শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৪

ইয়াহিয়া সিনওয়ার : কঠিন সময়ে হামাসের নেতৃত্বে

প্রিন্ট ভার্সন
ইয়াহিয়া সিনওয়ার : কঠিন সময়ে হামাসের নেতৃত্বে

ইসরায়েলের আগ্রাসনে ক্ষতবিক্ষত গাজা উপত্যকার সন্তান ইয়াহিয়া সিনওয়ারকে নেতা নির্বাচিত করেছে হামাসের সুরা কাউন্সিল। রাজনৈতিক প্রধান হিসেবে নতুন দায়িত্ব নেওয়ার আগ পর্যন্ত ইয়াহিয়া সিনওয়ার হামাসের সশস্ত্র শাখার প্রধান ছিলেন।

আলজাজিরা লিখেছে, ইরানের নতুন প্রেসিডেন্টের শপথ অনষ্ঠানে গিয়ে ‘ইসরায়েলের গুপ্তহত্যা’য় নিহত হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়ার স্থলাভিষিক্ত হলেন সিনওয়ার। এমন এক সময়ে সিনওয়ারের কাঁধে হামাসের দায়িত্ব এলো, যখন ইসরায়েলের হামলায় জ্বলেপুড়ে ছারখার ফিলিস্তিন ভূখ , বিশেষ করে গাজা উপত্যকা। প্রতিদিন দলে দলে ফিলিস্তিনিরা জীবন দিচ্ছে, স্কুল-মাদরাসা, ঘরবাড়ি, হাসপাতাল, আশ্রয়শিবির এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে নির্বিচার হামলা চালাচ্ছে না ইসরায়েল। ৬১ বছর বয়সি সিনওয়ারকে গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলার প্রধান পরিকল্পনাকারী হিসেবে দেখা হয়। ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের ভাষ্যমতে, সেদিন হামলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ মানুষ নিহত হয়েছে, আহত আরও কয়েক হাজার। এ ছাড়া দুই শতাধিক লোককে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যাওয়া হয়। এই হামলার জবাবে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরু হয় এবং এতে এখন পর্যন্ত ৪০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের অধিকাংশই বেসমারিক নাগরিক। এ ছাড়া এখন পর্যন্ত গাজায় বাস্তুচ্যুত হয়েছেন লাখ লাখ মানুষ।

হামাসের রাজনৈতিক প্রধানের পদটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যুদ্ধের গুরুদায়িত্ব সামলানোর পাশাপাশি তাকে আন্তর্জাতিক দূতিয়ালিও করতে হয়। আগে হানিয়া এ দায়িত্ব পালন করছিলেন। যুদ্ধবিরতি নিয়ে বহুপক্ষীয় আলোচনায় হানিয়া যেভাবে প্রধান হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন এখন সেটি করতে হবে সিনওয়ারকে। একই সঙ্গে আঞ্চলিক রাজনীতির গতিবিধি অনুযায়ী প্রতিবেশী ও ইসলামী বিশ্বের সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপন ও তা বজায় রাখারও দায়িত্ব এখন থেকে সিনওয়ারকে পালন করতে হবে। হামাস নেতাদের হত্যা করার যে হুংকার দিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল, তাতে সিনওয়ারকে একই সঙ্গে নিজের নিরাপত্তা ও যুদ্ধের নেতৃত্ব দুই-ই সামলাতে হবে।

দ্য গার্ডিয়ান বলছে, হামাস প্রতিষ্ঠার পর থেকে গুপ্ত হামলা চালিয়ে সংগঠনটির নেতাদের হত্যা করার ইতিহাস রয়েছে ইসরায়েলের। এবারের গাজা যুদ্ধের শুরু থেকে হামাসের রাজনৈতিক প্রধান হানিয়াকে হত্যার চেষ্টা চালিয়ে আসছিল দেশটি এবং শেষ পর্যন্ত তারা তাতে সফল হয়েছে। ২০০০-এর দশকে হামাসের বেশ কয়েকজন শীর্ষ নেতাকে গাজার মধ্যেই গুপ্ত হামলা চালিয়ে হত্যা করে ইসরায়েল। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হামাসের প্রতিষ্ঠাতা ও আধ্যাত্মিক নেতা আহমেদ ইয়াসিন, সহপ্রতিষ্ঠাতা আবদেল আজিজ আল-রানতিসি, কমান্ডার সালেহ সেহাদেহ।

২০০৭ সালে হামাসের হাতে গাজার নিয়ন্ত্রণ বুঝে পাওয়ার সেই সময়ের নেতা আহমেদ আল-জাবারিকে ২০১২ সালে গাজার ভিতরেই গুপ্ত হামলা চালিয়ে হত্যা করে ইসরায়েল।

দ্য গার্ডিয়ান লিখছে, বারবার নেতৃত্বশূন্য করার চেষ্টা করলেও প্রতিবারই পুনর্গঠিত হয়ে হামাস ঘুরে দাঁড়িয়েছে। তবে এবারের নেতৃত্বশূন্যতার গভীরতা ছিল বেশ বড়। সেই ধাক্কা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর দায়িত্ব এখন সিনওয়ারের কাঁধে। সম্প্রতি ইসরায়েল দাবি করে, গত মাসে গাজার খান ইউনিসে তাদের হামলায় হামাসের সামরিক শাখার প্রধান মোহাম্মদ দেইফ নিহত হয়েছেন। হামাসের ডেপুটি সামরিক প্রধান মারওয়ান ইসা মার্চে নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে এক হামলায় নিহত হন বলে ইসরায়েল দাবি করে।

হামাসের নেতাদের হত্যা করতে দীর্ঘ এক ‘ওয়ান্টেড লিস্ট’ রয়েছে ইসরায়েলের। মোহাম্মদ দেইফের নাম এই তালিকায় দেখা যায় ১৯৯৫ সাল থেকে। রয়টার্স বলছে, দেইফের মৃত্যুতে সবচেয়ে বড় আঘাত পাওয়ার কথা গাজার বাংকার থেকে হামাসের প্রতিরোধ যুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়া সিনওয়ারের, যিনি এখন হামাসের রাজনৈতিক প্রধান হলেন। এখন হামাসের ভবিষ্যৎ কেমন হবে, যুদ্ধবিরতি হবে কি না, সেসব হামাসের নতুন রাজনৈতিক প্রধান সিনওয়ারের ওপর অনেকাংশে নির্ভর করছে বলে মধ্যপ্রাচ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।

 

২৩ বছর জেলখাটা কে এই সিনওয়ার

হানিয়া হত্যাকান্ডের পর মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে উত্তেজনা যখন তুঙ্গে, ঠিক তখন হানিয়ার উত্তরসূরি হিসেবে মঙ্গলবার সিনওয়ারের নাম ঘোষণা করা হয়। সিনওয়ার ইসরায়েলের এক নম্বর প্রকাশ্য শত্রু।

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গত বছরের ৭ অক্টোবর নজিরবিহীন হামলা চালানোর মূল কারিগর সিনওয়ার ছিলেন বলে মনে করা হয়। এখন গাজার অজ্ঞাত স্থান থেকে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে হামাসের কার্যক্রম পরিচালনা করার চেষ্টা চালিয়ে যাবেন তিনি। ১৯৬২ সালে গাজার খান ইউনিস শহরে জন্মগ্রহণ করেন ইয়াহিয়া সিনওয়ার। তাঁকে প্রায়ই হামাসের সবচেয়ে অনমনীয় শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের একজন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। ইসরায়েলের দখলদারির বিরুদ্ধে গাজার ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে সোচ্চার ভূমিকা রাখায় আশির দশকের শুরুর দিকে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের হাতে বারবার গ্রেপ্তার হন সিনওয়ার। ইয়াহিয়া সিনওয়ার দীর্ঘ ২৩ বছর ইসরায়েলের কারাগারে কাটিয়েছেন। বন্দি অবস্থায় থেকেই শিখেছেন হিব্রু ভাষা। ভালোভাবে রপ্ত করেছেন ইসরায়েলের কূটকৌশল ও অভ্যন্তরীণ রাজনীতি। পরে এক বন্দিবিনিময় চুক্তির আওতায় ২০১১ সালে মুক্তি পান। তাঁর বিনিময়ে বন্দি ইসরায়েলি সেনা গিলাদ শালিতকে ছেড়ে দেয় হামাস। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করার পর ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তুলতে যোদ্ধাদের একটি নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠায় সিনওয়ার সহায়তা করেন। পরবর্তী সময়ে এ নেটওয়ার্ক হামাসের সশস্ত্র শাখা ইজ্জেদিন আল-কাসাম ব্রিগেড হিসেবে গড়ে ওঠে। ১৯৮৭ সালে শেখ আহমেদ ইয়াসিন হামাস প্রতিষ্ঠা করার পরপরই যারা সংগঠনটির নেতৃত্বে আসেন, ইয়াহিয়া সিনওয়ার তাদের একজন। পরের বছরই ইসরায়েলি বাহিনী তাকে গ্রেপ্তার করে ও চার দফা যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত করে।

এই বিভাগের আরও খবর
‘২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ মানুষ’
‘২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ মানুষ’
পুনর্নির্মাণের করেছেন শ্রমিকরা
পুনর্নির্মাণের করেছেন শ্রমিকরা
চীন সীমান্তের কাছে ভারতের নতুন বিমান ঘাঁটি
চীন সীমান্তের কাছে ভারতের নতুন বিমান ঘাঁটি
গাজায় স্থায়ী শান্তি নিশ্চিতের আশা তুরস্কের
গাজায় স্থায়ী শান্তি নিশ্চিতের আশা তুরস্কের
পাক সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ল
পাক সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ল
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
তীব্র পানিসংকটে তেহরান
তীব্র পানিসংকটে তেহরান
২ হাজার বছর কারাদণ্ডের মুখে ইস্তাম্বুলের মেয়র
২ হাজার বছর কারাদণ্ডের মুখে ইস্তাম্বুলের মেয়র
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর পদচ্যুতির আশঙ্কা
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর পদচ্যুতির আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় স্থগিত করল কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় স্থগিত করল কলম্বিয়া
আফগানিস্তানকে ফের হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে ফের হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির পর গাজায় দেড় হাজারের বেশি ভবন ধ্বংস
যুদ্ধবিরতির পর গাজায় দেড় হাজারের বেশি ভবন ধ্বংস
সর্বশেষ খবর
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক