ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে মুখে ভারতে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনা ২০০৮ সালের নির্বাচনে হলফনামায় দাখিল করা সম্পদ বিবরণী ও তার আয়কর বিবরণী সম্পদের হিসাবে গরমিল পাওয়ায় এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নিতে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) চিঠি দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন।
বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন দুদক চেয়ারম্যান। হলফনামায় অসত্য তথ্য দেওয়ার অভিযোগে ‘গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২’ এর আওতায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করে সংস্থাটি।
দুদক চেয়ারম্যান বলেন, প্রায় ২২ একর জমি ও একটি মার্সিডিজ বেঞ্জ গাড়ির তথ্য গোপন করার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এজন্য নিবার্চন কমিশনকে ব্যবস্থা নিতে চিঠি দেয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এখানে দুটি বিষয় রয়েছে। একটি অংশ নির্বাচন কমিশনের কাছে চলে গেছে, নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থা নিবে। আরেকটা অংশ হলফনামায় দাখিল করা সম্পদ বিবরণী ও তার আয়কর বিবরণী সম্পদের হিসাব করে আমাদের অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্যানুসারে দুদক পৃথকভাবে আইনগত ব্যবস্থা নেবে। সেটা খানিকটা সময়সাপেক্ষ বিষয়।
বিডি প্রতিদিন/আরাফাত