শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫০, শনিবার, ০৫ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যুদ্ধের জের কতটা সামলাতে পারবেন পুতিন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যুদ্ধের জের কতটা সামলাতে পারবেন পুতিন?

সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দেশ ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চালাচ্ছে অন্যতম বিশ্ব পরাশক্তি রাশিয়া। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সময় ভোরে এই অভিযান শুরু হয়। আজ শনিবার অভিযানের দশম দিন। বিগত নয় দিনে দেশটির বিভিন্ন শহর দখলে নিয়েছে রুশ বাহিনী।

হামলা শুরুর প্রথম দিন রুশ প্রেসিডেন্ট দাবি করেন, পূর্ব ইউক্রেন তথা লুহানস্ক ও ডোনেটস্কের নাগরিকের সুরক্ষার জন্যই এই সামরিক অভিযান। পরে ইউক্রেনের সঙ্গে আলোচনায় নিরাপত্তা স্বার্থসংশ্লিষ্ট তিনটি শর্ত দেয় রাশিয়া। এগুলো হল- ক্রিমিয়ায় রাশিয়ার সার্বভৌমত্বের স্বীকৃতি প্রদান, ইউক্রেনকে নিরস্ত্রীকরণ ও নাৎসিবাদের প্রভাবমুক্ত করা এবং দেশটির নিরপেক্ষ অবস্থান (পশ্চিমাপ্রীতি কাটানো) নিশ্চিত করা।

তবে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির অভিযোগ, শুধু ক্ষেপণাস্ত্র বর্ষণ বা বিমানের শব্দ নয়, এই গর্জন আসলে সভ্যতা ধ্বংসের চেষ্টা, যার জন্য দায়ী থাকবে রাশিয়া।

এদিকে, ইউক্রেনে অভিযান শুরুর পর পশ্চিমা বিশ্বের ব্যাপক নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি রাশিয়াতেও যুদ্ধবিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভের খবর পাওয়া যাচ্ছে।

অনেকেরই আশঙ্কা যে যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হলে দেশটিতে সংকট আরও তীব্র হবে ও বাড়বে জনঅসন্তোষ।

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলছেন, ইউক্রেনের মাধ্যমে পশ্চিমাদের সামরিক জোট ন্যাটো তার দেশের দোরগোড়ায় চলে আসবে এটি তিনি গ্রহণ করবেন না। যদিও পশ্চিমা শক্তিগুলো বলছে পুতিন আসলে ইউক্রেন দখল করে তার সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটাতে চান। আর এই পাল্টাপাল্টি খেলায় অস্থির হয়ে উঠেছে বিশ্ব।

কিয়েভ-ভিত্তিক ইস্ট ইউরোপীয়ান ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউটের চেয়ারপারসন ড. মৃদুলা ঘোষ বলছে-পুতিন সাধারণ কোনও যুদ্ধের সূচনা করেননি, বরং যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তাতে গণঅসন্তোষ সামাল দেওয়া তার জন্য সহজ হবে না।

তিনি বলেন, “প্রতিবাদের ঢেউ উঠেছে। এটা কমাতে হয়তো সামরিক শাসন জারি করতে পারেন। এটি হলে মানবাধিকারকে সংকুচিত করার সুযোগ তৈরি হবে। কিন্তু ধরুন মানুষ কথা বললো না, কিন্তু মানুষের পকেটে যখন টান পড়বে সেটা কিভাবে সামলানো হবে তা বলা মুশকিল। অদূর ভবিষ্যতে দু’দিক থেকে গণঅসন্তোষের বড় ঢেউ আসলে, সেটা চাপা দেওয়া যাবে না।”

পুতিনের ভবিষ্যৎ

গণঅসন্তোষ যদি চাপা না দেওয়া যায়, তাহলে পশ্চিমা দেশগুলো যেমনটা বলছে যে পুতিনকে ক্ষমতা থেকেও সরে যেতে হতে পারে- এই সম্ভাবনা কতটুকু?

“আমি তেমনটা মনে করি না। তিনি যেভাবেই হোক, সেখানকার একজন নির্বাচিত নেতা। তবে একটা চাপ তৈরি হবে। চাপ সৃষ্টি করে কিভাবে সমস্যার সমাধান হবে সেটাই এখন ভাবার বিষয়,” বলেন ড. মৃদুলা ঘোষ।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অবশ্য বলছেন, চলমান যুদ্ধ বন্ধ করার একমাত্র উপায় হচ্ছে তার সাথে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সরাসরি আলোচনা। তবে পুতিন বলেছেন ইউক্রেনকে একটি নিরপেক্ষ দেশে পরিণত করার লক্ষ্য তার দেশ সাফল্যের সাথেই অর্জন করবে।

‘অলিগার্ক ও এস্টাব্লিশমেন্টের সমর্থন পাচ্ছেন পুতিন’

পশ্চিমা বিশ্ব অবশ্য বলছে, পুতিন সাবেক সোভিয়েত সাম্রাজ্য ফিরে পেতে চান, যদিও সেটি কার্যত এখন আর সম্ভব নয়। কারণ সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে স্বাধীন হওয়া কয়েকটি দেশ ইতোমধ্যেই পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোতে যোগ দিয়েছে।

মূলত রাশিয়ার সীমান্তে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে পশ্চিমাদের বাকি ছিলো শুধু ইউক্রেন। সে কারণেই দেশটিকে ন্যাটোতে নিয়ে আসা ছিল তাদের অভীষ্ট লক্ষ্য।

আবার প্রতিবেশী এই দেশটির সাথে রুশদের সম্পর্কও বেশ ঘনিষ্ঠ। ইউক্রেনেও বহু মানুষ রুশ ভাষায় কথা বলেন। পুতিনের ইউক্রেন আক্রমণ তাই তাদের ক্ষুব্ধ করেছে।

অন্যদিকে সিরিয়াসহ নানা জায়গায় পুতিন পশ্চিমাদের সাথে টক্কর দিলেও এবার দেশকে তিনি সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়েছেন, যার জের ধরে নজিরবিহীন পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়েছে রাশিয়া।

বিশ্লেষকদের অনেকে বলছেন, তিনি যদি ইউক্রেনে সাফল্যও পান, তারপরেও দেশটির চার কোটিরও বেশি মানুষের প্রবল বিরোধিতার মুখে পড়তে হবে তাকে এবং তার ঢেউ রাশিয়াতে আসলে, সেটিও তার জন্য বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠবে।

ইউক্রেন যুদ্ধ বিলম্বিত হলে বা দেশটিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে গিয়ে সামরিক বাহিনীর মধ্য থেকেও বিদ্রোহের আশঙ্কা তৈরি হতে পারে।

দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের এমিরেটাস অধ্যাপক ও ভারতের একজন সাবেক কূটনীতিক এস ডি মুনি বলেছেন, ইউক্রেন থেকে সুস্পষ্ট বিজয় না আনতে পারলে পুতিন কেমন পরিস্থিতিতে পড়েন সেটিই হবে দেখার বিষয়।

তিনি বলেন, “যে খবরই আসুক একটা বিষয় নিশ্চিত যে পুতিনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হচ্ছে রাশিয়াতে। কিন্তু আপনি জানেন যে রাশিয়ার সিস্টেমটাই এমন যেন তারা গণবিক্ষোভ দমন করতে পারে। এটা আগে বহুবার ঘটেছে। এখন পুতিন অলিগার্ক ও এস্টাব্লিশমেন্টের সমর্থন পাচ্ছেন। আমার মনে হয় পুতিনকে অবশ্যই ইউক্রেন থেকে একটি রেজাল্ট আনতে হবে।”

“তিনি যদি আসন্ন সপ্তাহগুলোতে কিছু ফল আনতে পারেন তাহলে হয়তো পরিস্থিতি কিছুটা অনুকূলে আনতে পারবেন। অন্যথায় তার রাজনৈতিক গ্রহণযোগ্যতা ব্যাপক হুমকির মুখে পড়বে। এটি সত্যি যে রাশিয়াকে ইউক্রেনের ব্যাপক প্রতিরোধের মুখে পড়তে হচ্ছে। সেজন্য রাশিয়ান আর্মি দ্রুত প্রত্যাশিত সফল হচ্ছে না। কিন্তু সমস্যা হলো পুতিনকে যুদ্ধের ময়দান থেকে সাফল্য এনে দেখাতে হবে।”

সাফল্য দেখাতে হবে পুতিনকে

পুতিন ২০০০ সালে ক্ষমতার আসার পর থেকে সবসময়ই অলিগার্ক বা রাশিয়ান ধনকুবেরদের সমর্থন পাচ্ছেন।

২০১৮ সালে ছয় বছর মেয়াদের জন্য পুনঃনির্বাচিত হওয়া পুতিনের মেয়াদ ২০২৪ সালে শেষ হলেও সাংবিধানিক সংস্কারের কারণে ২০৩৬ সাল পর্যন্ত তার দেশটির ক্ষমতায় থাকার সুযোগ আছে।

ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে পশ্চিমারা তাকে ক্ষমতা থেকে উৎখাতের হুমকিও দিচ্ছেন, যার ভিত্তিগুলোর একটি হচ্ছে- রাশিয়াতেই তার বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা শক্ত বিরোধিতা।

আবার সোভিয়েত ইউনিয়ন ভাঙার পর থেকে রাশিয়ার বহু বিত্তবান মানুষ ইউরোপ আমেরিকার সাথে নানাভাবে যোগ সূত্র তৈরি করেছে।

ফুটবল ক্লাব থেকে শুরু করে নানা কিছুতে বড় বড় বিনিয়োগও আছে তাদের। এখন এগুলোর কী হবে তা নিয়েও অনেকে উদ্বিগ্ন। আবার অনেকে পশ্চিমা দেশগুলোতে হরদম আসা যাওয়াতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন। সেটিও ব্যাপক নিষেধাজ্ঞার কারণে বন্ধ হয়ে যাবে।

প্রফেসর এস ডি মুনি বলেন, রাশিয়া সবকিছু বিবেচনা করেছে সামরিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে।

“এটিই রাশিয়া বা পুতিনের জন্য প্রথম নিষেধাজ্ঞা নয়। তবে এবারের নিষেধাজ্ঞা অনেক বেশি ব্যাপক ও মারাত্মক। আমি জানি সেখানে অনেক অসন্তোষ আছে। ইউক্রেনের রুশভাষীরাও খুশি না। কিন্তু সংস্কৃতির বিষয়টি যতটা আলোচনায় থাকে সামরিক হিসাব-নিকাশে ততটা গুরুত্ব পায় না। এখানে গুরুত্বপূর্ণ হলো মাঠের বাস্তবতা।”

ইউক্রেনে রাশিয়ার সম্ভাব্য যুদ্ধাপরাধের বিষয়টিতে তদন্ত শুরু করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত। ইতোমধ্যেই নিজের পারমাণবিক অস্ত্রকে সর্বোচ্চ সতর্কতায় রাখার নির্দেশ দিয়েছেন পুতিন।

পাশাপাশি ইউক্রেন ও রাশিয়ার দুই প্রতিনিধিদলের মধ্যে বেলারুসে একাধিকবার শান্তি আলোচনাও হয়েছে। পুতিন বৃহস্পতিবার ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টকে ফোন করে বলেছেন ইউক্রেনকে নিরপেক্ষ দেশে পরিণত করাই তার লক্ষ্য।

‘রাজনৈতিক ভবিষ্যত নিয়ে ঝুঁকি নিয়েছেন পুতিন’

বাংলাদেশের সাবেক কূটনীতিক হুমায়ুন কবির বলেছেন, পুতিন যে ব্যাখ্যাই দেন না কেন, কোনও কিছুর জন্যই যুদ্ধ অপরিহার্য ছিল না। ফলে এর মূল্য তাকে দিতে হবে, কিন্তু সেটা কেমন হয় তা দেখার জন্য যুদ্ধের শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

“অর্থনীতিতে শক্তিশালী না হলে সামরিক শক্তি দিয়ে যে কিছু করা যায় না তা সোভিয়েত আমলেই প্রমাণ হয়েছে। সেজন্য সোভিয়েত ভেঙে গেছে। এখনও যদি মনে করেন যে সামরিকভাবেই টেকসই কিছু করবেন তা তো হবে না। তার এখনকার আক্রমণের মূল্য অনেক বেশি। যদি কোনও কারণে হেরে যান, বা পরাজয় না হলেও যদি আলোচনার মাধ্যমে বের হয়ে আসতে হয়, তাহলে তার রেজিম টিকিয়ে রাখাই কঠিন হবে। তার নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যতও শঙ্কাপূর্ণ হওয়ার আশঙ্কা তো থাকছেই,” বলেন তিনি।

তবে অনেকেই মনে করেন যুদ্ধে ইউক্রেনের কী হলো তা দেখার পাশাপাশি পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়ার অর্থনীতি কোন দিকে যায় আর মানুষের ওপর তার চাপ কেমন পড়ে সেটাও দেখার বিষয়।

কারণ অর্থনীতি খারাপ হলে ক্ষোভ আরও বাড়বে। আবার ইউক্রেনের ওপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিলেও সামরিক ব্যয় অনেক বাড়বে।

অনেক বিশ্লেষক বলছেন, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক অসন্তোষ মাথায় নিয়েই যুদ্ধের ঝুঁকি নিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। আর এর মূল লক্ষ্য হিসেবে অনেকে বলছেন যে পশ্চিমা আধিপত্যের অবসান চায় রাশিয়া।

কিন্তু সেটি করতে গিয়ে নিজের দেশ ও নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়েছেন তিনি।

যেমনটি বলছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক লাইলুফার ইয়াসমিন।

তিনি মনে করেন যুদ্ধকে একটি কৌশল হিসেবে নিয়েছেন ভ্লাদিমির পুতিন। তার এ কৌশল পুরো বিশ্বকেই একটি নতুন রাজনৈতিক সমীকরণের দিকে নিয়ে যাবে।

“শুধু ইউক্রেনের জন্য নয়, এটা পুরো পশ্চিমা বিশ্বের জন্য পুতিনের সতর্কবার্তা যে আমার লক্ষ্য পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সরে আসব না। অবশ্যই এর ব্যাপক গুরুত্ব আছে। এটা কিন্তু স্নায়ুযুদ্ধ নয়। কারণ এটা যুদ্ধে গড়িয়েছে। এখানে রাশিয়ার চাওয়া-ন্যাটোর সম্প্রসারণ ঠেকানো। এই যুদ্ধে শুধু রাশিয়া না, বরং পুরো বিশ্বে একটা নতুন ধরনের মেরুকরণ তৈরি হবে। প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেছেন- গণতন্ত্র বা কর্তৃত্ববাদী শাসনের কথা। কিন্তু এটা শুধু এটুকুই নয়। এর বাইরেও এর গুরুত্ব আছে, সেটা যেন ভুলে না যাই,” বলেন তিনি।

অর্থাৎ এর আগে সোভিয়েত ইউনিয়নের ভাঙ্গনের মধ্য দিয়ে বিশ্বে আমেরিকার কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

গত কয়েক বছরে নানা জায়গায় মার্কিন-স্বার্থে বাধা দিয়ে সেই কর্তৃত্বে ক্ষত তৈরির চেষ্টাও করেছে রাশিয়া-চীন-ইরান। সে প্রেক্ষাপটে ইউক্রেনকে কেন্দ্র করে রাশিয়া বা প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে পশ্চিমা বিশ্ব ঠেকিয়ে দিতে পারলে বৈশ্বিক রাজনীতিতেও বড় পরিবর্তন আসবে।

আর সে কারণেই ইউক্রেনের সাফল্য অনেকটাই অপরিহার্য পুতিনের জন্য।

কিন্তু সেই সাফল্য শেষ পর্যন্ত না এলে যে পরিস্থিতি তৈরি হবে তা কীভাবে তিনি সামাল দেবেন সেটিই হবে তখন দেখার বিষয়। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে ১৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা গুগলের
ভারতে ১৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা গুগলের
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা; বিপদরেখায় লিথুয়ানিয়া!
রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা; বিপদরেখায় লিথুয়ানিয়া!
পালালেন প্রেসিডেন্ট, ‘ক্ষমতায়’ সেনাবাহিনী; কি ঘটছে মাদাগাস্কারে?
পালালেন প্রেসিডেন্ট, ‘ক্ষমতায়’ সেনাবাহিনী; কি ঘটছে মাদাগাস্কারে?
‘কেউ ভাবেনি এটা সম্ভব’-গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিষয়ে ট্রাম্প
‘কেউ ভাবেনি এটা সম্ভব’-গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিষয়ে ট্রাম্প
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস হয়েছে : জাতিসংঘ
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস হয়েছে : জাতিসংঘ
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ট্রাম্পের শান্তিচুক্তির আহ্বান প্রত্যাখ্যান ইরানের
ট্রাম্পের শান্তিচুক্তির আহ্বান প্রত্যাখ্যান ইরানের
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন
সর্বশেষ খবর
ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম
ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে আটলান্টিকের ছোট দ্বীপদেশ
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে আটলান্টিকের ছোট দ্বীপদেশ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে একদিনে যুবদল নেতাসহ ৩ খুন
বাগেরহাটে একদিনে যুবদল নেতাসহ ৩ খুন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সময়ে ১৬৩৮ ক্রেডিট কার্ড সচল রেখে গিনেস রেকর্ড!
একই সময়ে ১৬৩৮ ক্রেডিট কার্ড সচল রেখে গিনেস রেকর্ড!

১৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যখনই নির্বাচন হোক বিএনপির ভূমিধস বিজয় হবে : দুদু
যখনই নির্বাচন হোক বিএনপির ভূমিধস বিজয় হবে : দুদু

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪১

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই ‘সর্দি কাশিতে আক্রান্ত’
বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই ‘সর্দি কাশিতে আক্রান্ত’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ
সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতে ১৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা গুগলের
ভারতে ১৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা গুগলের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ভেজালবিরোধী অভিযানে জরিমানা গুনলো দুই রেস্টেুরেন্ট
চট্টগ্রামে ভেজালবিরোধী অভিযানে জরিমানা গুনলো দুই রেস্টেুরেন্ট

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে অস্ত্র-মাদক আনেন তারা, একজনের নামে ১৮ ও অন্যজনের ৭ মামলা
ভারত থেকে অস্ত্র-মাদক আনেন তারা, একজনের নামে ১৮ ও অন্যজনের ৭ মামলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর
ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : ডা. জাহিদ
কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : ডা. জাহিদ

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী ফোরামের সভাপতি নিজাম, সম্পাদক জসিম
নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী ফোরামের সভাপতি নিজাম, সম্পাদক জসিম

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ হাজার টন চিনি কিনবে সরকার
১৫ হাজার টন চিনি কিনবে সরকার

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বুধবার থেকে এক ক্লিকে জামিননামা পৌঁছে যাবে কারাগারে
বুধবার থেকে এক ক্লিকে জামিননামা পৌঁছে যাবে কারাগারে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রখ্যাত ইরানি চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসের আর নেই
প্রখ্যাত ইরানি চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসের আর নেই

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা; বিপদরেখায় লিথুয়ানিয়া!
রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা; বিপদরেখায় লিথুয়ানিয়া!

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সাবেক তারকা ক্রিকেটারের মৃত্যু
পাকিস্তানের সাবেক তারকা ক্রিকেটারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে পৃথক ঘটনায় একদিনেই যুবদল নেতাসহ নিহত ৩
বাগেরহাটে পৃথক ঘটনায় একদিনেই যুবদল নেতাসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অফিসে হামলা-অগ্নিসংযোগ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিএনপি অফিসে হামলা-অগ্নিসংযোগ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন
নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে পিরানহা মাছ জব্দ
দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে পিরানহা মাছ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন