শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২৭, সোমবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

তুরস্কের ড্রোন যেভাবে অনেক যুদ্ধের মোড় বদলে দিচ্ছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তুরস্কের ড্রোন যেভাবে অনেক যুদ্ধের মোড় বদলে দিচ্ছে

রাশিয়ার সঙ্গে যে কোনো সময় যুদ্ধ বেধে যেতে পারে এ আশঙ্কায় ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দিয়ে সম্ভাব্য লড়াইয়ের জন্য তৈরি করে তুলছে নানা দেশ। তার মধ্যে একটি হচ্ছে তুরস্ক। তুরস্কের তৈরি ডজন ডজন ড্রোন ইতোমধ্যেই ইউক্রেনে পাঠানো হয়েছে। আর শুধু তাই নয়, আঙ্কারা আর কিয়েভের মধ্যে একটি নতুন চুক্তিও হয়েছে। যার ফলে ইউক্রেনের কারখানাতেই এখন তৈরি হবে তুরস্কের ডিজাইন করা ড্রোন। বিশ্বে যখন ড্রোন-যুদ্ধের গুরুত্ব ক্রমাগত বেড়ে যাচ্ছে - তখন রাশিয়া-ইউক্রেন সম্ভাব্য সংঘাতও এর বাইরে থাকতে পারছে না। এই প্রেক্ষাপটে তুরস্কের এই ‘ড্রোন শক্তি’ সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি?

রাশিয়া-ইউক্রেন সম্ভাব্য সামরিক সংঘাতের পটভূমিতে অনেকেই নজর রাখছেন কৃষ্ণসাগরের দক্ষিণের দেশ তুরস্ক ও তাদের তৈরি করা ড্রোনের দিকে।

শুধু ইউক্রেন নয়, বস্তুত বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে নানা সংঘাতেই তুরস্কের তৈরি ড্রোন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

তুরস্ক এ ক্ষেত্রে কত বড় 'প্লেয়ার'?

তুরস্ক নেটোর সদস্য দেশ, এবং পশ্চিমা দেশগুলোর এই সামরিক কোয়ালিশনের একমাত্র মুসলিম সদস্য হচ্ছে তুরস্ক। তুরস্কের সেনাবাহিনী হচ্ছে নেটো জোটের মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম - সংখ্যায় যার স্থান যুক্তরাষ্ট্রের পরই। তার পরে তুরস্কের হাতে আছে তার নেটো মিত্রদের মতই সামরিক প্রযুক্তি। তুরস্কে বসবাসরত স্বাধীন প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক আরদা মেভলুতোগলু বলছেন, "আংকারার সরকার গত ২০ বছরে একটা শক্তিশালী ড্রোন বাহিনী গড়ে তুলেছে।"

"তারা তুরস্কের ভেতরে এবং বাইরে, কুর্দি বিচ্ছিন্নতাবাদী পিকেকের বিরুদ্ধে ১৯৯০ দশকের মাঝামাঝি থেকেই - নিরাপত্তা কার্যক্রমে ড্রোন ব্যবহার করে আসছে।"

"দেশটির প্রতিরক্ষা শিল্পকে উন্নত করার জন্য ড্রোন প্রযুক্তিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে - উৎপাদন ক্ষমতা এবং কার্যক্রম পরিচালনা, উভয় দিক থেকেই । এ ক্ষেত্রে তুরস্ক এই অঞ্চলে এক নজিরবিহীন অবস্থানে আছে। ব্যতিক্রম শুধু ইসরায়েল।"

তুরস্কের ড্রোন নির্মাতাদের সম্পর্কে আমরা কী জানি?

ইউএভি (আনম্যানড এরিয়াল ভেহিকল) বা মনুষ্যবিহীন আকাশ যান যাকে চলতি কথায় বলা হচ্ছে ড্রোন -তুরস্কে তার প্রধান উৎপাদনকারী হচ্ছে দুটি।

বায়কার ডিফেন্স নামের প্রতিষ্ঠানটি তৈরি করে বায়রাক্টার টিবিটু এবং বায়রাক্টার আকিনচি নামে দুটি ড্রোন। এগুলোর ব্যাপক চাহিদা আছে। অন্য আরেকটি বড় উৎপাদনকারী হচ্ছে টার্কিশ এ্যারোস্পেস ইন্ডাস্ট্রিজ। এদের তৈরি ড্রোনের নাম টিএআই আংকা এবং টিএআই আকসুংগুর।

আরদা মেভুতোগলুর মতে - তুরস্কের সেনাবাহিনী এবং নিরাপত্তা এজেন্সিগুলো ১৫০ টিরও বেশি এরকম ড্রোন ব্যবহার করছে। এ ছাড়াও তারা অপেক্ষাকৃত ছোট আকৃতির পর্যবেক্ষণ এবং কামিকাজে ড্রোন ব্যবহার করছে।

ইউক্রেনের সাথে তুরস্কের সামরিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক কতটা?

তুরস্ক ২০১৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত ইতোমধ্যেই ইউক্রেনের কাছে অনেকগুলো বায়রাক্টার টিবিটু অস্ত্রবাহী ড্রোন বিক্রি করেছে।

ইউক্রেনও চায় একদিন তুরস্কের মতই নেটোর সদস্য হতে। কিন্তু এখন তাদের একদিকে যেমন পূর্বাঞ্চলে রুশ-সমর্থিত বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে লড়তে হচ্ছে, অন্যদিকে তাদের তৈরি হতে হচ্ছে রাশিয়ার বিরুদ্ধে এক সম্ভাব্য যুদ্ধের জন্য। কারণ রাশিয়া গত কয়েকমাস ধরে ইউক্রেন সীমান্তে এক লক্ষেরও বেশি সৈন্য মোতায়েন করেছে এবং তারা ইউক্রেনে অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে নেটো জোট আশংকা করছে - যদি রাশিয়া এরকম কোন পরিকল্পনার কথা অস্বীকার করে।

এই মধ্যে ৩রা ফেব্রুয়ারি তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেচেপ তায়েপ এরদোয়ান ইউক্রেন সফরে যান এবং ড্রোন বাণিজ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে দু'দেশের মধ্যে এক চুক্তি করেন। এসময় রয়টার্স বার্তা সংস্থাকে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, এই চুক্তির ফলে তুরস্কের উৎপাদনকারীদের জন্য ইউক্রেনে একটি ড্রোন কারখানা স্থাপনের উপযুক্ত পরিব্শে তৈরি হয়েছে। এর ফলে ইউক্রেনেই ড্রোন নির্মিত হতে পারবে।

রাশিয়া একে কীভাবে দেখছে?

গত অক্টোবর মাসে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী একটি ভিডিও শেয়ার করে, যাতে দেখা যায় তুরস্কের তৈরি ড্রোন দিয়ে একটি ডি-৩০ হাউইটজার কামান ধ্বংস করা হচ্ছে, যা ইউক্রেনে রুশ-সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদী বিদ্রোহীরা ব্যবহা্র করে।

রুশ-নির্মিত আর্টিলারি সরঞ্জাম ধ্বংসের এই দাবির পর রাশিয়া এর সমালোচনা করে এবং ক্রেমলিন এক বিবৃতিতে তুরস্ককে হুঁশিয়ারি দেয় যে তাদের তৈরি ড্রোন ওই অঞ্চলে অস্থিতিশীলতার ঝুঁকি তৈরি করছে।

আংকারা ইতোমধ্যে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে মধ্যস্থতা করার প্রস্তাব দিয়েছে। কিন্তু ইউক্রেনের কাছে ড্রোন বিক্রির ফলে ব্যাপারটা এখন জটিল হয়ে পড়েছে।

রাশিয়ার সাথে তুরস্কের সম্পর্ক অনেক দিন ধরেই জটিল। বিশেষ করে সিরিয়ায় যুদ্ধ শুরু হবার পর থেকে তা আরো জটিল হয়েছে।

আংকারা এবং মস্কোর সিরিয়ায় পরস্পরবিরোধী স্বার্থ রয়েছে। কিন্তু এর মধ্যেই দুটি দেশ আবার সম্পর্ক উন্নত করারও উদ্যোগ নিয়েছে।

তুরস্ক রাশিয়ার কাছ থেকে এস ফোর হানড্রেড নামে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কিনেছে - যদিও এর জন্য নেটো এবং যুক্তরাষ্ট্র তুরস্কের তীব্র সমালোচনা করেছিল। তবে এই উদ্যোগটিকে দেখা হয় রাশিয়ার সাথে এরদোয়ানের সম্পর্ক ভালো করার একটা দৃষ্টান্ত হিসেবে।

তুরস্কের ড্রোন কি ইউক্রেনে 'গেম-চেঞ্জার' হয়ে উঠতে পারে?

ইউক্রেনে ঠিক কতগুলো বায়রাক্টার টিবিটু ড্রোন আছে তা ঠিক স্পষ্ট নয়। তবে আরদা মোভুতোগলু বলছেন, "ইউক্রেনের জন্য ডনবাস অঞ্চলে রুশ-সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে এই টিবিটু ড্রোন অত্যন্ত কার্যকর বলে প্রমাণিত হতে পারে।"

এই ড্রোনে একটি অত্যন্ত উন্নত প্রযুক্তির ইলেকট্রো-অপটিক্যাল ক্যমেরা আছে। তার সাথে আছে ডাটা-লিংক সিস্টেম এবং দুই থেকে চারটি পর্যন্ত বিস্ফোরক - যা প্রিসিশন-গাইডেড অর্থাৎ উড়ে গিয়ে নির্ভুল নিশানায় লক্ষ্যে আঘাত হানতে পারে।

এর ফলে এটা দিয়ে আগে থেকে লক্ষ্যবস্তু নির্ধারণ করা যায়, এবং তার পর দিক-নির্ণয় করে চলতে সক্ষম বোমা দিয়ে তাদের ওপর আঘাত হানা যায়।

মেভলুতোগলু বলছেন, এই সক্ষমতা বিশেষ করে সচল লক্ষ্যবস্তুর ওপর আঘাত হানার জন্য খুবই কার্যকর, বিশেষ করে ডনবাস এলাকায় যুদ্ধরত মিলিশিয়াদের বিরুদ্ধে।

তবে তিনি বলছেন, রাশিয়ার বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধ বেধে গেলে এসব ড্রোন কতটা কার্যকর হবে তা নিয়ে সন্দেহ আছে।

"রাশিয়ার সামরিক বাহিনী সংখ্যার দিক থেকে যেমন, তেমনি প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও ইউক্রেনের চাইতে অনেকগুণ বেশি উন্নত" - বলেন মেভলুতোগলু।

কোন কোন দেশের হাতে তুরস্কের ড্রোন আছে?

ড্রোন বিক্রির ক্ষেত্রে তুরস্কের গ্রাহকের সংখ্যা্ ক্রমাগত বাড়ছে। তুরস্কের রপ্তানিসংক্রান্ত উপাত্তে ড্রোনের সংখ্যা সুনির্দিষ্টভাবে বলা নেই। কিন্তু ধারণা করা হয় যে ১৫টিরও বেশি দেশ তুরস্কের তৈরি বায়রাক্টার এবং টিএআই ড্রোন কেনার জন্য অর্ডার দিয়েছে।

নিকট অতীতে সিরিয়া ও লিবিয়ার সংঘাতে এবং অতিসম্প্রতি নাগর্নো কারাবাখের যুদ্ধে বায়রাক্টার টিবিটু ড্রোনের কার্যকর প্রয়োগ দেখা গেছে। এরপরই এই ড্রোনের চাহিদা বেড়ে গেছে।

নাগর্নো কারাবাখে ৪৪ দিনের যুদ্ধে আজারবাইজানের সেনাবাহিনী আরমেনিয়ার সৈন্য, সামরিক যান, কামান এবং বিমান-প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালায়। এর সহায়তায় তারা কিছু বিতর্কিত ভূখন্ড পুনর্দখল করতে সক্ষম হয়।

গত বছরের মে মাসে পোল্যান্ডের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, তারা তুরস্কের কাছ থেকে ২৪টি সশস্ত্র ড্রোন কিনবে। এর ফলে পোল্যান্ডই হতে যাচ্ছে প্রথম নেটো দেশ যারা তুর্কি ড্রোন কিনছে।

আফ্রিকাও তুরস্কের ড্রোনের একটি বড় বাজার

আরদা মেভলুতোগলু বলছেন, আফ্রিকার বাজারে তুরস্ক এখন চীনের উৎপাদকদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠেছে। "তুরস্কের ড্রোনের দাম কম কিন্তু এসব অস্ত্রবাহী ড্রোনের পারফরম্যান্স ও মান নেটোর সমতুল্য স্তরের।"

সামরিক চুক্তিগুলোর বিস্তারিত খুব বেশি প্রকাশ করা হয় না। তবে তুরস্ক গত বছর ইথিওপিয়ার সাথে একটি প্রতিরক্ষা-সহযোগিতা চুক্তি করেছে, এবং তাদের রপ্তানিও সহসাই অনেকটা বেড়ে গেছে।

গত বছরই ইথিওপিয়ার কাছে তুরস্কের ড্রোন বিক্রি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্র।কিন্তু এ সত্ত্বেও তুরস্ক তাদের সামরিক সরঞ্জামের নতুন নতুন বাজার খোঁজা অব্যাহত রাখবে বলেই মনে হয়।

মেভলুতোগলু বলছেন, "ড্রোন বিক্রি একদিকে যেমন সামরিক শিল্পের ক্ষেত্রে স্থায়ী সম্পর্ক তৈরি করবে - তেমনি গ্রহীতা দেশগুলোতে ও তাদের আশপাশে তুরস্কের সামরিক, কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব বাড়াতেও সুবিধা হবে।"

এ ক্ষেত্রে বাজার হিসেবে আফ্রিকার দিকে তুরস্ক নজর রাখছে।কারণ প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান স্বচক্ষে এর চাহিদা দেখেছেন।

গত অক্টোবর মাসে এরদোয়ান এ্যাংগোলা, নাইজেরিয়া এবং টোগো সফরে গিয়েছিলেন। "আফ্রিকায় যেখানেই আমি গিয়েছি, সবাই আমাকে ইউএভি নিয়ে প্রশ্ন করেছে" - তখন বলেছিলেন এরদোয়ান।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
সর্বশেষ খবর
চবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২ জানুয়ারি
চবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২ জানুয়ারি

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এস্তোনিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা জিইয়ে রাখল ইতালি
এস্তোনিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা জিইয়ে রাখল ইতালি

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান

২২ মিনিট আগে | পরবাস

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিবি পুলিশ পরিচয়ে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি
ডিবি পুলিশ পরিচয়ে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর

২৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইইউ বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার: বাণিজ্য উপদেষ্টা
ইইউ বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের দুইদিন পর প্রবাস ফেরত যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের দুইদিন পর প্রবাস ফেরত যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে ফ্রি চক্ষুসেবা ক্যাম্পের ঘোষণা এম এ মালিকের
সিলেটে ফ্রি চক্ষুসেবা ক্যাম্পের ঘোষণা এম এ মালিকের

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘ভাষা সৈনিক আফসার আহমেদ সারাজীবন রাজনীতি করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য’
‘ভাষা সৈনিক আফসার আহমেদ সারাজীবন রাজনীতি করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য’

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণকারী ৫ যানবাহনকে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণকারী ৫ যানবাহনকে জরিমানা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫
চট্টগ্রামে অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে অবৈধভাবে সিলিকা বালু উত্তোলন, ১৪ জনের জেল
হবিগঞ্জে অবৈধভাবে সিলিকা বালু উত্তোলন, ১৪ জনের জেল

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাঙ্কিংয়ের ২০৪ নম্বরে থাকা খেলোয়াড়ের কাছে হেরে গেলেন জোকোভিচ
র‍্যাঙ্কিংয়ের ২০৪ নম্বরে থাকা খেলোয়াড়ের কাছে হেরে গেলেন জোকোভিচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে গণধর্ষণসহ ১০ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
সোনারগাঁয়ে গণধর্ষণসহ ১০ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমসি কলেজের ক্যান্টিন চালুর দাবি ছাত্রদলের
এমসি কলেজের ক্যান্টিন চালুর দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রহণযোগ্য চাকসু ও রাকসু নির্বাচন আয়োজনে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান শিবিরের
গ্রহণযোগ্য চাকসু ও রাকসু নির্বাচন আয়োজনে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান শিবিরের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনের ইকোট্যুরিজম কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে ঘুরছে বাঘ
সুন্দরবনের ইকোট্যুরিজম কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে ঘুরছে বাঘ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্ণাঢ্য আয়োজনে বেরোবির ১৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে বেরোবির ১৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলনবিলের আকাশে অবমুক্ত ১০ বক ও ঘুঘু
চলনবিলের আকাশে অবমুক্ত ১০ বক ও ঘুঘু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন: শতভাগ স্বচ্ছতায় ভোটগ্রহণের আশ্বাস উপাচার্যের
রাকসু নির্বাচন: শতভাগ স্বচ্ছতায় ভোটগ্রহণের আশ্বাস উপাচার্যের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিয়ালের কামড়ে শিশুসহ আহত ৭
শিয়ালের কামড়ে শিশুসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
নওগাঁয় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় চোরাই মোটরসাইকেলসহ চোর গ্রেপ্তার
বগুড়ায় চোরাই মোটরসাইকেলসহ চোর গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল মেডিকেলে দুটি ল্যাব ও অটোমেশন কার্যক্রমের উদ্বোধন
বরিশাল মেডিকেলে দুটি ল্যাব ও অটোমেশন কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদের পুনঃনির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদের পুনঃনির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শঙ্কায় মেসিদের ভারত সফর
শঙ্কায় মেসিদের ভারত সফর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাকসু নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে চবি প্রশাসনের সংবাদ সম্মেলন
চাকসু নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে চবি প্রশাসনের সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর
এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন