শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কথা অনেকের মনে আছে নিশ্চয়ই। সেদিন খারাপ নির্বাচনের একটি নিকৃষ্ট উদাহরণ তৈরি হয়েছিল। তবে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ জমানায় তার চেয়েও বহু গুণে বেশি বাজে ইলেকশন হয়েছে। এরশাদের ইলেকশনে জণগণের অংশগ্রহণ না থাকলেও ভোট পড়েছিল সাড়ে ৫২ শতাংশ। আগের রাতে প্রিসাইডিং অফিসাররা পোলিং অফিসার ও এজেন্টদের সঙ্গে নিয়ে ভোট কেটে বাক্স বোঝাই করে রাখতেন। প্রথম মেয়াদের শেষে এসে বিএনপি সরকারকেও প্রায় ওই রকমই ভোটারবিহীন একটা ইলেকশন করতে হয়েছিল। সেই ভোটটি হয়েছিল ৯৬-এর ১৫ ফেব্রুয়ারি। লোকদেখানো ভোটে সাধারণ মানুষের বিশেষ আগ্রহ ছিল না। কুড়িয়ে বাড়িয়ে ভোট পড়েছিল মাত্র ২১ শতাংশ। তবে ভোটে কোনো জালিয়াতি হয়নি। জাল ভোট যদি দেওয়া হতো তাহলে আরও অনেক বেশি ভোট পড়তে পারত।

পর্যবেক্ষক মহলের অনেকেই বলেন, দাবার কোটে চালে ভুল করে জাতীয়তাবাদী সরকারকে ওই রকম অস্বাভাবিক একটা ইলেকশন করতে হয়েছিল। কারণ আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি এবং যুগপতের সাথি জামায়াতে ইসলামী মিলে বেগম জিয়ার সরকারের জন্য বেকায়দা পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল। সরকারেরও কিছু একগুঁয়েমি ছিল। তবে শেষ ভালো যার সব ভালো তার। সেই ইলেকশনের মাধ্যমে গঠিত পার্লামেন্ট গণতন্ত্রের পথে পালন করেছিল এক ঐতিহাসিক ভূমিকা। সংসদের প্রথম অধিবেশনেই গৃহীত হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইন। তার কিছুদিন পরেই ৩০ মার্চ ১৯৯৬ সংসদ ভেঙে দেওয়া হয়। বেগম জিয়া ক্ষমতা থেকে স্বেচ্ছায় সরে দাঁড়ান।

গঠিত হয় বিচারপতি হাবিবুর রহমানের তত্ত্বাবধায়ক সরকার। বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম কেয়ারটেকার সরকার, যেটি ছিল পুরোপুরি সংবিধানসম্মত। ১৯৯০ সালে স্বৈরাচার পতনের পর বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের যে সরকার হয়েছিল সেটা গঠনের সময়ে সংবিধানসম্মত ছিল না। পরে পঞ্চম সংসদে সেই সরকারের বৈধতা স্বীকার করে নেওয়া হয় সর্বসম্মতভাবে। কাজেই ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক বা কেয়ারটেকার সরকারের যে বিধান করা হয়, যে কোনো বিচারে তা ইতিহাসের একটি মহৎ দৃষ্টান্ত হিসেবে স্বীকৃত হতে  পারে।

সংসদ অতীতের সাফল্য ও ব্যর্থতা থেকে বিএনপিকে অবশ্যই শিক্ষা নিতে হবে। বাংলাদেশের চলমান রাজনীতিতে সবচেয়ে বড় দল নিঃসন্দেহে বিএনপি। তার সামনের আজকের চ্যালেঞ্জগুলোও তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। জুলাই অভ্যুত্থানের পর জাতীয়তাবাদী এ দলটির  পথ যতটা প্রশস্ত হয়েছে বলে মনে করেছিল, বাস্তবে মোটেও তা নয়। সক্রিয় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেগুলো বিএনপির সঙ্গে মিলে ১৫ বছর আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে তাদের অনেকে এখন আর আগের অবস্থানে নেই। কোনো কোনোটি কোনো কোনো প্রশ্নে বিএনপির বিপরীত অবস্থান গ্রহণ করেছে। ছাত্রদের দল এনসিপি বিএনপিকে এরই মধ্যে প্রতিপক্ষ বানিয়ে নিয়েছে, যদিও দলটি এখন পর্যন্ত কোনো সুসংগঠিত পার্টি হয়ে উঠতে পারেনি।

ধারে না কাটলেও এনসিপি ভারে কম কাটছে না। এত ওজন এ নবীন পার্টির কেমন করে হলো সে এক জটিল সমীকরণ। ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকারের সঙ্গে এনসিপির কী সম্পর্ক তা ওপেন সিক্রেট। ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচনে বিজয়ী ঘোষণা করে ইলেকশন ট্রাইব্যুনাল রায় দেওয়ার পর এনসিপির বিএনপিবিরোধী অবস্থান প্রকট হয়ে উঠেছে। নির্বাচনি ট্রাইব্যুনালের রায় তারা মানতে নারাজ। এনসিপি এখন খোদ নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। দলের একজন এমনও বলেছেন যে নির্বাচন কমিশনের অফিস এখন বিএনপির অফিস হয়ে গেছে। নাগরিক পার্টি এ নির্বাচন কমিশন ভেঙে দিয়ে নতুন কমিশন গঠনের দাবি তুলেছে। তারা বলছে এ কমিশন পুনর্গঠন করে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিতে হবে সবার আগে। দলটি গণপরিষদের ইলেকশনও দাবি করেছে। ট্রাইব্যুনালের রায় মানতে এনসিপির না-রাজি আর ইশরাক হোসেনকে করপোরেশনের মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে না দেওয়া- এ দুইয়ের মধ্যেকার যোগসূত্র লোকের বুঝতে না পারার কোনো কারণ নেই। এ বাস্তবতায় ভারে কাটা নতুন দলটিকে বঙ্গোপসাগরে ভাসিয়ে দেওয়া অত সহজ নয়। অন্যদিকে পুরোনো মিত্র জামায়াতে ইসলামী বিএনপির বিপক্ষে শক্ত অবস্থান তৈরি করতে মরিয়া। কোনো কোনো জায়গায় সংঘাতে লিপ্ত হচ্ছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের গৃহীত নীতিকৌশলের বেশির ভাগই বিএনপি সমর্থন করতে পারছে না। পদে পদে বিরোধ তৈরি হচ্ছে। সংস্কার কমিশনগুলো যেসব সুপারিশ করেছে তার খুব কমসংখ্যকই বিএনপি সমর্থন করছে। যেসব বিষয়ে দলটি জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে সহমত প্রকাশ করেছে, সেগুলোও কবে-কীভাবে বাস্তবায়ন হবে, তা নিয়ে মতভিন্নতা রয়েছে। সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যে সংসদ হবে এবং যে সরকার আসবে তারা সংস্কার করবে। সংস্কার করা অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ না। এ অবস্থান বিএনপির। জাতীয়তাবাদী দল ডিসেম্বরে কিংবা তার আগেই ইলেকশন চাইছে। বিএনপির এ অবস্থানের সঙ্গে সেনাপ্রধানের বক্তব্যের মিল রয়েছে। সেনাপ্রধানও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হোক- এমনটাই প্রত্যাশা করেন।  একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের অপেক্ষায় রয়েছেন বলে গত বুধবার ঢাকা সেনানিবাসে সেনা কর্মকর্তাদের বৈঠকে সেনাপ্রধান এ মনোভাব প্রকাশ করেন। তাঁর মতে রাখাইন রাজ্যের জন্য করিডর দেওয়া, চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার এ সরকারের নেই।   বিষয়টিকে নেতিবাচক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা উচিত নয়।

পক্ষান্তরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান পূর্বাপর বলে চলেছেন যে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন। আর সেই নির্বাচনটি নাকি হবে উৎকৃষ্ট নির্বাচনের এক অতুলনীয় দৃষ্টান্ত। কার্যক্ষেত্রে ডিসেম্বরে ইলেকশন হবে এমন কোনো আলামত নেই। এনসিপির দাবি অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন, স্থানীয় সরকার ও গণপরিষদ নির্বাচন করার পরে যদি জেনারেল ইলেকশন করতে হয়, তাহলে সহসা নির্বাচিত সরকার গঠিত হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। বিএনপি বলছে সামনের জুন পর্যন্ত তারা নির্বাচনের রোডম্যাপের জন্য অপেক্ষা করবে। তারপরই শুরু হবে আন্দোলন। দেশব্যাপী বিএনপির একার পক্ষে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলা এখন কতটা সম্ভব, তা-ও দেখতে হবে। আগেই বলেছি, পুরোনো মিত্র জামায়াতে ইসলামী বিএনপির সঙ্গে নেই। ইউটার্ন নিয়েছে। এ পরিস্থিতি বিএনপিকে মোকাবিলা করতে হবে খুব সাবধানে।

বিএনপি অনেক বড় দল হলেও ১৭ বছরে দলের সাংগঠনিক টাইটনেস অনেকটাই আলগা হয়ে গেছে। দলের হাইকমান্ডের নির্দেশনা অনেক ক্ষেত্রে ঠিকমতো কাজ করছে না। গ্রাম-মফস্বলের একশ্রেণির নেতা-কর্মী ৫ আগস্টের পর ধরাকে সরাজ্ঞান করতে শুরু করেছেন। তাদের ভাবখানা এমন; যেন তাদের দল সরকারে চলেই গিয়েছে। চাঁদাবাজি, দখলবাজিতে তাদের অনেকে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন বলে নানা সূত্রে পাওয়া খবরে প্রতীয়মান হয়। স্কুল-কলেজ, মসজিদ ও মাদরাসার কমিটি, বালুমহাল, সেতুর টোল, টেন্ডার-ফেন্ডার সব তাদের চাই। স্থানীয় প্রশাসনকে চলতে হবে তাদের কথায়। মাঠপর্যায়ে এসব অপকর্ম যে কেবল বিএনপির একশ্রেণির নেতা-কর্মীই করছেন তা কিন্তু নয়। অনেক ক্ষেত্রে বিএনপিকে সামনে দিয়ে অন্যান্য দলের লোকেরা নাকি মিলেমিশেই কর্মসাধন করছে। বিএনপিকে পচাতে কৌশল হিসেবে এটা মন্দ নয়। তবে এ-ও ঠিক যে বিএনপির ইমেজ ক্লিন রাখার দায়িত্ব অন্য কোনো দলের নয়। এ দায়িত্ব জাতীয়তাবাদী দলের নিজের।

দলের ইমেজ নষ্ট করে এমন কাজ থেকে নেতা-কর্মীদের বিরত থাকতে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বহুবার বহুভাবে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। অনেকের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়াও হয়েছে। তাতে ফলোদয় হয়েছে সামান্য। পত্রিকায় প্রতিদিনই বিএনপির একশ্রেণির নেতা-কর্মীর তাফালিংয়ের খবর প্রকাশিত হচ্ছে। তার কিছু সত্য, কিছু হয়তো ফেব্রিকেটেড। কিন্তু সব খবর অসত্য নয়। মনে রাখা দরকার, ভোটের রাজনীতিতে বুদ্ধিমান লোকের খুব দরকার থাকলেও দুষ্ট লোকের বিশেষ প্রয়োজন নেই। পেশিশক্তি দিয়ে ভোটের বাক্স ছিনিয়ে নেওয়া যায়, জালিয়াতি করা যায়, ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে আসতে বাধা দেওয়া যায়, কিন্তু ভোটারের মন জয় করা যায় না। ফেয়ার ভোটে জিততে হলে ভোটারের মন জয় করতে হবে।

অন্যদিকে সামাজিক মাধ্যমে সক্রিয় নেটিজেন ও বিদেশে অবস্থানরত গালিগালাজ চ্যাম্পিয়ন অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টদের অনেকে এখন বিএনপির বিপক্ষে চলে গেছে। নেটিজেনদের অনেকের হিরো হয়ে বসে আছে এ অ্যাক্টিভিস্টরা। সামাজিক মাধ্যমে শত শত কমেন্ট ও পোস্ট দেখা যায়, যেখানে বিএনপির বিরুদ্ধে সত্য-মিথ্যা বলা হচ্ছে, বিশ্রী ভাষায় গালিগালাজ করা হচ্ছে। পক্ষান্তরে জাতীয়তাবাদী দলের কর্মী-সমর্থকরা সামাজিক মাধ্যমে কনটেস্ট করছেন না। প্রতিবাদ করছেন না। সোজা কথায় ইনঅ্যাকটিভ। লোকে বলে তারা অ্যাকটিভ ধান্ধাবাজিতে। বর্তমানে জনমনে সামাজিক মাধ্যমের প্রভাব অনস্বীকার্য। বলাই বাহুল্য সামাজিক মাধ্যমও দলটির জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দিয়েছে বলেই মনে হয়। কেউ কেউ দেশের অরাজক পরিস্থিতিতে ওয়ান-ইলেভেনের পুনরাবৃত্তির আশঙ্কা করছেন। একটি গণতান্ত্রিক দল হিসেবে বিএনপির এদিকটাতেও খেয়াল রাখা দরকার। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে  জাতীয়তাবাদী দলকে আরও সতর্ক হতে হবে। 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগ
নির্বাচনের পথে হাঁটুন
নির্বাচনের পথে হাঁটুন
বাবার সম্পদে মেয়ের হক : সমাজের সবচেয়ে বড় অবহেলিত ফরজ
বাবার সম্পদে মেয়ের হক : সমাজের সবচেয়ে বড় অবহেলিত ফরজ
হজের গুরুত্ব
হজের গুরুত্ব
দেশের স্বার্থ সবকিছুর আগে
দেশের স্বার্থ সবকিছুর আগে
ফের ভুলে ভরা বই!
ফের ভুলে ভরা বই!
চারদিকে অস্থিরতা
চারদিকে অস্থিরতা
অনলাইন জুয়ার ভয়াবহতা
অনলাইন জুয়ার ভয়াবহতা
মানব জাতির ইমাম ইবরাহিম (আ.)
মানব জাতির ইমাম ইবরাহিম (আ.)
বাজেটের রাজনৈতিক অর্থনীতি
বাজেটের রাজনৈতিক অর্থনীতি
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কালিজিরা
কালিজিরা
সর্বশেষ খবর
দেশীয় অস্ত্র ও ককটেলসহ ৫ জনকে পুলিশে দিল জনতা
দেশীয় অস্ত্র ও ককটেলসহ ৫ জনকে পুলিশে দিল জনতা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে বঙ্গবন্ধু হলসহ ১২ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
রাবিতে বঙ্গবন্ধু হলসহ ১২ স্থাপনার নাম পরিবর্তন

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্যাম্পাসের পুকুরে ডুবে ফেনী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ক্যাম্পাসের পুকুরে ডুবে ফেনী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকা পৌরসভা মহিলা দলের নতুন কমিটি ঘোষণা
ভালুকা পৌরসভা মহিলা দলের নতুন কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে
অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন
ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ
রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’
‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা
যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স
যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি
ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯
চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়
এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মুন্সিগঞ্জে গৃহবধূ মিতু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সিগঞ্জে গৃহবধূ মিতু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল : রিমান্ড শেষে ১০ জন কারাগারে
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল : রিমান্ড শেষে ১০ জন কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’
‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী
উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ মে)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন
এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপ্পা মজুমদারের বাসায় আগুন
বাপ্পা মজুমদারের বাসায় আগুন

নগর জীবন

জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার
জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে ১০ হাজার বাংলাদেশি দুশ্চিন্তায়
গ্রিসে ১০ হাজার বাংলাদেশি দুশ্চিন্তায়

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল
উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

রিট খারিজ ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ ইশরাকের শপথে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁসফাঁস
হাঁসফাঁস

ডাংগুলি