শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৮, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

বড় এলাকা দখলে নিল মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা, ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবে জান্তাকে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বড় এলাকা দখলে নিল মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা, ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবে জান্তাকে?

মিয়ানমারে সামরিক জান্তা ২০২১ সালে দেশটির ক্ষমতা দখল করে নেয়। এরপর দেশটির বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো দেশটির বিভিন্ন এলাকায় প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এতে বড় ধরনের সামরিক সাফল্য পেয়েছে তারা। সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর জোট জান্তাকে হটিয়ে দিয়ে পূর্ব মিয়ানমারের এক বিশাল অংশ দখল করে নিয়েছে।

‘ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স’ নামে ওই জোট আসলে বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্বকারী তিনটি শক্তিশালী বিদ্রোহী বাহিনী নিয়ে গঠিত। তাদের যোদ্ধারা এখন মিয়ানমারের দ্বিতীয় শহর মান্দালয়ের কাছাকাছি পৌঁছেছে।

ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স, যা ‘থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স’ নামেও পরিচিত, মিয়ানমারের সীমান্ত অঞ্চলের জাতিগোষ্ঠীগুলোর প্রতিনিধিত্বকারী তিনটি সশস্ত্র সংগঠন নিয়ে গঠিত। মিয়ানমারের গৃহযুদ্ধে সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে সর্বশেষ বাহিনী হিসেবে উঠে এসেছে এই জোট। 

ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সে কারা আছে?

ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সে আছে মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি, তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি ও আরাকান আর্মি। তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি দেশটির পূর্ব দিকে আর আরকান আর্মি পশ্চিমাঞ্চলের বাহিনী।

অতীতে তারা নিজেদের অঞ্চলগুলোর জন্য আরও স্বাধীনতা আনতে মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে লড়াই করেছে। এখন তারা বলছে যে, সামরিক সরকারকে উৎখাত করাই তাদের লক্ষ্য।

অং সান সু চি’র বেসামরিক নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখলে নেয় সামরিক সরকার। মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি, এমএনডিএএ, মূলত মিয়ানমারের চীন সীমান্ত লাগোয়া শান প্রদেশের উত্তরাঞ্চলে বসবাসকারী কোকাং জনগোষ্ঠীর সদস্যদের নিয়ে গঠিত। কোকাং জাতিগোষ্ঠীর মানুষরা ম্যান্ডারিন ভাষায় কথা বলেন এবং নিজেদের তারা হান-চীনা হিসেবে চিহ্নিত করে।

এমএনডিএএ ১৯৮৯ সালে গঠিত হয়। মিয়ানমারের কেন্দ্রীয় সরকারের বিরোধী এবং চীন সমর্থিত গেরিলা বাহিনী বার্মা কমিউনিস্ট পার্টি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গঠিত হয়েছিল এমএনডিএএ।

এমএনডিএএ প্রায়শই সরকারি সামরিক বাহিনীর সঙ্গে লড়াই করে কোকাংদের বসবাসের অঞ্চলটির জন্য স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে থাকে। মার্কিন কর্তৃপক্ষ বলছে, মাদক ব্যবসার মাধ্যমে তারা নিজেরাই অর্থের সংস্থান করে থাকে। যুক্তরাষ্ট্র এটিকে ‘মাদক বিদ্রোহ’ নামে অভিহিত করে থাকে।

তাং বা পালাউং নামে পরিচিত জাতিগোষ্ঠীর সশস্ত্র বাহিনী তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি বা টিএনএলএ ওই একই উত্তরাঞ্চলীয় শান প্রদেশের বাহিনী। তারা তাং অঞ্চলের জন্য আরও স্বাধীনতা অর্জনের জন্য ২০০৯ সাল থেকে সরকারী বাহিনীর সঙ্গে লড়াই করছে।

ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের তৃতীয় বাহিনী আরাকান আর্মি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাখাইন প্রদেশের আরাকান জনগোষ্ঠীর সদস্যদের নিয়ে তৈরি। অন্য দুটি বাহিনীর মতোই আরাকান আর্মিও তাদের নিজেদের অঞ্চলের আরও বেশি স্বাধীনতার জন্য ২০০৯ সাল থেকে লড়াই করছে।

“এই সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর গঠনতন্ত্র নিয়মিত সেনাবাহিনীর মতোই। এরা বিদ্রোহী বাহিনী বা মিলিশিয়ার থেকে বেশি সংগঠিত এরা,” বলছিলেন ফ্রাঙ্কফুর্টের থিংক ট্যাঙ্ক পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ইয়লং শিয়ান।

ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স যেভাবে লড়ছে

গত বছরের ২৭ অক্টোবর থেকে ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের অধীন তিনটি সশস্ত্র গোষ্ঠী মিয়ানমারের সরকারি সেনাবাহিনীর (যেটি তাতমাদাও নামে পরিচিত) বিরুদ্ধে শান প্রদেশজুড়ে সমন্বিত আক্রমণ চালায়। এই অভিযানের নাম দেওয়া হয় অপারেশন ১০২৭।

যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের (আইআইএসএস) তথ্য অনুযায়ী, জোটের অধীন প্রায় ১০ হাজার যোদ্ধা এতে অংশ নিয়েছিল।

ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স বাহিনী সরকারি সেনা চৌকি দখল করে নেয় এবং বেশ কয়েকটি শহর দখল করে। এমএনডিএএ চীন সীমান্তের একটি প্রধান শহর লাউক্কাই পুনরায় দখল করে। এই শহরটি থেকে এমএনডিএএ যোদ্ধাদের ২০১৫ সালে তাড়িয়ে দিয়েছিল সরকারি সামরিক বাহিনী।

আগস্টের শেষের দিকে, এমএনডিএএ উত্তরাঞ্চলীয় শান প্রদেশের লাশিও-র দিকে এগোতে থাকে এবং এক সময়ে শহরটি দখল করে নেয়। লাশিওতে তাতমাদাও-র উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সদর দফতরও দখল করে নিয়েছে তারা।

বিদ্রোহীদের হাতে এত গুরুত্বপূর্ণ একটা সেনা-কেন্দ্রের পতনের ঘটনা মিয়ানমারের ইতিহাসে আগে কখনও হয়নি।

একই সময়ে, টিএনএলএ শান প্রদেশ থেকে মধ্য মিয়ানমারে অগ্রসর হয়। সশস্ত্র গোষ্ঠীর সদস্যরা এখন মিয়ানমারের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মান্দালয়ের দোরগোড়ায় অবস্থান করছে। ওই শহরটির জনসংখ্যা প্রায় ১৫ লাখ।

শহরের পূর্বদিকে টিএনএলএর বাহিনী রয়েছে আর মান্দালয় পিপলস ডিফেন্স ফোর্স নামে একটি স্থানীয় সশস্ত্র গোষ্ঠীর সদস্যার মান্দালয়ের উত্তরে পাহাড়ে অবস্থান করছে। 

জান্তাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবে বিদ্রোহীরা?

আইআইএসএস-এর মরগান মাইকেলস বলেন, এটি সামরিক সরকারের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুতর হুমকি। মান্দালয় দেশের মাঝামাঝি এলাকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি শহর।

এই সরকারকে পরাজিত করার জন্য ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স একটি নতুন পথ খুলে দিয়েছে। তারা শান প্রদেশ থেকে মান্দালয় পর্যন্ত এগিয়েছে, সম্ভবত সেখান থেকে রাজধানী নেপিদোর দিকে এগোবে তারা, বলছিলেন মাইকেলস।

‘কন্ট্রোল রিস্কস’ নামে যে সংস্থাটি বিভিন্ন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে পররাষ্ট্র বিষয়ে পরামর্শ দেয়, তারা বলছে মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী এখন দেশটির অর্ধেকেরও কম অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করছে।

তবে কন্ট্রোল রিস্কস-এর স্টিভ উইলফোর্ড বলেছেন, যুদ্ধক্ষেত্রে সরকারি বাহিনীর হেরে যাওয়ার সম্ভাবনা কম। তারা এখন মান্দালয়কে রক্ষার করার জন্য সব অর্থ, লোকবল, অস্ত্র– সব কিছু ঢেলে দিচ্ছে। যেটা হওয়ার সম্ভাবনা সবথেকে বেশি, তা হল আরও কয়েক মাস যুদ্ধ চলবে, ক্ষয়ক্ষতি বাড়বে।

অরগানাইজেশন ফর ওয়ার্ল্ড পিসের মতে, ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের অপারেশন ১০২৭ চলাকালীন প্রায় তিন লক্ষ ৩০ হাজার বেসামরিক নাগরিক বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

সেপ্টেম্বরের গোড়ার দিকে এমএনডিএএ একটি বিবৃতি প্রকাশ করে, সম্ভবত চীনের চাপে পড়ে। সেখানে বলা হয় যে তারা মান্দালয় বা শান প্রদেশের রাজধানী তৌঙ্গি আক্রমণ করবে না। এটাও বলে, যে তারা যুদ্ধবিরতিতে রাজি এবং সামরিক সরকারের সঙ্গে শান্তি স্থাপনে চীনের মধ্যস্থতা মেনে নেবে।

তবে বিবৃতিটি এমএনডিএএ-র, অন্য জোটসঙ্গী এএ, টিএনএলএ এবং মান্দালয় পিডিএফের মতামত এই বিবৃতিতে প্রতিফলিত হয়নি। 

ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স কী চায়?

সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের বিজয়কে স্বাগত জানিয়েছে মিয়ানমারের ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট বা জাতীয় ঐক্য সরকার (এনইউজি)। এটি ২০২১ সালে জান্তা কর্তৃক ক্ষমতাচ্যুত নির্বাচিত রাজনীতিবিদদের একটি গোষ্ঠী। থাইল্যান্ডে নির্বাসিত থাকা অবস্থায় তারা নিজেদের মিয়ানমারের বৈধ সরকার বলে মনে করে।

এই গোষ্ঠীটির লক্ষ্য হলো মিয়ানমারে একটি বেসামরিক, গণতান্ত্রিক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা। পিপলস্ ডিফেন্স ফোর্স নামে তাদেরও নিজস্ব সশস্ত্র গোষ্ঠী আছে যারা সরকারি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই চালাচ্ছে।

ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স বলেছে যে, তারা সামরিক জান্তাকে উৎখাত করার এনইউজির লক্ষ্যের সঙ্গে সহমত, তবে সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে একসঙ্গে লড়াই করার জন্য কোনও চুক্তি উভয় পক্ষ করেনি বলে জানিয়েছেন শিয়ান।

“ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের অন্তর্ভুক্ত গোষ্ঠীগুলো যা চায় তা হলো তাদের নিজেদের অঞ্চলের জন্য আরও স্বায়ত্তশাসন,” বলছিলেন শিয়ান।

তার কথায়, মধ্য মিয়ানমারের দিকে তাদের অগ্রসর হওয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে সরকারকে আরও চাপ দেওয়া।

এনইউজির প্রতি তাদের সমর্থন কেবল মুখের কথা। দুই পক্ষ যে এক হয়ে কোনও সামরিক অভিযান চালাবে, এমন পরিকল্পনা তো দেখা যাচ্ছে না, বলছিলেন শিয়ান। 

শিয়ানের কথায়, চীনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে মিয়ানমারের সংঘাত যেন তাদের সীমান্ত থেকে দূরে থাকে। তবে তিনি বলেন, অনেক চীনা নাগরিক এমএনডিএএ-এর মতো সশস্ত্র গোষ্ঠীর প্রতি সহানুভূতিশীল এবং তাদের অর্থও দেয়।

তিনি আরও বলেন, চীন সরকার প্রাথমিকভাবে অপারেশন ১০২৭ সমর্থন করেছে বলে মনে হচ্ছে। এর কারণ হলো যে তারা চেয়েছিল এমএনডিএএ বাহিনী কোকাং অঞ্চল থেকে আরেকটি সশস্ত্র গোষ্ঠীকে তাড়িয়ে দিক। সেই গোষ্ঠীটি সাইবার কেলেঙ্কারির মাধ্যমে চীনা নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছিল।

তিনি বলেন, উত্তরাঞ্চলীয় শান প্রদেশে এর আগের সংঘর্ষগুলিতে চীন যুদ্ধবিরতির জন্য অনেক আগেই হস্তক্ষেপ করেছিল। তবে এবার তার ততক্ষণ পর্যন্ত হস্তক্ষেপ করেনি যতক্ষণ না এমএনডিএএ কোকাংয়ের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিচ্ছে।

তবে ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের মধ্য মিয়ানমারের দিকে এগিয়ে যাওয়া চীনকে কিছুটা বিস্মিত করেছে বলে মনে হচ্ছে। তারা পরিস্থিতির ওপর নিয়ন্ত্রণ কিছুটা হারিয়েছে, বলছেন উইলফোর্ড।

চীন সরকার এমএনডিএএকে চাপ দিয়ে ৪ সেপ্টেম্বর যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে একটি বিবৃতি দেওয়াতে রাজি করায়। তবে চীনকে খুশি করতে এর আগেও তারা এ ধরনের বিবৃতি দিয়েছে বলে জানান শিয়ান।

নিশ্চিতভাবেই, তিনটি গোষ্ঠীই লড়াই চালিয়ে যাবে- বিশেষ করে আরাকান আর্মি এবং টিএনএলএ - কারণ নিজেদের এলাকার ওপরে তাদের নিয়ন্ত্রণ এখনও স্থিতিশীল নয়, বলছিলেন শিয়ান। তথ্যসূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/একেএ

এই বিভাগের আরও খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা