শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫২, মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

পাকিস্তানে নতুন সরকার গঠন নিয়ে চলছে যেসব হিসাব-নিকাশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাকিস্তানে নতুন সরকার গঠন নিয়ে চলছে যেসব হিসাব-নিকাশ

পাকিস্তানে এবারের প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সাধারণ নির্বাচনের পাঁচ দিন পেরিয়ে গেলেও কোন দল সরকার গঠন করবে এবং দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন তা পরিষ্কার হয়নি।

দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং তেহরিক-ই-ইনসাফের প্রধান ইমরান খান একাধিক মামলায় গ্রেফতার এবং তার দল নির্বাচন থেকে ছিটকে পড়লেও দলটির সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা পার্লামেন্টের বেশিরভাগ আসন জিতেছে।

স্বতন্ত্র প্রার্থীরা মোট ১০১টি আসনে জয়ী হয়েছে। এর মধ্যে ৯৩টি আসনেই জয় পেয়েছেন পিটিআই সমর্থিত প্রার্থিরা-যা এবারের নির্বাচনের সবচেয়ে বড় চমক। তবে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ১৩৪ আসনের সহজ সংখ্যাগরিষ্ঠতা তারা অর্জন করতে পারেনি।

নির্বাচনী ফলাফল অনুযায়ী, বর্তমানে কোনো দলেরই এককভাবে সরকার গঠনের জন্য পর্যাপ্ত আসন নেই।

এমন অবস্থায় নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ পিএমএল-এন এবং বিলাওয়াল ভুট্টোর জারদারির দল পাকিস্তান পিপলস পার্টি-পিপিপি সরকার গঠনের লক্ষ্যে কৌশলী পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে।

অন্যদিকে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ-পিটিআই একটি জোট গঠনের বিষয়ে চিন্তা ভাবনা করছে। আসন সংখ্যার দিকে পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীদের পর দ্বিতীয় অবস্থানে আছে নওয়াজ শরিফের দল। তার দল ৭৫টি আসন পেয়েছে।

এর পরের অবস্থানে থাকা বিলাওয়াল ভুট্টোর দল পেয়েছে ৫৪টি আসন। তবে দেশটির সামরিক সরকার নওয়াজ খানকে সমর্থন দেয় বলে গুঞ্জন রয়েছে।

পাকিস্তানে সরকার গঠনের প্রক্রিয়া সম্পর্কে দেশটির সংবিধান ও নির্বাচনি আইনে বলে নির্ধারিত আছে। এই প্রক্রিয়াটি বোঝার আগে রাজনৈতিক দলগুলো কী করছে এবং তাদের সামনে কী ধরনের বিকল্প রয়েছে তা জানতে হবে।

নতুন জোট নিয়ে কী বলছেন বিশ্লেষকরা?

বিবিসির কাছে রাজনৈতিক বিশ্লেষক মাদিহা আফজাল বলেছেন, পিটিআই যদি সরকার গঠন করতে চায় তাহলে জোট করার মতো দল খুঁজে বের করতে হবে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে সহজ পথ হল বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি।

এর পাশাপাশি, এই সময়ে পিটিআইকেও নিশ্চিত করতে হবে যে তাদের সমর্থিত প্রার্থীরা যেন দল থেকে আলাদা হয়ে নওয়াজ শরিফের দলে যোগদান না করে।

সাংবাদিক সারিল আলমেদাও এ বিষয়ে একমত প্রকাশ করে বলেছেন, পিটিআই যাই করুক না কেন, তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই। এক্ষেত্রে একটাই পথ আছে আর সেটা হল পিপিপি’র সাথে জোট করা। কিন্তু দলটি ইতিমধ্যেই পিএলএম-এন এর সাথে আলোচনা শুরু করেছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক আমির রানার মতে, পিএমএল-এন নেতা নওয়াজ শরিফের সবচেয়ে বড় ইচ্ছা চতুর্থবারের মতো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়া এবং নওয়াজ এই বিষয়ে পিপিপিকে রাজি করাতে পারবেন।

রাজনৈতিক দর কষাকষিতে, পিপিপি একমত হতে পারে যে নওয়াজ শরিফ অর্ধেক মেয়াদের জন্য এবং বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি বাকি মেয়াদের জন্য প্রধানমন্ত্রী হবেন।

সেইসাথে পার্লামেন্টের গুরুত্বপূর্ণ পদ যেমন স্পিকার, ডেপুটি স্পীকার, তারপর সিনেট নির্বাচনের পরে, সিনেট চেয়ারম্যান সেইসাথে জোটের মন্ত্রীত্বের ক্ষেত্রে পিপিপি’র এবার বড় অংশ পাওয়া উচিত।

পাকিস্তানের সরকার গঠন প্রক্রিয়া

পাকিস্তানে নির্বাচনের পর রাজনৈতিক দলগুলোকে সরকার গঠনের নির্দিষ্ট সময় বেধে দিয়েছে দেশটির সংবিধান। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশন দেশটির সংবিধানের অনুযায়ী সকল স্বতন্ত্র প্রার্থীদের তিন দিনের সময় বেঁধে দেয়।

এই সময়ের মধ্যে তাদের নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করতে হয় যে তারা কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দেবে নাকি স্বতন্ত্র থাকবে। কারণ তারা কোনো দলে যোগ দেওয়ার পরই নির্দিষ্ট আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়।

পাকিস্তানের পার্লামেন্ট মোট আসন রয়েছে ৩৩৬টি। এর মধ্যে ২৬৬টি আসনে সরাসরি ভোট হয় এবং ৭০টি আসন থাকে সংরক্ষিত। ৬০টি মহিলাদের জন্য এবং ১০টি অমুসলিমদের জন্য।

যে দল সবচেয়ে বেশি সাধারণ আসনে জয়ী হবে তাদের সংরক্ষিত আসনের সর্বোচ্চ কোটা থাকবে।

সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের ১৪ দিনের মধ্যে নির্বাচনী ফলাফল সংক্রান্ত গেজেট প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন। এরপর ভোটের দিন থেকে ২১ দিনের মধ্যে নতুন পার্লামেন্টের প্রথম অধিবেশন ডাকতে হয়।

অর্থাৎ ২৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যে পার্লামেন্ট অধিবেশনের আগে সরকার গঠনের সব প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে।

নবনির্বাচিত পার্লামেন্টের প্রথম অধিবেশনের প্রথম দিনে সদস্যরা শপথ নেবেন, শপথের পর ডেপুটি স্পিকার ও পরে স্পিকার নির্বাচিত হবেন। এরপর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করা হয়, তাই সম্ভবত পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহে বা মার্চের প্রথম সপ্তাহে শপথ নেবেন।

কোন কোন দল দেখা করতে পারে?

পাকিস্তানে সরকার গঠনের জন্য নির্বাচনে ১৩৪টি আসনে বিজয়ী হতে হবে। এর বাইরে প্রতিটি দল বা জোট তাদের বিজয়ী আসন সংখ্যার ভিত্তিতে সংরক্ষিত ৭০টি আসন থেকে অংশ পাবে। সেই হিসাবে যে দল বা জোট সরকার গঠন করবে, তাদের সবমিলিয়ে ১৬৯টি আসন থাকতে হবে।

সেক্ষেত্রে পার্লামেন্টের তিনটি দলের জয়ী আসনের দিকে তাকালে বলা যায় যে এর মধ্যে দু’টি দল জোট বেঁধে পার্লামেন্টে প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারবে।

আপাতদৃষ্টিতে, সবচেয়ে বড় বিকল্প বলে মনে হচ্ছে যে নওয়াজ শরিফ ও বিলাওয়াল ভুট্টোর দল পিপলস একসঙ্গে সরকার গঠন করবে।

কিন্তু অন্যদিকে, রাজনীতির সমীকরণ যে কোন সময় বদলে যেতে পারে এবং এক সময়কার বিরোধপূর্ণ রাজনৈতিক দলগুলোর জোট বাঁধা অসম্ভব কিছু না।

বিকল্প এক: পিটিআই + এমকিউএম

পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীরা জোট সরকার গঠনের লক্ষ্যে একটি ছোট দলে যোগ দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে তাদের একাধিক দলের সঙ্গে জোট করতে হবে।

এ মুহূর্তে পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীদের জয়ী আসনগুলোকে একটি প্ল্যাটফর্মে একত্রিত করা এবং জয়ী সাধারণ আসনগুলির উপর ভিত্তি করে মহিলা ও সংখ্যালঘুদের জন্য সংরক্ষিত জাতীয় পরিষদের আসনগুলো নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে, এই স্বতন্ত্র প্রার্থীদের হয় একটি দলে যোগ দিতে হবে বা স্বতন্ত্র পার্লামেন্ট সদস্য হিসেবে বসার ইচ্ছা প্রকাশ করতে হবে।

এ ব্যাপারে অধ্যাপক আসমা ফয়েজ বলেছেন যে, পিটিআই এর জোট সরকার গঠন করার সম্ভাবনা বেশ কম কারণ ছোট দলগুলির সাথে জোট করলেও তারা তাদের প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারবে না।

তার মতে, পিটিআই-এর পক্ষে এই ছোট দলগুলোর কাছে পৌঁছানোর সংখ্যাগত কোনো সুবিধা নেই।

ধরুন পিটিআই মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্টের সাথে জোট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেক্ষেত্রে উভয় দলের মোট আসন হবে ১০৯টি।

বিকল্প দুই: পিএমএল-এন + পিপিপি

বিকল্পের কথা মাথায় রেখে নওয়াজ শরিফের দল পিএমএল-এন ও বিলাওয়াল ভুট্টোর দল পিপিপি নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করছে। এখানে কিছু বিভ্রান্তিও রয়েছে।

উদাহরণস্বরূপ, পিএমএল-এন ধারণা দিয়েছিল যে পিপিপি তাদের সাথে জোট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যদিও এই দাবি পুরোপুরি প্রত্যাখ্যান করেছে পিপিপি।

পিএমএল-এন রবিবার মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্টের প্রতিনিধি দলের সঙ্গেও দেখা করেছে। সামাজিক উদারপন্থী দলটি এবার ১৭টি আসনে জয়ী হয়েছে।

বৈঠকের পর, পিএমএল-এন এর কেন্দ্রীয় তথ্য সচিব মরিয়ম আওরঙ্গজেব বলেছেন যে তার দল এবং এমকিউএম-এর মধ্যে নীতিগতভাবে একটি চুক্তি হয়েছে।

তবে, এমকিউএম-পাকিস্তানের আহ্বায়ক খালিদ মকবুল সিদ্দিকী বলেছেন, তার দল নওয়াজের দলের সঙ্গে জোট করবে কিনা সে বিষয়ে ‘এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি’।

একদিকে যেখানে পিএমএল-এন খুব দ্রুত অন্যান্য দলের সঙ্গে যোগাযোগ করতে শুরু করেছে, অন্যদিকে পাকিস্তান পিপলস পার্টি ধীরগতিতে এগোচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।

বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি রবিবার শেহবাজ শরিফ সহ পিএমএল-এন-এর প্রতিনিধি দলের সাথে দেখা করেছেন এবং আলোচনা চালিয়ে যেতে সম্মত হয়েছেন।

ইসলামাবাদে পিপিপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে জোট গঠনের জন্য দলের কী কী বিকল্প রয়েছে, তারা কোন দলগুলোর সাথে বসতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

বিকল্প তিন: পিটিআই + পিপিপি

তবে বিলাওয়াল ভুট্টোর দল পিপিপি এবার পিটিআই-এর সঙ্গে কথা বলবে কিনা এ বিষয়ে জানতে চাইলে পিপিপি সিনিয়র নেতা শেরি রেহমান বলেন, পিপিপি’র দরজা সব রাজনৈতিক ব্যক্তির জন্য উন্মুক্ত।

যদি পিটিআই এর কথা বলা হয়, তাহলে তারা তাদের ২০১৮ সালের নির্বাচনে জয়ী হওয়ার আগে যে ব্যাখ্যা দিয়েছিল তার থেকে সরে আসবে বলে মনে হয় না।

সে সময় বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইমরান খান বলেছিলেন, পার্লামেন্টে জোট সরকার গঠন হবে দুর্ভাগ্যজনক।

তিনি বলেছিলেন, দেশকে চলমান সংকট থেকে বের করে আনার ক্ষেত্রে জোট সরকার দুর্বল হবে। সংকট উত্তরণে একটি শক্তিশালী সরকার দরকার যারা কোনো চাপ ছাড়াই সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।

এমন অবস্থায় সরকার গঠনের জন্য পিপিপির সঙ্গে জোট করার চেয়ে ইমরান খান বিরোধী বেঞ্চে বসতে পছন্দ করবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

যদি ইমরান খান সমর্থিত এই এই স্বতন্ত্র প্রার্থীরা পার্লামেন্টে কঠিন বিরোধী দল হিসেবে আবির্ভূত হতে পারেন সেক্ষেত্রে নওয়াজ শরিফ প্রধানমন্ত্রী হয়ে গেলেও অনাস্থা প্রস্তাবের হুমকি তার মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকবে।

এবারও ইমরান খানকে নিয়ে একই ধরনের কিছু বক্তব্য দিচ্ছেন তার দলের নেতারা। কিন্তু সময় ও পরিস্থিতি প্রতি মুহূর্তে বদলায়। ইমরান খান কবে তাদের ব্যাখ্যা পাল্টাবেন সে বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না।

কারণ ২০১৮ সালেও তিনি এমকিউএমসহ অন্যান্য ছোট দলগুলির সাথে একটি জোট সরকার গঠন করেছিলেন।

যদিও অনাস্থা প্রস্তাবের সময় এমকিউএম ইমরান খানের পক্ষ ত্যাগ করে বিরোধীদের শিবিরে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সেটা ভিন্ন আলোচনা।

এখন পিটিআই নেতাদের বলতে শোনা যাচ্ছে যে ‘ইমরান খান আগের সরকারের মিত্রদের জড়ো করা থেকে শিক্ষা নিয়েছেন।’

বিকল্প চার: বিরোধী দলে পিটিআই?

ইমরান খানের মিডিয়া উপদেষ্টা জুলফি বুখারি বিবিসিকে জানিয়েছেন, সংখ্যাগত সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে পিটিআই এর জোট গঠনের পরিবর্তে বিরোধীদের বেঞ্চে বসার জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে।

এটা নির্ভর করছে নির্বাচনী এলাকায় ভোট পুনঃগণনার উপর যেখানে তার মতে ফলাফলে কারচুপি হয়েছে।

জুলফি বুখারির মতে, ‘পিটিআই একটি শক্তিশালী বিরোধী হিসেবে নিজেদের প্রমাণ করবে এবং দ্বিতীয় দফায় নওয়াজ ও বিলাওয়ালের সম্ভাব্য জোট পিডিএম-২ আবার ব্যর্থ হবে।’

তিনি পিপিপি’র সাথে পিটিআই এর জোট বাধার বিকল্প ধারণাও উড়িয়ে দিয়েছেন। পিটিআই নেতা গওহর আলী খান স্থানীয় টিভি চ্যানেলকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে বলেছেন যে, তার দল ষাটটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ অবস্থানে ছিল।

তার দাবি ওইসব আসনে পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীদের বিজয়কে পরাজয়ে রূপ দিতেই কারচুপি করা হয়েছে।

পিটিআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের আইনজীবী রবিবার কারাগারে তার সাথে দেখা করার পর গণমাধ্যমের সাথে কথা বলেন।

তিনি বলেন, ইমরান খান দলের নেতাদের অন্য স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সাথে যোগাযোগ করতে বলেছেন। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা কী করবেন সেটাই সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। যা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। এসব প্রার্থীদের সঙ্গে সব বড় রাজনৈতিক দল যোগাযোগ করছে এটা নিশ্চিত।

এই বিষয়ে, প্রথম বিপর্যয় ঘটেছিল যখন পিটিআই লাহোরের সাধারণ সম্পাদক ওয়াসিম কাদির নওয়াজ শরিফের দলে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।

বর্তমানে ইমরান খান রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপব্যবহার, দুর্নীতি ও অবৈধ বিয়ে এই তিনটি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছে ১৪ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করছেন। গত বছরের আগস্ট থেকেই কারাগারে আছেন তিনি।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু
পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’
পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’
যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল
যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল
নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন