শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫২, মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

পাকিস্তানে নতুন সরকার গঠন নিয়ে চলছে যেসব হিসাব-নিকাশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাকিস্তানে নতুন সরকার গঠন নিয়ে চলছে যেসব হিসাব-নিকাশ

পাকিস্তানে এবারের প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সাধারণ নির্বাচনের পাঁচ দিন পেরিয়ে গেলেও কোন দল সরকার গঠন করবে এবং দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন তা পরিষ্কার হয়নি।

দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং তেহরিক-ই-ইনসাফের প্রধান ইমরান খান একাধিক মামলায় গ্রেফতার এবং তার দল নির্বাচন থেকে ছিটকে পড়লেও দলটির সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা পার্লামেন্টের বেশিরভাগ আসন জিতেছে।

স্বতন্ত্র প্রার্থীরা মোট ১০১টি আসনে জয়ী হয়েছে। এর মধ্যে ৯৩টি আসনেই জয় পেয়েছেন পিটিআই সমর্থিত প্রার্থিরা-যা এবারের নির্বাচনের সবচেয়ে বড় চমক। তবে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ১৩৪ আসনের সহজ সংখ্যাগরিষ্ঠতা তারা অর্জন করতে পারেনি।

নির্বাচনী ফলাফল অনুযায়ী, বর্তমানে কোনো দলেরই এককভাবে সরকার গঠনের জন্য পর্যাপ্ত আসন নেই।

এমন অবস্থায় নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ পিএমএল-এন এবং বিলাওয়াল ভুট্টোর জারদারির দল পাকিস্তান পিপলস পার্টি-পিপিপি সরকার গঠনের লক্ষ্যে কৌশলী পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে।

অন্যদিকে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ-পিটিআই একটি জোট গঠনের বিষয়ে চিন্তা ভাবনা করছে। আসন সংখ্যার দিকে পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীদের পর দ্বিতীয় অবস্থানে আছে নওয়াজ শরিফের দল। তার দল ৭৫টি আসন পেয়েছে।

এর পরের অবস্থানে থাকা বিলাওয়াল ভুট্টোর দল পেয়েছে ৫৪টি আসন। তবে দেশটির সামরিক সরকার নওয়াজ খানকে সমর্থন দেয় বলে গুঞ্জন রয়েছে।

পাকিস্তানে সরকার গঠনের প্রক্রিয়া সম্পর্কে দেশটির সংবিধান ও নির্বাচনি আইনে বলে নির্ধারিত আছে। এই প্রক্রিয়াটি বোঝার আগে রাজনৈতিক দলগুলো কী করছে এবং তাদের সামনে কী ধরনের বিকল্প রয়েছে তা জানতে হবে।

নতুন জোট নিয়ে কী বলছেন বিশ্লেষকরা?

বিবিসির কাছে রাজনৈতিক বিশ্লেষক মাদিহা আফজাল বলেছেন, পিটিআই যদি সরকার গঠন করতে চায় তাহলে জোট করার মতো দল খুঁজে বের করতে হবে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে সহজ পথ হল বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি।

এর পাশাপাশি, এই সময়ে পিটিআইকেও নিশ্চিত করতে হবে যে তাদের সমর্থিত প্রার্থীরা যেন দল থেকে আলাদা হয়ে নওয়াজ শরিফের দলে যোগদান না করে।

সাংবাদিক সারিল আলমেদাও এ বিষয়ে একমত প্রকাশ করে বলেছেন, পিটিআই যাই করুক না কেন, তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই। এক্ষেত্রে একটাই পথ আছে আর সেটা হল পিপিপি’র সাথে জোট করা। কিন্তু দলটি ইতিমধ্যেই পিএলএম-এন এর সাথে আলোচনা শুরু করেছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক আমির রানার মতে, পিএমএল-এন নেতা নওয়াজ শরিফের সবচেয়ে বড় ইচ্ছা চতুর্থবারের মতো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়া এবং নওয়াজ এই বিষয়ে পিপিপিকে রাজি করাতে পারবেন।

রাজনৈতিক দর কষাকষিতে, পিপিপি একমত হতে পারে যে নওয়াজ শরিফ অর্ধেক মেয়াদের জন্য এবং বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি বাকি মেয়াদের জন্য প্রধানমন্ত্রী হবেন।

সেইসাথে পার্লামেন্টের গুরুত্বপূর্ণ পদ যেমন স্পিকার, ডেপুটি স্পীকার, তারপর সিনেট নির্বাচনের পরে, সিনেট চেয়ারম্যান সেইসাথে জোটের মন্ত্রীত্বের ক্ষেত্রে পিপিপি’র এবার বড় অংশ পাওয়া উচিত।

পাকিস্তানের সরকার গঠন প্রক্রিয়া

পাকিস্তানে নির্বাচনের পর রাজনৈতিক দলগুলোকে সরকার গঠনের নির্দিষ্ট সময় বেধে দিয়েছে দেশটির সংবিধান। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশন দেশটির সংবিধানের অনুযায়ী সকল স্বতন্ত্র প্রার্থীদের তিন দিনের সময় বেঁধে দেয়।

এই সময়ের মধ্যে তাদের নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করতে হয় যে তারা কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দেবে নাকি স্বতন্ত্র থাকবে। কারণ তারা কোনো দলে যোগ দেওয়ার পরই নির্দিষ্ট আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়।

পাকিস্তানের পার্লামেন্ট মোট আসন রয়েছে ৩৩৬টি। এর মধ্যে ২৬৬টি আসনে সরাসরি ভোট হয় এবং ৭০টি আসন থাকে সংরক্ষিত। ৬০টি মহিলাদের জন্য এবং ১০টি অমুসলিমদের জন্য।

যে দল সবচেয়ে বেশি সাধারণ আসনে জয়ী হবে তাদের সংরক্ষিত আসনের সর্বোচ্চ কোটা থাকবে।

সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের ১৪ দিনের মধ্যে নির্বাচনী ফলাফল সংক্রান্ত গেজেট প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন। এরপর ভোটের দিন থেকে ২১ দিনের মধ্যে নতুন পার্লামেন্টের প্রথম অধিবেশন ডাকতে হয়।

অর্থাৎ ২৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যে পার্লামেন্ট অধিবেশনের আগে সরকার গঠনের সব প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে।

নবনির্বাচিত পার্লামেন্টের প্রথম অধিবেশনের প্রথম দিনে সদস্যরা শপথ নেবেন, শপথের পর ডেপুটি স্পিকার ও পরে স্পিকার নির্বাচিত হবেন। এরপর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করা হয়, তাই সম্ভবত পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহে বা মার্চের প্রথম সপ্তাহে শপথ নেবেন।

কোন কোন দল দেখা করতে পারে?

পাকিস্তানে সরকার গঠনের জন্য নির্বাচনে ১৩৪টি আসনে বিজয়ী হতে হবে। এর বাইরে প্রতিটি দল বা জোট তাদের বিজয়ী আসন সংখ্যার ভিত্তিতে সংরক্ষিত ৭০টি আসন থেকে অংশ পাবে। সেই হিসাবে যে দল বা জোট সরকার গঠন করবে, তাদের সবমিলিয়ে ১৬৯টি আসন থাকতে হবে।

সেক্ষেত্রে পার্লামেন্টের তিনটি দলের জয়ী আসনের দিকে তাকালে বলা যায় যে এর মধ্যে দু’টি দল জোট বেঁধে পার্লামেন্টে প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারবে।

আপাতদৃষ্টিতে, সবচেয়ে বড় বিকল্প বলে মনে হচ্ছে যে নওয়াজ শরিফ ও বিলাওয়াল ভুট্টোর দল পিপলস একসঙ্গে সরকার গঠন করবে।

কিন্তু অন্যদিকে, রাজনীতির সমীকরণ যে কোন সময় বদলে যেতে পারে এবং এক সময়কার বিরোধপূর্ণ রাজনৈতিক দলগুলোর জোট বাঁধা অসম্ভব কিছু না।

বিকল্প এক: পিটিআই + এমকিউএম

পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীরা জোট সরকার গঠনের লক্ষ্যে একটি ছোট দলে যোগ দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে তাদের একাধিক দলের সঙ্গে জোট করতে হবে।

এ মুহূর্তে পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীদের জয়ী আসনগুলোকে একটি প্ল্যাটফর্মে একত্রিত করা এবং জয়ী সাধারণ আসনগুলির উপর ভিত্তি করে মহিলা ও সংখ্যালঘুদের জন্য সংরক্ষিত জাতীয় পরিষদের আসনগুলো নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে, এই স্বতন্ত্র প্রার্থীদের হয় একটি দলে যোগ দিতে হবে বা স্বতন্ত্র পার্লামেন্ট সদস্য হিসেবে বসার ইচ্ছা প্রকাশ করতে হবে।

এ ব্যাপারে অধ্যাপক আসমা ফয়েজ বলেছেন যে, পিটিআই এর জোট সরকার গঠন করার সম্ভাবনা বেশ কম কারণ ছোট দলগুলির সাথে জোট করলেও তারা তাদের প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারবে না।

তার মতে, পিটিআই-এর পক্ষে এই ছোট দলগুলোর কাছে পৌঁছানোর সংখ্যাগত কোনো সুবিধা নেই।

ধরুন পিটিআই মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্টের সাথে জোট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেক্ষেত্রে উভয় দলের মোট আসন হবে ১০৯টি।

বিকল্প দুই: পিএমএল-এন + পিপিপি

বিকল্পের কথা মাথায় রেখে নওয়াজ শরিফের দল পিএমএল-এন ও বিলাওয়াল ভুট্টোর দল পিপিপি নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করছে। এখানে কিছু বিভ্রান্তিও রয়েছে।

উদাহরণস্বরূপ, পিএমএল-এন ধারণা দিয়েছিল যে পিপিপি তাদের সাথে জোট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যদিও এই দাবি পুরোপুরি প্রত্যাখ্যান করেছে পিপিপি।

পিএমএল-এন রবিবার মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্টের প্রতিনিধি দলের সঙ্গেও দেখা করেছে। সামাজিক উদারপন্থী দলটি এবার ১৭টি আসনে জয়ী হয়েছে।

বৈঠকের পর, পিএমএল-এন এর কেন্দ্রীয় তথ্য সচিব মরিয়ম আওরঙ্গজেব বলেছেন যে তার দল এবং এমকিউএম-এর মধ্যে নীতিগতভাবে একটি চুক্তি হয়েছে।

তবে, এমকিউএম-পাকিস্তানের আহ্বায়ক খালিদ মকবুল সিদ্দিকী বলেছেন, তার দল নওয়াজের দলের সঙ্গে জোট করবে কিনা সে বিষয়ে ‘এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি’।

একদিকে যেখানে পিএমএল-এন খুব দ্রুত অন্যান্য দলের সঙ্গে যোগাযোগ করতে শুরু করেছে, অন্যদিকে পাকিস্তান পিপলস পার্টি ধীরগতিতে এগোচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।

বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি রবিবার শেহবাজ শরিফ সহ পিএমএল-এন-এর প্রতিনিধি দলের সাথে দেখা করেছেন এবং আলোচনা চালিয়ে যেতে সম্মত হয়েছেন।

ইসলামাবাদে পিপিপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে জোট গঠনের জন্য দলের কী কী বিকল্প রয়েছে, তারা কোন দলগুলোর সাথে বসতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

বিকল্প তিন: পিটিআই + পিপিপি

তবে বিলাওয়াল ভুট্টোর দল পিপিপি এবার পিটিআই-এর সঙ্গে কথা বলবে কিনা এ বিষয়ে জানতে চাইলে পিপিপি সিনিয়র নেতা শেরি রেহমান বলেন, পিপিপি’র দরজা সব রাজনৈতিক ব্যক্তির জন্য উন্মুক্ত।

যদি পিটিআই এর কথা বলা হয়, তাহলে তারা তাদের ২০১৮ সালের নির্বাচনে জয়ী হওয়ার আগে যে ব্যাখ্যা দিয়েছিল তার থেকে সরে আসবে বলে মনে হয় না।

সে সময় বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইমরান খান বলেছিলেন, পার্লামেন্টে জোট সরকার গঠন হবে দুর্ভাগ্যজনক।

তিনি বলেছিলেন, দেশকে চলমান সংকট থেকে বের করে আনার ক্ষেত্রে জোট সরকার দুর্বল হবে। সংকট উত্তরণে একটি শক্তিশালী সরকার দরকার যারা কোনো চাপ ছাড়াই সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।

এমন অবস্থায় সরকার গঠনের জন্য পিপিপির সঙ্গে জোট করার চেয়ে ইমরান খান বিরোধী বেঞ্চে বসতে পছন্দ করবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

যদি ইমরান খান সমর্থিত এই এই স্বতন্ত্র প্রার্থীরা পার্লামেন্টে কঠিন বিরোধী দল হিসেবে আবির্ভূত হতে পারেন সেক্ষেত্রে নওয়াজ শরিফ প্রধানমন্ত্রী হয়ে গেলেও অনাস্থা প্রস্তাবের হুমকি তার মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকবে।

এবারও ইমরান খানকে নিয়ে একই ধরনের কিছু বক্তব্য দিচ্ছেন তার দলের নেতারা। কিন্তু সময় ও পরিস্থিতি প্রতি মুহূর্তে বদলায়। ইমরান খান কবে তাদের ব্যাখ্যা পাল্টাবেন সে বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না।

কারণ ২০১৮ সালেও তিনি এমকিউএমসহ অন্যান্য ছোট দলগুলির সাথে একটি জোট সরকার গঠন করেছিলেন।

যদিও অনাস্থা প্রস্তাবের সময় এমকিউএম ইমরান খানের পক্ষ ত্যাগ করে বিরোধীদের শিবিরে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সেটা ভিন্ন আলোচনা।

এখন পিটিআই নেতাদের বলতে শোনা যাচ্ছে যে ‘ইমরান খান আগের সরকারের মিত্রদের জড়ো করা থেকে শিক্ষা নিয়েছেন।’

বিকল্প চার: বিরোধী দলে পিটিআই?

ইমরান খানের মিডিয়া উপদেষ্টা জুলফি বুখারি বিবিসিকে জানিয়েছেন, সংখ্যাগত সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে পিটিআই এর জোট গঠনের পরিবর্তে বিরোধীদের বেঞ্চে বসার জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে।

এটা নির্ভর করছে নির্বাচনী এলাকায় ভোট পুনঃগণনার উপর যেখানে তার মতে ফলাফলে কারচুপি হয়েছে।

জুলফি বুখারির মতে, ‘পিটিআই একটি শক্তিশালী বিরোধী হিসেবে নিজেদের প্রমাণ করবে এবং দ্বিতীয় দফায় নওয়াজ ও বিলাওয়ালের সম্ভাব্য জোট পিডিএম-২ আবার ব্যর্থ হবে।’

তিনি পিপিপি’র সাথে পিটিআই এর জোট বাধার বিকল্প ধারণাও উড়িয়ে দিয়েছেন। পিটিআই নেতা গওহর আলী খান স্থানীয় টিভি চ্যানেলকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে বলেছেন যে, তার দল ষাটটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ অবস্থানে ছিল।

তার দাবি ওইসব আসনে পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীদের বিজয়কে পরাজয়ে রূপ দিতেই কারচুপি করা হয়েছে।

পিটিআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের আইনজীবী রবিবার কারাগারে তার সাথে দেখা করার পর গণমাধ্যমের সাথে কথা বলেন।

তিনি বলেন, ইমরান খান দলের নেতাদের অন্য স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সাথে যোগাযোগ করতে বলেছেন। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা কী করবেন সেটাই সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। যা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। এসব প্রার্থীদের সঙ্গে সব বড় রাজনৈতিক দল যোগাযোগ করছে এটা নিশ্চিত।

এই বিষয়ে, প্রথম বিপর্যয় ঘটেছিল যখন পিটিআই লাহোরের সাধারণ সম্পাদক ওয়াসিম কাদির নওয়াজ শরিফের দলে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।

বর্তমানে ইমরান খান রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপব্যবহার, দুর্নীতি ও অবৈধ বিয়ে এই তিনটি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছে ১৪ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করছেন। গত বছরের আগস্ট থেকেই কারাগারে আছেন তিনি।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
ব্রাসেলসে ইউরোপীয় মুসলিম আমব্রেলা সংগঠনগুলির গাজা ঘোষণাপত্র  পেশ
ব্রাসেলসে ইউরোপীয় মুসলিম আমব্রেলা সংগঠনগুলির গাজা ঘোষণাপত্র পেশ
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে ইরানের ১২ সাংবাদিক নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে ইরানের ১২ সাংবাদিক নিহত
কিয়েভ হামলার পর রাশিয়ার ওপর দ্রুত নিষেধাজ্ঞা চান জেলেনস্কি
কিয়েভ হামলার পর রাশিয়ার ওপর দ্রুত নিষেধাজ্ঞা চান জেলেনস্কি
সর্বশেষ খবর
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি