শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৫, শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদন

ব্রিটিশ পাউন্ডের দরে রেকর্ড ধসের পেছনে যাকে দায়ী করা হচ্ছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ব্রিটিশ পাউন্ডের দরে রেকর্ড ধসের পেছনে যাকে দায়ী করা হচ্ছে

চলতি সপ্তাহে মার্কিন ডলারের বিপরীতে ব্রিটিশ পাউন্ডের দর সর্বনিন্মে নেমে গেছে। ইউকে বন্ড বিক্রয়ে ব্যাপক ধস নামায় এই পরিস্থিতিতে পড়েছে ব্রিটিশ পাউন্ড। আর এ জন্য কেবল একজন ব্যক্তিকেই দায়ী করছেন বিশ্লেষকরা। তিনি হলেন- ব্রিটেনের নতুন অর্থমন্ত্রী কোয়াসি কোয়ার্টেং। কেননা, সম্প্রতি তিনি কর কমানোর ঘোষণা দেওয়ার পরই ব্রিটিশ পাউন্ডের দরে ধস নামে। তবে ব্রিটেন স্ব-প্ররোচিত অর্থনৈতিক এই বিপর্যয় থেকে বেরিয়ে আসার উপায় খুঁজছে।

প্রায় এক মাস হল ব্রিটেনের শীর্ষ অর্থনৈতিক পদ- চ্যান্সেলর অব এক্সচেকার তথা অর্থমন্ত্রীর পদে আসীন হয়েছেন ৪৭ বছর বয়সী কোয়াসি কোয়ার্টেং। তিনি কোনওভাবেই অনভিজ্ঞ নন। ২০১০ সালে সংসদ সদস্য হওয়ার আগে, তিনি বিনিয়োগ ব্যাংক এবং হেজ ফান্ডে কাজ করেন। তিনি কেমব্রিজের ইটন কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন এবং হার্ভার্ডে কেনেডি স্কলার ছিলেন। তিনি একজন প্রশিক্ষিত অর্থনৈতিক ইতিহাসবিদ। তিনি অর্থনীতির ওপর বেশ কয়েকটি বই লিখেছেন, যেগুলো ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে এবং এসব বইয়ের জন্য বহু অনুদানও পেয়েছেন।

ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস সরকারের অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরে দেশটির অর্থনীতির এই ধসের জন্য এই অর্থনীতিবিদ দায়ী বলে মনে করা হচ্ছে।

শুক্রবার কোয়াসি কোয়ার্টেং একটি ‘মিনি বাজেট’ ঘোষণা করেন। এতে দেড় লাখ পাউন্ডের বেশি আয় করা নাগরিকদের জন্য ৪৫ শতাংশ পর্যন্ত আয়কর বাতিল এবং ব্যাংকারদের বোনাসের উপর ‘ক্যাপ’ বাতিলের ঘোষণা দেওয়া হয়।

এই পদক্ষেপগুলো যে নাটকীয়ভাবে সরকারের রাজস্ব হ্রাস করবে তা অনুমিতই ছিল। একই সময়ে ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে সৃষ্ট ভোক্তাদের ক্রমবর্ধমান বিদ্যুৎ বিল থেকে পরিত্রাণ দিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করার পরিকল্পনাও করেছে লিজ ট্রাস সরকার। এর অর্থ হল- যখন সব কিছুর দাম দ্রুত বাড়ছে, তখন পরিস্থিতি সামাল দিতে বড় অংকের অর্থ ধার করছে সরকার। এই বিষয়গুলো একসঙ্গে মেলানো যায় না তা বুঝতে বা দেখতে কেমব্রিজের পিএইচডি লাগে না।

বাজারের প্রতিক্রিয়া কী?

বাজারে বর্তমানে আতঙ্ক বিরাজ করছে। গত সোমবার প্রতি পাউন্ডের দর ছিল ১.০৩ মার্কিন ডলারের সমান, যা বিগত ছয় মাস আগের থেকে ২২ শতাংশ কম। সুদের হার বৃদ্ধি পাওয়ায় ইতোমধ্যে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে, যাকে যুক্তরাজ্য ‘কস্ট অব লিভিং ক্রাইসিস’ বলে থাকে। এর দুই দিন পর, ব্যাংক অব ইংল্যান্ড ব্রিটেনের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে মরিয়া প্রয়াস চালায় এবং জরুরি ভিত্তিতে বিপুল পরিমাণ বন্ড কিনে নেয়।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) সাধারণত টিনপট একনায়কত্ব এবং বানানা রিপাবলিকের মতো দেশগুলোকে এই ধরনের পদক্ষেপে তিরস্কারের মাধ্যমে হস্তক্ষেপ করে।

মঙ্গলবার প্রকাশিত গভীর সমালোচনামূলক নোটে জাতিসংঘ-সমর্থিত তহবিল আইএমএফ বলেছে, “ব্রিটেনের এসব পদক্ষেপে দেশটিতে বৈষম্য বাড়াতে পারে।”

ব্রিটেনের এই ‘মিনি বাজেট’- ব্রিটিশ অর্থনৈতিক স্কেলের জন্য ব্রেক্সিট, মহামারী এবং ইউক্রেন যুদ্ধের চেয়েও বড় বিপর্যয় বলে মনে হচ্ছে। তাহলে লিজ ট্রাস সরকার কেন এমন করল?

বিশ্লেষকরা মাথা চুলাচ্ছিলেন, বিশেষ করে যখন ট্রাস সরকার বাজেটের জন্য ‘অফিস ফর বাজেট রেসপন্সিবিলিটি’র মতো বিষয়টি মূল্যায়ন করার প্রয়োজনীয়তা লঙ্ঘন করে।

অনেকেই মনে করেন- অর্থনীতি বিষয়ে কোয়ার্টেংর লেখায় এমন কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়, যা চরম মুক্ত বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিতর্কিত- বলা যায় মৌলবাদী মতবাদ বা দৃষ্টিভঙ্গি বর্ণনা করে। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল- কোয়ার্টেং, ট্রাস ও অন্যান্য কনজারভেটিভ এমপি কর্তৃক  ২০১২ সালে প্রকাশিত একটি বই, যার নাম ‘ব্রিটানিয়া আনচেইন্ড’। বইটি যুক্তি দেখায় যে- ব্রিটেন ‘উচ্চ ট্যাক্স’ এবং ‘অত্যধিক আইন’ দ্বারা একটি ‘স্ফীত রাষ্ট্র’ হয়ে উঠেছে। কেবলমাত্র আক্রমণাত্মক প্রো-মার্কেট, স্বাধীনতাবাদী অবস্থান দেশটিকে শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে পৌঁছে দিতে পারে। এই দৃষ্টিকোণ থেকে, দ্রুত বর্ধনশীল এশীয় অর্থনীতির তুলনায় যুক্তরাজ্যকে চরম দুর্দশাগ্রস্ত দেখাচ্ছে।

বইটিতে আরও বলা হয়, “ভারতীয় শিশুরা ডাক্তার বা ব্যবসায়ী হতে চায়, ব্রিটিশরা ফুটবল এবং পপ সঙ্গীতে বেশি আগ্রহী।”

ক্রেডিট সংকট ও অর্থনৈতিক পতন এড়াতে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের পদক্ষেপ

সেই সময়, ব্রিটানিয়া আনচেইনড’ এর লেখকদের এই নামের জন্য অভিযুক্ত করা হয়েছিল। কিন্তু ‘ফিন্যান্সিয়াল টাইমস’ চলতি সপ্তাহে উল্লেখ করেছে, অর্থনৈতিক ইতিহাসের উপর কোয়ার্টেংয়ের অন্যান্য কাজ আর্থিক বাজার এবং ব্যাংকারদের একটি বর্ধিত অবিশ্বাসকেই তুলে ধরে, যা নতুন করে আবারও প্রাসঙ্গিক মনে হচ্ছে।

তার ডক্টরাল থিসিস- যা উইলিয়াম তৃতীয়-এর সিদ্ধান্তের শিরোনাম-দখলকারী বিষয়ের চেয়ে কম আলোকপাত করে। ১৬৯৫-৯৬ সালে ইংল্যান্ডের মুদ্রা পুনরায় জারি করার দিকে মনোনিবেশ করেন- যুক্তি দিয়েছিলেন যে ‘স্বর্ণকার এবং ব্যাংকারদের স্বার্থ জাতির সাধারণ কল্যাণের জন্য ক্ষতিকারক নয়।

যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিতে কিছু সংস্কার দরকার, এর কথার বিরুদ্ধে খুব কম মানুষই যুক্তি-তর্ক করবে। ১৪ বছর আগের আর্থিক বিপর্যয়ের পর থেকে অর্থনীতির শ্লথ হয়ে গেছে। এরপর থেকে গড় বৃদ্ধির হার ছিল মাত্র ১ শতাংশ, যা ১৯৪৮ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যবর্তী বছরগুলোতে ছিল ২.৭ শতাংশ।

কোয়ার্টেংয়ের মিনি-বাজেট অর্থনীতিতে যুক্তরাজ্যের জন্য সাপ্লাই-সাইড অর্থনৈতিক শক থেরাপি বলেই মনে হচ্ছে। 

এই অনুপ্রেরণা হয়তো আমেরিকা থেকে এসেছে। বিশেষ করে ব্রিটিশ চ্যান্সেলর মার্গারেট থ্যাচারের আদর্শ- মার্কিন সমকক্ষ রাষ্ট্রপতি রেগান, যাকে ‘সরকারি রাজস্ব ও সরকারি সম্পদ কমানোর জন্য ‘স্টার্ভ দ্য বিস্ট’ বলে আখ্যা দেওয়া হয়।’

কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটির অর্থনীতিবিদ অ্যাডাম টুজ এই সপ্তাহে গার্ডিয়ানের জন্য লিখেছিলেন, বাজারের বিশৃঙ্খলা তাত্ত্বিকভাবে এই ধারণাটিকে উপকৃত করতে পারে: “কর কমানো এবং রাজস্ব কমে যাওয়ার সাথে সাথে সরকার ব্যয় কমানোর জন্য অপ্রতিরোধ্য চাপ তৈরি করবে। যখন আপনি আর্থিক বাজার থেকে চাপ নিতে পারবেন তখন যুক্তিটি আরও জরুরি।”

কিন্তু ব্রিটেন আমেরিকা নয়। "Reaganomics" শুধুমাত্র বিশ্বের শক্তিশালী অর্থনীতিই নয়, এর প্রধান মুদ্রা, শক্তিশালী মার্কিন ডলার দ্বারাও সমর্থিত ছিল।

ট্রাস এবং কোয়ার্টেং নেতৃত্ব ব্রিটেনের তাও নেই। এর কিছু প্রবল সমর্থক এখনও স্বীকার করতে পারেনি যে ব্রিটেন একটি ক্ষয়প্রাপ্ত শক্তি, যা অর্থনৈতিকভাবে ক্রমশ অপ্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে- কারণ এর প্রবৃদ্ধি স্থবির হয়ে পড়ছে।

দ্য ফিনান্সিয়াল টাইমসের জনান গণেশ চলতি সপ্তাহে লিখেছেন, “সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ব্রিটেন যা করেছে তার অনেক কিছু থেকেই বোঝা যায় যে- এটি ৩৩০ মিলিয়ন জনগণের একটি দেশ এবং এর বার্ষিক উৎপাদন ২০ ট্রিলিয়ন ডলারের।

মিনি-বাজেটের প্রতিক্রিয়া বিবেচনায় নিয়ে- বাজারগুলোতে শুধু বন্ড বিক্রি বন্ধ হয়ে গেছে। ব্যাংকাররা মনে করছেন না যে, কর কমানোর মতো বিভিন্ন পদক্ষেপ প্রবৃদ্ধি বাড়াবে। সত্যিকার অর্থেই অনেকে হতবাক হয়েছেন যে, অর্থনীতির সমস্যা বিবেচনায় নয়, শুধুমাত্র ঘাটতি কমানো ও রাজনৈতিক কারণে যুক্তরাজ্য সরকার অর্থনীতির এই দুর্যোগকালে এমন সিদ্ধান্ত নেবে।

ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত নিবন্ধে জেপি মরগান লিখেছেন, “যদিও এই প্যাকেজটি খবু একটা বড় নয়। কিন্তু সরকার এর প্রভাবকে কিছু মনেই করছে না। একই সঙ্গে এটি এমন বিতর্কিত কৌশলকে স্বাগত জানাচ্ছে যা অর্থোডক্সির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে।”

কোয়ার্টেং ও তার সহযোগীরা বাজারের প্রতিক্রিয়া দেখে বিস্মিত হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। কিন্তু তারা ব্যাংকারদের আশ্বস্ত করার জন্য প্রকাশ্যে খুব কম মন্তব্য করছেন। কর কমানোর প্রভাবের উপর তাকে খুব বেশি মনোযোগী বা খুব রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল বলেও মনে হচ্ছে না- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন এমপি ‘দ্য ইকোনমিস্টকে’ এসব কথা বলেন।

লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্সের রাজনীতির অধ্যাপক টনি ট্র্যাভার্স ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেন, “তারা অজনপ্রিয়তার এই ঝুঁকি নিতে ইচ্ছুক। কারণ তারা মনে করে এটি দীর্ঘমেয়াদে কাজ করবে।”

যদি এটি শেষ পর্যন্ত কাজ করে, তবে বেশিরভাগ প্রশংসা সম্ভবত ট্রাসের পরিবর্তে কোয়ার্টেংয়ে ঝুলিতে যাবে, যার রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি সময়ের সাথে সাথে উল্লেখযোগ্যভাবে দ্বিধাগ্রস্ত হয়েছে বলে মনে হয়। কোয়ার্টেংকে একজন সত্যিকারের সাপ্লাই-সাইড ইকোনমিস্ট হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যাকে অন্য একজন এমপির স্ত্রী ‘প্রয়োজনীয়ভাবে একাডেমিক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। ঘানার অভিবাসীপুত্র কোয়ার্টেংই প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তি, যিনি যুক্তরাজ্যের ‘চ্যান্সেলর অব এক্সচেকার’ পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন।

কিন্তু যদি এই কৌশল কাজ না করে? ইতোমধ্যেই জল্পনা শুরু হয়ে গেছে যে, পরবর্তী নির্বাচনের আগেই পতন ঘটবে লিজ ট্রাস সরকারের। নিয়ম অনুযায়ী, আগামী ২০২৫ সালের জানুয়ারির আগেই পরবর্তী নির্বাচন হওয়ার কথা। আর এর অর্থ হবে এক দশক বা তারও কম সময়ে পঞ্চম ব্রিটিশ নেতা হিসেবে অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে রাজনৈতিক অস্থিরতার মুখোমুখি হবেন লিজ ট্রাস।

আর চ্যান্সেলর অব এক্সচেকার তথা অর্থমন্ত্রী হিসেবে কোয়ার্টেং ইতিহাসের বইয়ে স্থান করে নেবেন, যিনি প্রমাণ করবেন যে তার নিজস্ব মতাদর্শ কাজ করেনি। সূত্র: ওয়াশিংটন পোস্ট

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
সর্বশেষ খবর
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায় : গয়েশ্বর
বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায় : গয়েশ্বর

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কারখানায় আগুন
চট্টগ্রামে কারখানায় আগুন

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত

৩৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বাউবির উপাচার্যের ঢাকাস্থ বিভিন্ন এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন
বাউবির উপাচার্যের ঢাকাস্থ বিভিন্ন এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা
কলাপাড়ায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা
অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে
সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক
বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার
লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা