শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০২৫

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

গত বুধবার গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঘটে গেছে তুলকালাম। জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে সমাবেশের মঞ্চ লন্ডভন্ড করা হয়েছে। ঘটনায় কমপক্ষে চার ব্যক্তি প্রাণ হারিয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। পরিস্থিতি জটিল আকার ধারণ করলে এনসিপি নেতারা পুলিশের আশ্রয় গ্রহণ করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি করা হয়। সেই সঙ্গে চলে গ্রেপ্তার অভিযান। যখন লিখছি, তখনকার খবর; সেখানে বিরাজ করছে সুনসান নীরবতা।

গোপালগঞ্জে কেন, কোন প্রেক্ষাপটে এমন ঘটল-তা নিশ্চিত করে এখনই বলা মুশকিল। তবে একটি অনলাইন পোর্টালে রিপোর্ট দেখলাম, বলা হয়েছে, কয়েক দিন আগে থেকেই এই প্রচারণা চালানো হয়েছিল যে এনসিপির মার্চ টু গোপালগঞ্জের উদ্দেশ্য শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিস্থল নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া। বিষয়টি গোপালগঞ্জের মানুষ সহজভাবে নেয়নি। আঞ্চলিক সেন্টিমেন্ট বাংলাদেশে নতুন নয়। ১৯৯১ সালের সাধারণ নির্বাচনে জেলে থেকে এইচ এম এরশাদ রংপুরের পাঁচটি আসনে জয়লাভ করেছিলেন। রংপুরের সব কটি আসনে এরশাদের জাতীয় পার্টি জয় পেয়েছিল। কারণ এরশাদ রংপুরের সন্তান। সারা দেশ স্বৈরাচার বলে এরশাদের নিন্দা করলেও রংপুরের মানুষের কাছে তিনি ছিলেন গৌরবের ধন। মনে পড়ে ১৯৭০ সালের নির্বাচনে ময়মনসিংহের নান্দাইল আসনে পিডিপিপ্রধান নূরুল আমিন ভূমিধস বিজয় পেয়েছিলেন। প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের তুখোড় নেতা রফিক ভূইয়ার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। বায়ান্নর একুশে ফেব্রুয়ারি ছাত্রদের ওপর গুলির নির্দেশ নূরুল ফাইজুস সালেহীনআমিনই দিয়েছিলেন। তিনি ছিলেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী। বাংলাদেশের রাজনীতিতে নূরুল আমিন ছিলেন একটি নিন্দিত নাম। কিন্তু নান্দাইলে তিনি ছিলেন নন্দিত। কারণ তিনি নান্দাইলের সন্তান। এ ধরনের আঞ্চলিকতাবোধের চটজলদি ব্যাখ্যা দেওয়া কঠিন। সেজন্য গভীর সমাজ গবেষণা প্রয়োজন। শেখ মুজিবুর রহমানের যত সমালোচনাই আমরা করি না কেন, গোপালগঞ্জের মানুষের তিনি পরম আত্মীয়। এটা নেহাতই আঞ্চলিকতা। মুজিবের সমাধি ভাঙা হবে-সত্যিই যদি এমন প্রচারণা কোনো মহল থেকে চালানো হয়ে থাকে, তাহলে সেটা একটা গুরুতর জটিল পরিস্থিতি তৈরির অসৎ উদ্দেশ্যেই হয়তো করা হয়েছিল। এখন বাংলাদেশের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে জাতীয় ঐক্য এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচন ইস্যু। নির্বাচন ইস্যুটিকে পেছনে ঠেলে দেওয়ার জন্য সুপরিকল্পিতভাবেও এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়ে থাকতে পারে। বিষয়টি নিয়ে বিস্তর ভাবনা এবং আলোচনার অপেক্ষা রাখে।

দেশে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চলছে। সুন্দর ও নিরাপদ দেশ বিনির্মাণের জন্য সুদৃঢ় জাতীয় ঐক্য জরুরি। বিভেদ অগ্রসরতার পথে বড় বাধা। রাজনীতিতে মতের ভিন্নতা থাকবে। বহুমত ও বহুপথের অর্থ কখনই বিভেদ নয়। তবে জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে বিভেদ থাকতে পারে না। এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। সব মতের সহাবস্থান। এভাবেই সংহত হয় গণতান্ত্রিক সমাজের ভিত। এভাবেই বিকশিত হয় রেইন বো সোসাইটি-রংধনু সমাজ। জাতীয় ঐক্যের পথে যারা ইচ্ছাকৃত বিঘ্ন সৃষ্টি করছে, তারা দেশের শত্রু। তাদের মধ্যে কেউ কেউ হয়তো গোপন কোনো প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতে চাইছে।

বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ সময়ের প্রয়োজনে বারবার ঐক্যের ঝান্ডা ঊর্ধ্বে তুলে ধরেছে এবং বারবারই সেই পতাকা ভূলুণ্ঠিত হয়েছে কোটারি স্বার্থের পদতলে। পরিতাপের বিষয়, বাংলাদেশের ইতিহাসে যারা ঐক্যের মশাল উঁচিয়েছিল, তারাই নিজেদের স্বার্থে ঐক্য নষ্ট করেছে। উনসত্তর, সত্তর ও একাত্তরে বাংলাদেশে (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) গড়ে উঠেছিল এক ইস্পাতদৃঢ় জাতীয় ঐক্য। সেই ঐক্যের মধ্যমণি হয়ে উঠেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর সেই জাতীয় ঐক্য বিঘ্নিতও করলেন তিনি নিজেই, একদলীয় শাসনের জাঁতাকলে। ১৯৭৫ সালে আওয়ামী লীগ নামের আগে কৃষক শ্রমিক-এই দুটি শব্দ বসিয়ে বানালেন বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ তথা বাকশাল। বাকশালের মটো হলো-এক দেশ এক দল এবং এক নেতা। অর্থাৎ শেখ মুজিবুর রহমান আর আওয়ামী লীগই বাংলাদেশ। এই আদর্শটি ধার করা হয়েছিল হিটলারের নাৎসি দলের কাছ থেকে। নাৎসি দলের সেøাগান ছিল, ওয়ান স্টেট, ওয়ান পিপল, ওয়ান লিডার। এর ফলে ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে গেল জাতীয় ঐক্যের ধারণা। গণবাহিনী সৃষ্টি হলো। পাহাড়ে শুরু হলো বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সংগ্রাম।

নব্বইয়ে এরশাদবিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠলেও সেটা স্থায়ী হয়নি। ২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে গড়ে উঠল জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত ঐক্য। সত্য বটে হুইস্ল বাজিয়ে ’২৪ সালের আন্দোলনকে ধাপে ধাপে এগিয়ে নিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। এই আন্দোলন ছিল নেহাতই কোটা সংস্কার আন্দোলন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ ও মুগ্ধ পুলিশের গুলিতে শাহাদাতবরণের পর সরকারি ও প্রাইভেট ভার্সিটির পাশাপাশি রাজপথে নামলেন স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষার্থীরাও। পথে নেমে এলেন অভিভাবকরাও। শেখ হাসিনার সাড়ে ১৬ বছরের অগণতান্ত্রিক ও একনায়কতান্ত্রিক শাসনে দেশের মানুষের দম বন্ধ হয়ে আসছিল। জ্বলে ওঠার জন্য তারা মুখিয়ে ছিলেন। তাদের জ্বলে ওঠার জন্য একটা অবলম্বনের প্রয়োজন ছিল। শিক্ষার্থীদের রক্তঝরা আন্দোলনই হয়ে উঠল জনগণের জ্বলে ওঠার দীপাধার। এই আন্দোলনে সর্বসাধারণের ঝাঁপিয়ে পড়ার অন্তর্গত প্রেরণা ছিল গণতন্ত্রের আকাক্সক্ষা, ভোটের অধিকার ফিরে পাওয়ার প্রত্যাশা। কোনোভাবেই এই আন্দোলন একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও বিজয়ের গৌরব ম্লান করে দেওয়ার আন্দোলন ছিল না।

সব মত, পথ ও শ্রেণির মানুষের, নারী-পুরুষ এমনকি কোমলমতি কিশোরের আত্মত্যাগ ও অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট যে বিজয় অর্জিত হয়েছে, তা জনগণের বিজয়। বিশেষ কোনো দল বা মতাদর্শের বিজয় নয়।

দেড় দশকেরও বেশি সময় ধরে গণতন্ত্রহীনতায় পিষ্ট মানুষ পিঞ্জিরা ভেঙে বেরিয়ে আসতে চাইল। বুকভরে নিঃশ্বাস নিতে চাইল। কিন্তু পাড়ে উঠতে না উঠতেই বাংলাদেশের বাতাসে ছেড়ে দেওয়া হলো নৈরাজ্যের কার্বন ডাই-অক্সাইড। ডেমোক্র্যাসির বদলে জাতি পেল মবোক্র্যাসি। সামনে নিয়ে আসা হলো জুতোমারা কালচার। মানুষ ভীতসন্ত্রস্ত; কখন কার ওপর মব জারি হয়ে যায়! অসহায়-নীরব দর্শকের মতো জাতি দেখল স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়-পথেঘাটে, পাড়া-মহল্লায় সবখানে মব সন্ত্রাস। কোনো বিচার নেই, প্রতিকার নেই। শিক্ষকের গলায় জুতার মালা। মুক্তিযোদ্ধার গলায় জুতা। দেশের প্রবীণ নাগরিক এমনকি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের সাবেক প্রধানের গলায়ও জুতার মালা।

গালে জুতা মারা হচ্ছে। ক্যাম্পাসে নির্দয়ভাবে মানসিক প্রতিবন্ধী তফাজ্জলকে মব করে হত্যা করা হলো। সিটি করপোরেশনের বুলডোজার নিয়ে মিছিল করে ধানমন্ডির ঐতিহাসিক বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আর এই সেদিন পৈশাচিক কায়দায় বিশ-বাইশ কেজি ওজনের পাথর মেরে হত্যা করা হয়েছে সোহাগকে। চাঁদাবাজি, দখলদারি আর টেন্ডারবাজি চলছে সমানে। এসব অপরাধের সঙ্গে যুক্ত নেতা-কর্মীদের বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বিএনপি ও তার বিভিন্ন অঙ্গসংগঠন থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে এবং এখনো এ প্রক্রিয়া চলমান।

এসব অপকর্মের সঙ্গে সমন্বয়ক নামধারী একশ্রেণির তরুণ এবং কিছু ধর্মভিত্তিক সংগঠনের নেতা-কর্মীর অনেকে জড়িত। লালন উৎসবে বাধা দেওয়া, মাজার ভাঙা, পাবলিক লাইব্রেরিতে হামলা, ভাস্কর্য ভাঙা-এগুলোর সঙ্গে ধর্মভিত্তিক রাজনীতির আড়ালে রয়েছে বিশেষ মহলের দুরভিসন্ধি।

বিএনপির হাইকমান্ড সন্ত্রাস চাঁদাবাজিসহ অপরাধের সঙ্গে যুক্ত নেতা-কর্মীদের ছাড় দিচ্ছেন না। এ পর্যন্ত বহু সহস্র নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক চরম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কিন্তু পুলিশ প্রশাসন এই বহিষ্কৃতদের অনেকের বিরুদ্ধেই কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজেও অনুরূপ অভিযোগ করেছেন। তাহলে কি প্রশাসন দুষ্কৃতকারীদের প্রশ্রয় দিচ্ছে? কঠিন প্রশ্ন। বিএনপি নিজেদের উচ্ছৃঙ্খল নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলেও অন্য কোনো দল তাদের উচ্ছৃঙ্খল কর্মীদের বিরুদ্ধে তেমন ব্যবস্থা নেয়নি। তা সত্ত্বেও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দোষারোপ করা হচ্ছে। অশ্লীল ভাষায় আক্রমণ করা হচ্ছে। এটা কোন ধরনের রাজনীতি? এই রাজনীতির নিট ফল বিভেদ ছাড়া আর কী হতে পারে?

অন্যদিকে এনসিপি, জামায়াতে ইসলামী ও অন্যান্য দল এমন সব দাবি সামনে নিয়ে আসছে, যেগুলো জাতীয় ঐক্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা পার্লামেন্টের উভয় কক্ষে এমনকি নারী আসনেও পিআর চাইছে। বোধগম্য কারণেই বিএনপি পিআরের পক্ষে নয়। এনসিপি ও তার মিত্ররা সংস্কার ও গণহত্যার বিচার শেষ করে ইলেকশন করতে চায়। তারা মুক্তিযুদ্ধের সমান্তরাল জায়গায় নিয়ে আসতে চায় জুলাই আন্দোলনকে। তাদের কথা ও কাজে মনে হয় ২০২৪-এর এক মাসের আন্দোলনকে তারা বাঙালির ২৩ বছরের স্বাধিকার ও স্বাধীনতার সংগ্রাম, সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধে শত-সহস্র মানুষের সর্বোচ্চ ত্যাগেরও ঊর্ধ্বে স্থান দিতে চায়। একাত্তরকে তারা যেন নিক্ষেপ করতে চায় বিস্মৃতির অতল গহ্বরে।

দেশের নাম পরিবর্তন, মূলনীতির আমূল পরিবর্তনের সুপারিশও এসেছিল হয়তো এই দৃষ্টিকোণ থেকেই। এই দৃষ্টিভঙ্গি যত বৈপ্লবিকই হয়ে থাকুক না কেন, তা স্পষ্টত জাতিকে বিভক্ত করার মন্ত্রসিদ্ধ। একপক্ষ; যারা মনেপ্রাণে মুক্তিযুদ্ধের গৌরব ধারণ করে এবং অন্য পক্ষ; যারা মুক্তিযুদ্ধকে বিস্মৃত অতীত মনে করে অবজ্ঞা করে। দ্বিতীয় ভাগে এমন অনেকে হয়তো আছে যারা একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণ করতে চায়। এ ধরনের বিভক্তিকে যারা উসকে দেয়, যারা এ বিষবৃক্ষের গোড়ায় পানি ঢালে, নিঃসন্দেহে তারা জাতীয় ঐক্যের প্রতিপক্ষ।

এই বাস্তবতায় জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হোক বা না হোক, দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে একটি শক্তিশালী সরকারের হাতে দায়িত্ব হস্তান্তর করা উচিত। কেবল অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র ও জাতীয় ঐক্যের পথ সুগম হতে পারে। এর কোনো বিকল্প নেই।

 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
আশা করি পরের ম্যাচে আমাদের ছেলেরা ভালো খেলবে: ক্রীড়া উপদেষ্টা
আশা করি পরের ম্যাচে আমাদের ছেলেরা ভালো খেলবে: ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ার চরসাদিপুরকে পাবনার সঙ্গে সংযুক্ত না করার দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ার চরসাদিপুরকে পাবনার সঙ্গে সংযুক্ত না করার দাবিতে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবালয় উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
শিবালয় উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ওপর বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
রাশিয়ার ওপর বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ারফোর্সের যৌথ অনুশীলন মহড়া শুরু
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ারফোর্সের যৌথ অনুশীলন মহড়া শুরু

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপে মুখোমুখি ভারত–পাকিস্তান, মাঠে কোন একাদশ?
এশিয়া কাপে মুখোমুখি ভারত–পাকিস্তান, মাঠে কোন একাদশ?

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাবনা-১ আসনের সীমানা পুনর্বহালের দাবিতে বেড়ায় হরতাল-অবরোধ
পাবনা-১ আসনের সীমানা পুনর্বহালের দাবিতে বেড়ায় হরতাল-অবরোধ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের মেধাস্বত্ব পেল গ্লোব বায়োটেকের বঙ্গভ্যাক্স
যুক্তরাষ্ট্রের মেধাস্বত্ব পেল গ্লোব বায়োটেকের বঙ্গভ্যাক্স

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারাতে ভারতের ‘বি’ দলই যথেষ্ট: অতুল ওয়াসান
পাকিস্তানকে হারাতে ভারতের ‘বি’ দলই যথেষ্ট: অতুল ওয়াসান

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভায় উপস্থিত থাকছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভায় উপস্থিত থাকছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র চলছে: রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র চলছে: রিজভী

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর
দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সেবাগ্রহীতাদের হয়রানি না করার অনুরোধ অর্থ উপদেষ্টার
সেবাগ্রহীতাদের হয়রানি না করার অনুরোধ অর্থ উপদেষ্টার

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে ভাই গুলিবিদ্ধ, বোনকে ছুরিকাঘাত
পল্লবীতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে ভাই গুলিবিদ্ধ, বোনকে ছুরিকাঘাত

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি
মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মেহেরপুরে ফসলি জমির পানি নিষ্কাশনের দাবিতে মানববন্ধন
মেহেরপুরে ফসলি জমির পানি নিষ্কাশনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণাঞ্চলের পাঁচ জেলায় অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
দক্ষিণাঞ্চলের পাঁচ জেলায় অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বরগুনায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরগুনায় থামছে না ডেঙ্গুর প্রকোপ, নতুন আক্রান্ত ৫৮ জন
বরগুনায় থামছে না ডেঙ্গুর প্রকোপ, নতুন আক্রান্ত ৫৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা
মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪
বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়