শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৩, সোমবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বিবিসির প্রতিবেদন

সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ভেঙে ইরানের গোয়েন্দা বাহিনীর শীর্ষপর্যায়ে অনুপ্রবেশ ইসরায়েলের!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ভেঙে ইরানের গোয়েন্দা বাহিনীর শীর্ষপর্যায়ে অনুপ্রবেশ ইসরায়েলের!

সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ভেঙে ইরানের গোয়েন্দা বাহিনীর শীর্যপর্যায়ে অনুপ্রবেশ ঘটাতে সক্ষম হয়েছে ইসরায়েলের গোয়েন্দা বাহিনী মোসাদ। বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয় ২০২০ সালের নভেম্বরে, যখন ইরানের সবচেয়ে মেধাবী পরমাণু বিজ্ঞানী মোহসেন ফাখরিজাদেহকে হত্যা করা হয়। 

এ সময় মোহসেন ফাখরিজাদেহকে এমনভাবে হত্যা করা হয়, যেন এটি ছিল একটি স্পাই থ্রিলার চলচ্চিত্রের কাহিনী। কারণ, হত্যার পর আশেপাশে কোনও ক্লু খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। কারণ, মোহসেন ফাখরিজাদেহকে বহনকারী গাড়িতে গুলি চালিয়েছিল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চালিত মেশিনগানধারী রোবট।

সাধারণ মানুষের ব্যাপক প্রাণহানি এড়িয়ে খুব সুনির্দিষ্টভাবে সম্পন্ন হয় এই গুপ্ত-হত্যাকাণ্ড। চলন্ত লক্ষ্যবস্তুকে এভাবে নিখুঁতভাবে হত্যা- মাঠ পর্যায়ে নিজস্ব কর্মীর দেওয়া তথ্য ছাড়া বাস্তবায়ন একেবারেই অসম্ভব বলে মনে করেন গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞরা। 

এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে, সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ভেদ করে ইরানের গোয়েন্দা বাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ে নিজের এজেন্ট ঢুকাতে সক্ষম হয়েছে ইসরায়েলের মোসাদ।

ইসরায়েলকে ‘চরম শত্রু’ বলে একাধিকবার উল্লেখ করেছেন ইরানের নেতারা। মধ্যপ্রাচ্যে হামাস ও হিজবুল্লাহ'র মতো ইসরায়েলবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠীকে তেহরান অর্থ, অস্ত্র, প্রশিক্ষণসহ সব রকমের সহায়তা দিচ্ছে- বিষয়টি এখন ‘ওপেন সিক্রেট’। তবে ইসরায়েলের আছে পারমাণবিক অস্ত্র। তেল আবিব এই অস্ত্র থাকার কথা স্বীকার/ অস্বীকার কোনোটাই করে না। তবে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা নিশ্চিত- পুরোদমেই এ ক্ষমতার অধিকারী ইসরায়েল। 

পরমাণু অস্ত্রধারী কোনও দেশে আগ্রাসন চালানো যায় না। অন্যদিকে, ইরানে হামলার বিষয়ে দীর্ঘকাল ধরেই আগ্রহ দেখিয়েছেন মার্কিন ও ইসরায়েলি জেনারেলরা। সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমলে যুদ্ধের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়। 

তাই ইরান দীর্ঘদিন ধরে পারমাণবিক শক্তি অর্জনে ব্যস্ত। এই প্রযুক্তি তারা অস্ত্র তৈরিতে ব্যবহার করবে এমনই আশঙ্কা পশ্চিমা বিশ্ব ও ইসরায়েলের। তেল আবিব মনে করে, এমনটা হলে মধ্যপ্রাচ্যে তাদের সামরিক শ্রেষ্ঠত্ব ক্ষুণ্ণ হবে; তাই যেকোনও মূল্যে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ব্যাহত করতে চায়। 

এজন্য ইরানের মাটিতেই কয়েকজন পরমাণু বিজ্ঞানীকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি গুপ্তচর বাহিনী মোসাদ। এরই একটি নিদর্শন মোহসেন ফাখরিজাদেহকে হত্যা।

ফাখরিজাদেহ নিহত হওয়ার পর ইরানের গোয়েন্দামন্ত্রী মাহমুদ আলাভি দাবি করেন, এই ঘটনার দুই মাস আগেই তিনি নিরাপত্তা বাহিনীগুলোকে ফাখরিজাদেহকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে সতর্ক করেন। এমনকি ঠিক যে জায়গায় এ বিজ্ঞানীকে হত্যা করা হয়, ঠিক সেই স্থানকেই চিহ্নিত করেছিলেন সম্ভাব্য হামলার স্থান হিসেবে। 

আলাভি আরও বলেন, “হত্যার পরিকল্পনাকারী ছিল সশস্ত্র বাহিনীর এক সদস্য। তবে আমরা সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে গোয়েন্দা অপারেশন চালাতে ব্যর্থ হয়েছি।” 

একথার মাধ্যমে তিনি পরোক্ষভাবে ইঙ্গিত দেন যে, পরিকল্পনাকারী ছিল ইরানের অভিজাত ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোরের (আইআরজিসি) সদস্য। তাই যদি হয়, তাহলে ওই গুপ্তচর বাহিনীটির এমন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা- যিনি হামলার সতর্কবার্তাকে পদাধিকার বলে অগ্রাহ্য করতে পেরেছেন এবং পূর্ব-পরিকল্পনা অনুসারে নির্ধারিত সময় ও স্থানে তা বাস্তবায়ন নিশ্চিত করেছেন। 

মোহসেন ফাখরিজাদেহ নিজেও আইআরজিসির একজন সদস্য হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তার হত্যা ইরানজুড়ে ব্যাপক ক্ষোভের জন্ম দেয়। হতচকিত হয় পুরো রাষ্ট্র ব্যবস্থা। সন্দেহভাজন কয়েক জনকে গ্রেফতারও করা হয়। 

হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতারকৃতদের রাখা হয়েছে ইরানের এভিন কারাগারে। সেখানকার সিকিউরিটি ওয়ার্ডের একটি সূত্র বিবিসিকে জানিয়েছে, আইআরজিসির বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্থ কমান্ডারকে সেখানে কয়েদি হিসেবে রাখা হয়েছে।     

আইআরজিসির সুনামহানি যাতে না হয়- সেজন্যই এসব কর্মকর্তার নাম ও র‌্যাংক (পদ) জনসম্মুখে প্রকাশ করেনি ইরান সরকার। 

ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোরের বহির্বিভাগ ও গোপন শাখা কুদস বাহিনীর সাবেক এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বিবিসিকে জানান, বিদেশি গুপ্তচর সংস্থাগুলো ইরানের বেশ কয়েকজন রাষ্ট্রদূত ও  আইআরজিসি কমান্ডারদের ব্যাপারে একান্ত গোপনীয় তথ্য সংগ্রহ করেছে। 

কোনও নারীর সাথে তাদের অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে কিনা- এমন তথ্যও তারা সংগ্রহ করে। এভাবে তাদের জিম্মি করে বিদেশি গুপ্তচরদের সহযোগিতা করতে বাধ্য করা হয়। 

এই কৌশলে বেশকিছু সফল অপারেশন পরিচালনা করেছে মোসাদ। যেমন ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে রাজধানী তেহরান থেকে ২০ কিলোমিটার দূরের একটি শিল্পাঞ্চলের গোপন সংরক্ষণাগারে প্রবেশ করে এক ডজন ব্যক্তি।   

সেখানে ছিল ৩২টি মজুবত সিন্দুক ভর্তি অতি-গোপনীয় নথি। অনুপ্রবেশকারীরা সাত ঘণ্টারও কম সময়ে ২৭টি সিন্দুকের তালা গলিয়ে কমপক্ষে আধ টন ওজনের পারমাণবিক গবেষণার নথি নিয়ে যায়। পরে এসবের কোনও চিহ্নও খুঁজে পাওয়া যায়নি। এ ঘটনা ছিল ইরানের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় চুরির ঘটনা, কিন্তু কর্মকর্তারা ব্যর্থতা ঢাকতেই হোক কিংবা ব্লাকমেইলের কারণে- মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন।

তিন মাস পর চুরি হওয়া এসব নথি ১,২০০ মাইল দূরে তেল আবিবে দেখা যায়।  

নথিগুলো প্রদর্শন করে তৎকালীন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানান, এসব মোসাদ অভিযানেরই ফসল।
 
ওই সময়ে ইরানি কর্মকর্তারা নথিগুলোকে জাল বলে উল্লেখ করে দাবি করেন, এমন চুরির ঘটনা কখনওই ঘটেনি।

২০২১ সালের আগস্ট পর্যন্ত ইরানের প্রেসিডেন্ট পদে ছিলেন হাসান রুহানি। তিনি ক্ষমতা ছাড়ার দিন পরমাণু গবেষণার নথি চুরি হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন। তিনি এ সংক্রান্ত প্রমাণ তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকেও দেন।
 
তার আগে ২০১৮ সালের এপ্রিলে তেল আবিবে আয়োজিত এক বিশেষ সংবাদ সম্মেলনে চুরি যাওয়া ইরানি নথি ভাণ্ডারের বিশেষ কিছু অংশ তুলে ধরেন নেতানিয়াহু। তিনি সেই সূত্রে ইরানের পরমাণু গবেষণায় মোহসেন ফাখরিজাদেহ'র ভূমিকার কথা জানান।  নেতানিয়াহু দাবি করেন, ফাখরিজাদেহ পরমাণু অস্ত্র তৈরির কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। 
 
নেতানিয়াহু এসময় বলেন, “ড. মোহসেন ফাখরিজাদেহ—এই নামটি মনে রাখবেন।” এর দুই বছর পরেই গুপ্তহত্যার শিকার হন বিশিষ্ট এ বিজ্ঞানী। 

‘কথা না বলে, গুলি চালাও’

গত দুই দশকে ইরানের সেরা সেরা পরমাণু বিজ্ঞানীরা গুপ্তহত্যার শিকার হয়েছেন। এছাড়া, অন্তর্ঘাতমূলক হামলার শিকার হয়েছে বেশকিছু পরমাণু স্থাপনা ও সামরিক ঘাঁটি। তারপরও হামলাকারী ও পরিকল্পনাকারীদের রুখতে বা গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়েছে ইরানি নিরাপত্তা বাহিনী। 

২০১৩ সালে ইরানের সাবেক প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমেদিনিজাদের ক্ষমতায় থাকার শেষ বছরে গুঞ্জন শোনা যায়- বেশ কয়েকজন আইআরজিসি কমান্ডার, গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও প্রভাবশালী আলেম ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে তেহরান কখনও এসব গ্রেফতারের কথা প্রকাশ করেনি। 

ওই সময়ে গ্রেফতারকৃতদের একজন ছিলেন- ইরানের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয়ে ইসরায়েল বিষয়ক কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স শাখার প্রধান। প্রায় গোপনেই চলে তার বিচারকার্য, যেখানে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। 

মোসাদ তার সরকারের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয়ে অনুপ্রবেশ করেছিলে- এ বিষয়টি গত বছর স্বীকার করেন আহমেদিনিজাদ।

গুপ্তচর ধরার কাজটি যে কতখানি কঠিন সেটিও উঠে আসে তার বক্তব্যে—“সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ যে কর্মকর্তা ইসরায়েলি গুপ্তচর প্রতিরোধে নিযুক্ত; যার কাঁধে ইসরায়েলি চক্রান্ত নস্যাতের গুরুভার—তাকেই যদি ইসরায়েলি চর বানিয়ে ফেলা হয়- সেটা কী খুব স্বাভাবিক ঘটনা!” 

মোসাদের কর্মকাণ্ড নিয়ে কদাচিৎ মুখ খোলেন ইসরায়েলি কর্মকর্তারা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাবেক কর্মকর্তা আমোস গিলাদ বিবিসিকে জানান, সঙ্গতকারণেই এ গোপনীয়তা। 

“আমি প্রচারবিরোধী নই; কিন্তু আপনি যদি গুলি চালাতে চান- তবে কথা বলা নিরর্থক। সুতরাং কথা নয়, গুলি চালানোই শ্রেয়। মোসাদের এই নীতি—সংস্থাটি কোনও প্রকার প্রচার বা ঘোষণা ছাড়াই সঙ্গোপনে অসাধারণ সব অভিযান চালিয়ে খ্যাতি/ কুখ্যাতি যাই বলুন অর্জন করেছে।” 

এখন ইরানের সাবেক কর্মকর্তাদের আশঙ্কা, মোসাদ ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর শীর্ষ পদগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে।  

সাবেক প্রেসিডেন্ট রুহানির শীর্ষ উপদেষ্টা ও ইরানের সাবেক গোয়েন্দামন্ত্রী আলি ইউনেসি এক সাক্ষাৎকারে এবিষয়ে সতর্ক করেছেন। তিনি বলেন, “দেশের কিছু জায়গায় মোসাদের প্রভাব এত ব্যাপক যে ইরানের সকল নেতার প্রাণভয়ে শঙ্কিত হওয়া উচিত।”  সূত্র: বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
সর্বশেষ খবর
চবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২ জানুয়ারি
চবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২ জানুয়ারি

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এস্তোনিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা জিইয়ে রাখল ইতালি
এস্তোনিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা জিইয়ে রাখল ইতালি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিবি পুলিশ পরিচয়ে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি
ডিবি পুলিশ পরিচয়ে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইইউ বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার: বাণিজ্য উপদেষ্টা
ইইউ বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের দুইদিন পর প্রবাস ফেরত যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের দুইদিন পর প্রবাস ফেরত যুবকের লাশ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে ফ্রি চক্ষুসেবা ক্যাম্পের ঘোষণা এম এ মালিকের
সিলেটে ফ্রি চক্ষুসেবা ক্যাম্পের ঘোষণা এম এ মালিকের

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘ভাষা সৈনিক আফসার আহমেদ সারাজীবন রাজনীতি করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য’
‘ভাষা সৈনিক আফসার আহমেদ সারাজীবন রাজনীতি করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য’

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণকারী ৫ যানবাহনকে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণকারী ৫ যানবাহনকে জরিমানা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫
চট্টগ্রামে অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে অবৈধভাবে সিলিকা বালু উত্তোলন, ১৪ জনের জেল
হবিগঞ্জে অবৈধভাবে সিলিকা বালু উত্তোলন, ১৪ জনের জেল

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাঙ্কিংয়ের ২০৪ নম্বরে থাকা খেলোয়াড়ের কাছে হেরে গেলেন জোকোভিচ
র‍্যাঙ্কিংয়ের ২০৪ নম্বরে থাকা খেলোয়াড়ের কাছে হেরে গেলেন জোকোভিচ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে গণধর্ষণসহ ১০ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
সোনারগাঁয়ে গণধর্ষণসহ ১০ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

এমসি কলেজের ক্যান্টিন চালুর দাবি ছাত্রদলের
এমসি কলেজের ক্যান্টিন চালুর দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রহণযোগ্য চাকসু ও রাকসু নির্বাচন আয়োজনে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান শিবিরের
গ্রহণযোগ্য চাকসু ও রাকসু নির্বাচন আয়োজনে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান শিবিরের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনের ইকোট্যুরিজম কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে ঘুরছে বাঘ
সুন্দরবনের ইকোট্যুরিজম কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে ঘুরছে বাঘ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্ণাঢ্য আয়োজনে বেরোবির ১৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে বেরোবির ১৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলনবিলের আকাশে অবমুক্ত ১০ বক ও ঘুঘু
চলনবিলের আকাশে অবমুক্ত ১০ বক ও ঘুঘু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন: শতভাগ স্বচ্ছতায় ভোটগ্রহণের আশ্বাস উপাচার্যের
রাকসু নির্বাচন: শতভাগ স্বচ্ছতায় ভোটগ্রহণের আশ্বাস উপাচার্যের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিয়ালের কামড়ে শিশুসহ আহত ৭
শিয়ালের কামড়ে শিশুসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
নওগাঁয় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় চোরাই মোটরসাইকেলসহ চোর গ্রেপ্তার
বগুড়ায় চোরাই মোটরসাইকেলসহ চোর গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল মেডিকেলে দুটি ল্যাব ও অটোমেশন কার্যক্রমের উদ্বোধন
বরিশাল মেডিকেলে দুটি ল্যাব ও অটোমেশন কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদের পুনঃনির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদের পুনঃনির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শঙ্কায় মেসিদের ভারত সফর
শঙ্কায় মেসিদের ভারত সফর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাকসু নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে চবি প্রশাসনের সংবাদ সম্মেলন
চাকসু নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে চবি প্রশাসনের সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর
এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন