শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০৮, মঙ্গলবার, ১৩ জুন, ২০২৩

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

যেভাবে পায়ে হেঁটে রাশিয়া ছেড়ে পালালেন বৈমানিক দিমিত্রি মিশভ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে পায়ে হেঁটে রাশিয়া ছেড়ে পালালেন বৈমানিক দিমিত্রি মিশভ

রুশ সামরিক বাহিনীর একজন বৈমানিক লেফটেন্যান্ট দিমিত্রি মিশভ পায়ে হেঁটে রাশিয়া ছেড়ে পালিয়ে লিথুয়ানিয়ায় এসে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন।

বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি তুলে ধরেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধে ব্যাপক প্রাণহানি আর মনোবল কমে যাওয়ার কারণে রুশ বাহিনী এখন কতটা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।

দিমিত্রি মিশভের বয়স ২৬। রুশ বাহিনীতে তিনি হচ্ছেন একজন 'অ্যাটাক হেলিকপ্টার নেভিগেটর।' তিনি বলছেন, রাশিয়া ছেড়ে পালানো ছাড়া তার আর কোন উপায় ছিল না।

পিঠে একটি ছোট রাকস্যাক ঝুলিয়ে, নাটকীয়ভাবে পায়ে হেঁটে সীমান্ত পেরিয়ে লিথুয়ানিয়ায় ঢুকে সেখানকার কর্তৃপক্ষের হাতে আত্মসমর্পণ করে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করেন তিনি।

রুশ বাহিনীতে কর্মরত আরো কিছু সামরিক কর্মকর্তা এভাবে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন-ইউক্রেনে গিয়ে যুদ্ধ করা এড়াতে। তবে বিবিসির জানা মতে বৈমানিকদের মধ্যে দিমিত্রিই প্রথম।

অনেকদিন ধরেই পালানোর পথ খুঁজছিলেন তিনি 

দিমিত্রিকে মোতায়েন করা হয়েছিল উত্তর-পশ্চিম রাশিয়ার পিসকভ অঞ্চলে। যখন তার হেলিকপ্টারটিকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করা হতে লাগলো, তখনই তিনি বুঝতে পারলেন যে এটা কোন মহড়া বা 'ড্রিল' নয় - এবার আসল যুদ্ধ আসছে।

তিনি প্রথমবার বিমানবাহিনী ত্যাগ করার চেষ্টা করেন ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে। কিন্তু রাশিয়া যখন সেবছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে অভিযান চালায়, তখনো দিমিত্রির কাগজপত্র প্রস্তুত হয়নি। সেবার তাকে পাঠানো হলো বেলারুশে, তার কাজ ছিল হেলিকপ্টার চালিয়ে সামরিক সরঞ্জাম বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছে দেয়া।

দিমিত্রি বলছেন, তিনি কখনো ইউক্রেনে যাননি। তার বর্ণনা করা কাহিনি যাচাই করার কোন উপায় নেই, তবে তার সাথে থাকা দলিলপত্র আসল বলেই মনে হয় এবং তার বিবৃতির অনেক অংশই অন্য সূত্র থেকে জানা আমাদের তথ্যের সাথে মিলে যায়।

সামরিক বাহিনী ছাড়তে দেয়া হলো না দিমিত্রিকে

দিমিত্রি রাশিয়ায় তার মূল ঘাঁটিতে ফিরে আসেন ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে । তিনি মনে করেছিলেন সেখানে থাকতে থাকতেই তার ডিকমিশনিং অর্থাৎ সামরিক বাহিনী থেকে ছাড়া পাওয়ার কাগজপত্র তৈরি হয়ে যাবে। কিন্তু সেপ্টেম্বর মাসে প্রেসিডেন্ট পুতিন ঘোষণা করলেন, রুশ বাহিনীতে আরো সৈন্য সমাবেশের কথা ।

দিমিত্রিকে বলা হলো, তাকে এখন সামরিক বাহিনী ত্যাগ করতে দেয়া হবে না। তিনি জানতেন, কোন না কোন সময় তাকে ইউক্রেনে পাঠানো হবেই। তাই আগে থেকেই তিনি রাস্তা খুঁজছিলেন কীভাবে তা এড়ানো যায়।

তিনি বলেন, "আমি একজন সামরিক অফিসার। আমার কর্তব্য হলো দেশকে আক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করা। আমি একটি অপরাধের সহযোগী হতে বাধ্য নই। কেউ আমার কাছে ব্যাখ্যা করেনি যে কেন এ যুদ্ধ শুরু হলো, কেন আমাকে ইউক্রেনীয়দের আক্রমণ করতে হবে, কেন তাদের শহরগুলোকে ধ্বংস করতে হবে।"

বেতন নিয়ে অসন্তুষ্ট রুশ সৈন্যরা

দিমিত্রি বর্ণনা করছেন, সামরিক বাহিনীর ভেতরের মনোভাবকে বলা যায় মিশ্র। কিছু লোক আছে যারা যুদ্ধকে সমর্থন করে আবার অন্য কিছু আছে যারা তীব্রভাবে এর বিরোধী। খুব কম সৈনিকই বিশ্বাস করে যে তারা আসলেই কোন বিপদ থেকে রাশিয়াকে রক্ষার জন্য যুদ্ধ করছে।

যদিও অনেকদিন ধরেই রাশিয়ার সরকারি ভাষ্য হচ্ছে এটাই-আর তা হলো, রাশিয়ার বিরুদ্ধে একটি আক্রমণ ঠেকানোর জন্য মস্কো 'বিশেষ সামরিক অপারেশন' চালাতে বাধ্য হয়েছে।

দিমিত্রি মিশভের মতে, সেনাবাহিনীতে সবচেয়ে জোরালো যে অনুভূতি তা হচ্ছে নিম্ন বেতনকে কেন্দ্র করে অসন্তোষ।

তিনি বলছেন, বিমান বাহিনীর অভিজ্ঞ কর্মকর্তারাও বেতন পাচ্ছেন যুদ্ধের আগেকার চুক্তি অনুযায়ী ৯০,০০০ রুবল (১০৯০ মার্কিন ডলার)। অন্যদিকে নতুন রিক্রুটদেরকে সেনাবাহিনীতে নেয়া হয়েছে ২০৪,০০০ রুবল (১৯৬০ ডলার) বেতনের লোভ দেখিয়ে। প্রকাশ্যভাবে প্রচারিত সরকারি বিজ্ঞাপনে এ কথাই বলা হয়েছে।

সেনাবাহিনীর কেউই 'যুদ্ধের সরকারি খবর' বিশ্বাস করে না

দিমিত্রি বলছেন, ইউক্রেনের ব্যাপারে নানা জনের নানা রকম মনোভাব আছে, কিন্তু সরকারি খবরে "যুদ্ধ ভালোভাবে চলছে" বা "নিম্ন প্রাণহানি"র যেসব কথা বলা হচ্ছে-তা সেনাবাহিনীর কেউই বিশ্বাস করে না।

তিনি আরও বলেন, "সামরিক বাহিনীতে কেউই কর্তৃপক্ষকে বিশ্বাস করে না। তারা দেখতে পাচ্ছে যে আসলে কী ঘটছে। তারা তো আর টেলিভিশনের সামনে বসে থাকা বেসামরিক লোক নয়। সামরিক বাহিনীর লোকেরা সরকারি খবর বিশ্বাস করে না, কারণ একটাই-এগুলো সত্যি নয়।"

তিনি বলছেন, যুদ্ধের প্রথমদিকে রুশ কম্যান্ড দাবি করছিল যে কেউ হতাহত হয়নি বা কোন সরঞ্জাম ধ্বংস হয়নি, কিন্তু তিনি ব্যক্তিগতভাবে জানতেন এরকম কয়েকজন যুদ্ধে নিহত হয়েছে।

যুদ্ধের আগে তার নিজের ইউনিটে ৪০ থেকে ৫০টি বিমান ছিল। ইউক্রেনে রুশ অভিযান শুরু হবার পর প্রথম কয়েকদিনে তার ৬টিকে গুলি করে ভূপাতিত করা হয়, আর তিনটি ধ্বংস হয় মাটিতে থাকা অবস্থাতেই।

রুশ কর্তৃপক্ষ খুব কম সময়ই সামরিক বাহিনীতে নিহতের খবর দেয়। গত সেপ্টেম্বর মাসে প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু বলেন, রাশিয়া ৬,০০০ সৈন্য হারিয়েছে। বেশিরভাগ বিশ্লেষক, এমনকি ক্রেমলিন সমর্থক সামরিক ব্লগাররাও মনে করেন যে এ সংখ্যা কম করে দেখানো হচ্ছে।

বিবিসি রাশিয়ানের ওলগা ইভশিনা এমন একটি গবেষণা প্রকল্পের সাথে আছেন যারা ইউক্রেন যুদ্ধে নিহত রুশ সৈন্যদের চিহ্নিত করে। তিনি প্রকল্পের সবশেষ তথ্যে বলছেন তিনি বিভিন্ন র‍্যাংকের ২৫,০০০ রুশ সৈন্যের নামের তালিকা তৈরি করেছেন। তিনি ধারণা করেন যে নিখোঁজ সৈন্য সহ প্রকৃত সংখ্যা আরো অনেক বেশি হবে।

দিমিত্রি বলছেন, সামরিক বিমানের ক্রুদের মধ্যে নিহতের সংখ্যা অত্যন্ত বেশি।

ওলগা ইভশিনার একটি অনুসন্ধানে প্রাপ্ত তথ্যের সাথে তার কথা মিলে যায়। তাতে দেখা গেছে রাশিয়া পাইলট এবং টেকনিশিয়ানসহ শত শত উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন লোকদের হারিয়েছে-যাদের প্রশিক্ষণ সময়সাপেক্ষ এবং ব্যয়বহুল।

দিমিত্রি বলেন, "এখন তারা নতুন হেলিকপ্টার আনতে পারবে, কিন্তু পাইলট যথেষ্ট নেই। আমরা যদি ১৯৮০র দশকের আফগানিস্তান যুদ্ধের সাথে এর তুলনা করি তাহলে দেখা যায়, সোভিয়েত ইউনিয়ন সেখানে ৩৩৩ জন পাইলট হারিয়েছিল। আমার ধারণা এক বছরেই আমাদের একই পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।"

কীভাবে পালালেন দিমিত্রি

দিমিত্রিকে ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে বলা হলো, তাকে একটি মিশনে পাঠানো হচ্ছে। তিনি বুঝলেন এটার মাত্র একটিই অর্থ হয়-তার তা হলো ইউক্রেন।

দিমিত্রি তখন আত্মহত্যা করার চেষ্টা করলেন। তার আশা ছিল এর ফলে তাকে স্বাস্থ্যগত কারণে সামরিক বাহিনী থেকে ছাড়িয়ে দেয়া হবে। কিন্তু তা হলো না।

হাসপাতালে যখন তিনি সেরে উঠছেন, তখন তিনি একটা নিবন্ধ পড়লেন। তাতে বলা হয়েছিল পিসকভ অঞ্চলের একজন সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা লাটভিয়া পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন। দিমিত্রি ঠিক করলেন, তিনিও এ পথই অনুসরণ করবেন।

 দিমিত্রি জানান, "আমি আসলে ঠিক সেনাবাহিনীতে কাজ করতে অস্বীকার করছিলাম না। আমার দেশ যদি প্রকৃতই কোন হুমকির মুখে পড়ে তাহলে আমি তার জন্য লড়বো, কিন্তু আমি একটা অপরাধের ভাগীদার হতে অস্বীকার করছিলাম।"

তিনি আরও বলেন, "আমি যদি ওই হেলিকপ্টারে উঠতাম, তাহলে আমি হয়তো অন্তত বেশ কয়েক ডজন লোকের প্রাণ হরণ করতাম। আমি সেটা করতে চাইনি। ইউক্রেনীয়রা আমার শত্রু নয়।"

টেলিগ্রামে কিছু চ্যানেলে সহায়তার জন্য খোঁজখবর করলেন দিমিত্রি । তিনি পরিকল্পনা করলেন, জঙ্গলের ভেতর দিয়ে হেঁটে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সীমান্ত পার হবেন। দিমিত্রি যথাসম্ভব হালকা জিনিসপত্র ভরে ব্যাগ গোছালেন।

তিনি বলেন, "ওরা যদি আমাকে ধরতে পারতো তাহলে আমার অনেক দিনের জন্য জেলে থাকতে হতো।"

তিনি বলছেন, এক পর্যায়ে তার কাছেই কোথাও পর পর দুটো ফ্লেয়ার (জঙ্গল আলোকিত করার জন্য উড়ন্ত আতশবাজি) ছোঁড়া হলো।

আতংকিত হয়ে তিনি ভাবলেন সীমান্ত প্রহরীরা হয়তো তার পিছু ধাওয়া করছে। তিনি দৌড়াতে শুরু করলেন।

দিমিত্রি জানান, "আমি কোথায় যাচ্ছি কিছুই দেখতে পাচ্ছিলাম না। আমার তখন মাথায় সব এলোমেলো হয়ে গেছে।"

তিনি একটা কাঁটাতারের বেড়া দেখতে পেলেন এবং তা টপকালেন। কিছুক্ষণ পরই তিনি বুঝতে পারলেন যে তিনি সীমান্ত পেরোতে পেরেছেন। "শেষ পর্যন্ত আমি মুক্তভাবে শ্বাস নিতে পারলাম।"

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে
আয়ারল্যান্ডে শপিং সেন্টারে বন্দুক হামলায় নিহত ১
আয়ারল্যান্ডে শপিং সেন্টারে বন্দুক হামলায় নিহত ১
অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা
অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত, নিহত ৩০
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত, নিহত ৩০
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
রাফায় ত্রাণকেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০
রাফায় ত্রাণকেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০
মাদক সেবনের অভিযোগ অস্বীকার করলেন ইলন মাস্ক
মাদক সেবনের অভিযোগ অস্বীকার করলেন ইলন মাস্ক
রাশিয়ায় ট্রেনের ওপর ব্রিজ ধস, নিহত ৭
রাশিয়ায় ট্রেনের ওপর ব্রিজ ধস, নিহত ৭
কখনওই ভারতের ঔদ্ধত্য সহ্য করবে না পাকিস্তান, শেহবাজের হুঁশিয়ারি
কখনওই ভারতের ঔদ্ধত্য সহ্য করবে না পাকিস্তান, শেহবাজের হুঁশিয়ারি
জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি
জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি
পাকিস্তানে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ২, আহত ১১
পাকিস্তানে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ২, আহত ১১
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মোটরসাইকেল-নসিমন মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মোটরসাইকেল-নসিমন মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডে শপিং সেন্টারে বন্দুক হামলায় নিহত ১
আয়ারল্যান্ডে শপিং সেন্টারে বন্দুক হামলায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা
অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!
আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস
অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেরা উদীয়মান ফুটবলার দুয়ে
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেরা উদীয়মান ফুটবলার দুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বর্ষসেরা উসমান দেম্বেলে
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বর্ষসেরা উসমান দেম্বেলে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত, নিহত ৩০
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত, নিহত ৩০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের গানই টেলর সুইফটকে কিনতে হলো ৭ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকায়!
নিজের গানই টেলর সুইফটকে কিনতে হলো ৭ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকায়!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস
লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যাত্রাবাড়ীতে বোন জামাইয়ের কোপে ব্যবসায়ী নিহত
যাত্রাবাড়ীতে বোন জামাইয়ের কোপে ব্যবসায়ী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে যেতে পাঞ্জাবকে ২০৪ রানের চ্যালেঞ্জ দিল মুম্বাই
ফাইনালে যেতে পাঞ্জাবকে ২০৪ রানের চ্যালেঞ্জ দিল মুম্বাই

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!
এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আনা হলো ৩৫ মণ ওজনের 'বাদশা' ষাড়
ঢাকায় আনা হলো ৩৫ মণ ওজনের 'বাদশা' ষাড়

৭ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা
বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে
হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের
পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের
বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের
শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ
আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি
সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন
নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত
আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন
নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি
জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি
ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা
সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল
যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির
দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা
'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল
জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি
জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের
ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক
মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা
আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগের আইনি লড়াইয়ের সফল অবসান: জামায়াত আইনজীবী
এক যুগের আইনি লড়াইয়ের সফল অবসান: জামায়াত আইনজীবী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরি অধ্যাদেশের কিছু ধারা অপপ্রয়োগের আশঙ্কা আছে: উপদেষ্টা
চাকরি অধ্যাদেশের কিছু ধারা অপপ্রয়োগের আশঙ্কা আছে: উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীকের সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
জামায়াতের ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীকের সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না
নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি

সম্পাদকীয়

অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই
অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা
আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকেই জমবে পশুর হাট
আজ থেকেই জমবে পশুর হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক
নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে
ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি
ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১
বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু
চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু

নগর জীবন

যেভাবে নায়িকা হন শবনম
যেভাবে নায়িকা হন শবনম

শোবিজ

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই
নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার
ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত এফডিসি
অরক্ষিত এফডিসি

শোবিজ

ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের
ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিউবা মিশেল
বাংলাদেশের কিউবা মিশেল

মাঠে ময়দানে

পিএসজির স্বপ্নপূরণ
পিএসজির স্বপ্নপূরণ

মাঠে ময়দানে

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২
প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২

মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা
সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার
সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন
হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন

দেশগ্রাম

আখাউড়ায় গৃহবধূ খুন, স্বামী গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় গৃহবধূ খুন, স্বামী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম