শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৬, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

রানি এলিজাবেথের যুগে ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের বিবর্তন হয়েছে যেভাবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রানি এলিজাবেথের যুগে ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের বিবর্তন হয়েছে যেভাবে

রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সময়কালে রাজতন্ত্র এবং ব্রিটিশ জনগণের মধ্যে সম্পর্ক নজিরবিহীন বদলে গেছে। সমাজে এই পরিবর্তনের সাথে সাথে রাজতন্ত্রের ভেতর সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা অনুধাবনের অসামান্য শক্তি ছিল রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের। একটি বা দুটি ব্যতিক্রম ছাড়া, তার রাজপ্রসাদের দরজার বাইরে সামাজিক যে বিপ্লব ঘটে চলেছিল তার প্রতি তিনি সংবেদনশীল ছিলেন।

এমন এক সময় তার জন্ম হয়েছিল যখন বিনা বাক্যব্যয়ে পরম্পরা মেনে নেওয়াই ছিল ব্রিটিশ অভিজাত সমাজের রীতি। উচ্চ শ্রেণীর সমাজে ছিল শ্বাস-রোধ করা সব আদব কায়দা। ব্রিটিশ সমাজ তখনও উনবিংশ শতাব্দীর পরম্পরা মতই চলছিল।

বিশ্বযুদ্ধের নৃশংসতা এবং বিপর্যয় স্বত্বেও ব্রিটিশ সমাজে তখনও মূলত সম্পদ, শ্রেণি এবং বংশ পরিচয়ই মান-মর্যাদা, ক্ষমতার মাপকাঠি হিসাবে রয়ে যায়।

রাজপরিবারের আচরণ এবং তাদের সাথে বাইরের জগতের সম্পর্ক কী হবে সে সম্পর্কিত রীতি-নীত ছিল খুবই আড়ষ্ট। নমনীয়তা বা রদবদলের কোনো সুযোগ কার্যত ছিলনা।

দ্বিতীয় এলিজাবেথ যখন সিংহাসনে বসেন, বিশ্বের মানচিত্রের বিশাল একটি অংশ তখনও ছিল লালরঙা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরিণতিতে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন অনেক দুর্বল হয়ে গেলেও পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি।

তিনি সিংহাসনে বসেন একজন আত্মবিশ্বাসী অল্প বয়সী এক নারী হিসাবে। সারা বিশ্বেই সে ঘটনা ছিল ব্যতিক্রমী কারণ ব্রিটেন এবং ব্রিটেনের বাইরে তখন ক্ষমতার ধারকদের প্রায় সবাই ছিলেন মাঝ-বয়সী পুরুষ।

স্যার উইনস্টন চার্চিল সেসময় বলেছিলেন নতুন এক 'এলিজাবেথ যুগের' সূচনা হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর চরম যে কৃচ্ছসাধন নীতি আরোপ করা হয়েছিল, রানির ক্ষমতা গ্রহণের পর তা ধীরে ধীরে তোলা শুরু হয়।

মনে হচ্ছিল ব্রিটিশ রাজতন্ত্র এখন সুরক্ষিত এবং প্রশ্নাতীত। রাজতন্ত্র বিরোধী বিচ্ছিন্ন কিছু কিছু গোষ্ঠী মাঝে মধ্যে কিছু সমালোচনা, চেঁচামেচি কররেও মূলধারার রাজনীতিতে সেগুলোর কোনও ঠাঁই হতোনা।

রাজতন্ত্র নিয়ে বিতর্ক

কিন্তু ১৯৫৭ সালে আধুনিক সমাজে রাজতন্ত্রের ভূমিকা নিয়ে একটি বিতর্ক শুরু হয়। এবং যে বিষয়টি নিয়ে বিস্ময় তৈরি হয়েছিল তা হলো ওই বিতর্কের অবতারণা করেন লর্ড সভার কনজারভেটিভ পার্টির একজন সদস্য।

লর্ড আলট্রিনচ্যাম- যিনি পরে লর্ড সভা থেকে বেরিয়ে যান এবং লর্ড পদবী বাদ দিয়ে বলেছিলে তিনি শুধু পরিচিত হবেন জন গ্রিগ নামে - ন্যাশনাল অ্যান্ড ইংলিশ রিভিউ নামে একটি বিশেষ ধরণের সাময়িকীতে একটি আর্টিকেল লেখেন।

ওই আর্টিকেলে কম বয়সী রানি সম্পর্কে তিনি লেখেন - রানি হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার জন্য "তার প্রশিক্ষণে দারুণ ঘাটতি রয়েছে"। রানির কথা বলার ধরণের সমালোচনা করে লেখেন, শুনলে তার "ঘাড়ে ব্যথা" হয়। রানির ব্যক্তিত্বকে তিনি "একজন যথার্থ স্কুল ছাত্রীর" সাথে তুলনা করেন।

লর্ড আলট্রিনচ্যাম লেখেন, রাজতন্ত্রকে "একই সময়ে সাধারণ এবং অসাধারণ হওয়ার প্রায় অসম্ভব" চ্যালেঞ্জের মোকাবেলা করতে হবে।

ওই আর্টিকেল প্রকাশের পর যে বিতর্ক শুরু হয় তাতে বোঝা যায় রাজতন্ত্র যেভাবে চলছে তা নিয়ে ব্রিটিশ সমাজে নানারকম মতামত রয়েছে।

সমালোচনার চাপে আলট্রিনচ্যাম তখন বলেছিলেন তার ওই আর্টিকেলের উদ্দেশ্য ছিল "রাজতন্ত্রের স্বার্থ রক্ষা, একে শক্তিশালী করা যাতে প্রতিষ্ঠানটি টিকে থাকতে পারে। এই প্রতিষ্ঠান এতই মূল্যবান যে সেটিকে অবজ্ঞা করা যায়না।"

রাজপরিবারের সাথে সাধারণ মানুষের সম্পর্ক নিয়ে বলতে গিয়ে তিনি "সত্যিকারের শ্রেণীহীন কমনওয়েলথ রাজপ্রাসাদের" কথা বলেন। প্রিন্স চার্লসের শিক্ষা নিয়ে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

ষাটের দশকে নতুন সময়

রাজতন্ত্রের পক্ষের লোকজনের রোষের মুখে পড়ে যান আলট্রিনচ্যাম। একদিন একটি টিভি স্টুডিও থেকে বেরুনোর পর রাস্তায় তার ওপর হামলা করে লীগ অফ এম্পায়ার লয়ালিস্ট নামে কট্টর রাজতন্ত্র-পন্থী একটি গোষ্ঠীর লোকজন।

তবে তার ওই অর্টিকেল প্রকাশের পর রাজতন্ত্রের অনমনীয় কাঠামো নিয়ে অনেক মানুষ প্রশ্ন তুলতে শুরু করে।

তারপর ষাটের দশকে সূচনা হয় নতুন এক সময়ের। তরুণ প্রজন্ম, যাদের কথা সমাজে কোনো গুরুত্বই পেত না, তারা উচ্চকণ্ঠে তাদের মতামত প্রকাশ করতে শুরু করে। ফ্যাশন, জীবনযাপন, সংগীত এসবর মাধ্যমে তাদের পছন্দ-অপছন্দ প্রকাশ করতে শুরু করে।

মন্ত্রীর গোপন প্রণয়

দ্যাট ওয়াজ দি উইক দ্যাট ওয়াজের মত টিভি অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে সরাসরি বিদ্রূপ ব্যাঙ্গ করা শুরু হয়। জন প্রোফুমো নামে সেসময়কার একজন মন্ত্রীর গোপন প্রণয় নিয়ে এত কেলেঙ্কারি হয়েছিল যে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের ওপর অনেক মানুষ বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়ছিল।

রাজপরিবারও সমালোচনা থেকে রক্ষা পায়নি। এসব সমালোচনার মুখে রানি দুভাবে তার প্রতিক্রিয়া দেখাতে শুরু করেন।

প্রথমত, রাজপরিবারের সদস্যরা ব্রিটিশ সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আরও বেশি সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে শুরু করেন। বিভিন্ন জায়গায়, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তারা যেতে শুরু করেন যাতে এমন ধারণা তৈরি হয় যে সমাজের সাথে এবং মানুষের সাথে রাজপরিবার আরও বেশি সম্পৃক্ত হচ্ছে।

দ্বিতীয়ত, একের পর এক ব্রিটিশ উপনিবেশ সেসময় স্বাধীন হচ্ছিল, ফলে কমনওয়েলথের প্রধান হিসাবে রানির ভূমিকার গুরুত্ব বাড়তে থাকে।

কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোতে রানি ঘনঘন সফর শুরু করেন। জোটের অপেক্ষাকৃত ধনী এবং দরিদ্র দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্ক এবং আলাপ-আলোচনাকে তিনি উৎসাহিত করতে থাকেন।

রহস্য দূর হতে থাকে

রয়্যাল ফ্যামিলি নামে বিবিসির একটি তথ্যচিত্র ১৯৬৯ সালের জুন মাসে রাজতন্ত্র এবং রাজপরিবার নিয়ে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গিকে অনেক বদলে দেয়।

ওই তথ্যচিত্রে দেখানো হয় রানি কাজ করছেন, কাজের বাইরে অবসরে খেলছেন। বাকিংহাম প্রসাদে নানা ধরনের মানুষের সাথে দেখা করছেন। বিদেশী অতিথিদের স্বাগত জানাচ্ছেন। পরিবারের সদস্যদের সাথে বালমোরাল প্রসাদে অবকাশ কাটাচ্ছেন।

তার বারবি-কিউ করার একটি দৃশ্য ওই তথ্যচিত্রে দেখানো হয় যা সেসময় অনেক আলোচনার জন্ম দিয়েছিল।

কিন্তু রাজপরিবারকে এভাবে সাধারণের কাছে উন্মোচন করা নিয়ে সবাই খুশি ছিলেন না। পরিবারের অনেক সদস্য এবং অনেক উপদেষ্টা মনে করতেন রহস্য রাজপরিবারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় এবং এভাবে মিডিয়ার কাছে নিজেদের এভাবে তুলে ধরলে এটি নষ্ট হবে।

রাজপরিবার যে এভাবে সাধারণ মানুষের সামনে খোলামেলা হচ্ছিল তার পেছনে প্রধান ভূমিকা ছিল রানির স্বামী ডিউক অব এডিনবরার চাচা লর্ড মাউন্টব্যাটেন অব বার্মার।

তিনি মনে করতেন রাজপরিবারকে সময়ের সাথে বদলাতে হবে। তার এই চিন্তাকে অনেকে বলেন "মাউন্টব্যাটেনিজম" মাউন্টব্যাটেনবাদ।

রানির আত্মজীবনীর লেখক বেন পিমলট লিখেছেন, মাউন্টব্যাটেন জনমতকে রাজতন্ত্র এবং রাজপরিবারের "পক্ষে আনার জন্য সচেতন চেষ্টা" শুরু করেছিলেন।

১৯৭৭ সালের রানির ক্ষমতা গ্রহণের সিলভার জুবিলি অনুষ্ঠান উদযাপনের মধ্য দিয়ে দেখানোর চেষ্টা হয় রাজতন্ত্র সাধারণ মানুষের সাথে সম্পৃক্ত।

এ ধরনের খোলামেলা হওয়ার চেষ্টার সাথে সাথে রাজপরিবারের আর্থিক বিষয়গুলোতেও পরিবর্তনের প্রক্রিয়া শুরু হয়।

সিভিল লিস্ট নামে যে ব্যবস্থায় পার্লামেন্ট সরাসরি রাজপরিবারকে পয়সা দেয় তার পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া হয়। তার বিনিয়োগ থেকে আয়ের ওপর কর দিতে শুরু করেন রানি। রাজপ্রসাদের এবং পারিবারিক খরচ অনেক কমিয়ে ফেলা হয়।

দুঃখজনক-ভাবে রাজপরিবারের নতুন প্রজন্মের অনেকে পরিবারের এবং রাজতন্ত্রের মর্যাদা ধরে রাখতে তেমন সচেষ্ট হননি।

যেমন, রানির চার সন্তানের তিনজনেরই বিয়ে ভেঙেছে। এক অগ্নিকাণ্ডে উইন্ডসর প্রাসাদের ক্ষতি বহন নিয়ে অস্বাভাবিকভাবে এক বিতর্ক শুরু হলে, শেষ পর্যন্ত রাজপরিবার জানায় তারাই এর খরচ বহন করবে।

রাজপরিবারের সদস্য এবং রাজপ্রাসাদের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে দি ওয়ে অ্যাহেড নামে গ্রুপ তৈরি করা হয়। সিদ্ধান্ত হয় এই গ্রুপটি বছরে দুবার বৈঠক করবে।

প্রিন্সেস ডায়ানার মৃত্যু

রাজতন্ত্রের ভবিষ্যৎ, রাজপরিবারের খরচপত্রের সংস্থানের মত বিষয় নিয়ে এই গ্রুপের বৈঠকগুলোতে আলোচনা হয়। দেখানোর চেষ্টা হয় কীভাবে রাজপরিবার জনমতে সাড়া দিচ্ছে। এমনকী মানুষজন ভাবার আগে তারাই এসব বিষয় নিয়ে ভাবছে।

কিন্তু যদিও জনমতের সাথে নিজেদের খাপ খাওয়ার সচেতন চেষ্টা রাজপরিবারের কাছ থেকে দেখা যাচ্ছিল, কিন্তু ১৯৭৭ সালে অগাস্টে প্রিন্সেস ডায়ানার মৃত্যুর পর জনগণের যে প্রতিক্রিয়া হয় তাতে প্রচণ্ড চাপে পড়ে যায় রাজপরিবার।

কেন তিনি স্কটল্যান্ডের বালমোরাল প্রাসাদে অবকাশ ভেঙ্গে প্রয়াত সাবেক পুত্রবধূর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে লন্ডনে ফিরলেন না তা নিয়ে তুমুল সমালোচনার মুখে পড়েন রানি।

নতুন শতাব্দীতে রাজতন্ত্র

তবে সমালোচকরা যে বিষয়টি তখন বুঝতে ব্যর্থ হন যে একজন সংবেদনশীল মাতামহ হিসাবে রানি চেয়েছিলেন মা হারা দুই শিশুকে যেন খুব বেশি জনসমক্ষে না আসতে হয় যাতে তারা পরিবারের মধ্যে নিভৃতে এবং শান্তিতে মায়ের মৃত্যুর শোক সামলে উঠতে পারে।

ব্রিটিশ সমাজের চিরাচরিত প্রথা ভেঙ্গে অনেক মানুষ ডায়ানার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করতে গিয়ে বেসামাল আচরণ করেছিল।

ট্যাবলয়েড কয়েকটি পত্রিকার অব্যাহত সমালোচনার মুখে রানি শেষ পর্যন্ত লন্ডনে ফিরে আসেন, এবং নজিরবিহীনভাবে লাইভ টিভিতে তার সাবেক পুত্রবধূর প্রতি সম্মান জানান।

তারপর নতুন শতাব্দীতে এসেও রাজতন্ত্র এবং রাজপরিবারে বিবর্তন অব্যাহত থাকে।

সিংহাসনে আরোহণের সুবর্ণ জয়ন্তী

ব্যবসা, সম্প্রচার, শিল্পকলা সম্পর্কিত বিশেষ দিবসগুলোতে রানি অতিথি হিসাবে অংশ নেন। শহরের বিভিন্ন জায়গায় হঠাৎ করে বেড়াতে গিয়ে স্থানীয় মানুষজনের মুখোমুখি হয়েছেন। এমনি বিবিসির সিরিয়াল নাটক ইস্টএন্ডারের সেটেও হাজির হয়েছিলেন রানি।

ধীরে ধীরে একটি অধিকতর "স্পর্শকাতর অনুভূতি-সম্পন্ন" রাজপরিবারের আত্মপ্রকাশ শুরু হয় যে পরিবার পরিবর্তিত ব্রিটেনের বহুধা সংস্কৃতি এবং বিশ্বাসের ব্যাপারে অনেক সচেতন এবং সহনশীল।

এই কৌশল কতটা সফল হয়েছে তা একটি নমুনা পাওয়া যায় ২০০২ সালে রানির সিংহাসনে আরোহণের সুবর্ণ জয়ন্তী এবং পরে প্লাটিনাম জুবিলি উদযাপনে জনগণের আবেগপূর্ণ অংশগ্রহণে।

ঝামেলার বছর ২০১৯

এই দুই অনুষ্ঠান উদযাপনে দেশের নানা জায়গায় সফর করেন রানি এবং লাখ লাখ মানুষের সমর্থন পান। রানির প্রতি তাদের আবেগ এবং ভালবাসা ছিল স্পষ্ট।

তবে ২০১৩ সালে যখন তার প্রপৌত্র প্রিন্স জর্জ অব কেমব্রিজের জন্ম হয়, কারো পক্ষে হয়তো এটা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব হয়নি যে এই শিশুটিও একসময় রাজ সিংহাসনে বসার সুযোগ পাবে।

রানি নিজেই ২০১৯ সালকে ঝামেলার বছর বলে অভিহিত করেছিলেন: তার স্বামী সড়ক দুর্ঘটনায় পড়েছিলেন। তার ছেলে ডিউক অব ইয়র্ককে রাজকীয় সমস্ত দায়িত্ব ছাড়তে হয়েছিল। এবং প্রিন্স হ্যারি রাজপরিবারের কড়া রীতিনীতির আবহ থেকে নিজেকে মুক্ত করতে চাইছিলেন ।

তবে সাধারণ জনগণের সাথে রাজতন্ত্রের জটিল সম্পর্কে যে পরিবর্তনই আসুক না কেন, এটা পরিষ্কার যে রানির সাথে জনগণের সম্পর্ক ছিল খুবই শক্ত। তার সিংহাসনে বসার পর গত ৭০ বছরে ব্রিটেন আমূল পরিবর্তনের ভেতর দিয়ে গেলেও বহু মানুষ সবসময় তার ব্যাপারে আশ্বস্ত বোধ করেছে।

স্বামী ডিউক অব এডিনবরার - যিনি ২০২১ সালে ৯৯ বছরে মারা যান- সাথে একত্রে ব্রিটেনের সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী এই সম্রাজ্ঞী রাজতন্ত্রকে অক্ষত রাখতে এবং নিরাপদে একবিংশ শতাব্দীতে নিয়ে আসতে সমর্থ হয়েছেন।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে ড্রোন হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে ড্রোন হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে রাশিয়ার ড্রোন হামলা, নিহত ৯
ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে রাশিয়ার ড্রোন হামলা, নিহত ৯
ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধ, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিককে ১৩ বছরের কারাদণ্ড রাশিয়ার
ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধ, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিককে ১৩ বছরের কারাদণ্ড রাশিয়ার
জেরুজালেমে ছুরিকাঘাতে পুলিশ কর্মকর্তা আহত, হামলাকারী নিহত
জেরুজালেমে ছুরিকাঘাতে পুলিশ কর্মকর্তা আহত, হামলাকারী নিহত
ভারতে এবার তুর্কি ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করল মিন্ত্রা-আজিও
ভারতে এবার তুর্কি ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করল মিন্ত্রা-আজিও
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
কলম্বিয়ায় পাঁচ মাসে ৬৬ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ
কলম্বিয়ায় পাঁচ মাসে ৬৬ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ
ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু
ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু
ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
সর্বশেষ খবর
অসহিষ্ণু সমাজ এবং আমাদের করণীয়: গাজীপুরে আলোচনা সভা
অসহিষ্ণু সমাজ এবং আমাদের করণীয়: গাজীপুরে আলোচনা সভা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় দুই হ্যাকারের বাড়ি থেকে সিম কার্ড-ডিভাইস ও নগদ টাকা জব্দ
গাইবান্ধায় দুই হ্যাকারের বাড়ি থেকে সিম কার্ড-ডিভাইস ও নগদ টাকা জব্দ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের শিক্ষকদের মানববন্ধন
খাগড়াছড়িতে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের শিক্ষকদের মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে ড্রোন হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে ড্রোন হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় মাহিন্দ্রা-লরি সংঘর্ষে নিহত ৩
খুলনায় মাহিন্দ্রা-লরি সংঘর্ষে নিহত ৩

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কীভাবে এতটা ফিট থাকেন আনুশকা? জানুন সেই রহস্য
কীভাবে এতটা ফিট থাকেন আনুশকা? জানুন সেই রহস্য

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে রাশিয়ার ড্রোন হামলা, নিহত ৯
ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে রাশিয়ার ড্রোন হামলা, নিহত ৯

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধ, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিককে ১৩ বছরের কারাদণ্ড রাশিয়ার
ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধ, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিককে ১৩ বছরের কারাদণ্ড রাশিয়ার

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায় দ্রুত জাতীয় নির্বাচন: মঈন খান
গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায় দ্রুত জাতীয় নির্বাচন: মঈন খান

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জেরুজালেমে ছুরিকাঘাতে পুলিশ কর্মকর্তা আহত, হামলাকারী নিহত
জেরুজালেমে ছুরিকাঘাতে পুলিশ কর্মকর্তা আহত, হামলাকারী নিহত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে এবার তুর্কি ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করল মিন্ত্রা-আজিও
ভারতে এবার তুর্কি ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করল মিন্ত্রা-আজিও

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইপারটেনশন নিয়ে অবহেলা নয়
হাইপারটেনশন নিয়ে অবহেলা নয়

৫৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব আলো দিবসে খুশির আলো ছড়ানোর প্রত্যয়ে আকিজ এলইডি লাইট
বিশ্ব আলো দিবসে খুশির আলো ছড়ানোর প্রত্যয়ে আকিজ এলইডি লাইট

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

কলম্বিয়ায় পাঁচ মাসে ৬৬ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ
কলম্বিয়ায় পাঁচ মাসে ৬৬ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইপিএলে ইউনাইটেডকে হারিয়েছে চেলসি
ইপিএলে ইউনাইটেডকে হারিয়েছে চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু
ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ৪ বছর পর নতুন প্রেমের গুঞ্জন সামান্থার
বিচ্ছেদের ৪ বছর পর নতুন প্রেমের গুঞ্জন সামান্থার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা তৃতীয়বার আয়ের শীর্ষে রোনালদো, পিছিয়েছেন মেসি
টানা তৃতীয়বার আয়ের শীর্ষে রোনালদো, পিছিয়েছেন মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পকে ‘আলফা মেল’ বলে কটুক্তি করে কটাক্ষের মুখে কঙ্গনা
ট্রাম্পকে ‘আলফা মেল’ বলে কটুক্তি করে কটাক্ষের মুখে কঙ্গনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ চিপ নিয়ে আসছে ‘অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স’
বিশেষ চিপ নিয়ে আসছে ‘অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স’

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প
পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে
চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার স্থলবাহিনীর প্রধান বরখাস্ত
রাশিয়ার স্থলবাহিনীর প্রধান বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে আইফোন ফোল্ড, থাকবে যে চমকপ্রদ ফিচার
আসছে আইফোন ফোল্ড, থাকবে যে চমকপ্রদ ফিচার

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে

মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ
মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ

মাঠে ময়দানে