শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫২, মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

পাকিস্তানে নতুন সরকার গঠন নিয়ে চলছে যেসব হিসাব-নিকাশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাকিস্তানে নতুন সরকার গঠন নিয়ে চলছে যেসব হিসাব-নিকাশ

পাকিস্তানে এবারের প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সাধারণ নির্বাচনের পাঁচ দিন পেরিয়ে গেলেও কোন দল সরকার গঠন করবে এবং দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন তা পরিষ্কার হয়নি।

দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং তেহরিক-ই-ইনসাফের প্রধান ইমরান খান একাধিক মামলায় গ্রেফতার এবং তার দল নির্বাচন থেকে ছিটকে পড়লেও দলটির সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা পার্লামেন্টের বেশিরভাগ আসন জিতেছে।

স্বতন্ত্র প্রার্থীরা মোট ১০১টি আসনে জয়ী হয়েছে। এর মধ্যে ৯৩টি আসনেই জয় পেয়েছেন পিটিআই সমর্থিত প্রার্থিরা-যা এবারের নির্বাচনের সবচেয়ে বড় চমক। তবে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ১৩৪ আসনের সহজ সংখ্যাগরিষ্ঠতা তারা অর্জন করতে পারেনি।

নির্বাচনী ফলাফল অনুযায়ী, বর্তমানে কোনো দলেরই এককভাবে সরকার গঠনের জন্য পর্যাপ্ত আসন নেই।

এমন অবস্থায় নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ পিএমএল-এন এবং বিলাওয়াল ভুট্টোর জারদারির দল পাকিস্তান পিপলস পার্টি-পিপিপি সরকার গঠনের লক্ষ্যে কৌশলী পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে।

অন্যদিকে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ-পিটিআই একটি জোট গঠনের বিষয়ে চিন্তা ভাবনা করছে। আসন সংখ্যার দিকে পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীদের পর দ্বিতীয় অবস্থানে আছে নওয়াজ শরিফের দল। তার দল ৭৫টি আসন পেয়েছে।

এর পরের অবস্থানে থাকা বিলাওয়াল ভুট্টোর দল পেয়েছে ৫৪টি আসন। তবে দেশটির সামরিক সরকার নওয়াজ খানকে সমর্থন দেয় বলে গুঞ্জন রয়েছে।

পাকিস্তানে সরকার গঠনের প্রক্রিয়া সম্পর্কে দেশটির সংবিধান ও নির্বাচনি আইনে বলে নির্ধারিত আছে। এই প্রক্রিয়াটি বোঝার আগে রাজনৈতিক দলগুলো কী করছে এবং তাদের সামনে কী ধরনের বিকল্প রয়েছে তা জানতে হবে।

নতুন জোট নিয়ে কী বলছেন বিশ্লেষকরা?

বিবিসির কাছে রাজনৈতিক বিশ্লেষক মাদিহা আফজাল বলেছেন, পিটিআই যদি সরকার গঠন করতে চায় তাহলে জোট করার মতো দল খুঁজে বের করতে হবে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে সহজ পথ হল বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি।

এর পাশাপাশি, এই সময়ে পিটিআইকেও নিশ্চিত করতে হবে যে তাদের সমর্থিত প্রার্থীরা যেন দল থেকে আলাদা হয়ে নওয়াজ শরিফের দলে যোগদান না করে।

সাংবাদিক সারিল আলমেদাও এ বিষয়ে একমত প্রকাশ করে বলেছেন, পিটিআই যাই করুক না কেন, তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই। এক্ষেত্রে একটাই পথ আছে আর সেটা হল পিপিপি’র সাথে জোট করা। কিন্তু দলটি ইতিমধ্যেই পিএলএম-এন এর সাথে আলোচনা শুরু করেছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক আমির রানার মতে, পিএমএল-এন নেতা নওয়াজ শরিফের সবচেয়ে বড় ইচ্ছা চতুর্থবারের মতো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়া এবং নওয়াজ এই বিষয়ে পিপিপিকে রাজি করাতে পারবেন।

রাজনৈতিক দর কষাকষিতে, পিপিপি একমত হতে পারে যে নওয়াজ শরিফ অর্ধেক মেয়াদের জন্য এবং বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি বাকি মেয়াদের জন্য প্রধানমন্ত্রী হবেন।

সেইসাথে পার্লামেন্টের গুরুত্বপূর্ণ পদ যেমন স্পিকার, ডেপুটি স্পীকার, তারপর সিনেট নির্বাচনের পরে, সিনেট চেয়ারম্যান সেইসাথে জোটের মন্ত্রীত্বের ক্ষেত্রে পিপিপি’র এবার বড় অংশ পাওয়া উচিত।

পাকিস্তানের সরকার গঠন প্রক্রিয়া

পাকিস্তানে নির্বাচনের পর রাজনৈতিক দলগুলোকে সরকার গঠনের নির্দিষ্ট সময় বেধে দিয়েছে দেশটির সংবিধান। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশন দেশটির সংবিধানের অনুযায়ী সকল স্বতন্ত্র প্রার্থীদের তিন দিনের সময় বেঁধে দেয়।

এই সময়ের মধ্যে তাদের নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করতে হয় যে তারা কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দেবে নাকি স্বতন্ত্র থাকবে। কারণ তারা কোনো দলে যোগ দেওয়ার পরই নির্দিষ্ট আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়।

পাকিস্তানের পার্লামেন্ট মোট আসন রয়েছে ৩৩৬টি। এর মধ্যে ২৬৬টি আসনে সরাসরি ভোট হয় এবং ৭০টি আসন থাকে সংরক্ষিত। ৬০টি মহিলাদের জন্য এবং ১০টি অমুসলিমদের জন্য।

যে দল সবচেয়ে বেশি সাধারণ আসনে জয়ী হবে তাদের সংরক্ষিত আসনের সর্বোচ্চ কোটা থাকবে।

সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের ১৪ দিনের মধ্যে নির্বাচনী ফলাফল সংক্রান্ত গেজেট প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন। এরপর ভোটের দিন থেকে ২১ দিনের মধ্যে নতুন পার্লামেন্টের প্রথম অধিবেশন ডাকতে হয়।

অর্থাৎ ২৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যে পার্লামেন্ট অধিবেশনের আগে সরকার গঠনের সব প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে।

নবনির্বাচিত পার্লামেন্টের প্রথম অধিবেশনের প্রথম দিনে সদস্যরা শপথ নেবেন, শপথের পর ডেপুটি স্পিকার ও পরে স্পিকার নির্বাচিত হবেন। এরপর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করা হয়, তাই সম্ভবত পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহে বা মার্চের প্রথম সপ্তাহে শপথ নেবেন।

কোন কোন দল দেখা করতে পারে?

পাকিস্তানে সরকার গঠনের জন্য নির্বাচনে ১৩৪টি আসনে বিজয়ী হতে হবে। এর বাইরে প্রতিটি দল বা জোট তাদের বিজয়ী আসন সংখ্যার ভিত্তিতে সংরক্ষিত ৭০টি আসন থেকে অংশ পাবে। সেই হিসাবে যে দল বা জোট সরকার গঠন করবে, তাদের সবমিলিয়ে ১৬৯টি আসন থাকতে হবে।

সেক্ষেত্রে পার্লামেন্টের তিনটি দলের জয়ী আসনের দিকে তাকালে বলা যায় যে এর মধ্যে দু’টি দল জোট বেঁধে পার্লামেন্টে প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারবে।

আপাতদৃষ্টিতে, সবচেয়ে বড় বিকল্প বলে মনে হচ্ছে যে নওয়াজ শরিফ ও বিলাওয়াল ভুট্টোর দল পিপলস একসঙ্গে সরকার গঠন করবে।

কিন্তু অন্যদিকে, রাজনীতির সমীকরণ যে কোন সময় বদলে যেতে পারে এবং এক সময়কার বিরোধপূর্ণ রাজনৈতিক দলগুলোর জোট বাঁধা অসম্ভব কিছু না।

বিকল্প এক: পিটিআই + এমকিউএম

পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীরা জোট সরকার গঠনের লক্ষ্যে একটি ছোট দলে যোগ দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে তাদের একাধিক দলের সঙ্গে জোট করতে হবে।

এ মুহূর্তে পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীদের জয়ী আসনগুলোকে একটি প্ল্যাটফর্মে একত্রিত করা এবং জয়ী সাধারণ আসনগুলির উপর ভিত্তি করে মহিলা ও সংখ্যালঘুদের জন্য সংরক্ষিত জাতীয় পরিষদের আসনগুলো নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে, এই স্বতন্ত্র প্রার্থীদের হয় একটি দলে যোগ দিতে হবে বা স্বতন্ত্র পার্লামেন্ট সদস্য হিসেবে বসার ইচ্ছা প্রকাশ করতে হবে।

এ ব্যাপারে অধ্যাপক আসমা ফয়েজ বলেছেন যে, পিটিআই এর জোট সরকার গঠন করার সম্ভাবনা বেশ কম কারণ ছোট দলগুলির সাথে জোট করলেও তারা তাদের প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারবে না।

তার মতে, পিটিআই-এর পক্ষে এই ছোট দলগুলোর কাছে পৌঁছানোর সংখ্যাগত কোনো সুবিধা নেই।

ধরুন পিটিআই মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্টের সাথে জোট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেক্ষেত্রে উভয় দলের মোট আসন হবে ১০৯টি।

বিকল্প দুই: পিএমএল-এন + পিপিপি

বিকল্পের কথা মাথায় রেখে নওয়াজ শরিফের দল পিএমএল-এন ও বিলাওয়াল ভুট্টোর দল পিপিপি নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করছে। এখানে কিছু বিভ্রান্তিও রয়েছে।

উদাহরণস্বরূপ, পিএমএল-এন ধারণা দিয়েছিল যে পিপিপি তাদের সাথে জোট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যদিও এই দাবি পুরোপুরি প্রত্যাখ্যান করেছে পিপিপি।

পিএমএল-এন রবিবার মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্টের প্রতিনিধি দলের সঙ্গেও দেখা করেছে। সামাজিক উদারপন্থী দলটি এবার ১৭টি আসনে জয়ী হয়েছে।

বৈঠকের পর, পিএমএল-এন এর কেন্দ্রীয় তথ্য সচিব মরিয়ম আওরঙ্গজেব বলেছেন যে তার দল এবং এমকিউএম-এর মধ্যে নীতিগতভাবে একটি চুক্তি হয়েছে।

তবে, এমকিউএম-পাকিস্তানের আহ্বায়ক খালিদ মকবুল সিদ্দিকী বলেছেন, তার দল নওয়াজের দলের সঙ্গে জোট করবে কিনা সে বিষয়ে ‘এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি’।

একদিকে যেখানে পিএমএল-এন খুব দ্রুত অন্যান্য দলের সঙ্গে যোগাযোগ করতে শুরু করেছে, অন্যদিকে পাকিস্তান পিপলস পার্টি ধীরগতিতে এগোচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।

বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি রবিবার শেহবাজ শরিফ সহ পিএমএল-এন-এর প্রতিনিধি দলের সাথে দেখা করেছেন এবং আলোচনা চালিয়ে যেতে সম্মত হয়েছেন।

ইসলামাবাদে পিপিপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে জোট গঠনের জন্য দলের কী কী বিকল্প রয়েছে, তারা কোন দলগুলোর সাথে বসতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

বিকল্প তিন: পিটিআই + পিপিপি

তবে বিলাওয়াল ভুট্টোর দল পিপিপি এবার পিটিআই-এর সঙ্গে কথা বলবে কিনা এ বিষয়ে জানতে চাইলে পিপিপি সিনিয়র নেতা শেরি রেহমান বলেন, পিপিপি’র দরজা সব রাজনৈতিক ব্যক্তির জন্য উন্মুক্ত।

যদি পিটিআই এর কথা বলা হয়, তাহলে তারা তাদের ২০১৮ সালের নির্বাচনে জয়ী হওয়ার আগে যে ব্যাখ্যা দিয়েছিল তার থেকে সরে আসবে বলে মনে হয় না।

সে সময় বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইমরান খান বলেছিলেন, পার্লামেন্টে জোট সরকার গঠন হবে দুর্ভাগ্যজনক।

তিনি বলেছিলেন, দেশকে চলমান সংকট থেকে বের করে আনার ক্ষেত্রে জোট সরকার দুর্বল হবে। সংকট উত্তরণে একটি শক্তিশালী সরকার দরকার যারা কোনো চাপ ছাড়াই সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।

এমন অবস্থায় সরকার গঠনের জন্য পিপিপির সঙ্গে জোট করার চেয়ে ইমরান খান বিরোধী বেঞ্চে বসতে পছন্দ করবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

যদি ইমরান খান সমর্থিত এই এই স্বতন্ত্র প্রার্থীরা পার্লামেন্টে কঠিন বিরোধী দল হিসেবে আবির্ভূত হতে পারেন সেক্ষেত্রে নওয়াজ শরিফ প্রধানমন্ত্রী হয়ে গেলেও অনাস্থা প্রস্তাবের হুমকি তার মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকবে।

এবারও ইমরান খানকে নিয়ে একই ধরনের কিছু বক্তব্য দিচ্ছেন তার দলের নেতারা। কিন্তু সময় ও পরিস্থিতি প্রতি মুহূর্তে বদলায়। ইমরান খান কবে তাদের ব্যাখ্যা পাল্টাবেন সে বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না।

কারণ ২০১৮ সালেও তিনি এমকিউএমসহ অন্যান্য ছোট দলগুলির সাথে একটি জোট সরকার গঠন করেছিলেন।

যদিও অনাস্থা প্রস্তাবের সময় এমকিউএম ইমরান খানের পক্ষ ত্যাগ করে বিরোধীদের শিবিরে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সেটা ভিন্ন আলোচনা।

এখন পিটিআই নেতাদের বলতে শোনা যাচ্ছে যে ‘ইমরান খান আগের সরকারের মিত্রদের জড়ো করা থেকে শিক্ষা নিয়েছেন।’

বিকল্প চার: বিরোধী দলে পিটিআই?

ইমরান খানের মিডিয়া উপদেষ্টা জুলফি বুখারি বিবিসিকে জানিয়েছেন, সংখ্যাগত সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে পিটিআই এর জোট গঠনের পরিবর্তে বিরোধীদের বেঞ্চে বসার জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে।

এটা নির্ভর করছে নির্বাচনী এলাকায় ভোট পুনঃগণনার উপর যেখানে তার মতে ফলাফলে কারচুপি হয়েছে।

জুলফি বুখারির মতে, ‘পিটিআই একটি শক্তিশালী বিরোধী হিসেবে নিজেদের প্রমাণ করবে এবং দ্বিতীয় দফায় নওয়াজ ও বিলাওয়ালের সম্ভাব্য জোট পিডিএম-২ আবার ব্যর্থ হবে।’

তিনি পিপিপি’র সাথে পিটিআই এর জোট বাধার বিকল্প ধারণাও উড়িয়ে দিয়েছেন। পিটিআই নেতা গওহর আলী খান স্থানীয় টিভি চ্যানেলকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে বলেছেন যে, তার দল ষাটটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ অবস্থানে ছিল।

তার দাবি ওইসব আসনে পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীদের বিজয়কে পরাজয়ে রূপ দিতেই কারচুপি করা হয়েছে।

পিটিআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের আইনজীবী রবিবার কারাগারে তার সাথে দেখা করার পর গণমাধ্যমের সাথে কথা বলেন।

তিনি বলেন, ইমরান খান দলের নেতাদের অন্য স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সাথে যোগাযোগ করতে বলেছেন। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা কী করবেন সেটাই সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। যা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। এসব প্রার্থীদের সঙ্গে সব বড় রাজনৈতিক দল যোগাযোগ করছে এটা নিশ্চিত।

এই বিষয়ে, প্রথম বিপর্যয় ঘটেছিল যখন পিটিআই লাহোরের সাধারণ সম্পাদক ওয়াসিম কাদির নওয়াজ শরিফের দলে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।

বর্তমানে ইমরান খান রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপব্যবহার, দুর্নীতি ও অবৈধ বিয়ে এই তিনটি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছে ১৪ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করছেন। গত বছরের আগস্ট থেকেই কারাগারে আছেন তিনি।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
বিশ্বে প্রায় ৯০ কোটি দরিদ্র মানুষ জলবায়ু বিপর্যয়ের ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ
বিশ্বে প্রায় ৯০ কোটি দরিদ্র মানুষ জলবায়ু বিপর্যয়ের ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ
সীমান্তে আত্মঘাতী হামলায় ৭ পাকিস্তানি সেনা নিহত
সীমান্তে আত্মঘাতী হামলায় ৭ পাকিস্তানি সেনা নিহত
লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ১, আহত ৭
লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ১, আহত ৭
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’
গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’
হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
সর্বশেষ খবর
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ কোচের
ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ কোচের

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল
গাজীপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত
প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন
নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন

৩৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম : প্রধান উপদেষ্টা
আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম : প্রধান উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি
কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের
প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫
হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’
অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার
দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’
‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো
ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামান্না-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন
তামান্না-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান
বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান
রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ