শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৮, শনিবার, ১২ জুন, ২০২১ আপডেট:

মৃত্যুর পর মানুষ যা আশা করবে

জাওয়াদ তাহের
অনলাইন ভার্সন
মৃত্যুর পর মানুষ যা আশা করবে

আশা আর প্রত্যাশার মধ্যেই মানুষের জীবনচাকা বয়ে চলে। মানুষভেদে আশা-আকাঙ্ক্ষাও ভিন্ন হয়ে থাকে। সবার প্রত্যাশা চাওয়া-পাওয়া এক ও অভিন্ন নয়। দুনিয়ার জীবনে কারো চাওয়া-পাওয়া শেষ হওয়ার নয়। যার সব কিছু পর্যাপ্ত আছে সেও তাঁর সম্পদ দ্বিগুণ করার স্বপ্ন দেখে। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যদি বনি আদমের স্বর্ণভরা একটা উপত্যকা থাকে, তথাপি সে তার জন্য দুটি উপত্যকা হওয়ার কামনা করবে। তার মুখ মাটি ছাড়া অন্য কিছুতেই ভরবে না। তবে যে ব্যক্তি তাওবা করবে, আল্লাহ তার তাওবা কবুল করবেন।’ (বুখারি, হাদিস, ৬৪৩৯)

দুনিয়াতে মানুষ তাঁর আশা অনুযায়ী চেষ্টা সাধনা করে, সে কখনো কখনো লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে। কিন্তু মৃত্যু-পরবর্তী জীবন, যে জীবনে মানুষ অনেক কিছুই আশা করবে, তার কোনোটা বিন্দুমাত্র বাস্তবায়ন করার সুযোগ পাবে না। নিম্নে মানুষ মৃত্যুর পরে কী কী আশা করবে, তা নিয়ে আলোচনা করা হলো—

এক. দ্রুত কাফন-দাফন করার আশা করবে। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যখন জানাজা (খাটিয়ায়) রাখা হয় এবং পুরুষ লোকেরা তা তাদের কাঁধে তুলে নেয়, সে পুণ্যবান হলে তখন বলতে থাকে, আমাকে সামনে এগিয়ে দাও। আর পুণ্যবান না হলে সে আপন পরিজনকে বলতে থাকে, হায় আফসোস! এটা নিয়ে তোমরা কোথায় যাচ্ছ? মানুষ ছাড়া সবাই তার চিৎকার শুনতে পায়। মানুষ যদি তা শুনতে পেত তবে অবশ্যই অজ্ঞান হয়ে যেত।’ (বুখারি, হাদিস, ১৩১৬)

দুই. সৎ লোক আশা করবে যাতে দ্রুত কিয়ামত কায়েম হয়ে যায়। যেন সে চিরস্থায়ী ও সম্মানের আসনে আসীন হতে পারে। আর পাপিষ্ঠ কেয়ামত না হওয়ার আকাঙ্ক্ষা করবে।

মুমিন ব্যক্তি বলবে, হে আল্লাহ, তুমি কিয়ামত কায়েম করে ফেলো। হে আল্লাহ, তুমি কিয়ামত কায়েম করে ফেলো। আমি যেন আমার পরিবার-পরিজন ও ধন-সম্পদের কাছে যেতে পারি। কাফির বলবে, হে আমার রব, তুমি কিয়ামত কায়েম কোরো না। ( মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১৮৫৩৪ )

তিন. পরিবার-পরিজনকে তার অবস্থা জানানোর আকাঙ্ক্ষা করবে। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘কবরে সওয়াল-জওয়াবের পর মুমিন ব্যক্তিকে বলা হবে, তুমি ঘুমিয়ে থাকো। তখন সে বলবে, আমার পরিবার-পরিজনকে সুসংবাদ দেওয়ার জন্য আমি তাদের কাছে ফিরে যেতে চাই। তারা উভয়ে (মুনকার-নাকির) বলবেন, বাসরঘরের বরের মতো তুমি এখানে এমন গভীর ঘুম দাও, যাকে তার পরিবারের সবচেয়ে প্রিয়জন ছাড়া আর কোনো ব্যক্তি জাগিয়ে তুলতে পারে না।’ ( তিরমিজি, হাদিস : ১০৭১ )

চার. আল্লাহর রাস্তায় শাহাদাতবরণকারী আশা করবে তাঁকে পুনরায় দুনিয়াতে পাঠানো হোক, যাতে সে আবার আল্লাহর রাস্তায় শাহাদাতবরণ করতে পারে। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘জান্নাতে প্রবেশের পর আর কেউ দুনিয়ায় ফিরে আসার আকাঙ্ক্ষা করবে না, যদিও দুনিয়ার সব জিনিস তাঁকে দেওয়া হয়। একমাত্র শহীদ ছাড়া, সে দুনিয়ায় ফিরে আসার আকাঙ্ক্ষা করবে যেন ১০ বার শহীদ হতে পারে। কেননা সে শাহাদাতের মর্যাদা দেখেছে।’ (বুখারি, হাদিস : ২৮১৭)

পাঁচ. মৃত ব্যক্তি পুনরায় জীবিত হয়ে নামাজ পড়ার আকাঙ্ক্ষা করবে। রাসুল (সা.) একবার এক কবরের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন তিনি সাহাবাদের বলেন, এটা কার কবর?  সাহাবারা বলেন, অমুকের। তখন রাসুল (সা.) বলেন, এই ব্যক্তির কাছে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা পুরো পৃথিবীর চেয়ে শ্রেষ্ঠ।’ (ইবনে আবি শায়বা, হাদিস : ৭৭১৫)

মৃত ব্যক্তি যখন নিজ চোখে কবরে দেখতে পাবে নামাজের এত এত প্রতিদান, তখন সে আফসোস করবে, কেন আরো বেশি নামাজ পড়ে এলো না। তাই সে আকাঙ্ক্ষা করবেন দুনিয়াতে যদি আবার তাকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে সে বেশি করে নামাজ আদায় করবে।

ছয়. সম্পদ সদকা করার আশা করবেন। সদকা করা আল্লাহর কাছে পছন্দনীয় আমল এবং সদকা আল্লাহর ক্রোধ নিভিয়ে দেয়। আল্লাহ বলেন, ‘আর আমি তোমাদের যে রিজিক দিয়েছি তা থেকে ব্যয় করো, তোমাদের কারো মৃত্যু আসার আগে। কেননা তখন সে বলবে, হে আমার রব, যদি আপনি আমাকে আরো কিছুকাল পর্যন্ত অবকাশ দিতেন, তাহলে আমি দান-সদকা করতাম। আর সৎ লোকদের অন্তর্ভুক্ত হতাম। আর আল্লাহ কখনো কোনো প্রাণকেই অবকাশ দেবেন না, যখন তার নির্ধারিত সময় এসে যাবে। আর তোমরা যা করো সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত।’ (সুরা মুনাফিকুন, আয়াত : ১০-১১)

সাত. সৎ আমল করার আকাঙ্ক্ষা করবে। দুনিয়াতে তাঁকে যদি কিছুক্ষণের জন্য ফিরিয়ে দেওয়া হয় তাহলে সে আল্লাহ তাআলার আনুগত্যের মাঝেই কাটিয়ে দেওয়ার বাসনা করবে। ইরশাদ হয়েছে, ‘অবশেষে যখন তাদের কারো মৃত্যু আসে, সে বলে, হে আমার রব, আমাকে আবার ফেরত পাঠান, যাতে আমি সৎকাজ করতে পারি, যা আমি আগে করিনি। না, এটা হওয়ার নয়। এটা তো তার একটি বাক্যমাত্র, যা সে বলবেই। তাদের সামনে বারজাখ থাকবে উত্থান দিন পর্যন্ত।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৯৯-১০০)

অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘অথবা শাস্তি দেখতে পেলে যেন কাউকেও বলতে না হয়, হায়! যদি একবার আমি ফিরে যেতে পারতাম তবে আমি সৎ কর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত হতাম!’ (সুরা জুমার, আয়াত : ৫৮)

আল্লাহ তাআলা আমাদের মৃত্যুর আগে পরকালের পাথেয় সংগ্রহ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
সর্বশেষ খবর
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

৩৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

১৭ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ