“আমাদের মনে হচ্ছিল বিপদ যেন আরো কাছে চলে এসেছে। আমি গভীরভাবে চিন্তিত ছিলাম। আমি তখন বিভিন্ন নাগরিক সংগঠন বা বিশ্ববিদ্যালয়ে কথা বলছি, সাক্ষাতকার দিচ্ছি।”

কিন্তু এটাও তো ঠিক যে তারা সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলতে পারেননি যে কোথায় বা কখন এরকম আক্রমণ হবে, বা এতে বিমান ব্যবহৃত হবে কিনা।

“সেটা তো তখন আমাদের জানার কোন উপায় ছিল না। কিন্তু আমি কানাডার মন্ট্রিয়েলে বিমান যোগাযোগ সংক্রান্ত একটি আন্তর্জাতিক সমিতির অনুষ্ঠানে ভাষণ দিয়েছিলাম। তার পর দিন কানাডার পত্রিকায় শিরোনাম হয়- ‘আমেরিকায় সন্ত্রাসী আক্রমণ হতে যাচ্ছে, বললেন হার্ট।’

এর দু-একদিনের মধ্যেই কন্ডোলিজা রাইসের সাথে গ্যারি হার্টের আরেকটি বৈঠক হলো। তাকে কি বলেছিলেন তিনি?

“আমি বলেছিলাম দয়া করে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার জন্য পদক্ষেপ নিন। আমাদের ওপর আক্রমণ হতে যাচ্ছে। সেটা ছিল সেপ্টেম্বরের ৬ তারিখ। আমাদের মধ্যে আগে থেকেই পরিচয় ছিল। কন্ডোলিজা রাইস বললেন, ঠিক আছে আমি ভাইস প্রেসিডেন্টের সাথে কথা বলব। দেখা যাক আমাদের পরিকল্পনাগুলো দ্রুততর করা যায় কিনা। তার পাঁচ দিন পরই আক্রমণ হলো- তিন হাজার লোক মারা গেল।

১১ সেপ্টেম্বরের আক্রমণের এক বছর পর এর তদন্ত করার জন্য একটি দ্বিদলীয় কমিশন গঠিত হয়েছিল। ২০০৪ সালে তাদের প্রতিবেদনে বলেছিল যে- এ আক্রমণ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে নীতি, ব্যবস্থাপনা সক্ষমতা এবং চিন্তার ব্যর্থতা ছিল। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো যে ভাবে কাজকরে তার ক্ষেত্রেব্যাপক পরিবর্তন আনারও সুপারিশ করা হয়।

এই রিপোর্ট প্রকাশের এক মাস আগে সিআইএ প্রধান জর্জ টেনেট পদত্যাগ করেন।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
যে কারণে বিবিসির মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
যে কারণে বিবিসির মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া
ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?
মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার
গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার
ব্রাজিলে সোমবার শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন
ব্রাজিলে সোমবার শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন
ভিয়েতনামে স্যান্ডউইচ খেয়ে ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি
ভিয়েতনামে স্যান্ডউইচ খেয়ে ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি
সুদানে আরএসএফের হামলায় রাজধানী থেকে পালিয়েছে ৩২৪০ পরিবার
সুদানে আরএসএফের হামলায় রাজধানী থেকে পালিয়েছে ৩২৪০ পরিবার
যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় নিহত ৪, আহত ১৩
যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় নিহত ৪, আহত ১৩
সর্বশেষ খবর
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

এনসিটিবির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে মাহবুবুল হক পাটওয়ারী
এনসিটিবির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে মাহবুবুল হক পাটওয়ারী

৫৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যে কারণে বিবিসির মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
যে কারণে বিবিসির মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে

২৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা
পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া
ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?
পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?
মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের
জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু
আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু

মাঠে ময়দানে