শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০১, বুধবার, ০৬ জুলাই, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

লুহানস্কের পতনের পর পুতিনের পরবর্তী লক্ষ্য কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
লুহানস্কের পতনের পর পুতিনের পরবর্তী লক্ষ্য কী?

ইউক্রেনে আরো একবার ঠিক একই ঘটনা ঘটতে দেখা গেল। রাশিয়ার আরো একটি অগ্রাভিযান এবং ইউক্রেনীয় বাহিনীর আরো একটি পশ্চাদপসরণ। এবারের ঘটনাস্থল লিসিচানস্ক।

বিবিসির জো ইনউড লিখছেন, এখানে তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী লড়াই হবে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছিল। কিন্তু তা হলো না।

লুহানস্কের গভর্নর সেরহি হাইদাই বললেন, একটি "কৌশলগত সেনা প্রত্যাহারের মধ্য দিয়ে" সে লড়াই এড়ানো হয়েছে।

তার কথায়-কামানের সংখ্যা এবং গোলাবারুদের পরিমাণের দিক থেকে রাশিয়া বিরাট সুবিধাজনক অবস্থানে আছে। অনেক দূর থেকেই তারা সবকিছু ধ্বংস করে দিতে পারতো - কাজেই এখানে অবস্থান নিয়ে থাকার কোনো মানে হয় না।

লিসিচানস্ক শহর দখল করার যে বর্ণনা রুশ পক্ষ থেকে দেয়া হয়েছে-তার সাথে গভর্নরের কথা মিলে যায়।

তাদের শহরে ঢুকতে কোনো বাধা মোকাবিলা করতে হয়নি। সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা গেছে-চেচেন যোদ্ধারা লিসিচানস্কের কেন্দ্রস্থলে নাচছে। উল্লাস তো তারা করবেই। কারণ লিসিচানস্ক দখল করা মানে হচ্ছে লুহানস্ক অঞ্চলের প্রায় পুরোটাই রাশিয়ার দখলে চলে গেল।

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ইউক্রেন অভিযান বা "বিশেষ সামরিক অপারেশনের" এটা ছিল অন্যতম প্রধান কৌশলগত লক্ষ্য।

ডনবাস দখলের যুদ্ধ বা সার্বিকভাবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য এটা কী অর্থ বহন করে?

রাশিয়া চায় পুরো ডনবাস অঞ্চলকে 'মুক্ত' করতে

প্রথমে ব্যাপারটা দেখা যাক রাশিয়ার দৃষ্টিকোণ থেকে। তাদের ঘোষিত লক্ষ্য হচ্ছে ডনবাস অঞ্চল দখল করা-তাদের ভাষায় "মুক্ত করা।"

লিসিচানস্ক দখলের মধ্যে দিয়ে পুরো লুহানস্ক রুশ নিয়ন্ত্রণে আসার পর প্রেসিডেন্ট পুতিন তার কম্যান্ডারদের সর্বোচ্চ 'রাশিয়ার বীর' খেতাব দিয়েছেন-যা থেকেও এ বিজয়ের গুরুত্ব বোঝা যায়।

কিন্তু এর পর কী হতে পারে? এখানে বেশ কয়েক রকমের চিত্র অনুমান করা যেতে পারে।
এটা মোটামুটি নিশ্চিত যে রাশিয়া এখন ডনবাসের বাকি অঞ্চল-অর্থাৎ দোনেৎস্কের বাকি অংশ-করায়ত্ত করার জন্য চেষ্টা করবে।

বিশেষ করে তাদের লক্ষ্য হবে স্লোভিয়ানস্ক এবং ক্রামাটরস্ক-ইতোমধ্যেই যেগুলোর ওপর রুশ গোলাবর্ষণ শুরু হয়ে গেছে। বিশেষ করে স্লোভিয়ানস্কের তাৎপর্য অন্যরকম। কারণ - ২০১৪ সালে রুশপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী অভ্যুত্থান এখান থেকেই শুরু হয়েছিল। তবে এ দুটি শহর দখলের পর রাশিয়ার লক্ষ্য কী হবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। এটা অনেকটা নির্ভর করে ডনবাস দখলের পর তাদের বাহিনীর অবস্থা কী হয় তার ওপর।

প্রেসিডেন্ট পুতিন পরোক্ষভাবে কথাটা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, যে ইউনিটগুলো লুহানস্কে যুদ্ধ করেছে, এবং সাফল্য ও বিজয় পেয়েছে, তাদের নিশ্চয়ই বিশ্রাম করা উচিত - যাতে তাদের যুদ্ধক্ষমতা বাড়ে।

এই সৈন্যরা যদি তাদের দ্রুতগতির অগ্রাভিযান অব্যাহত রাখে-তাহলে হয়তো তারা ইউক্রেনের পুরো দক্ষিণাংশ দখল করে নেবার প্রয়াস চালিয়ে যেতে পারে। হয়তো দনিপ্রো শহর বা তারও পর পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে এই অভিযান।

কিন্তু যদি তারা ক্লান্ত হয়ে গিয়ে থাকে-যেমনটা অনেক বিশ্লেষক বলছেন, পুতিন আভাস দিচ্ছেন-তাহলে এমনটা হতেই পারে যে রাশিয়া হয়তো "বিশেষ সামরিক অভিযানের" সমাপ্তি ঘোষণা করতে পারে।

সেক্ষেত্রে হয়তো রাশিয়া মনে করতে পারে যে-একটি একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করলে ইউক্রেনের প্রতি আন্তর্জাতিক সমর্থন কিছুটা ঝিমিয়ে পড়বে, এবং ফ্রান্স ও জার্মানির মতো কিছু দেশ তখন শান্তির জন্য চাপ প্রয়োগ করতে পারে।

ইউক্রেন হয়তো তার পরও যুদ্ধ চালিয়ে যাবে। কিন্তু নিয়মিত অস্ত্রের সরবরাহ না থাকলে ফ্রন্টলাইনগুলোতে যুদ্ধে একটা অচলাবস্থা তৈরি হতে পারে-যেমনটা ২০১৪ এবং ২০২২ সালে হয়েছিল। এতে রাশিয়ারই লাভ হবে, কারণ তার প্রতিবেশী দেশে যদি অস্থিরতা এবং তোলপাড় চলতে থাকে তাহলে তার সুবিধা হবে।

রাশিয়ার লক্ষ্য দোনেৎস্কের বাকি অংশ?

সম্প্রতি রুশ সৈন্যরা যেভাবে পূর্ব এবং দক্ষিণ ইউক্রেনের বেশ কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে, তা দেখার পর দোনেৎস্কের শহরগুলোতে ইউক্রেনীয় সেনারা আদৌ কতটা শক্ত প্রতিরোধ তৈরি করতে সমর্থ হবে-তা নিয়ে সামরিক বিশ্লেষকদের অনেকেরই সন্দেহ রয়েছে।

যুদ্ধক্ষেত্রে রাশিয়ার বর্তমান কৌশল দেখে এটা স্পষ্ট বোঝা যায় যে যুদ্ধের শুরুর দিকের ব্যর্থতা থেকে তারা শিক্ষা নিয়েছে এবং খুব সাবধানে এগুচ্ছে।

দেখা যাচ্ছে, টার্গেট করা এলাকাগুলোতে তারা প্রথম কয়েকদিন দিন-রাত প্রচণ্ড বোমাবর্ষণ করে ইউক্রেনীয় সৈন্যদের দিশেহারা করে ফেলছে। তারপর ট্যাংক এবং সাঁজোয়া যান নিয়ে রুশ সৈন্যরা শহরগুলোতে ঢুকে নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে।

দোনেৎস্কের শহরগুলোতেও রাশিয়া একইভাবে সফল হবে? ইউক্রেনীয় সৈন্যরাই বা ওইসব শহরে কতটা শক্ত প্রতিরোধ তৈরি করতে পারবে?

যদি তারা তা না পারে এবং পুরো ডনবাস দখলের লক্ষ্য যদি সত্যিই রাশিয়া অর্জন করতে সমর্থ হয়, তাহলে এই যুদ্ধ কোন দিকে গড়াবে-এসব প্রশ্ন নিয়ে বিস্তর কথাবার্তা শুরু হয়ে গেছে।

ডনবাস দখল করেই কি মি. পুতিন থামবেন?

ইউক্রেনের কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বন্দর মারিউপোলের পতনের পর থেকে আজভ সাগরের পুরো উপকুল এখন রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে। খেরসন বন্দরসহ পুরো খেরসন এলাকা এবং জাপোরোৎযিয়া এলাকার বিশাল অংশও এখন রাশিয়া নিয়ন্ত্রণ করছে-যেগুলো অর্থনৈতিক দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ইউক্রেন এবং তার পশ্চিমা মিত্রদের অনেকের মধ্যেই এখন এমন ধারণা জোরদার হচ্ছে যে প্রেসিডেন্ট পুতিন যদি সহজে পুরো ডনবাস দখল করতে পারেন-তাহলে তিনি সেখানেই হয়তো থামবেন না।

হয়তো তিনি ইউক্রেনের আরো এলাকা দখলের পথে যাবেন-যাতে ভবিষ্যতে কোন আলোচনা হলে তা তার শর্ত মেনেই হয়।

সম্প্রতি একজন রুশ জেনারেল খোলাখুলিই বলেছেন-মিকোলাইভ এবং ওডেসা হয়ে রোমানিয়ার সীমান্ত পর্যন্ত এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিতে চান তারা, যাতে মলদোভার রুশ অধ্যুষিত ট্রান্সনিস্ট্রিয়ার সাথে রাশিয়ার একটি স্থল করিডোর তৈরি হতে পারে।

তার অর্থ, আজভ সাগরের পর কৃষ্ণসাগর থেকেও ইউক্রেনকে বিচ্ছিন্ন করার পরিকল্পনা আঁটছে রাশিয়া।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
রাতভর বৃষ্টি ঝোড়ো বাতাস, বিপর্যস্ত দিল্লির স্বাভাবিক জীবন
রাতভর বৃষ্টি ঝোড়ো বাতাস, বিপর্যস্ত দিল্লির স্বাভাবিক জীবন
রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
হার্ভার্ডে ভর্তি ঝুঁকি: আলোচনায় রাজকুমারী ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে
হার্ভার্ডে ভর্তি ঝুঁকি: আলোচনায় রাজকুমারী ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত
গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার
গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৫ জনের মৃত্যু
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৫ জনের মৃত্যু
ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৬
ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৬
পাকিস্তানে ঝড়-বৃষ্টিতে ১৩ জনের মৃত্যু, আহত ৯২
পাকিস্তানে ঝড়-বৃষ্টিতে ১৩ জনের মৃত্যু, আহত ৯২
ইসরায়েলি হামলা চলছেই; প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৯০০
ইসরায়েলি হামলা চলছেই; প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৯০০
বাণিজ্যযুদ্ধ ফের তীব্র হওয়ার শঙ্কা
বাণিজ্যযুদ্ধ ফের তীব্র হওয়ার শঙ্কা
সর্বশেষ খবর
ফরিদপুরে চাহিদার চেয়ে বেশি প্রস্তুত কোরবানির পশু
ফরিদপুরে চাহিদার চেয়ে বেশি প্রস্তুত কোরবানির পশু

এই মাত্র | হাটের খবর

ঝালকাঠিতে তিন দিনব্যাপী ভূমি মেলা শুরু
ঝালকাঠিতে তিন দিনব্যাপী ভূমি মেলা শুরু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?
আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নাগরিক সমাজ ছাড়া জাতীয় ঐকমত্য অসম্ভব: আলী রীয়াজ
নাগরিক সমাজ ছাড়া জাতীয় ঐকমত্য অসম্ভব: আলী রীয়াজ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

করিডর-টার্মিনাল লিজ দেওয়ার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় সিপিবির বিক্ষোভ
করিডর-টার্মিনাল লিজ দেওয়ার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় সিপিবির বিক্ষোভ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৩ কোটি টাকার চিংড়ি রেনু জব্দ, ডাকাতিয়ায় অবমুক্ত
চাঁদপুরে ৩ কোটি টাকার চিংড়ি রেনু জব্দ, ডাকাতিয়ায় অবমুক্ত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব
সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে ইজিবাইক চালককে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে হত্যা
যশোরে ইজিবাইক চালককে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে হত্যা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ জুন থেকে বিআরটিসির ঈদ স্পেশাল সার্ভিস শুরু
৩ জুন থেকে বিআরটিসির ঈদ স্পেশাল সার্ভিস শুরু

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

যশোরে ইজিবাইক চালককে হত্যা
যশোরে ইজিবাইক চালককে হত্যা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোমবার থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু
সোমবার থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে তিন দিনব্যাপী ভূমি মেলার উদ্বোধন
সিরাজগঞ্জে তিন দিনব্যাপী ভূমি মেলার উদ্বোধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় তিন দিনব্যাপী ভূমি মেলার উদ্বোধন
কুষ্টিয়ায় তিন দিনব্যাপী ভূমি মেলার উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের ধর্মঘট প্রত্যাহার
পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের ধর্মঘট প্রত্যাহার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে ভূমি মেলা উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জে ভূমি মেলা উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ভূমি মেলা শুরু, একই ছাদে মিলবে সব সেবা
কুলাউড়ায় ভূমি মেলা শুরু, একই ছাদে মিলবে সব সেবা

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাতিসংঘের ইউএনসিটিএডি'র প্রতিবেদনে উদ্বেগ, ধাক্কা খেতে পারে বাংলাদেশের অর্থনীতি
জাতিসংঘের ইউএনসিটিএডি'র প্রতিবেদনে উদ্বেগ, ধাক্কা খেতে পারে বাংলাদেশের অর্থনীতি

৫৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নেত্রকোনায় পেট্রোল পাম্পে ধর্মঘট, বিপাকে গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় পেট্রোল পাম্পে ধর্মঘট, বিপাকে গ্রাহকরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ এক কঠিন সময় পার করছে: রাশেদ প্রধান
দেশ এক কঠিন সময় পার করছে: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জে লেকে ভাসছিল অজ্ঞাত নারী মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে লেকে ভাসছিল অজ্ঞাত নারী মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে থেকে উদ্ধার সেই নীলগাইয়ের মৃত্যু
পঞ্চগড়ে থেকে উদ্ধার সেই নীলগাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত
দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অভিযুক্ত আটক
মুন্সিগঞ্জে দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অভিযুক্ত আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাদেশ বাতিলসহ ৪ দাবিতে আজও চলছে কর্মবিরতি
অধ্যাদেশ বাতিলসহ ৪ দাবিতে আজও চলছে কর্মবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কতা সংকেত
ঢাকাসহ ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কতা সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরকে সংস্কার করতে চাচ্ছি, কাউকে দিচ্ছি না : প্রেস সচিব
চট্টগ্রাম বন্দরকে সংস্কার করতে চাচ্ছি, কাউকে দিচ্ছি না : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে পেট্রোল পাম্পে ধর্মঘট
বরিশালে পেট্রোল পাম্পে ধর্মঘট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি
উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত
নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি
কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’
মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম
আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক
আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব
৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের
পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক
কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি
ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’
‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ মিনারে হাসানের জানাজায় ছাত্রনেতারা
শহীদ মিনারে হাসানের জানাজায় ছাত্রনেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা
হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের
নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান হান্নানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান হান্নানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত
দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত
সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়
ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে
নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ
বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস
পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি
চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল
তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার
শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত
আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে
এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে
তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে

নগর জীবন

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ
সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ

নগর জীবন

সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো
নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে
শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে
শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য
ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা
ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ
আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি
ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি

মাঠে ময়দানে

হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট

সম্পাদকীয়

হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি
হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস
আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ
দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী
জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

দখল-দূষণে সংকটে নদী
দখল-দূষণে সংকটে নদী

দেশগ্রাম

হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি
হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি

সম্পাদকীয়

সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট
সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট

পেছনের পৃষ্ঠা