শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৬, শনিবার, ০৪ জুন, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যুদ্ধের ১০০ দিন পর ইউক্রেনে কতটুকু সাফল্য পেল রাশিয়া?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যুদ্ধের ১০০ দিন পর ইউক্রেনে কতটুকু সাফল্য পেল রাশিয়া?

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দেশ ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরু করে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পরাশক্তি রাশিয়া। শুক্রবার (৩ জুন) ১০০তম দিনে গড়িয়েছে এই যুদ্ধ। রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ এখন ঠিক কি অবস্থায় আছে - তার অনেকখানি ধারণা পাওয়া যেতে পারে নিচের তিনটি উক্তি থেকে।

এক. ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলছেন, তার দেশের ২০ শতাংশ ভূখণ্ড এখন রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে।

দুই. যুক্তরাজ্যের সামরিক গোয়েন্দা বিভাগ তাদের সবশেষ মূল্যায়নে বলছে, রাশিয়া এখন পূর্ব ডোনবাসে কৌশলগত সাফল্য পাচ্ছে, যদিও এর জন্য তাকে প্রচুর মূল্য দিতে হচ্ছে।

তিন.  ন্যাটোর প্রধান ইয়েন্স স্টলটেনবার্গ অন্যদিকে বলছেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এখন 'ওয়ার অব অ্যাট্রিশন' বা 'দাঁতে দাঁত চেপে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া'-র অবস্থায় উপনীত হয়েছে এবং পশ্চিমা দেশগুলোকে দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য' তৈরি হতে হবে।

রাশিয়ার সাফল্য

যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় তাদের মূল্যায়নে বলছে, ডোনবাস দখলের যুদ্ধে রাশিয়া এখন নিয়ন্ত্রক অবস্থানে আছে বলেই মনে হচ্ছে, তারা লুহানস্ক অঞ্চলের ৯০ শতাংশ ভূখণ্ডের দখল নিয়ে নিয়েছে, এবং আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যেই হয়তো তারা পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেবে।

একই সাথে তারা বলছে, এই যুদ্ধের জন্য সৈন্য সমাবেশ করতে গিয়ে তাদের বিপুল মূল্যও দিতে হয়েছে।

কী ছিল রাশিয়ার মূল উদ্দেশ্যগুলো?

যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, যুদ্ধ শুরুর সময় রাশিয়ার যে মূল উদ্দেশ্যগুলো ছিল- সেগুলোর একটিও আসলে অর্জিত হয়নি।

তাদের মতে মস্কো চেয়েছিল, শুরুতেই তারা ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ এবং ইউক্রেনীয় সরকারের কেন্দ্রগুলো দখল করে নেবে। কিন্তু ইউক্রেনীয় বাহিনীর তীব্র প্রতিরোধ তাদের সেই প্রয়াস ব্যর্থ করে দেয়।

অভিযান শুরুর প্রথম ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রুশ বাহিনী কিয়েভের নিকটবর্তী হস্টোমেল বিমানঘাঁটির দখল নিতে পারেনি। এর পরিণতিতে তাদের আক্রমণ ঠেকিয়ে রুশ বাহিনীকে পেছনে ঠেলে দেয় ইউক্রেনীয়রা।

যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা দফতর বলছে, রুশ বাহিনী তাদের পরিকল্পনা তৈরি করেছিল অনেকগুলো ভুল অনুমানের ভিত্তিতে। তাছাড়া তাদের কৌশলগত পদক্ষেপগুলোও তারা ঠিকভাবে নিতে পারেনি।

কিন্তু রাশিয়া অবশেষে কিয়েভ দখলের আশা ত্যাগ করে, এবং ইউক্রেনের দক্ষিণপূর্বে ডোনবাসের দিকে তাদের যুদ্ধপ্রয়াসকে পুরোপুরি কেন্দ্রীভূত করে। আর এরপরই যুদ্ধের চেহারাটা ধীরে ধীরে পাল্টে যেতে থাকে।

এখানে রুশ বাহিনী ডোনবাসে মনোনিবেশ করার পরই তাদের যুদ্ধপ্রয়াসে গতিসঞ্চার হয়, এবং এখন তারা ইউক্রেনীয় প্রতিরোধকে দমন করতে সক্ষম হয়েছে।

এখন লুহানস্কের ৯০ শতাংশ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে রুশ সৈন্যরা, পুরো নিয়ন্ত্রণ নিতে আর হয়তো দু’ সপ্তাহ লাগবে। অন্যদিকে ডোনেৎস্ক অঞ্চলেরও এক বড় অংশ এখন রুশ নিয়ন্ত্রণে ।

রাশিয়ার ‘বিজয়?’

যুদ্ধের ১০০ দিনের মাথায় এখনকার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যতের বেশ কয়েকটি সম্ভাব্য চিত্র তৈরি করেছেন বিবিসির জেমস ল্যানডেল।

সব যুদ্ধেই উত্থান-পতন থাকে, আর এর গতিপথও প্রায় কখনওই সরল হয় না। প্রশ্ন হল, রাশিয়া যদি এ যুদ্ধে জয়লাভ করে- তাহলে কেমন হতে পারে সেই বিজয়?

পশ্চিমা কর্মকর্তারা জোর দিয়ে বলেছেন, রাশিয়া যদিও ইউক্রেন যুদ্ধের শুরুর দিকে তেমন সুবিধা করতে পারেনি। তবে রাজধানী কিয়েভ দখল করা এবং ইউক্রেনের অধিকাংশ অঞ্চলকে পদানত করার পরিকল্পনা তারা এখনও করে যাচ্ছে।

“সেই চূড়ান্ত লক্ষ্য রাশিয়া এখনও ত্যাগ করেনি, বলেছেন ওই কর্মকর্তা।

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওলেক্সেই রেজনিকভ বলেছেন, রাশিয়া এখন প্রলম্বিত যুদ্ধের জন্য তৈরি হচ্ছে, এবং ইউক্রেনের দক্ষিণ দিকে গড়ে তুলছে কয়েক স্তরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।


“রাশিয়া এখন কিছুটা একঘরে হয়ে পড়েছে। তাই যে পরিমাণ ইউক্রেনীয় ভূমি তারা দখল করেছে সেটাকে ধরে রাখার জন্য তারা ব্যাপক প্রস্তুতি নেবে এবং সেটাই হয়তো আমরা দেখতে পাচ্ছি,”বলেন কুয়ালালামপুরের মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং সামরিক বিশেষজ্ঞ ড. সৈয়দ মাহমুদ আলি ।

বিশ্লেষকদের মতে, এমনও হতে পারে যে রাশিয়া হয়তো ডোনবাসে তাদের বর্তমান সাফল্যকে কাজে লাগাবে, এবং সেখানে নিজের অবস্থানকে সংহত করার পর বহু সৈন্যকে অন্য জায়গায় যুদ্ধ করতে পাঠাতে পারবে।

পশ্চিমা কর্মকর্তাদের অনুমান, তখন হয়তো আবার কিয়েভ দখলের চেষ্টা করতে পারে রাশিয়া।

একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে যে, রাশিয়ার সৈন্যসংখ্যা বিপুল, আর ইউক্রেনের সেনাবাহিনীকে এ কারণে ভুগতে হবে। প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি এর মধ্যেই স্বীকার করেছেন যে বর্তমানে প্রতিদিন প্রায় একশ' ইউক্রেনীয় সৈন্য নিহত হচ্ছে এবং ৫০০ জন আহত হচ্ছে।

“জেলেনস্কি স্বীকার করছেন যে তার দেশের এক-পঞ্চমাংশ রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। আর এই একশ' দিনের মধ্যে মাত্র গত ক'দিন ধরে আমরা পশ্চিমা সংবাদমাধ্যমগুলোতে ইউক্রেনের যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে- তার একটা চিত্র পাচ্ছি। এতদিন ধরে আমরা শুধু হিসেব পেয়েছি যে রুশদের কত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, বলেন সৈয়দ মাহমুদ আলি।

পুতিন কি যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করতে পারেন?

এমনও হতে পারে যে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন হয়তো সবাইকে অবাক করে দিয়ে একতরফাভাবে একটা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে দিতে পারেন।

ড. সৈয়দ মাহমুদ আলি বলছেন, “সেভেরোডোনেটস্ক যদি রুশদের হাতে চলে যায়, তাহলে তাদের বলার সুযোগ আসবে যে ডোনবাস ও মারিউপোলের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার যে লক্ষ্য তাদের ছিল- সেটা অর্জিত হয়েছে। ইউক্রেনীয়রাও হয়তো এখন স্বীকার করে নেবে- যদিও এখনও তারা তা বলছে না- যে যুদ্ধ চলতে থাকলে তাদের খুব বেশি কিছু অর্জন করার থাকবে বলে তারা আর মনে করছে না।”

বিশ্লেষকরা বলছেন, ইউক্রেনের যে অঞ্চলগুলোতে রাশিয়া দখল কায়েম করেছে এরপর পুতিন ‘বিজয় ঘোষণা’ করে বলতে পারেন- তার “বিশেষ সামরিক অভিযান” সম্পূর্ণ হয়েছে, ডোনবাসের বিচ্ছিন্নতাবাদীরা এখন সুরক্ষিত, ক্রিমিয়া পর্যন্ত স্থল-করিডোরও প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে।

তাই তিনি আগেভাগেই যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে উল্টো ইউক্রেনকেই লড়াই বন্ধ করতে আহ্বান জানাতে পারেন।

“এমন একটা কৌশল রাশিয়া যেকোনও সময় নিতে পারে। ইউরোপের দিক থেকে ইউক্রেনের ওপর একটা চাপ আছে যেন তারা শান্তির বিনিময়ে কিছু ভূখণ্ড রাশিয়াকে ছেড়ে দেয়। রাশিয়া চাইলে হয়তো এটার সুযোগ নিতে পারে,” বলেন যুক্তরাজ্যের চ্যাটহ্যাম হাউজ গবেষণা কেন্দ্রের রাশিয়া বিষয়ক বিশেষজ্ঞ কির জাইলস।

প্যারিস, বার্লিন ও রোমের কূটনৈতিক মহলে এ ধরনের কথাবার্তা ইতোমধ্যেই শোনা গেছে।

কথাটা হল এরকম যে “যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করার কোনও দরকার নেই, চলুন সবাই মিলে একটা যুদ্ধবিরতি করে ফেলি, বিশ্ব অর্থনীতিতে যে সংকট দেখা দিয়েছে- তার অবসান ঘটাই।”

কিন্তু সমস্যা হচ্ছে- যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও পূর্ব ইউরোপের অনেক দেশই এতে রাজি নয়।

এসব দেশের নীতিনির্ধারকদের কথা হলো, ইউক্রেনের স্বার্থে এবং আন্তর্জাতিক বিশ্বব্যবস্থাকে রক্ষার স্বার্থে রুশ আগ্রাসনকে অবশ্যই ব্যর্থ হতে হবে- তাকে কোনওভাবেই সফল হতে দেওয়া যাবে না।

কাজেই, একতরফা রুশ যুদ্ধবিরতি শেষ পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ করতে পারবে না।

তাই এতে অবাক হবার কিছু নেই যে ন্যাটো জোটের প্রধান ইয়েন্স স্টলটেনবার্গ পশ্চিমা দেশগুলোকে দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য তৈরি হবার কথা বলছেন।

দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই চালিয়ে যাওয়া

স্টলটেনবার্গ যা বলছেন, তাহলো ‘ওয়ার অব অ্যাট্রিশন’ বা দাঁতে দাঁত চেপে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার কথা।

এর মানে- যুদ্ধে কোনও পক্ষই হয়তো এগুতে পারছে না- কিন্তু পিছিয়েও যাচ্ছে না, এক জায়গায় থেকেই লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে, মাসের পর মাস বা এমনকি বছরের পর বছর ধরে।

রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন হয়তো মনে করতে পারেন- তিনি যদি এই “কৌশলগত ধৈর্য” দেখাতে পারেন তাহলে পশ্চিমা দেশগুলো একসময় এই ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যাপারে ক্লান্ত হয়ে পড়বে। তাদের মনোযোগ চলে যাবে অর্থনৈতিক সংকটের দিকে বা চীনের হুমকির দিকে।

তবে, পশ্চিমা দেশগুলো যদি দৃঢ়সংকল্প দেখিয়ে যেতে থাকে, ইউক্রেনকে অস্ত্র সরবরাহ করতেই থাকে- তাহলে এ যুদ্ধ একটা “চিরকালের যুদ্ধে” পরিণত হতে পারে।

ইউক্রেনের পক্ষেও কি জিতে যাওয়া সম্ভব?

কিন্তু সব হিসেব-নিকেশ ভুল প্রমাণ করে ইউক্রেনও কি এ যুদ্ধে জয় পেতে পারে? তারা কি রাশিয়ার সৈন্যদেরকে ২৪ ফেব্রুয়ারির আগের অবস্থানে ঠেলে দিতে পারে?

প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেছেন, ইউক্রেন অবশ্যই এ যুদ্ধে জয়লাভ করবে।

এমন যদি হয় যে রাশিয়া পুরো ডোনবাস দখল করতে পারল না, ইউক্রেন নতুন-পাওয়া দীর্ঘপাল্লার রকেট দিয়ে হারানো ভূখণ্ড পুনরুদ্ধার করে নিল- তাহলে কী হবে?

নীতিনির্ধারকরা এমনটা ভাবতেই পারেন- তবে তারা নিশ্চয়ই এটাও মাথায় রাখবেন যে ভ্লাদিমির পুতিন যদি দেখেন যে পরাজয় আসন্ন, তাহলে তিনি হয়তো রাসায়নিক বা পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করে বসতে পারেন।

লন্ডনের কিংস কলেজে ইতিহাসবিদ নিয়াল ফারগুসন কয়েকদিন আগে ঠিক একথাই বলেছেন।

“পুতিনের হাতে যেহেতু পারমাণবিক বিকল্প আছে, তাই তিনি কনভেনশনাল যুদ্ধে পরাজয় মেনে নেবেন- এমন সম্ভাবনা খুব কম,” ফারগুসন।

যুদ্ধ যদি চলতেই থাকে তাহলে কী হবে?

যুদ্ধে এই অচলাবস্থা সৃষ্টিও সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ চিত্রগুলোর একটি।

এক্ষেত্রে কোনওপক্ষই সামরিক দিক থেকে কোনও অগ্রগতি ঘটাতে পারছে না, আলোচনাতেও কোনও ফল হচ্ছে না, রাজনৈতিক সমাধানও হচ্ছে না- এমন একটা অবস্থাও তৈরি হতে পারে।

যুদ্ধে লোকবল, অস্ত্র ও অর্থ হারাতে হারাতে উভয়পক্ষই তখন ক্লান্ত ও হতোদ্যম হয়ে পড়বে।

কারো জন্যই যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়াটা আর লাভজনক থাকবে না।

এ অবস্থায় কি কিয়েভের নেতৃত্ব- পশ্চিমা সমর্থনের ওপর আস্থা হারিয়ে- মস্কোর সাথে আলোচনায় বসে পড়তে পারে?

সৈয়দ মাহমুদ আলি বলেন, “এমন হতে পারে যে দু’পক্ষই বর্তমান পরিস্থিতিকে বাস্তব ভিত্তি হিসেবে মেনে নিয়ে আলোচনায় বসার কথা ভাবতে পারেন। তবে কোন পক্ষ কি শর্ত দেবেন এবং অপরপক্ষ তা মেনে নেবেন কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়।”

“এ ক্ষেত্রে দু’পক্ষেরই অনেক রকম হিসাব-নিকাশ রয়েছে যে কে কতটুকু ছাড়বেন, কতটুকু রাখবেন এবং তাতে কার কতটা লাভ-ক্ষতি হবে,” বলেন সৈয়দ মাহমুদ আলি।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন খোলাখুলিই বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য হচ্ছে এটা নিশ্চিত করা যে আলোচনার টেবিলে ইউক্রেন যেন যত বেশি সম্ভব শক্তিশালী অবস্থানে থাকে।

কিন্তু কী হবে যদি যুদ্ধ মাসের পর মাস চলতেই থাকে? ইউক্রেনের নেতৃত্ব রাশিয়াকে একেবারেই বিশ্বাস করে না- তাই রাজনৈতিক সমাধানও হবে অত্যন্ত কঠিন।

শান্তি চুক্তি হলেও তা হয়তো ক’দিন পরই তা ভেঙে পড়তে পারে, যুদ্ধ আবার শুরু হয়ে যেতে পারে।

ইউক্রেনের জনগণের মধ্যে এবং পশ্চিমা মিত্রদের মধ্যেও যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার প্রশ্নে বিভক্তি সৃষ্টি হতে পারে।

এক পক্ষ হয়তো চাইবে যুদ্ধ থামুক। কিন্তু রাশিয়া জিতে যাচ্ছে- এমনটা দেখলে কিছু পশ্চিমা দেশও হয়তো উত্তেজনা বাড়িয়ে দিতেও চাইতে পারে।

বিবিসির জেমস ল্যানডেল লিখেছেন, একজন পশ্চিমা কূটনীতিক ব্যক্তিগতভাবে তাকে বলেছেন- পশ্চিমা জোটের এখন উচিত হবে প্রশান্ত মহাসাগরে একটি পারমাণবিক অস্ত্রের ‘পরীক্ষা’ চালানো- রাশিয়ার প্রতি একটি সতর্কবাণী হিসেবে।

সুতরাং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ভবিষ্যৎ কী- তা এখনও অজানা।

সৈয়দ মাহমুদ আলির মতে, দু’ পক্ষ আলোচনা শুরু করতে রাজি হলেও যে এ যুদ্ধ এক্ষুণি বন্ধ হবে- তা নয়।

“আলোচনা শুরু হলেও সেটা দীর্ঘায়িত হতে পারে। কারণ এখানে শুধু দুটো পক্ষই তো নয়, ইউক্রেনের সাথে অনেকগুলো রাষ্ট্র রয়েছে, তাদের বিভিন্ন মতামত আছে। তারা সবাই নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার করার চেষ্টা করবে।

“কাজেই আমি মনে করি আলোচনা হয়তো কিছুদিনের মধ্যেই শুরু হতে পারে কিন্তু যুদ্ধ এত সহজে শেষ হবে না,” বলেন ড. আলি। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা