শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৮, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৪

সিএনএনের প্রতিবেদন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলাগুলোর ভবিষ্যত কি?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলাগুলোর ভবিষ্যত কি?

ইতিহাস সৃষ্টি করে আবারও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে আমেরিকার ইতিহাসে ট্রাম্পই প্রথম কোন সাবেক প্রেসিডেন্ট যিনি ফৌজদারি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।

এমনকি তিনিই প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট যার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা বিচারাধীন থাকা অবস্থাতেইও নতুন প্রেসিডেন্টের দ্বায়িত্ব গ্রহণ করবেন।

সিএনএন এর এক প্রতিবেদন বলছে, কয়েক ডজন ফৌজদারি অভিযোগ থাকাবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ এই পদে আসীন হওয়ার বিষয়টা দেশটিকে একটা ‘অজানা পরিস্থিতির’ দিকে ঠেলে দিয়েছে।

এখন বিশ্বজুড়ে প্রশ্ন উঠেছে এই পরিস্থিতিতেই যদি ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে পা রাখেন তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে থাকা চারটি ফৌজদারি মামলার পরিণতি কিংবা ভবিষ্যত কি হবে? ট্রাম্পের বিরুদ্ধে থাকা অভিযোগ ও মামলাগুলোর মাঝে অন্যতম হচ্ছে-

একজন অ্যাডাল্ট ফিল্মস্টারকে মুখ বন্ধ রাখতে অর্থ প্রদানের অভিযোগ। 

নিউইয়র্কে ব্যবসায়িক নথি জাল সংক্রান্ত মামলায় তার বিরুদ্ধে ওঠা ৩৪টি অপরাধমূলক অভিযোগে ইতোমধ্যেই দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। চলতি বছরের মে মাসে নিউইয়র্কের এক আদালত তাকে একজন অ্যাডাল্ট ফিল্মস্টারকে মুখবন্ধ রাখার জন্য টাকা দেওয়ার অভিযোগ সংক্রান্ত মামলায় দোষী সাব্যস্ত করেছিল।

তবে, এই মামলায় তার কী সাজা হতে পারে সে সংক্রান্ত রায় নির্বাচনের কারণে পিছিয়ে দেওয়া হয়। বিচারক উয়ান মার্চানের নির্দেশে তা সেপ্টেম্বর থেকে পিছিয়ে ২৬ নভেম্বর করে দেওয়া হয়। যদিও ব্রুকলিনের সাবেক প্রসিকিউটর জুলি রেন্ডেলম্যান জানিয়েছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হওয়া সত্ত্বেও বিচারক মার্চান পরিকল্পনা অনুযায়ী সাজা সংক্রান্ত রায় দিতে পারেন।

তবে, ডোনাল্ড ট্রাম্প জেলে যাবেন না বলেই মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা। এর কারণ হিসাবে তারা ব্যাখ্যা করেছেন ট্রাম্প একজন প্রবীণ ব্যক্তি এবং ‘ফার্স্ট টাইম অফেন্ডার’ অর্থাৎ প্রথমবার কোনও অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন তাই তাকে কারাগারে পাঠানোর সম্ভাবনা প্রায় নেই।

কিন্তু যদি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে কারাগারে পাঠানো হয়, তাহলে কী হবে তা-ও ব্যাখ্যা করেছেন রেন্ডেলম্যান। তিনি জানিয়েছেন, ওই অবস্থায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের আইনজীবীরা হয়ত সঙ্গে সঙ্গে পাল্টা আর্জি জানাবেন এবং তাদের যুক্তি হবে যে জেলে গেলে ট্রাম্প তার দায়িত্ব সামলাবেন কীভাবে।

শুধু তাই নয়, এই আর্জির নিষ্পত্তি হওয়া অব্দি তাকে মুক্ত রাখারও আবেদন জানানো হবে হয়তো। রেন্ডেলম্যানের কথায়, “সেই পরিস্থিতিতে আর্জির প্রক্রিয়া বছরের পর বছর চলতে পারে।”

৬ জানুয়ারির মামলা

স্পেশাল কাউন্সেল বা বিশেষ কৌশুলি জ্যাক স্মিথ গত বছর ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করেন। ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তিনি জো বাইডেনের কাছে তার ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পরাজয় মেনে নিতে না পেরে, সেই নির্বাচনী ফল বদলে ফেলার জন্য জোরদার প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্প অবশ্য এই মামলায় তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন। চলতি বছরের গ্রীষ্মে ওই মামলা আইনি অচলাবস্থার সম্মুখীন হয়, যখন সুপ্রিম কোর্ট জানায় প্রেসিডেন্ট পদে থাকাকালীন সরকারি কাজকর্মে ফৌজদারি মামলার বিষয়ে আংশিকভাবে রক্ষাকবচ ছিল ট্রাম্পের।

এরপর স্মিথ যুক্তি দিয়েছিলেন, ২০২০ সালের নির্বাচনী ফলাফলকে বদলে ফেলার প্রচেষ্টার সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট পদে থাকাকালীন আনুষ্ঠানিক দায়িত্বের কোনও সম্পর্ক নেই।

সাবেক ফেডারেল প্রসিকিউটর নেয়ামা রাহমানির মতে, যেহেতু ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিতেছেন, তাই এই মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত ফৌজদারি বিষয় থেকে আপাতত তিনি ‘রেহাই’ পাবেন। তার কথায়, “এটা সুপ্রতিষ্ঠিত বিষয় যে, একজন বর্তমান প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে মামলা করা যায় না। তাই ডিসি ডিসট্রিক্ট কোর্টে এই নির্বাচনী জালিয়াতির মামলা খারিজ হয়ে যাবে।”

রহমানি জানিয়েছেন, যদি জ্যাক স্মিথ এই মামলা খারিজের বিষয়ে অসম্মতি প্রকাশ করেন, তাহলে ট্রাম্প তাকে দ্রুত দায়িত্ব থেকে ‘নিষ্কৃতি’ দিতে পারেন, যেটা করার প্রতিশ্রুতি ডোনাল্ড ট্রাম্প ইতোমধ্যে দিয়েছেন।

অক্টোবর মাসে এক রেডিও সাক্ষাৎকারে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, “আমি দুই সেকেন্ডে ওকে ফায়ার (কাজ থেকে অব্যহতি দিতে পারি) করতে পারি।”

গোপনীয় নথি সংক্রান্ত মামলা
হোয়াইট হাউস ছেড়ে যাওয়ার পর গোপনীয় নথি সঠিকভাবে হ্যান্ডেল করা হয়নি বলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যে মামলা দায়ের হয়েছে তারও নেতৃত্বে রয়েছেন জ্যাক স্মিথ। এই অভিযোগও অস্বীকার করেছেন ট্রাম্প।

তার মার-এ-লাগোর বাড়িতে সংবেদনশীল নথি সংরক্ষণ এবং সেই নথি পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করার ক্ষেত্রে বিচার বিভাগকে বাধা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। মামলার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিচারক আইলিন ক্যানন জুলাই মাসে অভিযোগগুলো খারিজ করে দিয়েছিলেন।

তার যুক্তি ছিল, এই মামলার নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য বিচার বিভাগ যথাযথভাবে জ্যাক স্মিথকে নিযুক্ত করেনি।

প্রসঙ্গত, বিচারক আইলিন ক্যাননকে নিয়োগ করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন স্মিথ। কিন্তু নেয়ামা রাহমানি জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জিতে যাওয়ার কারণে এই মামলার ভবিষ্যৎও তার বিরুদ্ধে ওঠা ২০২০ সালের নির্বাচনী ফল সংক্রান্ত মামলার মতোই হবে।

জর্জিয়া নির্বাচনী মামলা
জর্জিয়াতেও ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা চলছে ২০২০ সালে সেখানকার নির্বাচনী ফলাফল বদলে ফেলার প্রচেষ্টার কারণে। এই মামলা একাধিক বাধার সম্মুখীন হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ডিসট্রিক্ট অ্যাটর্নি ফানি উইলিসকে ‘অযোগ্য’ বলে ঘোষণার প্রচেষ্টা।

এই মামলায় কাজ করার জন্য একজন অ্যাটর্নিকে নিযুক্ত করেছিলেন ফানি উইলিস, যার সঙ্গে তার সম্পর্ক রয়েছে এমন কারণ দেখিয়ে ফানি উইলিসকে অযোগ্য বলে প্রমাণ করার চেষ্টা হয়েছিল।

ফানি উইলিসকে এই মামলার সঙ্গে যুক্ত থাকার অনুমতি দেওয়া উচিত কী না সে বিষয়টি এখন আদালতে বিবেচনাধীন। তবে এখন যেহেতু ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব নিতে চলেছেন, তাই এ মামলা আরও বিলম্বের সম্মুখীন হতে পারে বা সম্ভবত খারিজও হয়ে যেতে পারে।

আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, ডোনাল্ড ট্রাম্প দায়িত্বে থাকাকালীন এই মামলাও থেমে থাকবে বলেই অনুমান করা যায়। সে বিষয়ে আগেই উল্লেখ করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের অ্যাটর্নি স্টিভ স্যাডো।

বিচারক তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত হলে তিনি বিচার প্রক্রিয়ায় সম্মুখীন হতে পারবেন কি না।

সেই সময় স্যাডো বলেছিলেন, “এর উত্তর দিতে গেলে আমার মনে হয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসাবে সুপ্রিমেসি ক্লজ এবং তার (প্রেসিডেন্টের) দায়িত্বের অধীনে, তার কার্যকাল থাকা পর্যন্ত এই বিচার প্রক্রিয়া সম্ভব নয়।”

তবে সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এটা সম্ভব যে ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব পালন করলেও এই সমস্ত মামলা চলতে থাকবে। উদাহারণ হিসেবে ১৯৯৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে একটি দেওয়ানি মামলা থেকে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বিল ক্লিনটন জড়িত ছিলেন, এবং সে সময় বিচারপতিরা সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত নেন যে দায়িত্বে থাকাকালীন সময়ে দেওয়ানি মামলা এড়াতে বর্তমান রাষ্ট্রপতিরা রাষ্ট্রপতির অনাক্রম্যতা গ্রহণ করতে পারবেন না।

বিডি প্রতিদিন/আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
সর্বশেষ খবর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে