শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫

‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

১৯৪৭ সালে পাকিস্তান ও ভারত ভাগ হয়েছিল দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে। দেশভাগ নিয়ে সে সময়ের আলোচিত স্লোগান ছিল ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’। তারপর বায়ান্ন, ঊনসত্তর, সত্তর, একাত্তরে অনেক আলোচিত স্লোগান ছিল। ওই সময়ের মধ্যে বহুল আলোচিত সেøাগানগুলোর  অন্যতম ছিল ‘পিন্ডি না ঢাকা- ঢাকা ঢাকা’। ঊনসত্তরে এটি প্রায় সবার মুখে মুখে ফিরত। স্লোগানটি স্বাধীনতাসংগ্রাম পর্যন্ত জাতিকে আলোড়িত করেছে। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পর ‘পিন্ডি’ শব্দটি আবার স্লোগানে উচ্চারিত হচ্ছে। পিন্ডির সঙ্গে এবার যুক্ত হয়েছে ‘রাজাকার’ শব্দটি। বাংলাদেশের জন্য দিল্লি ও পিন্ডি দুটি শব্দই খুব স্পর্শকাতর। সোমবার ঢাকার রাজপথসহ সারা দেশে বিএনপি নেতা-কর্মীদের  আলোচিত স্লোগান ছিল ‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’। সাধারণভাবে এটি শুধু স্লোগান মনে হলেও এর মধ্যে অনেক বড় রাজনীতি আছে। একটু দেরিতে হলেও স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া, জাতীয়তাবাদের একমাত্র আশ্রয়স্থল বেগম খালেদা জিয়া এবং সেক্টর কমান্ডার মেজর জিয়াউর রহমানের রক্তের উত্তরসূরি তারেক রহমানের দল বিএনপি সেই রাজনীতিটা বুঝতে পেরেছে; এটাই হলো এ মুহূর্তে বিএনপির রাজনীতির সুখবর। তবে এ উপলব্ধি শুধু রাজপথে স্লোগানে সীমাবদ্ধ থাকলে হবে না। বিএনপির প্রত্যেক নেতা-কর্মীকে এ চেতনা ধারণ করতে হবে। পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ হতে হবে। ডিজিটাল দুনিয়ার সব অপপ্রচারের উপযুক্ত জবাব দিতে হবে। তা না হলে আগামী নির্বাচনি যুদ্ধে ডিজিটাল অপপ্রচারে কাবু হয়ে যাবে বিএনপি। কদিন আগে পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যাকাণ্ড নিয়ে রাজনীতিতে নেতাদের চরিত্রহননের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। এটা সুখকর পরিস্থিতি নয়। এদিকে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক চুক্তি নিয়েও শঙ্কা বাড়ছে। দুই দফা আলোচনা শেষে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দীন সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে তেমন কিছুই বললেন না। শুধু বললেন, নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট তিনি প্রকাশ করবেন না। তাঁর এ বক্তব্যে সরকারের প্রতি সংশ্লিষ্ট মহলের সন্দেহ-সংশয় বাড়ছে।

স্লোগানবিএনপির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক মৈত্রী খুব বেশিদিন দীর্ঘস্থায়ী হয় না। রাজনীতির প্রতিটি বাঁকে এর ধরন বদলায়। গতিপথ বদলায়। চরিত্রও বদলায়। স্বাধীনতার বিরুদ্ধাচরণের কারণে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেন শেখ মুজিবুর রহমান। আরেকবার নিষিদ্ধ করেন তার কন্যা শেখ হাসিনা। কিন্তু জিয়াউর রহমানের বহুদলীয় গণতন্ত্রের সুবাতাসে জামায়াত নতুন করে রাজনীতি করার সুযোগ পায়। সেই থেকে বিএনপির সঙ্গে মধুর ও বোঝাপড়ার একটি সখ্য গড়ে ওঠে। কিন্তু আস্থার জায়গাটা বারবার হোঁচট খাচ্ছে। শেখ হাসিনার শাসনামলের ১৬ বছর এ দুটি দলই নানাভাবে নির্যাতিত হয়েছে। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকেও জেল খাটতে হয়েছে। মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েও তিনি উন্নত চিকিৎসা পাননি। উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে পারেননি। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশান্তরী হতে হয়েছে। হাজার হাজার নেতা-কর্মী নিহত হয়েছেন। গুম হয়েছেন, জেল খেটেছেন। জামায়াত নেতাদের ফাঁসিতে ঝুলতে হয়েছে। জেল খাটতে হয়েছে। দুই দলের জন্যই ১৬টি বছর ছিল বিভীষিকাময়। এত কিছুর পর ছাত্র-জনতার বিপ্লব ও অভ্যুত্থানে সবার মধ্যে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় প্রকাশ পায়। জুলাই বিপ্লবপরবর্তী রাজনীতিতে সুবাতাস বইবে, এমন প্রত্যাশাই ছিল দেশবাসীর। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও পারস্পরিক সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। গত ১৩ এপ্রিল লন্ডনে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ও নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সশস্ত্র বাহিনী দিবসে সরকারের তিন উপদেষ্টা নাহিদ, আসিফ ও মাহফুজ সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এ দুটি ঘটনায় তখন রাজনৈতিক অঙ্গনে অত্যন্ত ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। ২৮ ফেব্রুয়ারি মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিশাল আয়োজন করে বিপ্লবীদের নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আত্মপ্রকাশ ঘটে। বিএনপিসহ অন্য সব রাজনৈতিক দলের নেতারা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। সব মহল নতুন দলকে স্বাগত জানায়। এরপর মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে বিএনপির সঙ্গে জামায়াত ও এনসিপির দূরত্ব দিনদিন বাড়তে থাকে। পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যাকাণ্ডের পর এ দূরত্ব আরও বেশি বিস্তৃত হয়। জামায়াত ও এনসিপির নেতারা বিএনপি ও দলনেতা তারেক রহমানের চরিত্রহনন করার মতো অসৌজন্যমূলক মন্তব্য ও বক্তব্য প্রদান করতে থাকেন। অফলাইনের চেয়ে অনলাইনে এটি আরও ভয়াবহ রূপ লাভ করে। এ অবস্থা এখনো অব্যাহত রয়েছে। এর শেষ কোথায় আপাতত তা বলা যাচ্ছে না। জামায়াতের বিএনপিবিরোধী অপপ্রচারের জবাব হিসেবেই সোমবার আলোচিত স্লোগানটির আবিষ্কার সৃজন এবং ব্যাপক উচ্চারণ।

বাংলাদেশ যত দিন থাকবে, স্বাধীনতার পক্ষশক্তি-বিপক্ষশক্তি নিয়ে আলোচনা তত দিনই থাকবে। কারণ দেশটি স্বাধীন হতে অনেক রক্ত, অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে। এটা একটি ইতিহাস। এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে শেখ মুজিবুর রহমান ও তার দল আওয়ামী লীগ স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন। সেক্টর কমান্ডার মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। অন্যদিকে এও অস্বীকার করার ন্যূনতম উপায় নেই যে জামায়াতে ইসলামী এবং এর সহযোগীরা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে। অবশ্য  স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও দলটি এখনো তাদের স্বাধীনতাবিরোধী ভূমিকা অস্বীকার করে না। এটা অবশ্য তাদের রাজনৈতিক স্বচ্ছতা। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবার নিহত হওয়ার পর ব্যক্তি মুজিবের মৃত্যু হলেও তার দল ছিল, তার আদর্শ ছিল। কিন্তু তার কন্যা শেখ হাসিনা গত ১৬ বছরে পিতার বন্দনা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাণিজ্য করেছেন। রাস্তার মোড়ে মোড়ে পিতার মূর্তি তৈরি করেছেন। অফিস-আদালতে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বানিয়েছেন মুজিব কর্নার। নিজের পরিবারের সদস্যদের নামে সরকারি টাকায় শত শত প্রতিষ্ঠানের নামকরণ করেছেন। শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা বাংলাদেশে শ্রেষ্ঠ স্বৈরাচারে পরিণত হন। তার স্বৈরাচারী আচরণের কারণেই নিজ হাতে পিতার সম্মান ও আওয়ামী লীগকে ৫ আগস্ট হত্যা করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে দিল্লিতে আশ্রয় নিয়েছেন। জুলাই বিপ্লবে তার পিতার স্মৃতি ধুলায় মিশে গেছে। স্বাধীনতা নিয়ে একক বাণিজ্যও বন্ধ হয়ে গেছে। স্বাধীনতা যেহেতু শেখ পরিবার বা আওয়ামী লীগের একক সম্পত্তি ছিল না, সে কারণেই স্বাধীনতার পক্ষশক্তি বাংলাদেশে সব সময়ই থাকবে। স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বরাবরই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল। এখনো আছে। সে কারণেই রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, সোহাগ হত্যাকাণ্ডের পর রাজনীতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তাতে এক অর্থে বিএনপির জন্য ভালোই হয়েছে। আগামী নির্বাচনের আগে বিএনপির সামনে পরিষ্কার হলো কারা তাদের প্রকাশ্য, অপ্রকাশ্য প্রতিপক্ষ। দেরি করে হলেও বিএনপি বুঝতে পারল স্বাধীনতার পক্ষশক্তি আর বিপক্ষশক্তি কখনো সমমনা হয় না। যদিও প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বিএনপি জামায়াতকে সমমনা হিসেবেই মনে করেছিল।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন যেমন নতুন করে অস্বস্তি তৈরি হয়েছে, তেমন অস্বস্তি তৈরি হয়েছে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য সম্পর্ক নিয়ে। বাণিজ্য বিশ্লেষক, রাজনৈতিক মহল ও ব্যবসায়ী সমাজ সবাই মনে করছেন, দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্ক নিয়ে যে টানাপোড়েন চলছে তা শুধু শুল্কের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। সরকারের পক্ষ থেকে যে দরকষাকষি চলছে, তা শুধু বাণিজ্য বিষয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। বাণিজ্যের বাইরের অনেক বিষয়েই আটকে আছে সমাধান। আগামী সপ্তাহে তৃতীয় দফায় দরকষাকষির আলোচনা করতে ওয়াশিংটনে যাবে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল। আলোচনা যতই হোক না কেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্টই (গোপনীয়তার চুক্তি) হলো মূল বিষয়। সরকারের পক্ষ থেকে সে বিষয়ে কেউ কিছু বলছেন না। সোমবার সরকারের উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দীন সংবাদ সম্মেলন করেছেন। উপদেষ্টার বডি ল্যাঙ্গুয়েজ দেখে মনে হয়েছে, তিনি কিছু না বলার জন্যই হয়তো সংবাদ সম্মেলন করেছেন। তবে সরকারের পক্ষ থেকে তথ্য লুকানোর প্রবণতা দেখে বাণিজ্য ও ব্যবসায় বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা কেবল বাণিজ্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। ভূরাজনৈতিক কৌশলগত বিষয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। যার মূল উদ্দেশ্য বাংলাদেশ যাতে চীনের দিকে বেশি ঝুঁকে না পড়ে। বাংলাদেশ যাতে চীনের সঙ্গে ব্যবসাবাণিজ্য খুব বেশি বাড়াতে না পারে। এমনকি বড় ধরনের চীনা বিনিয়োগও যেন বাংলাদেশে আর না হয়। জানা গেছে, বাণিজ্যের বাইরে যুক্তরাষ্ট্র এক বা একাধিক ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি চাচ্ছে, যার মধ্যে নিরাপত্তা ইস্যুও থাকবে। এ অঞ্চলে বাণিজ্যের পাশাপাশি রাজনৈতিক কিংবা অন্যান্য আধিপত্য টিকিয়ে রাখতে নিরাপত্তার মতো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো নিশ্চিত করতে চায় ট্রাম্প প্রশাসন। দুই দেশের সম্পর্কের এমন পরিস্থিতিতে নির্বাচনের আগে আমরা কোন শর্তের বেড়াজালে জড়াব, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected].

এই বিভাগের আরও খবর
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ কিংবা বিঘ্নিত হয়নি
গোপালগঞ্জে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ কিংবা বিঘ্নিত হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এডমিশন কার্নিভালে বিশেষ অফারে ভর্তি নিচ্ছে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি
এডমিশন কার্নিভালে বিশেষ অফারে ভর্তি নিচ্ছে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসন সীমানা নির্ধারণ: বিশেষায়িত কারিগরি কমিটি গঠন ইসির
আসন সীমানা নির্ধারণ: বিশেষায়িত কারিগরি কমিটি গঠন ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২
এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল
ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে ভুলের কারণে ফেসবুকের মনিটাইজেশন হারিয়ে আয় বন্ধ হতে পারে
যে ভুলের কারণে ফেসবুকের মনিটাইজেশন হারিয়ে আয় বন্ধ হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় ঢাবি সাদা দলের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় ঢাবি সাদা দলের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপি'র উপর হামলার প্রতিবাদে রাবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এনসিপি'র উপর হামলার প্রতিবাদে রাবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপিংয়ের দায়ে ব্রিটিশ টেনিস খেলোয়াড় ৪ বছর নিষিদ্ধ
ডোপিংয়ের দায়ে ব্রিটিশ টেনিস খেলোয়াড় ৪ বছর নিষিদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে ‘বাংলাদেশি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন ইউএসএ’-এর আত্মপ্রকাশ
নিউইয়র্কে ‘বাংলাদেশি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন ইউএসএ’-এর আত্মপ্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিপিএমসিএ’র প্রথম নির্বাচিত সভাপতি ডা. শেখ মহিউদ্দিন
বিপিএমসিএ’র প্রথম নির্বাচিত সভাপতি ডা. শেখ মহিউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মহেশপুর সীমান্তে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সোনা জান’ নিয়ে হাজির কনা
‘সোনা জান’ নিয়ে হাজির কনা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিক্টোরিয়া কলেজে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পাল্টা কর্মসূচি
ভিক্টোরিয়া কলেজে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পাল্টা কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার
খাগড়াছড়িতে মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের বিশেষ নির্দেশনা
৪৮তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের বিশেষ নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিলি টু মাস্টার্স পরীক্ষায় সূচি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিলি টু মাস্টার্স পরীক্ষায় সূচি প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ জেলায় বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
গোপালগঞ্জ জেলায় বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেট সীমান্ত দিয়ে ৫৫ জনকে পুশইন বিএসএফের
সিলেট সীমান্ত দিয়ে ৫৫ জনকে পুশইন বিএসএফের

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুগঞ্জে অবৈধ অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অবৈধ অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যথাযোগ্য মর্যাদায় হাবিপ্রবিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত
যথাযোগ্য মর্যাদায় হাবিপ্রবিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু
সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে গাছের চারা বিতরণ
নবীনগরে গাছের চারা বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’
‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী
সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?
অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির
কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার মৃত্যু, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
বিএনপি নেতার মৃত্যু, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৫ কোটি নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ডার্ক ওয়েবে
সাড়ে ৫ কোটি নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ডার্ক ওয়েবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে পুলিশকে মেরে হ্যান্ডকাফসহ পালালেন বিএনপি নেতা
ফেনীতে পুলিশকে মেরে হ্যান্ডকাফসহ পালালেন বিএনপি নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চোরাকারবারি ধরতে বিজিবির গুলি, ১০ মহিষ জব্দ
চোরাকারবারি ধরতে বিজিবির গুলি, ১০ মহিষ জব্দ

নগর জীবন

বিজিবি-সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৩
বিজিবি-সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৩

দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মোশাররফসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক মন্ত্রী মোশাররফসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

কচুরিপানার নিচে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ
কচুরিপানার নিচে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা