শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৩, সোমবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বিবিসির প্রতিবেদন

সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ভেঙে ইরানের গোয়েন্দা বাহিনীর শীর্ষপর্যায়ে অনুপ্রবেশ ইসরায়েলের!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ভেঙে ইরানের গোয়েন্দা বাহিনীর শীর্ষপর্যায়ে অনুপ্রবেশ ইসরায়েলের!

সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ভেঙে ইরানের গোয়েন্দা বাহিনীর শীর্যপর্যায়ে অনুপ্রবেশ ঘটাতে সক্ষম হয়েছে ইসরায়েলের গোয়েন্দা বাহিনী মোসাদ। বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয় ২০২০ সালের নভেম্বরে, যখন ইরানের সবচেয়ে মেধাবী পরমাণু বিজ্ঞানী মোহসেন ফাখরিজাদেহকে হত্যা করা হয়। 

এ সময় মোহসেন ফাখরিজাদেহকে এমনভাবে হত্যা করা হয়, যেন এটি ছিল একটি স্পাই থ্রিলার চলচ্চিত্রের কাহিনী। কারণ, হত্যার পর আশেপাশে কোনও ক্লু খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। কারণ, মোহসেন ফাখরিজাদেহকে বহনকারী গাড়িতে গুলি চালিয়েছিল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চালিত মেশিনগানধারী রোবট।

সাধারণ মানুষের ব্যাপক প্রাণহানি এড়িয়ে খুব সুনির্দিষ্টভাবে সম্পন্ন হয় এই গুপ্ত-হত্যাকাণ্ড। চলন্ত লক্ষ্যবস্তুকে এভাবে নিখুঁতভাবে হত্যা- মাঠ পর্যায়ে নিজস্ব কর্মীর দেওয়া তথ্য ছাড়া বাস্তবায়ন একেবারেই অসম্ভব বলে মনে করেন গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞরা। 

এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে, সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ভেদ করে ইরানের গোয়েন্দা বাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ে নিজের এজেন্ট ঢুকাতে সক্ষম হয়েছে ইসরায়েলের মোসাদ।

ইসরায়েলকে ‘চরম শত্রু’ বলে একাধিকবার উল্লেখ করেছেন ইরানের নেতারা। মধ্যপ্রাচ্যে হামাস ও হিজবুল্লাহ'র মতো ইসরায়েলবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠীকে তেহরান অর্থ, অস্ত্র, প্রশিক্ষণসহ সব রকমের সহায়তা দিচ্ছে- বিষয়টি এখন ‘ওপেন সিক্রেট’। তবে ইসরায়েলের আছে পারমাণবিক অস্ত্র। তেল আবিব এই অস্ত্র থাকার কথা স্বীকার/ অস্বীকার কোনোটাই করে না। তবে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা নিশ্চিত- পুরোদমেই এ ক্ষমতার অধিকারী ইসরায়েল। 

পরমাণু অস্ত্রধারী কোনও দেশে আগ্রাসন চালানো যায় না। অন্যদিকে, ইরানে হামলার বিষয়ে দীর্ঘকাল ধরেই আগ্রহ দেখিয়েছেন মার্কিন ও ইসরায়েলি জেনারেলরা। সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমলে যুদ্ধের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়। 

তাই ইরান দীর্ঘদিন ধরে পারমাণবিক শক্তি অর্জনে ব্যস্ত। এই প্রযুক্তি তারা অস্ত্র তৈরিতে ব্যবহার করবে এমনই আশঙ্কা পশ্চিমা বিশ্ব ও ইসরায়েলের। তেল আবিব মনে করে, এমনটা হলে মধ্যপ্রাচ্যে তাদের সামরিক শ্রেষ্ঠত্ব ক্ষুণ্ণ হবে; তাই যেকোনও মূল্যে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ব্যাহত করতে চায়। 

এজন্য ইরানের মাটিতেই কয়েকজন পরমাণু বিজ্ঞানীকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি গুপ্তচর বাহিনী মোসাদ। এরই একটি নিদর্শন মোহসেন ফাখরিজাদেহকে হত্যা।

ফাখরিজাদেহ নিহত হওয়ার পর ইরানের গোয়েন্দামন্ত্রী মাহমুদ আলাভি দাবি করেন, এই ঘটনার দুই মাস আগেই তিনি নিরাপত্তা বাহিনীগুলোকে ফাখরিজাদেহকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে সতর্ক করেন। এমনকি ঠিক যে জায়গায় এ বিজ্ঞানীকে হত্যা করা হয়, ঠিক সেই স্থানকেই চিহ্নিত করেছিলেন সম্ভাব্য হামলার স্থান হিসেবে। 

আলাভি আরও বলেন, “হত্যার পরিকল্পনাকারী ছিল সশস্ত্র বাহিনীর এক সদস্য। তবে আমরা সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে গোয়েন্দা অপারেশন চালাতে ব্যর্থ হয়েছি।” 

একথার মাধ্যমে তিনি পরোক্ষভাবে ইঙ্গিত দেন যে, পরিকল্পনাকারী ছিল ইরানের অভিজাত ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোরের (আইআরজিসি) সদস্য। তাই যদি হয়, তাহলে ওই গুপ্তচর বাহিনীটির এমন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা- যিনি হামলার সতর্কবার্তাকে পদাধিকার বলে অগ্রাহ্য করতে পেরেছেন এবং পূর্ব-পরিকল্পনা অনুসারে নির্ধারিত সময় ও স্থানে তা বাস্তবায়ন নিশ্চিত করেছেন। 

মোহসেন ফাখরিজাদেহ নিজেও আইআরজিসির একজন সদস্য হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তার হত্যা ইরানজুড়ে ব্যাপক ক্ষোভের জন্ম দেয়। হতচকিত হয় পুরো রাষ্ট্র ব্যবস্থা। সন্দেহভাজন কয়েক জনকে গ্রেফতারও করা হয়। 

হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতারকৃতদের রাখা হয়েছে ইরানের এভিন কারাগারে। সেখানকার সিকিউরিটি ওয়ার্ডের একটি সূত্র বিবিসিকে জানিয়েছে, আইআরজিসির বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্থ কমান্ডারকে সেখানে কয়েদি হিসেবে রাখা হয়েছে।     

আইআরজিসির সুনামহানি যাতে না হয়- সেজন্যই এসব কর্মকর্তার নাম ও র‌্যাংক (পদ) জনসম্মুখে প্রকাশ করেনি ইরান সরকার। 

ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোরের বহির্বিভাগ ও গোপন শাখা কুদস বাহিনীর সাবেক এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বিবিসিকে জানান, বিদেশি গুপ্তচর সংস্থাগুলো ইরানের বেশ কয়েকজন রাষ্ট্রদূত ও  আইআরজিসি কমান্ডারদের ব্যাপারে একান্ত গোপনীয় তথ্য সংগ্রহ করেছে। 

কোনও নারীর সাথে তাদের অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে কিনা- এমন তথ্যও তারা সংগ্রহ করে। এভাবে তাদের জিম্মি করে বিদেশি গুপ্তচরদের সহযোগিতা করতে বাধ্য করা হয়। 

এই কৌশলে বেশকিছু সফল অপারেশন পরিচালনা করেছে মোসাদ। যেমন ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে রাজধানী তেহরান থেকে ২০ কিলোমিটার দূরের একটি শিল্পাঞ্চলের গোপন সংরক্ষণাগারে প্রবেশ করে এক ডজন ব্যক্তি।   

সেখানে ছিল ৩২টি মজুবত সিন্দুক ভর্তি অতি-গোপনীয় নথি। অনুপ্রবেশকারীরা সাত ঘণ্টারও কম সময়ে ২৭টি সিন্দুকের তালা গলিয়ে কমপক্ষে আধ টন ওজনের পারমাণবিক গবেষণার নথি নিয়ে যায়। পরে এসবের কোনও চিহ্নও খুঁজে পাওয়া যায়নি। এ ঘটনা ছিল ইরানের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় চুরির ঘটনা, কিন্তু কর্মকর্তারা ব্যর্থতা ঢাকতেই হোক কিংবা ব্লাকমেইলের কারণে- মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন।

তিন মাস পর চুরি হওয়া এসব নথি ১,২০০ মাইল দূরে তেল আবিবে দেখা যায়।  

নথিগুলো প্রদর্শন করে তৎকালীন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানান, এসব মোসাদ অভিযানেরই ফসল।
 
ওই সময়ে ইরানি কর্মকর্তারা নথিগুলোকে জাল বলে উল্লেখ করে দাবি করেন, এমন চুরির ঘটনা কখনওই ঘটেনি।

২০২১ সালের আগস্ট পর্যন্ত ইরানের প্রেসিডেন্ট পদে ছিলেন হাসান রুহানি। তিনি ক্ষমতা ছাড়ার দিন পরমাণু গবেষণার নথি চুরি হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন। তিনি এ সংক্রান্ত প্রমাণ তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকেও দেন।
 
তার আগে ২০১৮ সালের এপ্রিলে তেল আবিবে আয়োজিত এক বিশেষ সংবাদ সম্মেলনে চুরি যাওয়া ইরানি নথি ভাণ্ডারের বিশেষ কিছু অংশ তুলে ধরেন নেতানিয়াহু। তিনি সেই সূত্রে ইরানের পরমাণু গবেষণায় মোহসেন ফাখরিজাদেহ'র ভূমিকার কথা জানান।  নেতানিয়াহু দাবি করেন, ফাখরিজাদেহ পরমাণু অস্ত্র তৈরির কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। 
 
নেতানিয়াহু এসময় বলেন, “ড. মোহসেন ফাখরিজাদেহ—এই নামটি মনে রাখবেন।” এর দুই বছর পরেই গুপ্তহত্যার শিকার হন বিশিষ্ট এ বিজ্ঞানী। 

‘কথা না বলে, গুলি চালাও’

গত দুই দশকে ইরানের সেরা সেরা পরমাণু বিজ্ঞানীরা গুপ্তহত্যার শিকার হয়েছেন। এছাড়া, অন্তর্ঘাতমূলক হামলার শিকার হয়েছে বেশকিছু পরমাণু স্থাপনা ও সামরিক ঘাঁটি। তারপরও হামলাকারী ও পরিকল্পনাকারীদের রুখতে বা গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়েছে ইরানি নিরাপত্তা বাহিনী। 

২০১৩ সালে ইরানের সাবেক প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমেদিনিজাদের ক্ষমতায় থাকার শেষ বছরে গুঞ্জন শোনা যায়- বেশ কয়েকজন আইআরজিসি কমান্ডার, গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও প্রভাবশালী আলেম ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে তেহরান কখনও এসব গ্রেফতারের কথা প্রকাশ করেনি। 

ওই সময়ে গ্রেফতারকৃতদের একজন ছিলেন- ইরানের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয়ে ইসরায়েল বিষয়ক কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স শাখার প্রধান। প্রায় গোপনেই চলে তার বিচারকার্য, যেখানে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। 

মোসাদ তার সরকারের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয়ে অনুপ্রবেশ করেছিলে- এ বিষয়টি গত বছর স্বীকার করেন আহমেদিনিজাদ।

গুপ্তচর ধরার কাজটি যে কতখানি কঠিন সেটিও উঠে আসে তার বক্তব্যে—“সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ যে কর্মকর্তা ইসরায়েলি গুপ্তচর প্রতিরোধে নিযুক্ত; যার কাঁধে ইসরায়েলি চক্রান্ত নস্যাতের গুরুভার—তাকেই যদি ইসরায়েলি চর বানিয়ে ফেলা হয়- সেটা কী খুব স্বাভাবিক ঘটনা!” 

মোসাদের কর্মকাণ্ড নিয়ে কদাচিৎ মুখ খোলেন ইসরায়েলি কর্মকর্তারা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাবেক কর্মকর্তা আমোস গিলাদ বিবিসিকে জানান, সঙ্গতকারণেই এ গোপনীয়তা। 

“আমি প্রচারবিরোধী নই; কিন্তু আপনি যদি গুলি চালাতে চান- তবে কথা বলা নিরর্থক। সুতরাং কথা নয়, গুলি চালানোই শ্রেয়। মোসাদের এই নীতি—সংস্থাটি কোনও প্রকার প্রচার বা ঘোষণা ছাড়াই সঙ্গোপনে অসাধারণ সব অভিযান চালিয়ে খ্যাতি/ কুখ্যাতি যাই বলুন অর্জন করেছে।” 

এখন ইরানের সাবেক কর্মকর্তাদের আশঙ্কা, মোসাদ ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর শীর্ষ পদগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে।  

সাবেক প্রেসিডেন্ট রুহানির শীর্ষ উপদেষ্টা ও ইরানের সাবেক গোয়েন্দামন্ত্রী আলি ইউনেসি এক সাক্ষাৎকারে এবিষয়ে সতর্ক করেছেন। তিনি বলেন, “দেশের কিছু জায়গায় মোসাদের প্রভাব এত ব্যাপক যে ইরানের সকল নেতার প্রাণভয়ে শঙ্কিত হওয়া উচিত।”  সূত্র: বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলে ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
ট্রাম্প-পাকিস্তান বৈঠক: ‘কৌশলগত রোমান্স’ নাকি ‘ব্যক্তিকেন্দ্রিক কূটনীতি’
ট্রাম্প-পাকিস্তান বৈঠক: ‘কৌশলগত রোমান্স’ নাকি ‘ব্যক্তিকেন্দ্রিক কূটনীতি’
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার
ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ
জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন
বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল
ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার
বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় সাবেক 
এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে
দুদকের মামলায় সাবেক  এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি
ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা
গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স
গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে
দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল
দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক
অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান
জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত ও গণমাধ্যম নীতিমালা পর্যালোচনায় ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত ও গণমাধ্যম নীতিমালা পর্যালোচনায় ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম
নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে

সম্পাদকীয়

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে