শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৫, রবিবার, ২০ জুন, ২০২১

সুদ কেন হারাম?

মো. আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
সুদ কেন হারাম?

সুদ কী? আরবি রিবা শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো বৃদ্ধি, অতিরিক্ত, বেশি ইত্যাদি। কোনো পণ্য, দ্রব্য বা অর্থের বিনিময়ে অতিরিক্ত পণ্য, অর্থ বা দ্রব্য আদায়ের কাজই হলো রিবা বা সুদ। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের জন্য এ সুদকে হারাম করেছেন আর ব্যবসাকে করেছেন হালাল। সুদ হলো একটি অত্যাচারী আর নিকৃষ্টতম প্রথা। এর কারণে সম্পদ একশ্রেণির মানুষের কাছে গচ্ছিত থাকে আর সমাজে সৃষ্টি হয় শ্রেণিবৈষম্য। পবিত্র কোরআনের সুরা বাকারায় আল্লাহ বলেন, ‘হে ইমানদার লোক, তোমরা সুদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় কর। তোমাদের কাছে আগের সুদি কারবারে যে সব বকেয়া আছে তোমরা তা ছেড়ে দাও, যদি সত্যিই তোমরা ইমানদার হও।’ আয়াত ২৭৮। পরবর্তীতে আয়াতে আল্লাহ আরও সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, ‘আর যদি তোমরা এমনটি না কর তাহলে আল্লাহ ও তাঁর রসুলের পক্ষ থেকে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ঘোষণা থাকবে, যদি তোমরা আল্লাহর দিকে ফিরে আস তাহলে তোমরা তোমাদের মূলধন ফিরে পাওয়ার অধিকারী হবে, তোমরা অন্যের ওপর জুলুম কর না, তোমাদের ওপরও অতঃপর কোনো ধরনের জুলুম করা হবে না।’ আয়াত ২৭৯। আয়াতে পরিষ্কারভাবে এ আদেশের বিরুদ্ধাচরণকারীদের কঠোর শাস্তির কথা বলা হয়েছে এবং যদি সুদ পরিহার করা না হয় তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহ ও তাঁর রসুলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের ঘোষণার কথা বলা হয়েছে। কুফরি ও বড় গুনাহ ছাড়া আর কোথাও এ ধরনের বড় শাস্তির কথা কোরআনে বলা হয়নি। (সূত্র : মারুফুল কোরআন)। এরপর এই আয়াতে আরও বলা হয়েছে, ‘যদি তোমরা তওবা করে ভবিষ্যতের জন্য বকেয়া সুদ ছেড়ে দিতে সংকল্পবদ্ধ হও তবে তোমরা আসল মূলধন ফেরত পেয়ে যাবে। মূলধনের অতিরিক্ত আদায় করে তোমরা কারও ওপর জুলুম করতে পার না, আর কেউ মূলধন কমিয়ে বা পরিশোধে বিলম্ব করে তোমাদের ওপর জুলুম করতে পারবে না। যদি তোমরা তওবা কর এবং ভবিষ্যতে সুদ ছেড়ে দিতে প্রতিজ্ঞা কর তবেই তোমরা মূলধন ফেরত পাবে। তার মানে, সুদ ছেড়ে দেওয়ার সংকল্প করে তওবা না করলে মূলধন ফেরত পাওয়া যাবে না।

আল্লাহ আরও বলেন, ‘যারা সুদ খায় তারা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে না, দাঁড়ালেও তাঁর দাঁড়ানো হবে সে ব্যক্তির মতো, যাকে শয়তান নিজস্ব পরশ দিয়ে দুনিয়ার লোভ লালসায় মোহাচ্ছন্ন করে রেখেছে, এটা এ জন্য যে, এরা বলে ব্যবসা-বাণিজ্য তো সুদের মতোই একটা কারবারের নাম অথচ আল্লাহ ব্যবসা হালাল করেছেন আর সুদকে হারাম করেছেন। তাই তোমাদের যার যার কাছে তার মালিকের পক্ষ থেকে সুদ সংক্রান্ত এ উপদেশ পৌঁছেছে, সে সুদের কারবার থেকে বিরত থাকবে।’ আয়াত ২৭৫। এ আয়াতে সুদখোরদের শাস্তির কথা বলা হয়েছে। তারা এখানে দুটি অপরাধ করেছে। ১. সুদের মাধ্যমে হারাম খেয়েছে ২. সুদকে হালাল মনে করেছে এবং যারা একে হারাম বলেছে, তাদের উত্তরে বলেছে ক্রয়-বিক্রয় তো সুদেরই অনুরূপ। সুদের মাধ্যমে যেমন মুনাফা উপার্জিত হয় তেমনি ক্রয়-বিক্রয়ের মধ্যেই মুনাফাই উদ্দেশ হয়ে থাকে। অতএব, সুদ হারাম হলে ক্রয়-বিক্রয়ও হারাম হওয়া উচিত। অথচ কেউ বলে না যে, ক্রয়-বিক্রয় হারাম। তাদের বলা উচিত ছিল যে সুদও তো ক্রয়-বিক্রয়েরই মতো। ক্রয়-বিক্রয় যখন হালাল তখন সুদও হালাল হওয়া উচিত। কিন্তু তারা বর্ণনাভঙ্গি পাল্টিয়ে যারা সুদকে হারাম বলত, তাদের প্রতি এক ধরনের উপহাস করেছে যে, তোমরা সুদকে হারাম বললে, ক্রয়-বিক্রয়কেও হারাম বল। (সূত্র : মারুফুল কোরআন)। কিন্তু আল্লাহ পরিষ্কারভাবে সুদকে হারাম আর ব্যবসাকে (ক্রয়-বিক্রয়) হালাল করে দিয়েছেন। হালাল ও হারাম কি কখনো এক হতে পারে? পরবর্তী আয়তে আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহ সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন আর দান সদাকাকে বৃদ্ধি করেন। আল্লাহ অকৃতজ্ঞ ও কুফরকারীকে ভালোবাসেন না।’ আয়াত ২৭৬। এই আয়াতে আল্লাহ সুদকে নিশ্চিহ্ন করেছেন আর সদাকাকে বর্ধিত করেছেন। রসুল (সা.) বলেছেন, ‘সুদ যদিও বৃদ্ধি পায় কিন্তু তার শেষ পরিণতি হচ্ছে স্বল্পতা’। (মুসনাদে আহমদ)। অত্যাচারী জালিম, সুদখোর, তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে রসুল (সা.) বদদোয়া করেছেন। রসুল (সা.) সুদ গ্রহীতা, সুদদাতা, সুদের লেখক, আর সুদের দুজন সাক্ষীকে অভিশাপ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, তারা সবাই সমান অপরাধী। (মুসলিম শরিফ, মিশকাত শরিফ)। সুদের ৭৩টি স্তরের মধ্যে সবচেয়ে নিচু স্তরটি হলো আপন মায়ের সঙ্গে ব্যভিচার করার সমতুল্য। সুদের সবচেয়ে ছোট ক্ষতি হলো মালের বরকত উঠে যাওয়া। রসুল (সা.) বলেন, ‘বাহ্যিকভাবে সুদ পরিমাণে যতই বেশি দেখা যাক না কেন প্রকৃতপক্ষে তা কম হয়ে যায়।’ (মুসনাদে আহমদ)। সুদ গ্রহণে আপাতদৃষ্টিতে টাকা পয়সা বৃদ্ধি পেতে দেখা গেলেও পরিণামে আল্লাহ সুদকে নিশ্চিহ্ন করে দেন। সুদি কারবারি করা ব্যাংকে চাকরি করাও হারাম। কারণ এতে গুনাহর কাজে সহযোগিতা করা হয়। সুরা মায়েদায় আল্লাহ বলেন, ‘পাপ ও সীমা লঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা কর না।’ (আয়াত ২)। যে সব ব্যাংক সুদমুক্ত ব্যবসা পরিচালনা করে এবং ইসলামী শরিয়া মোতাবেক কোরআন ও হাদিসের নির্দেশ মোতাবেক পরিচালিত হয় সেক্ষেত্রে কাজ করার ক্ষেত্রে কোনো দোষ নেই। আমাদের মনে রাখতে হবে ইমান আনার অর্থ শুধু নামাজ আদায় আর রোজা রাখা নয়, অবৈধ সম্পদ থেকে দূরে থাকাও ইমান ও তাকওয়ার শর্ত। ইসলাম মালিকানাকে সম্মান করে কিন্তু সুদ গ্রহণ বা গরিব মানুষকে শোষণ করাকে অনুমতি দেয় না। অত্যাচার করা আর অত্যাচারিত হওয়া উভয়ই নিন্দনীয় কাজ। তাই ইসলামে সুদ গ্রহণ ও সুদ দেওয়া উভয়েই নিষিদ্ধ ও গুনাহর কাজ। তবে ধনী-গরিব নির্বিশেষে আমাদের সবার মনে রাখতে হবে সুদ সবার জন্য হারাম এবং আল্লাহর আইন মেনেই আমাদের দুনিয়ার জীবন শেষ করতে হবে তাহলেই পরকালে আমরা পাব মুক্তি নতুবা আল্লাহর আইন অমান্য করার জন্য পেতে হবে কঠিন শাস্তি। সমাজে বৈষম্য দূর করতে হলে আমাদের সবাইকে সুদের হাত থেকে বেঁচে থাকতে হবে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সুদের হাত থেকে মুক্ত রাখুন।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংকার।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
সর্বশেষ খবর
দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত
দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার হাজার বছর আগের দাঁতের ছাপে ধরা পড়ল পান-খাওয়ার প্রমাণ
চার হাজার বছর আগের দাঁতের ছাপে ধরা পড়ল পান-খাওয়ার প্রমাণ

১৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজৈরে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ আটক ১, বিয়ার উদ্ধার
রাজৈরে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ আটক ১, বিয়ার উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে অস্ত্রসহ ডাকাত আটক
মহেশখালীতে অস্ত্রসহ ডাকাত আটক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ মায়েদের সম্মানে শেরপুরে ব্যতিক্রমী আয়োজন
শহীদ মায়েদের সম্মানে শেরপুরে ব্যতিক্রমী আয়োজন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২
নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’
‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের
ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং
রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু
যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ
চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'
'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ
সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি
চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন
জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহাগড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
লোহাগড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’
‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘পতিত সরকার ভারতে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করতে ষড়যন্ত্র করছে’
‌‘পতিত সরকার ভারতে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করতে ষড়যন্ত্র করছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে জনি হত্যা, খুনিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
সিদ্ধিরগঞ্জে জনি হত্যা, খুনিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২০৯
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২০৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

হোটেল থেকে ভারতীয় অভিনেতার মরদেহ উদ্ধার
হোটেল থেকে ভারতীয় অভিনেতার মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই
আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে