শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৪

ইয়াহিয়া সিনওয়ার : কঠিন সময়ে হামাসের নেতৃত্বে

প্রিন্ট ভার্সন
ইয়াহিয়া সিনওয়ার : কঠিন সময়ে হামাসের নেতৃত্বে

ইসরায়েলের আগ্রাসনে ক্ষতবিক্ষত গাজা উপত্যকার সন্তান ইয়াহিয়া সিনওয়ারকে নেতা নির্বাচিত করেছে হামাসের সুরা কাউন্সিল। রাজনৈতিক প্রধান হিসেবে নতুন দায়িত্ব নেওয়ার আগ পর্যন্ত ইয়াহিয়া সিনওয়ার হামাসের সশস্ত্র শাখার প্রধান ছিলেন।

আলজাজিরা লিখেছে, ইরানের নতুন প্রেসিডেন্টের শপথ অনষ্ঠানে গিয়ে ‘ইসরায়েলের গুপ্তহত্যা’য় নিহত হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়ার স্থলাভিষিক্ত হলেন সিনওয়ার। এমন এক সময়ে সিনওয়ারের কাঁধে হামাসের দায়িত্ব এলো, যখন ইসরায়েলের হামলায় জ্বলেপুড়ে ছারখার ফিলিস্তিন ভূখ , বিশেষ করে গাজা উপত্যকা। প্রতিদিন দলে দলে ফিলিস্তিনিরা জীবন দিচ্ছে, স্কুল-মাদরাসা, ঘরবাড়ি, হাসপাতাল, আশ্রয়শিবির এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে নির্বিচার হামলা চালাচ্ছে না ইসরায়েল। ৬১ বছর বয়সি সিনওয়ারকে গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলার প্রধান পরিকল্পনাকারী হিসেবে দেখা হয়। ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের ভাষ্যমতে, সেদিন হামলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ মানুষ নিহত হয়েছে, আহত আরও কয়েক হাজার। এ ছাড়া দুই শতাধিক লোককে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যাওয়া হয়। এই হামলার জবাবে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরু হয় এবং এতে এখন পর্যন্ত ৪০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের অধিকাংশই বেসমারিক নাগরিক। এ ছাড়া এখন পর্যন্ত গাজায় বাস্তুচ্যুত হয়েছেন লাখ লাখ মানুষ।

হামাসের রাজনৈতিক প্রধানের পদটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যুদ্ধের গুরুদায়িত্ব সামলানোর পাশাপাশি তাকে আন্তর্জাতিক দূতিয়ালিও করতে হয়। আগে হানিয়া এ দায়িত্ব পালন করছিলেন। যুদ্ধবিরতি নিয়ে বহুপক্ষীয় আলোচনায় হানিয়া যেভাবে প্রধান হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন এখন সেটি করতে হবে সিনওয়ারকে। একই সঙ্গে আঞ্চলিক রাজনীতির গতিবিধি অনুযায়ী প্রতিবেশী ও ইসলামী বিশ্বের সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপন ও তা বজায় রাখারও দায়িত্ব এখন থেকে সিনওয়ারকে পালন করতে হবে। হামাস নেতাদের হত্যা করার যে হুংকার দিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল, তাতে সিনওয়ারকে একই সঙ্গে নিজের নিরাপত্তা ও যুদ্ধের নেতৃত্ব দুই-ই সামলাতে হবে।

দ্য গার্ডিয়ান বলছে, হামাস প্রতিষ্ঠার পর থেকে গুপ্ত হামলা চালিয়ে সংগঠনটির নেতাদের হত্যা করার ইতিহাস রয়েছে ইসরায়েলের। এবারের গাজা যুদ্ধের শুরু থেকে হামাসের রাজনৈতিক প্রধান হানিয়াকে হত্যার চেষ্টা চালিয়ে আসছিল দেশটি এবং শেষ পর্যন্ত তারা তাতে সফল হয়েছে। ২০০০-এর দশকে হামাসের বেশ কয়েকজন শীর্ষ নেতাকে গাজার মধ্যেই গুপ্ত হামলা চালিয়ে হত্যা করে ইসরায়েল। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হামাসের প্রতিষ্ঠাতা ও আধ্যাত্মিক নেতা আহমেদ ইয়াসিন, সহপ্রতিষ্ঠাতা আবদেল আজিজ আল-রানতিসি, কমান্ডার সালেহ সেহাদেহ।

২০০৭ সালে হামাসের হাতে গাজার নিয়ন্ত্রণ বুঝে পাওয়ার সেই সময়ের নেতা আহমেদ আল-জাবারিকে ২০১২ সালে গাজার ভিতরেই গুপ্ত হামলা চালিয়ে হত্যা করে ইসরায়েল।

দ্য গার্ডিয়ান লিখছে, বারবার নেতৃত্বশূন্য করার চেষ্টা করলেও প্রতিবারই পুনর্গঠিত হয়ে হামাস ঘুরে দাঁড়িয়েছে। তবে এবারের নেতৃত্বশূন্যতার গভীরতা ছিল বেশ বড়। সেই ধাক্কা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর দায়িত্ব এখন সিনওয়ারের কাঁধে। সম্প্রতি ইসরায়েল দাবি করে, গত মাসে গাজার খান ইউনিসে তাদের হামলায় হামাসের সামরিক শাখার প্রধান মোহাম্মদ দেইফ নিহত হয়েছেন। হামাসের ডেপুটি সামরিক প্রধান মারওয়ান ইসা মার্চে নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে এক হামলায় নিহত হন বলে ইসরায়েল দাবি করে।

হামাসের নেতাদের হত্যা করতে দীর্ঘ এক ‘ওয়ান্টেড লিস্ট’ রয়েছে ইসরায়েলের। মোহাম্মদ দেইফের নাম এই তালিকায় দেখা যায় ১৯৯৫ সাল থেকে। রয়টার্স বলছে, দেইফের মৃত্যুতে সবচেয়ে বড় আঘাত পাওয়ার কথা গাজার বাংকার থেকে হামাসের প্রতিরোধ যুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়া সিনওয়ারের, যিনি এখন হামাসের রাজনৈতিক প্রধান হলেন। এখন হামাসের ভবিষ্যৎ কেমন হবে, যুদ্ধবিরতি হবে কি না, সেসব হামাসের নতুন রাজনৈতিক প্রধান সিনওয়ারের ওপর অনেকাংশে নির্ভর করছে বলে মধ্যপ্রাচ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।

 

২৩ বছর জেলখাটা কে এই সিনওয়ার

হানিয়া হত্যাকান্ডের পর মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে উত্তেজনা যখন তুঙ্গে, ঠিক তখন হানিয়ার উত্তরসূরি হিসেবে মঙ্গলবার সিনওয়ারের নাম ঘোষণা করা হয়। সিনওয়ার ইসরায়েলের এক নম্বর প্রকাশ্য শত্রু।

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গত বছরের ৭ অক্টোবর নজিরবিহীন হামলা চালানোর মূল কারিগর সিনওয়ার ছিলেন বলে মনে করা হয়। এখন গাজার অজ্ঞাত স্থান থেকে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে হামাসের কার্যক্রম পরিচালনা করার চেষ্টা চালিয়ে যাবেন তিনি। ১৯৬২ সালে গাজার খান ইউনিস শহরে জন্মগ্রহণ করেন ইয়াহিয়া সিনওয়ার। তাঁকে প্রায়ই হামাসের সবচেয়ে অনমনীয় শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের একজন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। ইসরায়েলের দখলদারির বিরুদ্ধে গাজার ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে সোচ্চার ভূমিকা রাখায় আশির দশকের শুরুর দিকে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের হাতে বারবার গ্রেপ্তার হন সিনওয়ার। ইয়াহিয়া সিনওয়ার দীর্ঘ ২৩ বছর ইসরায়েলের কারাগারে কাটিয়েছেন। বন্দি অবস্থায় থেকেই শিখেছেন হিব্রু ভাষা। ভালোভাবে রপ্ত করেছেন ইসরায়েলের কূটকৌশল ও অভ্যন্তরীণ রাজনীতি। পরে এক বন্দিবিনিময় চুক্তির আওতায় ২০১১ সালে মুক্তি পান। তাঁর বিনিময়ে বন্দি ইসরায়েলি সেনা গিলাদ শালিতকে ছেড়ে দেয় হামাস। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করার পর ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তুলতে যোদ্ধাদের একটি নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠায় সিনওয়ার সহায়তা করেন। পরবর্তী সময়ে এ নেটওয়ার্ক হামাসের সশস্ত্র শাখা ইজ্জেদিন আল-কাসাম ব্রিগেড হিসেবে গড়ে ওঠে। ১৯৮৭ সালে শেখ আহমেদ ইয়াসিন হামাস প্রতিষ্ঠা করার পরপরই যারা সংগঠনটির নেতৃত্বে আসেন, ইয়াহিয়া সিনওয়ার তাদের একজন। পরের বছরই ইসরায়েলি বাহিনী তাকে গ্রেপ্তার করে ও চার দফা যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত করে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত ও ইসরায়েল প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েল প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
শোকাহত স্বজনরা
শোকাহত স্বজনরা
যৌন হেনস্তার শিকার মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট
যৌন হেনস্তার শিকার মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
বিমানবন্দরে ফ্লাইট কমানোর সিদ্ধান্ত
বিমানবন্দরে ফ্লাইট কমানোর সিদ্ধান্ত
আফগানিস্তানে ফের হামলা পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের হামলা পাকিস্তানের
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করেছে ট্রাম্প প্রশাসন
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করেছে ট্রাম্প প্রশাসন
জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন
জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন
পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি হামলা
পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি হামলা
খাবার গ্রহণ ফিলিস্তিনি শিশুরা
খাবার গ্রহণ ফিলিস্তিনি শিশুরা
সুদানে জানাজায় হামলা, নিহত ৪০
সুদানে জানাজায় হামলা, নিহত ৪০
পরমাণু পরীক্ষা চালাতে পারে উত্তর কোরিয়া
পরমাণু পরীক্ষা চালাতে পারে উত্তর কোরিয়া
সর্বশেষ খবর
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৩৮ মিনিট আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক