শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৩, সোমবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বিবিসির প্রতিবেদন

সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ভেঙে ইরানের গোয়েন্দা বাহিনীর শীর্ষপর্যায়ে অনুপ্রবেশ ইসরায়েলের!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ভেঙে ইরানের গোয়েন্দা বাহিনীর শীর্ষপর্যায়ে অনুপ্রবেশ ইসরায়েলের!

সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ভেঙে ইরানের গোয়েন্দা বাহিনীর শীর্যপর্যায়ে অনুপ্রবেশ ঘটাতে সক্ষম হয়েছে ইসরায়েলের গোয়েন্দা বাহিনী মোসাদ। বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয় ২০২০ সালের নভেম্বরে, যখন ইরানের সবচেয়ে মেধাবী পরমাণু বিজ্ঞানী মোহসেন ফাখরিজাদেহকে হত্যা করা হয়। 

এ সময় মোহসেন ফাখরিজাদেহকে এমনভাবে হত্যা করা হয়, যেন এটি ছিল একটি স্পাই থ্রিলার চলচ্চিত্রের কাহিনী। কারণ, হত্যার পর আশেপাশে কোনও ক্লু খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। কারণ, মোহসেন ফাখরিজাদেহকে বহনকারী গাড়িতে গুলি চালিয়েছিল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চালিত মেশিনগানধারী রোবট।

সাধারণ মানুষের ব্যাপক প্রাণহানি এড়িয়ে খুব সুনির্দিষ্টভাবে সম্পন্ন হয় এই গুপ্ত-হত্যাকাণ্ড। চলন্ত লক্ষ্যবস্তুকে এভাবে নিখুঁতভাবে হত্যা- মাঠ পর্যায়ে নিজস্ব কর্মীর দেওয়া তথ্য ছাড়া বাস্তবায়ন একেবারেই অসম্ভব বলে মনে করেন গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞরা। 

এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে, সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ভেদ করে ইরানের গোয়েন্দা বাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ে নিজের এজেন্ট ঢুকাতে সক্ষম হয়েছে ইসরায়েলের মোসাদ।

ইসরায়েলকে ‘চরম শত্রু’ বলে একাধিকবার উল্লেখ করেছেন ইরানের নেতারা। মধ্যপ্রাচ্যে হামাস ও হিজবুল্লাহ'র মতো ইসরায়েলবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠীকে তেহরান অর্থ, অস্ত্র, প্রশিক্ষণসহ সব রকমের সহায়তা দিচ্ছে- বিষয়টি এখন ‘ওপেন সিক্রেট’। তবে ইসরায়েলের আছে পারমাণবিক অস্ত্র। তেল আবিব এই অস্ত্র থাকার কথা স্বীকার/ অস্বীকার কোনোটাই করে না। তবে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা নিশ্চিত- পুরোদমেই এ ক্ষমতার অধিকারী ইসরায়েল। 

পরমাণু অস্ত্রধারী কোনও দেশে আগ্রাসন চালানো যায় না। অন্যদিকে, ইরানে হামলার বিষয়ে দীর্ঘকাল ধরেই আগ্রহ দেখিয়েছেন মার্কিন ও ইসরায়েলি জেনারেলরা। সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমলে যুদ্ধের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়। 

তাই ইরান দীর্ঘদিন ধরে পারমাণবিক শক্তি অর্জনে ব্যস্ত। এই প্রযুক্তি তারা অস্ত্র তৈরিতে ব্যবহার করবে এমনই আশঙ্কা পশ্চিমা বিশ্ব ও ইসরায়েলের। তেল আবিব মনে করে, এমনটা হলে মধ্যপ্রাচ্যে তাদের সামরিক শ্রেষ্ঠত্ব ক্ষুণ্ণ হবে; তাই যেকোনও মূল্যে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ব্যাহত করতে চায়। 

এজন্য ইরানের মাটিতেই কয়েকজন পরমাণু বিজ্ঞানীকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি গুপ্তচর বাহিনী মোসাদ। এরই একটি নিদর্শন মোহসেন ফাখরিজাদেহকে হত্যা।

ফাখরিজাদেহ নিহত হওয়ার পর ইরানের গোয়েন্দামন্ত্রী মাহমুদ আলাভি দাবি করেন, এই ঘটনার দুই মাস আগেই তিনি নিরাপত্তা বাহিনীগুলোকে ফাখরিজাদেহকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে সতর্ক করেন। এমনকি ঠিক যে জায়গায় এ বিজ্ঞানীকে হত্যা করা হয়, ঠিক সেই স্থানকেই চিহ্নিত করেছিলেন সম্ভাব্য হামলার স্থান হিসেবে। 

আলাভি আরও বলেন, “হত্যার পরিকল্পনাকারী ছিল সশস্ত্র বাহিনীর এক সদস্য। তবে আমরা সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে গোয়েন্দা অপারেশন চালাতে ব্যর্থ হয়েছি।” 

একথার মাধ্যমে তিনি পরোক্ষভাবে ইঙ্গিত দেন যে, পরিকল্পনাকারী ছিল ইরানের অভিজাত ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোরের (আইআরজিসি) সদস্য। তাই যদি হয়, তাহলে ওই গুপ্তচর বাহিনীটির এমন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা- যিনি হামলার সতর্কবার্তাকে পদাধিকার বলে অগ্রাহ্য করতে পেরেছেন এবং পূর্ব-পরিকল্পনা অনুসারে নির্ধারিত সময় ও স্থানে তা বাস্তবায়ন নিশ্চিত করেছেন। 

মোহসেন ফাখরিজাদেহ নিজেও আইআরজিসির একজন সদস্য হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তার হত্যা ইরানজুড়ে ব্যাপক ক্ষোভের জন্ম দেয়। হতচকিত হয় পুরো রাষ্ট্র ব্যবস্থা। সন্দেহভাজন কয়েক জনকে গ্রেফতারও করা হয়। 

হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতারকৃতদের রাখা হয়েছে ইরানের এভিন কারাগারে। সেখানকার সিকিউরিটি ওয়ার্ডের একটি সূত্র বিবিসিকে জানিয়েছে, আইআরজিসির বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্থ কমান্ডারকে সেখানে কয়েদি হিসেবে রাখা হয়েছে।     

আইআরজিসির সুনামহানি যাতে না হয়- সেজন্যই এসব কর্মকর্তার নাম ও র‌্যাংক (পদ) জনসম্মুখে প্রকাশ করেনি ইরান সরকার। 

ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোরের বহির্বিভাগ ও গোপন শাখা কুদস বাহিনীর সাবেক এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বিবিসিকে জানান, বিদেশি গুপ্তচর সংস্থাগুলো ইরানের বেশ কয়েকজন রাষ্ট্রদূত ও  আইআরজিসি কমান্ডারদের ব্যাপারে একান্ত গোপনীয় তথ্য সংগ্রহ করেছে। 

কোনও নারীর সাথে তাদের অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে কিনা- এমন তথ্যও তারা সংগ্রহ করে। এভাবে তাদের জিম্মি করে বিদেশি গুপ্তচরদের সহযোগিতা করতে বাধ্য করা হয়। 

এই কৌশলে বেশকিছু সফল অপারেশন পরিচালনা করেছে মোসাদ। যেমন ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে রাজধানী তেহরান থেকে ২০ কিলোমিটার দূরের একটি শিল্পাঞ্চলের গোপন সংরক্ষণাগারে প্রবেশ করে এক ডজন ব্যক্তি।   

সেখানে ছিল ৩২টি মজুবত সিন্দুক ভর্তি অতি-গোপনীয় নথি। অনুপ্রবেশকারীরা সাত ঘণ্টারও কম সময়ে ২৭টি সিন্দুকের তালা গলিয়ে কমপক্ষে আধ টন ওজনের পারমাণবিক গবেষণার নথি নিয়ে যায়। পরে এসবের কোনও চিহ্নও খুঁজে পাওয়া যায়নি। এ ঘটনা ছিল ইরানের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় চুরির ঘটনা, কিন্তু কর্মকর্তারা ব্যর্থতা ঢাকতেই হোক কিংবা ব্লাকমেইলের কারণে- মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন।

তিন মাস পর চুরি হওয়া এসব নথি ১,২০০ মাইল দূরে তেল আবিবে দেখা যায়।  

নথিগুলো প্রদর্শন করে তৎকালীন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানান, এসব মোসাদ অভিযানেরই ফসল।
 
ওই সময়ে ইরানি কর্মকর্তারা নথিগুলোকে জাল বলে উল্লেখ করে দাবি করেন, এমন চুরির ঘটনা কখনওই ঘটেনি।

২০২১ সালের আগস্ট পর্যন্ত ইরানের প্রেসিডেন্ট পদে ছিলেন হাসান রুহানি। তিনি ক্ষমতা ছাড়ার দিন পরমাণু গবেষণার নথি চুরি হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন। তিনি এ সংক্রান্ত প্রমাণ তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকেও দেন।
 
তার আগে ২০১৮ সালের এপ্রিলে তেল আবিবে আয়োজিত এক বিশেষ সংবাদ সম্মেলনে চুরি যাওয়া ইরানি নথি ভাণ্ডারের বিশেষ কিছু অংশ তুলে ধরেন নেতানিয়াহু। তিনি সেই সূত্রে ইরানের পরমাণু গবেষণায় মোহসেন ফাখরিজাদেহ'র ভূমিকার কথা জানান।  নেতানিয়াহু দাবি করেন, ফাখরিজাদেহ পরমাণু অস্ত্র তৈরির কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। 
 
নেতানিয়াহু এসময় বলেন, “ড. মোহসেন ফাখরিজাদেহ—এই নামটি মনে রাখবেন।” এর দুই বছর পরেই গুপ্তহত্যার শিকার হন বিশিষ্ট এ বিজ্ঞানী। 

‘কথা না বলে, গুলি চালাও’

গত দুই দশকে ইরানের সেরা সেরা পরমাণু বিজ্ঞানীরা গুপ্তহত্যার শিকার হয়েছেন। এছাড়া, অন্তর্ঘাতমূলক হামলার শিকার হয়েছে বেশকিছু পরমাণু স্থাপনা ও সামরিক ঘাঁটি। তারপরও হামলাকারী ও পরিকল্পনাকারীদের রুখতে বা গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়েছে ইরানি নিরাপত্তা বাহিনী। 

২০১৩ সালে ইরানের সাবেক প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমেদিনিজাদের ক্ষমতায় থাকার শেষ বছরে গুঞ্জন শোনা যায়- বেশ কয়েকজন আইআরজিসি কমান্ডার, গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও প্রভাবশালী আলেম ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে তেহরান কখনও এসব গ্রেফতারের কথা প্রকাশ করেনি। 

ওই সময়ে গ্রেফতারকৃতদের একজন ছিলেন- ইরানের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয়ে ইসরায়েল বিষয়ক কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স শাখার প্রধান। প্রায় গোপনেই চলে তার বিচারকার্য, যেখানে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। 

মোসাদ তার সরকারের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয়ে অনুপ্রবেশ করেছিলে- এ বিষয়টি গত বছর স্বীকার করেন আহমেদিনিজাদ।

গুপ্তচর ধরার কাজটি যে কতখানি কঠিন সেটিও উঠে আসে তার বক্তব্যে—“সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ যে কর্মকর্তা ইসরায়েলি গুপ্তচর প্রতিরোধে নিযুক্ত; যার কাঁধে ইসরায়েলি চক্রান্ত নস্যাতের গুরুভার—তাকেই যদি ইসরায়েলি চর বানিয়ে ফেলা হয়- সেটা কী খুব স্বাভাবিক ঘটনা!” 

মোসাদের কর্মকাণ্ড নিয়ে কদাচিৎ মুখ খোলেন ইসরায়েলি কর্মকর্তারা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাবেক কর্মকর্তা আমোস গিলাদ বিবিসিকে জানান, সঙ্গতকারণেই এ গোপনীয়তা। 

“আমি প্রচারবিরোধী নই; কিন্তু আপনি যদি গুলি চালাতে চান- তবে কথা বলা নিরর্থক। সুতরাং কথা নয়, গুলি চালানোই শ্রেয়। মোসাদের এই নীতি—সংস্থাটি কোনও প্রকার প্রচার বা ঘোষণা ছাড়াই সঙ্গোপনে অসাধারণ সব অভিযান চালিয়ে খ্যাতি/ কুখ্যাতি যাই বলুন অর্জন করেছে।” 

এখন ইরানের সাবেক কর্মকর্তাদের আশঙ্কা, মোসাদ ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর শীর্ষ পদগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে।  

সাবেক প্রেসিডেন্ট রুহানির শীর্ষ উপদেষ্টা ও ইরানের সাবেক গোয়েন্দামন্ত্রী আলি ইউনেসি এক সাক্ষাৎকারে এবিষয়ে সতর্ক করেছেন। তিনি বলেন, “দেশের কিছু জায়গায় মোসাদের প্রভাব এত ব্যাপক যে ইরানের সকল নেতার প্রাণভয়ে শঙ্কিত হওয়া উচিত।”  সূত্র: বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
ভারতে ব্লক ইমরান-বিলাওয়ালের এক্স অ্যাকাউন্ট
ভারতে ব্লক ইমরান-বিলাওয়ালের এক্স অ্যাকাউন্ট
পশ্চিমবঙ্গে ছয় বাংলাদেশিসহ গ্রেফতার ১২
পশ্চিমবঙ্গে ছয় বাংলাদেশিসহ গ্রেফতার ১২
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
সর্বশেষ খবর
‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’
‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়
লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা
শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা
হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার
ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন
টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা
কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নোয়াখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
নোয়াখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রেজিস্ট্রেশনের আওতায় ঢাকার সব হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকান: শ্রম উপদেষ্টা
রেজিস্ট্রেশনের আওতায় ঢাকার সব হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকান: শ্রম উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি
নতুন ধানের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি

৪২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিনেমার শুটিং করেও যে কারণে বাদ পড়েন অমিতাভ বচ্চন
সিনেমার শুটিং করেও যে কারণে বাদ পড়েন অমিতাভ বচ্চন

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৩ ম্যাচ পর লাহোরের একাদশে রিশাদ
৩ ম্যাচ পর লাহোরের একাদশে রিশাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দরে রফতানি স্ক্যানার ফের চালু
চট্টগ্রাম বন্দরে রফতানি স্ক্যানার ফের চালু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মৃত্যুর পর প্রেমিকাকে দিলেন স্ত্রীর মর্যাদা, শাখা-সিঁদুরে শেষ বিদায়
মৃত্যুর পর প্রেমিকাকে দিলেন স্ত্রীর মর্যাদা, শাখা-সিঁদুরে শেষ বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ইনসাফ’-এ মোশাররফ করিমের ভয়ংকর রূপ
‘ইনসাফ’-এ মোশাররফ করিমের ভয়ংকর রূপ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাকের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
ট্রাকের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমক রেখে নিউজিল্যান্ড সিরিজের ‘এ’ দল ঘোষণা করল বিসিবি
চমক রেখে নিউজিল্যান্ড সিরিজের ‘এ’ দল ঘোষণা করল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিল অতীত, অভিনেতা সিদ্ধান্তের সঙ্গে সারার ডেটিংয়ের গুঞ্জন
গিল অতীত, অভিনেতা সিদ্ধান্তের সঙ্গে সারার ডেটিংয়ের গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার
হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুগন্ধা নদীতে জেলেদের জালে হাঙ্গর
সুগন্ধা নদীতে জেলেদের জালে হাঙ্গর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমীর আক্ষেপ
মৌসুমীর আক্ষেপ

শোবিজ

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম

মাঠে ময়দানে

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাক-ভারত উত্তেজনা ও সেই চীন-ভারত যুদ্ধ
পাক-ভারত উত্তেজনা ও সেই চীন-ভারত যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া
মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া

শোবিজ

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম