শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৬, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

রানি এলিজাবেথের যুগে ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের বিবর্তন হয়েছে যেভাবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রানি এলিজাবেথের যুগে ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের বিবর্তন হয়েছে যেভাবে

রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সময়কালে রাজতন্ত্র এবং ব্রিটিশ জনগণের মধ্যে সম্পর্ক নজিরবিহীন বদলে গেছে। সমাজে এই পরিবর্তনের সাথে সাথে রাজতন্ত্রের ভেতর সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা অনুধাবনের অসামান্য শক্তি ছিল রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের। একটি বা দুটি ব্যতিক্রম ছাড়া, তার রাজপ্রসাদের দরজার বাইরে সামাজিক যে বিপ্লব ঘটে চলেছিল তার প্রতি তিনি সংবেদনশীল ছিলেন।

এমন এক সময় তার জন্ম হয়েছিল যখন বিনা বাক্যব্যয়ে পরম্পরা মেনে নেওয়াই ছিল ব্রিটিশ অভিজাত সমাজের রীতি। উচ্চ শ্রেণীর সমাজে ছিল শ্বাস-রোধ করা সব আদব কায়দা। ব্রিটিশ সমাজ তখনও উনবিংশ শতাব্দীর পরম্পরা মতই চলছিল।

বিশ্বযুদ্ধের নৃশংসতা এবং বিপর্যয় স্বত্বেও ব্রিটিশ সমাজে তখনও মূলত সম্পদ, শ্রেণি এবং বংশ পরিচয়ই মান-মর্যাদা, ক্ষমতার মাপকাঠি হিসাবে রয়ে যায়।

রাজপরিবারের আচরণ এবং তাদের সাথে বাইরের জগতের সম্পর্ক কী হবে সে সম্পর্কিত রীতি-নীত ছিল খুবই আড়ষ্ট। নমনীয়তা বা রদবদলের কোনো সুযোগ কার্যত ছিলনা।

দ্বিতীয় এলিজাবেথ যখন সিংহাসনে বসেন, বিশ্বের মানচিত্রের বিশাল একটি অংশ তখনও ছিল লালরঙা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরিণতিতে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন অনেক দুর্বল হয়ে গেলেও পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি।

তিনি সিংহাসনে বসেন একজন আত্মবিশ্বাসী অল্প বয়সী এক নারী হিসাবে। সারা বিশ্বেই সে ঘটনা ছিল ব্যতিক্রমী কারণ ব্রিটেন এবং ব্রিটেনের বাইরে তখন ক্ষমতার ধারকদের প্রায় সবাই ছিলেন মাঝ-বয়সী পুরুষ।

স্যার উইনস্টন চার্চিল সেসময় বলেছিলেন নতুন এক 'এলিজাবেথ যুগের' সূচনা হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর চরম যে কৃচ্ছসাধন নীতি আরোপ করা হয়েছিল, রানির ক্ষমতা গ্রহণের পর তা ধীরে ধীরে তোলা শুরু হয়।

মনে হচ্ছিল ব্রিটিশ রাজতন্ত্র এখন সুরক্ষিত এবং প্রশ্নাতীত। রাজতন্ত্র বিরোধী বিচ্ছিন্ন কিছু কিছু গোষ্ঠী মাঝে মধ্যে কিছু সমালোচনা, চেঁচামেচি কররেও মূলধারার রাজনীতিতে সেগুলোর কোনও ঠাঁই হতোনা।

রাজতন্ত্র নিয়ে বিতর্ক

কিন্তু ১৯৫৭ সালে আধুনিক সমাজে রাজতন্ত্রের ভূমিকা নিয়ে একটি বিতর্ক শুরু হয়। এবং যে বিষয়টি নিয়ে বিস্ময় তৈরি হয়েছিল তা হলো ওই বিতর্কের অবতারণা করেন লর্ড সভার কনজারভেটিভ পার্টির একজন সদস্য।

লর্ড আলট্রিনচ্যাম- যিনি পরে লর্ড সভা থেকে বেরিয়ে যান এবং লর্ড পদবী বাদ দিয়ে বলেছিলে তিনি শুধু পরিচিত হবেন জন গ্রিগ নামে - ন্যাশনাল অ্যান্ড ইংলিশ রিভিউ নামে একটি বিশেষ ধরণের সাময়িকীতে একটি আর্টিকেল লেখেন।

ওই আর্টিকেলে কম বয়সী রানি সম্পর্কে তিনি লেখেন - রানি হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার জন্য "তার প্রশিক্ষণে দারুণ ঘাটতি রয়েছে"। রানির কথা বলার ধরণের সমালোচনা করে লেখেন, শুনলে তার "ঘাড়ে ব্যথা" হয়। রানির ব্যক্তিত্বকে তিনি "একজন যথার্থ স্কুল ছাত্রীর" সাথে তুলনা করেন।

লর্ড আলট্রিনচ্যাম লেখেন, রাজতন্ত্রকে "একই সময়ে সাধারণ এবং অসাধারণ হওয়ার প্রায় অসম্ভব" চ্যালেঞ্জের মোকাবেলা করতে হবে।

ওই আর্টিকেল প্রকাশের পর যে বিতর্ক শুরু হয় তাতে বোঝা যায় রাজতন্ত্র যেভাবে চলছে তা নিয়ে ব্রিটিশ সমাজে নানারকম মতামত রয়েছে।

সমালোচনার চাপে আলট্রিনচ্যাম তখন বলেছিলেন তার ওই আর্টিকেলের উদ্দেশ্য ছিল "রাজতন্ত্রের স্বার্থ রক্ষা, একে শক্তিশালী করা যাতে প্রতিষ্ঠানটি টিকে থাকতে পারে। এই প্রতিষ্ঠান এতই মূল্যবান যে সেটিকে অবজ্ঞা করা যায়না।"

রাজপরিবারের সাথে সাধারণ মানুষের সম্পর্ক নিয়ে বলতে গিয়ে তিনি "সত্যিকারের শ্রেণীহীন কমনওয়েলথ রাজপ্রাসাদের" কথা বলেন। প্রিন্স চার্লসের শিক্ষা নিয়ে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

ষাটের দশকে নতুন সময়

রাজতন্ত্রের পক্ষের লোকজনের রোষের মুখে পড়ে যান আলট্রিনচ্যাম। একদিন একটি টিভি স্টুডিও থেকে বেরুনোর পর রাস্তায় তার ওপর হামলা করে লীগ অফ এম্পায়ার লয়ালিস্ট নামে কট্টর রাজতন্ত্র-পন্থী একটি গোষ্ঠীর লোকজন।

তবে তার ওই অর্টিকেল প্রকাশের পর রাজতন্ত্রের অনমনীয় কাঠামো নিয়ে অনেক মানুষ প্রশ্ন তুলতে শুরু করে।

তারপর ষাটের দশকে সূচনা হয় নতুন এক সময়ের। তরুণ প্রজন্ম, যাদের কথা সমাজে কোনো গুরুত্বই পেত না, তারা উচ্চকণ্ঠে তাদের মতামত প্রকাশ করতে শুরু করে। ফ্যাশন, জীবনযাপন, সংগীত এসবর মাধ্যমে তাদের পছন্দ-অপছন্দ প্রকাশ করতে শুরু করে।

মন্ত্রীর গোপন প্রণয়

দ্যাট ওয়াজ দি উইক দ্যাট ওয়াজের মত টিভি অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে সরাসরি বিদ্রূপ ব্যাঙ্গ করা শুরু হয়। জন প্রোফুমো নামে সেসময়কার একজন মন্ত্রীর গোপন প্রণয় নিয়ে এত কেলেঙ্কারি হয়েছিল যে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের ওপর অনেক মানুষ বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়ছিল।

রাজপরিবারও সমালোচনা থেকে রক্ষা পায়নি। এসব সমালোচনার মুখে রানি দুভাবে তার প্রতিক্রিয়া দেখাতে শুরু করেন।

প্রথমত, রাজপরিবারের সদস্যরা ব্রিটিশ সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আরও বেশি সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে শুরু করেন। বিভিন্ন জায়গায়, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তারা যেতে শুরু করেন যাতে এমন ধারণা তৈরি হয় যে সমাজের সাথে এবং মানুষের সাথে রাজপরিবার আরও বেশি সম্পৃক্ত হচ্ছে।

দ্বিতীয়ত, একের পর এক ব্রিটিশ উপনিবেশ সেসময় স্বাধীন হচ্ছিল, ফলে কমনওয়েলথের প্রধান হিসাবে রানির ভূমিকার গুরুত্ব বাড়তে থাকে।

কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোতে রানি ঘনঘন সফর শুরু করেন। জোটের অপেক্ষাকৃত ধনী এবং দরিদ্র দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্ক এবং আলাপ-আলোচনাকে তিনি উৎসাহিত করতে থাকেন।

রহস্য দূর হতে থাকে

রয়্যাল ফ্যামিলি নামে বিবিসির একটি তথ্যচিত্র ১৯৬৯ সালের জুন মাসে রাজতন্ত্র এবং রাজপরিবার নিয়ে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গিকে অনেক বদলে দেয়।

ওই তথ্যচিত্রে দেখানো হয় রানি কাজ করছেন, কাজের বাইরে অবসরে খেলছেন। বাকিংহাম প্রসাদে নানা ধরনের মানুষের সাথে দেখা করছেন। বিদেশী অতিথিদের স্বাগত জানাচ্ছেন। পরিবারের সদস্যদের সাথে বালমোরাল প্রসাদে অবকাশ কাটাচ্ছেন।

তার বারবি-কিউ করার একটি দৃশ্য ওই তথ্যচিত্রে দেখানো হয় যা সেসময় অনেক আলোচনার জন্ম দিয়েছিল।

কিন্তু রাজপরিবারকে এভাবে সাধারণের কাছে উন্মোচন করা নিয়ে সবাই খুশি ছিলেন না। পরিবারের অনেক সদস্য এবং অনেক উপদেষ্টা মনে করতেন রহস্য রাজপরিবারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় এবং এভাবে মিডিয়ার কাছে নিজেদের এভাবে তুলে ধরলে এটি নষ্ট হবে।

রাজপরিবার যে এভাবে সাধারণ মানুষের সামনে খোলামেলা হচ্ছিল তার পেছনে প্রধান ভূমিকা ছিল রানির স্বামী ডিউক অব এডিনবরার চাচা লর্ড মাউন্টব্যাটেন অব বার্মার।

তিনি মনে করতেন রাজপরিবারকে সময়ের সাথে বদলাতে হবে। তার এই চিন্তাকে অনেকে বলেন "মাউন্টব্যাটেনিজম" মাউন্টব্যাটেনবাদ।

রানির আত্মজীবনীর লেখক বেন পিমলট লিখেছেন, মাউন্টব্যাটেন জনমতকে রাজতন্ত্র এবং রাজপরিবারের "পক্ষে আনার জন্য সচেতন চেষ্টা" শুরু করেছিলেন।

১৯৭৭ সালের রানির ক্ষমতা গ্রহণের সিলভার জুবিলি অনুষ্ঠান উদযাপনের মধ্য দিয়ে দেখানোর চেষ্টা হয় রাজতন্ত্র সাধারণ মানুষের সাথে সম্পৃক্ত।

এ ধরনের খোলামেলা হওয়ার চেষ্টার সাথে সাথে রাজপরিবারের আর্থিক বিষয়গুলোতেও পরিবর্তনের প্রক্রিয়া শুরু হয়।

সিভিল লিস্ট নামে যে ব্যবস্থায় পার্লামেন্ট সরাসরি রাজপরিবারকে পয়সা দেয় তার পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া হয়। তার বিনিয়োগ থেকে আয়ের ওপর কর দিতে শুরু করেন রানি। রাজপ্রসাদের এবং পারিবারিক খরচ অনেক কমিয়ে ফেলা হয়।

দুঃখজনক-ভাবে রাজপরিবারের নতুন প্রজন্মের অনেকে পরিবারের এবং রাজতন্ত্রের মর্যাদা ধরে রাখতে তেমন সচেষ্ট হননি।

যেমন, রানির চার সন্তানের তিনজনেরই বিয়ে ভেঙেছে। এক অগ্নিকাণ্ডে উইন্ডসর প্রাসাদের ক্ষতি বহন নিয়ে অস্বাভাবিকভাবে এক বিতর্ক শুরু হলে, শেষ পর্যন্ত রাজপরিবার জানায় তারাই এর খরচ বহন করবে।

রাজপরিবারের সদস্য এবং রাজপ্রাসাদের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে দি ওয়ে অ্যাহেড নামে গ্রুপ তৈরি করা হয়। সিদ্ধান্ত হয় এই গ্রুপটি বছরে দুবার বৈঠক করবে।

প্রিন্সেস ডায়ানার মৃত্যু

রাজতন্ত্রের ভবিষ্যৎ, রাজপরিবারের খরচপত্রের সংস্থানের মত বিষয় নিয়ে এই গ্রুপের বৈঠকগুলোতে আলোচনা হয়। দেখানোর চেষ্টা হয় কীভাবে রাজপরিবার জনমতে সাড়া দিচ্ছে। এমনকী মানুষজন ভাবার আগে তারাই এসব বিষয় নিয়ে ভাবছে।

কিন্তু যদিও জনমতের সাথে নিজেদের খাপ খাওয়ার সচেতন চেষ্টা রাজপরিবারের কাছ থেকে দেখা যাচ্ছিল, কিন্তু ১৯৭৭ সালে অগাস্টে প্রিন্সেস ডায়ানার মৃত্যুর পর জনগণের যে প্রতিক্রিয়া হয় তাতে প্রচণ্ড চাপে পড়ে যায় রাজপরিবার।

কেন তিনি স্কটল্যান্ডের বালমোরাল প্রাসাদে অবকাশ ভেঙ্গে প্রয়াত সাবেক পুত্রবধূর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে লন্ডনে ফিরলেন না তা নিয়ে তুমুল সমালোচনার মুখে পড়েন রানি।

নতুন শতাব্দীতে রাজতন্ত্র

তবে সমালোচকরা যে বিষয়টি তখন বুঝতে ব্যর্থ হন যে একজন সংবেদনশীল মাতামহ হিসাবে রানি চেয়েছিলেন মা হারা দুই শিশুকে যেন খুব বেশি জনসমক্ষে না আসতে হয় যাতে তারা পরিবারের মধ্যে নিভৃতে এবং শান্তিতে মায়ের মৃত্যুর শোক সামলে উঠতে পারে।

ব্রিটিশ সমাজের চিরাচরিত প্রথা ভেঙ্গে অনেক মানুষ ডায়ানার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করতে গিয়ে বেসামাল আচরণ করেছিল।

ট্যাবলয়েড কয়েকটি পত্রিকার অব্যাহত সমালোচনার মুখে রানি শেষ পর্যন্ত লন্ডনে ফিরে আসেন, এবং নজিরবিহীনভাবে লাইভ টিভিতে তার সাবেক পুত্রবধূর প্রতি সম্মান জানান।

তারপর নতুন শতাব্দীতে এসেও রাজতন্ত্র এবং রাজপরিবারে বিবর্তন অব্যাহত থাকে।

সিংহাসনে আরোহণের সুবর্ণ জয়ন্তী

ব্যবসা, সম্প্রচার, শিল্পকলা সম্পর্কিত বিশেষ দিবসগুলোতে রানি অতিথি হিসাবে অংশ নেন। শহরের বিভিন্ন জায়গায় হঠাৎ করে বেড়াতে গিয়ে স্থানীয় মানুষজনের মুখোমুখি হয়েছেন। এমনি বিবিসির সিরিয়াল নাটক ইস্টএন্ডারের সেটেও হাজির হয়েছিলেন রানি।

ধীরে ধীরে একটি অধিকতর "স্পর্শকাতর অনুভূতি-সম্পন্ন" রাজপরিবারের আত্মপ্রকাশ শুরু হয় যে পরিবার পরিবর্তিত ব্রিটেনের বহুধা সংস্কৃতি এবং বিশ্বাসের ব্যাপারে অনেক সচেতন এবং সহনশীল।

এই কৌশল কতটা সফল হয়েছে তা একটি নমুনা পাওয়া যায় ২০০২ সালে রানির সিংহাসনে আরোহণের সুবর্ণ জয়ন্তী এবং পরে প্লাটিনাম জুবিলি উদযাপনে জনগণের আবেগপূর্ণ অংশগ্রহণে।

ঝামেলার বছর ২০১৯

এই দুই অনুষ্ঠান উদযাপনে দেশের নানা জায়গায় সফর করেন রানি এবং লাখ লাখ মানুষের সমর্থন পান। রানির প্রতি তাদের আবেগ এবং ভালবাসা ছিল স্পষ্ট।

তবে ২০১৩ সালে যখন তার প্রপৌত্র প্রিন্স জর্জ অব কেমব্রিজের জন্ম হয়, কারো পক্ষে হয়তো এটা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব হয়নি যে এই শিশুটিও একসময় রাজ সিংহাসনে বসার সুযোগ পাবে।

রানি নিজেই ২০১৯ সালকে ঝামেলার বছর বলে অভিহিত করেছিলেন: তার স্বামী সড়ক দুর্ঘটনায় পড়েছিলেন। তার ছেলে ডিউক অব ইয়র্ককে রাজকীয় সমস্ত দায়িত্ব ছাড়তে হয়েছিল। এবং প্রিন্স হ্যারি রাজপরিবারের কড়া রীতিনীতির আবহ থেকে নিজেকে মুক্ত করতে চাইছিলেন ।

তবে সাধারণ জনগণের সাথে রাজতন্ত্রের জটিল সম্পর্কে যে পরিবর্তনই আসুক না কেন, এটা পরিষ্কার যে রানির সাথে জনগণের সম্পর্ক ছিল খুবই শক্ত। তার সিংহাসনে বসার পর গত ৭০ বছরে ব্রিটেন আমূল পরিবর্তনের ভেতর দিয়ে গেলেও বহু মানুষ সবসময় তার ব্যাপারে আশ্বস্ত বোধ করেছে।

স্বামী ডিউক অব এডিনবরার - যিনি ২০২১ সালে ৯৯ বছরে মারা যান- সাথে একত্রে ব্রিটেনের সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী এই সম্রাজ্ঞী রাজতন্ত্রকে অক্ষত রাখতে এবং নিরাপদে একবিংশ শতাব্দীতে নিয়ে আসতে সমর্থ হয়েছেন।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
যুদ্ধবিরতির পরও ২৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও ২৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের সমালোচনায় অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের সমালোচনায় অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনিদের মরদেহে ভয়াবহ নির্যাতনের চিহ্ন, অঙ্গ চুরির অভিযোগ
ফিলিস্তিনিদের মরদেহে ভয়াবহ নির্যাতনের চিহ্ন, অঙ্গ চুরির অভিযোগ
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, বহু হতাহত
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, বহু হতাহত
মারা গেলেন নোবেল জয়ী পদার্থবিদ চেন নিং ইয়াং
মারা গেলেন নোবেল জয়ী পদার্থবিদ চেন নিং ইয়াং
নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন নোবেলজয়ী মাচাদো
নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন নোবেলজয়ী মাচাদো
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম