শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২৭, সোমবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

তুরস্কের ড্রোন যেভাবে অনেক যুদ্ধের মোড় বদলে দিচ্ছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তুরস্কের ড্রোন যেভাবে অনেক যুদ্ধের মোড় বদলে দিচ্ছে

রাশিয়ার সঙ্গে যে কোনো সময় যুদ্ধ বেধে যেতে পারে এ আশঙ্কায় ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দিয়ে সম্ভাব্য লড়াইয়ের জন্য তৈরি করে তুলছে নানা দেশ। তার মধ্যে একটি হচ্ছে তুরস্ক। তুরস্কের তৈরি ডজন ডজন ড্রোন ইতোমধ্যেই ইউক্রেনে পাঠানো হয়েছে। আর শুধু তাই নয়, আঙ্কারা আর কিয়েভের মধ্যে একটি নতুন চুক্তিও হয়েছে। যার ফলে ইউক্রেনের কারখানাতেই এখন তৈরি হবে তুরস্কের ডিজাইন করা ড্রোন। বিশ্বে যখন ড্রোন-যুদ্ধের গুরুত্ব ক্রমাগত বেড়ে যাচ্ছে - তখন রাশিয়া-ইউক্রেন সম্ভাব্য সংঘাতও এর বাইরে থাকতে পারছে না। এই প্রেক্ষাপটে তুরস্কের এই ‘ড্রোন শক্তি’ সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি?

রাশিয়া-ইউক্রেন সম্ভাব্য সামরিক সংঘাতের পটভূমিতে অনেকেই নজর রাখছেন কৃষ্ণসাগরের দক্ষিণের দেশ তুরস্ক ও তাদের তৈরি করা ড্রোনের দিকে।

শুধু ইউক্রেন নয়, বস্তুত বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে নানা সংঘাতেই তুরস্কের তৈরি ড্রোন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

তুরস্ক এ ক্ষেত্রে কত বড় 'প্লেয়ার'?

তুরস্ক নেটোর সদস্য দেশ, এবং পশ্চিমা দেশগুলোর এই সামরিক কোয়ালিশনের একমাত্র মুসলিম সদস্য হচ্ছে তুরস্ক। তুরস্কের সেনাবাহিনী হচ্ছে নেটো জোটের মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম - সংখ্যায় যার স্থান যুক্তরাষ্ট্রের পরই। তার পরে তুরস্কের হাতে আছে তার নেটো মিত্রদের মতই সামরিক প্রযুক্তি। তুরস্কে বসবাসরত স্বাধীন প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক আরদা মেভলুতোগলু বলছেন, "আংকারার সরকার গত ২০ বছরে একটা শক্তিশালী ড্রোন বাহিনী গড়ে তুলেছে।"

"তারা তুরস্কের ভেতরে এবং বাইরে, কুর্দি বিচ্ছিন্নতাবাদী পিকেকের বিরুদ্ধে ১৯৯০ দশকের মাঝামাঝি থেকেই - নিরাপত্তা কার্যক্রমে ড্রোন ব্যবহার করে আসছে।"

"দেশটির প্রতিরক্ষা শিল্পকে উন্নত করার জন্য ড্রোন প্রযুক্তিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে - উৎপাদন ক্ষমতা এবং কার্যক্রম পরিচালনা, উভয় দিক থেকেই । এ ক্ষেত্রে তুরস্ক এই অঞ্চলে এক নজিরবিহীন অবস্থানে আছে। ব্যতিক্রম শুধু ইসরায়েল।"

তুরস্কের ড্রোন নির্মাতাদের সম্পর্কে আমরা কী জানি?

ইউএভি (আনম্যানড এরিয়াল ভেহিকল) বা মনুষ্যবিহীন আকাশ যান যাকে চলতি কথায় বলা হচ্ছে ড্রোন -তুরস্কে তার প্রধান উৎপাদনকারী হচ্ছে দুটি।

বায়কার ডিফেন্স নামের প্রতিষ্ঠানটি তৈরি করে বায়রাক্টার টিবিটু এবং বায়রাক্টার আকিনচি নামে দুটি ড্রোন। এগুলোর ব্যাপক চাহিদা আছে। অন্য আরেকটি বড় উৎপাদনকারী হচ্ছে টার্কিশ এ্যারোস্পেস ইন্ডাস্ট্রিজ। এদের তৈরি ড্রোনের নাম টিএআই আংকা এবং টিএআই আকসুংগুর।

আরদা মেভুতোগলুর মতে - তুরস্কের সেনাবাহিনী এবং নিরাপত্তা এজেন্সিগুলো ১৫০ টিরও বেশি এরকম ড্রোন ব্যবহার করছে। এ ছাড়াও তারা অপেক্ষাকৃত ছোট আকৃতির পর্যবেক্ষণ এবং কামিকাজে ড্রোন ব্যবহার করছে।

ইউক্রেনের সাথে তুরস্কের সামরিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক কতটা?

তুরস্ক ২০১৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত ইতোমধ্যেই ইউক্রেনের কাছে অনেকগুলো বায়রাক্টার টিবিটু অস্ত্রবাহী ড্রোন বিক্রি করেছে।

ইউক্রেনও চায় একদিন তুরস্কের মতই নেটোর সদস্য হতে। কিন্তু এখন তাদের একদিকে যেমন পূর্বাঞ্চলে রুশ-সমর্থিত বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে লড়তে হচ্ছে, অন্যদিকে তাদের তৈরি হতে হচ্ছে রাশিয়ার বিরুদ্ধে এক সম্ভাব্য যুদ্ধের জন্য। কারণ রাশিয়া গত কয়েকমাস ধরে ইউক্রেন সীমান্তে এক লক্ষেরও বেশি সৈন্য মোতায়েন করেছে এবং তারা ইউক্রেনে অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে নেটো জোট আশংকা করছে - যদি রাশিয়া এরকম কোন পরিকল্পনার কথা অস্বীকার করে।

এই মধ্যে ৩রা ফেব্রুয়ারি তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেচেপ তায়েপ এরদোয়ান ইউক্রেন সফরে যান এবং ড্রোন বাণিজ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে দু'দেশের মধ্যে এক চুক্তি করেন। এসময় রয়টার্স বার্তা সংস্থাকে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, এই চুক্তির ফলে তুরস্কের উৎপাদনকারীদের জন্য ইউক্রেনে একটি ড্রোন কারখানা স্থাপনের উপযুক্ত পরিব্শে তৈরি হয়েছে। এর ফলে ইউক্রেনেই ড্রোন নির্মিত হতে পারবে।

রাশিয়া একে কীভাবে দেখছে?

গত অক্টোবর মাসে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী একটি ভিডিও শেয়ার করে, যাতে দেখা যায় তুরস্কের তৈরি ড্রোন দিয়ে একটি ডি-৩০ হাউইটজার কামান ধ্বংস করা হচ্ছে, যা ইউক্রেনে রুশ-সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদী বিদ্রোহীরা ব্যবহা্র করে।

রুশ-নির্মিত আর্টিলারি সরঞ্জাম ধ্বংসের এই দাবির পর রাশিয়া এর সমালোচনা করে এবং ক্রেমলিন এক বিবৃতিতে তুরস্ককে হুঁশিয়ারি দেয় যে তাদের তৈরি ড্রোন ওই অঞ্চলে অস্থিতিশীলতার ঝুঁকি তৈরি করছে।

আংকারা ইতোমধ্যে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে মধ্যস্থতা করার প্রস্তাব দিয়েছে। কিন্তু ইউক্রেনের কাছে ড্রোন বিক্রির ফলে ব্যাপারটা এখন জটিল হয়ে পড়েছে।

রাশিয়ার সাথে তুরস্কের সম্পর্ক অনেক দিন ধরেই জটিল। বিশেষ করে সিরিয়ায় যুদ্ধ শুরু হবার পর থেকে তা আরো জটিল হয়েছে।

আংকারা এবং মস্কোর সিরিয়ায় পরস্পরবিরোধী স্বার্থ রয়েছে। কিন্তু এর মধ্যেই দুটি দেশ আবার সম্পর্ক উন্নত করারও উদ্যোগ নিয়েছে।

তুরস্ক রাশিয়ার কাছ থেকে এস ফোর হানড্রেড নামে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কিনেছে - যদিও এর জন্য নেটো এবং যুক্তরাষ্ট্র তুরস্কের তীব্র সমালোচনা করেছিল। তবে এই উদ্যোগটিকে দেখা হয় রাশিয়ার সাথে এরদোয়ানের সম্পর্ক ভালো করার একটা দৃষ্টান্ত হিসেবে।

তুরস্কের ড্রোন কি ইউক্রেনে 'গেম-চেঞ্জার' হয়ে উঠতে পারে?

ইউক্রেনে ঠিক কতগুলো বায়রাক্টার টিবিটু ড্রোন আছে তা ঠিক স্পষ্ট নয়। তবে আরদা মোভুতোগলু বলছেন, "ইউক্রেনের জন্য ডনবাস অঞ্চলে রুশ-সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে এই টিবিটু ড্রোন অত্যন্ত কার্যকর বলে প্রমাণিত হতে পারে।"

এই ড্রোনে একটি অত্যন্ত উন্নত প্রযুক্তির ইলেকট্রো-অপটিক্যাল ক্যমেরা আছে। তার সাথে আছে ডাটা-লিংক সিস্টেম এবং দুই থেকে চারটি পর্যন্ত বিস্ফোরক - যা প্রিসিশন-গাইডেড অর্থাৎ উড়ে গিয়ে নির্ভুল নিশানায় লক্ষ্যে আঘাত হানতে পারে।

এর ফলে এটা দিয়ে আগে থেকে লক্ষ্যবস্তু নির্ধারণ করা যায়, এবং তার পর দিক-নির্ণয় করে চলতে সক্ষম বোমা দিয়ে তাদের ওপর আঘাত হানা যায়।

মেভলুতোগলু বলছেন, এই সক্ষমতা বিশেষ করে সচল লক্ষ্যবস্তুর ওপর আঘাত হানার জন্য খুবই কার্যকর, বিশেষ করে ডনবাস এলাকায় যুদ্ধরত মিলিশিয়াদের বিরুদ্ধে।

তবে তিনি বলছেন, রাশিয়ার বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধ বেধে গেলে এসব ড্রোন কতটা কার্যকর হবে তা নিয়ে সন্দেহ আছে।

"রাশিয়ার সামরিক বাহিনী সংখ্যার দিক থেকে যেমন, তেমনি প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও ইউক্রেনের চাইতে অনেকগুণ বেশি উন্নত" - বলেন মেভলুতোগলু।

কোন কোন দেশের হাতে তুরস্কের ড্রোন আছে?

ড্রোন বিক্রির ক্ষেত্রে তুরস্কের গ্রাহকের সংখ্যা্ ক্রমাগত বাড়ছে। তুরস্কের রপ্তানিসংক্রান্ত উপাত্তে ড্রোনের সংখ্যা সুনির্দিষ্টভাবে বলা নেই। কিন্তু ধারণা করা হয় যে ১৫টিরও বেশি দেশ তুরস্কের তৈরি বায়রাক্টার এবং টিএআই ড্রোন কেনার জন্য অর্ডার দিয়েছে।

নিকট অতীতে সিরিয়া ও লিবিয়ার সংঘাতে এবং অতিসম্প্রতি নাগর্নো কারাবাখের যুদ্ধে বায়রাক্টার টিবিটু ড্রোনের কার্যকর প্রয়োগ দেখা গেছে। এরপরই এই ড্রোনের চাহিদা বেড়ে গেছে।

নাগর্নো কারাবাখে ৪৪ দিনের যুদ্ধে আজারবাইজানের সেনাবাহিনী আরমেনিয়ার সৈন্য, সামরিক যান, কামান এবং বিমান-প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালায়। এর সহায়তায় তারা কিছু বিতর্কিত ভূখন্ড পুনর্দখল করতে সক্ষম হয়।

গত বছরের মে মাসে পোল্যান্ডের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, তারা তুরস্কের কাছ থেকে ২৪টি সশস্ত্র ড্রোন কিনবে। এর ফলে পোল্যান্ডই হতে যাচ্ছে প্রথম নেটো দেশ যারা তুর্কি ড্রোন কিনছে।

আফ্রিকাও তুরস্কের ড্রোনের একটি বড় বাজার

আরদা মেভলুতোগলু বলছেন, আফ্রিকার বাজারে তুরস্ক এখন চীনের উৎপাদকদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠেছে। "তুরস্কের ড্রোনের দাম কম কিন্তু এসব অস্ত্রবাহী ড্রোনের পারফরম্যান্স ও মান নেটোর সমতুল্য স্তরের।"

সামরিক চুক্তিগুলোর বিস্তারিত খুব বেশি প্রকাশ করা হয় না। তবে তুরস্ক গত বছর ইথিওপিয়ার সাথে একটি প্রতিরক্ষা-সহযোগিতা চুক্তি করেছে, এবং তাদের রপ্তানিও সহসাই অনেকটা বেড়ে গেছে।

গত বছরই ইথিওপিয়ার কাছে তুরস্কের ড্রোন বিক্রি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্র।কিন্তু এ সত্ত্বেও তুরস্ক তাদের সামরিক সরঞ্জামের নতুন নতুন বাজার খোঁজা অব্যাহত রাখবে বলেই মনে হয়।

মেভলুতোগলু বলছেন, "ড্রোন বিক্রি একদিকে যেমন সামরিক শিল্পের ক্ষেত্রে স্থায়ী সম্পর্ক তৈরি করবে - তেমনি গ্রহীতা দেশগুলোতে ও তাদের আশপাশে তুরস্কের সামরিক, কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব বাড়াতেও সুবিধা হবে।"

এ ক্ষেত্রে বাজার হিসেবে আফ্রিকার দিকে তুরস্ক নজর রাখছে।কারণ প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান স্বচক্ষে এর চাহিদা দেখেছেন।

গত অক্টোবর মাসে এরদোয়ান এ্যাংগোলা, নাইজেরিয়া এবং টোগো সফরে গিয়েছিলেন। "আফ্রিকায় যেখানেই আমি গিয়েছি, সবাই আমাকে ইউএভি নিয়ে প্রশ্ন করেছে" - তখন বলেছিলেন এরদোয়ান।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
শুল্ক পরিবর্তনের ফলে বিদেশে উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ মার্কিন কোম্পানির
শুল্ক পরিবর্তনের ফলে বিদেশে উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ মার্কিন কোম্পানির
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগেই ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলবেন ইউরোপীয় নেতারা
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগেই ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলবেন ইউরোপীয় নেতারা
মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধি, অচল ভারতের রপ্তানি খাত
মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধি, অচল ভারতের রপ্তানি খাত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
ব্রিটিশ রাজপরিবারের যে আচরণে হতবাক হয়েছিলেন হ্যারি-মেগান
ব্রিটিশ রাজপরিবারের যে আচরণে হতবাক হয়েছিলেন হ্যারি-মেগান
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ
যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টের স্ত্রীও কারাগারে
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টের স্ত্রীও কারাগারে
২১ হাজার সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
২১ হাজার সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

এই মাত্র | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ২০০ লিটার চোলাই মদসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে ২০০ লিটার চোলাই মদসহ গ্রেফতার ১

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনে ঋণখেলাপিরা অংশ নিতে পারবে না : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনে ঋণখেলাপিরা অংশ নিতে পারবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বরেণ্য শিক্ষাবিদ যতীন সরকার আর নেই
বরেণ্য শিক্ষাবিদ যতীন সরকার আর নেই

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা
'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শুল্ক পরিবর্তনের ফলে বিদেশে উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ মার্কিন কোম্পানির
শুল্ক পরিবর্তনের ফলে বিদেশে উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ মার্কিন কোম্পানির

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগেই ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলবেন ইউরোপীয় নেতারা
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগেই ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলবেন ইউরোপীয় নেতারা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদী পরিবহন প্রকল্পের কাজ থেকে তমা কনস্ট্রাকশনকে বাদ দিল সরকার
নদী পরিবহন প্রকল্পের কাজ থেকে তমা কনস্ট্রাকশনকে বাদ দিল সরকার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার সিলেটে পাথর উদ্ধারে মাঠে নেমেছে দুদক
এবার সিলেটে পাথর উদ্ধারে মাঠে নেমেছে দুদক

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকায় নেদারল্যান্ডসের নতুন রাষ্ট্রদূত জরিস ভ্যান বোমেল
ঢাকায় নেদারল্যান্ডসের নতুন রাষ্ট্রদূত জরিস ভ্যান বোমেল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ছয় মরদেহ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ২১ আগস্ট
আশুলিয়ায় ছয় মরদেহ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ২১ আগস্ট

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ দাবিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি ও সংবাদ সম্মেলন
৫ দাবিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি ও সংবাদ সম্মেলন

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধি, অচল ভারতের রপ্তানি খাত
মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধি, অচল ভারতের রপ্তানি খাত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ দাবিতে প্রবাসী কল্যাণ ভবন ঘেরাও দক্ষিণ কোরিয়া গমনেচ্ছুদের
৩ দাবিতে প্রবাসী কল্যাণ ভবন ঘেরাও দক্ষিণ কোরিয়া গমনেচ্ছুদের

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি ধর্মভিত্তিক দল বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে : রিজভী
একটি ধর্মভিত্তিক দল বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন ৭ দেশে রপ্তানি হচ্ছে ওয়ালটন পণ্য
নতুন ৭ দেশে রপ্তানি হচ্ছে ওয়ালটন পণ্য

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

প্লট দুর্নীতি মামলায় রেহানা, টিউলিপ, আজমিনা ও রাদওয়ানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু
প্লট দুর্নীতি মামলায় রেহানা, টিউলিপ, আজমিনা ও রাদওয়ানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত
সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে গুলি করে হত্যা, আটক ১
চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে গুলি করে হত্যা, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাঁকড়ার নৌকায় চাঁদাবাজি, পুলিশে দেওয়া চাঁদাবাজকে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ
কাঁকড়ার নৌকায় চাঁদাবাজি, পুলিশে দেওয়া চাঁদাবাজকে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার দায় স্বীকার স্বামীর
কুষ্টিয়ায় গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার দায় স্বীকার স্বামীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় অসহায় শামসুন্নাহারের পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
নেত্রকোনায় অসহায় শামসুন্নাহারের পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্রিটিশ রাজপরিবারের যে আচরণে হতবাক হয়েছিলেন হ্যারি-মেগান
ব্রিটিশ রাজপরিবারের যে আচরণে হতবাক হয়েছিলেন হ্যারি-মেগান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেলেন মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোবিপ্রবিতে রোভার স্কাউটের উদ্যোগে পোল মাংকি ব্রিজ নির্মাণ
গোবিপ্রবিতে রোভার স্কাউটের উদ্যোগে পোল মাংকি ব্রিজ নির্মাণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৪
টাঙ্গাইলে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার
জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’
ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি
আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান
ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট
জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট

নগর জীবন

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র
ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস
কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস

মাঠে ময়দানে