শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৬, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

রানি এলিজাবেথের যুগে ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের বিবর্তন হয়েছে যেভাবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রানি এলিজাবেথের যুগে ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের বিবর্তন হয়েছে যেভাবে

রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সময়কালে রাজতন্ত্র এবং ব্রিটিশ জনগণের মধ্যে সম্পর্ক নজিরবিহীন বদলে গেছে। সমাজে এই পরিবর্তনের সাথে সাথে রাজতন্ত্রের ভেতর সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা অনুধাবনের অসামান্য শক্তি ছিল রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের। একটি বা দুটি ব্যতিক্রম ছাড়া, তার রাজপ্রসাদের দরজার বাইরে সামাজিক যে বিপ্লব ঘটে চলেছিল তার প্রতি তিনি সংবেদনশীল ছিলেন।

এমন এক সময় তার জন্ম হয়েছিল যখন বিনা বাক্যব্যয়ে পরম্পরা মেনে নেওয়াই ছিল ব্রিটিশ অভিজাত সমাজের রীতি। উচ্চ শ্রেণীর সমাজে ছিল শ্বাস-রোধ করা সব আদব কায়দা। ব্রিটিশ সমাজ তখনও উনবিংশ শতাব্দীর পরম্পরা মতই চলছিল।

বিশ্বযুদ্ধের নৃশংসতা এবং বিপর্যয় স্বত্বেও ব্রিটিশ সমাজে তখনও মূলত সম্পদ, শ্রেণি এবং বংশ পরিচয়ই মান-মর্যাদা, ক্ষমতার মাপকাঠি হিসাবে রয়ে যায়।

রাজপরিবারের আচরণ এবং তাদের সাথে বাইরের জগতের সম্পর্ক কী হবে সে সম্পর্কিত রীতি-নীত ছিল খুবই আড়ষ্ট। নমনীয়তা বা রদবদলের কোনো সুযোগ কার্যত ছিলনা।

দ্বিতীয় এলিজাবেথ যখন সিংহাসনে বসেন, বিশ্বের মানচিত্রের বিশাল একটি অংশ তখনও ছিল লালরঙা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরিণতিতে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন অনেক দুর্বল হয়ে গেলেও পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি।

তিনি সিংহাসনে বসেন একজন আত্মবিশ্বাসী অল্প বয়সী এক নারী হিসাবে। সারা বিশ্বেই সে ঘটনা ছিল ব্যতিক্রমী কারণ ব্রিটেন এবং ব্রিটেনের বাইরে তখন ক্ষমতার ধারকদের প্রায় সবাই ছিলেন মাঝ-বয়সী পুরুষ।

স্যার উইনস্টন চার্চিল সেসময় বলেছিলেন নতুন এক 'এলিজাবেথ যুগের' সূচনা হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর চরম যে কৃচ্ছসাধন নীতি আরোপ করা হয়েছিল, রানির ক্ষমতা গ্রহণের পর তা ধীরে ধীরে তোলা শুরু হয়।

মনে হচ্ছিল ব্রিটিশ রাজতন্ত্র এখন সুরক্ষিত এবং প্রশ্নাতীত। রাজতন্ত্র বিরোধী বিচ্ছিন্ন কিছু কিছু গোষ্ঠী মাঝে মধ্যে কিছু সমালোচনা, চেঁচামেচি কররেও মূলধারার রাজনীতিতে সেগুলোর কোনও ঠাঁই হতোনা।

রাজতন্ত্র নিয়ে বিতর্ক

কিন্তু ১৯৫৭ সালে আধুনিক সমাজে রাজতন্ত্রের ভূমিকা নিয়ে একটি বিতর্ক শুরু হয়। এবং যে বিষয়টি নিয়ে বিস্ময় তৈরি হয়েছিল তা হলো ওই বিতর্কের অবতারণা করেন লর্ড সভার কনজারভেটিভ পার্টির একজন সদস্য।

লর্ড আলট্রিনচ্যাম- যিনি পরে লর্ড সভা থেকে বেরিয়ে যান এবং লর্ড পদবী বাদ দিয়ে বলেছিলে তিনি শুধু পরিচিত হবেন জন গ্রিগ নামে - ন্যাশনাল অ্যান্ড ইংলিশ রিভিউ নামে একটি বিশেষ ধরণের সাময়িকীতে একটি আর্টিকেল লেখেন।

ওই আর্টিকেলে কম বয়সী রানি সম্পর্কে তিনি লেখেন - রানি হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার জন্য "তার প্রশিক্ষণে দারুণ ঘাটতি রয়েছে"। রানির কথা বলার ধরণের সমালোচনা করে লেখেন, শুনলে তার "ঘাড়ে ব্যথা" হয়। রানির ব্যক্তিত্বকে তিনি "একজন যথার্থ স্কুল ছাত্রীর" সাথে তুলনা করেন।

লর্ড আলট্রিনচ্যাম লেখেন, রাজতন্ত্রকে "একই সময়ে সাধারণ এবং অসাধারণ হওয়ার প্রায় অসম্ভব" চ্যালেঞ্জের মোকাবেলা করতে হবে।

ওই আর্টিকেল প্রকাশের পর যে বিতর্ক শুরু হয় তাতে বোঝা যায় রাজতন্ত্র যেভাবে চলছে তা নিয়ে ব্রিটিশ সমাজে নানারকম মতামত রয়েছে।

সমালোচনার চাপে আলট্রিনচ্যাম তখন বলেছিলেন তার ওই আর্টিকেলের উদ্দেশ্য ছিল "রাজতন্ত্রের স্বার্থ রক্ষা, একে শক্তিশালী করা যাতে প্রতিষ্ঠানটি টিকে থাকতে পারে। এই প্রতিষ্ঠান এতই মূল্যবান যে সেটিকে অবজ্ঞা করা যায়না।"

রাজপরিবারের সাথে সাধারণ মানুষের সম্পর্ক নিয়ে বলতে গিয়ে তিনি "সত্যিকারের শ্রেণীহীন কমনওয়েলথ রাজপ্রাসাদের" কথা বলেন। প্রিন্স চার্লসের শিক্ষা নিয়ে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

ষাটের দশকে নতুন সময়

রাজতন্ত্রের পক্ষের লোকজনের রোষের মুখে পড়ে যান আলট্রিনচ্যাম। একদিন একটি টিভি স্টুডিও থেকে বেরুনোর পর রাস্তায় তার ওপর হামলা করে লীগ অফ এম্পায়ার লয়ালিস্ট নামে কট্টর রাজতন্ত্র-পন্থী একটি গোষ্ঠীর লোকজন।

তবে তার ওই অর্টিকেল প্রকাশের পর রাজতন্ত্রের অনমনীয় কাঠামো নিয়ে অনেক মানুষ প্রশ্ন তুলতে শুরু করে।

তারপর ষাটের দশকে সূচনা হয় নতুন এক সময়ের। তরুণ প্রজন্ম, যাদের কথা সমাজে কোনো গুরুত্বই পেত না, তারা উচ্চকণ্ঠে তাদের মতামত প্রকাশ করতে শুরু করে। ফ্যাশন, জীবনযাপন, সংগীত এসবর মাধ্যমে তাদের পছন্দ-অপছন্দ প্রকাশ করতে শুরু করে।

মন্ত্রীর গোপন প্রণয়

দ্যাট ওয়াজ দি উইক দ্যাট ওয়াজের মত টিভি অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে সরাসরি বিদ্রূপ ব্যাঙ্গ করা শুরু হয়। জন প্রোফুমো নামে সেসময়কার একজন মন্ত্রীর গোপন প্রণয় নিয়ে এত কেলেঙ্কারি হয়েছিল যে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের ওপর অনেক মানুষ বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়ছিল।

রাজপরিবারও সমালোচনা থেকে রক্ষা পায়নি। এসব সমালোচনার মুখে রানি দুভাবে তার প্রতিক্রিয়া দেখাতে শুরু করেন।

প্রথমত, রাজপরিবারের সদস্যরা ব্রিটিশ সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আরও বেশি সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে শুরু করেন। বিভিন্ন জায়গায়, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তারা যেতে শুরু করেন যাতে এমন ধারণা তৈরি হয় যে সমাজের সাথে এবং মানুষের সাথে রাজপরিবার আরও বেশি সম্পৃক্ত হচ্ছে।

দ্বিতীয়ত, একের পর এক ব্রিটিশ উপনিবেশ সেসময় স্বাধীন হচ্ছিল, ফলে কমনওয়েলথের প্রধান হিসাবে রানির ভূমিকার গুরুত্ব বাড়তে থাকে।

কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোতে রানি ঘনঘন সফর শুরু করেন। জোটের অপেক্ষাকৃত ধনী এবং দরিদ্র দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্ক এবং আলাপ-আলোচনাকে তিনি উৎসাহিত করতে থাকেন।

রহস্য দূর হতে থাকে

রয়্যাল ফ্যামিলি নামে বিবিসির একটি তথ্যচিত্র ১৯৬৯ সালের জুন মাসে রাজতন্ত্র এবং রাজপরিবার নিয়ে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গিকে অনেক বদলে দেয়।

ওই তথ্যচিত্রে দেখানো হয় রানি কাজ করছেন, কাজের বাইরে অবসরে খেলছেন। বাকিংহাম প্রসাদে নানা ধরনের মানুষের সাথে দেখা করছেন। বিদেশী অতিথিদের স্বাগত জানাচ্ছেন। পরিবারের সদস্যদের সাথে বালমোরাল প্রসাদে অবকাশ কাটাচ্ছেন।

তার বারবি-কিউ করার একটি দৃশ্য ওই তথ্যচিত্রে দেখানো হয় যা সেসময় অনেক আলোচনার জন্ম দিয়েছিল।

কিন্তু রাজপরিবারকে এভাবে সাধারণের কাছে উন্মোচন করা নিয়ে সবাই খুশি ছিলেন না। পরিবারের অনেক সদস্য এবং অনেক উপদেষ্টা মনে করতেন রহস্য রাজপরিবারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় এবং এভাবে মিডিয়ার কাছে নিজেদের এভাবে তুলে ধরলে এটি নষ্ট হবে।

রাজপরিবার যে এভাবে সাধারণ মানুষের সামনে খোলামেলা হচ্ছিল তার পেছনে প্রধান ভূমিকা ছিল রানির স্বামী ডিউক অব এডিনবরার চাচা লর্ড মাউন্টব্যাটেন অব বার্মার।

তিনি মনে করতেন রাজপরিবারকে সময়ের সাথে বদলাতে হবে। তার এই চিন্তাকে অনেকে বলেন "মাউন্টব্যাটেনিজম" মাউন্টব্যাটেনবাদ।

রানির আত্মজীবনীর লেখক বেন পিমলট লিখেছেন, মাউন্টব্যাটেন জনমতকে রাজতন্ত্র এবং রাজপরিবারের "পক্ষে আনার জন্য সচেতন চেষ্টা" শুরু করেছিলেন।

১৯৭৭ সালের রানির ক্ষমতা গ্রহণের সিলভার জুবিলি অনুষ্ঠান উদযাপনের মধ্য দিয়ে দেখানোর চেষ্টা হয় রাজতন্ত্র সাধারণ মানুষের সাথে সম্পৃক্ত।

এ ধরনের খোলামেলা হওয়ার চেষ্টার সাথে সাথে রাজপরিবারের আর্থিক বিষয়গুলোতেও পরিবর্তনের প্রক্রিয়া শুরু হয়।

সিভিল লিস্ট নামে যে ব্যবস্থায় পার্লামেন্ট সরাসরি রাজপরিবারকে পয়সা দেয় তার পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া হয়। তার বিনিয়োগ থেকে আয়ের ওপর কর দিতে শুরু করেন রানি। রাজপ্রসাদের এবং পারিবারিক খরচ অনেক কমিয়ে ফেলা হয়।

দুঃখজনক-ভাবে রাজপরিবারের নতুন প্রজন্মের অনেকে পরিবারের এবং রাজতন্ত্রের মর্যাদা ধরে রাখতে তেমন সচেষ্ট হননি।

যেমন, রানির চার সন্তানের তিনজনেরই বিয়ে ভেঙেছে। এক অগ্নিকাণ্ডে উইন্ডসর প্রাসাদের ক্ষতি বহন নিয়ে অস্বাভাবিকভাবে এক বিতর্ক শুরু হলে, শেষ পর্যন্ত রাজপরিবার জানায় তারাই এর খরচ বহন করবে।

রাজপরিবারের সদস্য এবং রাজপ্রাসাদের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে দি ওয়ে অ্যাহেড নামে গ্রুপ তৈরি করা হয়। সিদ্ধান্ত হয় এই গ্রুপটি বছরে দুবার বৈঠক করবে।

প্রিন্সেস ডায়ানার মৃত্যু

রাজতন্ত্রের ভবিষ্যৎ, রাজপরিবারের খরচপত্রের সংস্থানের মত বিষয় নিয়ে এই গ্রুপের বৈঠকগুলোতে আলোচনা হয়। দেখানোর চেষ্টা হয় কীভাবে রাজপরিবার জনমতে সাড়া দিচ্ছে। এমনকী মানুষজন ভাবার আগে তারাই এসব বিষয় নিয়ে ভাবছে।

কিন্তু যদিও জনমতের সাথে নিজেদের খাপ খাওয়ার সচেতন চেষ্টা রাজপরিবারের কাছ থেকে দেখা যাচ্ছিল, কিন্তু ১৯৭৭ সালে অগাস্টে প্রিন্সেস ডায়ানার মৃত্যুর পর জনগণের যে প্রতিক্রিয়া হয় তাতে প্রচণ্ড চাপে পড়ে যায় রাজপরিবার।

কেন তিনি স্কটল্যান্ডের বালমোরাল প্রাসাদে অবকাশ ভেঙ্গে প্রয়াত সাবেক পুত্রবধূর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে লন্ডনে ফিরলেন না তা নিয়ে তুমুল সমালোচনার মুখে পড়েন রানি।

নতুন শতাব্দীতে রাজতন্ত্র

তবে সমালোচকরা যে বিষয়টি তখন বুঝতে ব্যর্থ হন যে একজন সংবেদনশীল মাতামহ হিসাবে রানি চেয়েছিলেন মা হারা দুই শিশুকে যেন খুব বেশি জনসমক্ষে না আসতে হয় যাতে তারা পরিবারের মধ্যে নিভৃতে এবং শান্তিতে মায়ের মৃত্যুর শোক সামলে উঠতে পারে।

ব্রিটিশ সমাজের চিরাচরিত প্রথা ভেঙ্গে অনেক মানুষ ডায়ানার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করতে গিয়ে বেসামাল আচরণ করেছিল।

ট্যাবলয়েড কয়েকটি পত্রিকার অব্যাহত সমালোচনার মুখে রানি শেষ পর্যন্ত লন্ডনে ফিরে আসেন, এবং নজিরবিহীনভাবে লাইভ টিভিতে তার সাবেক পুত্রবধূর প্রতি সম্মান জানান।

তারপর নতুন শতাব্দীতে এসেও রাজতন্ত্র এবং রাজপরিবারে বিবর্তন অব্যাহত থাকে।

সিংহাসনে আরোহণের সুবর্ণ জয়ন্তী

ব্যবসা, সম্প্রচার, শিল্পকলা সম্পর্কিত বিশেষ দিবসগুলোতে রানি অতিথি হিসাবে অংশ নেন। শহরের বিভিন্ন জায়গায় হঠাৎ করে বেড়াতে গিয়ে স্থানীয় মানুষজনের মুখোমুখি হয়েছেন। এমনি বিবিসির সিরিয়াল নাটক ইস্টএন্ডারের সেটেও হাজির হয়েছিলেন রানি।

ধীরে ধীরে একটি অধিকতর "স্পর্শকাতর অনুভূতি-সম্পন্ন" রাজপরিবারের আত্মপ্রকাশ শুরু হয় যে পরিবার পরিবর্তিত ব্রিটেনের বহুধা সংস্কৃতি এবং বিশ্বাসের ব্যাপারে অনেক সচেতন এবং সহনশীল।

এই কৌশল কতটা সফল হয়েছে তা একটি নমুনা পাওয়া যায় ২০০২ সালে রানির সিংহাসনে আরোহণের সুবর্ণ জয়ন্তী এবং পরে প্লাটিনাম জুবিলি উদযাপনে জনগণের আবেগপূর্ণ অংশগ্রহণে।

ঝামেলার বছর ২০১৯

এই দুই অনুষ্ঠান উদযাপনে দেশের নানা জায়গায় সফর করেন রানি এবং লাখ লাখ মানুষের সমর্থন পান। রানির প্রতি তাদের আবেগ এবং ভালবাসা ছিল স্পষ্ট।

তবে ২০১৩ সালে যখন তার প্রপৌত্র প্রিন্স জর্জ অব কেমব্রিজের জন্ম হয়, কারো পক্ষে হয়তো এটা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব হয়নি যে এই শিশুটিও একসময় রাজ সিংহাসনে বসার সুযোগ পাবে।

রানি নিজেই ২০১৯ সালকে ঝামেলার বছর বলে অভিহিত করেছিলেন: তার স্বামী সড়ক দুর্ঘটনায় পড়েছিলেন। তার ছেলে ডিউক অব ইয়র্ককে রাজকীয় সমস্ত দায়িত্ব ছাড়তে হয়েছিল। এবং প্রিন্স হ্যারি রাজপরিবারের কড়া রীতিনীতির আবহ থেকে নিজেকে মুক্ত করতে চাইছিলেন ।

তবে সাধারণ জনগণের সাথে রাজতন্ত্রের জটিল সম্পর্কে যে পরিবর্তনই আসুক না কেন, এটা পরিষ্কার যে রানির সাথে জনগণের সম্পর্ক ছিল খুবই শক্ত। তার সিংহাসনে বসার পর গত ৭০ বছরে ব্রিটেন আমূল পরিবর্তনের ভেতর দিয়ে গেলেও বহু মানুষ সবসময় তার ব্যাপারে আশ্বস্ত বোধ করেছে।

স্বামী ডিউক অব এডিনবরার - যিনি ২০২১ সালে ৯৯ বছরে মারা যান- সাথে একত্রে ব্রিটেনের সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী এই সম্রাজ্ঞী রাজতন্ত্রকে অক্ষত রাখতে এবং নিরাপদে একবিংশ শতাব্দীতে নিয়ে আসতে সমর্থ হয়েছেন।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
ট্রাম্পকে ‘এপস্টেইন ফাইল’ প্রকাশের আহ্বান ইলন মাস্কের
ট্রাম্পকে ‘এপস্টেইন ফাইল’ প্রকাশের আহ্বান ইলন মাস্কের
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
দুবাইয়ে ই-বাইক, ই-স্কুটার নিষিদ্ধ নিয়ে বিতর্ক
দুবাইয়ে ই-বাইক, ই-স্কুটার নিষিদ্ধ নিয়ে বিতর্ক
ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্যে বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্যে বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি
গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’
‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ
প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ

৫৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ
আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার
১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা
শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান
গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু
সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’, থাকছে যেসব আয়োজন
ঢাবিতে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’, থাকছে যেসব আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে রাজধানীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে রাজধানীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লিটন-শামীমের ব্যাটে বাংলাদেশের লড়াকু সংগ্রহ
লিটন-শামীমের ব্যাটে বাংলাদেশের লড়াকু সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাঁজাসহ আটক স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আজীবন বহিষ্কার
গাঁজাসহ আটক স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আজীবন বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী গ্রেফতার
টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ টাকার ওষুধ ৮০ টাকায় বিক্রি, জরিমানা ৫০ হাজার
৯ টাকার ওষুধ ৮০ টাকায় বিক্রি, জরিমানা ৫০ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দর : নতুন ব্যবস্থাপনায় গতি বেড়েছে এনসিটিতে
চট্টগ্রাম বন্দর : নতুন ব্যবস্থাপনায় গতি বেড়েছে এনসিটিতে

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গ্রাফিতি প্রতিযোগিতা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গ্রাফিতি প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৮
সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৮

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ