শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১০, সোমবার, ০১ জুলাই, ২০২৪

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধের জন্য কতটা সক্ষম হিজবুল্লাহ?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধের জন্য কতটা সক্ষম হিজবুল্লাহ?

গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের গাজায় নির্বিচারে আগ্রাসন শুরু করে ইসরায়েল। এই যুদ্ধের শুরু থেকেই ইসরায়েল-লেবানন সীমান্তেও উত্তেজনা দেখা দেয়। স্বল্পমাত্রায় সংঘাতে লিপ্ত ইসরায়েলি বাহিনী ও লেবানন প্রতিরোধ গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। দীর্ঘ প্রায় নয় মাস ধরে চলা স্বল্পমাত্রার সংঘাতের পর ইসরায়েল ও লেবাননের সশস্ত্র দল হিজবুল্লাহ যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তাদেরকে শান্ত থাকার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এবং কূটনৈতিক সমাধানে তারা আশাবাদী। তবে তারা এ পর্যন্ত সফল হয়নি এবং রাজনৈতিক উপায়ে সমাধানের সময়ও শেষ হতে চলেছে।

যুদ্ধ শুরু হলে ইসরায়েলকে লেবাননে গাজা উপত্যকায় হামাসের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী শত্রুর মুখোমুখি হতে হবে।

হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরাল্লাহ গত সপ্তাহে ইসরায়েলকে সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন- তার গোষ্ঠীর কাছে নতুন অস্ত্র ও ক্ষমতা রয়েছে। তারা নজরদারি ড্রোনের সাহায্যে উত্তর ইসরায়েলের অত্যন্ত গভীর থেকে হাইফা বন্দরের ভিডিও ফুটেজ তুলেছে এবং লেবানন-ইসরায়েল সীমান্ত থেকে দূরের সাইটগুলোর ভিডিও করে তা প্রকাশ করেছে।

এক নজরে দেখে নেওয়া যাক হিজবুল্লাহ কীভাবে ওই অঞ্চলের সবচেয়ে শক্তিশালী নন-স্ট্রেট বা অ-রাষ্ট্রীয় শক্তি হয়ে উঠল।

হিজবুল্লাহ কী?

হিজবুল্লাহ ১৯৮২ সালে লেবাননের গৃহযুদ্ধের সময় প্রতিষ্ঠিত হয়। হিজবুল্লাহর প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে ইসরায়েলের দখলদারিত্বের অবসান ঘটানো এবং তারা ২০০০ সালে ওই লক্ষ্য অর্জনে সমর্থ হয়।

শিয়া মুসলিম হিজবুল্লাহ ‘অ্যাক্সিস অব রেসিস্ট্যান্স’ নামে পরিচিত ইরান-সমর্থিত কয়েকটি গোষ্ঠী এবং সরকারের জোটের অংশ। হিজবুল্লাহ ছিল প্রথম গ্রুপ যাদের ইরান সমর্থন দেয় এবং তাদের রাজনৈতিক ইসলামবাদকে প্রসারিত করার উপায় হিসেবে ব্যবহার করেছিল।

প্রথম দিকে এই গোষ্ঠীটি আমেরিকার লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে, ফলে ওয়াশিংটন হিজবুল্লাহকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করে।

‘ইরানের সমর্থন হিজবুল্লাহকে লেবাননের সবচেয়ে শক্তিশালী রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে এবং সারা মধ্যপ্রাচ্যে সবচেয়ে সুসজ্জিত সামরিক দল হিসেবে তার অবস্থান সুসংহত করতে সাহায্য করেছে,’ বলেন লন্ডনের সোয়াস মিডল ইস্ট ইনস্টিটিউটের পরিচালক লিনা খাতিব।

ইসরায়েলের সাথে লড়াই

হিজবুল্লাহ যোদ্ধারা ২০০৬ সালে টহলরত একটি ইসরায়েলি সেনাদলের ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে দুই ইসরায়েলি সেনাকে পণবন্দী করে নিয়ে যায়। হিজবুল্লাহ এবং ইসরায়েল মাসব্যাপী এক যুদ্ধে লিপ্ত হয়, যাতে কোনওপক্ষই জয় অর্জন করতে পারেনি। তবে ইসরায়েলের বোমাবর্ষণে দক্ষিণ লেবাননে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ হয়েছিল।

ইসরায়েলের উদ্দেশ্য ছিল হিজবুল্লাহকে নির্মূল করা কিন্তু লেবাননের এই গোষ্ঠীটি আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে এবং ইসরায়েলের উত্তর সীমান্তে হিজবুল্লাহ একটি প্রধান সামরিক ও রাজনৈতিক শক্তি হয়ে দাঁড়ায়।

তবে লেবাননের বিরোধী দলগুলো হিজবুল্লাহর অস্ত্রাগার বজায় রাখা এবং সরকারের উপর তাদের আধিপত্য বিস্তার করার জন্য সমালোচনা করে আসছে। লেবানন সরকার তার বেসরকারি টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার পরে ২০০৮ সালের মে মাসে হিজবুল্লাহ বৈরুতের একটি অংশ কিছু সময়ের জন্য দখল করে নেয়। ওই সময় হিজবুল্লাহর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়েছিল।

হিজবুল্লাহর সামরিক সক্ষমতাও বেড়েছে এবং তারা সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তারা সিরিয়া ও ইরাকে ইরান-সমর্থিত মিলিশিয়াদের পাশাপাশি ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীদের প্রশিক্ষণ দিতে সহায়তা করেছে।

হিজবুল্লাহর সামরিক সক্ষমতা কতটুকু?

ইসরায়েলের সাথে তাদের সর্বসাম্প্রতিক সংঘাতের সময় হিজবুল্লাহ ধীরে ধীরে তার অস্ত্রাগারে নতুন আধুনিক অস্ত্র দিয়ে অস্ত্রসম্ভার প্রবর্তন করেছে। বিশেষ করে মে মাসের শুরুতে ইসরায়েল গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফায় স্থল আক্রমণ শুরু করার পরে।

হিজবুল্লাহ প্রাথমিক পর্যায়ে কর্নেট ট্যাঙ্ক-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র এবং কাটিউশা রকেট নিক্ষেপ শুরু করলেও, পরে তারা ভারী ওয়ারহেডযুক্ত রকেট ব্যবহার করতে শুরু করে এবং পরিশেষে প্রথমবারের মতো বিস্ফোরক ভর্তি ড্রোন এবং ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র ছোঁড়া শুরু করেছে।

ড্রোনগুলো স্থানীয়ভাবে তৈরি এবং অনেক সংখ্যক ড্রোন তাদের হাতে রয়েছে।

হিজবুল্লাহ ড্রোন থেকে তোলা হাইফা এবং ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলের নানা সাইটগুলোর দুটি ভিডিও বিশেষভাবে প্রকাশ করেছে। তারা তাদের নতুন পদ্ধতি ব্যবহার এবং সক্ষমতা প্রদর্শন করেছে এটাই তুলে ধরতে যে তারা ইসরায়েলি আক্রমণ প্রতিরোধ করতে সক্ষম এবং সে উদ্দেশে গুরুত্বপূর্ণ বেসামরিক ও সামরিক অবকাঠামোগুলোর ভিডিও তারা দেখিয়েছে।

গত সপ্তাহে টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক ভাষণে নাসরাল্লাহ বলেন, হিজবুল্লাহ এই কৌশল অব্যাহত রাখবে।

“এখন আমাদের নতুন অস্ত্র আছে তবে সেগুলো কী তা আমি বলব না,” তিনি বলেন।

“যখন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, তখন সেগুলোকে রণাঙ্গনে দেখা যাবে,” যোগ করেন তিনি।

ইরান-সমর্থিত অন্যান্য গোষ্ঠীর সাথে হিজবুল্লাহর তুলনা কেমন?

হিজবুল্লাহ আরব বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আধা-সামরিক বাহিনী যার শক্তিশালী একটি অভ্যন্তরীণ সাংগাঠনিক কাঠামোর পাশাপাশি একটি বড় অস্ত্রাগার রয়েছে। ইসরায়েল হিজবুল্লাহকে তার প্রতি সবচেয়ে সরাসরি হুমকি হিসেবে দেখে এবং অনুমান করে যে তাদের কাছে প্রেসিশন গাইডেড বা নির্ভুলভাবে-নিয়ন্ত্রিত ক্ষেপণাস্ত্রসহ ১ লাখ ৫০ হাজার রকেট এবং ক্ষেপণাস্ত্রের একটি অস্ত্রাগার রয়েছে।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে হিজবুল্লাহ ইরানের মিত্র প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে সশস্ত্র বিরোধী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সহায়তা করার জন্য সিরিয়ায় সেনা পাঠিয়েছে। এরা ইরাক, ইয়েমেন ও সিরিয়ায় ইরান-সমর্থিত মিলিশিয়াদের শক্তিশালী করতে সাহায্য করেছে।

লন্ডনের সোয়াস মিডল ইস্ট ইনস্টিটিউটের খতিব হিজবুল্লাহকে ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীগুলোর ‘বড় ভাই’র সাথে তুলনা করেছেন, যাদের একই পর্যায়ের অবকাঠামো বা শৃঙ্খলা নেই।

হিজবুল্লাহ মতবাদের ভিত্তিতে ইরানের সাথে সংশ্লিষ্ট। তবে সুন্নি মুসলিম ব্রাদারহুড আন্দোলনের শাখা হামাসের সাথে তাদের সম্পর্ক বাস্তববাদের ওপর প্রতিষ্ঠিত।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে হামাসের সাবেক সেকেন্ড-ইন-কমান্ড সালেহ আল-আরুরিসহ কিছু কর্মকর্তা লেবাননে চলে গেছেন। সেখানে তারা হিজবুল্লাহর নিরাপত্তা পাচ্ছেন এবং লেবাননের একাধিক ফিলিস্তিনি শরণার্থী শিবিরে তারা যেতে পারছেন। জানুয়ারি মাসে বৈরুতের দক্ষিণাঞ্চলীয় একটি শহরতলিতে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় আরুরি নিহত হন।

কে এই হাসান নাসরাল্লাহ?

নাসরাল্লাহ ১৯৬০ সালে বৈরুতের শহরতলী বুর্জ হাম্মুদে একটি দরিদ্র শিয়া পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। কিন্তু সেখান থেকে পরে বাস্তুচ্যুত হয়ে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে যান। নাসরাল্লাহ ধর্মতত্ত্ব নিয়ে পড়াশুনা করেন এবং হিজবুল্লাহর প্রতিষ্ঠাতাদের একজন হওয়ার আগে তিনি শিয়া রাজনৈতিক ও আধা-সামরিক সংগঠন আমাল আন্দোলনে যোগ দেন।

ইসরায়েলের এক হামলায় ১৯৯২ সালে তার পূর্বসূরি নিহত হওয়ার পর তিনি হিজবুল্লাহ গ্রুপের নেতা হন।

লেবাননের দক্ষিণাঞ্চল থেকে ইসরায়েলের প্রত্যাহার এবং ২০০৬ সালের যুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য নাসরাল্লাহ ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়। তার প্রতিকৃতি লেবানন, সিরিয়া ও আরব বিশ্বের অন্যান্য দেশে স্যুভেনিয়ের দোকানগুলোতে বিলবোর্ড এবং গ্যাজেটগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে।

তবে তিনি লেবাননের অনেকের থেকেও বিরোধিতার মুখোমুখি হন, যারা তার বিরুদ্ধে ইরানের সাথে লেবাননের ভাগ্যকে জড়ানোর অভিযোগ তোলেন।

নাসরাল্লাহকে বাস্তববাদী বলেও বিবেচনা করা হয়, যিনি রাজনৈতিক সমঝোতা করতে সক্ষম।

তিনি ইসরায়েলের গুপ্তহত্যার ভয়ে বছরের পর বছর ইচ্ছাকৃতভাবে গোপন স্থানে বসবাস করছেন এবং অজ্ঞাত স্থান থেকে তার বক্তৃতা দিচ্ছেন। সূত্র: ভয়েস অব আমেরিকা

বিডি প্রতিদিন/একেএ

এই বিভাগের আরও খবর
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা