শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৪, শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

ব্লুমবার্গের বিশ্লেষণধর্মী মতামত

ডলারের বিরুদ্ধে তুরুপের তাস হয়ে উঠতে পারে এশিয়ার মোবাইল ফোনভিত্তিক সেবা?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডলারের বিরুদ্ধে তুরুপের তাস হয়ে উঠতে পারে এশিয়ার মোবাইল ফোনভিত্তিক সেবা?

মুদ্রার দরে উত্থানপতন একটি স্বাভাবিক ঘটনা। প্রায়ই এই দর উঠানামা করে। তবে এই পরিবর্তন কোনও কোনও সময় আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং শিল্পে বড় ধরনের এবং স্থায়ী প্রভাব ফেলে। 

এখানে উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা যেতে পারে, ১৯৬৭ সালে ব্রিটিশ পাউন্ডের অবমূল্যায়নের বিষয়টি। তখন মুদ্রাটির দরের পতন ছিল ব্রেটন-উডস সম্মেলন পরবর্তী যুগের দিনবদলের প্রতীক। 

ওই ঘটনার পর এশিয়ায় মার্কিন ডলারের চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়ে যায়। বলা যায়, তখন এশিয়ায় ডলারের চাহিদা হয়ে ওঠে আকাশচুম্বী। সে সময় ডলার নিয়ে এই উন্মাদনার সুযোগ নেন একজন ডাচ মুদ্রা ব্যবসায়ী। তার নাম ডিক ভ্যান ওয়েনেন। তিনি ছিলেন ব্যাংক অব আমেরিকার সাথে সংশ্লিষ্ট। এ কারণে সহজেই সুযোগটি নিতে পারেন ডিক ভ্যান ওয়েনেন। সিঙ্গাপুরে প্রতিষ্ঠা করে ফেলেন একটি আন্তঃসীমান্ত আর্থিক লেনদেনের সংস্থা।

ওই ঘটনার অর্ধ-শতক বছরেরও বেশি সময় পর আরও একবার মুদ্রা-নির্ভরশীলতা নিয়ে আলোচনার পাদপ্রদীপে ফিরেছে মার্কিন ডলার।

ফেডারেল রিজার্ভের সুদহার বৃদ্ধিতে ২০ বছরের মধ্যে মার্কিন ডলারের মূল্য এখন সর্বোচ্চ। মূলত দুটি লক্ষ্য নিয়ে ডলারকে শক্তিশালী করেছে ওয়াশিংটন। এর একটি হচ্ছে- যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতি কমানো। আর অন্যটি হচ্ছে- ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চালানো রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে শায়েস্তা করা। আমেরিকার এই পদক্ষেপ ইতোমধ্যেই বিশ্ব অর্থনীতির ভবিষ্যতের ওপর দীর্ঘ ছায়া ফেলেছে।

তবে দীর্ঘমেয়াদি পরিবর্তনটা এবার ডলারের পক্ষে যাবে না। কারণ, এশীয় ব্যাংকগুলো ডলারের চাহিদা কমাতে পদক্ষেপ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে।

বিশ্লেষকদের মতে, চাহিদা কমানোর এ প্রক্রিয়াকে বলা হয় ‘ডি-ডলারাইজেশন’। এটি হচ্ছে- আমদানি ও রফতানিকারকরা কোন মুদ্রায় মূল্য চালান (ইনভয়েস) লেনদেন করবেন—তা আর্থিক সেবাদাতারা নির্ধারণ করে দিতে পারে না।

এক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীরা শক্তিশালী ডলারে বিনিয়োগ করাই যদি নিরাপদ মনে করেন-  তাতেও তাদের বাধ সাধার সুযোগ কম। তবে অর্থায়নকারীরা যেসব আন্তঃসীমান্ত লেনদেনে মার্কিন মুদ্রায় বিনিময় তেমন প্রয়োজন নেই, সেখানে এর সরবরাহ কমাতে পারে।

যেহেতু বর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ। তাই প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে এটি সহজেই করার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে মোবাইল ফোনের ব্যবহারের মাধ্যমে। বিষয়টি নিয়ে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘ব্লুমবার্গে’ একটি বিশ্লেষণধর্মী মন্তব্য প্রতিবেদন লিখেছেন অ্যান্ডি মুখার্জি। প্রতিবেদনের শিরোনাম, “দ্য মোবাইল ফোন ইজ এশিয়া’স হেজ এগেইনস্ট দ্য ডলার”

প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০১ সালে প্রথম মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লেনদেন শুরু করে দক্ষিণ কোরিয়া। তার এক দশক পর চালু হয় চীন ও ভারতে। এরপর কিউআর কোড স্ক্যানের উদ্ভব এবং স্মার্টফোন হাতে হাতে চলে আসায় দ্রুত এই সেবার বিস্তার ঘটে। এখন এশিয়ার দেশে দেশে মোবাইল ফোন-ভিত্তিক আর্থিক সেবা পেয়েছে বিপুল জনপ্রিয়তা।

মোবাইল ফোনের মাধ্যমে গ্রাহকের থেকে সেবা বা পণ্যের দাবিকৃত মূল্য তাৎক্ষণিকভাবে পাচ্ছেন উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীরা। এই অগ্রগতি এতটাই বিস্ময়কর গতিতে হয়েছে যে, ২০২১ সালে বিআই ফাস্ট (BI-FAST) নামক খুচরা লেনদেন ব্যবস্থা চালু করে ইন্দোনেশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আমেরিকায় সরকারিভাবে একই রকম সেবা চালুর প্রস্তাবিত সময়ের (২০২৩ সাল) দুই বছর আগেই তা করা হয়।      

এশিয়ার প্রতিটি দেশ সফলভাবে মোবাইল ফোনের আর্থিক খাতকে বিকশিত করছে। নীতিনির্ধারকরা এখন এই সাফল্যকে এক ছাতার নিচে এনে আরও বড় লেনদেন নেটওয়ার্ক সৃষ্টি করতে চান। আন্তঃসীমান্ত এ নেটওয়ার্ক দেশগুলোর স্থানীয় লেনদেন ব্যবস্থাকে যুক্ত করবে। খুব শিগগির যা চালু হতে পারে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার পাঁচটি বড় অর্থনীতি- ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও ফিলিপাইনে। সম্প্রতি বালিতে অনুষ্ঠিত জি-২০ দেশগুলোর অর্থমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকারদের বৈঠকে একথা জানিয়েছেন ব্যাংক অব ইন্দোনেশিয়ার গভর্নর পেরি ওয়ারিজো।   

পরিকল্পনা অনুযায়ী, থাইল্যান্ডে কেউ যদি ইন্দোনেশীয় অ্যাপের মাধ্যমে লেনদেন করেন- তাহলে এর মূল্য সরাসরি ইন্দোনেশীয় রুপিয়াহ থেকে থাই বাথে রুপান্তরিত হবে। ইন্দোনেশিয়ায় থাই অ্যাপ ব্যবহারেও মিলবে একই সুবিধা। ফলে মাঝখান থেকে দূর হবে ডলারের মধ্যসত্ত্ব ভূমিকা।

আর এমনটি হলে- স্বল্প মূল্যের কেনাকাটার ক্ষেত্রেও, এই লেনদেন ব্যবস্থায় যুক্ত একটি অর্থনীতির ব্যাংক একাউন্ট, বাকি চারটি অর্থনীতির সাথে লেনদেনযোগ্য হবে।

এতে সবচেয়ে সুবিধা মিলবে আঞ্চলিক পর্যটনের বিকাশে। যেমন পর্যটকরা যখন ক্রেডিট কার্ডে মূল্য পরিশোধ করেন তখন তাদের বাড়তি ফি দিতে হয় সেবাদাতা কোম্পানিকে। সঙ্গে ডলারের বিপরীতে নিজ দেশের মুদ্রার অসুবিধাজনক বিনিমর দরেও তারা ক্ষতিগ্রস্ত হন। কিন্তু নতুন লেনদেন ব্যবস্থায় ইন্দোনেশিয়ায় ভ্রমণকারী সিঙ্গাপুরের কোনও নাগরিক যখন মোবাইল ফোনে পেমেন্ট করবেন- তখন তার ব্যাংক একাউন্ট থেকে সম-পরিমাণ সিঙ্গাপুরি ডলার কেটে নিয়ে তা মার্চেন্ট বা সেবাদাতার একাউন্টে রুপিয়াহ দিয়ে পরিশোধ করা হবে। কিউআর কোডের মাধ্যমেও করা যাবে এ লেনদেন, ফলে তা স্থানীয়ভাবে করা আর্থিক লেনদেনের চেয়ে মোটেও আলাদা কিছু হবে না।  

গত বছর সিঙ্গাপুরের মোবাইলে ব্যাংকিং সেবাদাতা পে-নাউ বিশ্বের প্রথম আন্তঃদেশ সংযোগ স্থাপন করে থাইল্যান্ডের প্রমপট-পে’র সাথে। এতে দেশদুটির মোবাইল ব্যবহারকারীরা সরাসরি নিজেদের মধ্যে লেনদেনের সুযোগ পেয়েছেন। 

আঞ্চলিক এই লেনদেন নেটওয়ার্ক যদি ভৌগলিকভাবে বিস্তার লাভ করে- তাহলে ব্যবসা ও ভোক্তা বান্ধব পেমেন্টের সুযোগ সকলেই নিতে উৎসাহী হবে। কিউআর কোড দিয়ে মূল্য শোধ করায় গোপনও থাকবে মূল্যদাতার ফোন নম্বর। সম্প্রতি এই সুবিধা একে-অপরের ব্যাংকিং সেবা গ্রাহকদের দেওয়া শুরু করেছে ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ড।

তবে কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে। সবচেয়ে বড় চাপ তৈরি হবে ব্যাংকিং খাতে। প্রতিটি দেশে একটি বড় ব্যাংকিং সংস্থাকে সার্বিক পেমেন্টের দায়িত্ব দেওয়া হবে। ওই দেশের কোনও গ্রাহক যখন অন্য দেশে গিয়ে কিউআর কোড দিয়ে মূল্য পরিশোধ করবেন- তখন ওই গ্রাহককে অ্যাপ স্ক্রিনে মুদ্রার বিনিময় হার জানাতে হবে সংস্থাটিকে। ভোক্তা যদি ওই হারে মূল্য দিতে সম্মতি দেন- তাহলে ওই গ্রাহকের সেবাদাতা ব্যাংক অন্য দেশের ব্যাংককে টাকা পাঠাবে। দিনে দুইবার মধ্যস্ততাকারী উভয় বৃহৎ ব্যাংককে একে-অন্যের সকল পাওনা অর্থ পরিশোধও করতে হবে।

যদিও প্রক্রিয়াটি চ্যালেঞ্জিং, তবে বেশ সম্ভাবনাময়। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা সব দেশের জন্যই এতে যুক্ত হওয়ার সুযোগ রয়েছে। বিশ্বের ৬০টির বেশি দেশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু রয়েছে। এরা সকলে যোগ দিলে এটি ‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব’ এর মতোই লেনদেনের এক বৈশ্বিক জালে রূপ নেবে। এতে ভোক্তারাও যে লাভবান হন- সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডের ঘটনা এরইমধ্যে তা প্রমাণ করেছে। সূত্র: ব্লুমবার্গ

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
জঙ্গলের আইনে পরিচালিত হচ্ছে পাকিস্তান: ইমরান খান
জঙ্গলের আইনে পরিচালিত হচ্ছে পাকিস্তান: ইমরান খান
জাপানে মুদ্রাস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি, চালের দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ
জাপানে মুদ্রাস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি, চালের দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ
গাজাবাসীর প্রতি ইসরায়েলকে দয়া দেখাতে বললেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান
গাজাবাসীর প্রতি ইসরায়েলকে দয়া দেখাতে বললেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান
এআই কণ্ঠে মেলানিয়ার অডিওবই
এআই কণ্ঠে মেলানিয়ার অডিওবই
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
তুরস্কে ৬৩ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
তুরস্কে ৬৩ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মধ্যরাতে ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্প; ক্ষতিগ্রস্ত শতাধিক স্থাপনা
মধ্যরাতে ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্প; ক্ষতিগ্রস্ত শতাধিক স্থাপনা
চালের উচ্চ মূল্য নিয়ে চাপে জাপানের প্রধানমন্ত্রী
চালের উচ্চ মূল্য নিয়ে চাপে জাপানের প্রধানমন্ত্রী
গাজায় যা ঘটছে তা অযৌক্তিক-অগ্রহণযোগ্য: গ্রিক প্রধানমন্ত্রী
গাজায় যা ঘটছে তা অযৌক্তিক-অগ্রহণযোগ্য: গ্রিক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
মাদকপাচারের দায়ে কুয়েতে দুই পুলিশ সদস্যের ১০ বছর করে কারাদণ্ড
মাদকপাচারের দায়ে কুয়েতে দুই পুলিশ সদস্যের ১০ বছর করে কারাদণ্ড
চীনে ভূমিধস: নিহত অন্তত ৪, আটকা ১৭
চীনে ভূমিধস: নিহত অন্তত ৪, আটকা ১৭
সর্বশেষ খবর
আামেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আামেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

কুলাউড়ায় মাদ্রাসা কমিটি গঠনে জালিয়াতি, শিক্ষক গ্রেফতার
কুলাউড়ায় মাদ্রাসা কমিটি গঠনে জালিয়াতি, শিক্ষক গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংকট উত্তরণের পথ জাতীয় সনদ ও নির্বাচন : আ স ম‌ রব
সংকট উত্তরণের পথ জাতীয় সনদ ও নির্বাচন : আ স ম‌ রব

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি
পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি

৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সাভারে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
সাভারে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান আর নেই
বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান আর নেই

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আব্বাস আফ্রিদির বাদ পড়া অন্যায়: কামরান আকমল
আব্বাস আফ্রিদির বাদ পড়া অন্যায়: কামরান আকমল

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একসময় দ্বিগুণ বড় ছিল বৃহস্পতি, প্রভাব ছিল মহাকাশযান ধ্বংসের মতো
একসময় দ্বিগুণ বড় ছিল বৃহস্পতি, প্রভাব ছিল মহাকাশযান ধ্বংসের মতো

৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জঙ্গলের আইনে পরিচালিত হচ্ছে পাকিস্তান: ইমরান খান
জঙ্গলের আইনে পরিচালিত হচ্ছে পাকিস্তান: ইমরান খান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জুলাই শহীদ-আহতদের পরিবারের দায়িত্ব নেবে রাষ্ট্র’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জুলাই শহীদ-আহতদের পরিবারের দায়িত্ব নেবে রাষ্ট্র’

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া
চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে ২৭ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে ২৭ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
কোটালীপাড়ায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে মুদ্রাস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি, চালের দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ
জাপানে মুদ্রাস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি, চালের দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীর প্রতি ইসরায়েলকে দয়া দেখাতে বললেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান
গাজাবাসীর প্রতি ইসরায়েলকে দয়া দেখাতে বললেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই কণ্ঠে মেলানিয়ার অডিওবই
এআই কণ্ঠে মেলানিয়ার অডিওবই

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ
চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক
আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কৃষকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কৃষকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাল থেকে লাশ উদ্ধার
খাল থেকে লাশ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি, গুলি করে হত্যার হুমকি
ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি, গুলি করে হত্যার হুমকি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ছুরিকাঘাতে কলেজছাত্র নিহত
ছুরিকাঘাতে কলেজছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাদবাগানে থোকায় থোকায় ঝুলছে আঙুর
ছাদবাগানে থোকায় থোকায় ঝুলছে আঙুর

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

তুরস্কে ৬৩ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
তুরস্কে ৬৩ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বার্সেলোনার সঙ্গে রাফিনিয়ার নতুন চুক্তি
বার্সেলোনার সঙ্গে রাফিনিয়ার নতুন চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান আর নেই
বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না: বিশেষ সহকারী
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না: বিশেষ সহকারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়
সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার মতো পাগল রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে ইসরায়েল: সাবেক সেনা কর্মকর্তা
দক্ষিণ আফ্রিকার মতো পাগল রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে ইসরায়েল: সাবেক সেনা কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার নির্বাচনী হলফনামায় গরমিল: ব্যবস্থা নিতে ইসিকে দুদকের চিঠি
শেখ হাসিনার নির্বাচনী হলফনামায় গরমিল: ব্যবস্থা নিতে ইসিকে দুদকের চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা
কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা

শোবিজ

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল
উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা
জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা

শোবিজ

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা
গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা