শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪১, রবিবার, ৩০ জুন, ২০২৪ আপডেট:

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

উত্তর কোরিয়ার নতুন অস্ত্র তৈরির দাবি কতটা সত্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উত্তর কোরিয়ার নতুন অস্ত্র তৈরির দাবি কতটা সত্য

চলতি সপ্তাহে উত্তর কোরিয়ার একটি অস্ত্র পরীক্ষা দুই কোরিয়ার মধ্যে নতুন করে বিবাদের জন্ম দিয়েছে। পিয়ংইয়ং বলেছে যে তারা একটি সর্বাধুনিক একাধিক ওয়ারহেড বা সূচালো মাথাসম্পন্ন ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে এবং সিউল তাদের এই দাবি মিথ্যা বলে অভিযোগ করেছে।

এর কয়েক ঘণ্টা পরে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় মিডিয়া তাদের এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা ‘সফল’ হয়েছে বলে ব্যাপক গুণগান গাইতে থাকে। বৃহস্পতিবার প্রমাণ হিসেবে এ সংক্রান্ত কিছু ছবিও প্রকাশ করে।

পিয়ংইয়ংয়ের এই দাবিকে ‘প্রতারণা এবং অতিরঞ্জন’ বলে অভিহিত করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। উত্তর কোরিয়া যে আসলে ব্যর্থ হয়েছে তা ইঙ্গিত করে তারা তাদের নিজস্ব প্রমাণ প্রকাশ করেছে।

এদিকে, বিশ্লেষকরাও উত্তর কোরিয়ার দাবির সত্যতা সম্পর্কে অনিশ্চিত থাকার কথা জানিয়েছেন।

আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও উত্তর কোরিয়া যে অস্ত্র কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে, সেখানে তারা অস্ত্র কতটা উন্নত করে তুলছে, নানা জটিলতার কারণে সেটা যাচাই করা সহজ নয়।

উত্তর কোরিয়ার সর্বশেষ দাবি সত্য হলে, এটাই প্রমাণিত হবে যে তারা ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে। একাধিক ওয়ারহেড ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধ করা কঠিন এবং এই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধে যে প্রযুক্তি দরকার সেটা অর্জন করা বেশ চ্যালেঞ্জিং।

বর্তমানে শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্র-যারা ১৯৬০-এর দশকে এ ধরনের প্রযুক্তি তৈরি করেছে। সেইসাথে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, রাশিয়া এবং চীনেরও এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধের সক্ষমতা রয়েছে বলে জানা গেছে।

পিয়ংইয়ং এখন ঘোষণা করছে যে, তারাও এমন সক্ষমতা অর্জনের কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে।

উত্তর কোরিয়া শেষ পর্যন্ত এমআইআরভি সক্ষমতা অর্জন করতে পারে কিছু সময়ের জন্য, এমন সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

এমআইআরভি হল আলাদাভাবে একাধিক লক্ষ্যে নিক্ষেপ করা যায় এমন পুনঃপ্রবেশকারী যান। এটি এমন এক প্রযুক্তি যেখানে একটি ক্ষেপণাস্ত্রের সাথে বেশ কয়েকটি ওয়ারহেড যুক্ত থাকে যা উৎক্ষেপণের পরে আলাদা হয়ে যায়।

এরপর ওয়ারহেডগুলো তাদের নিজস্ব রকেট দ্বারা চালিত হয়ে বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে। এই ওয়ারহেডগুলো বিভিন্ন গতিতে, একাধিক দিকে ছিটকে যায় এবং একে অপরের থেকে কয়েকশ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে এগুলো আঘাত করতে সক্ষম। এই বৈশিষ্ট্যের কারণে অস্ত্রটিকে বিশেষভাবে কার্যকর বলে বিবেচনা করা হয়।

বৃহস্পতিবার পিয়ংইয়ং বলেছে যে তারা ‘সফলভাবে প্রতিটি মোবাইল ওয়ারহেডের আলাদা হওয়া এবং দিক নিয়ন্ত্রণের পরীক্ষা’ করেছে। একটি মধ্যম পাল্লার কঠিন জ্বালানী ব্যবহার করা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রে যে প্রথম পর্যায়ের ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয় এই অস্ত্রে সেটি ব্যবহার করা হয়েছে। সেইসাথে এতে তিনটি ওয়ারহেড এবং একটি ডিকয় স্থাপন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ওয়ারহেডগুলো কতো দূর পর্যন্ত উড়েছে সেটা পরিমাপ করতে ক্ষেপণাস্ত্রটি ১৭০ থেকে ২০০ কিলোমিটার (১০৫ থেকে ১২৪ মাইল) অর্থাৎ ‘সংক্ষিপ্ত পরিসরে’ নিক্ষেপ করা হয়েছে বলে, রাষ্ট্রীয় মিডিয়া জানিয়েছে।

উত্তর কোরিয়া দাবি করেছে, প্রতিটি ওয়ারহেড তাদের লক্ষ্যবস্তুতে ‘সঠিকভাবে’ আঘাত হেনেছে । অন্যদিকে এই অস্ত্রে যে ডিকয় স্থাপন করা হয়েছে সেটাও অ্যান্টি-এয়ার রাডার সফলভাবে শনাক্ত করতে পেরেছে।

এই পরীক্ষাটি উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে ‘বেশ তাৎপর্যপূর্ণ’ বলে মনে করা হয়।

এর মাধ্যমে উত্তর কোরিয়া ‘এমআইআরভি সক্ষমতা’ অর্জন করতে পেরেছে যা তাদের সবচেয়ে বড় লক্ষ্য ছিল বলে ধারণা করা হয়।

দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী অবশ্য এই দাবিগুলোকে খণ্ডন করে বলেছে যে ‘ফ্লাইটটি স্বাভাবিক ছিল না’ এবং অস্ত্রটি উড়ন্ত থাকার মাঝখানেই বিস্ফোরিত হয়েছে। তারা এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে যেখানে এই অস্ত্র পরীক্ষার কিছু ছবি পাওয়া যায়।

তাদের দাবি ভিডিওর শুরুর দিকে এমন একটি ফ্লাইট দেখা গেছে যা কিছুটা অস্থিতিশীল ছিল এবং পরে সেটা মধ্য আকাশেই বিস্ফোরিত হয়।

দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক কর্মকর্তারা বলেছেন যে তারা প্রচুর পরিমাণে ধ্বংসাবশেষ সনাক্ত করেছেন।

একটি সফল পরীক্ষা চালানোর পর যে পরিমাণ ধ্বংসাবশেষ পাওয়ার কথা তার চাইতেও বেশি পরিমাণ ধ্বংসাবশেষ পাওয়ার কথা জানিয়েছে তারা।

তারা আরও বলেছেন যে, উত্তর কোরিয়ার ছবিগুলোয় ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ওয়ারহেড এবং ডিকয় আলাদা হচ্ছে এমন ছবি দেখানো হয়েছে। আসলে সেগুলো মার্চ মাসে চালানো একটি আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার ছবি বলে দাবি দক্ষিণ কোরিয়ার।

দক্ষিণ কোরিয়ার বার্তা সংস্থা ইয়োনহাপ বিশ্লেষকদের বরাতে জানিয়েছে পরীক্ষাটি যে রেঞ্জে বা পরিসরে চালানো হয়েছে, সেটি সাধারণত আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষায় দেখা যায়।

তাদের ধারণা ক্ষেপণাস্ত্রটির দিক নির্দেশনার অভাব রয়েছে এবং এর নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায়ও সমস্যা থাকতে পারে। অন্যান্য বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে পরীক্ষার কিছু অংশ সফল হয়েছে-যদিও অনেক কিছু এখনও জানা যায়নি।

আসান ইন্সটিটিউট ফর পলিসি স্টাডিজের গবেষক ইয়াং উক বলেছেন, তিনি বিশ্বাস করেন ওয়ারহেডগুলো আকাশে উড়েছে এবং সেগুলো আলাদা হওয়ার কাজ ঠিকঠাক মতো হয়েছে।

তবে তিনি বলেন,‘ওয়ারহেডগুলো তাদের লক্ষ্যে পৌঁছেছে কিনা উত্তর কোরিয়া এ সংক্রান্ত প্রমাণ প্রকাশ করেনি-তাই আমরা বলতে পারি না যে তারা এখানে সফল হয়েছে’।

জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ক্ষেপণাস্ত্রটি সর্বোচ্চ ১০০ কিলোমিটার উচ্চতায় উড়েছে। এর অর্থ হল এটি বাইরের মহাকাশে প্রবেশ করেনি বরং পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ভেতরেই অবস্থান করেছে।

ড. ইয়াং বলেন, এর মানে হল ‘ওয়ারহেডগুলো উচ্চতাপ ও চাপ সহনীয় কিনা সেটা পরীক্ষা করা হয়নি।’

সীমান্তে বসবাসকারী দক্ষিণ কোরীয়রা এই অস্ত্র পরীক্ষাটি দেখেছেন এবং এক বেসামরিক পর্যবেক্ষক এই অস্ত্র পরীক্ষার একটি ভিডিও ধারণ করেছেন যা পরে দক্ষিণ কোরিয়ার মিডিয়া প্রকাশ করে।

ওই ভিডিওতে আকাশে একটি দৃশ্যমান কনট্রেইল অর্থাৎ ওই ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের পর যেদিক বরাবর যায় সেদিকে একটি সাদা রেখা রেখে যায়, সেই রেখা দেখা গিয়েছে।

উত্তর কোরিয়ার অস্ত্র বিশেষজ্ঞ এবং মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের সাবেক কর্মকর্তা ভ্যান ভ্যান ডিয়েপেন বলেছেন, ‘ভিডিওটি দেখে মনে হচ্ছে না সেখানে বড় কোন বিস্ফোরণ হয়েছে বা ক্ষেপণাস্ত্রটি পরীক্ষার ক্ষেত্রে বিপর্যয়করভাবে ব্যর্থ হয়েছে, এমন কোন ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি’।

উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় মিডিয়া যে ছবিগুলো প্রকাশ করেছে সেখানে কনট্রেইল বা সাদা লাইনগুলো সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে দেখা গেছে।

‘তবে এসব দেখে এটা বলা যাবে না এতে কোনো সূক্ষ্ম ব্যর্থতা ছিল না,’ তিনি আরও বলেন, ওয়ারহেডগুলো ছাড়ার পর সেগুলো সফলভাবে নিজেদের মতো উড়েছে কিনা এর কোনো স্বাধীন প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

পরীক্ষা সফল হয়েছে কিনা এ বিষয়ে প্রকৃত সত্য যাই হোক না কেন, এখানে একটি বিষয় স্পষ্ট তা হল উত্তর কোরিয়া হয়তো কিছুটা সাফল্য অর্জন করে থাকতে পারে।

পর্যবেক্ষকরা জানিয়েছেন যে, পিয়ংইয়ং এই ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ থেকে প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিগত তথ্য পাবে, এভাবে তারা তাদের এমআইআরভি সক্ষমতা অর্জনে নিজেদের এক ধাপ এগিয়ে রাখবে।

উত্তর কোরিয়া সরকার ২০২১ সালে প্রকাশ্যে এই লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিল।

এমআইআরভি ক্ষেপণাস্ত্রের ‘উৎপাদনশীলতা’ বিবেচনা করে একে পুরস্কৃত করা হবে বলে ভ্যান ডিয়েপেন জানিয়েছেন।

বিশেষ করে এমন পরিস্থিতিতে যেখানে শত্রুপক্ষ প্রথম আঘাত হানার পর উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র অস্ত্রাগার ক্ষয়প্রাপ্ত হতে পারে।

এই সপ্তাহের পরীক্ষা সফল হলেও, এই ধরনের অস্ত্রের বিকাশ সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে তা যথেষ্ট হবে না বলে তিনি মনে করেন।

তবে তিনি ধারণা করেন, উত্তর কোরিয়া সেই লক্ষ্য অর্জন থেকে ‘অন্তত কয়েক বছর দূরে’ রয়েছে।

এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা এমন সময়ে চালানো হয়েছে যার কয়েক দিন পরেই উত্তর কোরিয়ার পূর্ব নির্ধারিত পূর্ণাঙ্গ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

ওই বৈঠকে উত্তর কোরিয়ার কর্মকর্তারা বছরের প্রথম ছয় মাসে তারা কেমন কাজ করেছেন তা পর্যালোচনা করতে জড়ো হয়ে থাকেন।

তাই এমন বৈঠকের ঠিক আগ মুহূর্তে এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা কাকতালীয় নাও হতে পারে।

অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের মতে, উত্তর কোরিয়ার সামরিক বাহিনী তাদের সাফল্য প্রদর্শনের লক্ষ্যে জেনে বুঝে বৈঠকের আগেই ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করে থাকতে পারে।

তবে এই অস্ত্র পরীক্ষার মাধ্যমে উত্তর কোরিয়া ক্রমাগত প্রতিরোধ করে যাওয়ার একটি বার্তা দিতে পারে। সেইসাথে শত্রুদের কাছে দেশটির ক্ষমতার একটি সংকেতও পাঠাতে পারে।

উত্তর কোরিয়ার সর্বশেষ এই অস্ত্র পরীক্ষার প্রতিক্রিয়ায় ওয়াশিংটন সামান্য কিছু বলেছে। তারা এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে একটি সংক্ষিপ্ত যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করেছে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬
পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬
সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
রাশিয়ার গুপ্তচরদের আকৃষ্ট করতে ওয়েব পোর্টাল চালু করেছে যুক্তরাজ্যের এমআই৬
রাশিয়ার গুপ্তচরদের আকৃষ্ট করতে ওয়েব পোর্টাল চালু করেছে যুক্তরাজ্যের এমআই৬
ইন্দোনেশিয়ার পূর্বাঞ্চলে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, সতর্কতা জারি
ইন্দোনেশিয়ার পূর্বাঞ্চলে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, সতর্কতা জারি
পারমাণু ইস্যুতে ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
পারমাণু ইস্যুতে ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া
ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া
সিরিয়ার নাগরিকদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার নাগরিকদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব
বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব
ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা
ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা
তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখার প্রচেষ্টা ব্যর্থতার ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ প্রধান
তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখার প্রচেষ্টা ব্যর্থতার ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ প্রধান
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ‘অঘোষিত যুদ্ধ’ চালানোর অভিযোগ ভেনেজুয়েলার
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ‘অঘোষিত যুদ্ধ’ চালানোর অভিযোগ ভেনেজুয়েলার
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে ফের বাড়ছে তিস্তাসহ সব নদীর পানি
কুড়িগ্রামে ফের বাড়ছে তিস্তাসহ সব নদীর পানি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল

২ মিনিট আগে | পরবাস

স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক
স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত
আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের
“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”:  ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন
“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”: ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন
সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন
কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়
ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু
সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক
অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেল বসুন্ধরা পেপার, টিস্যু ও ডায়াপ্যান্ট
সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেল বসুন্ধরা পেপার, টিস্যু ও ডায়াপ্যান্ট

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবার ইনজুরিতে নেইমার
আবার ইনজুরিতে নেইমার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ
বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতি বিষয়ে দেশের মানুষের ধারণা নেই: জিয়া হায়দার
পিআর পদ্ধতি বিষয়ে দেশের মানুষের ধারণা নেই: জিয়া হায়দার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাবিতে প্রোভিসি-প্রক্টর লাঞ্ছনা : ইউট্যাবের নিন্দা ও তদন্ত দাবি
রাবিতে প্রোভিসি-প্রক্টর লাঞ্ছনা : ইউট্যাবের নিন্দা ও তদন্ত দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ১৩১ পূজামণ্ডপে তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় ১৩১ পূজামণ্ডপে তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ, বড়াইগ্রামে দুইশ’ পরিবার পানিবন্দী
পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ, বড়াইগ্রামে দুইশ’ পরিবার পানিবন্দী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান
এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

৮ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
৮ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপির বিজয় ঠেকাতে পারবে না : দুলু
কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপির বিজয় ঠেকাতে পারবে না : দুলু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখনো অনেক মানুষ পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত: চসিক মেয়র
এখনো অনেক মানুষ পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬
পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চা দোকানিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
চা দোকানিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় উৎসবমুখর পরিবেশে নৌকাবাইচ
নওগাঁয় উৎসবমুখর পরিবেশে নৌকাবাইচ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ
বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া
ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন
ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল
ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে
কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়
শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা
ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব
বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক
যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান
অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার
নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউসে যাচ্ছেন এরদোয়ান
হোয়াইট হাউসে যাচ্ছেন এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ
বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬
পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন
নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন

দেশগ্রাম

সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা
সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা

দেশগ্রাম

মাঠের বাইরেও যে ম্যাচ নিয়ে আলোচনা
মাঠের বাইরেও যে ম্যাচ নিয়ে আলোচনা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

সারের কৃত্রিম সংকট
সারের কৃত্রিম সংকট

দেশগ্রাম

এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়
এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়

দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি
কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি

দেশগ্রাম

পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ
পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিক্ষার্থী ও কৃষকের
বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিক্ষার্থী ও কৃষকের

দেশগ্রাম

জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা
জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা
ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কের ঝড় থামছেই না
বিতর্কের ঝড় থামছেই না

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে
নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে

দেশগ্রাম

ইজিবাইক চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু
ইজিবাইক চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ওয়ানডে বিশ্বকাপে ছয়বারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া
ওয়ানডে বিশ্বকাপে ছয়বারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা
জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা

মাঠে ময়দানে

পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন
পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন

দেশগ্রাম

পাওয়ার গ্রিডে বিস্ফোরণ, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সাতক্ষীরা
পাওয়ার গ্রিডে বিস্ফোরণ, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সাতক্ষীরা

দেশগ্রাম

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই

নগর জীবন

ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি
ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি

দেশগ্রাম

সৈকতে আবারও ভেসে এলো মৃত ইরাবতি ডলফিন
সৈকতে আবারও ভেসে এলো মৃত ইরাবতি ডলফিন

দেশগ্রাম

বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

দেশগ্রাম

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ২
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ২

দেশগ্রাম

চলছে লিভারপুলের জয়রথ
চলছে লিভারপুলের জয়রথ

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

নিশাঙ্কা ঝড় থামালেন তাসকিন
নিশাঙ্কা ঝড় থামালেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

শেষ চারে বাংলাদেশ
শেষ চারে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

মিয়ানমারে খাদ্যসামগ্রী পাচারকালে আটক ১০
মিয়ানমারে খাদ্যসামগ্রী পাচারকালে আটক ১০

দেশগ্রাম