শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৮, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৪

সিএনএনের প্রতিবেদন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলাগুলোর ভবিষ্যত কি?

অনলাইন ডেস্ক
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলাগুলোর ভবিষ্যত কি?

ইতিহাস সৃষ্টি করে আবারও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে আমেরিকার ইতিহাসে ট্রাম্পই প্রথম কোন সাবেক প্রেসিডেন্ট যিনি ফৌজদারি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।

এমনকি তিনিই প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট যার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা বিচারাধীন থাকা অবস্থাতেইও নতুন প্রেসিডেন্টের দ্বায়িত্ব গ্রহণ করবেন।

সিএনএন এর এক প্রতিবেদন বলছে, কয়েক ডজন ফৌজদারি অভিযোগ থাকাবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ এই পদে আসীন হওয়ার বিষয়টা দেশটিকে একটা ‘অজানা পরিস্থিতির’ দিকে ঠেলে দিয়েছে।

এখন বিশ্বজুড়ে প্রশ্ন উঠেছে এই পরিস্থিতিতেই যদি ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে পা রাখেন তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে থাকা চারটি ফৌজদারি মামলার পরিণতি কিংবা ভবিষ্যত কি হবে? ট্রাম্পের বিরুদ্ধে থাকা অভিযোগ ও মামলাগুলোর মাঝে অন্যতম হচ্ছে-

একজন অ্যাডাল্ট ফিল্মস্টারকে মুখ বন্ধ রাখতে অর্থ প্রদানের অভিযোগ। 

নিউইয়র্কে ব্যবসায়িক নথি জাল সংক্রান্ত মামলায় তার বিরুদ্ধে ওঠা ৩৪টি অপরাধমূলক অভিযোগে ইতোমধ্যেই দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। চলতি বছরের মে মাসে নিউইয়র্কের এক আদালত তাকে একজন অ্যাডাল্ট ফিল্মস্টারকে মুখবন্ধ রাখার জন্য টাকা দেওয়ার অভিযোগ সংক্রান্ত মামলায় দোষী সাব্যস্ত করেছিল।

তবে, এই মামলায় তার কী সাজা হতে পারে সে সংক্রান্ত রায় নির্বাচনের কারণে পিছিয়ে দেওয়া হয়। বিচারক উয়ান মার্চানের নির্দেশে তা সেপ্টেম্বর থেকে পিছিয়ে ২৬ নভেম্বর করে দেওয়া হয়। যদিও ব্রুকলিনের সাবেক প্রসিকিউটর জুলি রেন্ডেলম্যান জানিয়েছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হওয়া সত্ত্বেও বিচারক মার্চান পরিকল্পনা অনুযায়ী সাজা সংক্রান্ত রায় দিতে পারেন।

তবে, ডোনাল্ড ট্রাম্প জেলে যাবেন না বলেই মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা। এর কারণ হিসাবে তারা ব্যাখ্যা করেছেন ট্রাম্প একজন প্রবীণ ব্যক্তি এবং ‘ফার্স্ট টাইম অফেন্ডার’ অর্থাৎ প্রথমবার কোনও অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন তাই তাকে কারাগারে পাঠানোর সম্ভাবনা প্রায় নেই।

কিন্তু যদি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে কারাগারে পাঠানো হয়, তাহলে কী হবে তা-ও ব্যাখ্যা করেছেন রেন্ডেলম্যান। তিনি জানিয়েছেন, ওই অবস্থায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের আইনজীবীরা হয়ত সঙ্গে সঙ্গে পাল্টা আর্জি জানাবেন এবং তাদের যুক্তি হবে যে জেলে গেলে ট্রাম্প তার দায়িত্ব সামলাবেন কীভাবে।

শুধু তাই নয়, এই আর্জির নিষ্পত্তি হওয়া অব্দি তাকে মুক্ত রাখারও আবেদন জানানো হবে হয়তো। রেন্ডেলম্যানের কথায়, “সেই পরিস্থিতিতে আর্জির প্রক্রিয়া বছরের পর বছর চলতে পারে।”

৬ জানুয়ারির মামলা

স্পেশাল কাউন্সেল বা বিশেষ কৌশুলি জ্যাক স্মিথ গত বছর ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করেন। ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তিনি জো বাইডেনের কাছে তার ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পরাজয় মেনে নিতে না পেরে, সেই নির্বাচনী ফল বদলে ফেলার জন্য জোরদার প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্প অবশ্য এই মামলায় তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন। চলতি বছরের গ্রীষ্মে ওই মামলা আইনি অচলাবস্থার সম্মুখীন হয়, যখন সুপ্রিম কোর্ট জানায় প্রেসিডেন্ট পদে থাকাকালীন সরকারি কাজকর্মে ফৌজদারি মামলার বিষয়ে আংশিকভাবে রক্ষাকবচ ছিল ট্রাম্পের।

এরপর স্মিথ যুক্তি দিয়েছিলেন, ২০২০ সালের নির্বাচনী ফলাফলকে বদলে ফেলার প্রচেষ্টার সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট পদে থাকাকালীন আনুষ্ঠানিক দায়িত্বের কোনও সম্পর্ক নেই।

সাবেক ফেডারেল প্রসিকিউটর নেয়ামা রাহমানির মতে, যেহেতু ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিতেছেন, তাই এই মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত ফৌজদারি বিষয় থেকে আপাতত তিনি ‘রেহাই’ পাবেন। তার কথায়, “এটা সুপ্রতিষ্ঠিত বিষয় যে, একজন বর্তমান প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে মামলা করা যায় না। তাই ডিসি ডিসট্রিক্ট কোর্টে এই নির্বাচনী জালিয়াতির মামলা খারিজ হয়ে যাবে।”

রহমানি জানিয়েছেন, যদি জ্যাক স্মিথ এই মামলা খারিজের বিষয়ে অসম্মতি প্রকাশ করেন, তাহলে ট্রাম্প তাকে দ্রুত দায়িত্ব থেকে ‘নিষ্কৃতি’ দিতে পারেন, যেটা করার প্রতিশ্রুতি ডোনাল্ড ট্রাম্প ইতোমধ্যে দিয়েছেন।

অক্টোবর মাসে এক রেডিও সাক্ষাৎকারে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, “আমি দুই সেকেন্ডে ওকে ফায়ার (কাজ থেকে অব্যহতি দিতে পারি) করতে পারি।”

গোপনীয় নথি সংক্রান্ত মামলা
হোয়াইট হাউস ছেড়ে যাওয়ার পর গোপনীয় নথি সঠিকভাবে হ্যান্ডেল করা হয়নি বলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যে মামলা দায়ের হয়েছে তারও নেতৃত্বে রয়েছেন জ্যাক স্মিথ। এই অভিযোগও অস্বীকার করেছেন ট্রাম্প।

তার মার-এ-লাগোর বাড়িতে সংবেদনশীল নথি সংরক্ষণ এবং সেই নথি পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করার ক্ষেত্রে বিচার বিভাগকে বাধা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। মামলার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিচারক আইলিন ক্যানন জুলাই মাসে অভিযোগগুলো খারিজ করে দিয়েছিলেন।

তার যুক্তি ছিল, এই মামলার নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য বিচার বিভাগ যথাযথভাবে জ্যাক স্মিথকে নিযুক্ত করেনি।

প্রসঙ্গত, বিচারক আইলিন ক্যাননকে নিয়োগ করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন স্মিথ। কিন্তু নেয়ামা রাহমানি জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জিতে যাওয়ার কারণে এই মামলার ভবিষ্যৎও তার বিরুদ্ধে ওঠা ২০২০ সালের নির্বাচনী ফল সংক্রান্ত মামলার মতোই হবে।

জর্জিয়া নির্বাচনী মামলা
জর্জিয়াতেও ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা চলছে ২০২০ সালে সেখানকার নির্বাচনী ফলাফল বদলে ফেলার প্রচেষ্টার কারণে। এই মামলা একাধিক বাধার সম্মুখীন হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ডিসট্রিক্ট অ্যাটর্নি ফানি উইলিসকে ‘অযোগ্য’ বলে ঘোষণার প্রচেষ্টা।

এই মামলায় কাজ করার জন্য একজন অ্যাটর্নিকে নিযুক্ত করেছিলেন ফানি উইলিস, যার সঙ্গে তার সম্পর্ক রয়েছে এমন কারণ দেখিয়ে ফানি উইলিসকে অযোগ্য বলে প্রমাণ করার চেষ্টা হয়েছিল।

ফানি উইলিসকে এই মামলার সঙ্গে যুক্ত থাকার অনুমতি দেওয়া উচিত কী না সে বিষয়টি এখন আদালতে বিবেচনাধীন। তবে এখন যেহেতু ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব নিতে চলেছেন, তাই এ মামলা আরও বিলম্বের সম্মুখীন হতে পারে বা সম্ভবত খারিজও হয়ে যেতে পারে।

আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, ডোনাল্ড ট্রাম্প দায়িত্বে থাকাকালীন এই মামলাও থেমে থাকবে বলেই অনুমান করা যায়। সে বিষয়ে আগেই উল্লেখ করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের অ্যাটর্নি স্টিভ স্যাডো।

বিচারক তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত হলে তিনি বিচার প্রক্রিয়ায় সম্মুখীন হতে পারবেন কি না।

সেই সময় স্যাডো বলেছিলেন, “এর উত্তর দিতে গেলে আমার মনে হয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসাবে সুপ্রিমেসি ক্লজ এবং তার (প্রেসিডেন্টের) দায়িত্বের অধীনে, তার কার্যকাল থাকা পর্যন্ত এই বিচার প্রক্রিয়া সম্ভব নয়।”

তবে সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এটা সম্ভব যে ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব পালন করলেও এই সমস্ত মামলা চলতে থাকবে। উদাহারণ হিসেবে ১৯৯৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে একটি দেওয়ানি মামলা থেকে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বিল ক্লিনটন জড়িত ছিলেন, এবং সে সময় বিচারপতিরা সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত নেন যে দায়িত্বে থাকাকালীন সময়ে দেওয়ানি মামলা এড়াতে বর্তমান রাষ্ট্রপতিরা রাষ্ট্রপতির অনাক্রম্যতা গ্রহণ করতে পারবেন না।

বিডি প্রতিদিন/আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
হরিয়ানায় কৃষকদের সাথে পুলিশের সংঘর্ষ: আহত অনেকে, ইন্টারনেট বন্ধ
হরিয়ানায় কৃষকদের সাথে পুলিশের সংঘর্ষ: আহত অনেকে, ইন্টারনেট বন্ধ
যে সোনার খনি ঘিরে চলছে সহিংসতা ও মানব পাচার
যে সোনার খনি ঘিরে চলছে সহিংসতা ও মানব পাচার
এবার প্রেসিডেন্ট ইউনের বিপক্ষে দাঁড়ালেন দক্ষিণ কোরীয়ার শাসক দলের প্রধান
এবার প্রেসিডেন্ট ইউনের বিপক্ষে দাঁড়ালেন দক্ষিণ কোরীয়ার শাসক দলের প্রধান
চীনে কে হচ্ছেন ট্রাম্প প্রশাসনের রাষ্ট্রদূত?
চীনে কে হচ্ছেন ট্রাম্প প্রশাসনের রাষ্ট্রদূত?
ভারতের একাধিক স্থানে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ, নেপথ্যে যে কারণ
ভারতের একাধিক স্থানে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ, নেপথ্যে যে কারণ
কৃষক আন্দোলন, ভারতে স্পর্শকাতর এলাকায় ইন্টারনেট বন্ধ
কৃষক আন্দোলন, ভারতে স্পর্শকাতর এলাকায় ইন্টারনেট বন্ধ
যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় ৭৭ মিলিয়ন ডলার খরচ করবে হিজবুল্লাহ
যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় ৭৭ মিলিয়ন ডলার খরচ করবে হিজবুল্লাহ
ক্যালিফোর্নিয়ায় সুনামি সতর্কতা প্রত্যাহার
ক্যালিফোর্নিয়ায় সুনামি সতর্কতা প্রত্যাহার
দরিদ্র দেশগুলোর জন্য বিশ্বব্যাংকের ১শ’ বিলিয়ন ডলার সহায়তা ঘোষণা
দরিদ্র দেশগুলোর জন্য বিশ্বব্যাংকের ১শ’ বিলিয়ন ডলার সহায়তা ঘোষণা
ডেনমার্কে অন্য দেশের পতাকা উত্তোলন নিষিদ্ধ
ডেনমার্কে অন্য দেশের পতাকা উত্তোলন নিষিদ্ধ
নিজ বাড়িতে সাজাভোগের আবেদন মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর
নিজ বাড়িতে সাজাভোগের আবেদন মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর
গাজায় আরও ৪৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় আরও ৪৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় চলচ্চিত্র নির্মাতা তারেক মাসুদের জন্মদিন পালিত
ভাঙ্গায় চলচ্চিত্র নির্মাতা তারেক মাসুদের জন্মদিন পালিত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে ছাত্রশিবিরের মতবিনিময় সভা
শরীয়তপুরে ছাত্রশিবিরের মতবিনিময় সভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৮৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৮৬

৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আমরা একটি সাংস্কৃতিক যুদ্ধের মাঝে আছি: শিল্পকলার ডিজি
আমরা একটি সাংস্কৃতিক যুদ্ধের মাঝে আছি: শিল্পকলার ডিজি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবিতে প্রজাপতি মেলা, হাজারও মানুষের ভিড়
জাবিতে প্রজাপতি মেলা, হাজারও মানুষের ভিড়

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় মুক্ত দিবস উদযাপন
আখাউড়ায় মুক্ত দিবস উদযাপন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের শক্তিতে শক্তিশালী হয়ে ফ্যাসিবাদী হাসিনা ফেরত আসতে চায় : সাকি
ভারতের শক্তিতে শক্তিশালী হয়ে ফ্যাসিবাদী হাসিনা ফেরত আসতে চায় : সাকি

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাবরি মসজিদ উপমহাদেশের মসজিদুল আকসা : মামুনুল হক
বাবরি মসজিদ উপমহাদেশের মসজিদুল আকসা : মামুনুল হক

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘যারা আমাদের দুর্বল মনে করে, তারা বোকার স্বর্গে বাস করে’
‘যারা আমাদের দুর্বল মনে করে, তারা বোকার স্বর্গে বাস করে’

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ৬৬ লাখ টাকার হেরোইনসহ নারী আটক
সিরাজগঞ্জে ৬৬ লাখ টাকার হেরোইনসহ নারী আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইজতেমায় হাজারো মুসল্লির জুম্মার নামাজ আদায়
বগুড়ায় ইজতেমায় হাজারো মুসল্লির জুম্মার নামাজ আদায়

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চবি সাংবাদিকতা বিভাগের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস, তদন্ত কমিটি গঠন
চবি সাংবাদিকতা বিভাগের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস, তদন্ত কমিটি গঠন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পুলিশের অভিযানে আটক ২
মুন্সীগঞ্জে পুলিশের অভিযানে আটক ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বশেমুরকৃবিতে বিএস ও ডিভিএম প্রোগ্রামে ভর্তি শুরু ৯ ডিসেম্বর
বশেমুরকৃবিতে বিএস ও ডিভিএম প্রোগ্রামে ভর্তি শুরু ৯ ডিসেম্বর

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সম্মেলন
কক্সবাজারে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সম্মেলন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের চক্রান্ত এখনও থেমে নেই : টুকু
ফ্যাসিবাদের চক্রান্ত এখনও থেমে নেই : টুকু

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে বিলুপ্তির পথে ‘ঘাসফড়িং’
যে কারণে বিলুপ্তির পথে ‘ঘাসফড়িং’

৫৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে ড্রোন ও মদসহ আটক ২
বরিশালে ড্রোন ও মদসহ আটক ২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রেপ্তারের ভয় মডেলের কাছ থেকে হাতিয়ে নিলো লাখ টাকা!
গ্রেপ্তারের ভয় মডেলের কাছ থেকে হাতিয়ে নিলো লাখ টাকা!

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি মানসিক বিকাশে বিএনপি বদ্ধপরিকর : প্রিন্স
জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি মানসিক বিকাশে বিএনপি বদ্ধপরিকর : প্রিন্স

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ছিন্নমূল শিশুদের মাঝে শুভসংঘের উদ্যোগে শীতে ত্বক সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ
ছিন্নমূল শিশুদের মাঝে শুভসংঘের উদ্যোগে শীতে ত্বক সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুড়িগ্রাম হানাদারমুক্ত দিবস পালিত
কুড়িগ্রাম হানাদারমুক্ত দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী ফ্যাসিজম রুখে দিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : দুলু
আওয়ামী ফ্যাসিজম রুখে দিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : দুলু

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘সাংবাদিকদের সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি চালুর পরিকল্পনা রয়েছে’
‘সাংবাদিকদের সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি চালুর পরিকল্পনা রয়েছে’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে আটক ৭
সিরাজগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে আটক ৭

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্যুরিজম মানে বড় বড় বিল্ডিং নির্মাণ নয় : উপদেষ্টা হাসান আরিফ
ট্যুরিজম মানে বড় বড় বিল্ডিং নির্মাণ নয় : উপদেষ্টা হাসান আরিফ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আধুনিক চিকিৎসায় ‘মিনিমালি ইনভেসিভ স্পাইন সার্জারি’তে নতুন দিগন্ত উন্মোচন
আধুনিক চিকিৎসায় ‘মিনিমালি ইনভেসিভ স্পাইন সার্জারি’তে নতুন দিগন্ত উন্মোচন

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সম্মেলন
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সম্মেলন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ মৃত্যু, হাসপাতালে ১৮৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ মৃত্যু, হাসপাতালে ১৮৬

১ ঘন্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নওগাঁয় যুবদল নেতা মজিদ হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতার দাবি
নওগাঁয় যুবদল নেতা মজিদ হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতার দাবি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
তারেক রহমানকে ‘ভিলেন’ বানানোর নীলনকশা!
তারেক রহমানকে ‘ভিলেন’ বানানোর নীলনকশা!

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রান্সকমের দলিল জালিয়াতি
ট্রান্সকমের দলিল জালিয়াতি

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘সিরিয়া যুদ্ধ থেকে দূরে থাকুন’
‘সিরিয়া যুদ্ধ থেকে দূরে থাকুন’

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার সেই ‘৪০০ কোটির পিয়ন’ কি নিউইয়র্কে?
শেখ হাসিনার সেই ‘৪০০ কোটির পিয়ন’ কি নিউইয়র্কে?

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যাঙের বিষে প্রাণ গেল অভিনেত্রীর
ব্যাঙের বিষে প্রাণ গেল অভিনেত্রীর

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লাকে বিভাগ ঘোষণা করুন : জামায়াত আমির
কুমিল্লাকে বিভাগ ঘোষণা করুন : জামায়াত আমির

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘একজন খুনিকে আতিথ্য করা মানুষের অনুভূতিতে আঘাতের শামিল’
‘একজন খুনিকে আতিথ্য করা মানুষের অনুভূতিতে আঘাতের শামিল’

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ক্ষমতাসীন দল পরিবর্তন হলেও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি একই থাকে’
‘ক্ষমতাসীন দল পরিবর্তন হলেও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি একই থাকে’

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ায় রাজনৈতিক সংকট, উত্তেজনা: নেপথ্যে পিঁয়াজ আর দামি হাতব্যাগ!
দক্ষিণ কোরিয়ায় রাজনৈতিক সংকট, উত্তেজনা: নেপথ্যে পিঁয়াজ আর দামি হাতব্যাগ!

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চলতে পারবে না: চরমোনাই পীর
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চলতে পারবে না: চরমোনাই পীর

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিস্টদের গণহত্যার স্বীকৃতি ভারতকে দিতে হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
ফ্যাসিস্টদের গণহত্যার স্বীকৃতি ভারতকে দিতে হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের একাধিক স্থানে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ, নেপথ্যে যে কারণ
ভারতের একাধিক স্থানে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ, নেপথ্যে যে কারণ

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার ১৩ প্রতিষ্ঠানের ওপর চীনের পাল্টা নিষেধাজ্ঞা
আমেরিকার ১৩ প্রতিষ্ঠানের ওপর চীনের পাল্টা নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ ব্যাংকের এলসি খোলার শর্ত শিথিল
৬ ব্যাংকের এলসি খোলার শর্ত শিথিল

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

কারিগরি-মাদ্রাসা বিভাগের সচিব হলেন কবিরুল ইসলাম
কারিগরি-মাদ্রাসা বিভাগের সচিব হলেন কবিরুল ইসলাম

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাড়িতে সাজাভোগের আবেদন মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর
নিজ বাড়িতে সাজাভোগের আবেদন মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী পায়েল
বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী পায়েল

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কৃষিঋণ ৩৭ হাজার ১৫৩ কোটি টাকা, কর্মকর্তারা ঘুষ নেন ২৫০০ কোটি!
সরকারি কৃষিঋণ ৩৭ হাজার ১৫৩ কোটি টাকা, কর্মকর্তারা ঘুষ নেন ২৫০০ কোটি!

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় পারমাণবিক যুগের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে বিশ্ব: ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল
তৃতীয় পারমাণবিক যুগের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে বিশ্ব: ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে বুঝবেন শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
কীভাবে বুঝবেন শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন

৫ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

শিগগিরই চালু হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট
শিগগিরই চালু হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে বড় বিদ্রোহ হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে বড় বিদ্রোহ হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’

৪ ঘন্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

পুলিশ প্রশাসন সংস্কার বিষয়ক প্রস্তাব জমা দিয়েছে বিএনপি
পুলিশ প্রশাসন সংস্কার বিষয়ক প্রস্তাব জমা দিয়েছে বিএনপি

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাখাইনে বিস্ফোরণে কাঁপছে টেকনাফ সীমান্ত, আতঙ্কে এলাকাবাসী
রাখাইনে বিস্ফোরণে কাঁপছে টেকনাফ সীমান্ত, আতঙ্কে এলাকাবাসী

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে গ্লোবাল লিগের ফাইনালে বাংলাদেশের রংপুর
কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে গ্লোবাল লিগের ফাইনালে বাংলাদেশের রংপুর

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি পর্যটকদের মাধ্যমে ভারত বিশাল লাভবান হয় : সাখাওয়াত হোসেন
বাংলাদেশি পর্যটকদের মাধ্যমে ভারত বিশাল লাভবান হয় : সাখাওয়াত হোসেন

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গতিতে দিশেহারা পাকিস্তান, ফাইনালে উঠতে ১১৭ দরকার বাংলাদেশর
গতিতে দিশেহারা পাকিস্তান, ফাইনালে উঠতে ১১৭ দরকার বাংলাদেশর

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরাজিত শক্তির পুনরুত্থান ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান তারেক রহমানের
পরাজিত শক্তির পুনরুত্থান ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান তারেক রহমানের

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পণ্য আমদানিতে তৃতীয় দেশে নজর
পণ্য আমদানিতে তৃতীয় দেশে নজর

পেছনের পৃষ্ঠা

বঙ্গভবনের ঘটনা নিয়ে গণসংহতির বিবৃতি
বঙ্গভবনের ঘটনা নিয়ে গণসংহতির বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেনজীরের আশীর্বাদে হাজার কোটি টাকার মালিক জসিম
বেনজীরের আশীর্বাদে হাজার কোটি টাকার মালিক জসিম

প্রথম পৃষ্ঠা

কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরের বাইরে যাচ্ছে কনটেইনার ডেলিভারি ব্যবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরের বাইরে যাচ্ছে কনটেইনার ডেলিভারি ব্যবস্থা

নগর জীবন

ক্রাইম করিডর বাংলাদেশ
ক্রাইম করিডর বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজার ঘুরলেন পিটার হাস
কক্সবাজার ঘুরলেন পিটার হাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যারিয়ারে প্রথম পারিশ্রমিক
ক্যারিয়ারে প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

ঐক্যবদ্ধ থাকার অঙ্গীকার
ঐক্যবদ্ধ থাকার অঙ্গীকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ককাসের চেয়ার হলেন সেই কংগ্রেসওম্যান মেং
মার্কিন ককাসের চেয়ার হলেন সেই কংগ্রেসওম্যান মেং

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অলির সাক্ষাৎ না হওয়া দুঃখজনক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অলির সাক্ষাৎ না হওয়া দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ চেন্নাইয়ে গ্রেপ্তার ৫০০
বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ চেন্নাইয়ে গ্রেপ্তার ৫০০

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষা অফিসেই একজন চড় মারলেন আরেকজনকে
শিক্ষা অফিসেই একজন চড় মারলেন আরেকজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে ভারত
যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

আয় কমেছে ৯০ ভাগ মানুষের
আয় কমেছে ৯০ ভাগ মানুষের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য করতে গিয়ে বাকশাল বানালে কাজ হবে না
ঐক্য করতে গিয়ে বাকশাল বানালে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার খুনি যেভাবে ধরা
প্রেমিকার খুনি যেভাবে ধরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আশ্রিতদের ফিরিয়ে আনতে হবে
ভারতে আশ্রিতদের ফিরিয়ে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জিআই স্বীকৃতি পেল শেরপুরের ছানার পায়েস
জিআই স্বীকৃতি পেল শেরপুরের ছানার পায়েস

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে লেনদেন ফের ৩০০ কোটি টাকায়
শেয়ারবাজারে লেনদেন ফের ৩০০ কোটি টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ক্রান্তিলগ্নে অগ্রণী ভূমিকায় বিএনসিসি
দেশের ক্রান্তিলগ্নে অগ্রণী ভূমিকায় বিএনসিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এফডিসিতে দুলাল মিয়ার ভাগ্য আর ফেরে না
এফডিসিতে দুলাল মিয়ার ভাগ্য আর ফেরে না

শোবিজ

প্রেমেই ক্যারিয়ার শেষ
প্রেমেই ক্যারিয়ার শেষ

শোবিজ

শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচার নয়
শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচার নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলায় আমান ও মামুন খালাস
মামলায় আমান ও মামুন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ
খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

আসছে নতুন দল নিবন্ধনের সুযোগ
আসছে নতুন দল নিবন্ধনের সুযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় সাফল্যের ছোট পুরস্কার!
বড় সাফল্যের ছোট পুরস্কার!

মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডে হচ্ছে নতুন হাইকমিশন
নিউজিল্যান্ডে হচ্ছে নতুন হাইকমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা