শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০২৫

দ্য ডিপ্লোম্যাটে নিবন্ধ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

মোবাশ্বার হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

চলতি বছরের ১০-১৩ জুন লন্ডনে সরকারি সফরকালে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের তারিখ নিয়ে আলোচনা করার জন্য তারেক রহমানের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন। ২০০৮ সাল থেকে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত থাকা তারেক রহমানের সঙ্গে তাঁর দেখা করার সিদ্ধান্ত ইঙ্গিত দেয়, বিদেশে বসবাস করলেও তারেক রহমান বাংলাদেশের রাজনীতিতে একজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়। জেনারেল জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হন, আর বেগম খালেদা জিয়া ১৯৯১-৯৬ এবং ২০০১-২০০৬ সালে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। আর তাঁদের ছেলে তারেক রহমানই কার্যত এখন বিএনপির নেতা। সাধারণ নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে বাংলাদেশে রাজনৈতিক অচলাবস্থার মধ্যে ড. ইউনূস লন্ডনে তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা করেন। সরকার ও বিএনপি উভয়েরই ঘনিষ্ঠ সূত্র অনুসারে, লন্ডনের বৈঠকটি সৌহার্দপূর্ণ ছিল এবং দুই নেতা ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে একমত হন।

বিএনপি আগাম নির্বাচনের জন্য চাপ দিচ্ছিল। দলটি ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে ছিল। এদিকে অন্তর্বর্তী সরকার বলেছিল, বাংলাদেশের সংবিধান, বিচার বিভাগ এবং নির্বাচনি প্রতিষ্ঠানগুলোয় সংস্কার সম্পন্ন হওয়ার পরই নির্বাচন দেবে। ড. ইউনূস ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিলেন। এতে দেশে রাজনৈতিক অচলাবস্থা তৈরি হয়। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের চুক্তি হওয়ায় একটি গুরুত্বপূর্ণ সমঝোতা হয়।

লন্ডনের বৈঠকটি বাংলাদেশে ‘ঐতিহাসিক’ হিসেবে প্রশংসিত হয়েছে এবং দেশব্যাপী এটি উদ্‌যাপন করা হয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শূন্য-সমষ্টি রাজনীতি এবং কর্তৃত্ববাদী স্টাইলের কারণে বাংলাদেশে বিভিন্ন দলের নেতাদের একসঙ্গে কাজ করতে খুব কমই দেখা গেছে। তাই ইউনূস-তারেক চুক্তি দুই নেতার দ্বন্দ্ব এড়াতে ইতিবাচকতার ইঙ্গিত দেয়। ড. ইউনূসের ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা দ্য ডিপ্লোম্যাটকে জানিয়েছেন, তিনি বিএনপি নেতা তারেক রহমানের ব্যাপারে খুবই মুগ্ধ।

পরিবর্তিত রাজনৈতিক দৃশ্যপটের মধ্যে দুটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন জাগতে পারে। প্রথমত ড. ইউনূসের কেন তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা করার প্রয়োজন ছিল এবং দ্বিতীয়ত তারেক রহমানের উত্থানের তাৎপর্য কীভাবে আমাদের বোঝা উচিত?

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট হাসিনা সরকার উৎখাতের পরপরই ড. ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা করা হয়। জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিদ্রোহে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রনেতারা; বিএনপি, যারা রাস্তার বিক্ষোভ কৌশলগত ও স্থিতিস্থাপক করে তুলেছিল; সেনাবাহিনী, যাঁরা শেখ হাসিনার আদেশ অমান্য করে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালানো বন্ধ করেছিল, এবং অন্য ছোট রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সর্বসম্মত সিদ্ধান্তের ফলে তাঁর নিয়োগ হয়েছিল।

তবে বিএনপির কিছু অংশের মতামত ছিল, ড. ইউনূস নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আগ্রহী বলে মনে হচ্ছে না। কারণ তিনি নির্বাচনের জন্য সময়সীমা নির্ধারণ এড়িয়ে যাচ্ছিলেন। বিশেষত ড. ইউনূসের ঘনিষ্ঠ বলে মনে করা গোষ্ঠীগুলো অনলাইনে যুক্তি দিচ্ছিল যে তাঁর পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকা উচিত, যা নির্বাচন সম্পর্কে অনিশ্চয়তা আরও বাড়িয়ে তোলে।

গত মে মাসে এক বিরল বিবৃতিতে সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের এক সভায় বলেছিলেন, বাংলাদেশে ডিসেম্বরেই নির্বাচন করা উচিত। কয়েক দিন পর তারেক রহমানও লন্ডন থেকে ডিসেম্বরে নির্বাচনের জন্য ফোন করেছিলেন এবং বলেছিলেন দেশের মানুষ ‘এ সরকারের অধীনে অবিলম্বে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায়।’ তিনি আরও বলেছিলেন, ‘সরকারকে জনগণের বৈধ দাবি পূরণ করতে হবে।’

এর পরই ড. ইউনূস পদত্যাগের হুমকি দেন। ক্রমবর্ধমান সমালোচনার মুখে পড়ে ড. ইউনূস ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের জন্য বিএনপির দাবি উপেক্ষা করে ২০২৬ সালের এপ্রিলে নির্বাচন ঘোষণা করেন।

বিএনপি তিনটি কারণে তাঁর সময়সূচি প্রত্যাখ্যান করে। প্রথমত ডিসেম্বরে কেন নির্বাচন হতে পারে না, তার কোনো বিশ্বাসযোগ্য ব্যাখ্যা দেননি ড. ইউনূস, যখন আবহাওয়া মৃদু এবং রাজনৈতিক প্রচারের জন্য উপযুক্ত। দ্বিতীয়ত এপ্রিলে নির্বাচন প্রচারের জন্য কঠিন হবে, কারণ তখন আবহাওয়া খুব গরম থাকে। তা ছাড়া এটি হবে রমজান মাসের পরে, আর রমজানে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটিতে বেশির ভাগ মানুষ নামাজ এবং রোজা রাখবে। তৃতীয়ত বিএনপি আশঙ্কা করেছিল, ড. ইউনূস হয়তো এ জটিলতাগুলো নির্বাচন আরও বিলম্বিত করার অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করবেন।

ড. ইউনূস ২০২৬ সালের এপ্রিলে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা ঘোষণা করার পর বিএনপি সূত্র দ্য ডিপ্লোম্যাটকে নিশ্চিত করেছেন, তাঁরা ইউনূসকে নির্বাচন এগিয়ে নিতে চাপ দেওয়ার জন্য দেশব্যাপী একাধিক বিক্ষোভের আয়োজন করবেন। তাই লন্ডনের বৈঠক অস্থিরতা এড়াতে পেরেছে বলে মনে হচ্ছে।

সমালোচকরা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও সহিংসতার অভিযোগ করতেন। ফাঁস হওয়া কূটনৈতিক বার্তা থেকে জানা যায়, আমেরিকান কূটনীতিক জেমস এফ মরিয়ার্টি তারেক রহমানকে ‘ক্লেপ্টোক্র্যাটিক সরকার এবং সহিংস রাজনীতির প্রতীক’ হিসেবে দেখতেন। ২০০৪ সালে শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হওয়া এবং কারাদ প্রাপ্ত অনেক বাংলাদেশির মধ্যে তারেক রহমানও ছিলেন। তবে এ অভিযোগ এবং বিচার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মনে করা হয়। প্রকৃতপক্ষে দোষী সাব্যস্ত হওয়া এবং কারাদ পরবর্তীকালে আদালতের মাধ্যমে বাতিল করা হয়। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশে তারেক রহমানের বক্তব্য এবং বিবৃতি সম্প্রচার বা মুদ্রণ নিষিদ্ধ করে। বিএনপি কর্মীদের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তার কারণে আওয়ামী লীগের শাসনামলে তারেক রহমানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

২০০১-২০০৬ সালে খালেদা জিয়ার শাসনামলে তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ভ্রমণ করেছিলেন, বিভাগীয় শহর এবং প্রত্যন্ত গ্রামগুলোও বাদ পড়েনি। তিনি তৃণমূলের সঙ্গে একটি শক্তিশালী সংযোগ স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছিলেন, যার ফল ২০১৮ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের মাধ্যমে পেয়েছিলেন। উল্লেখ্য, ওই বছর তাঁর মা খালেদা জিয়াকে হাসিনা সরকার গ্রেপ্তার করেছিল।

দীর্ঘদিন বিদেশে থাকা সত্ত্বেও তৃণমূলে তারেক রহমানের সমর্থন রয়েছে। তাঁর ঘনিষ্ঠ সূত্র দ্য ডিপ্লোম্যাটকে জানিয়েছেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় তিনি দেশের প্রত্যন্ত গ্রামগুলোতে বিএনপি কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য হোয়াটসঅ্যাপ এবং জুম ব্যবহার করেছেন। তিনি তাঁদের পরিবারের সদস্যদের অবস্থা সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করে জনগণের সঙ্গে যোগাযোগ করতেন। একজন সাধারণ বিএনপি কর্মীর কাছে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, যিনি দেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর ছেলে, তাঁর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের সুযোগ ছিল উৎসাহজনক এবং গর্বের।

তৃণমূল পর্যায়ের কর্মীদের সঙ্গে এ ধরনের সরাসরি কথোপকথন তারেক রহমানকেও বাস্তবতা সম্পর্কে অন্তর্র্দৃষ্টি দিয়েছে এবং তাঁর রাজনৈতিক কৌশল গঠনে সহায়তা করেছে। আওয়ামী লীগ সরকারের কঠোর দমনপীড়ন সত্ত্বেও তৃণমূল পর্যায়ে তাঁর জনপ্রিয়তার কারণে বিএনপি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে।

১৫ বছরের বেশি সময় ধরে আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপি নেতা-কর্মীদের গণবন্দি, নির্যাতন, গুম এবং সমর্থকদের বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের মাধ্যমে দলটি ভেঙে ফেলার চেষ্টা করেছে। কিন্তু তা ব্যর্থ হয়েছে। কারণ তারেক রহমান কেবল আওয়ামী লীগের শাসনামলে নির্যাতিত বিএনপি সদস্যদের পরিবারকে নীরবে সমর্থন করেননি, বরং তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের গণতন্ত্রের জন্য এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করেছিলেন। পুরস্কারপ্রাপ্ত অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যম নেত্র নিউজের প্রধান সম্পাদক তাসনিম খলিলের মতে ‘তারেক রহমানের সাংগঠনিক নেতৃত্ব উচ্চমানের। তিনি তৃণমূলের ভাষায় কথা বলেন।’ খলিলের দৃষ্টিতে, তারেক রহমান হলেন ভবিষ্যতের উদার গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জন্য সেরা বাজি। কারণ খলিল বিশ্বাস করেন, ইউনূসের শাসনামলে ডান ও কট্টর ইসলামপন্থিরা প্রভাব বাড়াতে পেরেছে।

তারেক রহমানের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ হলো, বাংলাদেশে ফিরে আসার পর তাঁকে লাখ লাখ নতুন বাংলাদেশি ভোটারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। শেখ হাসিনার পতনের পর বিএনপি কর্মীদের মধ্যে খুনের ঘটনা এবং কিছু বিএনপি নেতা-কর্মীর চাঁদাবাজির খবর পাওয়া গেছে। এর ফলে তরুণদের মধ্যে বিএনপি অজনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। দলে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে তারেক রহমান হাজার হাজার কর্মীকে বেআইনি কর্মকান্ডের জন্য বহিষ্কার করেছেন।

অনেকে যুক্তি তুলে ধরেছেন এভাবে-বিএনপির দায়িত্ব নেওয়ার জন্য তারেক রহমানের বাংলাদেশে ফিরে আসা উচিত। তবে বিএনপির ঘনিষ্ঠরা বলছেন, তারেক রহমান। দ্রুতই ফিরবেন না। তাঁরা ডিপ্লোম্যাটকে বলেছেন, ইউনূস সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার পর নির্বাচনি প্রচারে অংশ নিতে তিনি ফিরে আসবেন।

তারেক রহমানের চ্যালেঞ্জ হলো, বিএনপিকে জেনজিদের সঙ্গে সংযুক্ত করা, যাঁরা গত বছর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিদ্রোহে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এ তরুণ ভোটারের অনেকেই বিএনপির সমালোচনা করেন। কারণ তাঁরা মনে করেন, বিএনপির কিছু কর্মী অপরাধমূলক কর্মকা ও চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত।

তারেক রহমানকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিদ্রোহের পেছনে অন্যতম প্রধান কারণ ছিল আওয়ামী লীগের দুর্নীতি ও সহিংসতা। তাঁকে বিএনপির জন্য একটি ভিন্ন পথ বেছে নিতে হবে।

(এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিখ্যাত সাময়িকী ‘দ্য ডিপ্লোম্যাট’ ১৫ জুলাই তার অনলাইন সংখ্যায় ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান’ শিরোনামে নিবন্ধটি প্রকাশ করে। নিবন্ধটির লেখক সিডনিভিত্তিক গবেষক ও দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভূরাজনীতি বিশ্লেষক মোবাশ্বার হাসান)

এই বিভাগের আরও খবর
ডিআরইউতে মব সৃষ্টিসহ তিন বিষয়ে উদ্বেগ সম্পাদক পরিষদের
ডিআরইউতে মব সৃষ্টিসহ তিন বিষয়ে উদ্বেগ সম্পাদক পরিষদের
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের বিদায়ি সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের বিদায়ি সাক্ষাৎ
অর্থ পাচার বন্ধে কঠোর নীতিমালা জরুরি
অর্থ পাচার বন্ধে কঠোর নীতিমালা জরুরি
নির্বাচনে কর্মকর্তা পক্ষপাতিত্ব করলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা
নির্বাচনে কর্মকর্তা পক্ষপাতিত্ব করলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা
চরম দুর্দশায় নিম্নমধ্যবিত্ত
চরম দুর্দশায় নিম্নমধ্যবিত্ত
৯ সেপ্টেম্বর নির্বাচনে বাধা নেই, নতুন রিট
৯ সেপ্টেম্বর নির্বাচনে বাধা নেই, নতুন রিট
ভোটের আগে ৪ হাজার এএসআই নিয়োগ
ভোটের আগে ৪ হাজার এএসআই নিয়োগ
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
ভোটার-এজেন্টবিহীন নির্বাচন আর নয়
ভোটার-এজেন্টবিহীন নির্বাচন আর নয়
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
সর্বশেষ খবর
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ

৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পাঠ্যবই
বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পাঠ্যবই

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আ. লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আ. লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘিওরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ঘিওরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধুনটে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ধুনটে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় একজন নিহত
নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় একজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খার্তুমে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রমাণ নেই: সুদান
খার্তুমে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রমাণ নেই: সুদান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য
ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা
ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা

পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

স্বাস্থ্য

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত
আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত

দেশগ্রাম