শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:২৭, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫

দ্বিতীয় পর্ব

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

সব অপরাধের ‘কাজি’ রূপগঞ্জের গাজী
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

একাধিক অপরাধে এখন কারাগারে আছেন আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী ও এমপি গোলাম দস্তগীর গাজী। ১৫ বছর ধরে তিনি তার নির্বাচনি এলাকাকে শ্মশানে পরিণত করেছেন। গোটা রূপগঞ্জ রীতিমতো দখল করে নিয়েছেন গাজী এবং তার পরিবার। লুণ্ঠন করেছেন হাজার হাজার কোটি টাকা। গাজী গ্রেপ্তার হলেও তার পরিবারের অন্য সদস্যরা এখনো পলাতক। গাজী একা অপরাধী নন, গাজীর পৃষ্ঠপোষকতায় তার পরিবারের সদস্যরাও একেকজন দানবে পরিণত হয়েছিলেন। তারা মাদক ব্যবসা, ভূমি দখলসহ নানান অপরাধে জড়িত হয়েছিলেন। গাজী নিজেই রূপগঞ্জে বলতেন যে তিনি রাজনীতি থেকে অবসরে যাচ্ছেন। তার অবসরের পর পুত্র পাপ্পা গাজী তার নির্বাচনি এলাকা দেখভাল করবেন বলে তিনি ঘোষণা করেছিলেন। পাপ্পা গাজীকে সেভাবেই গড়ে তুলেছিলেন গোলাম দস্তগীর গাজী। পাপ্পা গাজী পিতার চেয়েও বড় দানবে পরিণত হন। গাজীর চেয়েও হিংস্র এবং পৈশাচিক ছিলেন পাপ্পা গাজী। তবে পাপ্পা গাজীর প্রধান কাজ ছিল রূপগঞ্জের মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণ।

পাপ্পা গাজীর নেতৃত্বেই নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ পরিণত হয় মাদকের অভয়ারণ্যে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, রূপগঞ্জে মাদকের ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করতেন পাপ্পা গাজী। সেখানে গড়ে উঠেছিল তার নিজস্ব বাহিনী। দ্রুত ধনী হওয়ার নেশায় অনেকেই এ কাজে পাপ্পার সহযোগী হয়েছিলেন। পুলিশ কিংবা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ দপ্তরকে হাতে নিয়ে পাপ্পা গড়ে তোলেন মাদক সাম্রাজ্য।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, গোলাম মূর্তজা পাপ্পা গাজী, এমদাদুল হক দাদুল ও মিজানুর রহমান মিজানের হাতেই মূলত রূপগঞ্জের মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণ ছিল। তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে রূপগঞ্জে মাদক কারবার অবাধে চালিয়েছে গত ১৬ বছরে। পাপ্পার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের অনেক নেতা-কর্মী মাদক কারবারের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত ছিলেন। মাদক কারবারের বদৌলতে রূপগঞ্জেই কোটিপতি হয়েছেন অন্তত ৩৮ জন। আওয়ামী লীগের স্বৈরশাসনে রূপগঞ্জে মাদক ব্যবসার ভাগাভাগির দ্বন্দ্বে ১৪ জন খুনের ঘটনা ঘটেছে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, রূপগঞ্জে মাদকের এই যে কারবার, এর মূল হোতাই গোলাম দস্তগীর গাজীর ছেলে গোলাম মূর্তজা পাপ্পা, তার দুই সহযোগী ছিলেন এমদাদুল হক দাদুল ও মিজানুর রহমান মিজান। রূপগঞ্জের ফেনসিডিলের একক নিয়ন্ত্রণ ছিল থানা ছাত্রলীগের সভাপতি রিয়াজের হাতে। জানা গেছে, রূপগঞ্জেও ৪০০ স্পটের মাদকের টাকা যেত এদের তিনজনের কাছে। প্রতি মাসে কোটি কোটি টাকার ভাগ পেতেন তারা।

রূপগঞ্জ শিল্পএলাকা হওয়ায় ভাসমান শ্রমিকের সংখ্যা বেশি। এসব শ্রমিককে টার্গেট করে এক শ্রেণির মাদক ব্যবসায়ী শিল্পকারখানার আশপাশে মাদকের ব্যবসা চালিয়ে আসছে। অপরদিকে, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ আবাসন কোম্পানি গড়ে ওঠায় এসব এলাকায় জমির ব্যবসাও জমজমাট। জমির ব্যবসার কাঁচা টাকা হাতিয়ে নিতে এক শ্রেণির মাদক কারবারি কারবার চালিয়ে গেছেন গাজীর ছত্রচ্ছায়ায়। স্থানীয় রাজনীতি থেকে শুরু করে রূপগঞ্জের অনেক কিছুই মাদককে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে গত ১৫ বছর। অভিযোগ রয়েছে, সমাজের এক শ্রেণির লোক অসৎ রাজনীতিবিদ এবং অসাধু পুলিশ সদস্যদের পাশাপাশি কিছু মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তার সঙ্গে যোগসাজশে এলাকায় মাদক বাণিজ্য করে বেড়াচ্ছে। গড়ে তুলছে টাকার পাহাড়। বিশেষ বিশেষ মুহূর্তে লোকদেখানো অভিযান চালানো হলেও ভিতরে ভিতরে তারা মিলেমিশে ওই কাজ করছেন।

অনুসন্ধানে জানা যায়, রূপগঞ্জের কাঞ্চন পৌরসভা, তারাব পৌরসভা, কায়েতপাড়া, দেইলপাড়া, নগরপাড়া, ইছাপুরা, বাগবাড়ী, দাউদপুর, গোলাকান্দাইল, মুড়াপাড়া, ভুলতা ইউনিয়ন মাদকের আখড়ায় পরিণত হয়েছিল। চনপাড়া বস্তি হচ্ছে মাদকের হাট। এখানে সন্ধ্যা হলেই ফেনসিডিল ও ইয়াবা মেলে। দাউদপুর ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রাম, গোবিন্দপুরসহ আশপাশের এলাকায় গড়ে উঠেছে চোলাই মদের কারখানা।

সরেজমিন তদন্তে দেখা যায়, উপজেলায় প্রায় ৭০ হাজার মাদকসেবী রয়েছে। বছরে এসব মাদকসেবী মাদকের জন্য খরচ করে শত কোটি টাকা। মাদক ব্যবসায়ী রয়েছে প্রায় ৫০০। আর খুচরা ব্যবসায়ীও প্রায় ১ হাজার। এসব মাদকের ছোবলে হাজার হাজার তরুণের জীবন প্রায় বিপন্ন। মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত চুনোপুঁটিরা ধরা পড়লেও রাঘববোয়ালরা থেকে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে। এরা সবাই ছিল পাপ্পা গাজীর ছত্রছায়ায়।

রূপগঞ্জে সড়ক ও নৌপথে অবাধে মাদকদ্রব্য আসতো। এই নেটওয়ার্ক পরিচালিত হতো গাজীর তত্ত্বাবধানে। মাদক প্রবেশের সবচেয়ে নিরাপদ রুট ছিল বালু নদ। এ নদে পুলিশ টহলের ব্যবস্থা না থাকায় মাদক কারবারিরা নির্বিঘ্নে ইঞ্জিনচালিত ট্রলারযোগে মাদক আনা-নেওয়া করেন। এ ছাড়া শীতলক্ষ্যা নদ দিয়েও মাদকদ্রব্য রূপগঞ্জে ঢোকে। এ নদ দিয়ে পণ্যবাহী জাহাজে করে মাদক ঢোকে রূপগঞ্জে। এদিকে কুমিল্লা থেকে এশিয়ান হাইওয়ে সড়ক দিয়ে বিভিন্ন যানবাহনে মাদক ঢোকে রূপগঞ্জে। আশুগঞ্জ-ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকেও ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক দিয়ে মাদক ঢোকে। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভুলতা হচ্ছে মাদকের ট্রানজিট পয়েন্ট। আখাউড়া, সিলেট ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ফেনসিডিল, ইয়াবা ও হেরোইন বাস, নাইট কোচ, সংবাদপত্রবহনকারী মোটরসাইকেল কিংবা ট্রাকযোগে ওই এলাকায় আসত নিয়মিত। আর এসব মাদক কেনাচোর নিয়ন্ত্রণ ছিল পাপ্পার হাতে।

নানা কৌশলে মাদক বহন করা হতো। ইয়াবা ও ফেনসিডিল বহন করা হয় লাউ, নারিকেল আর ম্যাচের বাক্সের ভিতরে করে। হেরোইন বহন করা হয় মিষ্টির প্যাকেটের ভিতরে করে। আর গাঁজা বহন করা হয় চটের ব্যাগের ভিতরে করে। মাদক বহনের কাজে ব্যবহার করা হয় কোমলমতি ছেলে-মেয়েদের। সূত্রটি জানায়, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মহিলাদের দিয়ে মাদক বহন করা হয়। মহিলাদের স্পর্শকাতর জায়গায় ইয়াবা, ফেনসিডিল, হেরোইন ও গাঁজা রেখে বহন করা হয়। মাদক কারবারির সুবিধার্থে রূপগঞ্জে ৭০০-এর বেশি শিশু-কিশোর সেলসম্যান তৈরি করেছিলেন পাপ্পা গাজী। মাদকের এ গডফাদার টাকা পয়সার ঝামেলা হলেই নৃশংস ভাবে হত্যা করতো।

২০১৭ সালের ২৭ আগস্ট মাদকের টাকা দিতে অস্বীকার করায় গোলাকান্দাইল ইউনিয়নের মাহনা এলাকায় ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম মোল্লাকে তার নেশাগ্রস্ত ছেলে মিলন মোল্লা ও তার সহযোগীরা হত্যা করে। ২০১৪ সালে চনপাড়া বস্তিতে মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মিয়া নামে একজনকে খুন করে পিচ্চি মালেক। ২০১৫ সালের ২৫ অক্টোবর চনপাড়া বস্তিতে মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় আবদুর রহমান নামের এক যুবককে প্রকাশ্য দিবালোকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে মাদক তারা। ২০২১ সালে মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মাছিমপুর এলাকায় নজরুল ইসলাম বাবু নামে এক যুবককে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে মাদক ব্যবসায়ীরা। ২০১৮ সালে হাটাবো এলাকায় মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় সোহেল মিয়া নামে এক যুবককে হত্যা করে মাদক ব্যবসায়ীরা। ২০১৬ সালের ২৯ মার্চ মাদক সেবনে বাধা দেওয়ায় জনতা উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষক মেহেদী হাসান বাবুকে প্রকাশ্য দিবালোকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ২০২০ সালের ৬ মে চনপাড়ায় মাদক ব্যবসায়ী আনোয়ারকে হত্যা করা হয়। ২০২০ সালের ৩১ মে রূপসী কাজীপাড়া এলাকায় রাজনকে হত্যা করা হয়। ২০২২ সালের চনপাড়া পুনর্বাসনের খোরশেদ আলমকে হত্যা করা হয়। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৫ নভেম্বর মুড়াপাড়া এলাকায় দ্বীন ইসলামকে হত্যা করা হয়। এ ছাড়া হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে ৫ শতাধিক। মাদক সেবন করে গত কয়েক বছরে মারা গেছে পাঁচজন।

পাপ্পা গাজীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে ১৫ মাদকসম্রাজ্ঞী রূপগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় মাদক জগৎ দাপিয়ে বেরিয়েছে গত ১৬ বছর। এদের কেউ ড্রাগ কুইন, ফেন্সি কুইন, মাদকসম্রাজ্ঞী, কালনাগিনী নামে পরিচিতি লাভ করেছে। আবার কারও বা নাম ডেঞ্জার লেডি। এরাও এলাকায় মাদক ছড়িয়ে দিয়ে তরুণ সমাজকে ক্ষতির মুখে নিয়ে যাচ্ছে। এরা মাদকের পাশাপাশি অসামাজিক কার্যকলাপেরও বিস্তার ঘটিয়েছে।

মাদক কারবার ছাড়াও পাপ্পা গাজী তদবির বাণিজ্য করতেন। নিয়োগ বাণিজ্য করে এলাকার লোকজনের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে শত শত কোটি টাকা। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, যখন সরকারি নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হতো, তখনই পাপ্পা গাজী চাকরি প্রার্থীদের তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলতেন। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে পাপ্পা ১২৩ জনের কাছ থেকে জনপ্রতি ৫ লাখ টাকা নেন। পরীক্ষার ফলাফলের পর দেখা যায়, চাকরি পেয়েছেন মাত্র তিনজন। বাকিদের টাকা ফেরত দেননি পাপ্পা।

এসআই নিয়োগে পাপ্পা স্থানীয় প্রায় ২০০ জনের কাছে ১০ লাখ টাকা করে নেন। এদের মধ্যে মাত্র পাঁচজনের চাকরি হয়। বাকিদের চাকরি না হলেও টাকা ফেরত দেননি। এভাবে বিভিন্ন নিয়োগের কথা বলে টাকা নিয়ে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন পাপ্পা। এ ছাড়াও বদলি বাণিজ্য এবং টেন্ডার বাণিজ্যের অভিযোগও আছে গাজীপুত্রের বিরুদ্ধে।

পাপ্পা গাজী এখন পলাতক। একাধিক সূত্র বলছে, তিনি এখন বিদেশে অবস্থান করছেন। বিদেশে বসেই মাদকের কারবার নিয়ন্ত্রণ করছেন এ দুর্বৃত্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের ইতিহাস
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের ইতিহাস
ইসির ওয়েবসাইট থেকে সরানো হলো নৌকা যুক্ত হলো দাঁড়িপাল্লা
ইসির ওয়েবসাইট থেকে সরানো হলো নৌকা যুক্ত হলো দাঁড়িপাল্লা
জুলাই শহীদ দিবস পালন
জুলাই শহীদ দিবস পালন
হামলায় জড়িতদের বিচারের মুখোমুখি করা হবে
হামলায় জড়িতদের বিচারের মুখোমুখি করা হবে
সারা দেশে বিক্ষোভ সড়ক অবরোধ
সারা দেশে বিক্ষোভ সড়ক অবরোধ
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
ডিসেম্বরের মধ্যেই বিচার শেষ হবে
ডিসেম্বরের মধ্যেই বিচার শেষ হবে
সীমান্ত হত্যা নিয়ে সরকার নমনীয় নয়
সীমান্ত হত্যা নিয়ে সরকার নমনীয় নয়
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বাংলা নিয়ে মোদির দিকে তোপ মমতার
বাংলা নিয়ে মোদির দিকে তোপ মমতার
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ কিংবা বিঘ্নিত হয়নি
গোপালগঞ্জে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ কিংবা বিঘ্নিত হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এডমিশন কার্নিভালে বিশেষ অফারে ভর্তি নিচ্ছে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি
এডমিশন কার্নিভালে বিশেষ অফারে ভর্তি নিচ্ছে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসন সীমানা নির্ধারণ: বিশেষায়িত কারিগরি কমিটি গঠন ইসির
আসন সীমানা নির্ধারণ: বিশেষায়িত কারিগরি কমিটি গঠন ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২
এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল
ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে ভুলের কারণে ফেসবুকের মনিটাইজেশন হারিয়ে আয় বন্ধ হতে পারে
যে ভুলের কারণে ফেসবুকের মনিটাইজেশন হারিয়ে আয় বন্ধ হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় ঢাবি সাদা দলের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় ঢাবি সাদা দলের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপি'র উপর হামলার প্রতিবাদে রাবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এনসিপি'র উপর হামলার প্রতিবাদে রাবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপিংয়ের দায়ে ব্রিটিশ টেনিস খেলোয়াড় ৪ বছর নিষিদ্ধ
ডোপিংয়ের দায়ে ব্রিটিশ টেনিস খেলোয়াড় ৪ বছর নিষিদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে ‘বাংলাদেশি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন ইউএসএ’-এর আত্মপ্রকাশ
নিউইয়র্কে ‘বাংলাদেশি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন ইউএসএ’-এর আত্মপ্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিপিএমসিএ’র প্রথম নির্বাচিত সভাপতি ডা. শেখ মহিউদ্দিন
বিপিএমসিএ’র প্রথম নির্বাচিত সভাপতি ডা. শেখ মহিউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মহেশপুর সীমান্তে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সোনা জান’ নিয়ে হাজির কনা
‘সোনা জান’ নিয়ে হাজির কনা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিক্টোরিয়া কলেজে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পাল্টা কর্মসূচি
ভিক্টোরিয়া কলেজে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পাল্টা কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার
খাগড়াছড়িতে মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের বিশেষ নির্দেশনা
৪৮তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের বিশেষ নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিলি টু মাস্টার্স পরীক্ষায় সূচি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিলি টু মাস্টার্স পরীক্ষায় সূচি প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ জেলায় বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
গোপালগঞ্জ জেলায় বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেট সীমান্ত দিয়ে ৫৫ জনকে পুশইন বিএসএফের
সিলেট সীমান্ত দিয়ে ৫৫ জনকে পুশইন বিএসএফের

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুগঞ্জে অবৈধ অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অবৈধ অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যথাযোগ্য মর্যাদায় হাবিপ্রবিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত
যথাযোগ্য মর্যাদায় হাবিপ্রবিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু
সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে গাছের চারা বিতরণ
নবীনগরে গাছের চারা বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’
‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী
সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?
অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির
কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার মৃত্যু, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
বিএনপি নেতার মৃত্যু, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৫ কোটি নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ডার্ক ওয়েবে
সাড়ে ৫ কোটি নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ডার্ক ওয়েবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে পুলিশকে মেরে হ্যান্ডকাফসহ পালালেন বিএনপি নেতা
ফেনীতে পুলিশকে মেরে হ্যান্ডকাফসহ পালালেন বিএনপি নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চোরাকারবারি ধরতে বিজিবির গুলি, ১০ মহিষ জব্দ
চোরাকারবারি ধরতে বিজিবির গুলি, ১০ মহিষ জব্দ

নগর জীবন

বিজিবি-সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৩
বিজিবি-সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৩

দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মোশাররফসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক মন্ত্রী মোশাররফসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

কচুরিপানার নিচে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ
কচুরিপানার নিচে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা